শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৭, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫

অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার পর অপারেশন সিঁদুর ছিল অবধারিত। পেহেলগামের ওই হামলায় ২৬ জন নিরীহ মানুষ প্রাণ হারান। যারা সবাই পর্যটক হিসেবে এসেছিলেন। এ হামলার পর এটা মোটামুটি নিশ্চিত ছিল যে ভারত-পাকিস্তানের উত্তেজনা বাড়তেই থাকবে। একটা যুদ্ধপরিস্থিতি তৈরি হবে। ভারত যে পাল্টা আঘাত করবে এটা সবাই জানত। কিন্তু কখন কীভাবে তা নিয়ে ছিল নানা রকম জল্পনাকল্পনা। শেষ পর্যন্ত মঙ্গলবার রাতে যা ঘটার তা-ই ঘটল। ভারত পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ৯টি স্থানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করেছে। এর ফলে এ অঞ্চলে অঘোষিত যুদ্ধ শুরু হলো। উত্তেজনা সৃষ্টি হলো গোটা বিশ্বে। আন্তর্জাতিক মহলও এ পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। জাতিসংঘের মহাসচিব, মার্কিন প্রেসিডেন্ট যুদ্ধ থামাতে জোর তৎপরতা শুরু করেছেন।

মঙ্গলবার রাতে ভারতের অপারেশন সিঁদুরে উপমহাদেশ করে তুলেছে অশান্ত। আর এ রকম একটা বাস্তবতায় বাংলাদেশ কতটা নিরাপদ সে প্রশ্নটি এখন আমাদের জন্য মুখ্য। এমন এক সময়ে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধপরিস্থিতি তৈরি হয়েছে যে সময় বাংলাদেশের সীমান্ত বড় ধরনের ঝুঁকিতে। মিয়ানমারের সঙ্গে আরাকান আর্মির দীর্ঘদিনের যুদ্ধের ঢেউ এখন আছড়ে পড়ছে বাংলাদেশেও। বাংলাদেশ এখানে কৌশলগত সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে কী ধরনের সিদ্ধান্ত নেয় তার ওপর নির্ভর করছে মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক কেমন হবে? ইতোমধ্যে বাংলাদেশ নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে রাখাইন অধিবাসীদের জন্য তারা মানবিক করিডর দেবে। মঙ্গলবার সরকারের নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা বলেছেন, সীমান্তের ওপারে যারাই থাকবে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে। তিনি বলেছেন, আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব। আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে একটি মানবিক করিডর গঠনের উদ্যোগ পশ্চিমা মহল থেকে নেওয়া হয়েছে, সে উদ্যোগে বাংলাদেশ আপাতদৃষ্টে সাড়া দিয়েছে বলেই ধারণা করা হচ্ছে। এ রকম একটি পরিস্থিতিতে যদি বাংলাদেশ আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ করে তাহলে সেটি বাংলাদেশের জন্য আত্মঘাতী হবে কি না তা নিয়েও বহু আলোচনা চলছে। বিশেষ করে মিয়ানমার সরকার স্পষ্ট করে বলে দিয়েছে, আরাকান আর্মির সঙ্গে বাংলাদেশ সরকার যদি যোগাযোগ করে তাহলে তা দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের অবনতি ঘটাবে। বাংলাদেশ সে বাস্তবতা মাথায় নিয়েছে কি না তা-ও দেখার বিষয়। যদিও নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেছেন, রাখাইন রাজ্যে দীর্ঘদিন ধরে মিয়ানমার সরকারের কোনো অস্তিত্ব নেই। মিয়ানমার সরকারের নিয়ন্ত্রণে নেই এ অঞ্চলটি। তার পরও সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ না রেখে একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখা কতটা সংগত হবে তা অবশ্যই ভাবার অপেক্ষা রাখে। একটি রাষ্ট্র কখনও বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারে না, রাখা উচিত নয়। একটি অনির্বাচিত সরকার এ ধরনের স্পর্শকাতর নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত নিতে পারে কি না তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।

আমাদের নিশ্চয় মনে আছে, আমাদের সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান কিছুদিন আগে বলেছিলেন, আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ না থাকি তাহলে আমাদের স্বাধীনতা বিপন্ন হতে পারে। সেনাপ্রধান যে একজন বিচক্ষণ সমরনায়ক তা এখন প্রমাণিত হলো। এ উপমহাদেশের যে নাজুক উত্তেজনাপূর্ণ যুদ্ধপরিস্থিতি তাতে বাংলাদেশ বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে অবস্থান করছে। বাংলাদেশ এখন দ্বিমুখী ঝুঁকিতে আছে বলে সামরিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন।

প্রথমত, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে বাংলাদেশ হয়তো অবস্থানগত দিক থেকে নীরব থাকবে। কিন্তু বাংলাদেশকে এ যুদ্ধে জড়ানোর জন্য সব ধরনের চেষ্টাই হবে। বিশেষ করে ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছে। ভারত ২০০৮ সাল পর্যন্ত নিরন্তর অভিযোগ করে গেছে যে বাংলাদেশে বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদীর ঘাঁটি আছে। বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বাংলাদেশে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় এবং সেভেন সিস্টারসসহ ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে গিয়ে হামলা ও সশস্ত্র তৎপরতা চালায় এ বিচ্ছিন্নতাবাদীরাই। ২০০৮-এর পর থেকে দুই দেশের সম্পর্কের উন্নতি হয় এবং তৎকালীন সরকার স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয় বাংলাদেশে বিচ্ছিন্নতাবাদের জায়গা হবে না। ভারত এ ঘোষণায় সন্তুষ্ট হয়েছিল। কিন্তু ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের যে অবস্থান এবং ভারতের মিডিয়ায় লাগাতার অপপ্রচার, তাতে ভারত মনে করে বাংলাদেশে এখন জঙ্গিবাদ এবং উগ্র মৌলবাদের উত্থান ঘটেছে। বাংলাদেশের সঙ্গে পাকিস্তানের নতুন করে যে সম্পর্কোন্নয়ন হয়েছে এটা সত্য হোক আর না হোক, ভারত তা মোটেও পছন্দ করছে না। সাম্প্রতিক সময়ে কিছু কিছু ঘটনায় তার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব বাংলাদেশে এসেছিলেন। পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরও বাংলাদেশ সফর করার কথা ছিল কিন্তু পেহেলগামের ঘটনার পর সৃষ্ট পরিস্থিতির কারণে সে সফর বাতিল হয়। তবে দুই দেশ দীর্ঘ ১৫ বছরের সম্পর্কের অচলাবস্থা কাটিয়ে এখন একে অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। বাণিজ্যিক এবং কূটনৈতিক সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার বার্তা দিচ্ছে। পাকিস্তানের চিরশত্রু ভারত তা কোনোভাবেই পছন্দ করছে না। আর এ কারণেই বাংলাদেশ এখন কৌশলগতভাবে একটি নাজুক অবস্থানে রয়েছে। কাজেই বাংলাদেশের ভূখ পাকিস্তান ভারতকে বেশ চাপে ফেলার জন্য ব্যবহার করতে পারে, বিশেষ করে ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের মদদ দেওয়ার জন্য পাকিস্তান বাংলাদেশের ভূখ ব্যবহার করতে পারে, এ ধরনের অভিযোগ ভারত যে করবে তা চোখ বন্ধ করে বলা যায়। এ অভিযোগ সত্য হোক না হোক, বাংলাদেশ তার ভূখ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বা আক্রমণের জন্য ব্যবহার করতে দিক না দিক, ভারত যে কৌশলগত কারণে এ অঞ্চলে নজর রাখবে সেটি বলাই বাহুল্য। বিশেষ করে বাংলাদেশের বঙ্গোপসাগর কৌশলগত কারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বঙ্গোপসাগর ঘিরে আন্তর্জাতিক মহলের নানা রকম আগ্রহ এবং ষড়যন্ত্র দৃশ্যমান। ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধপরিস্থিতি যদি দীর্ঘমেয়াদি হয় তাহলে বঙ্গোপসাগর নিয়েও এক ধরনের উত্তেজনা তৈরি হবে। সবকিছু মিলিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের দীর্ঘ সীমান্ত একটা বড় ধরনের ঝুঁকিতে পড়বে। এ ঝুঁকি সামাল দিতে হবে বাংলাদেশকে অত্যন্ত কৌশলে, বিচক্ষণতার সঙ্গে।

বাংলাদেশে যখন ভারত-পাকিস্তানের উত্তেজনার ঢেউ আছড়ে পড়ার শঙ্কা, ঠিক সেই সময়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের একটা টানাপোড়েন তৈরি হচ্ছে। রাখাইনদের জন্য যদি মানবিক করিডর দেওয়া হয়, তাহলে মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের সম্পর্কের অবনতি ঘটবে তা বলাই বাহুল্য। কারণ মিয়ানমার রাখাইনদের একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসেবে মনে করে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কী করবে তা যেমন দেখার বিষয়, পাশাপাশি বাংলাদেশ যদি মানবিক করিডর না দেয় তাহলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীন বাংলাদেশের ব্যাপারে একটি নেতিবাচক অবস্থান নেবে। আর এ মুহূর্তে আন্তর্জাতিক সমর্থন এবং সহযোগিতা ছাড়া বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার একটা বড় ধরনের চাপের মধ্যে পড়বে। তাই মানবিক করিডর নিয়ে বাংলাদেশ রীতিমতো উভয়সংকটে। এ কারণে মার্কিন আগ্রহে বা চীনের আগ্রহেই হোক না কেন, বাংলাদেশ হয়তো শেষ পর্যন্ত মানবিক করিডরের দিকে যাবে। মানবিক করিডর দেওয়ার ফলে বাংলাদেশ মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনী এবং আরাকান আর্মির যুদ্ধভূমি হবে কি না তা নিয়ে রয়েছে ব্যাপক শঙ্কা। কারণ যখনই এ ধরনের মানবিক করিডর দেওয়া হবে তখন সেই মানবিক করিডর টার্গেট করেই মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনী আক্রমণ করবে এটি বলাই বাহুল্য। এ ধরনের আক্রমণ হলে শুধু কক্সবাজার এলাকা নয়, পুরো বাংলাদেশ একটা বড় ধরনের সামরিক হুমকির মুখে পড়বে। অর্থাৎ উপমহাদেশে যে অস্থিরতা এবং উত্তেজনা তার ঢেউ বাংলাদেশে আছড়ে পড়বে এবং বাংলাদেশ বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।

আমরা এখন একটি গ্লোবাল ভিলেজে বসবাস করি। বিশ্বের কোথাও কিছু ঘটলে তার আঁচড় বাংলাদেশেও লাগে। আমরা যদি করোনার কথাই ধরি, সেটা যেখান থেকেই শুরু হোক না কেন, বাংলাদেশ এ মহামারি থেকে মুক্ত থাকতে পারেনি। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব বাংলাদেশে পড়েছে ব্যাপকভাবে। কাজেই পৃথিবীর যে প্রান্তেই অস্থিরতা হোক না কেন, তার নেতিবাচক প্রভাব প্রতিটি দেশেই এখন পড়ে। এটিই এখন বৈশ্বিক বাস্তবতা। এ রকম বাস্তবতায় এ উপমহাদেশের প্রধান দুটি দেশের উত্তেজনা এবং অস্থিরতার ঢেউ বাংলাদেশেও লাগবে।

বাংলাদেশকে ঝুঁকি প্রশমনের জন্য কৌশলী হতে হবে, নিতে হবে বুদ্ধিদীপ্ত সঠিক পদক্ষেপ। আর এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সেনাপ্রধানের বক্তব্যটি নতুন করে আমাদের স্মরণ করতে হবে। পুরো দেশকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে, এ ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতিতে জাতীয় ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। যদি আমরা ঐক্যবদ্ধ না থাকি, যদি আমরা বিভক্ত হয়ে থাকি, আমরা যদি ভারত-পাকিস্তানের বিরুদ্ধে নিজস্ব মতামত রাখা শুরু করি এবং দায়িত্বজ্ঞানহীনভাবে কথাবার্তা বলি তাহলে ক্ষতি হবে বাংলাদেশের। একইভাবে রাখাইনের জন্য মানবিক করিডর দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে বারবার, বহুবার। এ নিয়ে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে একটি বিষয়ে ঐকমত্যের জায়গা খুঁজে বের করতেই হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে। আমাদের মনে রাখতে হবে, ড. ইউনূসের নেতৃত্বে এখন যে সরকারটি আছে তা একটি সাময়িক সরকার। এটি কোনো নির্বাচিত সরকার নয়। নিশ্চয়ই এ সরকার ব্যাপক জনসমর্থন নিয়ে, জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে এসেছে। কিন্তু যে কোনো স্পর্শকাতর সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে সরকারের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আর সে কারণেই একদিকে যেমন সব রাজনৈতিক দলকে সঙ্গে নিয়ে এ সংকটকালে সরকারকে কাজ করতে হবে, পাশাপাশি দ্রুত একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের পথ সুগম করতে হবে। কারণ এ ধরনের সংকট সমাধানের দায়িত্ব অন্তর্বর্তী সরকারের নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কেউই দীর্ঘমেয়াদি কোনো সমঝোতা বা আলাপ-আলোচনায় যেতে চায় না। এ ধরনের পরিস্থিতিতে জাতীয় সংসদে সব রাজনৈতিক দলকে আলাপ-আলোচনা করে পথরেখা তৈরি করতে হয় এবং সে আলোকে সিদ্ধান্ত নিতে হয়। সবচেয়ে বড় কথা হলো বাংলাদেশকে উত্তেজনা পরিহার করতে হবে। শান্তভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে হবে। সবার কথাবার্তা সংযত থাকতে হবে। আমাদের পররাষ্ট্রনীতির যে মূলনীতি সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়, এটি ধারণ করে খুবই সতর্কতার সঙ্গে বাংলাদেশকে পা ফেলতে হবে এ স্পর্শকাতর সময়ে।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেকের
ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেকের
শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব
শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব
বড় দরপতন শেয়ারবাজারে
বড় দরপতন শেয়ারবাজারে
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত
শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত
কূটনৈতিক সমাধান চায় ঢাকা, সীমান্তে সতর্কতা
কূটনৈতিক সমাধান চায় ঢাকা, সীমান্তে সতর্কতা
উৎকণ্ঠা বিশ্বজুড়ে
উৎকণ্ঠা বিশ্বজুড়ে
এটা কোনো সমাধান নয়
এটা কোনো সমাধান নয়
কারও জন্যই কল্যাণকর নয়
কারও জন্যই কল্যাণকর নয়
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আটক
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের চার বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল সাময়িক স্থগিত
পাকিস্তানের চার বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল সাময়িক স্থগিত

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে বিশ্ব রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে বিশ্ব রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস পালিত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্ধ ভারতের ২০টিরও বেশি বিমানবন্দর
বন্ধ ভারতের ২০টিরও বেশি বিমানবন্দর

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুলাউড়ায় ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির শপথ গ্রহণ
কুলাউড়ায় ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির শপথ গ্রহণ

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কৈফিয়ত কিংবা বাস্তবতা
কৈফিয়ত কিংবা বাস্তবতা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে রেষম চাষের প্রশিক্ষণ শুরু
পঞ্চগড়ে রেষম চাষের প্রশিক্ষণ শুরু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৪ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৪ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে টার্মিনাল নির্মাণে ৮০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে ডেনমার্ক
চট্টগ্রাম বন্দরে টার্মিনাল নির্মাণে ৮০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে ডেনমার্ক

৫৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশ্ব রেডক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশ্ব রেডক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কৃষক লিগ’ নয়, ইউরোপ জয়ের পথে পিএসজি!
‘কৃষক লিগ’ নয়, ইউরোপ জয়ের পথে পিএসজি!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলকুচিতে এ্যালকোহল পানে দুজনের মৃত্যু
বেলকুচিতে এ্যালকোহল পানে দুজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবাকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল দিয়ে পুলিশে জানালেন মেয়ে
বাবাকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল দিয়ে পুলিশে জানালেন মেয়ে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের টেস্ট দলের অধিনায়ক কে হচ্ছেন?
ভারতের টেস্ট দলের অধিনায়ক কে হচ্ছেন?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারানো মোবাইল উদ্ধার করে মালিককে ফেরত দিল পুলিশ
হারানো মোবাইল উদ্ধার করে মালিককে ফেরত দিল পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অধিকার আদায়ে তরুণদের আর যেন জীবন দিতে না হয়’
‘অধিকার আদায়ে তরুণদের আর যেন জীবন দিতে না হয়’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা পরিহারের আহ্বান চীনা রাষ্ট্রদূতের
ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা পরিহারের আহ্বান চীনা রাষ্ট্রদূতের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসি ভবনে তালা, ৪ দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
ভিসি ভবনে তালা, ৪ দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২৩২২ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২৩২২ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেবিলের শীর্ষে চোখ পাঞ্জাবের, টিকে থাকার লড়াইয়ে দিল্লি
টেবিলের শীর্ষে চোখ পাঞ্জাবের, টিকে থাকার লড়াইয়ে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাপাসিয়ায় শিশুদের অংশগ্রহণে বসুন্ধরার ব্যতিক্রমধর্মী ক্রীড়া উৎসব
কাপাসিয়ায় শিশুদের অংশগ্রহণে বসুন্ধরার ব্যতিক্রমধর্মী ক্রীড়া উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মুন্সীগঞ্জের তিন খুন: ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন
মুন্সীগঞ্জের তিন খুন: ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া
খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন
ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ
নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর
ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ
ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায়, বাকি যা আছে মায়ের’
‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায়, বাকি যা আছে মায়ের’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি
'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধের’ ঝুঁকি বাড়িয়েছে: তুরস্ক
পাকিস্তানে ভারতের হামলা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধের’ ঝুঁকি বাড়িয়েছে: তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ
দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

সম্পাদকীয়

রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল
রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি
যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ
অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়েই গেল মৃত্যুকূপ
রয়েই গেল মৃত্যুকূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের
লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি
কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা
শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!
৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে

প্রথম পৃষ্ঠা

র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ
র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী
ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা
মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

এটা কোনো সমাধান নয়
এটা কোনো সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে
ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি
ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখের বালি ঐশ্বরিয়ার গর্ব
চোখের বালি ঐশ্বরিয়ার গর্ব

শোবিজ

হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু

সম্পাদকীয়

খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক
খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’
ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় দরপতন শেয়ারবাজারে
বড় দরপতন শেয়ারবাজারে

প্রথম পৃষ্ঠা