শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৪, রবিবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৪

ব্যাংকগুলোতে ডাকাতি শুরু ২০১৩-১৪ সালের পর থেকে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংকগুলোতে ডাকাতি শুরু ২০১৩-১৪ সালের পর থেকে

মুখলেসুর রহমান। ন্যাশনাল ব্যাংকের নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান। পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে ঋণখেলাপিতে জর্জরিত ন্যাশনাল ব্যাংকের আর্থিক সক্ষমতা পুনরুদ্ধারে দায়িত্ব নিয়েছেন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন-

প্রশ্ন : আপনি এনআরবি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাকালীন সিইও ছিলেন। যে উদ্দেশ্যে ব্যাংকটি করা হয়েছে, ব্যাংকটি কি সেই পথে আছে?

মুখলেসুর রহমান : এনআরবি ব্যাংককে দাঁড় করাতে গিয়ে অনেক সমস্যা হয়েছিল। ব্যাংকটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইকবাল আহমেদ অভি অত্যন্ত স্বপ্নদর্শী মানুষ ছিলেন। তিনি ভেবেছিলেন ব্যাংকটির মাধ্যমে দেশে আরো বিদেশি বিনিয়োগ আসবে এবং রেমিট্যান্সপ্রবাহ আরো বাড়বে, কিন্তু তা হয়নি।

মূলত যাঁরা ব্যাংকটির উদ্যোক্তা হিসেবে এলেন, তাঁদের ভেতরে মতপার্থক্য ছিল। ব্যাংকটির পর্ষদে শুধু নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশি বা প্রবাসী উদ্যোক্তা থাকার কথা থাকলেও কিছু দেশীয় ব্যবসায়ী প্রবাসী বিনিয়োগকারী সেজে বিনিয়োগ করেছিলেন। অর্থাৎ দেশের টাকাই ঘুরিয়ে দেশে এনেছিলেন। ব্যাংকটিতে এমনও হয়েছে, ছেলের বয়সই হয়নি, কিন্তু তাদেরও উদ্যোক্তা বানানো হয়েছে।

প্রতিষ্ঠার শুরুতেই আমি বলেছিলাম, তিন বছরের মধ্যে কোনো মুনাফা নেওয়া যাবে না। কারণ একটি ব্যাংক শুরু করলে ব্রেক-ইভেন পয়েন্টে পৌঁছাতেই তিন বছর লাগে। পাশাপাশি পরিচালন ব্যয় কমাতে হবে। এ ছাড়া ব্যাংকটি প্রি-অপারেটিং কস্ট বা শুরুর আগেই অনেক বেশি ব্যয় করে ফেলেছিল।

যার কারণে ব্যাংকটি শুরুর আগেই দায়গ্রস্ত হয়ে পড়ে। কিন্তু তার পরও আমি তিন বছরের ব্যবধানে ব্যাংকটিকে মুনাফায় নিয়ে গিয়েছিলাম। আরেকটি কারণ হচ্ছে, উদ্যোক্তারা মনে করছিলেন আমিই তো ব্যাংকের মালিক। আমি টাকাও তুলে নেব, আমার লোকজনকে চাকরিও দেব। তাই বিভিন্ন চাপ শুরু হয়।

যার কারণে তিন বছর পর আমি বুঝতে পারলাম, আমি আমার লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারব না। তাই, আমি পদত্যাগ করেছি।

প্রশ্ন : ফারমার্স ব্যাংক হারিয়ে গেছে। পাশাপাশি নতুন অনুমোদন দেওয়া ব্যাংকগুলোর আর্থিক ভিত্তি দুর্বল। এ ছাড়া পুরনো ব্যাংকগুলোও দখলে চলে গেছে—এর কারণ কী?

মুখলেসুর রহমান : আগের সরকারের সময় বাংলাদেশ ব্যাংক যাদের ব্যাংকের অনুমোদন দিয়েছিল, তার পেছনে একটি পারিপার্শ্বিক চাপ, রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি ছিল। আমাদের দেশে এতগুলো ব্যাংকের প্রয়োজন ছিল না। আপনি গণমানুষের কাছে ব্যাংকিং সুবিধা দিতে চাইলে ব্যাংকের শাখা বাড়ান, বিভিন্ন প্রডাক্ট বাড়ান। কিন্তু আওয়ামী লীগও নতুন নতুন ব্যাংকের অনুমোদন দিয়েছে, এর আগে বিএনপিও অনুমোদন দিয়েছিল। আওয়ামী লীগ বেশি দিয়েছে। যাঁদের ব্যাংকের অনুমোদন দিয়েছে, তাঁদের শিক্ষাগত যোগ্যতা কী? উদ্যোক্তাদের ব্যাংকিং টার্মিনোলজি, রিস্ক প্যারামিটার, ফাইন্যান্স ও অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে ধারণা থাকা উচিত। কিন্তু তাঁরা তা জানেন না। তাঁরা ভিজিটিং কার্ডে ব্যাংকের উদ্যোক্তা দেখানোর জন্য, নিজেকে জাতে তোলার চেষ্টা করেন। পাশাপাশি ব্যাংক থেকে টাকা সরানোর পাঁয়তারা করেন।

একসময় বেসরকারি ব্যাংকগুলোতে ঋণখেলাপির সংস্কৃতি ছিল না। ২০১৩-১৪ সালের পর থেকে ব্যাংকগুলোতে ডাকাতি শুরু হয়। মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে উদ্যোক্তা-পরিচালকরাই ব্যাংক থেকে লাখ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। মূলত ওই সময় প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসনের ঘাটতি বেশি নজরে পড়েছে। শুধু ব্যাংকের প্রতিষ্ঠানিক সুশাসনের ঘাটতি ছিল এমনটা নয়, বরং বাংলাদেশ ব্যাংকের সুশাসনেরও ঘাটতি ছিল।

প্রশ্ন : ন্যাশনাল ব্যাংকসহ বেশ কিছু ব্যাংক খেলাপি ঋণের কারণে দুর্বল হয়ে পড়েছে। নতুন অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর আপনাকে ব্যাংকটির নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। ডুবতে থাকা ব্যাংকটি উদ্ধারে আপনার কর্মপরিকল্পনা কী?

মুখলেসুর রহমান : অর্থনীতি যখন ঊর্ধ্বমুখী হয়, তখন দুর্নীতি, খেলাপি ঋণও বাড়তে থাকে। বিশ্বের অনেক দেশেই এমনটি হয়েছে। তুরস্কে মূল্যস্ফীতি ৭০ শতাংশ হয়েছিল। ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়ায়ও মূল্যস্ফীতি বেড়েছিল। এদিকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও খেলাপি ঋণ ৪০ শতাংশে পৌঁছেছিল। খেলাপি ঋণ কমাতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করে। আমাদের একটি আলোচনায় খেলাপি ঋণ কমাতে অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কম্পানি গঠনের প্রস্তাব উঠে এসেছিল। এ কম্পানিটি সরকারি কিংবা বেসরকারি হতে পারে। যার কাজ হবে ডিসকাউন্ট ভ্যালুতে ঋণখেলাপি প্রতিষ্ঠানগুলোর দায় গ্রহণ করবে। এতে করে দুর্বল ব্যাংকগুলোর ব্যালান্স শিট পরিষ্কার হয়ে যাবে। ঋণখেলাপি থাকলে ব্যাংকগুলোকে ক্যাপিটাল চার্জ হয়। পাশাপাশি ব্যাংকগুলো প্রভিশনিং করতে হয়। ব্যাসেল-২ ও ব্যাসেল-৩ পরিপালন সম্ভব হয় না।

আমিসহ চারজনকে ন্যাশনাল ব্যাংকে স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যা পরিস্থিতি দেখলাম, এতে বোঝা যাচ্ছে, ব্যাংকটির বড় অঙ্কের বিনিয়োগ খেলাপি হয়েছে। এই ঋণ কমাতে আমাদের দুটি পদক্ষেপ নিতে হবে। এর মধ্যে খেলাপি আদায়ে চাপ প্রয়োগ করতে হবে। পাশাপাশি পুরো ব্যাংকটিকে রি-স্ট্রাকচারিং করতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রসেস, প্রডাক্ট, পিপলস, টেকনোলজির রি-স্ট্রাকচারিং করতে হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রি-স্ট্রাকচারিং হচ্ছে পিপলস। আমরা যোগ্য ব্যক্তিকে, যোগ্য স্থানে স্থানান্তর করব। এ ছাড়া বিভিন্ন সমস্যা আমরা খুঁজে বের করে সমাধানের চেষ্টা করছি।

প্রশ্ন : ব্যাংকটিতে কি এখন তারল্য সংকট রয়েছে? আপনারা কিভাবে এটা সমাধানের চেষ্টা করছেন?

মুখলেসুর রহমান : জি, দুর্বল ১০টি ব্যাংকেই তারল্য সংকট রয়েছে। এ জন্য আমরা বর্তমান গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সঙ্গে বৈঠক করেছি। গভর্নর বলেছেন, আগের সরকারের মতো টাকা ছাপিয়ে অর্থের জোগান দেওয়া হবে না। এ ক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতি আরো বাড়বে। বরং বন্ড ইস্যুর সুযোগ দেওয়া হবে। গ্যারান্টি দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। যার মাধ্যমে আমরা অর্থ সংগ্রহ করে ঘুরে দাঁড়াতে পারব।

প্রশ্ন : প্রায় ২৫ লাখ শিক্ষিত যুবক বেকার রয়েছে। এই তরুণদের কি চাকরিই খোঁজা উচিত, নাকি উদ্যোক্তা হওয়া উচিত? ব্যাংকার হিসেবে আপনি কী মনে করেন?

মুখলেসুর রহমান : চীন, ইন্দোনেশিয়া, হংকংয়ের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পেছনে ক্ষুুদ্র ও মাঝারি আকারের উদ্যোক্তাদের ভূমিকা অত্যন্ত বেশি। কিন্তু দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য চাকরি না খুঁজে তরুণরা যেন উদ্যোক্তা হয়। কিন্তু এটা সত্য, উদ্যোক্তা হওয়া কঠিন। কারণ, ব্যাংকগুলো জামানত ও গ্যারান্টি ছাড়া ঋণ দেয় না। কিন্তু আমি যখন সীমান্ত ব্যাংকে ছিলাম, যশোরের গদখালীতে চারজন কর্মী দিয়ে একটি শাখা খুলেছিলাম। ওই মডেল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক পরে সাব-ব্রাঞ্চের অনুমোদন দেয়। এই প্রক্রিয়াটি একই সঙ্গে ব্যয় কমিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলে ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিচ্ছে। ক্ষুদ্র্র উদ্যোক্তাদের মূলধনের জোগান দিতে ও ব্যবসার পরিধি বাড়াতে আমি দুই লাখ টাকা পর্যন্ত বিনা জামানতে ঋণ প্রদানের প্রডাক্ট ‘নারী শক্তি’ চালু করি। এতে করে যেসব নারী গবাদি পশু লালন-পালন, মাছ চাষ, কৃষিকাজ, হস্তশিল্প, বুটিকস কিংবা সেলাইয়ের কাজে জড়িত তাদের এই ঋণ দেওয়া হতো। নতুন উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়ের পরিকল্পনা ভালো থাকলেও মূলধন সংকটে তা প্রকাশ পাচ্ছে না।

দেখুন, আমরা তেলা মাথায় তেল দিয়ে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। কোনো ব্যাবসায়িক গ্রুপ ১০০ কোটি টাকা ঋণ চাইলে বিনা জামানতেই ঋণ দিয়ে দিচ্ছি। কিন্তু এই ব্যবসায়ী লোকসান করলে সব শেষ। কিন্তু এই ১০০ কোটি টাকা যদি আমরা ৫০ জন উদ্যোক্তার প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করি, তবে দেশ নতুন উদ্যোক্তা পাবে। পাশাপাশি অর্থনীতি শক্তিশালী হবে। আমাদের ব্যাংকারদের মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে। শহরকেন্দ্রিক ব্যাংকিং চিন্তা বাদ দিয়ে গণমানুষের উন্নয়নে এগিয়ে যেতে হবে।

প্রশ্ন : আপনাকে ধন্যবাদ।

মুখলেসুর রহমান : আপনাকেও ধন্যবাদ।


সৌজন্য: কালের কণ্ঠ

 

এই বিভাগের আরও খবর
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা
৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
গার্মেন্টস অধ্যুষিত এলাকায় শ্রমিকদের জন্য হাসপাতাল করবে বিজিএমইএ
গার্মেন্টস অধ্যুষিত এলাকায় শ্রমিকদের জন্য হাসপাতাল করবে বিজিএমইএ
দুই বাণিজ্য সংগঠনে প্রশাসক নিয়োগ মন্ত্রণালয়ের
দুই বাণিজ্য সংগঠনে প্রশাসক নিয়োগ মন্ত্রণালয়ের
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ তহবিল
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ তহবিল
সর্বশেষ খবর
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা

এই মাত্র | পরবাস

সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট
সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি
অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা
ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি
কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়