শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৬, বৃহস্পতিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

আর্থিক খাতের তারল্য সংকট সমাধানে যা করা যেতে পারে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আর্থিক খাতের তারল্য সংকট সমাধানে যা করা যেতে পারে

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এই মুহূর্তে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে তারল্য সংকট। কেননা, বর্তমানে দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো যেসব সমস্যায় ভুগছে, তার মধ্যে অন্যতম এই তারল্য সংকট।  

কীভাবে এই তারল্য সংকটের সৃষ্টি ও তা সমাধানে করণীয় কী, এ বিষয়ে দেশের একটি ইংরেজি জাতীয় দৈনিকে মতামতধর্মী কলাম লিখেছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার ড. মিজানুর রহমান।

মতামতধর্মী ওই কলামে তিনি লিখেছেন, এই তারল্য সংকট মৌলিকভাবে অর্থনৈতিক।

তার মতে, এই পরিস্থিতি সৃষ্টির পেছনে নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানের দুর্বল তদারকি এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণমানের ব্যাপক অবনতিও বড় ভূমিকা পালন করেছে। কিন্তু নীতিনির্ধারকরা বিষয়টি স্বীকার করছেন না যা সামষ্টিক অর্থনীতিক ব্যাবস্থাপনার জন্য অন্তরায় হতে পারে।  

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের এই কর্মকর্তা আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, এই তারল্য সংকট শুধু অর্থনৈতিক সক্ষমতার ক্ষেত্রেই ঝুঁকি তৈরি করবে না, বরং এটা অর্থনৈতিক এজেন্টদের মনেও ভয় ধরিয়ে দিতে পারে এবং সামগ্রিকভাবে আর্থিক বাজারে সিস্টেমিক ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে।

ড. মিজানুর রহমান লিখেছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক অর্থনীতির ক্রমবর্ধমান চলতি হিসাবের ঘাটতি অর্থায়নে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর থেকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ (সঞ্চিতি) বিক্রি করেছে।

তিনি বলেন, ২০২১ সালের আগস্টে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল রেকর্ড ৪৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অতিমূল্যায়িত টাকার বিনিময় হারকে সমর্থন দিতে গিয়ে রিজার্ভ বিক্রির ফলে তা থেকে কমে ২০২২ সালের অক্টোবরে ৩৫ বিলিয়নেরও নিচে নেমে যায়। মুদ্রাবাজারে ভারসাম্যহীনতা ও বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে একাধিক বিনিময় হারের অবনতির মাঝেই অর্থনীতির এই দ্রুত অবক্ষয় ঘটছে।   

অন্যভাবে বললে, অনেক অনিশ্চয়তার একটি পরিবেশের মধ্য থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কেবল সুদের হার ও বিনিময় হারকেই লক্ষ্য হিসেবে নিয়েছে। এ কারণে আমরা দুটি অস্থিতিশীল ফলাফল দেখতে পাচ্ছি।

প্রথমত, আমাদের আর্থিক ব্যবস্থায় তারল্য সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে। কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংক যখনই খোলা বাজারে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বিক্রি করে, তখনই আর্থিক খাতে টাকার সরবরাহ হ্রাস পায় এবং মুদ্রা বাজারে তারল্য কমে যায়। যেহেতু মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার বিনিময় হারকে এখনও অতিমূল্যায়িত বলেই বিবেচনা করা হয়, তাই বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। এটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভকে আরও অবক্ষয়ের দিকে ডাকছে। এর ফলে তারল্য সংকট আরও বাড়বে।

সরকার তার ব্যয় নিয়ন্ত্রণের জন্য কৃচ্ছতা সাধনের ওপর মাত্রারিক্ত গুরুত্ব আরোপ করেছে। অথচ এটিই বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদার একমাত্র উৎস নয়। আরও গুরুত্বপূর্ণ চালকগুলোর মধ্যে আছে গৃহস্থালির খরচ এবং করপোরেট বিনিয়োগ, যা উভয়ই সুদের হারের ওপর গভীরভাবে নির্ভরশীল। সুদের হার এখনও একক অঙ্কে থাকায়, আমদানি চাহিদার বৃহত্তর অংশ নিয়ন্ত্রণ করার একমাত্র উপায় হলো আমদানী বানিজ্য প্রতিবন্ধকতা (উদাহরণস্বরূপ, কোটা এবং ট্যারিফ) এবং অন্যান্য প্রশাসনিক নির্দেশিকা স্থাপন করা। আমার মতে, এটি একটি স্ব-পরাজিত কৌশল। আমার মতে এটি সংকটকালে কাজে আসে না।

দ্বিতীয়ত, করোনা ভাইরাস সংকটকালে বৈশ্বিক সরবরাহ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে এবং ২০২১ সালের জুলাই থেকে সামগ্রিক মূল্যস্তর দ্রুত বৃদ্ধি পায়। জ্বালানি ও অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ক্রমবর্ধমান মূল্যবৃদ্ধি (ইউক্রেনে রুশ হামলার কারণে) এবং করোনা মহামারীর পর অর্থনীতি পুনরায় চালু হওয়ার সাথে সাথে সামষ্টিক চাহিদা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়। এখন, ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতির কারনে সম পরিমান পণ্য ও পরিসেবার লেনদেনের জন্য মুদ্রাবাজারে ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি হয়। এর মানে হল যে, রিয়েল মানি ব্যালেন্সের (প্রকৃত মুদ্রার সরবরাহ) সরবরাহ গত ১২ মাসে দ্রুত সংকুচিত হয়েছে।

ড. মিজানুর রহমান বলেন, উল্লিখিত এই দুটি উপাদানই আমাদের আর্থিক খাতে ব্যাপক তারল্য সংকটের সৃষ্টি করছে। এর পেছনে নিয়ন্ত্রক সংস্থার দুর্বল ভূমিকা এবং সুশাসনের একটি সম্পর্ক হয়েছে। আমরা লক্ষ্য করছি যে, বিগত কয়েক বছর ধরে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সম্পদের মানের অবনতি হয়েছে। নন-পারফর্মিং লোনের (এনপিএল) ক্রমবর্ধমান পরিমাণ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালন নগদ প্রবাহ হ্রাস করেছে।

তাহলে বাংলাদেশ ব্যাংক কীভাবে এই তারল্য সংকট সমাধান করবে? 

মতামতধর্মী ওই লেখায় এ বিষয়ে কিছু পরামর্শও দিয়েছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কমিশনার ড. মিজানুর রহমান।

তিনি লিখেছেন, প্রথমত, কেন্দ্রীয় ব্যাংককে আর্থিক ব্যবস্থায় নতুন তারল্য প্রবেশ করাতে হবে। প্রাথমিকভাবে রেপো (Repurchase Aggrement)মার্কেটের মাধ্যমে। যদি এই শ্রেণির সম্পদের সরবরাহের ঘাটতি দেখা দেয়, তাহলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক পরবর্তী ভালো মানের আর্থিক সিকিউরিটিজ (যেমন ব্যাংক বন্ড) কেনার কথা বিবেচনা করতে। তবে অবশ্যই ন্যায্য মূল্যে হতে হবে। এর একটি নেতিবাচক ঝুঁকি হল-মুদ্রাস্ফীতি আরও বেড়ে যেতে পারে। তবে ক্রমবর্ধমান তারল্য সংকট কাটিয়ে উঠতে এটিকে স্বল্পমেয়াদে অগ্রাধিকার দেওয়া যেতে পারে।

দ্বিতীয়ত, অর্থ বাজারের ভারসাম্য আনতে রিয়েল মানি ব্যালেন্স (প্রকৃত অর্থের সরবরাহের) হ্রাস দ্রুত ক্রমবর্ধমান সুদের হার দাবি করে। এখানে স্থির সুদের হারের অস্থিতিশীল ভূমিকার কথা বলা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২০ সালের শুরুতে ঋণের সুদের হার ৯ শতাংশে স্থির করে, যা বেসরকারী খাতের ঋণের চাহিদাকে তরান্বিত করেছে। অন্যদিকে চলতি হিসেবের ১৮ বিলিয়ন ডলার ঘাটতি এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ব্যাপক অবক্ষয় মুদ্রার সরবরাহকে হ্রাস করেছে। মুদ্রা বাজারে যোগান ও চাহিদার ব্যাপক ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি হয়েছে। মুক্তবাজার হলে সুদের হার ১০ শতাংশের বেশি হবে। সুতরাং নীতিগত সমাধান হল, কেন্দ্রীয় ব্যাংক যদি মুদ্রাবাজারে সুদের হার অবাধে নির্ধারণ করতে দেয়, তাহলে এটি কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের অধীনে একজন ব্যক্তির জন্য বাইপাস সার্জারির মতো কাজ করবে। বাজার ভিত্তিক সুদের হার ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঋণের ন্যায্য মূল্য নির্ধারণ করতে সাহায্য করবে এবং বেসরকারি খাতের ঋণের চাহিদা কমিয়ে দেবে। এতে অর্থ বাজার মৌলিক ভারসাম্য ফিরে আসবে।

ড. মিজানুর রহমান বলেন, মুদ্রাবাজার ও বৈদেশিক বিনিময় বাজার গভীরভাবে পরস্পর নির্ভরশীল। বাজার ভিত্তিক সুদের হার মুদ্রাবাজারে ভারসাম্য আনবে এবং সমগ্র অর্থনীতির ক্রেডিট চাহিদাকে হ্রাস করবে। তা আবার আমদানী চাহিদা হ্রাস করে চলতি হিসাবের ঘাটতির উন্নতি ঘটাবে।

ব্যালেন্স অব পেমেন্টের ভারসাম্যহীনতার আরও উন্নতি হবে যদি বেসরকারি খাতের করপোরেশনগুলোর বৈদেশিক ঋণের পরিশোধের বাধ্যবাধকতা স্বল্প মেয়াদে সৃষ্টি না হয়। বেসরকারি খাতের করপোরেশনগুলো যারা বিনিময় হার ঝুঁকির তোয়াক্কা না করে বিদেশি ঋণদাতাদের কাছ থেকে ঋণ নিয়েছে, তাদের কাজ হলো দায় পরিশোধের শর্তাবলী পুনর্গঠন করতে বাধ্য হবে। কিন্তু অসাধু ব্যক্তি খাতের ঋণগ্রহীতাদের শৃঙ্খলাবদ্ধ করার সর্বোত্তম উপায় হল ন্যায্য-মূল্যে টাকা-ডলারের বিনিময় হার নির্ধারণ করে দেওয়া। কোনোভাবেই  কৃত্রিমভাবে অতিমূল্যায়িত মুদ্রা বিনিময় হার দিয়ে অসাধু ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রন করা যাবে না।  

চলতি হিসাব তথা ব্যালানস অব পেমেন্টের (বিওপি) স্থিতিশীলতার সবচেয়ে বড় বাধা হল অতিমূল্যায়িত টাকার একাধিক বিনিময় হার। আসলে মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার ২৫ শতাংশ অবমূল্যায়ন হলেও এটা দাবী করার কোনো কারন নেই যে টাকার মূল্য সুষমভাবে নির্ধারণ করা হয়েছে।

আইএমএফ’র বিওপি (ব্যালেন্স অব পেমেন্ট) সহায়তা স্বল্প থেকে মধ্যমেয়াদে বৈদেশিক মুদ্রা বাজারের অস্থিরতা কমিয়ে দেবে। আমি নিশ্চিত যে, সরকার দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকেও নতুন দীর্ঘমেয়াদী ঋণের সন্ধান করবে। উল্লেখ্য, সামগ্রিক জাতীয় বৈদেশিক ঋণ এখনও জিডিপির ২৫ শতাংশের নিচে রয়েছে।  

কিন্তু সরকারের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জন্য অগ্নিপরীক্ষা হচ্ছে মুদ্রা বাজারে এবং ফরেক্স মার্কেট (বৈদেশিক মুদ্রা বাজার) উভয় ক্ষেত্রেই ভারসাম্য পুনরুদ্ধার করা। সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অভিন্ন লক্ষ্য হওয়া উচিত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্থিতিশীল করে টাকা-ডলারের একাধিক বিমিময় হারকে একীভূত করা। এটি অর্জনের একমাত্র উপায় হল- বাজার ভারসাম্যে না পৌঁছানো পর্যন্ত সুদের হার এবং মুদ্রা বিনিময় হারকে অবাধে সমন্বয় করার অনুমতি দেওয়া। এমন বিমিময় হার ও মুদ্রা নীতি বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ ও চাহিদার পরিবর্তনের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও টাকার বিনিময় হারকে স্থিতিশীল করবে।

(লেখায় প্রদত্ত মতামত তার একান্ত ব্যক্তিগত এবং কমিশনের বক্তব্য নয়)

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
বেসরকারি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সামাজিক ব্যবসার ভূমিকার ওপর গুরুত্ব আরোপ
বেসরকারি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সামাজিক ব্যবসার ভূমিকার ওপর গুরুত্ব আরোপ
মার্কিন শুল্কযুদ্ধ, ১৪৫ শতাংশ ‘আমদানি চার্জ’ যোগ করল টেমু
মার্কিন শুল্কযুদ্ধ, ১৪৫ শতাংশ ‘আমদানি চার্জ’ যোগ করল টেমু
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের ড্র বুধবার
১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের ড্র বুধবার
সর্বশেষ খবর
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে