শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ মার্চ, ২০১৭

ড. আহমদ শরীফ ও তার বিবেকী বোধ

ড. পৃথ্বিলা নাজনীন নীলিমা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ড. আহমদ শরীফ ও তার বিবেকী বোধ

বাংলাদেশের সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে ড. আহমদ শরীফ ছিলেন একজন প্রধান বিতর্কিত আলোচিত-সমালোচিত ব্যক্তিত্ব। আলোচিত, শ্রদ্ধেয় ও আকর্ষিত ছিলেন সাধারণ শিক্ষিত, বোধশক্তিসম্পন্ন বুদ্ধিজীবী ও সংস্কারমুক্ত বা মুক্তমনাদের কাছে। অপরদিকে কঠোরভাবে সমালোচিত ছিলেন সংস্কারবদ্ধ অবিজ্ঞানমনস্ক, ধর্মান্ধ, ভীরু, সরকারের দ্বারা লালিত জাতীয় (!) বুদ্ধিজীবী ও প্রতিক্রিয়াশীল চক্রের কাছে। তবে   এ কথা সত্য যে, পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকে অদ্যাবধি পৃথিবীতে এমন কেউ নেই যিনি পুরোমাত্রায় শুদ্ধ, মার্জিত, শিক্ষিত, কিংবা সমালোচনার ঊর্ধ্বে। তাই ইতিহাসের পাতা উল্টালে দেখা যায়, তেমনি ড. আহমদ শরীফও এর ব্যতিক্রম নয়, তারও গ্রহণযোগ্যতা সমাজের সবার কাছে ছিল না বরং অপছন্দ করত সবচেয়ে বেশি; তাকে যারা জানত বা চিনত তারাও তাকে পছন্দ করত না। কেননা তিনি কোনো রকম ভূমিকা না দিয়ে, মন না জুগিয়ে অকপটে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করতেন। এতে তার সামনে যারা থাকতেন বা কোনো স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে কথা বলার জন্য আসতেন, তারা অত্যন্ত ক্ষুব্ধ হতেন।

সব সমাজেই দেখা যায়, মানুষ মাত্রই সচেতন এবং এই সচেতনতা থেকেই তার মধ্যে স্বার্থচেতনা প্রকাশ পেয়ে থাকে এবং এরই বশবর্তী হয়ে মানুষ মনুষ্যত্বকে দমিত করে নিজের সুবিধার জন্য স্ব স্ব স্বার্থ হাসিল করে থাকে। আমাদের সমাজে আর্থ-সামাজিক কাঠামো অনুযায়ী মানুষ শুধু নিজের জন্য সুবিধা পেতে চায়, অন্যের অসুবিধাকে বিবেচনায় আনে না। কিন্তু এ জাতীয় মনোভাব ধারণ করলে একসঙ্গে সহাবস্থান করা যায় না। সহাবস্থানের পূর্বশর্ত হচ্ছে নিজের কিছু স্বার্থ বা সুবিধা ছাড় দিয়ে অন্যকে কিছু সুবিধা দেওয়া।

ড. আহমদ শরীফ, কোনো সময় নিজের জন্য কোনো সুবিধা নেননি, নিতে চাইলে হয়তো নিতে পারতেন। আজীবন তিনি গণমানুষের আর্থ-সামাজিক মুক্তি চেয়েছেন এবং এ লক্ষ্যে তিনি বক্তৃতা ও লেখনীর মাধ্যমে চেষ্টা করে গেছেন। তবে সুবিধা নেওয়ার দৌড়ে কোনো অবস্থায়ই তিনি জাতীয় বুদ্ধিজীবীদের (!) সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পারতেন না, কেননা তারা নগদে বিশ্বাসী, তাই ‘নগদজীবী’ (!)

জীবিতকালে তো বটেই এমন কি মৃত্যুর পরেও তিনি ভীষণ সমালোচিত হয়েছেন তার বিশাল সাহিত্যকর্মের জন্য নয়, হয়েছিলেন দেশ-কাল-সমাজ তথা সাধারণ মানুষের কল্যাণার্থে তার চিন্তা, ভাব ও কর্মের জন্য। প্রথাগত বা প্রাতিষ্ঠানিক কোনো বিষয়ে তার কোনো উৎসাহ ছিল না। কেননা, বাংলাদেশের সমাজ মূলত রক্ষণশীল এবং এ গোষ্ঠীই মূলত এ সমাজের চালিকাশক্তি এবং এই গোষ্ঠীই নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য আদিম ও অকৃত্রিম সব সামাজিক মূল্যবোধ ধারণ করে সেগুলো জিয়েই রাখার চেষ্টায় প্রতিনিয়ত তৎপর। এই প্রতিক্রিয়াশীল চক্রের হাত থেকে সমাজকে সময়ের হাত থেকে সামঞ্জস্য রেখে প্রগতির পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে হাতে গোনা যে কজন মুক্তমনা ব্যক্তি অবিরাম সংগ্রাম করে গেছেন তাদের মধ্যে ড. আহমদ শরীফ নিঃসন্দেহে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিলেন। ড. আহমদ শরীফের জীবন ঘটনাবহুল এবং বর্ণাঢ্যময়, দেশের যে কোনো ক্রান্তিলগ্নে যখন কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিবিশেষ কোনোরূপ মন্তব্য করতে দ্বিধাগ্রস্ত ছিল, তখন আর কেউ নয়, অন্তত ড. আহমদ শরীফ তার লেখনী বা বক্তৃতার মাধ্যমে অবলীলায় দেশ ও মানুষের পক্ষে মতামত ব্যক্ত করেছিলেন। তার ঘটনাবহুল জীবন থেকে নিম্নে কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনা প্রকাশ করার প্রয়োজন যা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে ‘ভাষা আন্দোলনের স্মৃতি দিবস’ উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অধ্যাপক ড. আহমদ শরীফের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত প্রস্তাবে শিক্ষা কমিশন কর্তৃক প্রস্তাবিত বাংলা ভাষার জন্য  অবৈজ্ঞানিক রোমান হরফ প্রবর্তনের তীব্র বিরোধিতা করা হয়। (দৈনিক ইত্তেফাক, ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৯)

১৯৬২ সালে সফল শিক্ষা আন্দোলনের পর গঠিত হয়েছিল ‘অস্থায়ী পূর্ববঙ্গ সরকার’ সংক্ষেপে ‘অপূর্ব সংসদ’ বিশেষভাবে উল্লেখ্য। এই অপূর্ব সংসদই লিখিত আকারে স্বাধীনতার প্রথম ইশতেহার প্রকাশ করেছিল এবং এটি ড. আহমদ শরীফ রচনা করেছিলেন। এ প্রসঙ্গে বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান ‘অপূর্ব সংসদের কথা’ শিরোনাম প্রবন্ধে বলেন ‘...১লা অক্টোবর ১৯৬৫-তে আহমদ শরীফ রচিত অপুর তৃতীয় ইস্তেহার : ‘ইতিহাসের ধারায় বাঙালী’ প্রকাশিত হয়। কী কী ঐতিহাসিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক কারণে বাঙালি স্বাধীনতা চায় তা সংক্ষেপে ইশতেহারে লিখিত হয়েছিল। বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান আরও উল্লেখ করেছেন যে, ড. আহমদ শরীফ ইশতেহারে পূর্ব পাকিস্তানের নাম ‘বাংলাদেশ’ এবং জাতীয় সংগীত হিসেবে রবীন্দ্রনাথের ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি’ গানটি প্রস্তাব করেছিল...। (প্রথম আলো, ৪ জানুয়ারি ২০০০, বিস্তারিত তথ্যের জন্য দেখুন : আবদুল আজিজ বাগমার রচিত-স্বাধীনতার স্বপ্ন : অর্জন ও উন্মেষ, অক্টোবর ১৯৯৯)

অধ্যাপক ড. আহমদ শরীফ, মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, হাসান হাফিজুর রহমানসহ আঠারো জন বুদ্ধিজীবী সরকারি মাধ্যমে রবীন্দ্র সংগীত প্রচার হ্রাস ও বর্জনের সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে যুক্ত বিবৃতি প্রদান করেন। (দৈনিক পাকিস্তান), ২৫ জুন ১৯৬৭)

পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ আয়োজিত ‘আবহমান বাংলা’ শীর্ষক এক সেমিনারে ড. আহমদ শরীফ প্রকাশ্যে ‘পূর্ব পাকিস্তান’কে ‘বাংলাদেশ’ নামে পরিচিতি করানোর পক্ষে দৃঢ় যুক্তি ব্যাখ্যা করেন। বাংলা একাডেমি মিলনায়তনে আয়োজিত এ সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন আবুল হাশেম। বক্তব্য রাখেন কবি জাহানারা আরজু, আতাউর রহমান খান, কাজী লতিফা হক প্রমুখ। (সংবাদ, ২৫ ডিসেম্বর ১৯৬৯)

পাকিস্তান আমলে বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের সিংহভাগের ভূমিকা নিয়ে  প্রশ্ন থাকলেও আক্ষরিক অর্থে পাকিস্তান সরকার যে, ‘লেখক সংঘ’ প্রতিষ্ঠা করেছিল লেখকদের বশীভূত রাখার জন্য সেই ‘লেখক সংঘ’-এর সেগুনবাগিচাস্থ নতুন অফিস থেকে ঢাকার লেখকরা ১৯৭১-এর ৫ মার্চ বিকালে এর মিছিল নিয়ে শহীদ মিনারে সমবেত হন। সেখানে সভা শেষে জাগ্রত বাঙালির প্রার্থিত দেশ হিসেবে পূর্ব বাংলা’কে প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রামের শপথ ও সংগ্রামী জনতার সঙ্গে তাদের একাত্মতা ঘোষণা করেন। এ সমাবেশে লেখকরা হাত তুলে শপথ নেন। সভায় ড. আহমদ শরীফ সভাপতিত্ব করেন ও লেখকদের শপথবাক্য পাঠ করান। (রফিকুল ইসলাম : একাত্তরের অসহযোগ আন্দোলন ও বুদ্ধিজীবীরা, সাপ্তাহিক রোববার ১৯ ডিসেম্বর ১৯৮২)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের ডিন ড. আহমদ শরীফ সংবাদ সংস্থা এনা’কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, চরিত্রের অভাব ছাড়া বাংলাদেশে আর কোনো অভাব নেই। (২৩ জুলাই ১৯৭৩)

বাংলাদেশ লেখক শিবিরের দুই দিনব্যাপী জাতীয় সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে ‘লেখকের সামাজিক দায়িত্ব’ শীর্ষক আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ পড়েন ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী ও অধ্যাপক শওকত আলী। সভাপতির ভাষণে ড. আহমদ শরীফ বলেন, আমাদের তিন শ্রেণির বুদ্ধিজীবী আছেন। সরকার ঘেঁষা, সরকারভীরু এবং সরকারবিরোধী। (দৈনিক বাংলা, ৭ জুন ১৯৭৭)

কমরেড মাও সে তুংয়ের ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত জনসভায় ড. আহমদ শরীফ বলেন, মুক্তির একমাত্র পথ সমাজতন্ত্র। (ভোরের কাগজ, ১০ সেপ্টেম্বর ১৯৯৩)

বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে বাংলাদেশ লেখক শিবিরের অষ্টম দ্বিবার্ষিক সম্মেলন উদ্বোধনকালে শিক্ষাবিদ ড. আহমদ শরীফ চাটুকার ও তোষামোদকারীদের হাত থেকে বাঙালির আজন্ম লালিত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, সত্য ও অপ্রিয় কথা কাউকে না কাউকে বলার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে আয়োজনের, জ্ঞানের সঙ্গে সাহসের এবং শক্তির সঙ্গে সদিচ্ছার সম্মিলন ঘটলে মানুষের অসাধ্য আর কিছুই থাকে না। (আজকের কাগজ, ৮ অক্টোবর ১৯৯৩)

উপসংহারে বলা যায়, তিনি যেহেতু কোনো সরকারি মন্ত্রী, আমলা বা গণমাধ্যমে কিংবা অভিজাত প্রতিষ্ঠান ও অনুষ্ঠানের সঙ্গে সম্পৃক্ততা রাখেননি বলে তিনি ব্যক্তিগতভাবে পরিচিত ছিলেন না, তাই তার বিশাল গ্রন্থরাজির সঙ্গে কারও পরিচিতি ঘটেনি, সবই অপঠিত রয়েছে, আজ শারীরিকভাবে তিনি আমাদের মাঝে নেই। তারপরেও তার রচিত এবং প্রকাশিত সমাজ, সংস্কৃতি, রাজনীতি, ইতিহাস ও দর্শনের ওপর লেখাগুলো আগামীতে মুক্তচিন্তা বিকাশের ক্ষেত্রে আমাদের বিবেককে উজ্জীবিত ও চালিত করতে সহায়ক হবে।

লেখক :  অধ্যাপক বাংলা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, সাভার

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

এই মাত্র | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা