শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৭, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫

অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার পর অপারেশন সিঁদুর ছিল অবধারিত। পেহেলগামের ওই হামলায় ২৬ জন নিরীহ মানুষ প্রাণ হারান। যারা সবাই পর্যটক হিসেবে এসেছিলেন। এ হামলার পর এটা মোটামুটি নিশ্চিত ছিল যে ভারত-পাকিস্তানের উত্তেজনা বাড়তেই থাকবে। একটা যুদ্ধপরিস্থিতি তৈরি হবে। ভারত যে পাল্টা আঘাত করবে এটা সবাই জানত। কিন্তু কখন কীভাবে তা নিয়ে ছিল নানা রকম জল্পনাকল্পনা। শেষ পর্যন্ত মঙ্গলবার রাতে যা ঘটার তা-ই ঘটল। ভারত পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ৯টি স্থানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করেছে। এর ফলে এ অঞ্চলে অঘোষিত যুদ্ধ শুরু হলো। উত্তেজনা সৃষ্টি হলো গোটা বিশ্বে। আন্তর্জাতিক মহলও এ পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। জাতিসংঘের মহাসচিব, মার্কিন প্রেসিডেন্ট যুদ্ধ থামাতে জোর তৎপরতা শুরু করেছেন।

মঙ্গলবার রাতে ভারতের অপারেশন সিঁদুরে উপমহাদেশ করে তুলেছে অশান্ত। আর এ রকম একটা বাস্তবতায় বাংলাদেশ কতটা নিরাপদ সে প্রশ্নটি এখন আমাদের জন্য মুখ্য। এমন এক সময়ে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধপরিস্থিতি তৈরি হয়েছে যে সময় বাংলাদেশের সীমান্ত বড় ধরনের ঝুঁকিতে। মিয়ানমারের সঙ্গে আরাকান আর্মির দীর্ঘদিনের যুদ্ধের ঢেউ এখন আছড়ে পড়ছে বাংলাদেশেও। বাংলাদেশ এখানে কৌশলগত সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে কী ধরনের সিদ্ধান্ত নেয় তার ওপর নির্ভর করছে মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক কেমন হবে? ইতোমধ্যে বাংলাদেশ নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে রাখাইন অধিবাসীদের জন্য তারা মানবিক করিডর দেবে। মঙ্গলবার সরকারের নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা বলেছেন, সীমান্তের ওপারে যারাই থাকবে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে। তিনি বলেছেন, আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব। আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে একটি মানবিক করিডর গঠনের উদ্যোগ পশ্চিমা মহল থেকে নেওয়া হয়েছে, সে উদ্যোগে বাংলাদেশ আপাতদৃষ্টে সাড়া দিয়েছে বলেই ধারণা করা হচ্ছে। এ রকম একটি পরিস্থিতিতে যদি বাংলাদেশ আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ করে তাহলে সেটি বাংলাদেশের জন্য আত্মঘাতী হবে কি না তা নিয়েও বহু আলোচনা চলছে। বিশেষ করে মিয়ানমার সরকার স্পষ্ট করে বলে দিয়েছে, আরাকান আর্মির সঙ্গে বাংলাদেশ সরকার যদি যোগাযোগ করে তাহলে তা দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের অবনতি ঘটাবে। বাংলাদেশ সে বাস্তবতা মাথায় নিয়েছে কি না তা-ও দেখার বিষয়। যদিও নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেছেন, রাখাইন রাজ্যে দীর্ঘদিন ধরে মিয়ানমার সরকারের কোনো অস্তিত্ব নেই। মিয়ানমার সরকারের নিয়ন্ত্রণে নেই এ অঞ্চলটি। তার পরও সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ না রেখে একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখা কতটা সংগত হবে তা অবশ্যই ভাবার অপেক্ষা রাখে। একটি রাষ্ট্র কখনও বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারে না, রাখা উচিত নয়। একটি অনির্বাচিত সরকার এ ধরনের স্পর্শকাতর নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত নিতে পারে কি না তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।

আমাদের নিশ্চয় মনে আছে, আমাদের সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান কিছুদিন আগে বলেছিলেন, আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ না থাকি তাহলে আমাদের স্বাধীনতা বিপন্ন হতে পারে। সেনাপ্রধান যে একজন বিচক্ষণ সমরনায়ক তা এখন প্রমাণিত হলো। এ উপমহাদেশের যে নাজুক উত্তেজনাপূর্ণ যুদ্ধপরিস্থিতি তাতে বাংলাদেশ বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে অবস্থান করছে। বাংলাদেশ এখন দ্বিমুখী ঝুঁকিতে আছে বলে সামরিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন।

প্রথমত, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে বাংলাদেশ হয়তো অবস্থানগত দিক থেকে নীরব থাকবে। কিন্তু বাংলাদেশকে এ যুদ্ধে জড়ানোর জন্য সব ধরনের চেষ্টাই হবে। বিশেষ করে ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছে। ভারত ২০০৮ সাল পর্যন্ত নিরন্তর অভিযোগ করে গেছে যে বাংলাদেশে বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদীর ঘাঁটি আছে। বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বাংলাদেশে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় এবং সেভেন সিস্টারসসহ ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে গিয়ে হামলা ও সশস্ত্র তৎপরতা চালায় এ বিচ্ছিন্নতাবাদীরাই। ২০০৮-এর পর থেকে দুই দেশের সম্পর্কের উন্নতি হয় এবং তৎকালীন সরকার স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয় বাংলাদেশে বিচ্ছিন্নতাবাদের জায়গা হবে না। ভারত এ ঘোষণায় সন্তুষ্ট হয়েছিল। কিন্তু ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের যে অবস্থান এবং ভারতের মিডিয়ায় লাগাতার অপপ্রচার, তাতে ভারত মনে করে বাংলাদেশে এখন জঙ্গিবাদ এবং উগ্র মৌলবাদের উত্থান ঘটেছে। বাংলাদেশের সঙ্গে পাকিস্তানের নতুন করে যে সম্পর্কোন্নয়ন হয়েছে এটা সত্য হোক আর না হোক, ভারত তা মোটেও পছন্দ করছে না। সাম্প্রতিক সময়ে কিছু কিছু ঘটনায় তার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব বাংলাদেশে এসেছিলেন। পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরও বাংলাদেশ সফর করার কথা ছিল কিন্তু পেহেলগামের ঘটনার পর সৃষ্ট পরিস্থিতির কারণে সে সফর বাতিল হয়। তবে দুই দেশ দীর্ঘ ১৫ বছরের সম্পর্কের অচলাবস্থা কাটিয়ে এখন একে অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। বাণিজ্যিক এবং কূটনৈতিক সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার বার্তা দিচ্ছে। পাকিস্তানের চিরশত্রু ভারত তা কোনোভাবেই পছন্দ করছে না। আর এ কারণেই বাংলাদেশ এখন কৌশলগতভাবে একটি নাজুক অবস্থানে রয়েছে। কাজেই বাংলাদেশের ভূখ পাকিস্তান ভারতকে বেশ চাপে ফেলার জন্য ব্যবহার করতে পারে, বিশেষ করে ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের মদদ দেওয়ার জন্য পাকিস্তান বাংলাদেশের ভূখ ব্যবহার করতে পারে, এ ধরনের অভিযোগ ভারত যে করবে তা চোখ বন্ধ করে বলা যায়। এ অভিযোগ সত্য হোক না হোক, বাংলাদেশ তার ভূখ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বা আক্রমণের জন্য ব্যবহার করতে দিক না দিক, ভারত যে কৌশলগত কারণে এ অঞ্চলে নজর রাখবে সেটি বলাই বাহুল্য। বিশেষ করে বাংলাদেশের বঙ্গোপসাগর কৌশলগত কারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বঙ্গোপসাগর ঘিরে আন্তর্জাতিক মহলের নানা রকম আগ্রহ এবং ষড়যন্ত্র দৃশ্যমান। ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধপরিস্থিতি যদি দীর্ঘমেয়াদি হয় তাহলে বঙ্গোপসাগর নিয়েও এক ধরনের উত্তেজনা তৈরি হবে। সবকিছু মিলিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের দীর্ঘ সীমান্ত একটা বড় ধরনের ঝুঁকিতে পড়বে। এ ঝুঁকি সামাল দিতে হবে বাংলাদেশকে অত্যন্ত কৌশলে, বিচক্ষণতার সঙ্গে।

বাংলাদেশে যখন ভারত-পাকিস্তানের উত্তেজনার ঢেউ আছড়ে পড়ার শঙ্কা, ঠিক সেই সময়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের একটা টানাপোড়েন তৈরি হচ্ছে। রাখাইনদের জন্য যদি মানবিক করিডর দেওয়া হয়, তাহলে মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের সম্পর্কের অবনতি ঘটবে তা বলাই বাহুল্য। কারণ মিয়ানমার রাখাইনদের একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসেবে মনে করে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কী করবে তা যেমন দেখার বিষয়, পাশাপাশি বাংলাদেশ যদি মানবিক করিডর না দেয় তাহলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীন বাংলাদেশের ব্যাপারে একটি নেতিবাচক অবস্থান নেবে। আর এ মুহূর্তে আন্তর্জাতিক সমর্থন এবং সহযোগিতা ছাড়া বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার একটা বড় ধরনের চাপের মধ্যে পড়বে। তাই মানবিক করিডর নিয়ে বাংলাদেশ রীতিমতো উভয়সংকটে। এ কারণে মার্কিন আগ্রহে বা চীনের আগ্রহেই হোক না কেন, বাংলাদেশ হয়তো শেষ পর্যন্ত মানবিক করিডরের দিকে যাবে। মানবিক করিডর দেওয়ার ফলে বাংলাদেশ মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনী এবং আরাকান আর্মির যুদ্ধভূমি হবে কি না তা নিয়ে রয়েছে ব্যাপক শঙ্কা। কারণ যখনই এ ধরনের মানবিক করিডর দেওয়া হবে তখন সেই মানবিক করিডর টার্গেট করেই মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনী আক্রমণ করবে এটি বলাই বাহুল্য। এ ধরনের আক্রমণ হলে শুধু কক্সবাজার এলাকা নয়, পুরো বাংলাদেশ একটা বড় ধরনের সামরিক হুমকির মুখে পড়বে। অর্থাৎ উপমহাদেশে যে অস্থিরতা এবং উত্তেজনা তার ঢেউ বাংলাদেশে আছড়ে পড়বে এবং বাংলাদেশ বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।

আমরা এখন একটি গ্লোবাল ভিলেজে বসবাস করি। বিশ্বের কোথাও কিছু ঘটলে তার আঁচড় বাংলাদেশেও লাগে। আমরা যদি করোনার কথাই ধরি, সেটা যেখান থেকেই শুরু হোক না কেন, বাংলাদেশ এ মহামারি থেকে মুক্ত থাকতে পারেনি। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব বাংলাদেশে পড়েছে ব্যাপকভাবে। কাজেই পৃথিবীর যে প্রান্তেই অস্থিরতা হোক না কেন, তার নেতিবাচক প্রভাব প্রতিটি দেশেই এখন পড়ে। এটিই এখন বৈশ্বিক বাস্তবতা। এ রকম বাস্তবতায় এ উপমহাদেশের প্রধান দুটি দেশের উত্তেজনা এবং অস্থিরতার ঢেউ বাংলাদেশেও লাগবে।

বাংলাদেশকে ঝুঁকি প্রশমনের জন্য কৌশলী হতে হবে, নিতে হবে বুদ্ধিদীপ্ত সঠিক পদক্ষেপ। আর এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সেনাপ্রধানের বক্তব্যটি নতুন করে আমাদের স্মরণ করতে হবে। পুরো দেশকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে, এ ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতিতে জাতীয় ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। যদি আমরা ঐক্যবদ্ধ না থাকি, যদি আমরা বিভক্ত হয়ে থাকি, আমরা যদি ভারত-পাকিস্তানের বিরুদ্ধে নিজস্ব মতামত রাখা শুরু করি এবং দায়িত্বজ্ঞানহীনভাবে কথাবার্তা বলি তাহলে ক্ষতি হবে বাংলাদেশের। একইভাবে রাখাইনের জন্য মানবিক করিডর দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে বারবার, বহুবার। এ নিয়ে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে একটি বিষয়ে ঐকমত্যের জায়গা খুঁজে বের করতেই হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে। আমাদের মনে রাখতে হবে, ড. ইউনূসের নেতৃত্বে এখন যে সরকারটি আছে তা একটি সাময়িক সরকার। এটি কোনো নির্বাচিত সরকার নয়। নিশ্চয়ই এ সরকার ব্যাপক জনসমর্থন নিয়ে, জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে এসেছে। কিন্তু যে কোনো স্পর্শকাতর সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে সরকারের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আর সে কারণেই একদিকে যেমন সব রাজনৈতিক দলকে সঙ্গে নিয়ে এ সংকটকালে সরকারকে কাজ করতে হবে, পাশাপাশি দ্রুত একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের পথ সুগম করতে হবে। কারণ এ ধরনের সংকট সমাধানের দায়িত্ব অন্তর্বর্তী সরকারের নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কেউই দীর্ঘমেয়াদি কোনো সমঝোতা বা আলাপ-আলোচনায় যেতে চায় না। এ ধরনের পরিস্থিতিতে জাতীয় সংসদে সব রাজনৈতিক দলকে আলাপ-আলোচনা করে পথরেখা তৈরি করতে হয় এবং সে আলোকে সিদ্ধান্ত নিতে হয়। সবচেয়ে বড় কথা হলো বাংলাদেশকে উত্তেজনা পরিহার করতে হবে। শান্তভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে হবে। সবার কথাবার্তা সংযত থাকতে হবে। আমাদের পররাষ্ট্রনীতির যে মূলনীতি সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়, এটি ধারণ করে খুবই সতর্কতার সঙ্গে বাংলাদেশকে পা ফেলতে হবে এ স্পর্শকাতর সময়ে।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা