শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ মার্চ, ২০১৭

ড. আহমদ শরীফ ও তার বিবেকী বোধ

ড. পৃথ্বিলা নাজনীন নীলিমা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ড. আহমদ শরীফ ও তার বিবেকী বোধ

বাংলাদেশের সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে ড. আহমদ শরীফ ছিলেন একজন প্রধান বিতর্কিত আলোচিত-সমালোচিত ব্যক্তিত্ব। আলোচিত, শ্রদ্ধেয় ও আকর্ষিত ছিলেন সাধারণ শিক্ষিত, বোধশক্তিসম্পন্ন বুদ্ধিজীবী ও সংস্কারমুক্ত বা মুক্তমনাদের কাছে। অপরদিকে কঠোরভাবে সমালোচিত ছিলেন সংস্কারবদ্ধ অবিজ্ঞানমনস্ক, ধর্মান্ধ, ভীরু, সরকারের দ্বারা লালিত জাতীয় (!) বুদ্ধিজীবী ও প্রতিক্রিয়াশীল চক্রের কাছে। তবে   এ কথা সত্য যে, পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকে অদ্যাবধি পৃথিবীতে এমন কেউ নেই যিনি পুরোমাত্রায় শুদ্ধ, মার্জিত, শিক্ষিত, কিংবা সমালোচনার ঊর্ধ্বে। তাই ইতিহাসের পাতা উল্টালে দেখা যায়, তেমনি ড. আহমদ শরীফও এর ব্যতিক্রম নয়, তারও গ্রহণযোগ্যতা সমাজের সবার কাছে ছিল না বরং অপছন্দ করত সবচেয়ে বেশি; তাকে যারা জানত বা চিনত তারাও তাকে পছন্দ করত না। কেননা তিনি কোনো রকম ভূমিকা না দিয়ে, মন না জুগিয়ে অকপটে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করতেন। এতে তার সামনে যারা থাকতেন বা কোনো স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে কথা বলার জন্য আসতেন, তারা অত্যন্ত ক্ষুব্ধ হতেন।

সব সমাজেই দেখা যায়, মানুষ মাত্রই সচেতন এবং এই সচেতনতা থেকেই তার মধ্যে স্বার্থচেতনা প্রকাশ পেয়ে থাকে এবং এরই বশবর্তী হয়ে মানুষ মনুষ্যত্বকে দমিত করে নিজের সুবিধার জন্য স্ব স্ব স্বার্থ হাসিল করে থাকে। আমাদের সমাজে আর্থ-সামাজিক কাঠামো অনুযায়ী মানুষ শুধু নিজের জন্য সুবিধা পেতে চায়, অন্যের অসুবিধাকে বিবেচনায় আনে না। কিন্তু এ জাতীয় মনোভাব ধারণ করলে একসঙ্গে সহাবস্থান করা যায় না। সহাবস্থানের পূর্বশর্ত হচ্ছে নিজের কিছু স্বার্থ বা সুবিধা ছাড় দিয়ে অন্যকে কিছু সুবিধা দেওয়া।

ড. আহমদ শরীফ, কোনো সময় নিজের জন্য কোনো সুবিধা নেননি, নিতে চাইলে হয়তো নিতে পারতেন। আজীবন তিনি গণমানুষের আর্থ-সামাজিক মুক্তি চেয়েছেন এবং এ লক্ষ্যে তিনি বক্তৃতা ও লেখনীর মাধ্যমে চেষ্টা করে গেছেন। তবে সুবিধা নেওয়ার দৌড়ে কোনো অবস্থায়ই তিনি জাতীয় বুদ্ধিজীবীদের (!) সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পারতেন না, কেননা তারা নগদে বিশ্বাসী, তাই ‘নগদজীবী’ (!)

জীবিতকালে তো বটেই এমন কি মৃত্যুর পরেও তিনি ভীষণ সমালোচিত হয়েছেন তার বিশাল সাহিত্যকর্মের জন্য নয়, হয়েছিলেন দেশ-কাল-সমাজ তথা সাধারণ মানুষের কল্যাণার্থে তার চিন্তা, ভাব ও কর্মের জন্য। প্রথাগত বা প্রাতিষ্ঠানিক কোনো বিষয়ে তার কোনো উৎসাহ ছিল না। কেননা, বাংলাদেশের সমাজ মূলত রক্ষণশীল এবং এ গোষ্ঠীই মূলত এ সমাজের চালিকাশক্তি এবং এই গোষ্ঠীই নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য আদিম ও অকৃত্রিম সব সামাজিক মূল্যবোধ ধারণ করে সেগুলো জিয়েই রাখার চেষ্টায় প্রতিনিয়ত তৎপর। এই প্রতিক্রিয়াশীল চক্রের হাত থেকে সমাজকে সময়ের হাত থেকে সামঞ্জস্য রেখে প্রগতির পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে হাতে গোনা যে কজন মুক্তমনা ব্যক্তি অবিরাম সংগ্রাম করে গেছেন তাদের মধ্যে ড. আহমদ শরীফ নিঃসন্দেহে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিলেন। ড. আহমদ শরীফের জীবন ঘটনাবহুল এবং বর্ণাঢ্যময়, দেশের যে কোনো ক্রান্তিলগ্নে যখন কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিবিশেষ কোনোরূপ মন্তব্য করতে দ্বিধাগ্রস্ত ছিল, তখন আর কেউ নয়, অন্তত ড. আহমদ শরীফ তার লেখনী বা বক্তৃতার মাধ্যমে অবলীলায় দেশ ও মানুষের পক্ষে মতামত ব্যক্ত করেছিলেন। তার ঘটনাবহুল জীবন থেকে নিম্নে কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনা প্রকাশ করার প্রয়োজন যা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে ‘ভাষা আন্দোলনের স্মৃতি দিবস’ উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অধ্যাপক ড. আহমদ শরীফের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত প্রস্তাবে শিক্ষা কমিশন কর্তৃক প্রস্তাবিত বাংলা ভাষার জন্য  অবৈজ্ঞানিক রোমান হরফ প্রবর্তনের তীব্র বিরোধিতা করা হয়। (দৈনিক ইত্তেফাক, ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৯)

১৯৬২ সালে সফল শিক্ষা আন্দোলনের পর গঠিত হয়েছিল ‘অস্থায়ী পূর্ববঙ্গ সরকার’ সংক্ষেপে ‘অপূর্ব সংসদ’ বিশেষভাবে উল্লেখ্য। এই অপূর্ব সংসদই লিখিত আকারে স্বাধীনতার প্রথম ইশতেহার প্রকাশ করেছিল এবং এটি ড. আহমদ শরীফ রচনা করেছিলেন। এ প্রসঙ্গে বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান ‘অপূর্ব সংসদের কথা’ শিরোনাম প্রবন্ধে বলেন ‘...১লা অক্টোবর ১৯৬৫-তে আহমদ শরীফ রচিত অপুর তৃতীয় ইস্তেহার : ‘ইতিহাসের ধারায় বাঙালী’ প্রকাশিত হয়। কী কী ঐতিহাসিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক কারণে বাঙালি স্বাধীনতা চায় তা সংক্ষেপে ইশতেহারে লিখিত হয়েছিল। বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান আরও উল্লেখ করেছেন যে, ড. আহমদ শরীফ ইশতেহারে পূর্ব পাকিস্তানের নাম ‘বাংলাদেশ’ এবং জাতীয় সংগীত হিসেবে রবীন্দ্রনাথের ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি’ গানটি প্রস্তাব করেছিল...। (প্রথম আলো, ৪ জানুয়ারি ২০০০, বিস্তারিত তথ্যের জন্য দেখুন : আবদুল আজিজ বাগমার রচিত-স্বাধীনতার স্বপ্ন : অর্জন ও উন্মেষ, অক্টোবর ১৯৯৯)

অধ্যাপক ড. আহমদ শরীফ, মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, হাসান হাফিজুর রহমানসহ আঠারো জন বুদ্ধিজীবী সরকারি মাধ্যমে রবীন্দ্র সংগীত প্রচার হ্রাস ও বর্জনের সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে যুক্ত বিবৃতি প্রদান করেন। (দৈনিক পাকিস্তান), ২৫ জুন ১৯৬৭)

পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ আয়োজিত ‘আবহমান বাংলা’ শীর্ষক এক সেমিনারে ড. আহমদ শরীফ প্রকাশ্যে ‘পূর্ব পাকিস্তান’কে ‘বাংলাদেশ’ নামে পরিচিতি করানোর পক্ষে দৃঢ় যুক্তি ব্যাখ্যা করেন। বাংলা একাডেমি মিলনায়তনে আয়োজিত এ সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন আবুল হাশেম। বক্তব্য রাখেন কবি জাহানারা আরজু, আতাউর রহমান খান, কাজী লতিফা হক প্রমুখ। (সংবাদ, ২৫ ডিসেম্বর ১৯৬৯)

পাকিস্তান আমলে বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের সিংহভাগের ভূমিকা নিয়ে  প্রশ্ন থাকলেও আক্ষরিক অর্থে পাকিস্তান সরকার যে, ‘লেখক সংঘ’ প্রতিষ্ঠা করেছিল লেখকদের বশীভূত রাখার জন্য সেই ‘লেখক সংঘ’-এর সেগুনবাগিচাস্থ নতুন অফিস থেকে ঢাকার লেখকরা ১৯৭১-এর ৫ মার্চ বিকালে এর মিছিল নিয়ে শহীদ মিনারে সমবেত হন। সেখানে সভা শেষে জাগ্রত বাঙালির প্রার্থিত দেশ হিসেবে পূর্ব বাংলা’কে প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রামের শপথ ও সংগ্রামী জনতার সঙ্গে তাদের একাত্মতা ঘোষণা করেন। এ সমাবেশে লেখকরা হাত তুলে শপথ নেন। সভায় ড. আহমদ শরীফ সভাপতিত্ব করেন ও লেখকদের শপথবাক্য পাঠ করান। (রফিকুল ইসলাম : একাত্তরের অসহযোগ আন্দোলন ও বুদ্ধিজীবীরা, সাপ্তাহিক রোববার ১৯ ডিসেম্বর ১৯৮২)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের ডিন ড. আহমদ শরীফ সংবাদ সংস্থা এনা’কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, চরিত্রের অভাব ছাড়া বাংলাদেশে আর কোনো অভাব নেই। (২৩ জুলাই ১৯৭৩)

বাংলাদেশ লেখক শিবিরের দুই দিনব্যাপী জাতীয় সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে ‘লেখকের সামাজিক দায়িত্ব’ শীর্ষক আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ পড়েন ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী ও অধ্যাপক শওকত আলী। সভাপতির ভাষণে ড. আহমদ শরীফ বলেন, আমাদের তিন শ্রেণির বুদ্ধিজীবী আছেন। সরকার ঘেঁষা, সরকারভীরু এবং সরকারবিরোধী। (দৈনিক বাংলা, ৭ জুন ১৯৭৭)

কমরেড মাও সে তুংয়ের ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত জনসভায় ড. আহমদ শরীফ বলেন, মুক্তির একমাত্র পথ সমাজতন্ত্র। (ভোরের কাগজ, ১০ সেপ্টেম্বর ১৯৯৩)

বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে বাংলাদেশ লেখক শিবিরের অষ্টম দ্বিবার্ষিক সম্মেলন উদ্বোধনকালে শিক্ষাবিদ ড. আহমদ শরীফ চাটুকার ও তোষামোদকারীদের হাত থেকে বাঙালির আজন্ম লালিত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, সত্য ও অপ্রিয় কথা কাউকে না কাউকে বলার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে আয়োজনের, জ্ঞানের সঙ্গে সাহসের এবং শক্তির সঙ্গে সদিচ্ছার সম্মিলন ঘটলে মানুষের অসাধ্য আর কিছুই থাকে না। (আজকের কাগজ, ৮ অক্টোবর ১৯৯৩)

উপসংহারে বলা যায়, তিনি যেহেতু কোনো সরকারি মন্ত্রী, আমলা বা গণমাধ্যমে কিংবা অভিজাত প্রতিষ্ঠান ও অনুষ্ঠানের সঙ্গে সম্পৃক্ততা রাখেননি বলে তিনি ব্যক্তিগতভাবে পরিচিত ছিলেন না, তাই তার বিশাল গ্রন্থরাজির সঙ্গে কারও পরিচিতি ঘটেনি, সবই অপঠিত রয়েছে, আজ শারীরিকভাবে তিনি আমাদের মাঝে নেই। তারপরেও তার রচিত এবং প্রকাশিত সমাজ, সংস্কৃতি, রাজনীতি, ইতিহাস ও দর্শনের ওপর লেখাগুলো আগামীতে মুক্তচিন্তা বিকাশের ক্ষেত্রে আমাদের বিবেককে উজ্জীবিত ও চালিত করতে সহায়ক হবে।

লেখক :  অধ্যাপক বাংলা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, সাভার

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
রাইদা বাসের ধাক্কায় হাত ভাঙল নারী পুলিশ কনস্টেবলের
রাইদা বাসের ধাক্কায় হাত ভাঙল নারী পুলিশ কনস্টেবলের

এই মাত্র | নগর জীবন

কোচিংয়ে নাম লেখালেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল
কোচিংয়ে নাম লেখালেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিত্র সাংবাদিকদের ভিড়ে মেজাজ হারালেন বুমরাহ
চিত্র সাংবাদিকদের ভিড়ে মেজাজ হারালেন বুমরাহ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন অন্যথায় হাস্যাস্পদ হবেন : ফারুক
ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন অন্যথায় হাস্যাস্পদ হবেন : ফারুক

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চার দফা দাবিতে মেহেরপুরে পরিচ্ছন্ন কর্মীদের মানববন্ধন
চার দফা দাবিতে মেহেরপুরে পরিচ্ছন্ন কর্মীদের মানববন্ধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে এগিয়ে মেয়েরা
এইচএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে এগিয়ে মেয়েরা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের মুখোমুখি বাংলাদেশ
আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের মুখোমুখি বাংলাদেশ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা সহ্য করা হবে না : শামসুজ্জামান দুদু
নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা সহ্য করা হবে না : শামসুজ্জামান দুদু

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

সিলেটে এইচএসসির ফলাফলে বিপর্যয়: একযুগের মধ্যে পাসের হার সর্বনিম্ন
সিলেটে এইচএসসির ফলাফলে বিপর্যয়: একযুগের মধ্যে পাসের হার সর্বনিম্ন

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের সময়সীমা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের সময়সীমা বাড়াল পাকিস্তান

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রী নিবন্ধন না করায় ৬৬ এজেন্সিকে সতর্ক
হজযাত্রী নিবন্ধন না করায় ৬৬ এজেন্সিকে সতর্ক

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টয়লেটে সাপের ছোবল, হাসপাতালে নেয়ার আগেই ছোট্ট রায়হানের মৃত্যু
টয়লেটে সাপের ছোবল, হাসপাতালে নেয়ার আগেই ছোট্ট রায়হানের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত
ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
বগুড়ায় বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীবান্ধব বিচারবিভাগ প্রতিষ্ঠায় কাঠামোগত প্রতিবন্ধকতা বিদ্যমান : প্রধান বিচারপতি
নারীবান্ধব বিচারবিভাগ প্রতিষ্ঠায় কাঠামোগত প্রতিবন্ধকতা বিদ্যমান : প্রধান বিচারপতি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন তিন লিগে নাম লেখালেন সাকিব
নতুন তিন লিগে নাম লেখালেন সাকিব

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পিআরসহ নানা দাবিতে অস্থিরতার পাঁয়তারা করছে একটি মহল : মির্জা ফখরুল
পিআরসহ নানা দাবিতে অস্থিরতার পাঁয়তারা করছে একটি মহল : মির্জা ফখরুল

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিএনপি কৃষকদের হাতকে শক্তিশালী করবে : তারেক রহমান
বিএনপি কৃষকদের হাতকে শক্তিশালী করবে : তারেক রহমান

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-রাশিয়া তেল ক্রয় বিতর্ক, যুক্তরাষ্ট্রকে মস্কোর কড়া বার্তা
ভারত-রাশিয়া তেল ক্রয় বিতর্ক, যুক্তরাষ্ট্রকে মস্কোর কড়া বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভূমিকায় আইপিএলে ফিরছেন উইলিয়ামসন
নতুন ভূমিকায় আইপিএলে ফিরছেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা
শ্রীমঙ্গলে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যশোর বোর্ডে পাসের হার ৫০.২০ শতাংশ
যশোর বোর্ডে পাসের হার ৫০.২০ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন-আবেগে উত্তাল আসাম, পুলিশের গাড়িতে আগুন
জুবিন-আবেগে উত্তাল আসাম, পুলিশের গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কান্তারা চ্যাপ্টার ১: অভিনেতাদের পারিশ্রমিক কতো?
কান্তারা চ্যাপ্টার ১: অভিনেতাদের পারিশ্রমিক কতো?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিনাজপুরে শুভসংঘের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্যবর্ধন কর্মসূচি
দিনাজপুরে শুভসংঘের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্যবর্ধন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাসিনার মামলায় ৫ম দিনের মতো চলছে যুক্তিতর্কের সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার মামলায় ৫ম দিনের মতো চলছে যুক্তিতর্কের সরাসরি সম্প্রচার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন