শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৪৭, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৯, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫

বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?

গত প্রায় ১০ মাসে সরকারের অর্থনৈতিক প্রবণতা শুধু ঋণমুখী। যেখান থেকে পারছে সরকার ঋণ করার চেষ্টা করছে। আর এই ঋণ করতে গিয়ে বিভিন্ন স্বার্থের জালে জড়িয়ে যাচ্ছে দেশ।
বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?

ঋণ করে ঘি খাও- চার্বাকের এই দর্শন আধুনিক অর্থনীতিতে অচল। ঋণের পরিণাম যে কত ভয়াবহ হয় তা সবাই জানে। ঋণ করে ঘি খাওয়ার দিন এখন আর নেই। বরং ঋণে জর্জরিত একজন ব্যক্তি বা একটি রাষ্ট্র সর্বস্ব হারায়। তার উন্নয়ন অগ্রগতির সব পথ বন্ধ হয়ে যায়। বাংলাদেশ কি সেই পথেই যাচ্ছে?

আগামী ২ জুন অর্থ উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ ২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট পেশ করবেন। মাত্র ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি প্রত্যাশা করে এই বাজেট হচ্ছে পুরোপুরি ঋণনির্ভর। বাজেটের আকারও কমানো হয়েছে। আসন্ন বাজেটে বেসরকারি খাতকে উজ্জীবিত করার কোনো সুনির্দিষ্ট রূপরেখা নেই। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর ঋণের লাগাম টেনে ধরার কথা ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু গত প্রায় ১০ মাসের সরকারের অর্থনৈতিক প্রবণতা শুধু ঋণমুখী। যেখান থেকে পারছে সরকার ঋণ করার চেষ্টা করছে। আর এই ঋণ করতে গিয়ে বিভিন্ন স্বার্থের জালে জড়িয়ে যাচ্ছে দেশ।

সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশের মোট ঋণের পরিমাণ ১০৩ বিলিয়ন ডলার। জনশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশের যে জনসংখ্যা জনপ্রতি মানুষের ঋণের পরিমাণ প্রায় ৭০০ ডলার। অর্থাৎ প্রায় ১ লাখ টাকার কাছাকাছি ঋণ প্রতিটি মানুষের। আজ যে শিশু জন্মগ্রহণ করবে, তার কাঁধে ১ লাখ টাকার ঋণের বোঝা আমরা চাপিয়ে দিচ্ছি। বাংলাদেশের জিডিপির ৪৫ শতাংশই এখন ঋণনির্ভর।

অর্থনীতিবিদরা বলে থাকেন যে, একটি দেশের জিডিপির যখন ৪০ শতাংশের বেশি ঋণনির্ভর হয়, তখন সেটি অর্থনীতির জন্য খারাপ। ঋণ করে সরকারকে চলতে হচ্ছে, দায়দেনা মেটাতে হচ্ছে। বাজেট প্রণয়নের জন্য তীব্র অর্থ সংকটে থাকা সরকার বিভিন্ন জায়গা থেকে ঋণ আদায়ের চেষ্টা করছে। এই চেষ্টা করতে গিয়ে বেশ কিছু শর্তে আত্মসমর্পণ করেছে সরকার। এটিই হলো ঋণ গ্রহণের বিপদ। যখন আপনি ঋণ গ্রহণ করবেন তখন ঋণদাতার শর্তগুলো আপনাকে মানতেই হবে। আর এই কারণেই ঋণের জালে জড়িয়ে পড়ার চেয়ে দেশের অর্থনীতিকে স্বনির্ভর করা জরুরি। আর সেটা করার একমাত্র উপায় হলো বেসরকারি খাতকে বিকশিত করা।

কিন্তু এই সরকার গত ১০ মাসে বাংলাদেশের উৎপাদন বৃদ্ধি, বেসরকারি খাতকে চাঙা করা ইত্যাদির দিকে মনোযোগী না হয়ে বিদেশিদের কাছে ধরনা দিয়েছেন। তাদের কাছ থেকে ঋণ আদায়ের জন্য চেষ্টা করছেন। ঋণ দিয়ে দেশ চালানো এক আত্মঘাতী নীতি গ্রহণ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এই নীতি গ্রহণ করতে গিয়ে অর্থনীতি আরও পঙ্গু হয়ে যাচ্ছে। আমরা যদি গত ১০ মাসের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব যে আমাদের রপ্তানি বাণিজ্যে খুব একটা আশার আলো দেখা যায়নি, বরং রপ্তানিতে বড় ধরনের ধাক্কার শঙ্কা তৈরি করেছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে বাড়তি শুল্ক আরোপ করেছে, সেটি যদি কার্যকর হয়, তাহলে বাংলাদেশের অর্থনীতি একটি বড় ধরনের সমস্যার মধ্যে পড়বে। ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েনের কারণে ভারত বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, যেগুলো সরাসরি আমাদের অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। যেমন ভারতের ওপর দিয়ে গার্মেন্টস রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সেভেন সিস্টারসে ভারত বাংলাদেশের পণ্য আমদানি বন্ধ করেছে। সামনের দিনগুলোতে যদি আমরা কূটনৈতিক সম্পর্ক স্বাভাবিক না করতে পারি তাহলে এই সমস্যাগুলো বাড়তে থাকবে।

বাংলাদেশের অর্থনীতির সবচেয়ে বড় চালিকাশক্তি হলো বেসরকারি খাত। মূলত আমাদের বেসরকারি খাতের ওপর ভর করেই অর্থনীতি সচল থাকে, অর্থনীতির এগিয়ে যায়। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর বেসরকারি খাতকে বুলডোজার দিয়ে পিষ্ট করার প্রবণতা মেতে উঠেছে কেউ কেউ। ৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে বেসরকারি খাত। হত্যা মামলা, হয়রানি, শিল্প-কারখানা ধ্বংস করা, ব্যবসায়ীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ সর্বাত্মক যুদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে বেসরকারি খাতের বিরুদ্ধে। ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাসহ যারা অর্থনীতির সঙ্গে বিভিন্নভাবে সম্পৃক্ত, তারা এখন সবচেয়ে বেশি সমস্যায় আছে।

৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশে সরকারি হিসাব অনুযায়ী ৭৭৩টি শিল্পপ্রতিষ্ঠানে আক্রমণ করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ১৫ হাজার হত্যা মামলাসহ বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা মামলা হয়েছে। সেসব আসামির মধ্যে ৩৫ হাজার ৭৭৩ জন হলেন ব্যবসায়ী। অর্থাৎ বাংলাদেশে এমন এক ব্যবসায়ী খুঁজে পাওয়া যাবে না, যার বিরুদ্ধে কোনো হত্যা মামলা, হত্যাচেষ্টা মামলা বা অন্য কোনো মামলা নেই। শিল্প উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীরা রীতিমতো আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যে নেমে এসেছে এক অনিশ্চয়তা। বাংলাদেশে ৫ আগস্টের পর থেকে নতুন কোনো অভ্যন্তরীণ শিল্প উদ্যোগ লক্ষ্য করা যায়নি। যারা বিভিন্ন শিল্প উদ্যোগ বা ব্যবসায়িক উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন, তারাও এখন অপেক্ষা করছেন, পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করছেন, আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।

লক্ষণীয় ব্যাপার এই সময় বিএফআইইউর হিসাব অনুযায়ী সাড়ে ৬ হাজার ব্যক্তির ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৪ হাজারই হলেন ব্যবসায়ী। ব্যবসায়ীদের যদি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়, তাহলে তারা ব্যবসা করবেন কীভাবে? ব্যবসায়ীরা আক্রান্ত হলে শুধু তারা আক্রান্ত হন না। তাদের সঙ্গে কোটি কোটি শ্রমিক কর্মচারী আক্রান্ত হন। ৫ আগস্টের পর থেকে গত ১০ মাসে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়েছে। ছোট, বড়, মাঝারি এসব প্রতিষ্ঠানে কয়েক লাখ কর্মচারী কাজ করতেন। তারা এখন কর্মহীন। তাদের এই কর্মহীনতার মাশুল দিতে হচ্ছে অর্থনীতিতে। বেসরকারি খাতকে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়ার এবং অর্থনীতিতে বেসরকারি খাতকে আরও বেশি নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত করার কোনো উদ্যোগ গত ১০ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার গ্রহণ করেনি। বাজেটেও এই আতঙ্কের অবস্থা থেকে উত্তরণের কোনো রূপরেখা নেই।

বেসরকারি খাতকে শত্রু বানানো হচ্ছে। বেসরকারি খাতের মধ্যে কারা ফ্যাসিস্টের দালাল, কারা বিগত সরকারের সুবিধাভোগী ইত্যাদি খোঁজা হচ্ছে। সরকারের যারা বিভিন্ন দায়িত্বে আছেন তারা খুব ভালোমতোই জানেন, যারা ব্যবসা করেন তাদের সবসময় সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ থাকতে হয়। সরকারের ঘনিষ্ঠ না থাকলে এদেশে কোনো কিছুই করা যায় না। বিশেষ করে গত ১৫ বছর ব্যবসায়ীরা কী পরিস্থিতিতে ব্যবসা-বাণিজ্য করেছেন তা সবাই জানেন। এ দেশে মন্ত্রী, উপদেষ্টাদের না ধরলে একটা গ্যাসের লাইন পাওয়া যায় না। একটা ট্রেড লাইসেন্স করতেও তদবির লাগে। ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সরকারের সঙ্গে যদি তারা সম্পর্ক রাখেন তাহলে কি তারা ফ্যাসিস্ট দালাল হবে? একজন ব্যবসায়ী তার নিজের স্বার্থে কিছু করেন না। তিনি কাজ করেন তার কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য। তিনি কাজ করেন সাধারণ মানুষের জন্য, দেশের জন্য।

বিশ্বের যে দেশগুলো উন্নত হয়েছে, তারা বেসরকারি খাতকে আস্থায় নিয়ে বেসরকারি খাতের সঙ্গে একটি সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ৫ আগস্টের পর আমরা সম্পূর্ণ বিপরীত চিত্র লক্ষ্য করছি। এরকম একটি পরিস্থিতির মধ্যে দেশের অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়বে এটা স্বাভাবিক। সরকার বেসরকারি খাতকে রীতিমতো পঙ্গু করে ঋণের জন্য বিভিন্ন জায়গায় ধরনা দিচ্ছেন অর্থ উপদেষ্টা। আইএমএফ তো আছেই, বিশ্বব্যাংক, এডিপি, চীন, জাপানের কাছে টাকার জন্য হাত পাতছে সরকার। ঋণ পেতে আত্মসমর্পণ করতে হচ্ছে। এই সরকার দায়িত্ব গ্রহণের শুরুতে বিভিন্ন মহল থেকে ব্যাপক ঋণ দেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল যে টাকা কোনো সমস্যা হবে না। ড. ইউনূস ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানদের অনুরোধ জানিয়েছিলেন। তিনি একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন যে আমলাতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাদ দিয়ে সরাসরি যেন দ্রুতগতিতে অর্থ ছাড় দেওয়া হয়। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার এই আহ্বানেও খুব একটা সাড়া দেওয়া হয়নি। বরং আইএমএফের ঋণ আটকে দেওয়া হয়েছিল। আমরা কিস্তির টাকা সময়মতো পাইনি। এরপর অর্থ উপদেষ্টা নিজেই ছুটে যান আইএমএফের কাছে। আইএমএফের শর্ত মানতে তিনি বাধ্য হন। এই শর্তের মধ্যে একটি অন্যতম শর্ত ছিল ডলার বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়া। এই সিদ্ধান্তটি আত্মঘাতী। এমনি বেসরকারি খাতের বারোটা বাজার অবস্থা। তার মধ্যে ডলার ছেড়ে দেওয়ার ফলে এটার প্রভাব আস্তে আস্তে বাজারে পড়তে শুরু করেছে। খোলা বাজারে ডলারের দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে।

আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী এনবিআরকে বিলুপ্ত করে দুটি ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। সেটি নিয়েও এখন চলছে উত্তেজনা। এক ধরনের টানাপোড়েনে সরকার এনবিআরের দাবির মুখে সেখান থেকে সাময়িকভাবে সরে এসেছে। কিন্তু আইএমএফের টাকা পেতে গেলে এটা সরকারকে করতে হবে। আমরা যদি বিদেশি ঋণের জন্য ভিক্ষায় নামি তাহলে হয়তো টাকা পাব ঠিকই, কিন্তু আমাদের স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে পারব না। জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন পূরণ হবে না। কারণ তারা যে সব শর্ত দেবে, সেই শর্তগুলো হবে অধিকাংশ গণবিরোধী এবং জনগণের ওপর সেগুলো নানা রকম চাপ সৃষ্টি করবে। নতুন নতুন করের বোঝায় পিষ্ট করবে জনগণকে।

এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য সবচেয়ে সহজ উপায় হলো বাংলাদেশের বেসরকারি খাতকে সাহস দেওয়া, তাদের পাশে দাঁড়ানো। অবিলম্বে ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তাদের বিরুদ্ধে যাবতীয় হয়রানি বন্ধ করা উচিত। হত্যা মামলাসহ বিভিন্ন ভিত্তিহীন মামলা প্রত্যাহার করতে হবে অনতিবিলম্বে। ব্যবসায়ীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ, দুদকে ডেকে মিডিয়া ট্রায়াল বন্ধ করতে হবে দেশের স্বার্থে। কারও ব্যক্তিগত এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য অর্থনীতিকে ধ্বংস করা উচিত হবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
সর্বশেষ খবর
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি