শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৪, রবিবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৪

ব্যাংকগুলোতে ডাকাতি শুরু ২০১৩-১৪ সালের পর থেকে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংকগুলোতে ডাকাতি শুরু ২০১৩-১৪ সালের পর থেকে

মুখলেসুর রহমান। ন্যাশনাল ব্যাংকের নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান। পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে ঋণখেলাপিতে জর্জরিত ন্যাশনাল ব্যাংকের আর্থিক সক্ষমতা পুনরুদ্ধারে দায়িত্ব নিয়েছেন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন-

প্রশ্ন : আপনি এনআরবি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাকালীন সিইও ছিলেন। যে উদ্দেশ্যে ব্যাংকটি করা হয়েছে, ব্যাংকটি কি সেই পথে আছে?

মুখলেসুর রহমান : এনআরবি ব্যাংককে দাঁড় করাতে গিয়ে অনেক সমস্যা হয়েছিল। ব্যাংকটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইকবাল আহমেদ অভি অত্যন্ত স্বপ্নদর্শী মানুষ ছিলেন। তিনি ভেবেছিলেন ব্যাংকটির মাধ্যমে দেশে আরো বিদেশি বিনিয়োগ আসবে এবং রেমিট্যান্সপ্রবাহ আরো বাড়বে, কিন্তু তা হয়নি।

মূলত যাঁরা ব্যাংকটির উদ্যোক্তা হিসেবে এলেন, তাঁদের ভেতরে মতপার্থক্য ছিল। ব্যাংকটির পর্ষদে শুধু নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশি বা প্রবাসী উদ্যোক্তা থাকার কথা থাকলেও কিছু দেশীয় ব্যবসায়ী প্রবাসী বিনিয়োগকারী সেজে বিনিয়োগ করেছিলেন। অর্থাৎ দেশের টাকাই ঘুরিয়ে দেশে এনেছিলেন। ব্যাংকটিতে এমনও হয়েছে, ছেলের বয়সই হয়নি, কিন্তু তাদেরও উদ্যোক্তা বানানো হয়েছে।

প্রতিষ্ঠার শুরুতেই আমি বলেছিলাম, তিন বছরের মধ্যে কোনো মুনাফা নেওয়া যাবে না। কারণ একটি ব্যাংক শুরু করলে ব্রেক-ইভেন পয়েন্টে পৌঁছাতেই তিন বছর লাগে। পাশাপাশি পরিচালন ব্যয় কমাতে হবে। এ ছাড়া ব্যাংকটি প্রি-অপারেটিং কস্ট বা শুরুর আগেই অনেক বেশি ব্যয় করে ফেলেছিল।

যার কারণে ব্যাংকটি শুরুর আগেই দায়গ্রস্ত হয়ে পড়ে। কিন্তু তার পরও আমি তিন বছরের ব্যবধানে ব্যাংকটিকে মুনাফায় নিয়ে গিয়েছিলাম। আরেকটি কারণ হচ্ছে, উদ্যোক্তারা মনে করছিলেন আমিই তো ব্যাংকের মালিক। আমি টাকাও তুলে নেব, আমার লোকজনকে চাকরিও দেব। তাই বিভিন্ন চাপ শুরু হয়।

যার কারণে তিন বছর পর আমি বুঝতে পারলাম, আমি আমার লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারব না। তাই, আমি পদত্যাগ করেছি।

প্রশ্ন : ফারমার্স ব্যাংক হারিয়ে গেছে। পাশাপাশি নতুন অনুমোদন দেওয়া ব্যাংকগুলোর আর্থিক ভিত্তি দুর্বল। এ ছাড়া পুরনো ব্যাংকগুলোও দখলে চলে গেছে—এর কারণ কী?

মুখলেসুর রহমান : আগের সরকারের সময় বাংলাদেশ ব্যাংক যাদের ব্যাংকের অনুমোদন দিয়েছিল, তার পেছনে একটি পারিপার্শ্বিক চাপ, রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি ছিল। আমাদের দেশে এতগুলো ব্যাংকের প্রয়োজন ছিল না। আপনি গণমানুষের কাছে ব্যাংকিং সুবিধা দিতে চাইলে ব্যাংকের শাখা বাড়ান, বিভিন্ন প্রডাক্ট বাড়ান। কিন্তু আওয়ামী লীগও নতুন নতুন ব্যাংকের অনুমোদন দিয়েছে, এর আগে বিএনপিও অনুমোদন দিয়েছিল। আওয়ামী লীগ বেশি দিয়েছে। যাঁদের ব্যাংকের অনুমোদন দিয়েছে, তাঁদের শিক্ষাগত যোগ্যতা কী? উদ্যোক্তাদের ব্যাংকিং টার্মিনোলজি, রিস্ক প্যারামিটার, ফাইন্যান্স ও অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে ধারণা থাকা উচিত। কিন্তু তাঁরা তা জানেন না। তাঁরা ভিজিটিং কার্ডে ব্যাংকের উদ্যোক্তা দেখানোর জন্য, নিজেকে জাতে তোলার চেষ্টা করেন। পাশাপাশি ব্যাংক থেকে টাকা সরানোর পাঁয়তারা করেন।

একসময় বেসরকারি ব্যাংকগুলোতে ঋণখেলাপির সংস্কৃতি ছিল না। ২০১৩-১৪ সালের পর থেকে ব্যাংকগুলোতে ডাকাতি শুরু হয়। মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে উদ্যোক্তা-পরিচালকরাই ব্যাংক থেকে লাখ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। মূলত ওই সময় প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসনের ঘাটতি বেশি নজরে পড়েছে। শুধু ব্যাংকের প্রতিষ্ঠানিক সুশাসনের ঘাটতি ছিল এমনটা নয়, বরং বাংলাদেশ ব্যাংকের সুশাসনেরও ঘাটতি ছিল।

প্রশ্ন : ন্যাশনাল ব্যাংকসহ বেশ কিছু ব্যাংক খেলাপি ঋণের কারণে দুর্বল হয়ে পড়েছে। নতুন অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর আপনাকে ব্যাংকটির নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। ডুবতে থাকা ব্যাংকটি উদ্ধারে আপনার কর্মপরিকল্পনা কী?

মুখলেসুর রহমান : অর্থনীতি যখন ঊর্ধ্বমুখী হয়, তখন দুর্নীতি, খেলাপি ঋণও বাড়তে থাকে। বিশ্বের অনেক দেশেই এমনটি হয়েছে। তুরস্কে মূল্যস্ফীতি ৭০ শতাংশ হয়েছিল। ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়ায়ও মূল্যস্ফীতি বেড়েছিল। এদিকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও খেলাপি ঋণ ৪০ শতাংশে পৌঁছেছিল। খেলাপি ঋণ কমাতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করে। আমাদের একটি আলোচনায় খেলাপি ঋণ কমাতে অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কম্পানি গঠনের প্রস্তাব উঠে এসেছিল। এ কম্পানিটি সরকারি কিংবা বেসরকারি হতে পারে। যার কাজ হবে ডিসকাউন্ট ভ্যালুতে ঋণখেলাপি প্রতিষ্ঠানগুলোর দায় গ্রহণ করবে। এতে করে দুর্বল ব্যাংকগুলোর ব্যালান্স শিট পরিষ্কার হয়ে যাবে। ঋণখেলাপি থাকলে ব্যাংকগুলোকে ক্যাপিটাল চার্জ হয়। পাশাপাশি ব্যাংকগুলো প্রভিশনিং করতে হয়। ব্যাসেল-২ ও ব্যাসেল-৩ পরিপালন সম্ভব হয় না।

আমিসহ চারজনকে ন্যাশনাল ব্যাংকে স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যা পরিস্থিতি দেখলাম, এতে বোঝা যাচ্ছে, ব্যাংকটির বড় অঙ্কের বিনিয়োগ খেলাপি হয়েছে। এই ঋণ কমাতে আমাদের দুটি পদক্ষেপ নিতে হবে। এর মধ্যে খেলাপি আদায়ে চাপ প্রয়োগ করতে হবে। পাশাপাশি পুরো ব্যাংকটিকে রি-স্ট্রাকচারিং করতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রসেস, প্রডাক্ট, পিপলস, টেকনোলজির রি-স্ট্রাকচারিং করতে হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রি-স্ট্রাকচারিং হচ্ছে পিপলস। আমরা যোগ্য ব্যক্তিকে, যোগ্য স্থানে স্থানান্তর করব। এ ছাড়া বিভিন্ন সমস্যা আমরা খুঁজে বের করে সমাধানের চেষ্টা করছি।

প্রশ্ন : ব্যাংকটিতে কি এখন তারল্য সংকট রয়েছে? আপনারা কিভাবে এটা সমাধানের চেষ্টা করছেন?

মুখলেসুর রহমান : জি, দুর্বল ১০টি ব্যাংকেই তারল্য সংকট রয়েছে। এ জন্য আমরা বর্তমান গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সঙ্গে বৈঠক করেছি। গভর্নর বলেছেন, আগের সরকারের মতো টাকা ছাপিয়ে অর্থের জোগান দেওয়া হবে না। এ ক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতি আরো বাড়বে। বরং বন্ড ইস্যুর সুযোগ দেওয়া হবে। গ্যারান্টি দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। যার মাধ্যমে আমরা অর্থ সংগ্রহ করে ঘুরে দাঁড়াতে পারব।

প্রশ্ন : প্রায় ২৫ লাখ শিক্ষিত যুবক বেকার রয়েছে। এই তরুণদের কি চাকরিই খোঁজা উচিত, নাকি উদ্যোক্তা হওয়া উচিত? ব্যাংকার হিসেবে আপনি কী মনে করেন?

মুখলেসুর রহমান : চীন, ইন্দোনেশিয়া, হংকংয়ের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পেছনে ক্ষুুদ্র ও মাঝারি আকারের উদ্যোক্তাদের ভূমিকা অত্যন্ত বেশি। কিন্তু দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য চাকরি না খুঁজে তরুণরা যেন উদ্যোক্তা হয়। কিন্তু এটা সত্য, উদ্যোক্তা হওয়া কঠিন। কারণ, ব্যাংকগুলো জামানত ও গ্যারান্টি ছাড়া ঋণ দেয় না। কিন্তু আমি যখন সীমান্ত ব্যাংকে ছিলাম, যশোরের গদখালীতে চারজন কর্মী দিয়ে একটি শাখা খুলেছিলাম। ওই মডেল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক পরে সাব-ব্রাঞ্চের অনুমোদন দেয়। এই প্রক্রিয়াটি একই সঙ্গে ব্যয় কমিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলে ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিচ্ছে। ক্ষুদ্র্র উদ্যোক্তাদের মূলধনের জোগান দিতে ও ব্যবসার পরিধি বাড়াতে আমি দুই লাখ টাকা পর্যন্ত বিনা জামানতে ঋণ প্রদানের প্রডাক্ট ‘নারী শক্তি’ চালু করি। এতে করে যেসব নারী গবাদি পশু লালন-পালন, মাছ চাষ, কৃষিকাজ, হস্তশিল্প, বুটিকস কিংবা সেলাইয়ের কাজে জড়িত তাদের এই ঋণ দেওয়া হতো। নতুন উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়ের পরিকল্পনা ভালো থাকলেও মূলধন সংকটে তা প্রকাশ পাচ্ছে না।

দেখুন, আমরা তেলা মাথায় তেল দিয়ে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। কোনো ব্যাবসায়িক গ্রুপ ১০০ কোটি টাকা ঋণ চাইলে বিনা জামানতেই ঋণ দিয়ে দিচ্ছি। কিন্তু এই ব্যবসায়ী লোকসান করলে সব শেষ। কিন্তু এই ১০০ কোটি টাকা যদি আমরা ৫০ জন উদ্যোক্তার প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করি, তবে দেশ নতুন উদ্যোক্তা পাবে। পাশাপাশি অর্থনীতি শক্তিশালী হবে। আমাদের ব্যাংকারদের মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে। শহরকেন্দ্রিক ব্যাংকিং চিন্তা বাদ দিয়ে গণমানুষের উন্নয়নে এগিয়ে যেতে হবে।

প্রশ্ন : আপনাকে ধন্যবাদ।

মুখলেসুর রহমান : আপনাকেও ধন্যবাদ।


সৌজন্য: কালের কণ্ঠ

 

এই বিভাগের আরও খবর
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে