শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৪, বুধবার, ০১ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৬:৪৫, বুধবার, ০১ জানুয়ারি, ২০২৫

১০ ব্যাংক বিপর্যয়ের পর টার্গেট ১০ গ্রুপ

► ব্যাংক ও শিল্প ধ্বংসে ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ চলছে ► খেলাপি আদায়ে নেই ‘জুতসই’ উদ্যোগ ► বকেয়া আদায়ের বদলে ১০ গ্রুপ বন্ধের আয়োজন
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
১০ ব্যাংক বিপর্যয়ের পর টার্গেট ১০ গ্রুপ

স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি, ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ আর রাজনৈতিক মদদে ব্যাংক পরিচালক ও শীর্ষ কর্মকর্তাদের যোগসাজশে টাকা লোপাটের কারণে গভীর সংকটে দেশের ১০টি ব্যাংক। এই ১০টি ব্যাংকসহ পুরো ব্যাংক খাতের ৭৬০ জন পরিচালকই দুই লাখ ৩৪ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন। এসব ঋণ ফেরত না আসায় এখন ব্যাংকিং খাতে খেলাপি গিয়ে ঠেকেছে দুই লাখ ৮৫ হাজার কোটিতে। এখন সংকটে থাকা ১০ ব্যাংককে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা ধার দিয়ে টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে।

অন্যদিকে খেলাপি ঋণ ও পাচারের টাকা উদ্ধারে টার্গেট করা হয়েছে দেশের শীর্ষ ১০টি গ্রুপকে। শিল্প বাঁচিয়ে টাকা আদায়ের কৌশল না নিয়ে বরং ত্বরিতগতিতে প্রবল চাপ দেওয়া হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১০টি ব্যাংককে টেনে তোলার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হস্তক্ষেপে অন্য সবল ব্যাংক থেকে সাময়িক ধারে অর্থ সহায়তা দেওয়া হলেও উৎপাদন, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে নিয়োজিত ১০টি গ্রুপকে টিকিয়ে রাখার বদলে বরং বন্ধের আয়োজন করা হচ্ছে। এর সঙ্গে অব্যাহতভাবে সংকটে থাকা ব্যাংক ও শীর্ষ গ্রুপগুলোর বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে অপপ্রচার বা ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ এসব ব্যাংক ও গ্রুপগুলোকে আরো নাজুক করে তুলছে, যার নেতিবাচক প্রভাব পুরো অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ এবং বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে এমন চিত্র পাওয়া গেছে।
গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতা হারানো আওয়ামী সরকারের সময় থেকে ব্যাংকিং খাত রীতিমতো সংকটে। এর মধ্যে ১০টি ব্যাংক সবচেয়ে বেশি সংকটে পড়ে। বিশ্লেষকরা বলছেন, এর নেপথ্যে মূল কারণ হলো অনিয়মের মাধ্যমে বেনামি ঋণ, ঋণ ছাড়ে ‘পরিবারতন্ত্রের’ ব্যবহার, সংঘবদ্ধভাবে কয়েকটি গণমাধ্যমের উদ্দেশ্যমূলক ‘মিডিয়া ট্রায়াল’, ঋণের টাকা বিনিয়োগ না করে বিদেশে পাচার করা, রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতায় ঋণ অনুমোদন, ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তাদের যোগসাজশ ও দুর্নীতি, ব্যাংক আইনের অপব্যবহার করে মাত্র ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্টে ২৯ বছর পর্যন্ত ঋণ পুনঃ তফসিলের সুযোগ, আগের ঋণ শোধ করতে নতুন ঋণ অনুমোদন, নীতিনির্ধারক পর্যায় থেকে ‘দেউলিয়া’ বলে প্রচার এবং আস্থা ফেরাতে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়া।

এত সব কারণে ব্যাংকগুলোর এখন টিকে থাকাই কঠিন হয়ে পড়ছে। অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা নেওয়ার পর ব্যাংকগুলোর সক্ষমতা বাড়াতে পদক্ষেপ নিলেও এখনো এর সুফল দৃশ্যমান নয়। এরই মধ্যে ব্যাংকগুলোকে সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা ছাপিয়ে সরবরাহ করা হয়েছে। এ ছাড়া সাত হাজার ৩৫০ কোটি টাকার তারল্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এসব সহায়তায় ভর করে হয়তো আগামী ছয় মাস টিকে থাকতে পারবে ব্যাংকগুলো।

কিন্তু ঋণের টাকা আদায় করতে না পারলে সামনে সংকট আরো গভীর হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। টাকা আদায়ে ব্যাংকগুলো দেশের শীর্ষ ১০টি গ্রুপকে টার্গেট করেছে। এসব গ্রুপে ‘রিসিভার’ বসানোর উদ্যোগের কথাও শোনা যায়। যদিও আদালতের নির্দেশ ছাড়া ‘রিসিভার’ নিয়োগের বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। এরই মধ্যে আদালতের নির্দেশে বেক্সিমকো গ্রুপে ‘রিসিভার’ দেওয়া হয়েছে। এর ফল হয়েছে আরো নেতিবাচক। এরই মধ্যে বেক্সিমকো গ্রুপের ১৮টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে। চাকরি হারিয়েছেন প্রায় ৫০ হাজার কর্মী। আর বাকিগুলোতে ‘রিসিভার’ দেওয়াসহ অন্য নিয়ন্ত্রণমূলক পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে শোনা যাচ্ছে। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দসহ বিভিন্ন পদপেক্ষ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু ত্বরিত পদক্ষেপে গ্রুপগুলোকে জিম্মি করে টাকা আদায়ের চেষ্টা করা হলে টাকা আদায় তো হবেই না বরং প্রতিষ্ঠানগুলোর অবস্থা আরো নাজুক হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞ ব্যাংকাররা।

এসব বিষয়ে তারল্য সহায়তা পাওয়া ন্যাশনাল ব্যাংকের পুনর্গঠিত পর্ষদের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান ও সীমান্ত ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মুখলেসুর রহমান বলেন, ‘মূলত পরিবারতন্ত্র, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ, পরিচালক ও কর্মকর্তাদের যোগসাজশেই ব্যাংকগুলো সংকটে পড়েছে। সংকট কাটাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সহায়তায় ধার করে তারল্য সহায়তা দেওয়ায় ব্যাংকগুলো এখন আগের চেয়ে ভালো অবস্থায় রয়েছে। তবে এটা সাময়িক পদেক্ষপ। এখন খেলাপি ঋণ আদায় করতে না পারলে ব্যাংকগুলো আগামী ছয় মাস পর আরো সংকটে পড়বে। কিন্তু খেলাপি ঋণ আদায় করতে হবে কৌশলে। যে ১০টি গ্রুপের কথা বলা হচ্ছে, এসব গ্রুপে লাখ লাখ মানুষ কাজ করছে। এসব গ্রুপের শিল্প-কারখানায় পণ্য উৎপাদিত হচ্ছে। উৎপাদন কর্মকাণ্ড জারি রেখেই টাকা আদায় করতে হবে। বিষয়টি খুবই সংবেদনশীল। এমন কোনো পদক্ষেপ নেওয়া ঠিক হবে না, যার ফলে শিল্পগুলো বন্ধ হয়ে যায়। মানুষ কাজ হারায়। তখন ব্যাংকও টাকা ফেরত পাবে না। আবার অর্থনীতিতেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।’

কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, সংকটে থাকা ব্যাংকগুলোকে বিপুল অঙ্কের টাকা ধার দেওয়া হয়েছে মূলত সবল ব্যাংকের কাছ থেকে টাকা নিয়ে। শর্ত ছিল তারা ধীরে ধীরে ধারের টাকা শোধ করবে। কিন্তু তথ্য বলছে, সংকটে থাকা ব্যাংকগুলো ধারের টাকা শোধ করতে পারছে না। এখন বাধ্য হয়ে তাদের ধার ফেরত দিতে সময় বাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।

গত ২২ সেপ্টেম্বর আন্ত ব্যাংক মুদ্রাবাজার থেকে দুর্বল পাঁচটি ব্যাংককে সবল ব্যাংক থেকে ধার নিতে গ্যারান্টি দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংকগুলো হলো ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংক। এই ব্যাংকগুলো প্রথম ধাপে সবল ব্যাংক থেকে ৯০০ কোটি টাকার গ্যারান্টি পায়। শর্ত ছিল তিন মাসে এই ধার শোধ করতে হবে। তবে তিন মাস সময় পার হয়ে গেলেও ব্যাংকগুলো অর্থ পরিশোধ করতে পারেনি।

তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত সাতটি ব্যাংক সাত হাজার ৩৫০ কোটি টাকার তারল্য সহায়তা পেয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি টাকা পেয়েছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ। ব্যাংকটি দুই হাজার ৩৯৫ কোটি টাকার তহবিল পায়। এ ছাড়া সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক এক হাজার ১৭৫ কোটি টাকা, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক এক হাজার কোটি টাকা, ইউনিয়ন ব্যাংক ৪০০ কোটি টাকা, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ২৯৫ কোটি টাকা, ন্যাশনাল ব্যাংক ৯২০ কোটি টাকা এবং এক্সিম ব্যাংক ৭০০ কোটি টাকা তারল্য পায়। যদিও গ্যারান্টির আওতায় পাওয়া টাকা দিয়ে ব্যাংকগুলোর সংকট কাটেনি।

যেসব শিল্পগ্রুপ ঋণের টাকা নিয়ে শোধ না করে খেলাপি হয়েছে, তাদের কাছ থেকে টাকা আদায় করা জরুরি। কিন্তু একদিকে তাদের শিল্পপ্রতিষ্ঠানে লাখ লাখ শ্রমিক কাজ করছেন, অন্যদিকে তারা পণ্য উৎপানেও নিয়োজিত। আবার তাদের নামে ব্যাংকে লাখ লাখ কোটি টাকার ঋণ। এখন তাদের কাছ থেকে ত্বরিতগতিতে টাকা আদায় করতে গিয়ে একেবারে শিল্প বন্ধ করে দেওয়ার উপক্রম হচ্ছে। এরই মধ্যে বেক্সিমকো গ্রুপ বন্ধ হয়ে গেছে। কর্মীরা এখন শিল্প খুলে দেওয়া এবং বকেয়া পেতে সড়ক অবরোধসহ নানা কর্মসূচি দিয়ে মাঠে রয়েছেন। বিশ্লেষকরা বলছেন, অন্য গ্রুপের ক্ষেত্রেও একই পদ্ধতি নেওয়া হলে ভালোর চেয়ে বরং ক্ষতিই বেশি হবে।

জানা যায়, ব্যাংকগুলো এত বিপুল অঙ্কের ঋণখেলাপি হওয়ার পেছনে শুধু যে পর্ষদ পরিচালকরাই দায়ী তা-ই নয়, বরং এই কাজে সহায়তা করেছেন ব্যাংকগুলোর শীর্ষ নির্বাহী থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তারাও। তাঁরা যোগসাজশ করে এসব অনিয়মের ঋণ দিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তাঁরা এখন অন্তরালে, আলোচনার বাইরে। তাঁদেরও এখন শাস্তির আওতায় আনার কথা উঠেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত ২০ আগস্ট পর্যন্ত ব্যাংক খাতে পরিচালকদের ঋণের পরিমাণ দুই লাখ ৩৩ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকা। ২০১৬ সালে এই ঋণের পরিমাণ ছিল প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ আট বছরে ঋণ বেড়েছে প্রায় ১৬০ শতাংশ। দেশে বর্তমানে নতুন ও পুরনো মিলিয়ে সরকারি ও বেসরকারি ৫২টি এবং ৯টি বিদেশি ব্যাংক রয়েছে। এসব ব্যাংকের মোট পরিচালকের সংখ্যা ৭৬০ হলেও এ ধরনের সমঝোতাভিত্তিক বড় অঙ্কের ঋণ বিনিময় করেন শতাধিক পরিচালক, যাঁদের মধ্যে ডজনখানেক সবচেয়ে বেশি বিতর্কিত। মূলত তাঁদের কাছেই পুরো ব্যাংকিং সেক্টর জিম্মি।

এদিকে খেলাপি ঋণ আদায়ে কার্যকর কৌশল না নিয়ে বিভিন্নভাবে শীর্ষ গ্রুপগুলোর বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যমূলকভাবে অপপ্রচার বা ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ করার অভিযোগ উঠেছে কয়েকটি মিডিয়ার বিরুদ্ধে। তারা ১০টি ব্যাংককে টিকে থাকার নীতি-কৌশল নিয়ে যতটা না সোচ্চার ছিল, তার চেয়ে বেশি করেছে অপপ্রচার। এর ফলে গ্রাহকের আস্থা কমেছে ব্যাংকগুলোর প্রতি। এতে গ্রাহকরা একসঙ্গে ব্যাংকমুখী হয়ে আমানতের টাকা তুলে নিতে ব্যাংকগুলোতে ভিড় করেছে। এতে তারল্যে টান পড়েছে। কিন্তু এখন গ্রাহকের আস্থা ফিরিয়ে ব্যাংকগুলো কিভাবে টিকে থাকবে, কিভাবে খেলাপি ঋণের বিপুল অঙ্কের টাকা ফেরত আসবে, কোন পদক্ষেপ নিলে শিল্পগুলোকে বাঁচিয়ে রেখে মানুষের কাজের সুযোগ সংকুচিত না করে খেলাপি ঋণ আদায় করা যায়—এসব বিষয়ে ওই সব গণমাধ্যমকে কোনো ভূমিকা রাখতে দেখা যাচ্ছে না। এতে ব্যাংকের পাশাপাশি বড় গ্রুপগুলোর অবস্থাও নাজুক হয়ে পড়ছে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরও বলেছেন, ব্যাংকের নাজুক অবস্থার জন্য এককভাবে কোনো ব্যক্তি বা গ্রুপ দায়ী নয়।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ১০ ব্যাংক ধ্বংস করার পর একই চক্রান্তে ১০ ব্যবসায়ী গ্রুপকে ধ্বংস করার নীলনকশা চলছে। এরই মধ্যে দেশের রপ্তানিবাজার হুমকির মুখে পড়েছে। বিদেশি অর্ডার চলে যাচ্ছে প্রতিবেশী দেশে। চক্রটি এমন সুকৌশলে ষড়যন্ত্র করছে বলে অভিযোগ করা হচ্ছে যে এতে দেশের বেসরকারি খাত ও শিল্প ধ্বংস হয়ে যাবে। ক্রমেই ব্যবসা-বিনিয়োগ চলে যাবে ভিন্ন দেশে। আর মানুষ হারাবে কাজের সুযোগ। অর্থনীতি হবে নড়বড়ে। এ লক্ষ্যে কয়েকটি স্বার্থান্বেষী মিডিয়াকে ব্যবহার করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ তাঁদের।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
এনবিআর আন্দোলন: ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণে ৯ সদস্যের আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
এনবিআর আন্দোলন: ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণে ৯ সদস্যের আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চ্যালেঞ্জেও রপ্তানিতে আশা
চ্যালেঞ্জেও রপ্তানিতে আশা
তিন দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
তিন দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
উন্নয়নশীল হলে রপ্তানিতে চাপ বাড়বে, প্রস্তুত নয় সিমেন্টশিল্প
উন্নয়নশীল হলে রপ্তানিতে চাপ বাড়বে, প্রস্তুত নয় সিমেন্টশিল্প
ইলেকট্রনিক পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে নীতির ধারাবাহিকতা জরুরি
ইলেকট্রনিক পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে নীতির ধারাবাহিকতা জরুরি
রপ্তানিতে ঋণ খরচ কমাতে সুদহারে প্রণোদনা দরকার
রপ্তানিতে ঋণ খরচ কমাতে সুদহারে প্রণোদনা দরকার
শুল্ক অনিশ্চয়তায় আতঙ্কে ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক
শুল্ক অনিশ্চয়তায় আতঙ্কে ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক
দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক
ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
নিলামে উঠছে বন্দরে পড়ে থাকা ৪৭৫ কনটেইনার পণ্য
নিলামে উঠছে বন্দরে পড়ে থাকা ৪৭৫ কনটেইনার পণ্য
আরও এক কার্গো এলএনজি আমদানি করবে সরকার
আরও এক কার্গো এলএনজি আমদানি করবে সরকার
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে মামলার শুনানিকালে আইনজীবীর মৃত্যু
চাঁদপুরে মামলার শুনানিকালে আইনজীবীর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী মিডফিল্ডারকে দলে টানছে অ্যাতলেটিকো
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী মিডফিল্ডারকে দলে টানছে অ্যাতলেটিকো

৫ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিকে ক্রিকেটের সময়সূচি প্রকাশ
লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিকে ক্রিকেটের সময়সূচি প্রকাশ

১৪ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোহাগ হত্যা মামলার আরেক আসামি পটুয়াখালী থেকে গ্রেফতার
সোহাগ হত্যা মামলার আরেক আসামি পটুয়াখালী থেকে গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেটের দাম কমাতে কাজ করছে সরকার : ফয়েজ আহমদ
ইন্টারনেটের দাম কমাতে কাজ করছে সরকার : ফয়েজ আহমদ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্তে বিদেশি পিস্তল ও শর্টগানসহ আটক দুই
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্তে বিদেশি পিস্তল ও শর্টগানসহ আটক দুই

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ ওয়াসিমের বাড়িতে ছাত্রদল, কবর জিয়ারত করলেন নেতাকর্মীরা
শহীদ ওয়াসিমের বাড়িতে ছাত্রদল, কবর জিয়ারত করলেন নেতাকর্মীরা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

এনবিআর আন্দোলন: ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণে ৯ সদস্যের আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
এনবিআর আন্দোলন: ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণে ৯ সদস্যের আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুষ্টিয়ায় ‘জুলাই শহিদ দিবস’ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত
কুষ্টিয়ায় ‘জুলাই শহিদ দিবস’ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
মেহেরপুরে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘাস ক্ষেতে মিলল নিখোঁজ শিশুর লাশ
ঘাস ক্ষেতে মিলল নিখোঁজ শিশুর লাশ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করাচিগামী ফ্লাইটে উঠলেন যাত্রী, পৌঁছে গেলেন সৌদি আরব
করাচিগামী ফ্লাইটে উঠলেন যাত্রী, পৌঁছে গেলেন সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শেষ ম্যাচের আগে চাপমুক্ত লঙ্কান কোচ জয়াসুরিয়া
শেষ ম্যাচের আগে চাপমুক্ত লঙ্কান কোচ জয়াসুরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা পদায়নে ২২ দফা নীতিমালা
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা পদায়নে ২২ দফা নীতিমালা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর ৮ দিনের রিমান্ডে
সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর ৮ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে জুলাই শহীদদের স্মরণে কুইজ প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে জুলাই শহীদদের স্মরণে কুইজ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদিতে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে নারী-পুরুষসহ গ্রেপ্তার ১২ প্রবাসী
সৌদিতে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে নারী-পুরুষসহ গ্রেপ্তার ১২ প্রবাসী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে খেলতে সবকিছু করতে প্রস্তুত আর্চার
অ্যাশেজে খেলতে সবকিছু করতে প্রস্তুত আর্চার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুমার সঙ্গে ১ বিলিয়ন পাউন্ডের চুক্তি করলো ম্যান সিটি
পুমার সঙ্গে ১ বিলিয়ন পাউন্ডের চুক্তি করলো ম্যান সিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে পালিত হচ্ছে ‘জুলাই শহীদ দিবস’
রংপুরে নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে পালিত হচ্ছে ‘জুলাই শহীদ দিবস’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত শিঙাড়া খাওয়া মানে বিপদ ডেকে আনা
নিয়মিত শিঙাড়া খাওয়া মানে বিপদ ডেকে আনা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বগুড়ায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে আহত ৮
বগুড়ায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে আহত ৮

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্বকে এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে: জাতিসংঘ প্রতিনিধি
গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্বকে এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে: জাতিসংঘ প্রতিনিধি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রায়েম সোয়ানের কীর্তি ছুঁলেন মাইকেল ভনের ছেলে
গ্রায়েম সোয়ানের কীর্তি ছুঁলেন মাইকেল ভনের ছেলে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার
সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং
ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকারে হস্তক্ষেপ বন্ধে গণভোট চায় বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক সরকারে হস্তক্ষেপ বন্ধে গণভোট চায় বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি
একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক
দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির
চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা

শোবিজ

আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের
আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা