শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৩৭, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৯:০৬, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

‘ভাত দেবার মুরোদ নেই, কিল দেবার গোঁসাই’- বহুলপ্রচলিত ও জনপ্রিয় এই খনার বচনটি যেন এখন এ দেশের মানুষের অনুভূতি। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্র্বর্তী সরকার এ দেশের মানুষকে ন্যূনতম অর্থনৈতিক সহায়তা দিতে পারছে না। বেকারত্ব, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, টানাপোড়েনে মানুষের জীবন অতিষ্ঠ। বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল ভিত্তি হলো বেসরকারি খাত। অথচ এই বেসরকারি খাতকে গলা টিপে হত্যা করার আয়োজন চলছে।

ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন, ’৭১-এ বুদ্ধিজীবী হত্যার মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদের। একের পর এক হয়রানি, মিথ্যা মামলা এবং নানারকম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে দেশের বিনিয়োগকারী, শিল্পোদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে। দুদক, বাংলাদেশ ব্যাংক, মব সন্ত্রাসীরা যেন একযোগে অর্থনীতি ধ্বংসের খেলায় মেতে উঠেছে। সরকার ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরি করতে পারছে না, ব্যবসায়ীদের সহায়তা দিতে পারছে না, কিন্তু ব্যবসায়ীদের ওপর আক্রমণে যেন অতিউৎসাহ এই সরকারের কোনো কোনো মহলের। বাংলাদেশ এখন ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য সবচেয়ে দুরূহ দেশগুলোর একটি। জ্বালানিসংকটে কলকারখানাগুলোর ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। অনেক শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে আছে। ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদহারের কারণে ব্যবসায়ীরা হিসাব মেলাতে পারছেন না।

ডলারসংকট আমদানিতে একটি ভয়ংকর প্রভাব ফেলছে। পণ্যের কাঁচামাল আমদানি করতে গিয়ে ব্যবসায়ীরা কপালে হাত দিচ্ছেন। লাভ তো দূরের কথা, ব্যবসার মূলধন টিকিয়ে রাখাই কঠিন হয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে বাংলাদেশ ব্যাংক যেন পণ করেছে, যে কোনো মূল্যে বাংলাদেশের বেসরকারি খাত, ব্যবসা-বাণিজ্য ধ্বংস করা হবে। দুদক যেন ব্যবসায়ীদের হয়রানি করার প্রতিষ্ঠানে পরিণত হচ্ছে। হত্যা মামলা, বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ- এসব সাঁড়াশি আক্রমণে দিশাহারা ব্যবসায়ী, শিল্পপতিরা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বিদেশি দাতাদের পরামর্শক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। দেশের অর্থনীতির চেয়ে তিনি দাতাদের ইচ্ছা-অনিচ্ছাকে প্রাধান্য দেন। দাতাদের খুশি করার যে তিন দশকের মানসিকতা সেখান থেকে তিনি বেরোতে পারেননি। সারাক্ষণই চিন্তা করেন কীভাবে তিনি আইএমএফকে খুশি করবেন, বিশ্বব্যাংককে খুশি করবেন, অন্যান্য দাতাদের খুশি করবেন। এটি করতে গিয়ে তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ব্যাংক এমন সব নীতি-পদক্ষেপ গ্রহণ করছে, যে নীতি পদক্ষেপগুলো দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করছে। দেশের স্বার্থ নয়, তিনি দেখছেন আইএমএফের স্বার্থ।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কাঠামো দাঁড়িয়ে আছে বেসরকারি খাতের ওপর। দেশের অর্থনীতির ৯৪ শতাংশ অবদান বেসরকারি খাতের। বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ এবং তাদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির কারণেই দেশের অর্থনীতিতে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু এ সরকার গত ১০ মাসে যেন বেসরকারি খাতকে ধ্বংস করতেই বেশি আগ্রহী। সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর শুরু হয় মব ভায়োলেন্স। একের পর এক বিভিন্ন শিল্পকারখানায় আগুন লাগানো হয়। সন্ত্রাসীরা বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে হামলা করে, শিল্পপ্রতিষ্ঠান দখল করে নেওয়ার ঘটনা ঘটে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই মালিকরা কারখানা বন্ধ করে দেন। অনেক মালিক সর্বস্ব হারান।

গত সোমবার সিপিডি বিগত ছয় মাসের যে অর্থনৈতিক চিত্রের তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে বলা হয়েছে যে, ছয় মাসে ২১ লাখ লোক চাকরি হারিয়েছেন। যার মধ্যে শতকরা ৮৬ শতাংশই নারী। সিপিডির এ তথ্য ভয়ংকর। এ তথ্য থেকে বোঝা যায় যে, আমাদের শিল্পকারখানাগুলোর কী অবস্থা। মাসের পর মাস কারখানা বন্ধ রাখতে হয়েছে। ফলে উৎপাদনহীন অবস্থায় তারা ব্যাংক ঋণের কিস্তির টাকা পরিশোধ করতে পারেনি। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক যেন অন্ধ। তারা বাংলাদেশের বাস্তবতা জানে না। ঋণখেলাপি হলেই ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে তারা নানান রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। ফলে ব্যবসায়ীরা সহজেই ঋণখেলাপি হচ্ছেন। উৎপাদন চালিয়ে নেওয়ার মতো পুঁজিও নেই অনেকের।

একদিকে কারখানা চলছে না, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করতে পারছেন না, সে ব্যবসায়ী বেতন দেবেন কীভাবে? তখন আবার শ্রম মন্ত্রণালয় হুংকার দিচ্ছে বেতন-ভাতা ঠিকমতো পরিশোধ না করতে পারলে তাদের জেলে ঢোকানো হবে। কী অদ্ভুত কথা! ব্যবসা নেই, ডলারের উচ্চমূল্যের কারণে পণ্য আমদানি করতে পারছে না। নিরাপত্তাহীনতার কারণে কারখানা বন্ধ। জ্বালানিসংকটের জন্য কারখানা অচল। উৎপাদন না হওয়ায় ব্যাংকের ঋণের কিস্তি পরিশোধ পর্যন্ত করতে পারছেন না, সেখানে একজন শিল্পোদ্যোক্তা বেতন দেবেন কীভাবে? বেতন না দিলে জেলে নেওয়ার হুমকি পৃথিবীর ইতিহাসে নজিরবিহীন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেসরকারি উদ্যোক্তারা সংকটে পড়লে সরকার পাশে দাঁড়ায়, সহায়তা দেয়, দেয় প্রণোদনা। মার্কিন ‘বোয়িং’ প্রায় দেউলিয়া হতে চলেছিল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট কাতারে গিয়ে বোয়িং কেনার জন্য ইতিহাসের বৃহত্তম চুক্তি করলেন। অর্থনৈতিক মন্দার সময় বারাক ওবামা দেউলিয়া প্রায় কোম্পানিগুলোর বড় অঙ্কের সহায়তা দিয়ে বাঁচান। অথচ এ দেশে বেসরকারি খাত যেন সরকারের শক্র। তাকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মারাই ভালো। বাংলাদেশ যেন এখন সেই পরিস্থিতির দ্বারপ্রান্তে এসেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকে কোনো ফাইল গেলে ৪-৫ মাস আটকে থাকছে। ব্যবসায়ীরা চাতক পাখির মতো অপেক্ষা করেন। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে বাস্তবতা বিবেচনা করে ঋণের কিস্তির সমন্বয় করার কোনো উদ্যোগ নেই। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর শুধু আগ্রহী আইএমএফ এবং দাতাদের নিয়ে। দাতাদের সন্তুষ্ট করাই যেন তার একমাত্র কাজ। দাতাদের সন্তুষ্ট করতে গিয়ে তিনি পুরো অর্থনীতিতে একটা তালগোল পাকিয়ে ফেলেছেন। বিশেষ করে এনবিআর বিভক্তি করার সিদ্ধান্ত আমাদের অভ্যন্তরীণ আয়ের ক্ষেত্রে একটি ভয়ংকর সমস্যা তৈরি করবে। এ সংকট এখনো মেটেনি। এমনিতেই অভ্যন্তরীণ আয় কমেছে বহুগুণ। সামনে আমরা কি তাহলে ভিক্ষার টাকায় চলব?

আইএমএফকে খুশি করতে তিনি ডলারের মূল্য নির্ধারণের দায়িত্ব বাজারের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন। এর ফলে সামনের দিনগুলোতে যে কী ভয়াবহ পরিস্থিতি হবে সেটি হয়তো কেউ জানেন না। ডলারের মূল্য যদি ২০০ টাকা হয়ে যায়, তাহলে কাঁচামাল আমদানি করা ব্যবসায়ীদের জন্য অসম্ভব হয়ে যাবে এবং প্রতিযোগিতামূলক বাজারে তারা টিকে থাকতে পারবেন না।

আমাদের কারখানাগুলো চলার ক্ষেত্রে জ্বালানি একটা গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। কিন্তু তীব্র জ্বালানিসংকটে ভুগছে সব শিল্পকারখানা। আর এ নিয়ে শিল্পকারখানাগুলোর মালিকরা আর্তনাদ করছেন। কিন্তু শিল্পমালিকদের কান্না শুনবে কে?

৫ আগস্টের পর থেকে ব্যবসায়ীদের টার্গেট করা হয়েছে। ব্যবসায়ীদের হয়রানি করা যেন এ সরকারের কারও কারও অন্যতম মিশনে পরিণত হয়েছে। তারা এমন সব কাণ্ড-কারখানা করছেন, যাতে ব্যবসায়ীরা তাদের কাজকর্ম, ব্যবসা-বাণিজ্য গুটিয়ে ফেলেন। কথায় কথায় দুদক থেকে চিঠি দেওয়া হচ্ছে। চিঠি দিয়ে তাদের হয়রানি করা হচ্ছে। সম্পদের হিসাব চাওয়ার নামে তা ফলাও করে প্রকাশ করে মিডিয়া ট্রায়ালের শিকার করা হচ্ছে। দিনের পর দিন বিএফআইইউ তদন্তের নামে ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানগুলোর অ্যাকাউন্ট জব্দ করে রেখেছে। এসব অ্যাকাউন্ট জব্দের ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে শুধু আতঙ্কই সৃষ্টি হয়নি, এক ভয়াবহ অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে। একটা শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে তাকে যদি ব্যবসা করতে বলা হয় সেটা তার পক্ষে কীভাবে করা সম্ভব? কিন্তু এটি হচ্ছে বাংলাদেশের বাস্তবতা।

বাংলাদেশে বেসরকারি খাত যে আজকে এ জায়গায় এসেছে, অনেক বড় বড় শিল্প পরিবার তৈরি হয়েছে, যারা আন্তর্জাতিকভাবে সুনাম অর্জন করেছে। বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতা করছে। এটার জন্য কোনো সরকারের অবদান খুবই কম। বেসরকারি উদ্যোক্তারা তাদের নিজস্ব মেধা, বুদ্ধি, ত্যাগ তিতিক্ষা, শ্রম ঘামে তারা এ জায়গায় পৌঁছেছেন। তাদের এ মেধা, শ্রমই বাংলাদেশকে আজকের জায়গায় নিয়ে এসেছে। অথচ আজকে বেসরকারি খাতের বিরুদ্ধে এক পরিকল্পিত যুদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। যারা এ যুদ্ধ ঘোষণাকারী, তারা ষড়যন্ত্রকারী। তারা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করতে চায়। বিদেশিদের হাতে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে তুলে দিতে চায়। বাংলাদেশকে আবার ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে চায়। পৃথিবীর যেসব দেশ বিদেশি ঋণনির্ভর অর্থনৈতিক গড়তে চেয়েছে তারা পঙ্গু হয়ে গেছে। নিঃশেষ হয়ে গেছে। আইএমএফের পরামর্শ যেসব দেশ শুনেছে, তাদের বেশির ভাগই দেউলিয়া হয়ে গেছে। বাংলাদেশও পারবে না। আর তাই দেশীয় শিল্পকারখানাগুলোকে গলা টিপে ধরে যদি কেউ বিদেশি ঋণ দিয়ে দেশ চালাতে চান তাহলে তিনি আসলে একজন রাষ্ট্রদ্রোহী। বাংলাদেশের কাঁধে আবার ভিক্ষার ঝুলি দেওয়ার নীলনকশার বাস্তবায়ন চলছে এখন প্রকাশ্যে।  
 

এই বিভাগের আরও খবর
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ
চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি
চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
রাজনৈতিক পরিবর্তন ছাড়া ব্যাংকের কোনও নীতিমালা‌ই কাজ করবে না: গভর্নর
রাজনৈতিক পরিবর্তন ছাড়া ব্যাংকের কোনও নীতিমালা‌ই কাজ করবে না: গভর্নর
জুলাই মাসের প্রথম ৬ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে ১৫.৩৪ শতাংশ
জুলাই মাসের প্রথম ৬ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে ১৫.৩৪ শতাংশ
মূল্যস্ফীতি কমে ৮.৪৮%
মূল্যস্ফীতি কমে ৮.৪৮%
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
সর্বশেষ খবর
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইল কারাগারে মশক নিধন কার্যক্রমের উদ্বোধন
টাঙ্গাইল কারাগারে মশক নিধন কার্যক্রমের উদ্বোধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিলকে থামাতে আর্চারই হতে পারেন সেরা অস্ত্র: ব্রড
গিলকে থামাতে আর্চারই হতে পারেন সেরা অস্ত্র: ব্রড

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার কথা বলার স্বাধীনতা থাকতে হবে, তোমারও থাকতে হবে: মির্জা ফখরুল
আমার কথা বলার স্বাধীনতা থাকতে হবে, তোমারও থাকতে হবে: মির্জা ফখরুল

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পত্তির লোভে ভাইকে হত্যার অভিযোগ
সম্পত্তির লোভে ভাইকে হত্যার অভিযোগ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে এক রাতে দুই বাড়িতে ডাকাতি
আড়াইহাজারে এক রাতে দুই বাড়িতে ডাকাতি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হ্যাজলউড-রাবাদাদের ছাড়িয়ে শীর্ষে তাসকিন
হ্যাজলউড-রাবাদাদের ছাড়িয়ে শীর্ষে তাসকিন

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
মাদারীপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভালুকায় এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকায় দুইটি আন্তনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকায় দুইটি আন্তনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য সহকারীদের তিন ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন
স্বাস্থ্য সহকারীদের তিন ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন
প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু
দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ
জামালপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ দফা দাবিতে দিনাজপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
৬ দফা দাবিতে দিনাজপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে অতিভারী বৃষ্টিপাত, জনজীবন বিপর্যস্ত
পটুয়াখালীতে অতিভারী বৃষ্টিপাত, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়ে নিষিদ্ধ হচ্ছে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সামগ্রী
সচিবালয়ে নিষিদ্ধ হচ্ছে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সামগ্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য ২৮৬ রান
সিরিজ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য ২৮৬ রান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারী বর্ষণে প্লাবিত বাগেরহাট শহরের বিস্তীর্ণ এলাকা
ভারী বর্ষণে প্লাবিত বাগেরহাট শহরের বিস্তীর্ণ এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদকবিরোধী অভিযানে গিয়ে অর্থ লুটের ঘটনায় তিন কর্মকর্তা বরখাস্ত
মাদকবিরোধী অভিযানে গিয়ে অর্থ লুটের ঘটনায় তিন কর্মকর্তা বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটি’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটি’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা
নোয়াখালীতে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স
ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স

মাঠে ময়দানে