শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

যমজ বিজ্ঞানী

রণজিৎ সরকার
প্রিন্ট ভার্সন
যমজ বিজ্ঞানী

শ্রেষ্ঠা আরিত্রিকা আর আদ্রিকা সৃজা দুই বোন। ওরা স্কুল ড্রেস পরা ছাড়াও সব সময় এক রঙের পোশাক পরে। ওরা এক শ্রেণিতে পড়ে। তৃতীয় শ্রেণিতে। ওরা একসঙ্গে স্কুলে যায়। আজও স্কুলে যাচ্ছে। রাস্তায় এক বৃদ্ধা ওদের বললেন, মামণিরা, একটু দাঁড়াবে?

দুই বোন একজন অন্যজনের দিকে তাকাল। বোঝা যাচ্ছে ওরা মুহূর্তে সিদ্ধান্ত নিল দাঁড়াবে কি দাঁড়াবে না। তখন বৃদ্ধাটি আবার বললেন, তোমরা কি ভয় পাচ্ছ, নাকি ভাবছ দাঁড়ালে স্কুলে যাওয়ার জন্য দেরি হয়ে যাবে?

বিনয়ের সঙ্গে শ্রেষ্ঠা আরিত্রিকা বলল, দাঁড়ালে তো দেরি হবেই। কী বলতে চান?

বৃদ্ধা বুঝতে পারলেন, সত্যিই তো তাই। দাঁড়ালে তো ওদের দেরি হবে। আমি কেন ওদের দেরি করাব? তার চেয়ে ওদের সঙ্গে হেঁটে যেতে যেতে কথা বলি।

আদ্রিকা সৃজা বলল, আপনি কিছু ভাবছেন? কিছু বললে আমাদের সঙ্গে চলুন।

বৃদ্ধা মনে মনে যা ভাবছেন তাই সৃজা বলে ফেলল। তিনি একটু মুচকি হাসি দিয়ে খুশি হয়ে বললেন, আমিও তাই ভাবছিলাম। তোমাদের পথে দেরি না করে তোমাদের সঙ্গে গল্প করতে করতে যাওয়াটা ভালো হবে। তোমাদের আর সময় নষ্ট হবে না।

শ্রেষ্ঠা আরিত্রিকা বলল, আমাদের সঙ্গে আপনি গেলে আপনার আবার দেরি হয়ে যাবে না তো? আমাদের তো স্কুলে যাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট সময় আছে। নির্দিষ্ট সময় ক্লাসে উপস্থিত থাকতে হবে।

বৃদ্ধা বললেন, তা ঠিক বুঝতে পেরেছি। সে জন্য আমি তোমাদের সঙ্গে যাব। এখানে আর দাঁড়িয়ে দেরি না করি, চল।

শ্রেষ্ঠা আরিত্রিকা বলল, আচ্ছা। চলুন।

ওরা তিনজন হাঁটতে লাগল। পেছনে থেকে ওদের বন্ধু অনিক দৌড়ে এসে বলল, আমার দেরি হয়ে গেছে রে।

শ্রেষ্ঠা আরিত্রিকা বলল, কেন রে?

অনিক বলল, টেবিলের ওপর স্কেল রেখেছিলাম। আসার আগমুহূর্তে দেখি স্কেল টেবিলে নেই। তাই খুঁজতে দেরি হয়ে গেল।

আদ্রিকা সৃজা বলল, স্কুল থেকে বাসায় গিয়ে দেখবি, তোর মা ঠিকই স্কেল বের করে রেখেছেন। টেনশন করিস না।

বৃদ্ধা বললেন, তুমি ঠিকই বলেছ। স্কেল যদি হারিয়ে যায়, তাহলে দেখবে তোমার মা নতুন করে একটি স্কেল কিনে নিয়ে টেবিলে রেখে দেবেন।

তা ঠিক বলেছেন। মায়েরা এমনই হন। সন্তানের সব ইচ্ছা পূরণ করেন।

বৃদ্ধার দিকে তাকিয়ে অনিক বলল, আচ্ছা, আপনি আমাদের সঙ্গে কেন যাচ্ছেন? আপনি আমাদের স্কুলের ছাত্রী না, আমাদের স্কুলের শিক্ষকও না।

বৃদ্ধা বললেন, কারণ আছে।

অনিক বলল, কী কারণ?

বৃদ্ধা বললেন, শ্রেষ্ঠা, তুমি বড় হয়ে কী হতে চাও?

শ্রেষ্ঠা বলল, এ প্রশ্ন তো সবাই করে দেখি। আমার ইচ্ছার কথা কাউকে বলব না। কারণ আমি এখন যদি একটা হওয়ার কথা বলে রাখি, পরবর্তী সময় যদি হতে না পারি তাহলে মিথ্যা কথা বলা হবে। তাই বলতে চাই না। আমি মনের ভিতরের কথা ভিতরে রেখে দিয়েছি।

তাই, তুমি তো দেখি অনেক বুদ্ধিমতী। এবার তাহলে সৃজা বল, তুমি বড় হয়ে কী হবে?

আমিও কিছু বলব না। শ্রেষ্ঠা যা বলেছে, আমি তাই বললাম।

বৃদ্ধা বললেন, তোমরা তো যমজ? তোমাদের স্কুলে মনে হয় আর যমজ কেউ নেই, তাই না?

শ্রেষ্ঠা বলল, হ্যাঁ।

বৃদ্ধা বললেন, শোনো, তোমাদের দেখে আমার একটি ঘটনার কথা মনে পড়েছে। ঘটনাটি হলো- যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের নিধাম এলাকার পোলার্ড মিডল স্কুলে অষ্টম শ্রেণির গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠানে দেখা যায় ২৩ জোড়া বা ৪৬ যমজ। আরও একজন ছাত্রী আছে যমজ, কিন্তু তার ভাই পড়ে অন্য একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। তাই তোমায় জিজ্ঞেস করলাম তোমাদের স্কুলে কতজন যমজ।

সৃজা বলল, বলে কী! সত্যি ঘটনা!

বৃদ্ধা বললেন, হ্যাঁ, সত্যি ঘটনা। এবার বল, ভবিষ্যতে কী হবে বলে মনে মনে ঠিক করে রেখেছ?

শ্রেষ্ঠা বলল, ধরে নিতে পারেন।

অনিক বলল, শুনুন, আমি কী হব জিজ্ঞেস করলেন না তো!

বৃদ্ধা বললেন, আচ্ছা, বল কী হবে?

অনিক বলল, আমি একজন উপকারী মানুষ হব। সবার উপকার করব।

বৃদ্ধা বললেন, এটা কোনো কথা! পড়ালেখা করে মানুষ কি না কি হতে চায় আর তুমি ভালো হতে চাও। পেশা কী হবে তোমার! মানুষের তো পেশার পাশাপাশি ভালো মানুষ হওয়া যায়। অন্যের উপকার করা যায়। তুমি কি ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, নাকি ব্যারিস্টার বা বিজ্ঞানী, নাকি ব্যবসায়ী হবে? এখন প্রযুক্তির যুগ। পৃথিবীর মানুষ কত এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু আমাদের তো তেমন বিজ্ঞানী তৈরি হচ্ছে না। তোমরা কি বিজ্ঞানী হতে পার না?

শ্রেষ্ঠা আর সৃজা দুজন একে অপরের দিকে তাকাল। ওদের মনের কথা ওরা বুঝতে পেরেছে। ওরা যে দুই বোন বিজ্ঞানী হতে চায় তা শুধু ওরা দুজনই জানে। আর কাউকে বলেনি। বিজ্ঞানী হওয়ার জন্য পড়ালেখা গভীর মনোযোগ দিয়ে করতে হবে। পড়ালেখা করে বিজ্ঞানী হওয়া যায়।

অনিক বলল, কী রে, তোর দুই বোন কী ভাবছিস? সেদিন ক্লাসে যে আমরা বড় হয়ে কে কী হতে চাই, সবারটা প্রকাশ করলাম। কিন্তু তোরা দুজন তো প্রকাশ করলি না। তোদের দুই বোনের কি কোনো লক্ষ্য নেই?

শ্রেষ্ঠা আরিত্রিকা বলল, সবার জীবনেই লক্ষ্য আছে। তাই আমাদেরও আছে। এখন কিছু বলতে চাই না। আমাদের একই লক্ষ্য।

অনিক বলল, তোরা দুই বোন আমাদের ক্লাসের ভালো ছাত্রী। শুধু ক্লাস বললে ভুল হবে, তোরা তো দুজন স্কুলের সেরা ছাত্রী। তাই তোদের কিন্তু অনেকেই অনুকরণ করে। তাদের আবার প্রতিযোগী হিসেবে ভাবিস না।

সৃজা বলল, তা ঠিক আছে। আমি মিথ্যা কথা বলতে পছন্দ করি না। এখন বললে যদি পরবর্তী সময়ে হতে না পারি, তাহলে অনেকে আমাদের মিথ্যুক মনে করবে। তাই বলব না।

বৃদ্ধা বললেন, শোন, তোমরা বল বা না বল, আমি তোমাদের একটি কথা বলতে চাই।

ওরা তিনজন একসঙ্গে বলে উঠল, কী কথা?

এই যে তথ্য-প্রযুক্তির যুগে দিনকে দিন মানুষের পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে, উন্নতি করছে। এটা কীসের জন্য পারছে? একমাত্র পড়ালেখা করে এবং তোমাদের বিজ্ঞানী হতে হবে। এমন কিছু আবিষ্কার করতে হবে, যা সারা পৃথিবীর মানুষের উপকারে আসতে পারে।

বৃদ্ধার কথা শুনে ওরা অবাক হলো। ওরা দুজন ভাবছে- তিনি তো আমাদের মনের কথা বলেছেন। আমরা যমজ দুই বোন মানুষের জন্য কিছু করতে চাই।

গল্পে গল্পে স্কুল পর্যন্ত এসে পৌঁছল সবাই। স্কুলের মাঠে ঢোকার আগে বৃদ্ধা বিদায় নিয়ে চলে গেলেন। ওরা স্বপ্ন বাস্তবায়নের প্রতিজ্ঞা নিয়ে ক্লাসরুমে ঢুকে গেল।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
ফড়িং রাজার বিয়ে
ফড়িং রাজার বিয়ে
চাঁদের বুড়ি
চাঁদের বুড়ি
ঝড়
ঝড়
গীতাঞ্জলি
গীতাঞ্জলি
জলের নূপুর
জলের নূপুর
তোমার খোকা
তোমার খোকা
পাখির গান
পাখির গান
বই
বই
খুকি
খুকি
আম কুড়াতে আয়
আম কুড়াতে আয়
গরম হাওয়া
গরম হাওয়া
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে