শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৬, বৃহস্পতিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

আর্থিক খাতের তারল্য সংকট সমাধানে যা করা যেতে পারে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আর্থিক খাতের তারল্য সংকট সমাধানে যা করা যেতে পারে

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এই মুহূর্তে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে তারল্য সংকট। কেননা, বর্তমানে দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো যেসব সমস্যায় ভুগছে, তার মধ্যে অন্যতম এই তারল্য সংকট।  

কীভাবে এই তারল্য সংকটের সৃষ্টি ও তা সমাধানে করণীয় কী, এ বিষয়ে দেশের একটি ইংরেজি জাতীয় দৈনিকে মতামতধর্মী কলাম লিখেছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার ড. মিজানুর রহমান।

মতামতধর্মী ওই কলামে তিনি লিখেছেন, এই তারল্য সংকট মৌলিকভাবে অর্থনৈতিক।

তার মতে, এই পরিস্থিতি সৃষ্টির পেছনে নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানের দুর্বল তদারকি এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণমানের ব্যাপক অবনতিও বড় ভূমিকা পালন করেছে। কিন্তু নীতিনির্ধারকরা বিষয়টি স্বীকার করছেন না যা সামষ্টিক অর্থনীতিক ব্যাবস্থাপনার জন্য অন্তরায় হতে পারে।  

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের এই কর্মকর্তা আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, এই তারল্য সংকট শুধু অর্থনৈতিক সক্ষমতার ক্ষেত্রেই ঝুঁকি তৈরি করবে না, বরং এটা অর্থনৈতিক এজেন্টদের মনেও ভয় ধরিয়ে দিতে পারে এবং সামগ্রিকভাবে আর্থিক বাজারে সিস্টেমিক ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে।

ড. মিজানুর রহমান লিখেছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক অর্থনীতির ক্রমবর্ধমান চলতি হিসাবের ঘাটতি অর্থায়নে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর থেকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ (সঞ্চিতি) বিক্রি করেছে।

তিনি বলেন, ২০২১ সালের আগস্টে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল রেকর্ড ৪৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অতিমূল্যায়িত টাকার বিনিময় হারকে সমর্থন দিতে গিয়ে রিজার্ভ বিক্রির ফলে তা থেকে কমে ২০২২ সালের অক্টোবরে ৩৫ বিলিয়নেরও নিচে নেমে যায়। মুদ্রাবাজারে ভারসাম্যহীনতা ও বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে একাধিক বিনিময় হারের অবনতির মাঝেই অর্থনীতির এই দ্রুত অবক্ষয় ঘটছে।   

অন্যভাবে বললে, অনেক অনিশ্চয়তার একটি পরিবেশের মধ্য থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কেবল সুদের হার ও বিনিময় হারকেই লক্ষ্য হিসেবে নিয়েছে। এ কারণে আমরা দুটি অস্থিতিশীল ফলাফল দেখতে পাচ্ছি।

প্রথমত, আমাদের আর্থিক ব্যবস্থায় তারল্য সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে। কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংক যখনই খোলা বাজারে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বিক্রি করে, তখনই আর্থিক খাতে টাকার সরবরাহ হ্রাস পায় এবং মুদ্রা বাজারে তারল্য কমে যায়। যেহেতু মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার বিনিময় হারকে এখনও অতিমূল্যায়িত বলেই বিবেচনা করা হয়, তাই বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। এটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভকে আরও অবক্ষয়ের দিকে ডাকছে। এর ফলে তারল্য সংকট আরও বাড়বে।

সরকার তার ব্যয় নিয়ন্ত্রণের জন্য কৃচ্ছতা সাধনের ওপর মাত্রারিক্ত গুরুত্ব আরোপ করেছে। অথচ এটিই বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদার একমাত্র উৎস নয়। আরও গুরুত্বপূর্ণ চালকগুলোর মধ্যে আছে গৃহস্থালির খরচ এবং করপোরেট বিনিয়োগ, যা উভয়ই সুদের হারের ওপর গভীরভাবে নির্ভরশীল। সুদের হার এখনও একক অঙ্কে থাকায়, আমদানি চাহিদার বৃহত্তর অংশ নিয়ন্ত্রণ করার একমাত্র উপায় হলো আমদানী বানিজ্য প্রতিবন্ধকতা (উদাহরণস্বরূপ, কোটা এবং ট্যারিফ) এবং অন্যান্য প্রশাসনিক নির্দেশিকা স্থাপন করা। আমার মতে, এটি একটি স্ব-পরাজিত কৌশল। আমার মতে এটি সংকটকালে কাজে আসে না।

দ্বিতীয়ত, করোনা ভাইরাস সংকটকালে বৈশ্বিক সরবরাহ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে এবং ২০২১ সালের জুলাই থেকে সামগ্রিক মূল্যস্তর দ্রুত বৃদ্ধি পায়। জ্বালানি ও অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ক্রমবর্ধমান মূল্যবৃদ্ধি (ইউক্রেনে রুশ হামলার কারণে) এবং করোনা মহামারীর পর অর্থনীতি পুনরায় চালু হওয়ার সাথে সাথে সামষ্টিক চাহিদা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়। এখন, ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতির কারনে সম পরিমান পণ্য ও পরিসেবার লেনদেনের জন্য মুদ্রাবাজারে ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি হয়। এর মানে হল যে, রিয়েল মানি ব্যালেন্সের (প্রকৃত মুদ্রার সরবরাহ) সরবরাহ গত ১২ মাসে দ্রুত সংকুচিত হয়েছে।

ড. মিজানুর রহমান বলেন, উল্লিখিত এই দুটি উপাদানই আমাদের আর্থিক খাতে ব্যাপক তারল্য সংকটের সৃষ্টি করছে। এর পেছনে নিয়ন্ত্রক সংস্থার দুর্বল ভূমিকা এবং সুশাসনের একটি সম্পর্ক হয়েছে। আমরা লক্ষ্য করছি যে, বিগত কয়েক বছর ধরে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সম্পদের মানের অবনতি হয়েছে। নন-পারফর্মিং লোনের (এনপিএল) ক্রমবর্ধমান পরিমাণ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালন নগদ প্রবাহ হ্রাস করেছে।

তাহলে বাংলাদেশ ব্যাংক কীভাবে এই তারল্য সংকট সমাধান করবে? 

মতামতধর্মী ওই লেখায় এ বিষয়ে কিছু পরামর্শও দিয়েছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কমিশনার ড. মিজানুর রহমান।

তিনি লিখেছেন, প্রথমত, কেন্দ্রীয় ব্যাংককে আর্থিক ব্যবস্থায় নতুন তারল্য প্রবেশ করাতে হবে। প্রাথমিকভাবে রেপো (Repurchase Aggrement)মার্কেটের মাধ্যমে। যদি এই শ্রেণির সম্পদের সরবরাহের ঘাটতি দেখা দেয়, তাহলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক পরবর্তী ভালো মানের আর্থিক সিকিউরিটিজ (যেমন ব্যাংক বন্ড) কেনার কথা বিবেচনা করতে। তবে অবশ্যই ন্যায্য মূল্যে হতে হবে। এর একটি নেতিবাচক ঝুঁকি হল-মুদ্রাস্ফীতি আরও বেড়ে যেতে পারে। তবে ক্রমবর্ধমান তারল্য সংকট কাটিয়ে উঠতে এটিকে স্বল্পমেয়াদে অগ্রাধিকার দেওয়া যেতে পারে।

দ্বিতীয়ত, অর্থ বাজারের ভারসাম্য আনতে রিয়েল মানি ব্যালেন্স (প্রকৃত অর্থের সরবরাহের) হ্রাস দ্রুত ক্রমবর্ধমান সুদের হার দাবি করে। এখানে স্থির সুদের হারের অস্থিতিশীল ভূমিকার কথা বলা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২০ সালের শুরুতে ঋণের সুদের হার ৯ শতাংশে স্থির করে, যা বেসরকারী খাতের ঋণের চাহিদাকে তরান্বিত করেছে। অন্যদিকে চলতি হিসেবের ১৮ বিলিয়ন ডলার ঘাটতি এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ব্যাপক অবক্ষয় মুদ্রার সরবরাহকে হ্রাস করেছে। মুদ্রা বাজারে যোগান ও চাহিদার ব্যাপক ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি হয়েছে। মুক্তবাজার হলে সুদের হার ১০ শতাংশের বেশি হবে। সুতরাং নীতিগত সমাধান হল, কেন্দ্রীয় ব্যাংক যদি মুদ্রাবাজারে সুদের হার অবাধে নির্ধারণ করতে দেয়, তাহলে এটি কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের অধীনে একজন ব্যক্তির জন্য বাইপাস সার্জারির মতো কাজ করবে। বাজার ভিত্তিক সুদের হার ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঋণের ন্যায্য মূল্য নির্ধারণ করতে সাহায্য করবে এবং বেসরকারি খাতের ঋণের চাহিদা কমিয়ে দেবে। এতে অর্থ বাজার মৌলিক ভারসাম্য ফিরে আসবে।

ড. মিজানুর রহমান বলেন, মুদ্রাবাজার ও বৈদেশিক বিনিময় বাজার গভীরভাবে পরস্পর নির্ভরশীল। বাজার ভিত্তিক সুদের হার মুদ্রাবাজারে ভারসাম্য আনবে এবং সমগ্র অর্থনীতির ক্রেডিট চাহিদাকে হ্রাস করবে। তা আবার আমদানী চাহিদা হ্রাস করে চলতি হিসাবের ঘাটতির উন্নতি ঘটাবে।

ব্যালেন্স অব পেমেন্টের ভারসাম্যহীনতার আরও উন্নতি হবে যদি বেসরকারি খাতের করপোরেশনগুলোর বৈদেশিক ঋণের পরিশোধের বাধ্যবাধকতা স্বল্প মেয়াদে সৃষ্টি না হয়। বেসরকারি খাতের করপোরেশনগুলো যারা বিনিময় হার ঝুঁকির তোয়াক্কা না করে বিদেশি ঋণদাতাদের কাছ থেকে ঋণ নিয়েছে, তাদের কাজ হলো দায় পরিশোধের শর্তাবলী পুনর্গঠন করতে বাধ্য হবে। কিন্তু অসাধু ব্যক্তি খাতের ঋণগ্রহীতাদের শৃঙ্খলাবদ্ধ করার সর্বোত্তম উপায় হল ন্যায্য-মূল্যে টাকা-ডলারের বিনিময় হার নির্ধারণ করে দেওয়া। কোনোভাবেই  কৃত্রিমভাবে অতিমূল্যায়িত মুদ্রা বিনিময় হার দিয়ে অসাধু ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রন করা যাবে না।  

চলতি হিসাব তথা ব্যালানস অব পেমেন্টের (বিওপি) স্থিতিশীলতার সবচেয়ে বড় বাধা হল অতিমূল্যায়িত টাকার একাধিক বিনিময় হার। আসলে মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার ২৫ শতাংশ অবমূল্যায়ন হলেও এটা দাবী করার কোনো কারন নেই যে টাকার মূল্য সুষমভাবে নির্ধারণ করা হয়েছে।

আইএমএফ’র বিওপি (ব্যালেন্স অব পেমেন্ট) সহায়তা স্বল্প থেকে মধ্যমেয়াদে বৈদেশিক মুদ্রা বাজারের অস্থিরতা কমিয়ে দেবে। আমি নিশ্চিত যে, সরকার দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকেও নতুন দীর্ঘমেয়াদী ঋণের সন্ধান করবে। উল্লেখ্য, সামগ্রিক জাতীয় বৈদেশিক ঋণ এখনও জিডিপির ২৫ শতাংশের নিচে রয়েছে।  

কিন্তু সরকারের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জন্য অগ্নিপরীক্ষা হচ্ছে মুদ্রা বাজারে এবং ফরেক্স মার্কেট (বৈদেশিক মুদ্রা বাজার) উভয় ক্ষেত্রেই ভারসাম্য পুনরুদ্ধার করা। সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অভিন্ন লক্ষ্য হওয়া উচিত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্থিতিশীল করে টাকা-ডলারের একাধিক বিমিময় হারকে একীভূত করা। এটি অর্জনের একমাত্র উপায় হল- বাজার ভারসাম্যে না পৌঁছানো পর্যন্ত সুদের হার এবং মুদ্রা বিনিময় হারকে অবাধে সমন্বয় করার অনুমতি দেওয়া। এমন বিমিময় হার ও মুদ্রা নীতি বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ ও চাহিদার পরিবর্তনের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও টাকার বিনিময় হারকে স্থিতিশীল করবে।

(লেখায় প্রদত্ত মতামত তার একান্ত ব্যক্তিগত এবং কমিশনের বক্তব্য নয়)

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়
কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়
সর্বশেষ খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল ২ জনের
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল ২ জনের

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বেড়েছে প্রকারভেদে সকল চালের দাম
নওগাঁয় বেড়েছে প্রকারভেদে সকল চালের দাম

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে বাস উল্টে নিহত ১
সিরাজগঞ্জে বাস উল্টে নিহত ১

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে অসচেতনতায় পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যু বাড়ছে
রংপুরে অসচেতনতায় পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যু বাড়ছে

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃদ্ধাকে হত্যার অভিযোগ
বৃদ্ধাকে হত্যার অভিযোগ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৪ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৪ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীতাকুণ্ডে মালবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত
সীতাকুণ্ডে মালবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার
সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্রসহ আটক ১
চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্রসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ১৫১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ১৫১

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সিলেট বিভাগে করোনায় আক্রান্ত ৭ ডেঙ্গুতে ২৪
সিলেট বিভাগে করোনায় আক্রান্ত ৭ ডেঙ্গুতে ২৪

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কলেজ ভলিবলে চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার ছেলেরা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মেয়েরা
কলেজ ভলিবলে চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার ছেলেরা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট
ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিস্টার মিডনাইট’-খোলামেলা দৃশ্য, ফের আলোচনায় রাধিকা আপ্তে
‘সিস্টার মিডনাইট’-খোলামেলা দৃশ্য, ফের আলোচনায় রাধিকা আপ্তে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বঙ্গোপসাগরে বজ্রমেঘ, চার বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
বঙ্গোপসাগরে বজ্রমেঘ, চার বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিওমেটিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত, ১২০ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব
জিওমেটিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত, ১২০ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীকে গলা কেটে হত্যা
নারীকে গলা কেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা কমছেই না
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা কমছেই না

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাঘের বিপন্ন ভবিষ্যৎ বদলে দিল সাম্বার হরিণ প্রকল্প
বাঘের বিপন্ন ভবিষ্যৎ বদলে দিল সাম্বার হরিণ প্রকল্প

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সৈয়দপুরে রেললাইনের মালপত্র চুরির চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার ১
সৈয়দপুরে রেললাইনের মালপত্র চুরির চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ১৫ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা ঋণ দিল এডিবি
বাংলাদেশকে ১৫ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা ঋণ দিল এডিবি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় মানব কঙ্কালসহ আটক ১
ভালুকায় মানব কঙ্কালসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম
নতুন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পাকিস্তান বৈঠক: ‘কৌশলগত রোমান্স’ নাকি ‘ব্যক্তিকেন্দ্রিক কূটনীতি’
ট্রাম্প-পাকিস্তান বৈঠক: ‘কৌশলগত রোমান্স’ নাকি ‘ব্যক্তিকেন্দ্রিক কূটনীতি’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর
অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা