শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৮, বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১৪:৪২, বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

আশঙ্কা খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের

আইএমএফের শর্ত মানলে খেলাপি ঋণ ৫ লাখ কোটি টাকা ছাড়াতে পারে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আইএমএফের শর্ত মানলে খেলাপি ঋণ ৫ লাখ কোটি টাকা ছাড়াতে পারে

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত মানলে সামষ্টিক খেলাপি ঋণের পরিমাণ পাঁচ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে—এমন আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। সংস্থাটি খেলাপি ঋণের সংজ্ঞায় পরিবর্তন আনার পরামর্শ দেওয়ায় এবং ঋণ পুনঃ তফসিলের নীতিমালাকে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন করার পরামর্শের কারণে এই ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনিয়মের মাধ্যমে বিতরণ করা ঋণগুলো এখন একে একে খেলাপি হয়ে যাচ্ছে। এতে বাড়ছে আর্থিক খাতের এই নেতিবাচক সূচক।

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক প্রেসিডেন্ট আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, শুধু এক জায়গায় টাইট দিয়ে অর্থনীতিকে ঠিক করা যাবে না। দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও উৎপাদন ঠিক রাখতে যে ধরনের নীতিমালা প্রয়োজন সেগুলো নিতে হবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সূত্র বলছে, ঋণ শ্রেণিকরণ নীতিমালা আরো কঠোর করতে বলেছে আইএমএফ। এ ছাড়া সংস্থাটি বলছে, খেলাপি ঋণ পুনঃ তফসিল সুবিধা নেওয়ার পরপরই সেই ঋণ নিয়মিত দেখানো যাবে না।

দ্রুত এসব বিষয় সংশোধন করে প্রজ্ঞাপন জারির পরামর্শ দিয়েছে সংস্থাটি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা জানান, খেলাপি ঋণ পুনঃ তফসিল সুবিধা নেওয়ার পর ব্যাংকগুলো ওই ঋণটি সঙ্গে সঙ্গে নিয়মিত দেখায়। এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক চর্চা অনুসরণ করা হচ্ছে না। তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে ব্যাসেল-৩ নীতিমালার আলোকে সংশোধন করে প্রজ্ঞাপন জারি করতে বলেছে আইএমএফ।

ব্যাসেল-৩ নীতিমালা অনুযায়ী, খেলাপি ঋণ পুনঃ তফসিল সুবিধা নিলেও ওই ঋণ তিন মাসের আগে নিয়মিত দেখাতে পারবে না। এই তিন মাস গ্রাহক ঠিকমতো ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে পারলে ঋণ নিয়মিত দেখাতে পারবে। কিন্তু দেশের ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণ পুনঃ তফসিল করার সঙ্গে সঙ্গে ঋণটি নিয়মিত দেখাচ্ছে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ শ্রেণিকরণ নিয়ে সম্প্রতি প্রকাশিত নীতিমালার প্রশংসা করেছে সংস্থাটি।

ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে কোনো ঋণ পরিশোধ না করলে তা মেয়াদোত্তীর্ণ হিসেবে গণ্য হবে। এরপর অনাদায়ি হিসেবে ওই ঋণ ৯০ দিন অতিক্রম করলে খেলাপি হয়ে যাবে।

জানা গেছে, আইএমএফের সঙ্গে কয়েক দফায় আলোচনা করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক খেলাপি ঋণ সংক্রান্ত নীতিমালা চূড়ান্ত করে। পাশাপাশি আগামী জুনে এই নীতিমালা অনুযায়ী প্রতিবেদন তৈরিতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ব্যাংকগুলো তিন মাস ভিত্তিতে ঋণের মানসংক্রান্ত প্রতিবেদন তৈরি করে থাকে। ফলে এপ্রিল থেকে এই নীতিমালা কার্যকর হতে পারে। এই নীতিমালার কারণে ব্যাংক খাতে খেলাপি বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগের সহযোগী ব্যবসায়ীদের দেওয়া ঋণ আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে যাওয়ায় গত সেপ্টেম্বর শেষে দেশের ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণ রেকর্ড দুই লাখ ৮৪ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকায় পৌঁছেছে। এ ছাড়া অবলোপনকৃত ঋণ ৬০ হাজার কোটি, অর্থঋণ আদালতে আটকা দুই লাখ ৭৮ হাজার কোটি।

আদালতে রিট করার মাধ্যমে স্টে অর্ডার নেওয়া ৭৬ হাজার কোটি টাকাও আন্তর্জাতিক রীতি অনুযায়ী খেলাপির খাতায় যুক্ত হবে। তাই আগামী বছর প্রকৃত হিসাবায়ন করলে খেলাপি ঋণের পরিমাণ পাঁচ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে।

অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, ‘আগের সরকারকেও ব্যাসেল-৩ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছিল আইএমএফ, কিন্তু তারা সেটা করেনি। বর্তমান সরকার বাস্তবায়নের চেষ্টা করছে। আন্তর্জাতিক নীতিমালা বাস্তবায়ন করা হলে ব্যাংকের ভিত্তি শক্ত হয়। যেমন—আমাদের চেয়ে অনেক দুর্বল অর্থনীতির দেশ হওয়া সত্ত্বেও পাকিস্তানের ব্যাংকিং সেক্টরের ভিত্তি অনেক শক্ত। আমাদেরও ধীরে ধীরে সেদিকেই যেতে হবে।’

তিনি আরো বলেন, ব্যাসেল-৩ বাস্তবায়নের ফলে নতুন করে খেলাপি ঋণ বৃদ্ধি পাবে না। কারণ এগুলো আগে থেকেই খেলাপি হয়ে আছে। এখন এগুলোকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে। এর ফলে অর্থনীতিতে কোনো ক্ষতিকর প্রভাবও পড়বে না বলে মত এই ব্যাংকারের।

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, ‘আইএমএফ যেসব শর্ত দিয়েছে সেগুলো ভালো, কিন্তু তাদের সব শর্ত যে সব দেশ মানতে পারবে এমন তো কোনো কথা নেই। আমাদের দেশের হাজার জায়গায় হাজার সমস্যা। শুধু এক জায়গায় টাইট দিয়ে অর্থনীতিকে ঠিক করা যাবে না। আর অর্থনীতি ঠিক করার দায়িত্ব বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের একার নয়। তাই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও উৎপাদন ঠিক রাখতে যে ধরনের নীতিমালা প্রয়োজন সেগুলো নিতে হবে।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের দেশের কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালান্সে ঘাটতি, ফিন্যানশিয়াল অ্যাকাউন্টে ঘাটতি। এখন নীতিমালা আরো কঠিন করলে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কারো কথায় হুট করে আইন জারি না করে অর্থনীতির অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ এই ব্যবসায়ীর।

প্রসঙ্গত, আইএমএফের ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ কর্মসূচির পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের আগে বিভিন্ন শর্ত পর্যালোচনায় একটি টিম দেশে এসেছে। তারা বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগসহ (ইআরডি) বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে বৈঠক করছে। এই ঋণ কর্মসূচি চলাকালে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়েছে। এরই মধ্যে আর্থিক খাত সংস্কারে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে নতুন সরকার। ওই ঋণের চতুর্থ কিস্তির জন্যই এসব শর্ত নতুন করে মনে করিয়ে দিচ্ছে সংস্থাটি।

গবেষণা সংস্থা চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের গবেষণা ফেলো এম হেলাল আহমেদ জনি বলেন, ‘বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে আইএমএফের পরামর্শ মেনে খেলাপি ঋণের হিসাব পদ্ধতিতে কিছুটা পরিবর্তন করা যেতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে প্রকৃত অবস্থা প্রকাশ পাওয়ার পর বাড়তি চাপ সৃষ্টি হতে পারে। কারণ ব্যাসেল-৩ নীতিমালা অনুযায়ী ব্যাংকগুলোকে পর্যাপ্ত মূলধন রাখতে হবে এবং এর ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে, যেটি বর্তমান প্রেক্ষাপটে বেশ কঠিন। এসব বাস্তবায়নে সময় দিতে হবে। তবে এটি বাস্তবায়ন করা গেলে ভবিষ্যতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমে যাবে এবং সমস্যা চিহ্নিত করা সহজ হবে।’

তিনি আরো বলেন, এই নীতিমালা যেমন তাৎক্ষণিক বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়, তেমনি এখনই ব্যবসা-বাণিজ্যে প্রভাব বিস্তারের সম্ভাবনা নেই।

ব্যবসা সম্পর্কে তিনি জানান, ব্যবসা-বাণিজ্যে ধীরগতির অনেক কারণ আছে। প্রথমত, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের কারণে গত ১৬ বছরে যেসব ব্যবসায়ী বিভিন্ন সেক্টরে নেতৃত্ব দিয়েছেন তারা কোনো কারণে আগের মতো মুভ করতে পারছেন না। তাদের সেই জায়গায় রাতারাতি পরিবর্তন এসেছে। সেই কারণে তারা এখনো পুরোপুরি পারফরম করতে পারছেন না। দ্বিতীয়ত, নির্বাচিত সরকার না থাকায় অন্য দেশের সঙ্গে স্বাভাবিক ব্যবসা-বাণিজ্যে কিছুটা সংশয় পরিলক্ষিত হচ্ছে। তা ছাড়া দেশ অস্থিতিশীল এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের অনুকূল পরিবেশ নেই—এমন প্রচারণাও বিরোধী রাজনীতিকদের পক্ষ থেকে জোরদার করা হচ্ছে। সার্বিকভাবে ব্যবসায় আস্থা ফেরাতে উল্লেখযোগ্য কিছু কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে, যাতে সবার অংশগ্রহণ বাড়ে এবং সরকারের প্রতি আস্থা তৈরি হয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
সর্বশেষ খবর
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৫ মিনিট আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

২০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৪০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান
যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল
আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি
শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক
সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন
মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম