শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৪, শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫ আপডেট: ১২:০৫, শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫

আইএমএফের ঋণছাড়ের পরের পথটা অনেক জটিল : ড. সেলিম জাহান

অনলাইন ভার্সন
আইএমএফের ঋণছাড়ের পরের পথটা অনেক জটিল : ড. সেলিম জাহান

আইএমএফের ঋণছাড়ের পরের পথটা অনেক জটিল বলে মন্তব্য করেছেন জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) মানব উন্নয়ন প্রতিবেদন কার্যালয়ের পরিচালক ড. সেলিম জাহান। বলেছেন, আইএমএফের শর্ত বা চাপনির্বিশেষে এবং রাজনৈতিক দিক থেকে এগুলো যতই বিরাগজনক হোক না কেন, বাংলাদেশকে এসব সংস্কার করতেই হবে। বাংলাদেশের অর্থনীতির ওপর আইএমএফের আস্থার কারণে বাংলাদেশের ব্যাপারে বিশ্ব অর্থনীতিতে একটি সম্প্রসারিত ইতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। আইএমএফের ঋণপ্রাপ্তি বাংলাদেশ অর্থনীতিতে অন্যান্য সংস্কারের জন্য একটি গতিময়তাও সৃষ্টি করতে পারে।

একটি জাতীয় দৈনিকে নিজের অভিমত প্রকাশ করে তিনি বলেন, শেষ পর্যন্ত অচল অবস্থাটি কাটল। বাংলাদেশ টাকার বিনিময় হারকে বাজারভিত্তিক নমনীয় হারের ওপরে ছেড়ে দিতে সম্মত হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশকে মোট ৪৭০ কোটি ডলারের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির ১৩০ কোটি ডলারের অবমুক্তি অনুমোদন করেছে। দুই পক্ষের মতানৈক্যের মূল জায়গাটি ছিল বৈদেশিক মুদ্রার সঙ্গে টাকার বিনিময় হার। আইএমএফ বারবার জোর দিচ্ছিল- বাংলাদেশকে বাজারভিত্তিক বিনিময় হার গ্রহণ করতে হবে।

তিনি বলেন, বিভিন্ন কারণে বাংলাদেশ এ সুপারিশের বিরোধিতা করছিল। এখন যখন বাংলাদেশ আইএমএফের সুপারিশের সঙ্গে একমত হয়েছে, তখন সৃষ্ট অচলাবস্থার অবসান ঘটেছে। বর্তমান ঘটনাপ্রবাহের চালচিত্রটি বেশ জটিল। সেই পরিপ্রেক্ষিতে তিনটি পর্যবেক্ষণ বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

প্রথমত, আইএমএফের সঙ্গে বাংলাদেশের আলোচনা বেশ কয়েক মাস ধরেই চলছিল। গত মাসে আইএমএফের একটি মিশন ঢাকায় এসেছিল। তার সূত্র ধরেই বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের বসন্তকালীন সভার সময়ে গত মাসে বাংলাদেশি কর্মকর্তা ও আইএমএফের মিশন ওয়াশিংটনে আলোচনা অব্যাহত রাখে। কিন্তু অচলাবস্থা কাটেনি।

একটি মতৈক্যে তখনই পৌঁছানো গেছে, যখন তার মুদ্রার হারকে নমনীয় করতে বাংলাদেশ সম্মত হয়েছে।

দ্বিতীয়ত, বিনিময় হারের নমনীয়তার বিষয়টি ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে আইএমএফের সংস্কার কর্মসূচির একটিমাত্র শর্ত। আইএমএফের সুপারিশকৃত অন্যান্য সংস্কারের মধ্যে রয়েছে করনীতি, কর প্রশাসনের সংস্কারসহ পুরো করকাঠামোর সংস্কার, আর্থিক খাতের আইনগত ও নিয়ন্ত্রণের কাঠামোর সংস্কার, বিশেষ করে ব্যাংকিং খাতের সংস্কার ইত্যাদি। কিন্তু এসব বিষয়ের মধ্যে আইএমএফ ও বাংলাদেশের মধ্যে মতভেদের মূল জায়গা ছিল টাকার বিনিময় হারের বিষয়টি।

তৃতীয়ত, কিছু কিছু সংস্কার বাংলাদেশের জন্য অতীব প্রয়োজনীয়। 

ড. সেলিম জাহান বলেন, আইএমএফের ঋণ ও এর শর্তাবলি কোনো আবেগের বিষয় নয়, এগুলো অত্যন্ত বাস্তববাদী প্রায়োগিক বিষয়। তবু কখনো কখনো এসব বিষয়ে নানা রকমের আবেগপ্রবণ মন্তব্য আমরা করেছি। এটা বোধগম্য, বিষয়গুলো যখন অনিশ্চিত থাকে এবং সময়টা যখন নাজুক, তখন রাজনৈতিক বিবেচনায় ঘটনাপ্রবাহকে শান্ত করতে আমাদের আবেগপ্রবণ কথা বলতে হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ঠাণ্ডা মাথায় সব কিছু বিবেচনা করে দেয় অবস্থাটাকে আমাদের বস্তুনিষ্ঠভাবে বাস্তবতার নিরিখে মূল্যায়ন করতে হয়। সুতরাং ঋণের কিস্তির বিষয়টিকে সরিয়ে রেখে আমরা যদি সামগ্রিক দৃষ্টিকোণ থেকে আইএমএফের ঋণের বিষয়টি বিবেচনা করি, তবে বাংলাদেশকে দেয় আইএমএফের ঋণ ন্যূনতমপক্ষে তিনটি বিচারে বিবেচনাযোগ্য।

এক. এটা সত্য, আইএমএফের দেয় ঋণ পরিমাণের দিক থেকে এতটা বড় নয় যে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এটা উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে। কিন্তু মনে রাখা দরকার, বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ বিষয়ে একটি সম্মানজনক অবস্থান এবং মধ্যপ্রাচ্যে কর্মরত শ্রমিকদের প্রেরিত অর্থপ্রবাহের একটি স্থিতিশীল অবস্থা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশের অর্থনীতি বর্তমান সময়ে বেশ কিছু অন্তরায় ও নাজুক অবস্থার মধ্যে আছে। এসব অন্তরায় ও নাজুক অবস্থার মধ্যে রয়েছে প্রবৃদ্ধির শ্লথগতি, উৎপাদনের ধীরগতি, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কর্মহীনতা, দুর্বল ব্যাংকিং খাত ইত্যাদি। এই সমস্যাগুলোর কোনো কোনোটিকে মোকাবেলা করার জন্য আইএমএফের ঋণ সহায়ক হতে পারে।

দুই. বাংলাদেশের বর্তমান সম্পদসংকট সবার জানা আছে। বলা হচ্ছে, দেশের আগামী বাজেটকে অনেক ছোট করতে হবে, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিকে ছেঁটে দেওয়া হবে, দেশের সুদ পরিশোধের পরিমাণ হবে অনেক। সেই সঙ্গে আমাদের উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে যে ৫০০ কোটি ডলারের সম্পদ-সহায়তা চাওয়া হয়েছিল, তার জবাব এখনো মেলেনি। এ অবস্থায় আইএমএফের ঋণ বাংলাদেশের সম্পদের চাহিদা মেটাতে সাহায্য করতে পারে।

তিন. আইএমএফের ঋণের পরিমাণ নয়, বরং তারা বাংলাদেশকে দেয় ঋণপ্রবাহের স্থগিত অবস্থাকে তুলে নিয়ে যে ছাড় দিয়েছে, এর একটি প্রতীকী ও অনুঘটকীয় ভূমিকা আছে। আইএমএফের অনুমোদন অন্যান্য বৈদেশিক উন্নয়ন সহযোগী ও আন্তর্জাতিক সংস্থাকে বাংলাদেশকে ঋণ দিতে ও নতুন করে ঋণের বিষয়ে আলোচনা চালাতে উৎসাহিত করবে। সেই সঙ্গে আইএমএফের সঙ্গে ঋণ-সমঝোতার কারণে বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি পাবে। ফলে বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগপ্রবাহ বেড়ে যেতে পারে। বাংলাদেশের অর্থনীতির ওপর আইএমএফের আস্থার কারণে বাংলাদেশের ব্যাপারে বিশ্ব অর্থনীতিতে একটি সম্প্রসারিত ইতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। আইএমএফের ঋণপ্রাপ্তি বাংলাদেশ অর্থনীতিতে অন্যান্য সংস্কারের জন্য একটি গতিময়তাও সৃষ্টি করতে পারে।

ড. সেলিম জাহান মনে করেন, বিভিন্ন কারণে আইএমএফের ঋণ ও শর্তাবলির ব্যাপারে বাংলাদেশকে প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। যেমন নমনীয় বিনিময় হার বজায় রাখার ক্ষমতা এবং বাংলাদেশ অর্থনীতির নানা খাত ও মানুষের কল্যাণের ওপর এর সম্ভাব্য প্রভাবগুলোর যথাযথ একটি মূল্যায়ন করা প্রয়োজন। আমাদের অর্থনীতির বর্তমান অবস্থা, বৈদেশিক মুদ্রাবাজার ও সম্ভাব্য অর্থপ্রবাহের প্রবণতার পরিপ্রেক্ষিতে নমনীয় বিনিময় হারের কারণে মুদ্রাবাজারে যে অস্থিতিশীলতা দেখা দিতে পারে, তাকে সামাল দেওয়ার জন্য অতিরিক্ত আর কী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে?

প্রথমত, এটা অত্যন্ত দূরদর্শিতার পরিচায়ক যে একটি স্থিতিশীলতা তহবিল প্রতিষ্ঠা করার জন্য বাংলাদেশ ইতিমধ্যে আইএমএফের কাছে ১০০ কোটি ডলার সাহায্যের জন্য অনুরোধ করেছে। এটা নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশকে এই আলোচনাকে দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।

দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশের অখণ্ড মনোযোগ শুধু টাকার বিনিময় হারের ওপরে নিবদ্ধ থাকলে চলবে না; অন্যান্য প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলোও শুরু করতে হবে, তা সেগুলো আইএমএফের সুপারিশকৃত সংস্কার মোর্চার অন্তর্ভুক্ত হোক বা না হোক। যেমন কর প্রশাসন সংস্কারের অংশ হিসেবে বর্তমান জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের বিলুপ্তি ঘটবে এবং তার পরিবর্তে দুটি নতুন আলাদা প্রতিষ্ঠান প্রতিস্থাপিত হবে—একটি করনীতির জন্য এবং অন্যটি কর প্রশাসনের জন্য। আসলে ওই সংস্কারের পরিপ্রেক্ষিতেই বিশ্বব্যাংক কয়েক দিন আগে বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলারের বাজেট সহায়তা প্রদানে সম্মত হয়েছে। সম্পদ আহরণের জন্য কর ও জাতীয় আয় অনুপাত উন্নীত করার লক্ষ্যে করব্যবস্থায় সাম্য নিশ্চিত করার জন্য, অপ্রত্যক্ষ করের ওপরে নির্ভরতা হ্রাস করে প্রত্যক্ষ করের ওপর জোর দেওয়ার জন্য আরও সংস্কার প্রয়োজন বাংলাদেশে। ঠিক তেমনিভাবেই ব্যাংকিং খাতের সংস্কারকেও অগ্রাধিকার দিতে হবে।

তৃতীয়ত, আইএমএফের ঋণের ও সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক পরিপ্রেক্ষিতও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সরকারের জন্য এটি জটিল ভারসাম্যের সমস্যা। একদিকে সরকারের কর্মকাণ্ডে এটা যাতে মনে না হয় যে সরকার আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছে নতি স্বীকার করছে, যে ধারণা সরকারের জন্য রাজনৈতিকভাবে ক্ষতিকর হবে। অন্যদিকে প্রাপ্ত ঋণ এমনভাবে ব্যবহার করতে হবে, যাতে অর্থনৈতিক অগ্রগতি ত্বরান্বিত হয় এবং মানুষের কুশল নিশ্চিত করা যায়।

সূত্র: প্রথম আলো

এই বিভাগের আরও খবর
নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছি : অর্থ উপদেষ্টা
নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছি : অর্থ উপদেষ্টা
অচলাবস্থায় রাজস্ব খাত ব্যবসায়ীরা উদ্বিগ্ন
অচলাবস্থায় রাজস্ব খাত ব্যবসায়ীরা উদ্বিগ্ন
ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর
ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর
এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়
এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচক কমেছে
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচক কমেছে
মাস্টারকার্ডের ‘রমজান গ্রোসারি ক্যাম্পেইন’র বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ডের ‘রমজান গ্রোসারি ক্যাম্পেইন’র বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
এনবিআর দুই ভাগ : অসহযোগে অচল রাজস্ব খাত
এনবিআর দুই ভাগ : অসহযোগে অচল রাজস্ব খাত
ছিনতাই-চাঁদাবাজির আতঙ্ক থেকে মুক্তি চান ব্যবসায়ীরা
ছিনতাই-চাঁদাবাজির আতঙ্ক থেকে মুক্তি চান ব্যবসায়ীরা
ঈদুল আজহা উপলক্ষে কাল থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে পণ্য বিক্রি করবে টিসিবি
ঈদুল আজহা উপলক্ষে কাল থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে পণ্য বিক্রি করবে টিসিবি
সর্বশেষ খবর
তিয়াংগং মহাকাশ স্টেশনে রহস্যময় ব্যাকটেরিয়া
তিয়াংগং মহাকাশ স্টেশনে রহস্যময় ব্যাকটেরিয়া

৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বগুড়া থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ভদ্রা, ভাদাই ও ভদ্রাবতী
বগুড়া থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ভদ্রা, ভাদাই ও ভদ্রাবতী

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
মোংলা বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই তুরাগ নদী দখল ও দূষণমুক্ত করার কার্যক্রম শুরু হবে : রিজওয়ানা
শিগগিরই তুরাগ নদী দখল ও দূষণমুক্ত করার কার্যক্রম শুরু হবে : রিজওয়ানা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাম পেড়ে দেওয়ার কথা বলে শিশুকে ধর্ষণ, বৃদ্ধ গ্রেফতার
জাম পেড়ে দেওয়ার কথা বলে শিশুকে ধর্ষণ, বৃদ্ধ গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে আরএনবি প্রত্যাহার, ট্রেনে নিরাপত্তা শঙ্কায় যাত্রীরা
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে আরএনবি প্রত্যাহার, ট্রেনে নিরাপত্তা শঙ্কায় যাত্রীরা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা
ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা
গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লাশবাহী গাড়িতে ডাকাতি, নারীসহ আহত ৯
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লাশবাহী গাড়িতে ডাকাতি, নারীসহ আহত ৯

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন দাবি করে নারায়ণগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীর পদত্যাগ
নির্বাচন দাবি করে নারায়ণগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীর পদত্যাগ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে এক শ্রমিকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে এক শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইয়াবাসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যার ২ আসামিসহ গ্রেফতার ৩
ইয়াবাসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যার ২ আসামিসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে একজনের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে একজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোমে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পঞ্চম ধাপের পরমাণু আলোচনা
রোমে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পঞ্চম ধাপের পরমাণু আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৬
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাওনা টাকা চাওয়ার জেরে মারধর, ৬ দিন পর মৃত্যু
পাওনা টাকা চাওয়ার জেরে মারধর, ৬ দিন পর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছি : অর্থ উপদেষ্টা
নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছি : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এক প্যাকেট চিপসের জন্য প্রাণ গেল ১২ বছরের কিশোরের!
এক প্যাকেট চিপসের জন্য প্রাণ গেল ১২ বছরের কিশোরের!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সন্ত্রাসমুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করে নির্বাচন দিতে হবে’
‘সন্ত্রাসমুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করে নির্বাচন দিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক আরোপের আগেই প্রবৃদ্ধি বেড়েছে জার্মানির
শুল্ক আরোপের আগেই প্রবৃদ্ধি বেড়েছে জার্মানির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরের ছায়াপথের নজিরবিহীন ছবি প্রকাশ
১২ বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরের ছায়াপথের নজিরবিহীন ছবি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রংপুরে বেগম রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্রে বৃক্ষরোপণ
রংপুরে বেগম রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্রে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষকের চেম্বারে ছাত্রী, একাডেমিক কার্যক্রম থেকে উভয়কে অব্যাহতি
রাবি শিক্ষকের চেম্বারে ছাত্রী, একাডেমিক কার্যক্রম থেকে উভয়কে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেত্রকোনায় পোস্টার লাগানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ১
নেত্রকোনায় পোস্টার লাগানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা
আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুলাউড়ায় মাদ্রাসা কমিটি গঠনে জালিয়াতি, শিক্ষক গ্রেফতার
কুলাউড়ায় মাদ্রাসা কমিটি গঠনে জালিয়াতি, শিক্ষক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক
আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান
ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ
জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা
আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়
সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর
ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক
ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক
ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আমরা এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে চাই না'
'আমরা এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে চাই না'

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’
‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি
ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার
নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়
এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি
তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে
আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা
পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী
আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী
চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা

নগর জীবন

কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট
কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট

নগর জীবন

মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা
মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই
স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই

মাঠে ময়দানে

অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান
অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান

দেশগ্রাম

উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল
উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা
কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা

শোবিজ

বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ

সম্পাদকীয়

হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!
হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!

শোবিজ

আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর
আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি
নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি

নগর জীবন

জহির রায়হানের স্বপ্ন পূরণ করলেন আলমগীর কবির : ববিতা
জহির রায়হানের স্বপ্ন পূরণ করলেন আলমগীর কবির : ববিতা

শোবিজ

গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা
গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা