শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৭, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫

অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার পর অপারেশন সিঁদুর ছিল অবধারিত। পেহেলগামের ওই হামলায় ২৬ জন নিরীহ মানুষ প্রাণ হারান। যারা সবাই পর্যটক হিসেবে এসেছিলেন। এ হামলার পর এটা মোটামুটি নিশ্চিত ছিল যে ভারত-পাকিস্তানের উত্তেজনা বাড়তেই থাকবে। একটা যুদ্ধপরিস্থিতি তৈরি হবে। ভারত যে পাল্টা আঘাত করবে এটা সবাই জানত। কিন্তু কখন কীভাবে তা নিয়ে ছিল নানা রকম জল্পনাকল্পনা। শেষ পর্যন্ত মঙ্গলবার রাতে যা ঘটার তা-ই ঘটল। ভারত পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ৯টি স্থানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করেছে। এর ফলে এ অঞ্চলে অঘোষিত যুদ্ধ শুরু হলো। উত্তেজনা সৃষ্টি হলো গোটা বিশ্বে। আন্তর্জাতিক মহলও এ পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। জাতিসংঘের মহাসচিব, মার্কিন প্রেসিডেন্ট যুদ্ধ থামাতে জোর তৎপরতা শুরু করেছেন।

মঙ্গলবার রাতে ভারতের অপারেশন সিঁদুরে উপমহাদেশ করে তুলেছে অশান্ত। আর এ রকম একটা বাস্তবতায় বাংলাদেশ কতটা নিরাপদ সে প্রশ্নটি এখন আমাদের জন্য মুখ্য। এমন এক সময়ে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধপরিস্থিতি তৈরি হয়েছে যে সময় বাংলাদেশের সীমান্ত বড় ধরনের ঝুঁকিতে। মিয়ানমারের সঙ্গে আরাকান আর্মির দীর্ঘদিনের যুদ্ধের ঢেউ এখন আছড়ে পড়ছে বাংলাদেশেও। বাংলাদেশ এখানে কৌশলগত সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে কী ধরনের সিদ্ধান্ত নেয় তার ওপর নির্ভর করছে মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক কেমন হবে? ইতোমধ্যে বাংলাদেশ নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে রাখাইন অধিবাসীদের জন্য তারা মানবিক করিডর দেবে। মঙ্গলবার সরকারের নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা বলেছেন, সীমান্তের ওপারে যারাই থাকবে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে। তিনি বলেছেন, আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব। আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে একটি মানবিক করিডর গঠনের উদ্যোগ পশ্চিমা মহল থেকে নেওয়া হয়েছে, সে উদ্যোগে বাংলাদেশ আপাতদৃষ্টে সাড়া দিয়েছে বলেই ধারণা করা হচ্ছে। এ রকম একটি পরিস্থিতিতে যদি বাংলাদেশ আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ করে তাহলে সেটি বাংলাদেশের জন্য আত্মঘাতী হবে কি না তা নিয়েও বহু আলোচনা চলছে। বিশেষ করে মিয়ানমার সরকার স্পষ্ট করে বলে দিয়েছে, আরাকান আর্মির সঙ্গে বাংলাদেশ সরকার যদি যোগাযোগ করে তাহলে তা দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের অবনতি ঘটাবে। বাংলাদেশ সে বাস্তবতা মাথায় নিয়েছে কি না তা-ও দেখার বিষয়। যদিও নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেছেন, রাখাইন রাজ্যে দীর্ঘদিন ধরে মিয়ানমার সরকারের কোনো অস্তিত্ব নেই। মিয়ানমার সরকারের নিয়ন্ত্রণে নেই এ অঞ্চলটি। তার পরও সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ না রেখে একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখা কতটা সংগত হবে তা অবশ্যই ভাবার অপেক্ষা রাখে। একটি রাষ্ট্র কখনও বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারে না, রাখা উচিত নয়। একটি অনির্বাচিত সরকার এ ধরনের স্পর্শকাতর নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত নিতে পারে কি না তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।

আমাদের নিশ্চয় মনে আছে, আমাদের সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান কিছুদিন আগে বলেছিলেন, আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ না থাকি তাহলে আমাদের স্বাধীনতা বিপন্ন হতে পারে। সেনাপ্রধান যে একজন বিচক্ষণ সমরনায়ক তা এখন প্রমাণিত হলো। এ উপমহাদেশের যে নাজুক উত্তেজনাপূর্ণ যুদ্ধপরিস্থিতি তাতে বাংলাদেশ বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে অবস্থান করছে। বাংলাদেশ এখন দ্বিমুখী ঝুঁকিতে আছে বলে সামরিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন।

প্রথমত, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে বাংলাদেশ হয়তো অবস্থানগত দিক থেকে নীরব থাকবে। কিন্তু বাংলাদেশকে এ যুদ্ধে জড়ানোর জন্য সব ধরনের চেষ্টাই হবে। বিশেষ করে ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছে। ভারত ২০০৮ সাল পর্যন্ত নিরন্তর অভিযোগ করে গেছে যে বাংলাদেশে বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদীর ঘাঁটি আছে। বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বাংলাদেশে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় এবং সেভেন সিস্টারসসহ ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে গিয়ে হামলা ও সশস্ত্র তৎপরতা চালায় এ বিচ্ছিন্নতাবাদীরাই। ২০০৮-এর পর থেকে দুই দেশের সম্পর্কের উন্নতি হয় এবং তৎকালীন সরকার স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয় বাংলাদেশে বিচ্ছিন্নতাবাদের জায়গা হবে না। ভারত এ ঘোষণায় সন্তুষ্ট হয়েছিল। কিন্তু ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের যে অবস্থান এবং ভারতের মিডিয়ায় লাগাতার অপপ্রচার, তাতে ভারত মনে করে বাংলাদেশে এখন জঙ্গিবাদ এবং উগ্র মৌলবাদের উত্থান ঘটেছে। বাংলাদেশের সঙ্গে পাকিস্তানের নতুন করে যে সম্পর্কোন্নয়ন হয়েছে এটা সত্য হোক আর না হোক, ভারত তা মোটেও পছন্দ করছে না। সাম্প্রতিক সময়ে কিছু কিছু ঘটনায় তার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব বাংলাদেশে এসেছিলেন। পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরও বাংলাদেশ সফর করার কথা ছিল কিন্তু পেহেলগামের ঘটনার পর সৃষ্ট পরিস্থিতির কারণে সে সফর বাতিল হয়। তবে দুই দেশ দীর্ঘ ১৫ বছরের সম্পর্কের অচলাবস্থা কাটিয়ে এখন একে অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। বাণিজ্যিক এবং কূটনৈতিক সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার বার্তা দিচ্ছে। পাকিস্তানের চিরশত্রু ভারত তা কোনোভাবেই পছন্দ করছে না। আর এ কারণেই বাংলাদেশ এখন কৌশলগতভাবে একটি নাজুক অবস্থানে রয়েছে। কাজেই বাংলাদেশের ভূখ পাকিস্তান ভারতকে বেশ চাপে ফেলার জন্য ব্যবহার করতে পারে, বিশেষ করে ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের মদদ দেওয়ার জন্য পাকিস্তান বাংলাদেশের ভূখ ব্যবহার করতে পারে, এ ধরনের অভিযোগ ভারত যে করবে তা চোখ বন্ধ করে বলা যায়। এ অভিযোগ সত্য হোক না হোক, বাংলাদেশ তার ভূখ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বা আক্রমণের জন্য ব্যবহার করতে দিক না দিক, ভারত যে কৌশলগত কারণে এ অঞ্চলে নজর রাখবে সেটি বলাই বাহুল্য। বিশেষ করে বাংলাদেশের বঙ্গোপসাগর কৌশলগত কারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বঙ্গোপসাগর ঘিরে আন্তর্জাতিক মহলের নানা রকম আগ্রহ এবং ষড়যন্ত্র দৃশ্যমান। ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধপরিস্থিতি যদি দীর্ঘমেয়াদি হয় তাহলে বঙ্গোপসাগর নিয়েও এক ধরনের উত্তেজনা তৈরি হবে। সবকিছু মিলিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের দীর্ঘ সীমান্ত একটা বড় ধরনের ঝুঁকিতে পড়বে। এ ঝুঁকি সামাল দিতে হবে বাংলাদেশকে অত্যন্ত কৌশলে, বিচক্ষণতার সঙ্গে।

বাংলাদেশে যখন ভারত-পাকিস্তানের উত্তেজনার ঢেউ আছড়ে পড়ার শঙ্কা, ঠিক সেই সময়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের একটা টানাপোড়েন তৈরি হচ্ছে। রাখাইনদের জন্য যদি মানবিক করিডর দেওয়া হয়, তাহলে মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের সম্পর্কের অবনতি ঘটবে তা বলাই বাহুল্য। কারণ মিয়ানমার রাখাইনদের একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসেবে মনে করে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কী করবে তা যেমন দেখার বিষয়, পাশাপাশি বাংলাদেশ যদি মানবিক করিডর না দেয় তাহলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীন বাংলাদেশের ব্যাপারে একটি নেতিবাচক অবস্থান নেবে। আর এ মুহূর্তে আন্তর্জাতিক সমর্থন এবং সহযোগিতা ছাড়া বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার একটা বড় ধরনের চাপের মধ্যে পড়বে। তাই মানবিক করিডর নিয়ে বাংলাদেশ রীতিমতো উভয়সংকটে। এ কারণে মার্কিন আগ্রহে বা চীনের আগ্রহেই হোক না কেন, বাংলাদেশ হয়তো শেষ পর্যন্ত মানবিক করিডরের দিকে যাবে। মানবিক করিডর দেওয়ার ফলে বাংলাদেশ মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনী এবং আরাকান আর্মির যুদ্ধভূমি হবে কি না তা নিয়ে রয়েছে ব্যাপক শঙ্কা। কারণ যখনই এ ধরনের মানবিক করিডর দেওয়া হবে তখন সেই মানবিক করিডর টার্গেট করেই মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনী আক্রমণ করবে এটি বলাই বাহুল্য। এ ধরনের আক্রমণ হলে শুধু কক্সবাজার এলাকা নয়, পুরো বাংলাদেশ একটা বড় ধরনের সামরিক হুমকির মুখে পড়বে। অর্থাৎ উপমহাদেশে যে অস্থিরতা এবং উত্তেজনা তার ঢেউ বাংলাদেশে আছড়ে পড়বে এবং বাংলাদেশ বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।

আমরা এখন একটি গ্লোবাল ভিলেজে বসবাস করি। বিশ্বের কোথাও কিছু ঘটলে তার আঁচড় বাংলাদেশেও লাগে। আমরা যদি করোনার কথাই ধরি, সেটা যেখান থেকেই শুরু হোক না কেন, বাংলাদেশ এ মহামারি থেকে মুক্ত থাকতে পারেনি। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব বাংলাদেশে পড়েছে ব্যাপকভাবে। কাজেই পৃথিবীর যে প্রান্তেই অস্থিরতা হোক না কেন, তার নেতিবাচক প্রভাব প্রতিটি দেশেই এখন পড়ে। এটিই এখন বৈশ্বিক বাস্তবতা। এ রকম বাস্তবতায় এ উপমহাদেশের প্রধান দুটি দেশের উত্তেজনা এবং অস্থিরতার ঢেউ বাংলাদেশেও লাগবে।

বাংলাদেশকে ঝুঁকি প্রশমনের জন্য কৌশলী হতে হবে, নিতে হবে বুদ্ধিদীপ্ত সঠিক পদক্ষেপ। আর এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সেনাপ্রধানের বক্তব্যটি নতুন করে আমাদের স্মরণ করতে হবে। পুরো দেশকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে, এ ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতিতে জাতীয় ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। যদি আমরা ঐক্যবদ্ধ না থাকি, যদি আমরা বিভক্ত হয়ে থাকি, আমরা যদি ভারত-পাকিস্তানের বিরুদ্ধে নিজস্ব মতামত রাখা শুরু করি এবং দায়িত্বজ্ঞানহীনভাবে কথাবার্তা বলি তাহলে ক্ষতি হবে বাংলাদেশের। একইভাবে রাখাইনের জন্য মানবিক করিডর দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে বারবার, বহুবার। এ নিয়ে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে একটি বিষয়ে ঐকমত্যের জায়গা খুঁজে বের করতেই হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে। আমাদের মনে রাখতে হবে, ড. ইউনূসের নেতৃত্বে এখন যে সরকারটি আছে তা একটি সাময়িক সরকার। এটি কোনো নির্বাচিত সরকার নয়। নিশ্চয়ই এ সরকার ব্যাপক জনসমর্থন নিয়ে, জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে এসেছে। কিন্তু যে কোনো স্পর্শকাতর সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে সরকারের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আর সে কারণেই একদিকে যেমন সব রাজনৈতিক দলকে সঙ্গে নিয়ে এ সংকটকালে সরকারকে কাজ করতে হবে, পাশাপাশি দ্রুত একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের পথ সুগম করতে হবে। কারণ এ ধরনের সংকট সমাধানের দায়িত্ব অন্তর্বর্তী সরকারের নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কেউই দীর্ঘমেয়াদি কোনো সমঝোতা বা আলাপ-আলোচনায় যেতে চায় না। এ ধরনের পরিস্থিতিতে জাতীয় সংসদে সব রাজনৈতিক দলকে আলাপ-আলোচনা করে পথরেখা তৈরি করতে হয় এবং সে আলোকে সিদ্ধান্ত নিতে হয়। সবচেয়ে বড় কথা হলো বাংলাদেশকে উত্তেজনা পরিহার করতে হবে। শান্তভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে হবে। সবার কথাবার্তা সংযত থাকতে হবে। আমাদের পররাষ্ট্রনীতির যে মূলনীতি সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়, এটি ধারণ করে খুবই সতর্কতার সঙ্গে বাংলাদেশকে পা ফেলতে হবে এ স্পর্শকাতর সময়ে।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

৪১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন