শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৪, রবিবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৪

ব্যাংকগুলোতে ডাকাতি শুরু ২০১৩-১৪ সালের পর থেকে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংকগুলোতে ডাকাতি শুরু ২০১৩-১৪ সালের পর থেকে

মুখলেসুর রহমান। ন্যাশনাল ব্যাংকের নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান। পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে ঋণখেলাপিতে জর্জরিত ন্যাশনাল ব্যাংকের আর্থিক সক্ষমতা পুনরুদ্ধারে দায়িত্ব নিয়েছেন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন-

প্রশ্ন : আপনি এনআরবি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাকালীন সিইও ছিলেন। যে উদ্দেশ্যে ব্যাংকটি করা হয়েছে, ব্যাংকটি কি সেই পথে আছে?

মুখলেসুর রহমান : এনআরবি ব্যাংককে দাঁড় করাতে গিয়ে অনেক সমস্যা হয়েছিল। ব্যাংকটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইকবাল আহমেদ অভি অত্যন্ত স্বপ্নদর্শী মানুষ ছিলেন। তিনি ভেবেছিলেন ব্যাংকটির মাধ্যমে দেশে আরো বিদেশি বিনিয়োগ আসবে এবং রেমিট্যান্সপ্রবাহ আরো বাড়বে, কিন্তু তা হয়নি।

মূলত যাঁরা ব্যাংকটির উদ্যোক্তা হিসেবে এলেন, তাঁদের ভেতরে মতপার্থক্য ছিল। ব্যাংকটির পর্ষদে শুধু নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশি বা প্রবাসী উদ্যোক্তা থাকার কথা থাকলেও কিছু দেশীয় ব্যবসায়ী প্রবাসী বিনিয়োগকারী সেজে বিনিয়োগ করেছিলেন। অর্থাৎ দেশের টাকাই ঘুরিয়ে দেশে এনেছিলেন। ব্যাংকটিতে এমনও হয়েছে, ছেলের বয়সই হয়নি, কিন্তু তাদেরও উদ্যোক্তা বানানো হয়েছে।

প্রতিষ্ঠার শুরুতেই আমি বলেছিলাম, তিন বছরের মধ্যে কোনো মুনাফা নেওয়া যাবে না। কারণ একটি ব্যাংক শুরু করলে ব্রেক-ইভেন পয়েন্টে পৌঁছাতেই তিন বছর লাগে। পাশাপাশি পরিচালন ব্যয় কমাতে হবে। এ ছাড়া ব্যাংকটি প্রি-অপারেটিং কস্ট বা শুরুর আগেই অনেক বেশি ব্যয় করে ফেলেছিল।

যার কারণে ব্যাংকটি শুরুর আগেই দায়গ্রস্ত হয়ে পড়ে। কিন্তু তার পরও আমি তিন বছরের ব্যবধানে ব্যাংকটিকে মুনাফায় নিয়ে গিয়েছিলাম। আরেকটি কারণ হচ্ছে, উদ্যোক্তারা মনে করছিলেন আমিই তো ব্যাংকের মালিক। আমি টাকাও তুলে নেব, আমার লোকজনকে চাকরিও দেব। তাই বিভিন্ন চাপ শুরু হয়।

যার কারণে তিন বছর পর আমি বুঝতে পারলাম, আমি আমার লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারব না। তাই, আমি পদত্যাগ করেছি।

প্রশ্ন : ফারমার্স ব্যাংক হারিয়ে গেছে। পাশাপাশি নতুন অনুমোদন দেওয়া ব্যাংকগুলোর আর্থিক ভিত্তি দুর্বল। এ ছাড়া পুরনো ব্যাংকগুলোও দখলে চলে গেছে—এর কারণ কী?

মুখলেসুর রহমান : আগের সরকারের সময় বাংলাদেশ ব্যাংক যাদের ব্যাংকের অনুমোদন দিয়েছিল, তার পেছনে একটি পারিপার্শ্বিক চাপ, রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি ছিল। আমাদের দেশে এতগুলো ব্যাংকের প্রয়োজন ছিল না। আপনি গণমানুষের কাছে ব্যাংকিং সুবিধা দিতে চাইলে ব্যাংকের শাখা বাড়ান, বিভিন্ন প্রডাক্ট বাড়ান। কিন্তু আওয়ামী লীগও নতুন নতুন ব্যাংকের অনুমোদন দিয়েছে, এর আগে বিএনপিও অনুমোদন দিয়েছিল। আওয়ামী লীগ বেশি দিয়েছে। যাঁদের ব্যাংকের অনুমোদন দিয়েছে, তাঁদের শিক্ষাগত যোগ্যতা কী? উদ্যোক্তাদের ব্যাংকিং টার্মিনোলজি, রিস্ক প্যারামিটার, ফাইন্যান্স ও অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে ধারণা থাকা উচিত। কিন্তু তাঁরা তা জানেন না। তাঁরা ভিজিটিং কার্ডে ব্যাংকের উদ্যোক্তা দেখানোর জন্য, নিজেকে জাতে তোলার চেষ্টা করেন। পাশাপাশি ব্যাংক থেকে টাকা সরানোর পাঁয়তারা করেন।

একসময় বেসরকারি ব্যাংকগুলোতে ঋণখেলাপির সংস্কৃতি ছিল না। ২০১৩-১৪ সালের পর থেকে ব্যাংকগুলোতে ডাকাতি শুরু হয়। মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে উদ্যোক্তা-পরিচালকরাই ব্যাংক থেকে লাখ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। মূলত ওই সময় প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসনের ঘাটতি বেশি নজরে পড়েছে। শুধু ব্যাংকের প্রতিষ্ঠানিক সুশাসনের ঘাটতি ছিল এমনটা নয়, বরং বাংলাদেশ ব্যাংকের সুশাসনেরও ঘাটতি ছিল।

প্রশ্ন : ন্যাশনাল ব্যাংকসহ বেশ কিছু ব্যাংক খেলাপি ঋণের কারণে দুর্বল হয়ে পড়েছে। নতুন অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর আপনাকে ব্যাংকটির নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। ডুবতে থাকা ব্যাংকটি উদ্ধারে আপনার কর্মপরিকল্পনা কী?

মুখলেসুর রহমান : অর্থনীতি যখন ঊর্ধ্বমুখী হয়, তখন দুর্নীতি, খেলাপি ঋণও বাড়তে থাকে। বিশ্বের অনেক দেশেই এমনটি হয়েছে। তুরস্কে মূল্যস্ফীতি ৭০ শতাংশ হয়েছিল। ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়ায়ও মূল্যস্ফীতি বেড়েছিল। এদিকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও খেলাপি ঋণ ৪০ শতাংশে পৌঁছেছিল। খেলাপি ঋণ কমাতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করে। আমাদের একটি আলোচনায় খেলাপি ঋণ কমাতে অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কম্পানি গঠনের প্রস্তাব উঠে এসেছিল। এ কম্পানিটি সরকারি কিংবা বেসরকারি হতে পারে। যার কাজ হবে ডিসকাউন্ট ভ্যালুতে ঋণখেলাপি প্রতিষ্ঠানগুলোর দায় গ্রহণ করবে। এতে করে দুর্বল ব্যাংকগুলোর ব্যালান্স শিট পরিষ্কার হয়ে যাবে। ঋণখেলাপি থাকলে ব্যাংকগুলোকে ক্যাপিটাল চার্জ হয়। পাশাপাশি ব্যাংকগুলো প্রভিশনিং করতে হয়। ব্যাসেল-২ ও ব্যাসেল-৩ পরিপালন সম্ভব হয় না।

আমিসহ চারজনকে ন্যাশনাল ব্যাংকে স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যা পরিস্থিতি দেখলাম, এতে বোঝা যাচ্ছে, ব্যাংকটির বড় অঙ্কের বিনিয়োগ খেলাপি হয়েছে। এই ঋণ কমাতে আমাদের দুটি পদক্ষেপ নিতে হবে। এর মধ্যে খেলাপি আদায়ে চাপ প্রয়োগ করতে হবে। পাশাপাশি পুরো ব্যাংকটিকে রি-স্ট্রাকচারিং করতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রসেস, প্রডাক্ট, পিপলস, টেকনোলজির রি-স্ট্রাকচারিং করতে হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রি-স্ট্রাকচারিং হচ্ছে পিপলস। আমরা যোগ্য ব্যক্তিকে, যোগ্য স্থানে স্থানান্তর করব। এ ছাড়া বিভিন্ন সমস্যা আমরা খুঁজে বের করে সমাধানের চেষ্টা করছি।

প্রশ্ন : ব্যাংকটিতে কি এখন তারল্য সংকট রয়েছে? আপনারা কিভাবে এটা সমাধানের চেষ্টা করছেন?

মুখলেসুর রহমান : জি, দুর্বল ১০টি ব্যাংকেই তারল্য সংকট রয়েছে। এ জন্য আমরা বর্তমান গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সঙ্গে বৈঠক করেছি। গভর্নর বলেছেন, আগের সরকারের মতো টাকা ছাপিয়ে অর্থের জোগান দেওয়া হবে না। এ ক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতি আরো বাড়বে। বরং বন্ড ইস্যুর সুযোগ দেওয়া হবে। গ্যারান্টি দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। যার মাধ্যমে আমরা অর্থ সংগ্রহ করে ঘুরে দাঁড়াতে পারব।

প্রশ্ন : প্রায় ২৫ লাখ শিক্ষিত যুবক বেকার রয়েছে। এই তরুণদের কি চাকরিই খোঁজা উচিত, নাকি উদ্যোক্তা হওয়া উচিত? ব্যাংকার হিসেবে আপনি কী মনে করেন?

মুখলেসুর রহমান : চীন, ইন্দোনেশিয়া, হংকংয়ের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পেছনে ক্ষুুদ্র ও মাঝারি আকারের উদ্যোক্তাদের ভূমিকা অত্যন্ত বেশি। কিন্তু দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য চাকরি না খুঁজে তরুণরা যেন উদ্যোক্তা হয়। কিন্তু এটা সত্য, উদ্যোক্তা হওয়া কঠিন। কারণ, ব্যাংকগুলো জামানত ও গ্যারান্টি ছাড়া ঋণ দেয় না। কিন্তু আমি যখন সীমান্ত ব্যাংকে ছিলাম, যশোরের গদখালীতে চারজন কর্মী দিয়ে একটি শাখা খুলেছিলাম। ওই মডেল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক পরে সাব-ব্রাঞ্চের অনুমোদন দেয়। এই প্রক্রিয়াটি একই সঙ্গে ব্যয় কমিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলে ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিচ্ছে। ক্ষুদ্র্র উদ্যোক্তাদের মূলধনের জোগান দিতে ও ব্যবসার পরিধি বাড়াতে আমি দুই লাখ টাকা পর্যন্ত বিনা জামানতে ঋণ প্রদানের প্রডাক্ট ‘নারী শক্তি’ চালু করি। এতে করে যেসব নারী গবাদি পশু লালন-পালন, মাছ চাষ, কৃষিকাজ, হস্তশিল্প, বুটিকস কিংবা সেলাইয়ের কাজে জড়িত তাদের এই ঋণ দেওয়া হতো। নতুন উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়ের পরিকল্পনা ভালো থাকলেও মূলধন সংকটে তা প্রকাশ পাচ্ছে না।

দেখুন, আমরা তেলা মাথায় তেল দিয়ে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। কোনো ব্যাবসায়িক গ্রুপ ১০০ কোটি টাকা ঋণ চাইলে বিনা জামানতেই ঋণ দিয়ে দিচ্ছি। কিন্তু এই ব্যবসায়ী লোকসান করলে সব শেষ। কিন্তু এই ১০০ কোটি টাকা যদি আমরা ৫০ জন উদ্যোক্তার প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করি, তবে দেশ নতুন উদ্যোক্তা পাবে। পাশাপাশি অর্থনীতি শক্তিশালী হবে। আমাদের ব্যাংকারদের মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে। শহরকেন্দ্রিক ব্যাংকিং চিন্তা বাদ দিয়ে গণমানুষের উন্নয়নে এগিয়ে যেতে হবে।

প্রশ্ন : আপনাকে ধন্যবাদ।

মুখলেসুর রহমান : আপনাকেও ধন্যবাদ।


সৌজন্য: কালের কণ্ঠ

 

এই বিভাগের আরও খবর
নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যায়নি বরং উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যায়নি বরং উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডিবিসিসিআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডিবিসিসিআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি
অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি
স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র
বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র
ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত
সর্বশেষ খবর
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না
জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না

নগর জীবন