শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

প্রধান বিচারপতি কী বলবেন?

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
 প্রধান বিচারপতি কী বলবেন?

এক শ্বাসরুদ্ধকর গুমোট হাওয়া বইছে। সবার মাঝেই কমবেশি চাপা অস্থিরতা বিরাজ করছে। কৌতূহলের শেষ নেই। গণমাধ্যমে যত না খবর, তার চেয়ে বেশি মানুষের মুখে মুখে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিয়ত তোলপাড় হচ্ছে পিলে চমকানো যত খবরে। মানুষের সামনে যত না খবর তার চেয়ে গুজব আর গুজব। গুজবে ভাসছে দেশ, সমাজ, রাজনীতি। খবর হলো সেটি যার সত্যতা রয়েছে, যার শেকড় ও ভিত্তি রয়েছে।  গুজব সেটি যেটি চিত্তাকর্ষক, চাঞ্চল্য ও উত্তেজনা সৃষ্টি করলেও যার কোনো ভিত্তি নেই।

রোহিঙ্গা ইস্যু, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শান্তিতে নোবেল পাওয়া না পাওয়া, বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশে ফেরা না ফেরা সব আলোচনা, জল্পনা, কল্পনা ভেসে গেছে নানামুখী গুজবের জোয়ারে। আর গুজব রাতারাতি সব তৈরি হয়েছে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার সুপ্রিম কোর্ট খোলার একদিন আগে রাষ্ট্রপতির কাছে এক মাসের ছুটির আবেদন ও তা মঞ্জুর করার ঘটনাকে কেন্দ্র করে। বিএনপিপন্থি সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি এ নিয়ে সরকারকে সমালোচনার তীরে বিদ্ধ করেছে। অভিযোগ করেছে জোর করে প্রধান বিচারপতিকে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। এমনকি বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের নেতারাও অভিন্ন অভিযোগ এনে তাকে গৃহবন্দী করার অভিযোগও তুলেছিলেন।

অন্যদিকে, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছিলেন তিনি ছুটিতে গেছেন, তিনি ক্যান্সারজনিত রোগে আক্রান্ত। অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম গৃহবন্দীর অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বলেছিলেন, তিনি গৃহবন্দী নন, তিনি তার সরকারি বাসভবনেই আছেন। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, বিএনপি মিথ্যাচারে জনগণকে বিভ্রান্ত করতে চায়। এর মধ্যে প্রধান বিচারপতি সস্ত্রীক ঢাকেশ্বরী মন্দিরে লক্ষ্মীপূজার সন্ধ্যায় ছুটে যান। তিনি সেখানে পূজা সেরে প্রার্থনা করেছেন। এমনকি সেখানে উপস্থিত হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি অ্যাডভোকেট রানাদাশ গুপ্ত ও সুব্রত পুরকায়স্থের সঙ্গে আলাদা কথাবার্তাও বলেছেন। কী কথা বলেছেন, তা বিস্তারিত কেউ বলেননি। রানাদাশ গুপ্ত একজন ডিফেন্স কৌশলীই নন, যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটরই নন; সংখ্যালঘু সম্প্রদায়েরও নেতা। 

অন্যদিকে সুব্রত পুরকায়স্থ পূজা উদযাপন পরিষদের নেতাই নন, তিনি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন গণফোরামের প্রেসিডিয়াম সদস্য। সব পথজুড়েই যেন রহস্যের ছায়ামূর্তি হেঁটে যাচ্ছে। প্রধান বিচারপতি তার ছুটি নিয়ে দেশ তোলপাড় করা, রাজনীতিতে ঢেউ তোলা বিতর্কের ঝড় বইয়ে গেলেও কোনো কথা বলেননি। প্রধান বিচারপতি হওয়ার পর থেকে এমন কোনো সপ্তাহ নেই যে তিনি কথা বলেননি। বরং অতিকথনের জন্য প্রয়াত প্রবীণ পার্লামেন্টারিয়ান ও সংসদের আইন মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত কম কথা বলার পরামর্শ দিয়েছিলেন।

সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর রায় বাতিল করে দেওয়ায় সরকারের সঙ্গে বিচার বিভাগের যে বিরোধ দৃশ্যমান হয়ে উঠেছিল, সেখানে প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে দলীয় নেতারা রাজপথ পর্যন্ত তৃণমূল সমর্থকদের নিয়ে একহাত নেওয়া বক্তৃতা করেছেন। তাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করতেও সরকারের মন্ত্রীরা ছাড়েননি। সংসদে তো সরকারি দলের নেতারা রীতিমতো ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন। পরবর্তীতে ১৫ আগস্ট জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং ঈদের দিন বঙ্গভবন ও গণভবনে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান বিচারপতির শুভেচ্ছা বিনিময় অন্যদিকে জাতীয় জীবনে রোহিঙ্গা ইস্যু বড় হয়ে দেখা দেওয়ায় সব তলানিতে পড়ে যায়।

কিন্তু সরকারের সঙ্গে প্রধান বিচারপতির টানাপড়েন যে শেষ হয়নি, তা নিয়ে কমবেশি দেশের মানুষ অবহিত। এমনি পরিস্থিতিতে জল্পনা-কল্পনা ছিল প্রধান বিচারপতি অবকাশকালীন ছুটিতে দেশের বাইরে গেলেও ফিরে এসে তার দায়িত্ব পালন করবেন কিনা? কিন্তু অবকাশকালীন ছুটির শেষ দিন ফের ছুটির আবেদন করে যে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে, তা কেবল প্রধান বিচারপতির বক্তব্যের মাধ্যমেই সমাধান আসতে পারে। নানা মহলে যত কথাবার্তাই হোক না কেন, সব বিতর্কের অবসান ঘটতে পারে এ নিয়ে প্রধান বিচারপতির দেওয়া বক্তব্যের মধ্য দিয়ে।

ইতিমধ্যে প্রধান বিচারপতি সস্ত্রীক অস্ট্রেলিয়ার তিন বছরের মাল্টিপল ভিসা নিয়েছেন। যে কোনো মুহূর্তে তিনি সেখানে চলে যেতে পারেন। তার ছুটির আবেদন গ্রহণ করার মধ্য দিয়ে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞাকে রাষ্ট্রপতি অস্থায়ী প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব দিয়েছেন। সার্বিক পরিস্থিতি মিলিয়ে সবার আগ্রহ এখন প্রধান বিচারপতির দিতেই। এ নিয়ে তার বক্তব্য আসার পরই সব বিতর্কের অবসান ঘটবে বলে পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন। যখন দুই পক্ষের টানাপড়েনের মুখে কোনো ঘটনা ঘটে তখন উভয় পক্ষের বক্তব্য না পাওয়া পর্যন্ত মূলত জানা যায় না সেই সত্য, যেটি আসলে ঘটেছে। এই কৌতূহল ও সত্য জানার তৃষ্ণা কেবল প্রধান বিচারপতিই নিবারণ করতে পারেন। আশা করি, আজ হোক-কাল হোক তিনি বিষয়টি স্পষ্ট করবেন। সরকার, সব রাজনৈতিক দলসহ দায়িত্বশীল মহলকে মনে রাখতে হবে, আমরা কখনই প্রকৃত গণতন্ত্রের স্বাদ পাইনি। অথচ গণতন্ত্র, জবাবদিহিমূলক, স্বচ্ছ শাসন ব্যবস্থার জন্য আমাদের চেয়ে জীবনদান কেউ করেনি। আমাদের চেয়ে কেউ জেল, জুলুম, নির্যাতন সহ্য করেনি। নিয়ন্ত্রিত গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা হামেশাই আমাদের কপালে জুটেছে। কখনো কম, কখনো বা বেশি; পার্থক্য এটুকুই। কিন্তু মহামারীর মতো গুজব যখন ছড়িয়ে পড়ে, তখন তা কল্যাণ বয়ে আনে না। গুজবে কান দেবেন না, এ কথা বলার আগে গুজব সৃষ্টির মতো সব কর্মকাণ্ড থেকে সবাইকেই বিরত থাকা উচিত।

এদিকে, সরকার তথ্যপ্রযুক্তি আইনের যে ৫৭ ধারা বহাল করেছিল সেই ৫৭ রশি থেকে আমাদের হাত মুক্ত করে দিতে আমরা পেশাদার সংবাদকর্মীরা অনেক অনুনয়-বিনয় করেছি। কিন্তু সরকার নিজেদের অবস্থান থেকে সরেনি। এই ধারার অপপ্রয়োগ কিছুটা কমে এসেছে উচ্চ আদালতের নির্দেশনার আলোকে। কিন্তু এ পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের পেশাদার সংবাদকর্মীদের অনেকেই এ মামলায় নাজেহাল হয়েছেন, জেলও খেটেছেন।

পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করলেও কর্মরত সংবাদকর্মীরা নিয়মিত বেতন পেলেও অনলাইন নিউজপোর্টাল এখনো বিজ্ঞাপন নামের সোনার হরিণ খুঁজে পায়নি। একুশ শতকের কান, সংবাদ প্রধান হলেও প্রযুক্তিনির্ভর অবাদ তথ্য প্রবাহের এই যুগে দেশ-বিদেশের সব পাঠকেরা প্রতিনিয়ত টাটকা খবর জানতে অনলাইন নির্ভরশীল। অফিস-আদালত থেকে চলতি পথে, বিমানবন্দর থেকে বাস, রেল, আকাশপথে স্মার্টফোনে নিয়ত খবরের তল্লাশি চালান। কিন্তু বিজ্ঞাপন দানের সময় মনস্তাত্ত্বিক কারণে সবাই এখনো প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াতেই বিজ্ঞাপন দেন।

আমি বিজ্ঞাপন চাওয়ার এতগুলো কথা বলিনি। আমি অবহিত করতে চাচ্ছি আমাদের নিউজপোর্টালের ইউরাল ব্লক করে রাখা হয়েছে। বিটিআরসিতে আমাদের সংবাদকর্মীরা যেতে যেতে পায়ের জুতো ছিঁড়ছেন। আমাদের হূদয়ে রক্তক্ষরণ হতো না, যদি আমরা দেশের প্রতি আনুগত্যকে প্রশ্নের ঊর্ধ্বে না রাখতাম, যদি আমরা সংবিধান ও আইন লংঘন করতাম। কিন্তু দেশ-বিদেশ থেকে কিছু কিছু পোর্টাল গোয়েবলসকে হার মানানো মিথ্যাচারের ওপর আমাদের রাষ্ট্রনায়ক থেকে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান নিয়ে বিতর্কিত নানান গুজবনির্ভর মিথ্যা ও ভিত্তিহীন খবর প্রচার করছে। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দূরে থাক, এসব বন্ধ পর্যন্ত করতে পারেনি সরকার। সত্যের গলা টিপে ধরে যেন, মিথ্যার দরজা খুলে দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে সরকারের ওপর মহল কতটা ভাবছেন, জানি না।

মহাত্মা গান্ধী থেকে জাতির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ বিশ্ববরেণ্য অসংখ্য রাজনীতিবিদ, রাষ্ট্রনায়ক মানবতার কল্যাণে জীবন-যৌবন উৎসর্গ করে গেলেও শান্তিতে নোবেল বিজয়ী হননি। এমনকি ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও মনীষী সর্বজন শ্রদ্ধেয় সাবেক এ পি জে আবুল কালাম আজাদ, অক্সফোর্ড পড়ুয়া অর্থনীতিবিদ ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংও নোবেল পুরস্কার পাননি। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দীর্ঘ সংগ্রামের পথ হেঁটে ১৯৯৬ সালে দীর্ঘ ২১ বছর পর দলকে ক্ষমতায় নিয়ে এসে রাষ্ট্র পরিচালনায় দক্ষতাই দেখাননি, সাফল্যই কুড়াননি, ভারতের সঙ্গে ৩০ বছরের গঙ্গাচুক্তিই করেননি, বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ অশান্ত পাহাড়ের সশস্ত্র শান্তিবাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ করতে যে রক্তক্ষয়, অস্ত্রক্ষয়, অর্থক্ষয় ও জীবনক্ষয় হয়েছে তার অবসান ঘটিয়ে শান্তিচুক্তি করেছিলেন; এনেছিলেন পাহাড়ের শান্তি ফিরিয়ে। তখনো অনেকে স্বপ্ন দেখেছেন, তিনি নোবেল পুরস্কার পাবেন।

এবার মিয়ানমারের সামরিক জান্তার গণহত্যা ও নির্যাতনের মুখে পালিয়ে আসা প্রায় নয় লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে যেভাবে সাহস ও মমতায় আশ্রয় দিয়েছেন, জায়গা দিয়েছেন, খাবার ও প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণ করছেন; সেখানে তিনি শান্তিতে নোবেল বিজয়ী হলে গোটা দেশ আনন্দের বন্যায় ভাসত। নোবেল পাননি বলে বিশ্ব রাজনীতিতে তার মানবিক নেতৃত্বের উচ্চতা খাটো হয়ে যায়নি। কিন্তু তোষামোদ সংস্কৃতির, অসুস্থ রাজনীতির মতলববাজির পথে যারা এ নিয়ে বাড়াবাড়ি করেছেন, মিথ্যাচার করেছেন তারাই বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার উচ্চতার ইমেজে আঁচড় বসিয়েছেন। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সাহিত্যে নোবেল পেয়েছেন, বাঙালি জাতি গর্বিত হয়েছে। অর্থনীতিতে বৃহত্তর ঢাকার সন্তান, ওপার বাংলার ড. অমর্ত্য সেন নোবেল পুরস্কার পাওয়ায় আমরা আনন্দিত হয়েছি। গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিতে নোবেল বিজয়ী হলে দেশবাসী আনন্দিত হয়েছে। আওয়ামী লীগসহ সব দলের নেতারা তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

কিন্তু একদিকে ওয়ান-ইলেভেনের সঙ্গে তার নেপথ্য সম্পৃক্ততার অভিযোগ, সেই সময়ে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা, আওয়ামী লীগের সঙ্গে বৈরী সম্পর্কের সূচনা ঘটায়। পরবর্তীতে পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের ঋণ সহায়তা প্রত্যাহারে তার নেতিবাচক ভূমিকা রয়েছে— এমন খবর এবং মার্কিন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনকে দিয়ে শেখ হাসিনার সরকার উত্খাত ষড়যন্ত্রের খবর তার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগকে যেমন দাঁড় করিয়েছে; তেমনি তিনি হারিয়েছেন তার স্বপ্নের গ্রামীণ ব্যাংক। আর বিশাল জনসমর্থিত রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা বাইরের নোবেল বিজয়ীদের হিরো মানলেও ড. ইউনূসকে দেশের মাটিতে সুদখোর জিরো বানিয়ে ছেড়েছে।

এ টানাপড়েনের মুখে শাসক দলের অনেক সুবিধাভোগী মোসাহেব বলতে দ্বিধা করেননি, ইউনূস নন, নোবেল পাওয়ার যোগ্য শেখ হাসিনা। অথচ বিষয় যদি হয় রাজনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালনা তাহলে ড. ইউনূসের চেয়ে উচ্চতায় শেখ হাসিনা অনেক উপরে। ড. ইউনূস নোবেল বিজয়ী হওয়ার আগেই শেখ হাসিনা এদেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের সভানেত্রীই নন, সংসদ সদস্যই নন, সংসদে বিরোধী দলের নেতাই নন, প্রধানমন্ত্রীও হয়ে গেছেন। জাতীয় জীবনে একেকজনের অবস্থান নিজ নিজ মহিমায় একেক রকম। এখানে যারা একে অন্যকে প্রতিযোগিতায় দাঁড় করান তারা মতলববাজ।

শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় পরিচয়, তিনি জাতির জনকের কন্যা। তার রাজনীতি, মানব কল্যাণে তার ভূমিকা, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে তার নেতৃত্ব ইতিহাস তাকে অন্য উচ্চতায় অমরত্ব দেবে। তিনি নোবেল বিজয়ী হলে এটি হবে তার প্রাপ্তির ইতিহাসে আরেকটি পালক মাত্র। এ নোবেল নিয়ে যখন হুলস্থূল ব্যাপার-স্যাপার, তখন তিনি এ নিয়ে কোনো কথাই বলেননি। একটি কথাই যথেষ্ট ছিল— ‘নোবেল পুরস্কারের চেয়ে মানুষের ভালোবাসাই আমার কাছে যথেষ্ট।’

আমরা একটা অস্থির, অশান্ত সময় অতিক্রম করছি। আমরা ছুটছি আগামী জাতীয় নির্বাচনের দিকে। এখনো কেউ জানে না, আগামী ভোট লড়াইয়ে শেষ পর্যন্ত অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক শক্তি বিএনপি অংশগ্রহণ করবে কিনা? এমনকি আমরা এটাও জানি না বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার যোগ্যতা নিয়ে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ হতে পারবেন কিনা? দুর্নীতি মামলার রায়ের খড়গ তার মাথায় ঝুলছে। রায়ে তিনি দণ্ডিত হলে ভোটযুদ্ধে অযোগ্য ঘোষিত হতে পারেন। আমাদের সুমহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্যদিয়ে জাতির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে স্বপ্ন দেখেছিলাম, জন্মের আঁতুড়ঘরে একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, শোষণমুক্ত সমাজের। আমরা এখনো সংবিধান ও আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নন, এমন কঠিন প্রয়োগের ভিতর দিয়ে একটি গণতান্ত্রিক সংসদীয় শাসন ব্যবস্থাকে শক্তিশালী ও প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পারিনি। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা যায়নি। নির্বাচন কমিশন স্বাধীনভাবে একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন দলীয় সরকারের অধীনে উপহার দিতে পারে, এমন বিশ্বাস ও আস্থা অর্জন করতে পারিনি। আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিপ্লব ঘটে গেলেও, বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সন্ত্রাসবাদ দমনে প্রশংসা কুড়ালেও, জাতীয় ঐক্যের সমঝোতার রাজনীতির সুস্থ সংস্কৃতি গড়ে তুলতে পারিনি। আমরা গুজবে ভাসতে চাই না, সত্যের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সুমহান মুক্তিযুদ্ধের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করে একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, শোষণমুক্ত, উন্নত, আধুনিক নিরাপদ বাংলাদেশ চাই।  আমরা বেকারত্বের দহন থেকে মুক্তি চাই। দলবাজি থেকে রাষ্ট্রীয় ও সরকারি প্রতিষ্ঠানকে মুক্ত করে সংবিধান অর্পিত দায়িত্ব পালনের বাহন হিসেবে দেখতে চাই।  ইয়াবার মতো সর্বগ্রাসী আগ্রাসনের কবল থেকে তরুণ প্রজন্মকে বাঁচাতে চাই। ব্লু হোয়েলের মতো মরণঘাতক তামাশাকে রুখতে চাই।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
সর্বশেষ খবর
‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়
‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা
ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব
টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব

১১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক
কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯
মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা শিকারে নিষেধাজ্ঞা
মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা শিকারে নিষেধাজ্ঞা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুইমারায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দাবিতে মানববন্ধন
গুইমারায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দাবিতে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা
কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার
নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে
৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল
কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ
ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন
শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন
গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন
শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু
টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের
পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি
মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি
পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাউড সিডিংয়ে কি খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি?
ক্লাউড সিডিংয়ে কি খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি?

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি
সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে