শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

প্রধান বিচারপতি কী বলবেন?

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
 প্রধান বিচারপতি কী বলবেন?

এক শ্বাসরুদ্ধকর গুমোট হাওয়া বইছে। সবার মাঝেই কমবেশি চাপা অস্থিরতা বিরাজ করছে। কৌতূহলের শেষ নেই। গণমাধ্যমে যত না খবর, তার চেয়ে বেশি মানুষের মুখে মুখে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিয়ত তোলপাড় হচ্ছে পিলে চমকানো যত খবরে। মানুষের সামনে যত না খবর তার চেয়ে গুজব আর গুজব। গুজবে ভাসছে দেশ, সমাজ, রাজনীতি। খবর হলো সেটি যার সত্যতা রয়েছে, যার শেকড় ও ভিত্তি রয়েছে।  গুজব সেটি যেটি চিত্তাকর্ষক, চাঞ্চল্য ও উত্তেজনা সৃষ্টি করলেও যার কোনো ভিত্তি নেই।

রোহিঙ্গা ইস্যু, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শান্তিতে নোবেল পাওয়া না পাওয়া, বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশে ফেরা না ফেরা সব আলোচনা, জল্পনা, কল্পনা ভেসে গেছে নানামুখী গুজবের জোয়ারে। আর গুজব রাতারাতি সব তৈরি হয়েছে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার সুপ্রিম কোর্ট খোলার একদিন আগে রাষ্ট্রপতির কাছে এক মাসের ছুটির আবেদন ও তা মঞ্জুর করার ঘটনাকে কেন্দ্র করে। বিএনপিপন্থি সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি এ নিয়ে সরকারকে সমালোচনার তীরে বিদ্ধ করেছে। অভিযোগ করেছে জোর করে প্রধান বিচারপতিকে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। এমনকি বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের নেতারাও অভিন্ন অভিযোগ এনে তাকে গৃহবন্দী করার অভিযোগও তুলেছিলেন।

অন্যদিকে, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছিলেন তিনি ছুটিতে গেছেন, তিনি ক্যান্সারজনিত রোগে আক্রান্ত। অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম গৃহবন্দীর অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বলেছিলেন, তিনি গৃহবন্দী নন, তিনি তার সরকারি বাসভবনেই আছেন। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, বিএনপি মিথ্যাচারে জনগণকে বিভ্রান্ত করতে চায়। এর মধ্যে প্রধান বিচারপতি সস্ত্রীক ঢাকেশ্বরী মন্দিরে লক্ষ্মীপূজার সন্ধ্যায় ছুটে যান। তিনি সেখানে পূজা সেরে প্রার্থনা করেছেন। এমনকি সেখানে উপস্থিত হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি অ্যাডভোকেট রানাদাশ গুপ্ত ও সুব্রত পুরকায়স্থের সঙ্গে আলাদা কথাবার্তাও বলেছেন। কী কথা বলেছেন, তা বিস্তারিত কেউ বলেননি। রানাদাশ গুপ্ত একজন ডিফেন্স কৌশলীই নন, যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটরই নন; সংখ্যালঘু সম্প্রদায়েরও নেতা। 

অন্যদিকে সুব্রত পুরকায়স্থ পূজা উদযাপন পরিষদের নেতাই নন, তিনি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন গণফোরামের প্রেসিডিয়াম সদস্য। সব পথজুড়েই যেন রহস্যের ছায়ামূর্তি হেঁটে যাচ্ছে। প্রধান বিচারপতি তার ছুটি নিয়ে দেশ তোলপাড় করা, রাজনীতিতে ঢেউ তোলা বিতর্কের ঝড় বইয়ে গেলেও কোনো কথা বলেননি। প্রধান বিচারপতি হওয়ার পর থেকে এমন কোনো সপ্তাহ নেই যে তিনি কথা বলেননি। বরং অতিকথনের জন্য প্রয়াত প্রবীণ পার্লামেন্টারিয়ান ও সংসদের আইন মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত কম কথা বলার পরামর্শ দিয়েছিলেন।

সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর রায় বাতিল করে দেওয়ায় সরকারের সঙ্গে বিচার বিভাগের যে বিরোধ দৃশ্যমান হয়ে উঠেছিল, সেখানে প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে দলীয় নেতারা রাজপথ পর্যন্ত তৃণমূল সমর্থকদের নিয়ে একহাত নেওয়া বক্তৃতা করেছেন। তাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করতেও সরকারের মন্ত্রীরা ছাড়েননি। সংসদে তো সরকারি দলের নেতারা রীতিমতো ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন। পরবর্তীতে ১৫ আগস্ট জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং ঈদের দিন বঙ্গভবন ও গণভবনে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান বিচারপতির শুভেচ্ছা বিনিময় অন্যদিকে জাতীয় জীবনে রোহিঙ্গা ইস্যু বড় হয়ে দেখা দেওয়ায় সব তলানিতে পড়ে যায়।

কিন্তু সরকারের সঙ্গে প্রধান বিচারপতির টানাপড়েন যে শেষ হয়নি, তা নিয়ে কমবেশি দেশের মানুষ অবহিত। এমনি পরিস্থিতিতে জল্পনা-কল্পনা ছিল প্রধান বিচারপতি অবকাশকালীন ছুটিতে দেশের বাইরে গেলেও ফিরে এসে তার দায়িত্ব পালন করবেন কিনা? কিন্তু অবকাশকালীন ছুটির শেষ দিন ফের ছুটির আবেদন করে যে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে, তা কেবল প্রধান বিচারপতির বক্তব্যের মাধ্যমেই সমাধান আসতে পারে। নানা মহলে যত কথাবার্তাই হোক না কেন, সব বিতর্কের অবসান ঘটতে পারে এ নিয়ে প্রধান বিচারপতির দেওয়া বক্তব্যের মধ্য দিয়ে।

ইতিমধ্যে প্রধান বিচারপতি সস্ত্রীক অস্ট্রেলিয়ার তিন বছরের মাল্টিপল ভিসা নিয়েছেন। যে কোনো মুহূর্তে তিনি সেখানে চলে যেতে পারেন। তার ছুটির আবেদন গ্রহণ করার মধ্য দিয়ে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞাকে রাষ্ট্রপতি অস্থায়ী প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব দিয়েছেন। সার্বিক পরিস্থিতি মিলিয়ে সবার আগ্রহ এখন প্রধান বিচারপতির দিতেই। এ নিয়ে তার বক্তব্য আসার পরই সব বিতর্কের অবসান ঘটবে বলে পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন। যখন দুই পক্ষের টানাপড়েনের মুখে কোনো ঘটনা ঘটে তখন উভয় পক্ষের বক্তব্য না পাওয়া পর্যন্ত মূলত জানা যায় না সেই সত্য, যেটি আসলে ঘটেছে। এই কৌতূহল ও সত্য জানার তৃষ্ণা কেবল প্রধান বিচারপতিই নিবারণ করতে পারেন। আশা করি, আজ হোক-কাল হোক তিনি বিষয়টি স্পষ্ট করবেন। সরকার, সব রাজনৈতিক দলসহ দায়িত্বশীল মহলকে মনে রাখতে হবে, আমরা কখনই প্রকৃত গণতন্ত্রের স্বাদ পাইনি। অথচ গণতন্ত্র, জবাবদিহিমূলক, স্বচ্ছ শাসন ব্যবস্থার জন্য আমাদের চেয়ে জীবনদান কেউ করেনি। আমাদের চেয়ে কেউ জেল, জুলুম, নির্যাতন সহ্য করেনি। নিয়ন্ত্রিত গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা হামেশাই আমাদের কপালে জুটেছে। কখনো কম, কখনো বা বেশি; পার্থক্য এটুকুই। কিন্তু মহামারীর মতো গুজব যখন ছড়িয়ে পড়ে, তখন তা কল্যাণ বয়ে আনে না। গুজবে কান দেবেন না, এ কথা বলার আগে গুজব সৃষ্টির মতো সব কর্মকাণ্ড থেকে সবাইকেই বিরত থাকা উচিত।

এদিকে, সরকার তথ্যপ্রযুক্তি আইনের যে ৫৭ ধারা বহাল করেছিল সেই ৫৭ রশি থেকে আমাদের হাত মুক্ত করে দিতে আমরা পেশাদার সংবাদকর্মীরা অনেক অনুনয়-বিনয় করেছি। কিন্তু সরকার নিজেদের অবস্থান থেকে সরেনি। এই ধারার অপপ্রয়োগ কিছুটা কমে এসেছে উচ্চ আদালতের নির্দেশনার আলোকে। কিন্তু এ পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের পেশাদার সংবাদকর্মীদের অনেকেই এ মামলায় নাজেহাল হয়েছেন, জেলও খেটেছেন।

পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করলেও কর্মরত সংবাদকর্মীরা নিয়মিত বেতন পেলেও অনলাইন নিউজপোর্টাল এখনো বিজ্ঞাপন নামের সোনার হরিণ খুঁজে পায়নি। একুশ শতকের কান, সংবাদ প্রধান হলেও প্রযুক্তিনির্ভর অবাদ তথ্য প্রবাহের এই যুগে দেশ-বিদেশের সব পাঠকেরা প্রতিনিয়ত টাটকা খবর জানতে অনলাইন নির্ভরশীল। অফিস-আদালত থেকে চলতি পথে, বিমানবন্দর থেকে বাস, রেল, আকাশপথে স্মার্টফোনে নিয়ত খবরের তল্লাশি চালান। কিন্তু বিজ্ঞাপন দানের সময় মনস্তাত্ত্বিক কারণে সবাই এখনো প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াতেই বিজ্ঞাপন দেন।

আমি বিজ্ঞাপন চাওয়ার এতগুলো কথা বলিনি। আমি অবহিত করতে চাচ্ছি আমাদের নিউজপোর্টালের ইউরাল ব্লক করে রাখা হয়েছে। বিটিআরসিতে আমাদের সংবাদকর্মীরা যেতে যেতে পায়ের জুতো ছিঁড়ছেন। আমাদের হূদয়ে রক্তক্ষরণ হতো না, যদি আমরা দেশের প্রতি আনুগত্যকে প্রশ্নের ঊর্ধ্বে না রাখতাম, যদি আমরা সংবিধান ও আইন লংঘন করতাম। কিন্তু দেশ-বিদেশ থেকে কিছু কিছু পোর্টাল গোয়েবলসকে হার মানানো মিথ্যাচারের ওপর আমাদের রাষ্ট্রনায়ক থেকে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান নিয়ে বিতর্কিত নানান গুজবনির্ভর মিথ্যা ও ভিত্তিহীন খবর প্রচার করছে। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দূরে থাক, এসব বন্ধ পর্যন্ত করতে পারেনি সরকার। সত্যের গলা টিপে ধরে যেন, মিথ্যার দরজা খুলে দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে সরকারের ওপর মহল কতটা ভাবছেন, জানি না।

মহাত্মা গান্ধী থেকে জাতির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ বিশ্ববরেণ্য অসংখ্য রাজনীতিবিদ, রাষ্ট্রনায়ক মানবতার কল্যাণে জীবন-যৌবন উৎসর্গ করে গেলেও শান্তিতে নোবেল বিজয়ী হননি। এমনকি ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও মনীষী সর্বজন শ্রদ্ধেয় সাবেক এ পি জে আবুল কালাম আজাদ, অক্সফোর্ড পড়ুয়া অর্থনীতিবিদ ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংও নোবেল পুরস্কার পাননি। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দীর্ঘ সংগ্রামের পথ হেঁটে ১৯৯৬ সালে দীর্ঘ ২১ বছর পর দলকে ক্ষমতায় নিয়ে এসে রাষ্ট্র পরিচালনায় দক্ষতাই দেখাননি, সাফল্যই কুড়াননি, ভারতের সঙ্গে ৩০ বছরের গঙ্গাচুক্তিই করেননি, বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ অশান্ত পাহাড়ের সশস্ত্র শান্তিবাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ করতে যে রক্তক্ষয়, অস্ত্রক্ষয়, অর্থক্ষয় ও জীবনক্ষয় হয়েছে তার অবসান ঘটিয়ে শান্তিচুক্তি করেছিলেন; এনেছিলেন পাহাড়ের শান্তি ফিরিয়ে। তখনো অনেকে স্বপ্ন দেখেছেন, তিনি নোবেল পুরস্কার পাবেন।

এবার মিয়ানমারের সামরিক জান্তার গণহত্যা ও নির্যাতনের মুখে পালিয়ে আসা প্রায় নয় লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে যেভাবে সাহস ও মমতায় আশ্রয় দিয়েছেন, জায়গা দিয়েছেন, খাবার ও প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণ করছেন; সেখানে তিনি শান্তিতে নোবেল বিজয়ী হলে গোটা দেশ আনন্দের বন্যায় ভাসত। নোবেল পাননি বলে বিশ্ব রাজনীতিতে তার মানবিক নেতৃত্বের উচ্চতা খাটো হয়ে যায়নি। কিন্তু তোষামোদ সংস্কৃতির, অসুস্থ রাজনীতির মতলববাজির পথে যারা এ নিয়ে বাড়াবাড়ি করেছেন, মিথ্যাচার করেছেন তারাই বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার উচ্চতার ইমেজে আঁচড় বসিয়েছেন। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সাহিত্যে নোবেল পেয়েছেন, বাঙালি জাতি গর্বিত হয়েছে। অর্থনীতিতে বৃহত্তর ঢাকার সন্তান, ওপার বাংলার ড. অমর্ত্য সেন নোবেল পুরস্কার পাওয়ায় আমরা আনন্দিত হয়েছি। গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিতে নোবেল বিজয়ী হলে দেশবাসী আনন্দিত হয়েছে। আওয়ামী লীগসহ সব দলের নেতারা তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

কিন্তু একদিকে ওয়ান-ইলেভেনের সঙ্গে তার নেপথ্য সম্পৃক্ততার অভিযোগ, সেই সময়ে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা, আওয়ামী লীগের সঙ্গে বৈরী সম্পর্কের সূচনা ঘটায়। পরবর্তীতে পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের ঋণ সহায়তা প্রত্যাহারে তার নেতিবাচক ভূমিকা রয়েছে— এমন খবর এবং মার্কিন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনকে দিয়ে শেখ হাসিনার সরকার উত্খাত ষড়যন্ত্রের খবর তার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগকে যেমন দাঁড় করিয়েছে; তেমনি তিনি হারিয়েছেন তার স্বপ্নের গ্রামীণ ব্যাংক। আর বিশাল জনসমর্থিত রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা বাইরের নোবেল বিজয়ীদের হিরো মানলেও ড. ইউনূসকে দেশের মাটিতে সুদখোর জিরো বানিয়ে ছেড়েছে।

এ টানাপড়েনের মুখে শাসক দলের অনেক সুবিধাভোগী মোসাহেব বলতে দ্বিধা করেননি, ইউনূস নন, নোবেল পাওয়ার যোগ্য শেখ হাসিনা। অথচ বিষয় যদি হয় রাজনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালনা তাহলে ড. ইউনূসের চেয়ে উচ্চতায় শেখ হাসিনা অনেক উপরে। ড. ইউনূস নোবেল বিজয়ী হওয়ার আগেই শেখ হাসিনা এদেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের সভানেত্রীই নন, সংসদ সদস্যই নন, সংসদে বিরোধী দলের নেতাই নন, প্রধানমন্ত্রীও হয়ে গেছেন। জাতীয় জীবনে একেকজনের অবস্থান নিজ নিজ মহিমায় একেক রকম। এখানে যারা একে অন্যকে প্রতিযোগিতায় দাঁড় করান তারা মতলববাজ।

শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় পরিচয়, তিনি জাতির জনকের কন্যা। তার রাজনীতি, মানব কল্যাণে তার ভূমিকা, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে তার নেতৃত্ব ইতিহাস তাকে অন্য উচ্চতায় অমরত্ব দেবে। তিনি নোবেল বিজয়ী হলে এটি হবে তার প্রাপ্তির ইতিহাসে আরেকটি পালক মাত্র। এ নোবেল নিয়ে যখন হুলস্থূল ব্যাপার-স্যাপার, তখন তিনি এ নিয়ে কোনো কথাই বলেননি। একটি কথাই যথেষ্ট ছিল— ‘নোবেল পুরস্কারের চেয়ে মানুষের ভালোবাসাই আমার কাছে যথেষ্ট।’

আমরা একটা অস্থির, অশান্ত সময় অতিক্রম করছি। আমরা ছুটছি আগামী জাতীয় নির্বাচনের দিকে। এখনো কেউ জানে না, আগামী ভোট লড়াইয়ে শেষ পর্যন্ত অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক শক্তি বিএনপি অংশগ্রহণ করবে কিনা? এমনকি আমরা এটাও জানি না বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার যোগ্যতা নিয়ে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ হতে পারবেন কিনা? দুর্নীতি মামলার রায়ের খড়গ তার মাথায় ঝুলছে। রায়ে তিনি দণ্ডিত হলে ভোটযুদ্ধে অযোগ্য ঘোষিত হতে পারেন। আমাদের সুমহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্যদিয়ে জাতির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে স্বপ্ন দেখেছিলাম, জন্মের আঁতুড়ঘরে একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, শোষণমুক্ত সমাজের। আমরা এখনো সংবিধান ও আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নন, এমন কঠিন প্রয়োগের ভিতর দিয়ে একটি গণতান্ত্রিক সংসদীয় শাসন ব্যবস্থাকে শক্তিশালী ও প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পারিনি। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা যায়নি। নির্বাচন কমিশন স্বাধীনভাবে একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন দলীয় সরকারের অধীনে উপহার দিতে পারে, এমন বিশ্বাস ও আস্থা অর্জন করতে পারিনি। আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিপ্লব ঘটে গেলেও, বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সন্ত্রাসবাদ দমনে প্রশংসা কুড়ালেও, জাতীয় ঐক্যের সমঝোতার রাজনীতির সুস্থ সংস্কৃতি গড়ে তুলতে পারিনি। আমরা গুজবে ভাসতে চাই না, সত্যের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সুমহান মুক্তিযুদ্ধের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করে একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, শোষণমুক্ত, উন্নত, আধুনিক নিরাপদ বাংলাদেশ চাই।  আমরা বেকারত্বের দহন থেকে মুক্তি চাই। দলবাজি থেকে রাষ্ট্রীয় ও সরকারি প্রতিষ্ঠানকে মুক্ত করে সংবিধান অর্পিত দায়িত্ব পালনের বাহন হিসেবে দেখতে চাই।  ইয়াবার মতো সর্বগ্রাসী আগ্রাসনের কবল থেকে তরুণ প্রজন্মকে বাঁচাতে চাই। ব্লু হোয়েলের মতো মরণঘাতক তামাশাকে রুখতে চাই।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লার হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
কুমিল্লার হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

১৬ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

২ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে