শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ মার্চ, ২০১৭

ড. আহমদ শরীফ ও তার বিবেকী বোধ

ড. পৃথ্বিলা নাজনীন নীলিমা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ড. আহমদ শরীফ ও তার বিবেকী বোধ

বাংলাদেশের সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে ড. আহমদ শরীফ ছিলেন একজন প্রধান বিতর্কিত আলোচিত-সমালোচিত ব্যক্তিত্ব। আলোচিত, শ্রদ্ধেয় ও আকর্ষিত ছিলেন সাধারণ শিক্ষিত, বোধশক্তিসম্পন্ন বুদ্ধিজীবী ও সংস্কারমুক্ত বা মুক্তমনাদের কাছে। অপরদিকে কঠোরভাবে সমালোচিত ছিলেন সংস্কারবদ্ধ অবিজ্ঞানমনস্ক, ধর্মান্ধ, ভীরু, সরকারের দ্বারা লালিত জাতীয় (!) বুদ্ধিজীবী ও প্রতিক্রিয়াশীল চক্রের কাছে। তবে   এ কথা সত্য যে, পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকে অদ্যাবধি পৃথিবীতে এমন কেউ নেই যিনি পুরোমাত্রায় শুদ্ধ, মার্জিত, শিক্ষিত, কিংবা সমালোচনার ঊর্ধ্বে। তাই ইতিহাসের পাতা উল্টালে দেখা যায়, তেমনি ড. আহমদ শরীফও এর ব্যতিক্রম নয়, তারও গ্রহণযোগ্যতা সমাজের সবার কাছে ছিল না বরং অপছন্দ করত সবচেয়ে বেশি; তাকে যারা জানত বা চিনত তারাও তাকে পছন্দ করত না। কেননা তিনি কোনো রকম ভূমিকা না দিয়ে, মন না জুগিয়ে অকপটে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করতেন। এতে তার সামনে যারা থাকতেন বা কোনো স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে কথা বলার জন্য আসতেন, তারা অত্যন্ত ক্ষুব্ধ হতেন।

সব সমাজেই দেখা যায়, মানুষ মাত্রই সচেতন এবং এই সচেতনতা থেকেই তার মধ্যে স্বার্থচেতনা প্রকাশ পেয়ে থাকে এবং এরই বশবর্তী হয়ে মানুষ মনুষ্যত্বকে দমিত করে নিজের সুবিধার জন্য স্ব স্ব স্বার্থ হাসিল করে থাকে। আমাদের সমাজে আর্থ-সামাজিক কাঠামো অনুযায়ী মানুষ শুধু নিজের জন্য সুবিধা পেতে চায়, অন্যের অসুবিধাকে বিবেচনায় আনে না। কিন্তু এ জাতীয় মনোভাব ধারণ করলে একসঙ্গে সহাবস্থান করা যায় না। সহাবস্থানের পূর্বশর্ত হচ্ছে নিজের কিছু স্বার্থ বা সুবিধা ছাড় দিয়ে অন্যকে কিছু সুবিধা দেওয়া।

ড. আহমদ শরীফ, কোনো সময় নিজের জন্য কোনো সুবিধা নেননি, নিতে চাইলে হয়তো নিতে পারতেন। আজীবন তিনি গণমানুষের আর্থ-সামাজিক মুক্তি চেয়েছেন এবং এ লক্ষ্যে তিনি বক্তৃতা ও লেখনীর মাধ্যমে চেষ্টা করে গেছেন। তবে সুবিধা নেওয়ার দৌড়ে কোনো অবস্থায়ই তিনি জাতীয় বুদ্ধিজীবীদের (!) সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পারতেন না, কেননা তারা নগদে বিশ্বাসী, তাই ‘নগদজীবী’ (!)

জীবিতকালে তো বটেই এমন কি মৃত্যুর পরেও তিনি ভীষণ সমালোচিত হয়েছেন তার বিশাল সাহিত্যকর্মের জন্য নয়, হয়েছিলেন দেশ-কাল-সমাজ তথা সাধারণ মানুষের কল্যাণার্থে তার চিন্তা, ভাব ও কর্মের জন্য। প্রথাগত বা প্রাতিষ্ঠানিক কোনো বিষয়ে তার কোনো উৎসাহ ছিল না। কেননা, বাংলাদেশের সমাজ মূলত রক্ষণশীল এবং এ গোষ্ঠীই মূলত এ সমাজের চালিকাশক্তি এবং এই গোষ্ঠীই নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য আদিম ও অকৃত্রিম সব সামাজিক মূল্যবোধ ধারণ করে সেগুলো জিয়েই রাখার চেষ্টায় প্রতিনিয়ত তৎপর। এই প্রতিক্রিয়াশীল চক্রের হাত থেকে সমাজকে সময়ের হাত থেকে সামঞ্জস্য রেখে প্রগতির পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে হাতে গোনা যে কজন মুক্তমনা ব্যক্তি অবিরাম সংগ্রাম করে গেছেন তাদের মধ্যে ড. আহমদ শরীফ নিঃসন্দেহে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিলেন। ড. আহমদ শরীফের জীবন ঘটনাবহুল এবং বর্ণাঢ্যময়, দেশের যে কোনো ক্রান্তিলগ্নে যখন কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিবিশেষ কোনোরূপ মন্তব্য করতে দ্বিধাগ্রস্ত ছিল, তখন আর কেউ নয়, অন্তত ড. আহমদ শরীফ তার লেখনী বা বক্তৃতার মাধ্যমে অবলীলায় দেশ ও মানুষের পক্ষে মতামত ব্যক্ত করেছিলেন। তার ঘটনাবহুল জীবন থেকে নিম্নে কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনা প্রকাশ করার প্রয়োজন যা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে ‘ভাষা আন্দোলনের স্মৃতি দিবস’ উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অধ্যাপক ড. আহমদ শরীফের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত প্রস্তাবে শিক্ষা কমিশন কর্তৃক প্রস্তাবিত বাংলা ভাষার জন্য  অবৈজ্ঞানিক রোমান হরফ প্রবর্তনের তীব্র বিরোধিতা করা হয়। (দৈনিক ইত্তেফাক, ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৯)

১৯৬২ সালে সফল শিক্ষা আন্দোলনের পর গঠিত হয়েছিল ‘অস্থায়ী পূর্ববঙ্গ সরকার’ সংক্ষেপে ‘অপূর্ব সংসদ’ বিশেষভাবে উল্লেখ্য। এই অপূর্ব সংসদই লিখিত আকারে স্বাধীনতার প্রথম ইশতেহার প্রকাশ করেছিল এবং এটি ড. আহমদ শরীফ রচনা করেছিলেন। এ প্রসঙ্গে বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান ‘অপূর্ব সংসদের কথা’ শিরোনাম প্রবন্ধে বলেন ‘...১লা অক্টোবর ১৯৬৫-তে আহমদ শরীফ রচিত অপুর তৃতীয় ইস্তেহার : ‘ইতিহাসের ধারায় বাঙালী’ প্রকাশিত হয়। কী কী ঐতিহাসিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক কারণে বাঙালি স্বাধীনতা চায় তা সংক্ষেপে ইশতেহারে লিখিত হয়েছিল। বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান আরও উল্লেখ করেছেন যে, ড. আহমদ শরীফ ইশতেহারে পূর্ব পাকিস্তানের নাম ‘বাংলাদেশ’ এবং জাতীয় সংগীত হিসেবে রবীন্দ্রনাথের ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি’ গানটি প্রস্তাব করেছিল...। (প্রথম আলো, ৪ জানুয়ারি ২০০০, বিস্তারিত তথ্যের জন্য দেখুন : আবদুল আজিজ বাগমার রচিত-স্বাধীনতার স্বপ্ন : অর্জন ও উন্মেষ, অক্টোবর ১৯৯৯)

অধ্যাপক ড. আহমদ শরীফ, মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, হাসান হাফিজুর রহমানসহ আঠারো জন বুদ্ধিজীবী সরকারি মাধ্যমে রবীন্দ্র সংগীত প্রচার হ্রাস ও বর্জনের সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে যুক্ত বিবৃতি প্রদান করেন। (দৈনিক পাকিস্তান), ২৫ জুন ১৯৬৭)

পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ আয়োজিত ‘আবহমান বাংলা’ শীর্ষক এক সেমিনারে ড. আহমদ শরীফ প্রকাশ্যে ‘পূর্ব পাকিস্তান’কে ‘বাংলাদেশ’ নামে পরিচিতি করানোর পক্ষে দৃঢ় যুক্তি ব্যাখ্যা করেন। বাংলা একাডেমি মিলনায়তনে আয়োজিত এ সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন আবুল হাশেম। বক্তব্য রাখেন কবি জাহানারা আরজু, আতাউর রহমান খান, কাজী লতিফা হক প্রমুখ। (সংবাদ, ২৫ ডিসেম্বর ১৯৬৯)

পাকিস্তান আমলে বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের সিংহভাগের ভূমিকা নিয়ে  প্রশ্ন থাকলেও আক্ষরিক অর্থে পাকিস্তান সরকার যে, ‘লেখক সংঘ’ প্রতিষ্ঠা করেছিল লেখকদের বশীভূত রাখার জন্য সেই ‘লেখক সংঘ’-এর সেগুনবাগিচাস্থ নতুন অফিস থেকে ঢাকার লেখকরা ১৯৭১-এর ৫ মার্চ বিকালে এর মিছিল নিয়ে শহীদ মিনারে সমবেত হন। সেখানে সভা শেষে জাগ্রত বাঙালির প্রার্থিত দেশ হিসেবে পূর্ব বাংলা’কে প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রামের শপথ ও সংগ্রামী জনতার সঙ্গে তাদের একাত্মতা ঘোষণা করেন। এ সমাবেশে লেখকরা হাত তুলে শপথ নেন। সভায় ড. আহমদ শরীফ সভাপতিত্ব করেন ও লেখকদের শপথবাক্য পাঠ করান। (রফিকুল ইসলাম : একাত্তরের অসহযোগ আন্দোলন ও বুদ্ধিজীবীরা, সাপ্তাহিক রোববার ১৯ ডিসেম্বর ১৯৮২)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের ডিন ড. আহমদ শরীফ সংবাদ সংস্থা এনা’কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, চরিত্রের অভাব ছাড়া বাংলাদেশে আর কোনো অভাব নেই। (২৩ জুলাই ১৯৭৩)

বাংলাদেশ লেখক শিবিরের দুই দিনব্যাপী জাতীয় সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে ‘লেখকের সামাজিক দায়িত্ব’ শীর্ষক আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ পড়েন ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী ও অধ্যাপক শওকত আলী। সভাপতির ভাষণে ড. আহমদ শরীফ বলেন, আমাদের তিন শ্রেণির বুদ্ধিজীবী আছেন। সরকার ঘেঁষা, সরকারভীরু এবং সরকারবিরোধী। (দৈনিক বাংলা, ৭ জুন ১৯৭৭)

কমরেড মাও সে তুংয়ের ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত জনসভায় ড. আহমদ শরীফ বলেন, মুক্তির একমাত্র পথ সমাজতন্ত্র। (ভোরের কাগজ, ১০ সেপ্টেম্বর ১৯৯৩)

বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে বাংলাদেশ লেখক শিবিরের অষ্টম দ্বিবার্ষিক সম্মেলন উদ্বোধনকালে শিক্ষাবিদ ড. আহমদ শরীফ চাটুকার ও তোষামোদকারীদের হাত থেকে বাঙালির আজন্ম লালিত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, সত্য ও অপ্রিয় কথা কাউকে না কাউকে বলার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে আয়োজনের, জ্ঞানের সঙ্গে সাহসের এবং শক্তির সঙ্গে সদিচ্ছার সম্মিলন ঘটলে মানুষের অসাধ্য আর কিছুই থাকে না। (আজকের কাগজ, ৮ অক্টোবর ১৯৯৩)

উপসংহারে বলা যায়, তিনি যেহেতু কোনো সরকারি মন্ত্রী, আমলা বা গণমাধ্যমে কিংবা অভিজাত প্রতিষ্ঠান ও অনুষ্ঠানের সঙ্গে সম্পৃক্ততা রাখেননি বলে তিনি ব্যক্তিগতভাবে পরিচিত ছিলেন না, তাই তার বিশাল গ্রন্থরাজির সঙ্গে কারও পরিচিতি ঘটেনি, সবই অপঠিত রয়েছে, আজ শারীরিকভাবে তিনি আমাদের মাঝে নেই। তারপরেও তার রচিত এবং প্রকাশিত সমাজ, সংস্কৃতি, রাজনীতি, ইতিহাস ও দর্শনের ওপর লেখাগুলো আগামীতে মুক্তচিন্তা বিকাশের ক্ষেত্রে আমাদের বিবেককে উজ্জীবিত ও চালিত করতে সহায়ক হবে।

লেখক :  অধ্যাপক বাংলা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, সাভার

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ
ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা
বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

৩৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ
ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে
জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট
যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি
লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা