শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

প্রধান বিচারপতি কী বলবেন?

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
 প্রধান বিচারপতি কী বলবেন?

এক শ্বাসরুদ্ধকর গুমোট হাওয়া বইছে। সবার মাঝেই কমবেশি চাপা অস্থিরতা বিরাজ করছে। কৌতূহলের শেষ নেই। গণমাধ্যমে যত না খবর, তার চেয়ে বেশি মানুষের মুখে মুখে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিয়ত তোলপাড় হচ্ছে পিলে চমকানো যত খবরে। মানুষের সামনে যত না খবর তার চেয়ে গুজব আর গুজব। গুজবে ভাসছে দেশ, সমাজ, রাজনীতি। খবর হলো সেটি যার সত্যতা রয়েছে, যার শেকড় ও ভিত্তি রয়েছে।  গুজব সেটি যেটি চিত্তাকর্ষক, চাঞ্চল্য ও উত্তেজনা সৃষ্টি করলেও যার কোনো ভিত্তি নেই।

রোহিঙ্গা ইস্যু, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শান্তিতে নোবেল পাওয়া না পাওয়া, বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশে ফেরা না ফেরা সব আলোচনা, জল্পনা, কল্পনা ভেসে গেছে নানামুখী গুজবের জোয়ারে। আর গুজব রাতারাতি সব তৈরি হয়েছে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার সুপ্রিম কোর্ট খোলার একদিন আগে রাষ্ট্রপতির কাছে এক মাসের ছুটির আবেদন ও তা মঞ্জুর করার ঘটনাকে কেন্দ্র করে। বিএনপিপন্থি সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি এ নিয়ে সরকারকে সমালোচনার তীরে বিদ্ধ করেছে। অভিযোগ করেছে জোর করে প্রধান বিচারপতিকে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। এমনকি বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের নেতারাও অভিন্ন অভিযোগ এনে তাকে গৃহবন্দী করার অভিযোগও তুলেছিলেন।

অন্যদিকে, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছিলেন তিনি ছুটিতে গেছেন, তিনি ক্যান্সারজনিত রোগে আক্রান্ত। অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম গৃহবন্দীর অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বলেছিলেন, তিনি গৃহবন্দী নন, তিনি তার সরকারি বাসভবনেই আছেন। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, বিএনপি মিথ্যাচারে জনগণকে বিভ্রান্ত করতে চায়। এর মধ্যে প্রধান বিচারপতি সস্ত্রীক ঢাকেশ্বরী মন্দিরে লক্ষ্মীপূজার সন্ধ্যায় ছুটে যান। তিনি সেখানে পূজা সেরে প্রার্থনা করেছেন। এমনকি সেখানে উপস্থিত হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি অ্যাডভোকেট রানাদাশ গুপ্ত ও সুব্রত পুরকায়স্থের সঙ্গে আলাদা কথাবার্তাও বলেছেন। কী কথা বলেছেন, তা বিস্তারিত কেউ বলেননি। রানাদাশ গুপ্ত একজন ডিফেন্স কৌশলীই নন, যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটরই নন; সংখ্যালঘু সম্প্রদায়েরও নেতা। 

অন্যদিকে সুব্রত পুরকায়স্থ পূজা উদযাপন পরিষদের নেতাই নন, তিনি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন গণফোরামের প্রেসিডিয়াম সদস্য। সব পথজুড়েই যেন রহস্যের ছায়ামূর্তি হেঁটে যাচ্ছে। প্রধান বিচারপতি তার ছুটি নিয়ে দেশ তোলপাড় করা, রাজনীতিতে ঢেউ তোলা বিতর্কের ঝড় বইয়ে গেলেও কোনো কথা বলেননি। প্রধান বিচারপতি হওয়ার পর থেকে এমন কোনো সপ্তাহ নেই যে তিনি কথা বলেননি। বরং অতিকথনের জন্য প্রয়াত প্রবীণ পার্লামেন্টারিয়ান ও সংসদের আইন মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত কম কথা বলার পরামর্শ দিয়েছিলেন।

সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর রায় বাতিল করে দেওয়ায় সরকারের সঙ্গে বিচার বিভাগের যে বিরোধ দৃশ্যমান হয়ে উঠেছিল, সেখানে প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে দলীয় নেতারা রাজপথ পর্যন্ত তৃণমূল সমর্থকদের নিয়ে একহাত নেওয়া বক্তৃতা করেছেন। তাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করতেও সরকারের মন্ত্রীরা ছাড়েননি। সংসদে তো সরকারি দলের নেতারা রীতিমতো ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন। পরবর্তীতে ১৫ আগস্ট জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং ঈদের দিন বঙ্গভবন ও গণভবনে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান বিচারপতির শুভেচ্ছা বিনিময় অন্যদিকে জাতীয় জীবনে রোহিঙ্গা ইস্যু বড় হয়ে দেখা দেওয়ায় সব তলানিতে পড়ে যায়।

কিন্তু সরকারের সঙ্গে প্রধান বিচারপতির টানাপড়েন যে শেষ হয়নি, তা নিয়ে কমবেশি দেশের মানুষ অবহিত। এমনি পরিস্থিতিতে জল্পনা-কল্পনা ছিল প্রধান বিচারপতি অবকাশকালীন ছুটিতে দেশের বাইরে গেলেও ফিরে এসে তার দায়িত্ব পালন করবেন কিনা? কিন্তু অবকাশকালীন ছুটির শেষ দিন ফের ছুটির আবেদন করে যে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে, তা কেবল প্রধান বিচারপতির বক্তব্যের মাধ্যমেই সমাধান আসতে পারে। নানা মহলে যত কথাবার্তাই হোক না কেন, সব বিতর্কের অবসান ঘটতে পারে এ নিয়ে প্রধান বিচারপতির দেওয়া বক্তব্যের মধ্য দিয়ে।

ইতিমধ্যে প্রধান বিচারপতি সস্ত্রীক অস্ট্রেলিয়ার তিন বছরের মাল্টিপল ভিসা নিয়েছেন। যে কোনো মুহূর্তে তিনি সেখানে চলে যেতে পারেন। তার ছুটির আবেদন গ্রহণ করার মধ্য দিয়ে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞাকে রাষ্ট্রপতি অস্থায়ী প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব দিয়েছেন। সার্বিক পরিস্থিতি মিলিয়ে সবার আগ্রহ এখন প্রধান বিচারপতির দিতেই। এ নিয়ে তার বক্তব্য আসার পরই সব বিতর্কের অবসান ঘটবে বলে পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন। যখন দুই পক্ষের টানাপড়েনের মুখে কোনো ঘটনা ঘটে তখন উভয় পক্ষের বক্তব্য না পাওয়া পর্যন্ত মূলত জানা যায় না সেই সত্য, যেটি আসলে ঘটেছে। এই কৌতূহল ও সত্য জানার তৃষ্ণা কেবল প্রধান বিচারপতিই নিবারণ করতে পারেন। আশা করি, আজ হোক-কাল হোক তিনি বিষয়টি স্পষ্ট করবেন। সরকার, সব রাজনৈতিক দলসহ দায়িত্বশীল মহলকে মনে রাখতে হবে, আমরা কখনই প্রকৃত গণতন্ত্রের স্বাদ পাইনি। অথচ গণতন্ত্র, জবাবদিহিমূলক, স্বচ্ছ শাসন ব্যবস্থার জন্য আমাদের চেয়ে জীবনদান কেউ করেনি। আমাদের চেয়ে কেউ জেল, জুলুম, নির্যাতন সহ্য করেনি। নিয়ন্ত্রিত গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা হামেশাই আমাদের কপালে জুটেছে। কখনো কম, কখনো বা বেশি; পার্থক্য এটুকুই। কিন্তু মহামারীর মতো গুজব যখন ছড়িয়ে পড়ে, তখন তা কল্যাণ বয়ে আনে না। গুজবে কান দেবেন না, এ কথা বলার আগে গুজব সৃষ্টির মতো সব কর্মকাণ্ড থেকে সবাইকেই বিরত থাকা উচিত।

এদিকে, সরকার তথ্যপ্রযুক্তি আইনের যে ৫৭ ধারা বহাল করেছিল সেই ৫৭ রশি থেকে আমাদের হাত মুক্ত করে দিতে আমরা পেশাদার সংবাদকর্মীরা অনেক অনুনয়-বিনয় করেছি। কিন্তু সরকার নিজেদের অবস্থান থেকে সরেনি। এই ধারার অপপ্রয়োগ কিছুটা কমে এসেছে উচ্চ আদালতের নির্দেশনার আলোকে। কিন্তু এ পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের পেশাদার সংবাদকর্মীদের অনেকেই এ মামলায় নাজেহাল হয়েছেন, জেলও খেটেছেন।

পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করলেও কর্মরত সংবাদকর্মীরা নিয়মিত বেতন পেলেও অনলাইন নিউজপোর্টাল এখনো বিজ্ঞাপন নামের সোনার হরিণ খুঁজে পায়নি। একুশ শতকের কান, সংবাদ প্রধান হলেও প্রযুক্তিনির্ভর অবাদ তথ্য প্রবাহের এই যুগে দেশ-বিদেশের সব পাঠকেরা প্রতিনিয়ত টাটকা খবর জানতে অনলাইন নির্ভরশীল। অফিস-আদালত থেকে চলতি পথে, বিমানবন্দর থেকে বাস, রেল, আকাশপথে স্মার্টফোনে নিয়ত খবরের তল্লাশি চালান। কিন্তু বিজ্ঞাপন দানের সময় মনস্তাত্ত্বিক কারণে সবাই এখনো প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াতেই বিজ্ঞাপন দেন।

আমি বিজ্ঞাপন চাওয়ার এতগুলো কথা বলিনি। আমি অবহিত করতে চাচ্ছি আমাদের নিউজপোর্টালের ইউরাল ব্লক করে রাখা হয়েছে। বিটিআরসিতে আমাদের সংবাদকর্মীরা যেতে যেতে পায়ের জুতো ছিঁড়ছেন। আমাদের হূদয়ে রক্তক্ষরণ হতো না, যদি আমরা দেশের প্রতি আনুগত্যকে প্রশ্নের ঊর্ধ্বে না রাখতাম, যদি আমরা সংবিধান ও আইন লংঘন করতাম। কিন্তু দেশ-বিদেশ থেকে কিছু কিছু পোর্টাল গোয়েবলসকে হার মানানো মিথ্যাচারের ওপর আমাদের রাষ্ট্রনায়ক থেকে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান নিয়ে বিতর্কিত নানান গুজবনির্ভর মিথ্যা ও ভিত্তিহীন খবর প্রচার করছে। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দূরে থাক, এসব বন্ধ পর্যন্ত করতে পারেনি সরকার। সত্যের গলা টিপে ধরে যেন, মিথ্যার দরজা খুলে দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে সরকারের ওপর মহল কতটা ভাবছেন, জানি না।

মহাত্মা গান্ধী থেকে জাতির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ বিশ্ববরেণ্য অসংখ্য রাজনীতিবিদ, রাষ্ট্রনায়ক মানবতার কল্যাণে জীবন-যৌবন উৎসর্গ করে গেলেও শান্তিতে নোবেল বিজয়ী হননি। এমনকি ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও মনীষী সর্বজন শ্রদ্ধেয় সাবেক এ পি জে আবুল কালাম আজাদ, অক্সফোর্ড পড়ুয়া অর্থনীতিবিদ ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংও নোবেল পুরস্কার পাননি। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দীর্ঘ সংগ্রামের পথ হেঁটে ১৯৯৬ সালে দীর্ঘ ২১ বছর পর দলকে ক্ষমতায় নিয়ে এসে রাষ্ট্র পরিচালনায় দক্ষতাই দেখাননি, সাফল্যই কুড়াননি, ভারতের সঙ্গে ৩০ বছরের গঙ্গাচুক্তিই করেননি, বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ অশান্ত পাহাড়ের সশস্ত্র শান্তিবাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ করতে যে রক্তক্ষয়, অস্ত্রক্ষয়, অর্থক্ষয় ও জীবনক্ষয় হয়েছে তার অবসান ঘটিয়ে শান্তিচুক্তি করেছিলেন; এনেছিলেন পাহাড়ের শান্তি ফিরিয়ে। তখনো অনেকে স্বপ্ন দেখেছেন, তিনি নোবেল পুরস্কার পাবেন।

এবার মিয়ানমারের সামরিক জান্তার গণহত্যা ও নির্যাতনের মুখে পালিয়ে আসা প্রায় নয় লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে যেভাবে সাহস ও মমতায় আশ্রয় দিয়েছেন, জায়গা দিয়েছেন, খাবার ও প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণ করছেন; সেখানে তিনি শান্তিতে নোবেল বিজয়ী হলে গোটা দেশ আনন্দের বন্যায় ভাসত। নোবেল পাননি বলে বিশ্ব রাজনীতিতে তার মানবিক নেতৃত্বের উচ্চতা খাটো হয়ে যায়নি। কিন্তু তোষামোদ সংস্কৃতির, অসুস্থ রাজনীতির মতলববাজির পথে যারা এ নিয়ে বাড়াবাড়ি করেছেন, মিথ্যাচার করেছেন তারাই বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার উচ্চতার ইমেজে আঁচড় বসিয়েছেন। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সাহিত্যে নোবেল পেয়েছেন, বাঙালি জাতি গর্বিত হয়েছে। অর্থনীতিতে বৃহত্তর ঢাকার সন্তান, ওপার বাংলার ড. অমর্ত্য সেন নোবেল পুরস্কার পাওয়ায় আমরা আনন্দিত হয়েছি। গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিতে নোবেল বিজয়ী হলে দেশবাসী আনন্দিত হয়েছে। আওয়ামী লীগসহ সব দলের নেতারা তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

কিন্তু একদিকে ওয়ান-ইলেভেনের সঙ্গে তার নেপথ্য সম্পৃক্ততার অভিযোগ, সেই সময়ে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা, আওয়ামী লীগের সঙ্গে বৈরী সম্পর্কের সূচনা ঘটায়। পরবর্তীতে পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের ঋণ সহায়তা প্রত্যাহারে তার নেতিবাচক ভূমিকা রয়েছে— এমন খবর এবং মার্কিন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনকে দিয়ে শেখ হাসিনার সরকার উত্খাত ষড়যন্ত্রের খবর তার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগকে যেমন দাঁড় করিয়েছে; তেমনি তিনি হারিয়েছেন তার স্বপ্নের গ্রামীণ ব্যাংক। আর বিশাল জনসমর্থিত রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা বাইরের নোবেল বিজয়ীদের হিরো মানলেও ড. ইউনূসকে দেশের মাটিতে সুদখোর জিরো বানিয়ে ছেড়েছে।

এ টানাপড়েনের মুখে শাসক দলের অনেক সুবিধাভোগী মোসাহেব বলতে দ্বিধা করেননি, ইউনূস নন, নোবেল পাওয়ার যোগ্য শেখ হাসিনা। অথচ বিষয় যদি হয় রাজনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালনা তাহলে ড. ইউনূসের চেয়ে উচ্চতায় শেখ হাসিনা অনেক উপরে। ড. ইউনূস নোবেল বিজয়ী হওয়ার আগেই শেখ হাসিনা এদেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের সভানেত্রীই নন, সংসদ সদস্যই নন, সংসদে বিরোধী দলের নেতাই নন, প্রধানমন্ত্রীও হয়ে গেছেন। জাতীয় জীবনে একেকজনের অবস্থান নিজ নিজ মহিমায় একেক রকম। এখানে যারা একে অন্যকে প্রতিযোগিতায় দাঁড় করান তারা মতলববাজ।

শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় পরিচয়, তিনি জাতির জনকের কন্যা। তার রাজনীতি, মানব কল্যাণে তার ভূমিকা, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে তার নেতৃত্ব ইতিহাস তাকে অন্য উচ্চতায় অমরত্ব দেবে। তিনি নোবেল বিজয়ী হলে এটি হবে তার প্রাপ্তির ইতিহাসে আরেকটি পালক মাত্র। এ নোবেল নিয়ে যখন হুলস্থূল ব্যাপার-স্যাপার, তখন তিনি এ নিয়ে কোনো কথাই বলেননি। একটি কথাই যথেষ্ট ছিল— ‘নোবেল পুরস্কারের চেয়ে মানুষের ভালোবাসাই আমার কাছে যথেষ্ট।’

আমরা একটা অস্থির, অশান্ত সময় অতিক্রম করছি। আমরা ছুটছি আগামী জাতীয় নির্বাচনের দিকে। এখনো কেউ জানে না, আগামী ভোট লড়াইয়ে শেষ পর্যন্ত অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক শক্তি বিএনপি অংশগ্রহণ করবে কিনা? এমনকি আমরা এটাও জানি না বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার যোগ্যতা নিয়ে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ হতে পারবেন কিনা? দুর্নীতি মামলার রায়ের খড়গ তার মাথায় ঝুলছে। রায়ে তিনি দণ্ডিত হলে ভোটযুদ্ধে অযোগ্য ঘোষিত হতে পারেন। আমাদের সুমহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্যদিয়ে জাতির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে স্বপ্ন দেখেছিলাম, জন্মের আঁতুড়ঘরে একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, শোষণমুক্ত সমাজের। আমরা এখনো সংবিধান ও আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নন, এমন কঠিন প্রয়োগের ভিতর দিয়ে একটি গণতান্ত্রিক সংসদীয় শাসন ব্যবস্থাকে শক্তিশালী ও প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পারিনি। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা যায়নি। নির্বাচন কমিশন স্বাধীনভাবে একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন দলীয় সরকারের অধীনে উপহার দিতে পারে, এমন বিশ্বাস ও আস্থা অর্জন করতে পারিনি। আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিপ্লব ঘটে গেলেও, বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সন্ত্রাসবাদ দমনে প্রশংসা কুড়ালেও, জাতীয় ঐক্যের সমঝোতার রাজনীতির সুস্থ সংস্কৃতি গড়ে তুলতে পারিনি। আমরা গুজবে ভাসতে চাই না, সত্যের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সুমহান মুক্তিযুদ্ধের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করে একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, শোষণমুক্ত, উন্নত, আধুনিক নিরাপদ বাংলাদেশ চাই।  আমরা বেকারত্বের দহন থেকে মুক্তি চাই। দলবাজি থেকে রাষ্ট্রীয় ও সরকারি প্রতিষ্ঠানকে মুক্ত করে সংবিধান অর্পিত দায়িত্ব পালনের বাহন হিসেবে দেখতে চাই।  ইয়াবার মতো সর্বগ্রাসী আগ্রাসনের কবল থেকে তরুণ প্রজন্মকে বাঁচাতে চাই। ব্লু হোয়েলের মতো মরণঘাতক তামাশাকে রুখতে চাই।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ১৩
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ১৩

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী
বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি
ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ
দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সরকারি মেডিকেলে ভর্তিতে আসন কমল
সরকারি মেডিকেলে ভর্তিতে আসন কমল

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল
এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীর মৃত্যু, বাড়িসহ ২৫ দোকান পুড়ে ছাই
উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীর মৃত্যু, বাড়িসহ ২৫ দোকান পুড়ে ছাই

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজবাড়ীতে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন
রাজবাড়ীতে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন
গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
রাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় পুন্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস উদযাপন
বগুড়ায় পুন্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে তিনজনকে জরিমানা
নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে তিনজনকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে
যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪ বছর বয়সে না ফেরার দেশে তামিল অভিনেতা
৪৪ বছর বয়সে না ফেরার দেশে তামিল অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে গুজব উড়িয়ে দিলেন সানি দেওল
ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে গুজব উড়িয়ে দিলেন সানি দেওল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ছররা গুলি ছুড়ল বিএসএফ, আহত তিন বাংলাদেশি
সীমান্তে ছররা গুলি ছুড়ল বিএসএফ, আহত তিন বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘রাষ্ট্র সংস্কারের নবযাত্রা ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক সভা
বগুড়ায় ‘রাষ্ট্র সংস্কারের নবযাত্রা ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মাছ ধরায় ৫ জেলে আটক
সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মাছ ধরায় ৫ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অনেকেই এখন আমাকে নিজেদের মানসিক সমস্যার কথা বলতে স্বস্তিবোধ করেন’
‘অনেকেই এখন আমাকে নিজেদের মানসিক সমস্যার কথা বলতে স্বস্তিবোধ করেন’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে