শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৪, রবিবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৪

ব্যাংকগুলোতে ডাকাতি শুরু ২০১৩-১৪ সালের পর থেকে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংকগুলোতে ডাকাতি শুরু ২০১৩-১৪ সালের পর থেকে

মুখলেসুর রহমান। ন্যাশনাল ব্যাংকের নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান। পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে ঋণখেলাপিতে জর্জরিত ন্যাশনাল ব্যাংকের আর্থিক সক্ষমতা পুনরুদ্ধারে দায়িত্ব নিয়েছেন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন-

প্রশ্ন : আপনি এনআরবি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাকালীন সিইও ছিলেন। যে উদ্দেশ্যে ব্যাংকটি করা হয়েছে, ব্যাংকটি কি সেই পথে আছে?

মুখলেসুর রহমান : এনআরবি ব্যাংককে দাঁড় করাতে গিয়ে অনেক সমস্যা হয়েছিল। ব্যাংকটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইকবাল আহমেদ অভি অত্যন্ত স্বপ্নদর্শী মানুষ ছিলেন। তিনি ভেবেছিলেন ব্যাংকটির মাধ্যমে দেশে আরো বিদেশি বিনিয়োগ আসবে এবং রেমিট্যান্সপ্রবাহ আরো বাড়বে, কিন্তু তা হয়নি।

মূলত যাঁরা ব্যাংকটির উদ্যোক্তা হিসেবে এলেন, তাঁদের ভেতরে মতপার্থক্য ছিল। ব্যাংকটির পর্ষদে শুধু নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশি বা প্রবাসী উদ্যোক্তা থাকার কথা থাকলেও কিছু দেশীয় ব্যবসায়ী প্রবাসী বিনিয়োগকারী সেজে বিনিয়োগ করেছিলেন। অর্থাৎ দেশের টাকাই ঘুরিয়ে দেশে এনেছিলেন। ব্যাংকটিতে এমনও হয়েছে, ছেলের বয়সই হয়নি, কিন্তু তাদেরও উদ্যোক্তা বানানো হয়েছে।

প্রতিষ্ঠার শুরুতেই আমি বলেছিলাম, তিন বছরের মধ্যে কোনো মুনাফা নেওয়া যাবে না। কারণ একটি ব্যাংক শুরু করলে ব্রেক-ইভেন পয়েন্টে পৌঁছাতেই তিন বছর লাগে। পাশাপাশি পরিচালন ব্যয় কমাতে হবে। এ ছাড়া ব্যাংকটি প্রি-অপারেটিং কস্ট বা শুরুর আগেই অনেক বেশি ব্যয় করে ফেলেছিল।

যার কারণে ব্যাংকটি শুরুর আগেই দায়গ্রস্ত হয়ে পড়ে। কিন্তু তার পরও আমি তিন বছরের ব্যবধানে ব্যাংকটিকে মুনাফায় নিয়ে গিয়েছিলাম। আরেকটি কারণ হচ্ছে, উদ্যোক্তারা মনে করছিলেন আমিই তো ব্যাংকের মালিক। আমি টাকাও তুলে নেব, আমার লোকজনকে চাকরিও দেব। তাই বিভিন্ন চাপ শুরু হয়।

যার কারণে তিন বছর পর আমি বুঝতে পারলাম, আমি আমার লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারব না। তাই, আমি পদত্যাগ করেছি।

প্রশ্ন : ফারমার্স ব্যাংক হারিয়ে গেছে। পাশাপাশি নতুন অনুমোদন দেওয়া ব্যাংকগুলোর আর্থিক ভিত্তি দুর্বল। এ ছাড়া পুরনো ব্যাংকগুলোও দখলে চলে গেছে—এর কারণ কী?

মুখলেসুর রহমান : আগের সরকারের সময় বাংলাদেশ ব্যাংক যাদের ব্যাংকের অনুমোদন দিয়েছিল, তার পেছনে একটি পারিপার্শ্বিক চাপ, রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি ছিল। আমাদের দেশে এতগুলো ব্যাংকের প্রয়োজন ছিল না। আপনি গণমানুষের কাছে ব্যাংকিং সুবিধা দিতে চাইলে ব্যাংকের শাখা বাড়ান, বিভিন্ন প্রডাক্ট বাড়ান। কিন্তু আওয়ামী লীগও নতুন নতুন ব্যাংকের অনুমোদন দিয়েছে, এর আগে বিএনপিও অনুমোদন দিয়েছিল। আওয়ামী লীগ বেশি দিয়েছে। যাঁদের ব্যাংকের অনুমোদন দিয়েছে, তাঁদের শিক্ষাগত যোগ্যতা কী? উদ্যোক্তাদের ব্যাংকিং টার্মিনোলজি, রিস্ক প্যারামিটার, ফাইন্যান্স ও অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে ধারণা থাকা উচিত। কিন্তু তাঁরা তা জানেন না। তাঁরা ভিজিটিং কার্ডে ব্যাংকের উদ্যোক্তা দেখানোর জন্য, নিজেকে জাতে তোলার চেষ্টা করেন। পাশাপাশি ব্যাংক থেকে টাকা সরানোর পাঁয়তারা করেন।

একসময় বেসরকারি ব্যাংকগুলোতে ঋণখেলাপির সংস্কৃতি ছিল না। ২০১৩-১৪ সালের পর থেকে ব্যাংকগুলোতে ডাকাতি শুরু হয়। মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে উদ্যোক্তা-পরিচালকরাই ব্যাংক থেকে লাখ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। মূলত ওই সময় প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসনের ঘাটতি বেশি নজরে পড়েছে। শুধু ব্যাংকের প্রতিষ্ঠানিক সুশাসনের ঘাটতি ছিল এমনটা নয়, বরং বাংলাদেশ ব্যাংকের সুশাসনেরও ঘাটতি ছিল।

প্রশ্ন : ন্যাশনাল ব্যাংকসহ বেশ কিছু ব্যাংক খেলাপি ঋণের কারণে দুর্বল হয়ে পড়েছে। নতুন অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর আপনাকে ব্যাংকটির নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। ডুবতে থাকা ব্যাংকটি উদ্ধারে আপনার কর্মপরিকল্পনা কী?

মুখলেসুর রহমান : অর্থনীতি যখন ঊর্ধ্বমুখী হয়, তখন দুর্নীতি, খেলাপি ঋণও বাড়তে থাকে। বিশ্বের অনেক দেশেই এমনটি হয়েছে। তুরস্কে মূল্যস্ফীতি ৭০ শতাংশ হয়েছিল। ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়ায়ও মূল্যস্ফীতি বেড়েছিল। এদিকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও খেলাপি ঋণ ৪০ শতাংশে পৌঁছেছিল। খেলাপি ঋণ কমাতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করে। আমাদের একটি আলোচনায় খেলাপি ঋণ কমাতে অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কম্পানি গঠনের প্রস্তাব উঠে এসেছিল। এ কম্পানিটি সরকারি কিংবা বেসরকারি হতে পারে। যার কাজ হবে ডিসকাউন্ট ভ্যালুতে ঋণখেলাপি প্রতিষ্ঠানগুলোর দায় গ্রহণ করবে। এতে করে দুর্বল ব্যাংকগুলোর ব্যালান্স শিট পরিষ্কার হয়ে যাবে। ঋণখেলাপি থাকলে ব্যাংকগুলোকে ক্যাপিটাল চার্জ হয়। পাশাপাশি ব্যাংকগুলো প্রভিশনিং করতে হয়। ব্যাসেল-২ ও ব্যাসেল-৩ পরিপালন সম্ভব হয় না।

আমিসহ চারজনকে ন্যাশনাল ব্যাংকে স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যা পরিস্থিতি দেখলাম, এতে বোঝা যাচ্ছে, ব্যাংকটির বড় অঙ্কের বিনিয়োগ খেলাপি হয়েছে। এই ঋণ কমাতে আমাদের দুটি পদক্ষেপ নিতে হবে। এর মধ্যে খেলাপি আদায়ে চাপ প্রয়োগ করতে হবে। পাশাপাশি পুরো ব্যাংকটিকে রি-স্ট্রাকচারিং করতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রসেস, প্রডাক্ট, পিপলস, টেকনোলজির রি-স্ট্রাকচারিং করতে হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রি-স্ট্রাকচারিং হচ্ছে পিপলস। আমরা যোগ্য ব্যক্তিকে, যোগ্য স্থানে স্থানান্তর করব। এ ছাড়া বিভিন্ন সমস্যা আমরা খুঁজে বের করে সমাধানের চেষ্টা করছি।

প্রশ্ন : ব্যাংকটিতে কি এখন তারল্য সংকট রয়েছে? আপনারা কিভাবে এটা সমাধানের চেষ্টা করছেন?

মুখলেসুর রহমান : জি, দুর্বল ১০টি ব্যাংকেই তারল্য সংকট রয়েছে। এ জন্য আমরা বর্তমান গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সঙ্গে বৈঠক করেছি। গভর্নর বলেছেন, আগের সরকারের মতো টাকা ছাপিয়ে অর্থের জোগান দেওয়া হবে না। এ ক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতি আরো বাড়বে। বরং বন্ড ইস্যুর সুযোগ দেওয়া হবে। গ্যারান্টি দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। যার মাধ্যমে আমরা অর্থ সংগ্রহ করে ঘুরে দাঁড়াতে পারব।

প্রশ্ন : প্রায় ২৫ লাখ শিক্ষিত যুবক বেকার রয়েছে। এই তরুণদের কি চাকরিই খোঁজা উচিত, নাকি উদ্যোক্তা হওয়া উচিত? ব্যাংকার হিসেবে আপনি কী মনে করেন?

মুখলেসুর রহমান : চীন, ইন্দোনেশিয়া, হংকংয়ের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পেছনে ক্ষুুদ্র ও মাঝারি আকারের উদ্যোক্তাদের ভূমিকা অত্যন্ত বেশি। কিন্তু দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য চাকরি না খুঁজে তরুণরা যেন উদ্যোক্তা হয়। কিন্তু এটা সত্য, উদ্যোক্তা হওয়া কঠিন। কারণ, ব্যাংকগুলো জামানত ও গ্যারান্টি ছাড়া ঋণ দেয় না। কিন্তু আমি যখন সীমান্ত ব্যাংকে ছিলাম, যশোরের গদখালীতে চারজন কর্মী দিয়ে একটি শাখা খুলেছিলাম। ওই মডেল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক পরে সাব-ব্রাঞ্চের অনুমোদন দেয়। এই প্রক্রিয়াটি একই সঙ্গে ব্যয় কমিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলে ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিচ্ছে। ক্ষুদ্র্র উদ্যোক্তাদের মূলধনের জোগান দিতে ও ব্যবসার পরিধি বাড়াতে আমি দুই লাখ টাকা পর্যন্ত বিনা জামানতে ঋণ প্রদানের প্রডাক্ট ‘নারী শক্তি’ চালু করি। এতে করে যেসব নারী গবাদি পশু লালন-পালন, মাছ চাষ, কৃষিকাজ, হস্তশিল্প, বুটিকস কিংবা সেলাইয়ের কাজে জড়িত তাদের এই ঋণ দেওয়া হতো। নতুন উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়ের পরিকল্পনা ভালো থাকলেও মূলধন সংকটে তা প্রকাশ পাচ্ছে না।

দেখুন, আমরা তেলা মাথায় তেল দিয়ে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। কোনো ব্যাবসায়িক গ্রুপ ১০০ কোটি টাকা ঋণ চাইলে বিনা জামানতেই ঋণ দিয়ে দিচ্ছি। কিন্তু এই ব্যবসায়ী লোকসান করলে সব শেষ। কিন্তু এই ১০০ কোটি টাকা যদি আমরা ৫০ জন উদ্যোক্তার প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করি, তবে দেশ নতুন উদ্যোক্তা পাবে। পাশাপাশি অর্থনীতি শক্তিশালী হবে। আমাদের ব্যাংকারদের মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে। শহরকেন্দ্রিক ব্যাংকিং চিন্তা বাদ দিয়ে গণমানুষের উন্নয়নে এগিয়ে যেতে হবে।

প্রশ্ন : আপনাকে ধন্যবাদ।

মুখলেসুর রহমান : আপনাকেও ধন্যবাদ।


সৌজন্য: কালের কণ্ঠ

 

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়