শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৩, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ১২:১৯, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ

উচ্চ খেলাপি ঋণ ও গ্রাহকের টাকা ফেরত দিতে না পারা এবং দীর্ঘদিন ধরে সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এসব ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের (এনবিএফআই) নিবন্ধন সনদ বা লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। প্রতিষ্ঠানগুলোকে চিঠি দিয়ে এনবিএফআইয়ের লাইসেন্স কেন বাতিল করা হবে না তা জানতে চাওয়া হয়েছে। ১৫ দিনের মধ্যে দিতে বলা হয়েছে এই চিঠির জবাব। 

কেন্দ্রীয় ব্যাংক-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চিঠির জবাব পাওয়ার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তাতে এসব প্রতিষ্ঠান একীভূত বা অবসায়নের উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে। 

বাংলাদেশ ব্যাংক যে ২০টি প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দিয়েছে, সেগুলো হলো সিভিসি ফাইন্যান্স, বে লিজিং, ইসলামিক ফাইন্যান্স, মেরিডিয়ান ফাইন্যান্স, জিএসপি ফাইন্যান্স, হজ্জ ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল ফাইন্যান্স, আইআইডিএফসি, প্রিমিয়ার লিজিং, প্রাইম ফাইন্যান্স, উত্তরা ফাইন্যান্স, আভিভা ফাইন্যান্স, ফিনিক্স ফাইন্যান্স, পিপলস লিজিং, ফার্স্ট ফাইন্যান্স, ইউনিয়ন ক্যাপিটাল, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং, বিআইএফসি, ফারইস্ট ফাইন্যান্স ও এফএএস ফাইন্যান্স।  

 

আলোচিত ব্যক্তি প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদারের মালিকানা ও ব্যবস্থাপনায় ছিলো এমন কয়েকটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানও রয়েছে এই তালিকায়। পি কে হালদার যখন এসব অনিয়ম করেন, তখন তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘনিষ্ঠ মোহাম্মদ সাইফুল আলমের (এস আলম) নিয়ন্ত্রণাধীন একটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ছিলেন। পি কে হালদারের মাধ্যমে আর্থিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংসের পর ইসলামী ধারার ব্যাংকগুলোরও একই দশা করেন এস আলম। তাতে পুরো আর্থিক খাতই এখন ধুঁকছে। 

জানা যায়, দেশে মোট এনবিএফআই রয়েছে ৩৫টি। এর মধ্যে ২০টির অবস্থা খুবই নাজুক। গত ডিসেম্বরে এসব প্রতিষ্ঠানের আমানতের পরিমাণ ছিল ২২ হাজার ১২৭ কোটি টাকা, এর মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক আমানত ১৬ হাজার ৩৬৭ কোটি টাকা ও ব্যক্তি আমানত ৫ হাজার ৭৬০ কোটি টাকা। গত ডিসেম্বরে এসব প্রতিষ্ঠানের ঋণের পরিমাণ ছিল ২৫ হাজার ৮০৮ কোটি টাকা। এই ঋণের ৮৩ শতাংশই খেলাপি হয়ে পড়েছে, যার পরিমাণ ২১ হাজার ৪৬২ কেটি টাকা। ঋণের বিপরীতে জামানতের পরিমাণ ৬ হাজার ৮৯৯ কোটি টাকা। জামানতের অর্থ দিয়ে ব্যক্তি আমানতকারীর অর্থ ফেরত দেওয়া সম্ভব। সব মিলিয়ে ২০টি প্রতিষ্ঠানের ক্রম পুঞ্জিত ক্ষতির পরিমাণ ২৩ হাজার ৪৪৮ কোটি টাকা। 

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এসব প্রতিষ্ঠান আমানতকারীদের টাকা ফেরত দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। যার প্রভাব পড়ছে ভালো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উপর। এতে পুরো খাতের ওপর আস্থাহীনতা তৈরি হচ্ছে। 

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, চিহ্নিত ২০টি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বছরে বেতন ১৭২ কোটি টাকা ও এমডিদের বেতন ১২ কোটি টাকা। ভাড়া, অন্যান্য খরচসহ সব মিলিয়ে ব্যয় ২০৬ কোটি টাকা। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রকৃত কোনো সুদ আয় নেই। তাই আইন অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানগুলো পুনর্গঠন ও একত্রীকরণের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। 

সংকটে থাকা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে দেওয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের চিঠিতে বলা হয়েছে, এসব প্রতিষ্ঠানে আমানতকারীর দায় পরিশোধে সম্পদের অপর্যাপ্ততা, শ্রেণিকৃত ঋণের উচ্চহার, মূলধন-ঘাটতি তথা ন্যূনতম সংরক্ষিতব্য মূলধন সংরক্ষণে ব্যর্থতাসহ নানা বিষয় পরিলক্ষিত হয়েছে। তাই এসব বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যাখ্যা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা জানতে চাওয়া হয়। আইন অনুযায়ী কেন প্রতিষ্ঠানগুলোর লাইসেন্স বাতিল করা হবে না, তা-ও জানাতে হবে। 

ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের এমডি কাজী আলমগীর এ বিষয়ে বলেন, আমরা চিঠি পেয়েছি। এখন আলোচনা করে বাংলাদেশ ব্যাংককে আমাদের কর্মপরিকল্পনা জানিয়ে দেব। ঋণ আদায় করে গ্রাহকের টাকা ফেরত দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছি আমরা।
 
গত বছরের ডিসেম্বর শেষে দেশের আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ছিল ৭৫ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা। এর মধ্যে ২৫ হাজার ৮৯ কোটি টাকা খেলাপি, যা মোট বিতরণকৃত ঋণের ৩৩ দশমিক ২৫ শতাংশ। তবে খেলাপি ঋণ ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরের তুলনায় কিছুটা কমেছে। সেপ্টেম্বর শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ২৬ হাজার ১৬৩ কোটি টাকা, যা ছিল মোট ঋণের ৩৫ দশমিক ৫২ শতাংশ। আর ২০২৩ সালের ডিসেম্বর শেষে খেলাপি ঋণ ছিল ২১ হাজার ৫৬৭ কোটি টাকা, যা ওই সময়ের মোট ঋণের ২৯ দশমিক ২৭ শতাংশ। 
অবশ্য ২০টি প্রতিষ্ঠানের উচ্চ খেলাপি ঋণের কারণে পুরো খাতের খেলাপি ঋণ বেশি। ২০ প্রতিষ্ঠানের বাইরে অন্য ১৫ এনবিএফআইয়ের গড় খেলাপি ঋণের হার ৮-এর কম, অনেক ব্যাংকের চেয়েও এই ১৫ প্রতিষ্ঠানের খেলাপি ঋণের অবস্থা ভালো। 

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিস্থিতি আর যাতে খারাপ না হয়, এ জন্য কঠোর তদারকির মধ্যে রাখা হয়েছে। সূত্র : প্রথম আলো

 

এই বিভাগের আরও খবর
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা
৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
গার্মেন্টস অধ্যুষিত এলাকায় শ্রমিকদের জন্য হাসপাতাল করবে বিজিএমইএ
গার্মেন্টস অধ্যুষিত এলাকায় শ্রমিকদের জন্য হাসপাতাল করবে বিজিএমইএ
দুই বাণিজ্য সংগঠনে প্রশাসক নিয়োগ মন্ত্রণালয়ের
দুই বাণিজ্য সংগঠনে প্রশাসক নিয়োগ মন্ত্রণালয়ের
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ তহবিল
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ তহবিল
সর্বশেষ খবর
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড
তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা তারকানির্ভর নই, আমরা একটি দল: পিএসজি কোচ
আমরা তারকানির্ভর নই, আমরা একটি দল: পিএসজি কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনে ইতিহাস গড়লেন শিয়াওতেক, অ্যানিসিমোভার স্বপ্নভঙ্গ
উইম্বলডনে ইতিহাস গড়লেন শিয়াওতেক, অ্যানিসিমোভার স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিনেমার প্রভাবে কেরালার স্কুলে আর নেই ব্যাকবেঞ্চার
সিনেমার প্রভাবে কেরালার স্কুলে আর নেই ব্যাকবেঞ্চার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার
'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন
পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়
‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত
দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক
গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল
আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার
২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ

রকমারি

অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা
অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা

নগর জীবন

কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে
ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

বিদেশি পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার
বিদেশি পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম