শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৩৭, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৯:০৬, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

‘ভাত দেবার মুরোদ নেই, কিল দেবার গোঁসাই’- বহুলপ্রচলিত ও জনপ্রিয় এই খনার বচনটি যেন এখন এ দেশের মানুষের অনুভূতি। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্র্বর্তী সরকার এ দেশের মানুষকে ন্যূনতম অর্থনৈতিক সহায়তা দিতে পারছে না। বেকারত্ব, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, টানাপোড়েনে মানুষের জীবন অতিষ্ঠ। বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল ভিত্তি হলো বেসরকারি খাত। অথচ এই বেসরকারি খাতকে গলা টিপে হত্যা করার আয়োজন চলছে।

ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন, ’৭১-এ বুদ্ধিজীবী হত্যার মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদের। একের পর এক হয়রানি, মিথ্যা মামলা এবং নানারকম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে দেশের বিনিয়োগকারী, শিল্পোদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে। দুদক, বাংলাদেশ ব্যাংক, মব সন্ত্রাসীরা যেন একযোগে অর্থনীতি ধ্বংসের খেলায় মেতে উঠেছে। সরকার ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরি করতে পারছে না, ব্যবসায়ীদের সহায়তা দিতে পারছে না, কিন্তু ব্যবসায়ীদের ওপর আক্রমণে যেন অতিউৎসাহ এই সরকারের কোনো কোনো মহলের। বাংলাদেশ এখন ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য সবচেয়ে দুরূহ দেশগুলোর একটি। জ্বালানিসংকটে কলকারখানাগুলোর ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। অনেক শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে আছে। ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদহারের কারণে ব্যবসায়ীরা হিসাব মেলাতে পারছেন না।

ডলারসংকট আমদানিতে একটি ভয়ংকর প্রভাব ফেলছে। পণ্যের কাঁচামাল আমদানি করতে গিয়ে ব্যবসায়ীরা কপালে হাত দিচ্ছেন। লাভ তো দূরের কথা, ব্যবসার মূলধন টিকিয়ে রাখাই কঠিন হয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে বাংলাদেশ ব্যাংক যেন পণ করেছে, যে কোনো মূল্যে বাংলাদেশের বেসরকারি খাত, ব্যবসা-বাণিজ্য ধ্বংস করা হবে। দুদক যেন ব্যবসায়ীদের হয়রানি করার প্রতিষ্ঠানে পরিণত হচ্ছে। হত্যা মামলা, বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ- এসব সাঁড়াশি আক্রমণে দিশাহারা ব্যবসায়ী, শিল্পপতিরা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বিদেশি দাতাদের পরামর্শক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। দেশের অর্থনীতির চেয়ে তিনি দাতাদের ইচ্ছা-অনিচ্ছাকে প্রাধান্য দেন। দাতাদের খুশি করার যে তিন দশকের মানসিকতা সেখান থেকে তিনি বেরোতে পারেননি। সারাক্ষণই চিন্তা করেন কীভাবে তিনি আইএমএফকে খুশি করবেন, বিশ্বব্যাংককে খুশি করবেন, অন্যান্য দাতাদের খুশি করবেন। এটি করতে গিয়ে তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ব্যাংক এমন সব নীতি-পদক্ষেপ গ্রহণ করছে, যে নীতি পদক্ষেপগুলো দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করছে। দেশের স্বার্থ নয়, তিনি দেখছেন আইএমএফের স্বার্থ।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কাঠামো দাঁড়িয়ে আছে বেসরকারি খাতের ওপর। দেশের অর্থনীতির ৯৪ শতাংশ অবদান বেসরকারি খাতের। বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ এবং তাদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির কারণেই দেশের অর্থনীতিতে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু এ সরকার গত ১০ মাসে যেন বেসরকারি খাতকে ধ্বংস করতেই বেশি আগ্রহী। সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর শুরু হয় মব ভায়োলেন্স। একের পর এক বিভিন্ন শিল্পকারখানায় আগুন লাগানো হয়। সন্ত্রাসীরা বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে হামলা করে, শিল্পপ্রতিষ্ঠান দখল করে নেওয়ার ঘটনা ঘটে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই মালিকরা কারখানা বন্ধ করে দেন। অনেক মালিক সর্বস্ব হারান।

গত সোমবার সিপিডি বিগত ছয় মাসের যে অর্থনৈতিক চিত্রের তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে বলা হয়েছে যে, ছয় মাসে ২১ লাখ লোক চাকরি হারিয়েছেন। যার মধ্যে শতকরা ৮৬ শতাংশই নারী। সিপিডির এ তথ্য ভয়ংকর। এ তথ্য থেকে বোঝা যায় যে, আমাদের শিল্পকারখানাগুলোর কী অবস্থা। মাসের পর মাস কারখানা বন্ধ রাখতে হয়েছে। ফলে উৎপাদনহীন অবস্থায় তারা ব্যাংক ঋণের কিস্তির টাকা পরিশোধ করতে পারেনি। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক যেন অন্ধ। তারা বাংলাদেশের বাস্তবতা জানে না। ঋণখেলাপি হলেই ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে তারা নানান রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। ফলে ব্যবসায়ীরা সহজেই ঋণখেলাপি হচ্ছেন। উৎপাদন চালিয়ে নেওয়ার মতো পুঁজিও নেই অনেকের।

একদিকে কারখানা চলছে না, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করতে পারছেন না, সে ব্যবসায়ী বেতন দেবেন কীভাবে? তখন আবার শ্রম মন্ত্রণালয় হুংকার দিচ্ছে বেতন-ভাতা ঠিকমতো পরিশোধ না করতে পারলে তাদের জেলে ঢোকানো হবে। কী অদ্ভুত কথা! ব্যবসা নেই, ডলারের উচ্চমূল্যের কারণে পণ্য আমদানি করতে পারছে না। নিরাপত্তাহীনতার কারণে কারখানা বন্ধ। জ্বালানিসংকটের জন্য কারখানা অচল। উৎপাদন না হওয়ায় ব্যাংকের ঋণের কিস্তি পরিশোধ পর্যন্ত করতে পারছেন না, সেখানে একজন শিল্পোদ্যোক্তা বেতন দেবেন কীভাবে? বেতন না দিলে জেলে নেওয়ার হুমকি পৃথিবীর ইতিহাসে নজিরবিহীন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেসরকারি উদ্যোক্তারা সংকটে পড়লে সরকার পাশে দাঁড়ায়, সহায়তা দেয়, দেয় প্রণোদনা। মার্কিন ‘বোয়িং’ প্রায় দেউলিয়া হতে চলেছিল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট কাতারে গিয়ে বোয়িং কেনার জন্য ইতিহাসের বৃহত্তম চুক্তি করলেন। অর্থনৈতিক মন্দার সময় বারাক ওবামা দেউলিয়া প্রায় কোম্পানিগুলোর বড় অঙ্কের সহায়তা দিয়ে বাঁচান। অথচ এ দেশে বেসরকারি খাত যেন সরকারের শক্র। তাকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মারাই ভালো। বাংলাদেশ যেন এখন সেই পরিস্থিতির দ্বারপ্রান্তে এসেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকে কোনো ফাইল গেলে ৪-৫ মাস আটকে থাকছে। ব্যবসায়ীরা চাতক পাখির মতো অপেক্ষা করেন। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে বাস্তবতা বিবেচনা করে ঋণের কিস্তির সমন্বয় করার কোনো উদ্যোগ নেই। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর শুধু আগ্রহী আইএমএফ এবং দাতাদের নিয়ে। দাতাদের সন্তুষ্ট করাই যেন তার একমাত্র কাজ। দাতাদের সন্তুষ্ট করতে গিয়ে তিনি পুরো অর্থনীতিতে একটা তালগোল পাকিয়ে ফেলেছেন। বিশেষ করে এনবিআর বিভক্তি করার সিদ্ধান্ত আমাদের অভ্যন্তরীণ আয়ের ক্ষেত্রে একটি ভয়ংকর সমস্যা তৈরি করবে। এ সংকট এখনো মেটেনি। এমনিতেই অভ্যন্তরীণ আয় কমেছে বহুগুণ। সামনে আমরা কি তাহলে ভিক্ষার টাকায় চলব?

আইএমএফকে খুশি করতে তিনি ডলারের মূল্য নির্ধারণের দায়িত্ব বাজারের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন। এর ফলে সামনের দিনগুলোতে যে কী ভয়াবহ পরিস্থিতি হবে সেটি হয়তো কেউ জানেন না। ডলারের মূল্য যদি ২০০ টাকা হয়ে যায়, তাহলে কাঁচামাল আমদানি করা ব্যবসায়ীদের জন্য অসম্ভব হয়ে যাবে এবং প্রতিযোগিতামূলক বাজারে তারা টিকে থাকতে পারবেন না।

আমাদের কারখানাগুলো চলার ক্ষেত্রে জ্বালানি একটা গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। কিন্তু তীব্র জ্বালানিসংকটে ভুগছে সব শিল্পকারখানা। আর এ নিয়ে শিল্পকারখানাগুলোর মালিকরা আর্তনাদ করছেন। কিন্তু শিল্পমালিকদের কান্না শুনবে কে?

৫ আগস্টের পর থেকে ব্যবসায়ীদের টার্গেট করা হয়েছে। ব্যবসায়ীদের হয়রানি করা যেন এ সরকারের কারও কারও অন্যতম মিশনে পরিণত হয়েছে। তারা এমন সব কাণ্ড-কারখানা করছেন, যাতে ব্যবসায়ীরা তাদের কাজকর্ম, ব্যবসা-বাণিজ্য গুটিয়ে ফেলেন। কথায় কথায় দুদক থেকে চিঠি দেওয়া হচ্ছে। চিঠি দিয়ে তাদের হয়রানি করা হচ্ছে। সম্পদের হিসাব চাওয়ার নামে তা ফলাও করে প্রকাশ করে মিডিয়া ট্রায়ালের শিকার করা হচ্ছে। দিনের পর দিন বিএফআইইউ তদন্তের নামে ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানগুলোর অ্যাকাউন্ট জব্দ করে রেখেছে। এসব অ্যাকাউন্ট জব্দের ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে শুধু আতঙ্কই সৃষ্টি হয়নি, এক ভয়াবহ অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে। একটা শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে তাকে যদি ব্যবসা করতে বলা হয় সেটা তার পক্ষে কীভাবে করা সম্ভব? কিন্তু এটি হচ্ছে বাংলাদেশের বাস্তবতা।

বাংলাদেশে বেসরকারি খাত যে আজকে এ জায়গায় এসেছে, অনেক বড় বড় শিল্প পরিবার তৈরি হয়েছে, যারা আন্তর্জাতিকভাবে সুনাম অর্জন করেছে। বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতা করছে। এটার জন্য কোনো সরকারের অবদান খুবই কম। বেসরকারি উদ্যোক্তারা তাদের নিজস্ব মেধা, বুদ্ধি, ত্যাগ তিতিক্ষা, শ্রম ঘামে তারা এ জায়গায় পৌঁছেছেন। তাদের এ মেধা, শ্রমই বাংলাদেশকে আজকের জায়গায় নিয়ে এসেছে। অথচ আজকে বেসরকারি খাতের বিরুদ্ধে এক পরিকল্পিত যুদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। যারা এ যুদ্ধ ঘোষণাকারী, তারা ষড়যন্ত্রকারী। তারা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করতে চায়। বিদেশিদের হাতে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে তুলে দিতে চায়। বাংলাদেশকে আবার ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে চায়। পৃথিবীর যেসব দেশ বিদেশি ঋণনির্ভর অর্থনৈতিক গড়তে চেয়েছে তারা পঙ্গু হয়ে গেছে। নিঃশেষ হয়ে গেছে। আইএমএফের পরামর্শ যেসব দেশ শুনেছে, তাদের বেশির ভাগই দেউলিয়া হয়ে গেছে। বাংলাদেশও পারবে না। আর তাই দেশীয় শিল্পকারখানাগুলোকে গলা টিপে ধরে যদি কেউ বিদেশি ঋণ দিয়ে দেশ চালাতে চান তাহলে তিনি আসলে একজন রাষ্ট্রদ্রোহী। বাংলাদেশের কাঁধে আবার ভিক্ষার ঝুলি দেওয়ার নীলনকশার বাস্তবায়ন চলছে এখন প্রকাশ্যে।  
 

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানিতে ঋণ খরচ কমাতে সুদহারে প্রণোদনা দরকার
রপ্তানিতে ঋণ খরচ কমাতে সুদহারে প্রণোদনা দরকার
শুল্ক অনিশ্চয়তায় আতঙ্কে ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক
শুল্ক অনিশ্চয়তায় আতঙ্কে ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক
দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক
ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
নিলামে উঠছে বন্দরে পড়ে থাকা ৪৭৫ কনটেইনার পণ্য
নিলামে উঠছে বন্দরে পড়ে থাকা ৪৭৫ কনটেইনার পণ্য
আরও এক কার্গো এলএনজি আমদানি করবে সরকার
আরও এক কার্গো এলএনজি আমদানি করবে সরকার
আগামী তিন বছর বাংলাদেশকে ৩ বিলিয়ন ডলার করে দেবে বিশ্বব্যাংক
আগামী তিন বছর বাংলাদেশকে ৩ বিলিয়ন ডলার করে দেবে বিশ্বব্যাংক
৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
ট্রাস্টের আড়ালে কর ফাঁকির প্রবণতা
ট্রাস্টের আড়ালে কর ফাঁকির প্রবণতা
হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি
হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
সর্বশেষ খবর
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে গ্রুপ চ্যাটে হবে ভিন্ন অভিজ্ঞতা
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে গ্রুপ চ্যাটে হবে ভিন্ন অভিজ্ঞতা

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

ঠাকুরগাঁওয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
ঠাকুরগাঁওয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢামেক হাসপাতালে কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদির মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা

২১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পিঠের ব্যথা এড়াতে হাঁটার সহজ নিয়ম বলছে বিজ্ঞান
পিঠের ব্যথা এড়াতে হাঁটার সহজ নিয়ম বলছে বিজ্ঞান

২৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার
সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের ৬ উইকেট নিয়ে কিংবদন্তিদের পাশে ভনের ছেলে
ফের ৬ উইকেট নিয়ে কিংবদন্তিদের পাশে ভনের ছেলে

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ-জাতির কল্যাণে চাই আমানতদার নেতৃত্ব
দেশ-জাতির কল্যাণে চাই আমানতদার নেতৃত্ব

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মঙ্গলগ্রহে দীর্ঘতম পথ পাড়ি দিয়ে রেকর্ড গড়ল নাসার পারসিভিয়ারেন্স রোভার
মঙ্গলগ্রহে দীর্ঘতম পথ পাড়ি দিয়ে রেকর্ড গড়ল নাসার পারসিভিয়ারেন্স রোভার

৫৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রপ্তানিতে ঋণ খরচ কমাতে সুদহারে প্রণোদনা দরকার
রপ্তানিতে ঋণ খরচ কমাতে সুদহারে প্রণোদনা দরকার

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুল্ক অনিশ্চয়তায় আতঙ্কে ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক
শুল্ক অনিশ্চয়তায় আতঙ্কে ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেবলজয়ী কোচ এখন রোনালদোদের গুরু
ট্রেবলজয়ী কোচ এখন রোনালদোদের গুরু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধার্থ–কিয়ারার ঘরে এলো কন্যাসন্তান
সিদ্ধার্থ–কিয়ারার ঘরে এলো কন্যাসন্তান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চান্দিনার সাবেক মেয়র গ্রেফতার
চান্দিনার সাবেক মেয়র গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রেনে পড়ে শিশুর মৃত্যু, ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার মরদেহ
ড্রেনে পড়ে শিশুর মৃত্যু, ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্যোগের সময় ভুল তথ্য ঠেকাতে টিকটকের নতুন টুল
দুর্যোগের সময় ভুল তথ্য ঠেকাতে টিকটকের নতুন টুল

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা
মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার
দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা

শোবিজ

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের
আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা