শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

মাদক মাফিয়ারা থেমে থাকে না!

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
মাদক মাফিয়ারা থেমে থাকে না!

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. জামাল উদ্দীন আহমেদ ৬ ফেব্রুয়ারি দুপুর ১২টা ৩৪ মিনিটে তার ফেসবুক ওয়ালে পোস্ট দিয়েছেন, ‘গুজব ছড়ানো হয়েছে, আমাকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর থেকে বদলি করা হয়েছে। এমনকি টিভিস্ক্রলেও প্রচার করা হয়েছে। ওরা থেমে নেই।’ এ পোস্টটি নানান রকম আলোচনায় এসেছে। সিভিল প্রশাসনে চৌকস কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিত মো. জামাল উদ্দীন আহমেদ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর ভিন্ন বাস্তবতার মুখোমুখি হয়েছেন বোধগম্য কারণেই। যা হাড়ে হাড়ে টের পেতে নিশ্চয়ই বেশি সময় লাগেনি মেধাবী এ কর্মকর্তার। এমনকি তিনি এতটাই টের পেয়েছেন যে, ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন তার অবস্থা সম্পর্কে। কিন্তু তার পোস্টে কিঞ্চিৎ সংশোধন প্রস্তাব আনা যেতে পারে যথেষ্ট বিনয়ের সঙ্গে। তিনি বলেছেন, ‘...ওরা থেমে নেই।’ বাস্তবতার আলোকে বাক্যটি হওয়া উচিত, ‘ওরা থেমে থাকে না।’ আসলে মাদক মাফিয়ারা কখনোই থেমে ছিল না, তারা থেমে থাকে না!

মো. জামাল উদ্দীন আহমেদ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক হিসেবে যোগ দেন প্রায় সাড়ে সাত মাস আগে, ২০১৭ সালের ২৯ জুন। সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে এতদিনের দক্ষতা ও সততার সঙ্গে বাড়তি কিছু দায়িত্ব ও স্বপ্ন দ্বারা প্রভাবিত হয়েই সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন জামাল উদ্দীন আহমেদ এমনটি ধারণা করাই সঙ্গত। তবে সম্ভবত তিনি কেবল সামনেই তাকিয়েছেন আর পিছনে তাকানোর চেষ্টা করেননি অথবা তাগিদ বোধ করেননি। তা না হলে তিনি যে কারও চেয়ে বেশি টের পেতেন, তিনি আসলে কণ্টকাকীর্ণ আসনে বসে আছেন এবং মাথার ওপরে খুবই নাজুক অবস্থান থেকে ঝুলে আছে শাণিত চকচকে একাধিক তরবারি, যা নানান কৌশলে নিয়ন্ত্রণ করে মাদক ব্যবসার মাফিয়া চক্র। কিন্তু তিনি এসব দিকে তাকিয়েছেন বলে মনে হয় না। যদিও নিদেনপক্ষে তার পেছনে দেয়ালে সাঁটানো বোর্ডের দিকে তাকালেই বুঝতেন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক পদে বেশি দিন টেকার রেকর্ড তেমন নেই। যে কারণে ১৯৯০ সালের ১১ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ২৮ বছরে মহাপরিচালক পদে তিনি ৩৩তম ব্যক্তি, এর মধ্যে ১০ জন দায়িত্ব পালন করেছেন ভারপ্রাপ্ত ও অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে। এমনকি ‘রুটিন দায়িত্ব’ পালন করার মতো মহাপরিচালকও ছিলেন এ সংস্থার। আর নব্বই ভাগ মহাপরিচালকই বছর পার করতে পারেননি। আবার অনেকেই ছিলেন মাসকয়েক মাত্র। মো. জামাল উদ্দীনের ঠিক আগের মহাপরিচালক অপসারিত হয়েছেন মাত্র তিন মাসের মধ্যে!

ঘন ঘন উইকেট পড়ার মতো মহাপরিচালক পরিবর্তন হওয়ার অর্থ এই নয় যে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর হালকা কোনো সংস্থা। বরং এ সংস্থাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অনেকের বিবেচনায় লোভনীয়। এরপরও মহাপরিচালক পদে পরিবর্তন হচ্ছে ঘন ঘন। ফলে মহাপরিচালক পদটি দাঁড়িয়েছে অনেকটা কচুপাতার মতো, যে কোনো সময় পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা! এবং এ ধারার শুরু সংস্থাটির সূচনালগ্ন থেকেই। প্রথম মহাপরিচালক আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী ছিলেন এক বছরের কম সময়। দ্বিতীয় মহাপরিচালক এম এনামূল হক ছিলেন ছয় মাসেরও কম, আর তিন মাসেরও কম মেয়াদে ছিলেন মহিউদ্দিন আজাদ, প্রায় একই সময়সীমার মধ্যে দায়িত্ব পালন করেছেন মনোয়ারুল ইসলাম। এ ধারায় ২০০২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগলাভ করেন পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত আইজি মোহাম্মদ সালাম। তাকে বিবেচনা করা হয় অধিদফতরের ইতিহাসে সবচেয়ে দক্ষ ও ফাংশনাল মহাপরিচালক হিসেবে। কিন্তু তাকেও বিদায় করা হয় এক বছর এক মাস তের দিনের মাথায় ২০০৩ সালের ১০ মার্চ তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার অফিস থেকে এক ফ্যাক্সবার্তার মাধ্যমে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের ১৫তম মহাপরিচালক মোহাম্মদ সালামকে বিদায় করা হয় ইয়াবা ট্যাবলেট আটকের প্রথম ঘটনার প্রতিক্রিয়ায়। আর এ ঘটনার মধ্য দিয়েই সচেতন মহলের কাছে নগ্নভাবে ধরা পড়ে মাদক মাফিয়া চক্রের দাপুটে উপস্থিতি। লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে, ২০০৩ সালে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালককে বিদায় করার পর মাদক মাফিয়া চক্র দ্রুতগতিতে এগিয়েছে, একপর্যায়ে পরিণত হয়েছে বিষবৃক্ষে।  খোঁজখবর যারা রাখেন তারা জানেন, কেবল মহাপরিচালক নয় ইন্সপেক্টর লেবেলের কর্মকর্তাদেরও নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করা হয়। এ ধারায় অনেকেই নিয়ন্ত্রিত হয়ে আছেন। দৃশ্যত এদের দাপটের কর্মকর্তা মনে হলেও এদের অনেকেই আসলে মাফিয়া চক্রের ক্রীতদাসের মতো। এরা লাগাতারভাবে সুবিধাজনক পোস্টিংয়ে থাকার সুযোগ পান, যারা নিয়ন্ত্রিত হতে চান না তাদের নানা অজুহাতে হয়রানি করা হয়। আর এটা করা হয় অধিদফতরের প্রশাসনিক কাঠামোর মধ্যেই, যা বাইরে থেকে ধারণা করা খুব একটা সহজ নয়। আবার অন্য সংস্থা থেকে আসা যেসব কর্মকর্তাকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় না তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়। আর যাদের সরানো সম্ভব হয় না তাদের চারদিকে একটি শক্ত বলয় সৃষ্টি করা হয় যাতে তারা খুব বেশি ‘নড়াচড়া’ করতে না পারেন। এমনকি মাফিয়া চক্রের পছন্দ না হলে অধিদফতরে যোগদান করতে না দেওয়ারও উদাহরণ আছে। ফলে পরিচালকের চারটি পদের মধ্যে অর্ধেকই প্রায় দীর্ঘ সময় ধরে শূন্য থাকে, এমনকি তিনটি পদও শূন্য থাকার রেকর্ড আছে। এর সঙ্গে রয়েছে তীব্র জনবল সংকট। বিপরীতভাবে মাদক ব্যবসায়ীদের জনবল ও শক্তি বৃদ্ধি পেয়েছে বহুগুণ।

কেবল পরিচালক পর্যায়ে নয়, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের আরও অনেক পদ শূন্য। আর পদ পূরণ না হওয়ায় অধিদফতরের জনবল দ্রুত হ্রাস পেয়েছে। ২০০২ সালের তুলনায় জনবল কমেছে প্রায় এক তৃতীয়াংশ। এদিকে অধিদফতরের জনবল বৃদ্ধির কথা প্রায়ই বলা হলেও বাস্তবে তা করা হয় না। আর এ ক্ষেত্রে এমন সব বিষয় সামনে আনা হয় যা পেরিয়ে নতুন নিয়োগের মাধ্যমে জনবল বৃদ্ধি করা মোটেও সহজ নয়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নিয়োগের বিষয়টি কঠিন করে রাখা হচ্ছে নানান কৌশলে। যে কারণে ১৯৯০ সালের সূচনালগ্নের এক হাজার ২৬৩ জনের জনবলের অর্গানোগ্রামেই চলছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর। তাই বলে এ জনবল কিন্তু বাস্তবে নেই, অবসর এবং অন্যান্য কারণে জনবল কমে দাঁড়িয়েছে প্রায় সাড়ে ৭০০। ২০১৪ সালে ১৭০৬ জনবল নির্ধারণ করে নতুন অর্গানোগ্রাম তৈরি করা হয়। কিন্তু এর আওতায় জনবল নিয়োগ দেওয়া যায়নি রিক্রুটিং রুলের অনুপস্থিতিতে। অথচ এর আওতায়ই ৬৪ জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের অফিস খোলা হয়েছে। ফলে এ অফিস পাহারা দেওয়া ছাড়া বিশেষ কাজ খুব একটা করা যায় না জনবলের অভাবে। রাজধানীতে জনবল সংকটও তীব্র। এ অবস্থার মধ্যে সম্প্রতি অধিদফতরের জনবল বৃদ্ধির জন্য একটি প্রস্তাবনা সরকারের সক্রিয় বিবেচনাধীন রয়েছে বলে জানা গেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. আতিকুল হক জনবল বৃদ্ধির এ উদ্যোগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, জেলাপর্যায়ে ন্যূনতম ৩০ জন জনবল থাকবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আতিকুল হক আরও জানান, তিন শ্রেণিতে ভাগ করে জেলায় সর্বোচ্চ জনবল থাকবে ৫০ থেকে ৫৫ জন, প্রস্তাব অনুসারে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরে জনবল দাঁড়াবে প্রায় আট হাজার। কিন্তু এ জনবল বাস্তবে কবে পাওয়া যাবে তা নিয়ে সংশ্লিষ্টদের ঘোরতর সংশয় রয়েছে। এদিকে যানবাহনের অবস্থা খুবই শোচনীয়। এমনও বিভাগ আছে যেখানে কয়েকটি জেলার জন্য বরাদ্দ মাত্র একটি পিকআপ ভ্যান, কাব্য করে বলা যায়, সবেধন নীলমণি!

যানবাহন আর জনবল সংকট কেবল নয়; মর্যাদার প্রশ্নেও নাজুক অবস্থানে আছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর। যেখানে পুলিশ ইন্সপেক্টরা প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা সেখানে মাদকের ইন্সপেক্টরা পদে দ্বিতীয় শ্রেণির হলেও এখনো ব্যক্তিটি তৃতীয় শ্রেণিরই থেকে গেছেন। এদিকে পদোন্নতির অবস্থা আরও শোচনীয়। যোগদানের পদে থেকেই অবসরে যাওয়ার বহু উদাহরণ আছে। আবার অনেক আশা নিয়ে মেধাবীরা যোগদান করলেও তাদের মধ্যে অনেকেই বিসিএস ফেস করে বিভিন্ন ক্যাডারে চাকরি নিয়ে চলে যান। মাদকের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে অসম যুদ্ধে নিয়োজিত মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণের অবস্থা অনেকটা ‘সারা অঙ্গে ঘা’-এর মতো। এ অবস্থা থেকে অধিদফতরকে টেনে তোলার প্রত্যয় এবং মাদকের আগ্রাসন প্রতিরোধের স্বপ্ন দেখেন সঙ্গত কারণেই প্রধান নির্বাহীরা। কিন্তু তাদের অভিজ্ঞতা প্রায় ক্ষেত্রেই হয় খুবই তিক্ত। যে তিক্ততার মধ্য দিয়ে বর্তমান মহাপরিচালক মো. জামাল উদ্দীন যাচ্ছেন বলে অনেকেরই ধারণা। ফেসবুকে তার পোস্টে এমনই ইঙ্গিত বহন করে। এর মাধ্যমে অবশ্য এক অর্থে তিনি বল ঠেলে দিয়েছেন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দিকে—এমনটাই মনে করেন অনেকে। ফলে এখন দেখার বিষয় হচ্ছে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক বিজয়ী হবেন, নাকি অতীতের মতো এবারও বিজয়ী হবে মাদক ব্যবসার মাফিয়া চক্রের কালো হাত। মনে রাখা প্রয়োজন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালকরা হঠাৎ বদলির নামে যতবারই পরাজিত হয়েছেন ততবারই দাপট বেড়েছে মাদক মাফিয়া চক্রের।

বি.দ্র. : দেশের যে অঞ্চলে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল পৌঁছানো সম্ভব হয়নি সে এলাকায়ও ইয়াবা ট্যাবলেট পৌঁছে গেছে— এ উক্তি করেছেন সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ সচিব আমার সঙ্গে ব্যক্তিগত আলাপচারিতায়।

            লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
সর্বশেষ খবর
প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস
প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

২ মিনিট আগে | পর্যটন

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ
এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ
ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার
বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা
১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা

২৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত
‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস
দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু
৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি
চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুততম সেঞ্চুরিতে ‘বিশ্বরেকর্ড’ লিচফিল্ডের
দ্রুততম সেঞ্চুরিতে ‘বিশ্বরেকর্ড’ লিচফিল্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প
পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া
সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যশোরের বিএনপি নেতা নিহত
যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যশোরের বিএনপি নেতা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই
নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে