শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

প্রধান বিচারপতি কী বলবেন?

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
 প্রধান বিচারপতি কী বলবেন?

এক শ্বাসরুদ্ধকর গুমোট হাওয়া বইছে। সবার মাঝেই কমবেশি চাপা অস্থিরতা বিরাজ করছে। কৌতূহলের শেষ নেই। গণমাধ্যমে যত না খবর, তার চেয়ে বেশি মানুষের মুখে মুখে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিয়ত তোলপাড় হচ্ছে পিলে চমকানো যত খবরে। মানুষের সামনে যত না খবর তার চেয়ে গুজব আর গুজব। গুজবে ভাসছে দেশ, সমাজ, রাজনীতি। খবর হলো সেটি যার সত্যতা রয়েছে, যার শেকড় ও ভিত্তি রয়েছে।  গুজব সেটি যেটি চিত্তাকর্ষক, চাঞ্চল্য ও উত্তেজনা সৃষ্টি করলেও যার কোনো ভিত্তি নেই।

রোহিঙ্গা ইস্যু, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শান্তিতে নোবেল পাওয়া না পাওয়া, বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশে ফেরা না ফেরা সব আলোচনা, জল্পনা, কল্পনা ভেসে গেছে নানামুখী গুজবের জোয়ারে। আর গুজব রাতারাতি সব তৈরি হয়েছে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার সুপ্রিম কোর্ট খোলার একদিন আগে রাষ্ট্রপতির কাছে এক মাসের ছুটির আবেদন ও তা মঞ্জুর করার ঘটনাকে কেন্দ্র করে। বিএনপিপন্থি সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি এ নিয়ে সরকারকে সমালোচনার তীরে বিদ্ধ করেছে। অভিযোগ করেছে জোর করে প্রধান বিচারপতিকে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। এমনকি বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের নেতারাও অভিন্ন অভিযোগ এনে তাকে গৃহবন্দী করার অভিযোগও তুলেছিলেন।

অন্যদিকে, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছিলেন তিনি ছুটিতে গেছেন, তিনি ক্যান্সারজনিত রোগে আক্রান্ত। অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম গৃহবন্দীর অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বলেছিলেন, তিনি গৃহবন্দী নন, তিনি তার সরকারি বাসভবনেই আছেন। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, বিএনপি মিথ্যাচারে জনগণকে বিভ্রান্ত করতে চায়। এর মধ্যে প্রধান বিচারপতি সস্ত্রীক ঢাকেশ্বরী মন্দিরে লক্ষ্মীপূজার সন্ধ্যায় ছুটে যান। তিনি সেখানে পূজা সেরে প্রার্থনা করেছেন। এমনকি সেখানে উপস্থিত হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি অ্যাডভোকেট রানাদাশ গুপ্ত ও সুব্রত পুরকায়স্থের সঙ্গে আলাদা কথাবার্তাও বলেছেন। কী কথা বলেছেন, তা বিস্তারিত কেউ বলেননি। রানাদাশ গুপ্ত একজন ডিফেন্স কৌশলীই নন, যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটরই নন; সংখ্যালঘু সম্প্রদায়েরও নেতা। 

অন্যদিকে সুব্রত পুরকায়স্থ পূজা উদযাপন পরিষদের নেতাই নন, তিনি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন গণফোরামের প্রেসিডিয়াম সদস্য। সব পথজুড়েই যেন রহস্যের ছায়ামূর্তি হেঁটে যাচ্ছে। প্রধান বিচারপতি তার ছুটি নিয়ে দেশ তোলপাড় করা, রাজনীতিতে ঢেউ তোলা বিতর্কের ঝড় বইয়ে গেলেও কোনো কথা বলেননি। প্রধান বিচারপতি হওয়ার পর থেকে এমন কোনো সপ্তাহ নেই যে তিনি কথা বলেননি। বরং অতিকথনের জন্য প্রয়াত প্রবীণ পার্লামেন্টারিয়ান ও সংসদের আইন মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত কম কথা বলার পরামর্শ দিয়েছিলেন।

সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর রায় বাতিল করে দেওয়ায় সরকারের সঙ্গে বিচার বিভাগের যে বিরোধ দৃশ্যমান হয়ে উঠেছিল, সেখানে প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে দলীয় নেতারা রাজপথ পর্যন্ত তৃণমূল সমর্থকদের নিয়ে একহাত নেওয়া বক্তৃতা করেছেন। তাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করতেও সরকারের মন্ত্রীরা ছাড়েননি। সংসদে তো সরকারি দলের নেতারা রীতিমতো ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন। পরবর্তীতে ১৫ আগস্ট জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং ঈদের দিন বঙ্গভবন ও গণভবনে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান বিচারপতির শুভেচ্ছা বিনিময় অন্যদিকে জাতীয় জীবনে রোহিঙ্গা ইস্যু বড় হয়ে দেখা দেওয়ায় সব তলানিতে পড়ে যায়।

কিন্তু সরকারের সঙ্গে প্রধান বিচারপতির টানাপড়েন যে শেষ হয়নি, তা নিয়ে কমবেশি দেশের মানুষ অবহিত। এমনি পরিস্থিতিতে জল্পনা-কল্পনা ছিল প্রধান বিচারপতি অবকাশকালীন ছুটিতে দেশের বাইরে গেলেও ফিরে এসে তার দায়িত্ব পালন করবেন কিনা? কিন্তু অবকাশকালীন ছুটির শেষ দিন ফের ছুটির আবেদন করে যে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে, তা কেবল প্রধান বিচারপতির বক্তব্যের মাধ্যমেই সমাধান আসতে পারে। নানা মহলে যত কথাবার্তাই হোক না কেন, সব বিতর্কের অবসান ঘটতে পারে এ নিয়ে প্রধান বিচারপতির দেওয়া বক্তব্যের মধ্য দিয়ে।

ইতিমধ্যে প্রধান বিচারপতি সস্ত্রীক অস্ট্রেলিয়ার তিন বছরের মাল্টিপল ভিসা নিয়েছেন। যে কোনো মুহূর্তে তিনি সেখানে চলে যেতে পারেন। তার ছুটির আবেদন গ্রহণ করার মধ্য দিয়ে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞাকে রাষ্ট্রপতি অস্থায়ী প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব দিয়েছেন। সার্বিক পরিস্থিতি মিলিয়ে সবার আগ্রহ এখন প্রধান বিচারপতির দিতেই। এ নিয়ে তার বক্তব্য আসার পরই সব বিতর্কের অবসান ঘটবে বলে পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন। যখন দুই পক্ষের টানাপড়েনের মুখে কোনো ঘটনা ঘটে তখন উভয় পক্ষের বক্তব্য না পাওয়া পর্যন্ত মূলত জানা যায় না সেই সত্য, যেটি আসলে ঘটেছে। এই কৌতূহল ও সত্য জানার তৃষ্ণা কেবল প্রধান বিচারপতিই নিবারণ করতে পারেন। আশা করি, আজ হোক-কাল হোক তিনি বিষয়টি স্পষ্ট করবেন। সরকার, সব রাজনৈতিক দলসহ দায়িত্বশীল মহলকে মনে রাখতে হবে, আমরা কখনই প্রকৃত গণতন্ত্রের স্বাদ পাইনি। অথচ গণতন্ত্র, জবাবদিহিমূলক, স্বচ্ছ শাসন ব্যবস্থার জন্য আমাদের চেয়ে জীবনদান কেউ করেনি। আমাদের চেয়ে কেউ জেল, জুলুম, নির্যাতন সহ্য করেনি। নিয়ন্ত্রিত গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা হামেশাই আমাদের কপালে জুটেছে। কখনো কম, কখনো বা বেশি; পার্থক্য এটুকুই। কিন্তু মহামারীর মতো গুজব যখন ছড়িয়ে পড়ে, তখন তা কল্যাণ বয়ে আনে না। গুজবে কান দেবেন না, এ কথা বলার আগে গুজব সৃষ্টির মতো সব কর্মকাণ্ড থেকে সবাইকেই বিরত থাকা উচিত।

এদিকে, সরকার তথ্যপ্রযুক্তি আইনের যে ৫৭ ধারা বহাল করেছিল সেই ৫৭ রশি থেকে আমাদের হাত মুক্ত করে দিতে আমরা পেশাদার সংবাদকর্মীরা অনেক অনুনয়-বিনয় করেছি। কিন্তু সরকার নিজেদের অবস্থান থেকে সরেনি। এই ধারার অপপ্রয়োগ কিছুটা কমে এসেছে উচ্চ আদালতের নির্দেশনার আলোকে। কিন্তু এ পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের পেশাদার সংবাদকর্মীদের অনেকেই এ মামলায় নাজেহাল হয়েছেন, জেলও খেটেছেন।

পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করলেও কর্মরত সংবাদকর্মীরা নিয়মিত বেতন পেলেও অনলাইন নিউজপোর্টাল এখনো বিজ্ঞাপন নামের সোনার হরিণ খুঁজে পায়নি। একুশ শতকের কান, সংবাদ প্রধান হলেও প্রযুক্তিনির্ভর অবাদ তথ্য প্রবাহের এই যুগে দেশ-বিদেশের সব পাঠকেরা প্রতিনিয়ত টাটকা খবর জানতে অনলাইন নির্ভরশীল। অফিস-আদালত থেকে চলতি পথে, বিমানবন্দর থেকে বাস, রেল, আকাশপথে স্মার্টফোনে নিয়ত খবরের তল্লাশি চালান। কিন্তু বিজ্ঞাপন দানের সময় মনস্তাত্ত্বিক কারণে সবাই এখনো প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াতেই বিজ্ঞাপন দেন।

আমি বিজ্ঞাপন চাওয়ার এতগুলো কথা বলিনি। আমি অবহিত করতে চাচ্ছি আমাদের নিউজপোর্টালের ইউরাল ব্লক করে রাখা হয়েছে। বিটিআরসিতে আমাদের সংবাদকর্মীরা যেতে যেতে পায়ের জুতো ছিঁড়ছেন। আমাদের হূদয়ে রক্তক্ষরণ হতো না, যদি আমরা দেশের প্রতি আনুগত্যকে প্রশ্নের ঊর্ধ্বে না রাখতাম, যদি আমরা সংবিধান ও আইন লংঘন করতাম। কিন্তু দেশ-বিদেশ থেকে কিছু কিছু পোর্টাল গোয়েবলসকে হার মানানো মিথ্যাচারের ওপর আমাদের রাষ্ট্রনায়ক থেকে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান নিয়ে বিতর্কিত নানান গুজবনির্ভর মিথ্যা ও ভিত্তিহীন খবর প্রচার করছে। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দূরে থাক, এসব বন্ধ পর্যন্ত করতে পারেনি সরকার। সত্যের গলা টিপে ধরে যেন, মিথ্যার দরজা খুলে দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে সরকারের ওপর মহল কতটা ভাবছেন, জানি না।

মহাত্মা গান্ধী থেকে জাতির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ বিশ্ববরেণ্য অসংখ্য রাজনীতিবিদ, রাষ্ট্রনায়ক মানবতার কল্যাণে জীবন-যৌবন উৎসর্গ করে গেলেও শান্তিতে নোবেল বিজয়ী হননি। এমনকি ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও মনীষী সর্বজন শ্রদ্ধেয় সাবেক এ পি জে আবুল কালাম আজাদ, অক্সফোর্ড পড়ুয়া অর্থনীতিবিদ ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংও নোবেল পুরস্কার পাননি। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দীর্ঘ সংগ্রামের পথ হেঁটে ১৯৯৬ সালে দীর্ঘ ২১ বছর পর দলকে ক্ষমতায় নিয়ে এসে রাষ্ট্র পরিচালনায় দক্ষতাই দেখাননি, সাফল্যই কুড়াননি, ভারতের সঙ্গে ৩০ বছরের গঙ্গাচুক্তিই করেননি, বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ অশান্ত পাহাড়ের সশস্ত্র শান্তিবাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ করতে যে রক্তক্ষয়, অস্ত্রক্ষয়, অর্থক্ষয় ও জীবনক্ষয় হয়েছে তার অবসান ঘটিয়ে শান্তিচুক্তি করেছিলেন; এনেছিলেন পাহাড়ের শান্তি ফিরিয়ে। তখনো অনেকে স্বপ্ন দেখেছেন, তিনি নোবেল পুরস্কার পাবেন।

এবার মিয়ানমারের সামরিক জান্তার গণহত্যা ও নির্যাতনের মুখে পালিয়ে আসা প্রায় নয় লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে যেভাবে সাহস ও মমতায় আশ্রয় দিয়েছেন, জায়গা দিয়েছেন, খাবার ও প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণ করছেন; সেখানে তিনি শান্তিতে নোবেল বিজয়ী হলে গোটা দেশ আনন্দের বন্যায় ভাসত। নোবেল পাননি বলে বিশ্ব রাজনীতিতে তার মানবিক নেতৃত্বের উচ্চতা খাটো হয়ে যায়নি। কিন্তু তোষামোদ সংস্কৃতির, অসুস্থ রাজনীতির মতলববাজির পথে যারা এ নিয়ে বাড়াবাড়ি করেছেন, মিথ্যাচার করেছেন তারাই বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার উচ্চতার ইমেজে আঁচড় বসিয়েছেন। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সাহিত্যে নোবেল পেয়েছেন, বাঙালি জাতি গর্বিত হয়েছে। অর্থনীতিতে বৃহত্তর ঢাকার সন্তান, ওপার বাংলার ড. অমর্ত্য সেন নোবেল পুরস্কার পাওয়ায় আমরা আনন্দিত হয়েছি। গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিতে নোবেল বিজয়ী হলে দেশবাসী আনন্দিত হয়েছে। আওয়ামী লীগসহ সব দলের নেতারা তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

কিন্তু একদিকে ওয়ান-ইলেভেনের সঙ্গে তার নেপথ্য সম্পৃক্ততার অভিযোগ, সেই সময়ে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা, আওয়ামী লীগের সঙ্গে বৈরী সম্পর্কের সূচনা ঘটায়। পরবর্তীতে পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের ঋণ সহায়তা প্রত্যাহারে তার নেতিবাচক ভূমিকা রয়েছে— এমন খবর এবং মার্কিন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনকে দিয়ে শেখ হাসিনার সরকার উত্খাত ষড়যন্ত্রের খবর তার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগকে যেমন দাঁড় করিয়েছে; তেমনি তিনি হারিয়েছেন তার স্বপ্নের গ্রামীণ ব্যাংক। আর বিশাল জনসমর্থিত রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা বাইরের নোবেল বিজয়ীদের হিরো মানলেও ড. ইউনূসকে দেশের মাটিতে সুদখোর জিরো বানিয়ে ছেড়েছে।

এ টানাপড়েনের মুখে শাসক দলের অনেক সুবিধাভোগী মোসাহেব বলতে দ্বিধা করেননি, ইউনূস নন, নোবেল পাওয়ার যোগ্য শেখ হাসিনা। অথচ বিষয় যদি হয় রাজনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালনা তাহলে ড. ইউনূসের চেয়ে উচ্চতায় শেখ হাসিনা অনেক উপরে। ড. ইউনূস নোবেল বিজয়ী হওয়ার আগেই শেখ হাসিনা এদেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের সভানেত্রীই নন, সংসদ সদস্যই নন, সংসদে বিরোধী দলের নেতাই নন, প্রধানমন্ত্রীও হয়ে গেছেন। জাতীয় জীবনে একেকজনের অবস্থান নিজ নিজ মহিমায় একেক রকম। এখানে যারা একে অন্যকে প্রতিযোগিতায় দাঁড় করান তারা মতলববাজ।

শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় পরিচয়, তিনি জাতির জনকের কন্যা। তার রাজনীতি, মানব কল্যাণে তার ভূমিকা, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে তার নেতৃত্ব ইতিহাস তাকে অন্য উচ্চতায় অমরত্ব দেবে। তিনি নোবেল বিজয়ী হলে এটি হবে তার প্রাপ্তির ইতিহাসে আরেকটি পালক মাত্র। এ নোবেল নিয়ে যখন হুলস্থূল ব্যাপার-স্যাপার, তখন তিনি এ নিয়ে কোনো কথাই বলেননি। একটি কথাই যথেষ্ট ছিল— ‘নোবেল পুরস্কারের চেয়ে মানুষের ভালোবাসাই আমার কাছে যথেষ্ট।’

আমরা একটা অস্থির, অশান্ত সময় অতিক্রম করছি। আমরা ছুটছি আগামী জাতীয় নির্বাচনের দিকে। এখনো কেউ জানে না, আগামী ভোট লড়াইয়ে শেষ পর্যন্ত অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক শক্তি বিএনপি অংশগ্রহণ করবে কিনা? এমনকি আমরা এটাও জানি না বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার যোগ্যতা নিয়ে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ হতে পারবেন কিনা? দুর্নীতি মামলার রায়ের খড়গ তার মাথায় ঝুলছে। রায়ে তিনি দণ্ডিত হলে ভোটযুদ্ধে অযোগ্য ঘোষিত হতে পারেন। আমাদের সুমহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্যদিয়ে জাতির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে স্বপ্ন দেখেছিলাম, জন্মের আঁতুড়ঘরে একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, শোষণমুক্ত সমাজের। আমরা এখনো সংবিধান ও আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নন, এমন কঠিন প্রয়োগের ভিতর দিয়ে একটি গণতান্ত্রিক সংসদীয় শাসন ব্যবস্থাকে শক্তিশালী ও প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পারিনি। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা যায়নি। নির্বাচন কমিশন স্বাধীনভাবে একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন দলীয় সরকারের অধীনে উপহার দিতে পারে, এমন বিশ্বাস ও আস্থা অর্জন করতে পারিনি। আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিপ্লব ঘটে গেলেও, বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সন্ত্রাসবাদ দমনে প্রশংসা কুড়ালেও, জাতীয় ঐক্যের সমঝোতার রাজনীতির সুস্থ সংস্কৃতি গড়ে তুলতে পারিনি। আমরা গুজবে ভাসতে চাই না, সত্যের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সুমহান মুক্তিযুদ্ধের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করে একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, শোষণমুক্ত, উন্নত, আধুনিক নিরাপদ বাংলাদেশ চাই।  আমরা বেকারত্বের দহন থেকে মুক্তি চাই। দলবাজি থেকে রাষ্ট্রীয় ও সরকারি প্রতিষ্ঠানকে মুক্ত করে সংবিধান অর্পিত দায়িত্ব পালনের বাহন হিসেবে দেখতে চাই।  ইয়াবার মতো সর্বগ্রাসী আগ্রাসনের কবল থেকে তরুণ প্রজন্মকে বাঁচাতে চাই। ব্লু হোয়েলের মতো মরণঘাতক তামাশাকে রুখতে চাই।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে