শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

প্রধান বিচারপতি কী বলবেন?

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
 প্রধান বিচারপতি কী বলবেন?

এক শ্বাসরুদ্ধকর গুমোট হাওয়া বইছে। সবার মাঝেই কমবেশি চাপা অস্থিরতা বিরাজ করছে। কৌতূহলের শেষ নেই। গণমাধ্যমে যত না খবর, তার চেয়ে বেশি মানুষের মুখে মুখে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিয়ত তোলপাড় হচ্ছে পিলে চমকানো যত খবরে। মানুষের সামনে যত না খবর তার চেয়ে গুজব আর গুজব। গুজবে ভাসছে দেশ, সমাজ, রাজনীতি। খবর হলো সেটি যার সত্যতা রয়েছে, যার শেকড় ও ভিত্তি রয়েছে।  গুজব সেটি যেটি চিত্তাকর্ষক, চাঞ্চল্য ও উত্তেজনা সৃষ্টি করলেও যার কোনো ভিত্তি নেই।

রোহিঙ্গা ইস্যু, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শান্তিতে নোবেল পাওয়া না পাওয়া, বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশে ফেরা না ফেরা সব আলোচনা, জল্পনা, কল্পনা ভেসে গেছে নানামুখী গুজবের জোয়ারে। আর গুজব রাতারাতি সব তৈরি হয়েছে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার সুপ্রিম কোর্ট খোলার একদিন আগে রাষ্ট্রপতির কাছে এক মাসের ছুটির আবেদন ও তা মঞ্জুর করার ঘটনাকে কেন্দ্র করে। বিএনপিপন্থি সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি এ নিয়ে সরকারকে সমালোচনার তীরে বিদ্ধ করেছে। অভিযোগ করেছে জোর করে প্রধান বিচারপতিকে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। এমনকি বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের নেতারাও অভিন্ন অভিযোগ এনে তাকে গৃহবন্দী করার অভিযোগও তুলেছিলেন।

অন্যদিকে, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছিলেন তিনি ছুটিতে গেছেন, তিনি ক্যান্সারজনিত রোগে আক্রান্ত। অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম গৃহবন্দীর অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বলেছিলেন, তিনি গৃহবন্দী নন, তিনি তার সরকারি বাসভবনেই আছেন। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, বিএনপি মিথ্যাচারে জনগণকে বিভ্রান্ত করতে চায়। এর মধ্যে প্রধান বিচারপতি সস্ত্রীক ঢাকেশ্বরী মন্দিরে লক্ষ্মীপূজার সন্ধ্যায় ছুটে যান। তিনি সেখানে পূজা সেরে প্রার্থনা করেছেন। এমনকি সেখানে উপস্থিত হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি অ্যাডভোকেট রানাদাশ গুপ্ত ও সুব্রত পুরকায়স্থের সঙ্গে আলাদা কথাবার্তাও বলেছেন। কী কথা বলেছেন, তা বিস্তারিত কেউ বলেননি। রানাদাশ গুপ্ত একজন ডিফেন্স কৌশলীই নন, যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটরই নন; সংখ্যালঘু সম্প্রদায়েরও নেতা। 

অন্যদিকে সুব্রত পুরকায়স্থ পূজা উদযাপন পরিষদের নেতাই নন, তিনি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন গণফোরামের প্রেসিডিয়াম সদস্য। সব পথজুড়েই যেন রহস্যের ছায়ামূর্তি হেঁটে যাচ্ছে। প্রধান বিচারপতি তার ছুটি নিয়ে দেশ তোলপাড় করা, রাজনীতিতে ঢেউ তোলা বিতর্কের ঝড় বইয়ে গেলেও কোনো কথা বলেননি। প্রধান বিচারপতি হওয়ার পর থেকে এমন কোনো সপ্তাহ নেই যে তিনি কথা বলেননি। বরং অতিকথনের জন্য প্রয়াত প্রবীণ পার্লামেন্টারিয়ান ও সংসদের আইন মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত কম কথা বলার পরামর্শ দিয়েছিলেন।

সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর রায় বাতিল করে দেওয়ায় সরকারের সঙ্গে বিচার বিভাগের যে বিরোধ দৃশ্যমান হয়ে উঠেছিল, সেখানে প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে দলীয় নেতারা রাজপথ পর্যন্ত তৃণমূল সমর্থকদের নিয়ে একহাত নেওয়া বক্তৃতা করেছেন। তাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করতেও সরকারের মন্ত্রীরা ছাড়েননি। সংসদে তো সরকারি দলের নেতারা রীতিমতো ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন। পরবর্তীতে ১৫ আগস্ট জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং ঈদের দিন বঙ্গভবন ও গণভবনে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান বিচারপতির শুভেচ্ছা বিনিময় অন্যদিকে জাতীয় জীবনে রোহিঙ্গা ইস্যু বড় হয়ে দেখা দেওয়ায় সব তলানিতে পড়ে যায়।

কিন্তু সরকারের সঙ্গে প্রধান বিচারপতির টানাপড়েন যে শেষ হয়নি, তা নিয়ে কমবেশি দেশের মানুষ অবহিত। এমনি পরিস্থিতিতে জল্পনা-কল্পনা ছিল প্রধান বিচারপতি অবকাশকালীন ছুটিতে দেশের বাইরে গেলেও ফিরে এসে তার দায়িত্ব পালন করবেন কিনা? কিন্তু অবকাশকালীন ছুটির শেষ দিন ফের ছুটির আবেদন করে যে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে, তা কেবল প্রধান বিচারপতির বক্তব্যের মাধ্যমেই সমাধান আসতে পারে। নানা মহলে যত কথাবার্তাই হোক না কেন, সব বিতর্কের অবসান ঘটতে পারে এ নিয়ে প্রধান বিচারপতির দেওয়া বক্তব্যের মধ্য দিয়ে।

ইতিমধ্যে প্রধান বিচারপতি সস্ত্রীক অস্ট্রেলিয়ার তিন বছরের মাল্টিপল ভিসা নিয়েছেন। যে কোনো মুহূর্তে তিনি সেখানে চলে যেতে পারেন। তার ছুটির আবেদন গ্রহণ করার মধ্য দিয়ে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞাকে রাষ্ট্রপতি অস্থায়ী প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব দিয়েছেন। সার্বিক পরিস্থিতি মিলিয়ে সবার আগ্রহ এখন প্রধান বিচারপতির দিতেই। এ নিয়ে তার বক্তব্য আসার পরই সব বিতর্কের অবসান ঘটবে বলে পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন। যখন দুই পক্ষের টানাপড়েনের মুখে কোনো ঘটনা ঘটে তখন উভয় পক্ষের বক্তব্য না পাওয়া পর্যন্ত মূলত জানা যায় না সেই সত্য, যেটি আসলে ঘটেছে। এই কৌতূহল ও সত্য জানার তৃষ্ণা কেবল প্রধান বিচারপতিই নিবারণ করতে পারেন। আশা করি, আজ হোক-কাল হোক তিনি বিষয়টি স্পষ্ট করবেন। সরকার, সব রাজনৈতিক দলসহ দায়িত্বশীল মহলকে মনে রাখতে হবে, আমরা কখনই প্রকৃত গণতন্ত্রের স্বাদ পাইনি। অথচ গণতন্ত্র, জবাবদিহিমূলক, স্বচ্ছ শাসন ব্যবস্থার জন্য আমাদের চেয়ে জীবনদান কেউ করেনি। আমাদের চেয়ে কেউ জেল, জুলুম, নির্যাতন সহ্য করেনি। নিয়ন্ত্রিত গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা হামেশাই আমাদের কপালে জুটেছে। কখনো কম, কখনো বা বেশি; পার্থক্য এটুকুই। কিন্তু মহামারীর মতো গুজব যখন ছড়িয়ে পড়ে, তখন তা কল্যাণ বয়ে আনে না। গুজবে কান দেবেন না, এ কথা বলার আগে গুজব সৃষ্টির মতো সব কর্মকাণ্ড থেকে সবাইকেই বিরত থাকা উচিত।

এদিকে, সরকার তথ্যপ্রযুক্তি আইনের যে ৫৭ ধারা বহাল করেছিল সেই ৫৭ রশি থেকে আমাদের হাত মুক্ত করে দিতে আমরা পেশাদার সংবাদকর্মীরা অনেক অনুনয়-বিনয় করেছি। কিন্তু সরকার নিজেদের অবস্থান থেকে সরেনি। এই ধারার অপপ্রয়োগ কিছুটা কমে এসেছে উচ্চ আদালতের নির্দেশনার আলোকে। কিন্তু এ পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের পেশাদার সংবাদকর্মীদের অনেকেই এ মামলায় নাজেহাল হয়েছেন, জেলও খেটেছেন।

পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করলেও কর্মরত সংবাদকর্মীরা নিয়মিত বেতন পেলেও অনলাইন নিউজপোর্টাল এখনো বিজ্ঞাপন নামের সোনার হরিণ খুঁজে পায়নি। একুশ শতকের কান, সংবাদ প্রধান হলেও প্রযুক্তিনির্ভর অবাদ তথ্য প্রবাহের এই যুগে দেশ-বিদেশের সব পাঠকেরা প্রতিনিয়ত টাটকা খবর জানতে অনলাইন নির্ভরশীল। অফিস-আদালত থেকে চলতি পথে, বিমানবন্দর থেকে বাস, রেল, আকাশপথে স্মার্টফোনে নিয়ত খবরের তল্লাশি চালান। কিন্তু বিজ্ঞাপন দানের সময় মনস্তাত্ত্বিক কারণে সবাই এখনো প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াতেই বিজ্ঞাপন দেন।

আমি বিজ্ঞাপন চাওয়ার এতগুলো কথা বলিনি। আমি অবহিত করতে চাচ্ছি আমাদের নিউজপোর্টালের ইউরাল ব্লক করে রাখা হয়েছে। বিটিআরসিতে আমাদের সংবাদকর্মীরা যেতে যেতে পায়ের জুতো ছিঁড়ছেন। আমাদের হূদয়ে রক্তক্ষরণ হতো না, যদি আমরা দেশের প্রতি আনুগত্যকে প্রশ্নের ঊর্ধ্বে না রাখতাম, যদি আমরা সংবিধান ও আইন লংঘন করতাম। কিন্তু দেশ-বিদেশ থেকে কিছু কিছু পোর্টাল গোয়েবলসকে হার মানানো মিথ্যাচারের ওপর আমাদের রাষ্ট্রনায়ক থেকে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান নিয়ে বিতর্কিত নানান গুজবনির্ভর মিথ্যা ও ভিত্তিহীন খবর প্রচার করছে। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দূরে থাক, এসব বন্ধ পর্যন্ত করতে পারেনি সরকার। সত্যের গলা টিপে ধরে যেন, মিথ্যার দরজা খুলে দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে সরকারের ওপর মহল কতটা ভাবছেন, জানি না।

মহাত্মা গান্ধী থেকে জাতির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ বিশ্ববরেণ্য অসংখ্য রাজনীতিবিদ, রাষ্ট্রনায়ক মানবতার কল্যাণে জীবন-যৌবন উৎসর্গ করে গেলেও শান্তিতে নোবেল বিজয়ী হননি। এমনকি ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও মনীষী সর্বজন শ্রদ্ধেয় সাবেক এ পি জে আবুল কালাম আজাদ, অক্সফোর্ড পড়ুয়া অর্থনীতিবিদ ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংও নোবেল পুরস্কার পাননি। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দীর্ঘ সংগ্রামের পথ হেঁটে ১৯৯৬ সালে দীর্ঘ ২১ বছর পর দলকে ক্ষমতায় নিয়ে এসে রাষ্ট্র পরিচালনায় দক্ষতাই দেখাননি, সাফল্যই কুড়াননি, ভারতের সঙ্গে ৩০ বছরের গঙ্গাচুক্তিই করেননি, বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ অশান্ত পাহাড়ের সশস্ত্র শান্তিবাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ করতে যে রক্তক্ষয়, অস্ত্রক্ষয়, অর্থক্ষয় ও জীবনক্ষয় হয়েছে তার অবসান ঘটিয়ে শান্তিচুক্তি করেছিলেন; এনেছিলেন পাহাড়ের শান্তি ফিরিয়ে। তখনো অনেকে স্বপ্ন দেখেছেন, তিনি নোবেল পুরস্কার পাবেন।

এবার মিয়ানমারের সামরিক জান্তার গণহত্যা ও নির্যাতনের মুখে পালিয়ে আসা প্রায় নয় লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে যেভাবে সাহস ও মমতায় আশ্রয় দিয়েছেন, জায়গা দিয়েছেন, খাবার ও প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণ করছেন; সেখানে তিনি শান্তিতে নোবেল বিজয়ী হলে গোটা দেশ আনন্দের বন্যায় ভাসত। নোবেল পাননি বলে বিশ্ব রাজনীতিতে তার মানবিক নেতৃত্বের উচ্চতা খাটো হয়ে যায়নি। কিন্তু তোষামোদ সংস্কৃতির, অসুস্থ রাজনীতির মতলববাজির পথে যারা এ নিয়ে বাড়াবাড়ি করেছেন, মিথ্যাচার করেছেন তারাই বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার উচ্চতার ইমেজে আঁচড় বসিয়েছেন। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সাহিত্যে নোবেল পেয়েছেন, বাঙালি জাতি গর্বিত হয়েছে। অর্থনীতিতে বৃহত্তর ঢাকার সন্তান, ওপার বাংলার ড. অমর্ত্য সেন নোবেল পুরস্কার পাওয়ায় আমরা আনন্দিত হয়েছি। গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিতে নোবেল বিজয়ী হলে দেশবাসী আনন্দিত হয়েছে। আওয়ামী লীগসহ সব দলের নেতারা তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

কিন্তু একদিকে ওয়ান-ইলেভেনের সঙ্গে তার নেপথ্য সম্পৃক্ততার অভিযোগ, সেই সময়ে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা, আওয়ামী লীগের সঙ্গে বৈরী সম্পর্কের সূচনা ঘটায়। পরবর্তীতে পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের ঋণ সহায়তা প্রত্যাহারে তার নেতিবাচক ভূমিকা রয়েছে— এমন খবর এবং মার্কিন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনকে দিয়ে শেখ হাসিনার সরকার উত্খাত ষড়যন্ত্রের খবর তার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগকে যেমন দাঁড় করিয়েছে; তেমনি তিনি হারিয়েছেন তার স্বপ্নের গ্রামীণ ব্যাংক। আর বিশাল জনসমর্থিত রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা বাইরের নোবেল বিজয়ীদের হিরো মানলেও ড. ইউনূসকে দেশের মাটিতে সুদখোর জিরো বানিয়ে ছেড়েছে।

এ টানাপড়েনের মুখে শাসক দলের অনেক সুবিধাভোগী মোসাহেব বলতে দ্বিধা করেননি, ইউনূস নন, নোবেল পাওয়ার যোগ্য শেখ হাসিনা। অথচ বিষয় যদি হয় রাজনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালনা তাহলে ড. ইউনূসের চেয়ে উচ্চতায় শেখ হাসিনা অনেক উপরে। ড. ইউনূস নোবেল বিজয়ী হওয়ার আগেই শেখ হাসিনা এদেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের সভানেত্রীই নন, সংসদ সদস্যই নন, সংসদে বিরোধী দলের নেতাই নন, প্রধানমন্ত্রীও হয়ে গেছেন। জাতীয় জীবনে একেকজনের অবস্থান নিজ নিজ মহিমায় একেক রকম। এখানে যারা একে অন্যকে প্রতিযোগিতায় দাঁড় করান তারা মতলববাজ।

শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় পরিচয়, তিনি জাতির জনকের কন্যা। তার রাজনীতি, মানব কল্যাণে তার ভূমিকা, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে তার নেতৃত্ব ইতিহাস তাকে অন্য উচ্চতায় অমরত্ব দেবে। তিনি নোবেল বিজয়ী হলে এটি হবে তার প্রাপ্তির ইতিহাসে আরেকটি পালক মাত্র। এ নোবেল নিয়ে যখন হুলস্থূল ব্যাপার-স্যাপার, তখন তিনি এ নিয়ে কোনো কথাই বলেননি। একটি কথাই যথেষ্ট ছিল— ‘নোবেল পুরস্কারের চেয়ে মানুষের ভালোবাসাই আমার কাছে যথেষ্ট।’

আমরা একটা অস্থির, অশান্ত সময় অতিক্রম করছি। আমরা ছুটছি আগামী জাতীয় নির্বাচনের দিকে। এখনো কেউ জানে না, আগামী ভোট লড়াইয়ে শেষ পর্যন্ত অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক শক্তি বিএনপি অংশগ্রহণ করবে কিনা? এমনকি আমরা এটাও জানি না বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার যোগ্যতা নিয়ে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ হতে পারবেন কিনা? দুর্নীতি মামলার রায়ের খড়গ তার মাথায় ঝুলছে। রায়ে তিনি দণ্ডিত হলে ভোটযুদ্ধে অযোগ্য ঘোষিত হতে পারেন। আমাদের সুমহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্যদিয়ে জাতির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে স্বপ্ন দেখেছিলাম, জন্মের আঁতুড়ঘরে একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, শোষণমুক্ত সমাজের। আমরা এখনো সংবিধান ও আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নন, এমন কঠিন প্রয়োগের ভিতর দিয়ে একটি গণতান্ত্রিক সংসদীয় শাসন ব্যবস্থাকে শক্তিশালী ও প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পারিনি। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা যায়নি। নির্বাচন কমিশন স্বাধীনভাবে একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন দলীয় সরকারের অধীনে উপহার দিতে পারে, এমন বিশ্বাস ও আস্থা অর্জন করতে পারিনি। আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিপ্লব ঘটে গেলেও, বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সন্ত্রাসবাদ দমনে প্রশংসা কুড়ালেও, জাতীয় ঐক্যের সমঝোতার রাজনীতির সুস্থ সংস্কৃতি গড়ে তুলতে পারিনি। আমরা গুজবে ভাসতে চাই না, সত্যের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সুমহান মুক্তিযুদ্ধের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করে একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, শোষণমুক্ত, উন্নত, আধুনিক নিরাপদ বাংলাদেশ চাই।  আমরা বেকারত্বের দহন থেকে মুক্তি চাই। দলবাজি থেকে রাষ্ট্রীয় ও সরকারি প্রতিষ্ঠানকে মুক্ত করে সংবিধান অর্পিত দায়িত্ব পালনের বাহন হিসেবে দেখতে চাই।  ইয়াবার মতো সর্বগ্রাসী আগ্রাসনের কবল থেকে তরুণ প্রজন্মকে বাঁচাতে চাই। ব্লু হোয়েলের মতো মরণঘাতক তামাশাকে রুখতে চাই।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা
ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো
২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’
‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের
মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!
আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি কমতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তিনজনের কারাদণ্ড
গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তিনজনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাখরাবাদ গ্যাসের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, জরিমানা আদায়
বাখরাবাদ গ্যাসের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, জরিমানা আদায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাশকতার শঙ্কায় দেশের সব বিমানবন্দরকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
নাশকতার শঙ্কায় দেশের সব বিমানবন্দরকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দর এলাকায় মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ
চট্টগ্রাম বন্দর এলাকায় মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে জুয়া খেলায় হেরে পার্টনারকে হত্যা, আসামির যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে জুয়া খেলায় হেরে পার্টনারকে হত্যা, আসামির যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পরে নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি
হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পরে নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোজ্যতেলের বাজার স্বাভাবিক রাখতে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা চাইলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোজ্যতেলের বাজার স্বাভাবিক রাখতে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা চাইলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিলনায়তনে বসেছে ছায়া আদালত, বিচারকের আসনে শিক্ষকরা
মিলনায়তনে বসেছে ছায়া আদালত, বিচারকের আসনে শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ বাছাই: স্লোভেনিয়ার জার্সিতে নামতে পারছেন না ম্যানইউ তারকা
বিশ্বকাপ বাছাই: স্লোভেনিয়ার জার্সিতে নামতে পারছেন না ম্যানইউ তারকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিনেস বুকে পলকের নাম
গিনেস বুকে পলকের নাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রলারের ধাক্কায় ব্রিজ ভেঙে খালে, তিন গ্রামের মানুষ বিপাকে
ট্রলারের ধাক্কায় ব্রিজ ভেঙে খালে, তিন গ্রামের মানুষ বিপাকে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কপাল খুলল চালোবার
কপাল খুলল চালোবার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল
ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে