শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৫৩, শুক্রবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৫

পতন থামলেও সংকট কাটেনি

অনলাইন ভার্সন
পতন থামলেও সংকট কাটেনি

গণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর রাজনৈতিক অস্থিরতায় গভীর সংকটে পড়া অর্থনীতি কিছু সূচকে ঘুরে দাঁড়ালেও মূল চালিকাশক্তি বেসরকারি খাত এখনো স্থবির। উচ্চ সুদ, ডলার সংকট ও বিনিয়োগে আস্থাহীনতায় ঋণ প্রবৃদ্ধি নেমেছে দুই দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে। কর আদায়ে বড় লক্ষ্য থাকলেও রাজস্ব খাতে গতিশীলতা নেই, জিডিপি প্রবৃদ্ধিও কমেছে। তবে রপ্তানি, রেমিট্যান্স ও বৈদেশিক লেনদেনে উন্নতির ইঙ্গিত মিলছে।

রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স, রিজার্ভে স্বস্তি, ঋণ পরিশোধে সাফল্য, বিদেশি বিনিয়োগ ও কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে গতি দেশের অর্থনীতিকে কিছুটা স্বস্তি দিলেও উদ্যোক্তাদের আস্থাহীনতা কাটাতে না পারলে এই অগ্রগতি টেকসই হবে না—এমনই মত অর্থনীতিবিদদের।

বেসরকারি খাতের সংকট কাটেনি

উচ্চ সুদের হার, ক্রমাগত বৈদেশিক মুদ্রার সংকট, আমদানি নিয়ন্ত্রণ এবং বিনিয়োগে অনিশ্চয়তা—সব মিলিয়ে বেসরকারি খাতের অচলাবস্থা কাটছে না বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা ও বিশ্লেষকরা।

বিনিয়োগে স্থবিরতা, উৎপাদন কমে যাওয়া এবং ব্যাংকঋণে সীমাবদ্ধতা বেসরকারি উদ্যোক্তাদের কর্মকাণ্ডকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করছে। ফলে শিল্পায়ন, কর্মসংস্থান ও রপ্তানিতে প্রত্যাশিত গতি আসছে না।

বেসরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধি সর্বনিম্ন

বিনিয়োগ খরার মধ্যে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি কমে সর্বনিম্ন পর্যায়ে এসেছে। গত জুন শেষে প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৬.৪ শতাংশ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েবসাইটে গত ২২ বছরের যে তথ্য রয়েছে, এই প্রবৃদ্ধি তার মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে করোনা অতিমারির মধ্যেও বেসরকারি খাতের প্রবৃদ্ধি সাড়ে ৭ শতাংশের ওপরে ছিল।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, গত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকে প্রতি মাসেই ঋণ প্রবৃদ্ধি কমতে কমতে এ পর্যায়ে নেমেছে। গত বছরের জুলাইয়ে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি ছিল ১০.১৩ শতাংশ।

বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী বলেন, ‘বর্তমান সরকার ব্যবসায়ীদের আস্থায় নেয়নি; বরং বেসরকারি খাতের ব্যবসায় এই সরকারের নজর কম। এই কারণে বিদ্যমান ব্যবসায়ীরা ভুগছেন। বেসরকারি খাতে আস্থার ঘাটতি থাকায় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে দেশও পিছিয়ে আছে।

এমন অনিশ্চয়তার মধ্যে নির্বাচনের ঘোষণা ব্যবসায়ীদের মধ্যে নতুন আশার সঞ্চার করেছে।’

রাজস্বে অস্বস্তি

গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের চেয়ে চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা বড় আকারে বাড়ানো হয়েছে। ফলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) প্রায় ৩৫ শতাংশ বেশি রাজস্ব আদায়ের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। বিশেষ করে আয়কর খাতের লক্ষ্যমাত্রা বাড়ানো হয়েছে ৪২.৬৩ শতাংশ, যা এনবিআরের ইতিহাসে অন্যতম উচ্চ হার। মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) খাতে ৩০.৪৯ শতাংশ এবং কাস্টমস ডিউটিতে ২৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

চলতি অর্থবছরে এনবিআরকে চার লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করতে হবে, যেখানে বিগত অর্থবছরে আদায় হয়েছিল তিন লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা। রাজস্ব প্রবৃদ্ধি ছিল মাত্র ২.২৩ শতাংশ, যা ইতিহাসে অন্যতম নিম্ন প্রবৃদ্ধি।

এ প্রসঙ্গে অর্থনীতিবিদ ড. মুস্তফা কে মুজেরি বলেন, ‘রাজস্ব আদায় বাড়াতে হলে দেশের অর্থনীতির অবস্থা ভালো থাকতে হয়। গত এক বছরে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও উৎপাদন অনেক কমেছে। তাই রাজস্ব আদায়ের চিত্রও সন্তোষজনক ছিল না। কর আদায়ে গতিশীলতা নেই, ব্যাবসায়িক পরিবেশ এখনো স্থিতিশীল হয়নি, উৎপাদন ব্যয় বেড়েছে, মুনাফা কমেছে—এসব কারণে ব্যবসাগুলোর বাড়তি কর পরিশোধের সক্ষমতা কমে গেছে। এ ছাড়া এনবিআরের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা, এডিপি বাস্তবায়নে দুর্বলতা, বিনিয়োগ স্থবিরতা এবং ব্যবসার মন্দাও এ জন্য দায়ী।’

প্রবৃদ্ধির ধারায় রপ্তানি

২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশের রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৪৭৭ কোটি পাঁচ লাখ ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ২৪.৯ শতাংশ বেশি। তৈরি পোশাক খাত থেকেই এসেছে ৩৯৬ কোটি ২৬ লাখ ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৪.৬৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি। সদ্যঃসমাপ্ত ২০২৪-২৫ অর্থবছরেও মোট রপ্তানি আয় ৮.৫৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়ায় ৪৮.২৮ বিলিয়ন ডলারে।

রেমিট্যান্সপ্রবাহে নতুন রেকর্ড

রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর প্রবাসীদের মধ্যে রেমিট্যান্স পাঠানোর আগ্রহ বেড়ে যায়। জুলাইয়ে ২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে, যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ৩০ শতাংশ বেশি। বছরজুড়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাস আয় এসেছে তিন হাজার ৩২ কোটি ডলার, দেশের ইতিহাসে যা সর্বোচ্চ।

আগে ক্রমাগত কমতে থাকা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বর্তমানে ৩০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। ডলার সংকট কাটতে শুরু করেছে। ব্যবসায়ীরা আগের চেয়ে সহজে এলসি খুলতে পারছেন।

ঋণ পরিশোধেও রেকর্ড

শেখ হাসিনার রেখে যাওয়া ১৫৬ বিলিয়ন ডলারের বিপুল ঋণের বোঝা সামলে চলতি বছর সরকার রেকর্ড ৪.০৮ বিলিয়ন ডলার ঋণ শোধ করেছে। নতুন ঋণ নেওয়ার চেয়ে পুরনো ঋণ পরিশোধে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার; চলতি অর্থবছরে মাত্র আট হাজার ৩২৩ মিলিয়ন ডলারের নতুন ঋণচুক্তি হয়েছে।

ব্যালান্স অব পেমেন্টে ৩ বিলিয়ন ডলার উদ্বৃত্ত

২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশের বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্যে ৩২৯ কোটি ডলার উদ্বৃত্ত হয়েছে। আগের দুই অর্থবছরে যেখানে ছিল বড় ঘাটতি, সেখানে এবার রপ্তানি ও রেমিট্যান্সপ্রবাহের কল্যাণে ভারসাম্য ইতিবাচক।

ব্যাংকে বাড়ছে আমানত, ফিরছে আস্থা

শেখ হাসিনার আমলে অনিয়মে নষ্ট হওয়া ব্যাংকব্যবস্থায় ফের আস্থা ফিরে আসছে। মে মাস পর্যন্ত দেশের ব্যাংক খাতে মোট আমানতের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৮ লাখ ৩২ হাজার ৬৫ কোটি টাকা, এক বছরে আমানতের প্রবৃদ্ধি ৭.৭৩ শতাংশ।

বিদেশি বিনিয়োগ

চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চ সময়ে নিট বিদেশি বিনিয়োগ ৮৬৫ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যা আগের ত্রৈমাসিকের তুলনায় ৭৬ শতাংশ এবং আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১১৪ শতাংশ বেশি।

মাথাপিছু আয়ও ইতিবাচক

২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশের মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৮২০ ডলার, যা আগের বছরের চেয়ে ৮২ ডলার বেশি। এটি দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।

কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে

২০২৪-২৫ অর্থবছরে চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি-রপ্তানি মিলিয়ে ৩২ লাখ ৯৬ হাজার ৬৭ টিইইউএস কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় ৪.০২ শতাংশ বেশি। অর্থবছর শেষ হওয়ার ১৫ দিন আগেই আগের বছরের রেকর্ড ছাড়িয়ে যায় বন্দরটি।

কমেছে জিডিপি প্রবৃদ্ধি

জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার কিছুটা কমে এসেছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩.৯৭ শতাংশ, যা আগের বছরের ৪.২২ শতাংশের তুলনায় কিছুটা কম। কৃষি, শিল্প ও সেবা খাতের দুর্বল অগ্রগতিই এর মূল কারণ।

পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ড. এম মাসরুর রিয়াজ বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্টের আগে দেশের অর্থনৈতিক পতনের ধারা অব্যাহত ছিল। এ ক্ষেত্রে তৎকালীন সরকারের চরম ব্যর্থতা দায়ী। ওই সরকার লোক-দেখানোর উদ্দেশ্যে সব কিছু করার কারণে দুর্বল নীতি কৌশল ছিল। এ কারণে আর্থিক খাতে করুণ পরিণতি দেখা দিয়েছিল। এখন পতন ঠেকানো গেছে, তবে তা আশানুরূপ হয়নি।’

এই অর্থনীতিবিদ বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার অর্থপাচার, ব্যাংকের অর্থ চুরি—এসব অনেকটা ঠেকাতে পেরেছে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে সংস্কারের যেসব উদ্যোগ নিয়েছে তা অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে সহায়ক ভূমিকা রেখেছে। তবে সরকার বেসরকারি খাতের সঙ্গে ব্যাপক দূরত্ব বাড়িয়ে চলেছে। বেসরকারি খাতে কার্যকর ডায়ালগ সরকার করতে পারেনি।

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ   

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই
সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই
অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী
অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী
বেড়েছে সবজির দাম, চাপে নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা
বেড়েছে সবজির দাম, চাপে নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা
মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৮.৫৫%
মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৮.৫৫%
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮ বিলিয়ন ডলার: বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮ বিলিয়ন ডলার: বাংলাদেশ ব্যাংক
জুলাই মাসে দেশের সামগ্রিক পিএমআই সূচক বেড়ে ৬১.৫
জুলাই মাসে দেশের সামগ্রিক পিএমআই সূচক বেড়ে ৬১.৫
পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে কমল লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে কমল লেনদেন
জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়েছে
জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়েছে
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
ব্যবসায় অনিশ্চয়তার মেঘ কাটবে
ব্যবসায় অনিশ্চয়তার মেঘ কাটবে
আগামী বছর চামড়া সংরক্ষণের আগ্রহ আরও বাড়বে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
আগামী বছর চামড়া সংরক্ষণের আগ্রহ আরও বাড়বে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
যাত্রীকে অস্বাস্থ্যকর আসন দেওয়ায় ইন্ডিগোকে দেড় লাখ রুপি জরিমানা
যাত্রীকে অস্বাস্থ্যকর আসন দেওয়ায় ইন্ডিগোকে দেড় লাখ রুপি জরিমানা

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান থেকে ত্রাণ মাথায় পড়ে ফিলিস্তিনি কিশোর নিহত
বিমান থেকে ত্রাণ মাথায় পড়ে ফিলিস্তিনি কিশোর নিহত

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০
তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক
রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বার্সেলোনা ছেড়ে রোনালদোর সতীর্থ মার্টিনেজ
বার্সেলোনা ছেড়ে রোনালদোর সতীর্থ মার্টিনেজ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেল থেকে জিপিএ-৫ তিনজন, নতুনভাবে পাস করলেন ২৯৩ জন
ফেল থেকে জিপিএ-৫ তিনজন, নতুনভাবে পাস করলেন ২৯৩ জন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে আগুনে পুড়ল ১১ দোকান ও ১ কারখানা
নোয়াখালীতে আগুনে পুড়ল ১১ দোকান ও ১ কারখানা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শুষ্ক থাকবে ঢাকার আকাশ, নেই বৃষ্টির সম্ভাবনা
শুষ্ক থাকবে ঢাকার আকাশ, নেই বৃষ্টির সম্ভাবনা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি বাড়াল বিসিবি
এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি বাড়াল বিসিবি

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে ৫ সহজ কৌশলে চ্যাটজিপিটি হবে আপনার ব্যক্তিগত সহকারী
যে ৫ সহজ কৌশলে চ্যাটজিপিটি হবে আপনার ব্যক্তিগত সহকারী

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি
ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বড়শিতে ধরা এক জোড়া কোরাল ৪১ হাজার টাকায় বিক্রি
বড়শিতে ধরা এক জোড়া কোরাল ৪১ হাজার টাকায় বিক্রি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্ক সবসময় ফিলিস্তিনের পাশে থাকবে: এরদোয়ান
তুরস্ক সবসময় ফিলিস্তিনের পাশে থাকবে: এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে হল রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জাবিতে হল রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নড়াইলে চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা
নড়াইলে চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে দুই দিনে ৪৩২ গাড়ি ডাম্পিং, ১১৬ গাড়ি রেকার
রাজধানীতে দুই দিনে ৪৩২ গাড়ি ডাম্পিং, ১১৬ গাড়ি রেকার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত
ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার
বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেকারত্ব দূরীকরণে প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে শেরপুরে আলোচনা সভা
বেকারত্ব দূরীকরণে প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে শেরপুরে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান
বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্যামি ব্রুসকে জাতিসংঘের উপপ্রতিনিধি মনোনীত করলেন ট্রাম্প
ট্যামি ব্রুসকে জাতিসংঘের উপপ্রতিনিধি মনোনীত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুড়িচংয়ে ষোলনল ইউনিয়ন যুবদলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বুড়িচংয়ে ষোলনল ইউনিয়ন যুবদলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বালতির পানিতে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
বালতির পানিতে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ
সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়
মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি
শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা
একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’
কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় কিছু নিয়ে ফিরছেন শাকিব খান, দিলেন বার্তা
বড় কিছু নিয়ে ফিরছেন শাকিব খান, দিলেন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট
বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি
বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি

খবর

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

মাঠে ময়দানে

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে
নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন