শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৪, শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫ আপডেট: ১২:০৫, শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫

আইএমএফের ঋণছাড়ের পরের পথটা অনেক জটিল : ড. সেলিম জাহান

অনলাইন ভার্সন
আইএমএফের ঋণছাড়ের পরের পথটা অনেক জটিল : ড. সেলিম জাহান

আইএমএফের ঋণছাড়ের পরের পথটা অনেক জটিল বলে মন্তব্য করেছেন জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) মানব উন্নয়ন প্রতিবেদন কার্যালয়ের পরিচালক ড. সেলিম জাহান। বলেছেন, আইএমএফের শর্ত বা চাপনির্বিশেষে এবং রাজনৈতিক দিক থেকে এগুলো যতই বিরাগজনক হোক না কেন, বাংলাদেশকে এসব সংস্কার করতেই হবে। বাংলাদেশের অর্থনীতির ওপর আইএমএফের আস্থার কারণে বাংলাদেশের ব্যাপারে বিশ্ব অর্থনীতিতে একটি সম্প্রসারিত ইতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। আইএমএফের ঋণপ্রাপ্তি বাংলাদেশ অর্থনীতিতে অন্যান্য সংস্কারের জন্য একটি গতিময়তাও সৃষ্টি করতে পারে।

একটি জাতীয় দৈনিকে নিজের অভিমত প্রকাশ করে তিনি বলেন, শেষ পর্যন্ত অচল অবস্থাটি কাটল। বাংলাদেশ টাকার বিনিময় হারকে বাজারভিত্তিক নমনীয় হারের ওপরে ছেড়ে দিতে সম্মত হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশকে মোট ৪৭০ কোটি ডলারের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির ১৩০ কোটি ডলারের অবমুক্তি অনুমোদন করেছে। দুই পক্ষের মতানৈক্যের মূল জায়গাটি ছিল বৈদেশিক মুদ্রার সঙ্গে টাকার বিনিময় হার। আইএমএফ বারবার জোর দিচ্ছিল- বাংলাদেশকে বাজারভিত্তিক বিনিময় হার গ্রহণ করতে হবে।

তিনি বলেন, বিভিন্ন কারণে বাংলাদেশ এ সুপারিশের বিরোধিতা করছিল। এখন যখন বাংলাদেশ আইএমএফের সুপারিশের সঙ্গে একমত হয়েছে, তখন সৃষ্ট অচলাবস্থার অবসান ঘটেছে। বর্তমান ঘটনাপ্রবাহের চালচিত্রটি বেশ জটিল। সেই পরিপ্রেক্ষিতে তিনটি পর্যবেক্ষণ বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

প্রথমত, আইএমএফের সঙ্গে বাংলাদেশের আলোচনা বেশ কয়েক মাস ধরেই চলছিল। গত মাসে আইএমএফের একটি মিশন ঢাকায় এসেছিল। তার সূত্র ধরেই বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের বসন্তকালীন সভার সময়ে গত মাসে বাংলাদেশি কর্মকর্তা ও আইএমএফের মিশন ওয়াশিংটনে আলোচনা অব্যাহত রাখে। কিন্তু অচলাবস্থা কাটেনি।

একটি মতৈক্যে তখনই পৌঁছানো গেছে, যখন তার মুদ্রার হারকে নমনীয় করতে বাংলাদেশ সম্মত হয়েছে।

দ্বিতীয়ত, বিনিময় হারের নমনীয়তার বিষয়টি ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে আইএমএফের সংস্কার কর্মসূচির একটিমাত্র শর্ত। আইএমএফের সুপারিশকৃত অন্যান্য সংস্কারের মধ্যে রয়েছে করনীতি, কর প্রশাসনের সংস্কারসহ পুরো করকাঠামোর সংস্কার, আর্থিক খাতের আইনগত ও নিয়ন্ত্রণের কাঠামোর সংস্কার, বিশেষ করে ব্যাংকিং খাতের সংস্কার ইত্যাদি। কিন্তু এসব বিষয়ের মধ্যে আইএমএফ ও বাংলাদেশের মধ্যে মতভেদের মূল জায়গা ছিল টাকার বিনিময় হারের বিষয়টি।

তৃতীয়ত, কিছু কিছু সংস্কার বাংলাদেশের জন্য অতীব প্রয়োজনীয়। 

ড. সেলিম জাহান বলেন, আইএমএফের ঋণ ও এর শর্তাবলি কোনো আবেগের বিষয় নয়, এগুলো অত্যন্ত বাস্তববাদী প্রায়োগিক বিষয়। তবু কখনো কখনো এসব বিষয়ে নানা রকমের আবেগপ্রবণ মন্তব্য আমরা করেছি। এটা বোধগম্য, বিষয়গুলো যখন অনিশ্চিত থাকে এবং সময়টা যখন নাজুক, তখন রাজনৈতিক বিবেচনায় ঘটনাপ্রবাহকে শান্ত করতে আমাদের আবেগপ্রবণ কথা বলতে হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ঠাণ্ডা মাথায় সব কিছু বিবেচনা করে দেয় অবস্থাটাকে আমাদের বস্তুনিষ্ঠভাবে বাস্তবতার নিরিখে মূল্যায়ন করতে হয়। সুতরাং ঋণের কিস্তির বিষয়টিকে সরিয়ে রেখে আমরা যদি সামগ্রিক দৃষ্টিকোণ থেকে আইএমএফের ঋণের বিষয়টি বিবেচনা করি, তবে বাংলাদেশকে দেয় আইএমএফের ঋণ ন্যূনতমপক্ষে তিনটি বিচারে বিবেচনাযোগ্য।

এক. এটা সত্য, আইএমএফের দেয় ঋণ পরিমাণের দিক থেকে এতটা বড় নয় যে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এটা উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে। কিন্তু মনে রাখা দরকার, বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ বিষয়ে একটি সম্মানজনক অবস্থান এবং মধ্যপ্রাচ্যে কর্মরত শ্রমিকদের প্রেরিত অর্থপ্রবাহের একটি স্থিতিশীল অবস্থা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশের অর্থনীতি বর্তমান সময়ে বেশ কিছু অন্তরায় ও নাজুক অবস্থার মধ্যে আছে। এসব অন্তরায় ও নাজুক অবস্থার মধ্যে রয়েছে প্রবৃদ্ধির শ্লথগতি, উৎপাদনের ধীরগতি, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কর্মহীনতা, দুর্বল ব্যাংকিং খাত ইত্যাদি। এই সমস্যাগুলোর কোনো কোনোটিকে মোকাবেলা করার জন্য আইএমএফের ঋণ সহায়ক হতে পারে।

দুই. বাংলাদেশের বর্তমান সম্পদসংকট সবার জানা আছে। বলা হচ্ছে, দেশের আগামী বাজেটকে অনেক ছোট করতে হবে, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিকে ছেঁটে দেওয়া হবে, দেশের সুদ পরিশোধের পরিমাণ হবে অনেক। সেই সঙ্গে আমাদের উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে যে ৫০০ কোটি ডলারের সম্পদ-সহায়তা চাওয়া হয়েছিল, তার জবাব এখনো মেলেনি। এ অবস্থায় আইএমএফের ঋণ বাংলাদেশের সম্পদের চাহিদা মেটাতে সাহায্য করতে পারে।

তিন. আইএমএফের ঋণের পরিমাণ নয়, বরং তারা বাংলাদেশকে দেয় ঋণপ্রবাহের স্থগিত অবস্থাকে তুলে নিয়ে যে ছাড় দিয়েছে, এর একটি প্রতীকী ও অনুঘটকীয় ভূমিকা আছে। আইএমএফের অনুমোদন অন্যান্য বৈদেশিক উন্নয়ন সহযোগী ও আন্তর্জাতিক সংস্থাকে বাংলাদেশকে ঋণ দিতে ও নতুন করে ঋণের বিষয়ে আলোচনা চালাতে উৎসাহিত করবে। সেই সঙ্গে আইএমএফের সঙ্গে ঋণ-সমঝোতার কারণে বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি পাবে। ফলে বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগপ্রবাহ বেড়ে যেতে পারে। বাংলাদেশের অর্থনীতির ওপর আইএমএফের আস্থার কারণে বাংলাদেশের ব্যাপারে বিশ্ব অর্থনীতিতে একটি সম্প্রসারিত ইতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। আইএমএফের ঋণপ্রাপ্তি বাংলাদেশ অর্থনীতিতে অন্যান্য সংস্কারের জন্য একটি গতিময়তাও সৃষ্টি করতে পারে।

ড. সেলিম জাহান মনে করেন, বিভিন্ন কারণে আইএমএফের ঋণ ও শর্তাবলির ব্যাপারে বাংলাদেশকে প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। যেমন নমনীয় বিনিময় হার বজায় রাখার ক্ষমতা এবং বাংলাদেশ অর্থনীতির নানা খাত ও মানুষের কল্যাণের ওপর এর সম্ভাব্য প্রভাবগুলোর যথাযথ একটি মূল্যায়ন করা প্রয়োজন। আমাদের অর্থনীতির বর্তমান অবস্থা, বৈদেশিক মুদ্রাবাজার ও সম্ভাব্য অর্থপ্রবাহের প্রবণতার পরিপ্রেক্ষিতে নমনীয় বিনিময় হারের কারণে মুদ্রাবাজারে যে অস্থিতিশীলতা দেখা দিতে পারে, তাকে সামাল দেওয়ার জন্য অতিরিক্ত আর কী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে?

প্রথমত, এটা অত্যন্ত দূরদর্শিতার পরিচায়ক যে একটি স্থিতিশীলতা তহবিল প্রতিষ্ঠা করার জন্য বাংলাদেশ ইতিমধ্যে আইএমএফের কাছে ১০০ কোটি ডলার সাহায্যের জন্য অনুরোধ করেছে। এটা নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশকে এই আলোচনাকে দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।

দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশের অখণ্ড মনোযোগ শুধু টাকার বিনিময় হারের ওপরে নিবদ্ধ থাকলে চলবে না; অন্যান্য প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলোও শুরু করতে হবে, তা সেগুলো আইএমএফের সুপারিশকৃত সংস্কার মোর্চার অন্তর্ভুক্ত হোক বা না হোক। যেমন কর প্রশাসন সংস্কারের অংশ হিসেবে বর্তমান জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের বিলুপ্তি ঘটবে এবং তার পরিবর্তে দুটি নতুন আলাদা প্রতিষ্ঠান প্রতিস্থাপিত হবে—একটি করনীতির জন্য এবং অন্যটি কর প্রশাসনের জন্য। আসলে ওই সংস্কারের পরিপ্রেক্ষিতেই বিশ্বব্যাংক কয়েক দিন আগে বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলারের বাজেট সহায়তা প্রদানে সম্মত হয়েছে। সম্পদ আহরণের জন্য কর ও জাতীয় আয় অনুপাত উন্নীত করার লক্ষ্যে করব্যবস্থায় সাম্য নিশ্চিত করার জন্য, অপ্রত্যক্ষ করের ওপরে নির্ভরতা হ্রাস করে প্রত্যক্ষ করের ওপর জোর দেওয়ার জন্য আরও সংস্কার প্রয়োজন বাংলাদেশে। ঠিক তেমনিভাবেই ব্যাংকিং খাতের সংস্কারকেও অগ্রাধিকার দিতে হবে।

তৃতীয়ত, আইএমএফের ঋণের ও সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক পরিপ্রেক্ষিতও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সরকারের জন্য এটি জটিল ভারসাম্যের সমস্যা। একদিকে সরকারের কর্মকাণ্ডে এটা যাতে মনে না হয় যে সরকার আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছে নতি স্বীকার করছে, যে ধারণা সরকারের জন্য রাজনৈতিকভাবে ক্ষতিকর হবে। অন্যদিকে প্রাপ্ত ঋণ এমনভাবে ব্যবহার করতে হবে, যাতে অর্থনৈতিক অগ্রগতি ত্বরান্বিত হয় এবং মানুষের কুশল নিশ্চিত করা যায়।

সূত্র: প্রথম আলো

এই বিভাগের আরও খবর
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
সর্বশেষ খবর
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি