শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

মাদক মাফিয়ারা থেমে থাকে না!

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
মাদক মাফিয়ারা থেমে থাকে না!

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. জামাল উদ্দীন আহমেদ ৬ ফেব্রুয়ারি দুপুর ১২টা ৩৪ মিনিটে তার ফেসবুক ওয়ালে পোস্ট দিয়েছেন, ‘গুজব ছড়ানো হয়েছে, আমাকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর থেকে বদলি করা হয়েছে। এমনকি টিভিস্ক্রলেও প্রচার করা হয়েছে। ওরা থেমে নেই।’ এ পোস্টটি নানান রকম আলোচনায় এসেছে। সিভিল প্রশাসনে চৌকস কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিত মো. জামাল উদ্দীন আহমেদ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর ভিন্ন বাস্তবতার মুখোমুখি হয়েছেন বোধগম্য কারণেই। যা হাড়ে হাড়ে টের পেতে নিশ্চয়ই বেশি সময় লাগেনি মেধাবী এ কর্মকর্তার। এমনকি তিনি এতটাই টের পেয়েছেন যে, ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন তার অবস্থা সম্পর্কে। কিন্তু তার পোস্টে কিঞ্চিৎ সংশোধন প্রস্তাব আনা যেতে পারে যথেষ্ট বিনয়ের সঙ্গে। তিনি বলেছেন, ‘...ওরা থেমে নেই।’ বাস্তবতার আলোকে বাক্যটি হওয়া উচিত, ‘ওরা থেমে থাকে না।’ আসলে মাদক মাফিয়ারা কখনোই থেমে ছিল না, তারা থেমে থাকে না!

মো. জামাল উদ্দীন আহমেদ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক হিসেবে যোগ দেন প্রায় সাড়ে সাত মাস আগে, ২০১৭ সালের ২৯ জুন। সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে এতদিনের দক্ষতা ও সততার সঙ্গে বাড়তি কিছু দায়িত্ব ও স্বপ্ন দ্বারা প্রভাবিত হয়েই সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন জামাল উদ্দীন আহমেদ এমনটি ধারণা করাই সঙ্গত। তবে সম্ভবত তিনি কেবল সামনেই তাকিয়েছেন আর পিছনে তাকানোর চেষ্টা করেননি অথবা তাগিদ বোধ করেননি। তা না হলে তিনি যে কারও চেয়ে বেশি টের পেতেন, তিনি আসলে কণ্টকাকীর্ণ আসনে বসে আছেন এবং মাথার ওপরে খুবই নাজুক অবস্থান থেকে ঝুলে আছে শাণিত চকচকে একাধিক তরবারি, যা নানান কৌশলে নিয়ন্ত্রণ করে মাদক ব্যবসার মাফিয়া চক্র। কিন্তু তিনি এসব দিকে তাকিয়েছেন বলে মনে হয় না। যদিও নিদেনপক্ষে তার পেছনে দেয়ালে সাঁটানো বোর্ডের দিকে তাকালেই বুঝতেন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক পদে বেশি দিন টেকার রেকর্ড তেমন নেই। যে কারণে ১৯৯০ সালের ১১ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ২৮ বছরে মহাপরিচালক পদে তিনি ৩৩তম ব্যক্তি, এর মধ্যে ১০ জন দায়িত্ব পালন করেছেন ভারপ্রাপ্ত ও অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে। এমনকি ‘রুটিন দায়িত্ব’ পালন করার মতো মহাপরিচালকও ছিলেন এ সংস্থার। আর নব্বই ভাগ মহাপরিচালকই বছর পার করতে পারেননি। আবার অনেকেই ছিলেন মাসকয়েক মাত্র। মো. জামাল উদ্দীনের ঠিক আগের মহাপরিচালক অপসারিত হয়েছেন মাত্র তিন মাসের মধ্যে!

ঘন ঘন উইকেট পড়ার মতো মহাপরিচালক পরিবর্তন হওয়ার অর্থ এই নয় যে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর হালকা কোনো সংস্থা। বরং এ সংস্থাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অনেকের বিবেচনায় লোভনীয়। এরপরও মহাপরিচালক পদে পরিবর্তন হচ্ছে ঘন ঘন। ফলে মহাপরিচালক পদটি দাঁড়িয়েছে অনেকটা কচুপাতার মতো, যে কোনো সময় পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা! এবং এ ধারার শুরু সংস্থাটির সূচনালগ্ন থেকেই। প্রথম মহাপরিচালক আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী ছিলেন এক বছরের কম সময়। দ্বিতীয় মহাপরিচালক এম এনামূল হক ছিলেন ছয় মাসেরও কম, আর তিন মাসেরও কম মেয়াদে ছিলেন মহিউদ্দিন আজাদ, প্রায় একই সময়সীমার মধ্যে দায়িত্ব পালন করেছেন মনোয়ারুল ইসলাম। এ ধারায় ২০০২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগলাভ করেন পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত আইজি মোহাম্মদ সালাম। তাকে বিবেচনা করা হয় অধিদফতরের ইতিহাসে সবচেয়ে দক্ষ ও ফাংশনাল মহাপরিচালক হিসেবে। কিন্তু তাকেও বিদায় করা হয় এক বছর এক মাস তের দিনের মাথায় ২০০৩ সালের ১০ মার্চ তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার অফিস থেকে এক ফ্যাক্সবার্তার মাধ্যমে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের ১৫তম মহাপরিচালক মোহাম্মদ সালামকে বিদায় করা হয় ইয়াবা ট্যাবলেট আটকের প্রথম ঘটনার প্রতিক্রিয়ায়। আর এ ঘটনার মধ্য দিয়েই সচেতন মহলের কাছে নগ্নভাবে ধরা পড়ে মাদক মাফিয়া চক্রের দাপুটে উপস্থিতি। লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে, ২০০৩ সালে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালককে বিদায় করার পর মাদক মাফিয়া চক্র দ্রুতগতিতে এগিয়েছে, একপর্যায়ে পরিণত হয়েছে বিষবৃক্ষে।  খোঁজখবর যারা রাখেন তারা জানেন, কেবল মহাপরিচালক নয় ইন্সপেক্টর লেবেলের কর্মকর্তাদেরও নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করা হয়। এ ধারায় অনেকেই নিয়ন্ত্রিত হয়ে আছেন। দৃশ্যত এদের দাপটের কর্মকর্তা মনে হলেও এদের অনেকেই আসলে মাফিয়া চক্রের ক্রীতদাসের মতো। এরা লাগাতারভাবে সুবিধাজনক পোস্টিংয়ে থাকার সুযোগ পান, যারা নিয়ন্ত্রিত হতে চান না তাদের নানা অজুহাতে হয়রানি করা হয়। আর এটা করা হয় অধিদফতরের প্রশাসনিক কাঠামোর মধ্যেই, যা বাইরে থেকে ধারণা করা খুব একটা সহজ নয়। আবার অন্য সংস্থা থেকে আসা যেসব কর্মকর্তাকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় না তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়। আর যাদের সরানো সম্ভব হয় না তাদের চারদিকে একটি শক্ত বলয় সৃষ্টি করা হয় যাতে তারা খুব বেশি ‘নড়াচড়া’ করতে না পারেন। এমনকি মাফিয়া চক্রের পছন্দ না হলে অধিদফতরে যোগদান করতে না দেওয়ারও উদাহরণ আছে। ফলে পরিচালকের চারটি পদের মধ্যে অর্ধেকই প্রায় দীর্ঘ সময় ধরে শূন্য থাকে, এমনকি তিনটি পদও শূন্য থাকার রেকর্ড আছে। এর সঙ্গে রয়েছে তীব্র জনবল সংকট। বিপরীতভাবে মাদক ব্যবসায়ীদের জনবল ও শক্তি বৃদ্ধি পেয়েছে বহুগুণ।

কেবল পরিচালক পর্যায়ে নয়, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের আরও অনেক পদ শূন্য। আর পদ পূরণ না হওয়ায় অধিদফতরের জনবল দ্রুত হ্রাস পেয়েছে। ২০০২ সালের তুলনায় জনবল কমেছে প্রায় এক তৃতীয়াংশ। এদিকে অধিদফতরের জনবল বৃদ্ধির কথা প্রায়ই বলা হলেও বাস্তবে তা করা হয় না। আর এ ক্ষেত্রে এমন সব বিষয় সামনে আনা হয় যা পেরিয়ে নতুন নিয়োগের মাধ্যমে জনবল বৃদ্ধি করা মোটেও সহজ নয়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নিয়োগের বিষয়টি কঠিন করে রাখা হচ্ছে নানান কৌশলে। যে কারণে ১৯৯০ সালের সূচনালগ্নের এক হাজার ২৬৩ জনের জনবলের অর্গানোগ্রামেই চলছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর। তাই বলে এ জনবল কিন্তু বাস্তবে নেই, অবসর এবং অন্যান্য কারণে জনবল কমে দাঁড়িয়েছে প্রায় সাড়ে ৭০০। ২০১৪ সালে ১৭০৬ জনবল নির্ধারণ করে নতুন অর্গানোগ্রাম তৈরি করা হয়। কিন্তু এর আওতায় জনবল নিয়োগ দেওয়া যায়নি রিক্রুটিং রুলের অনুপস্থিতিতে। অথচ এর আওতায়ই ৬৪ জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের অফিস খোলা হয়েছে। ফলে এ অফিস পাহারা দেওয়া ছাড়া বিশেষ কাজ খুব একটা করা যায় না জনবলের অভাবে। রাজধানীতে জনবল সংকটও তীব্র। এ অবস্থার মধ্যে সম্প্রতি অধিদফতরের জনবল বৃদ্ধির জন্য একটি প্রস্তাবনা সরকারের সক্রিয় বিবেচনাধীন রয়েছে বলে জানা গেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. আতিকুল হক জনবল বৃদ্ধির এ উদ্যোগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, জেলাপর্যায়ে ন্যূনতম ৩০ জন জনবল থাকবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আতিকুল হক আরও জানান, তিন শ্রেণিতে ভাগ করে জেলায় সর্বোচ্চ জনবল থাকবে ৫০ থেকে ৫৫ জন, প্রস্তাব অনুসারে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরে জনবল দাঁড়াবে প্রায় আট হাজার। কিন্তু এ জনবল বাস্তবে কবে পাওয়া যাবে তা নিয়ে সংশ্লিষ্টদের ঘোরতর সংশয় রয়েছে। এদিকে যানবাহনের অবস্থা খুবই শোচনীয়। এমনও বিভাগ আছে যেখানে কয়েকটি জেলার জন্য বরাদ্দ মাত্র একটি পিকআপ ভ্যান, কাব্য করে বলা যায়, সবেধন নীলমণি!

যানবাহন আর জনবল সংকট কেবল নয়; মর্যাদার প্রশ্নেও নাজুক অবস্থানে আছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর। যেখানে পুলিশ ইন্সপেক্টরা প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা সেখানে মাদকের ইন্সপেক্টরা পদে দ্বিতীয় শ্রেণির হলেও এখনো ব্যক্তিটি তৃতীয় শ্রেণিরই থেকে গেছেন। এদিকে পদোন্নতির অবস্থা আরও শোচনীয়। যোগদানের পদে থেকেই অবসরে যাওয়ার বহু উদাহরণ আছে। আবার অনেক আশা নিয়ে মেধাবীরা যোগদান করলেও তাদের মধ্যে অনেকেই বিসিএস ফেস করে বিভিন্ন ক্যাডারে চাকরি নিয়ে চলে যান। মাদকের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে অসম যুদ্ধে নিয়োজিত মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণের অবস্থা অনেকটা ‘সারা অঙ্গে ঘা’-এর মতো। এ অবস্থা থেকে অধিদফতরকে টেনে তোলার প্রত্যয় এবং মাদকের আগ্রাসন প্রতিরোধের স্বপ্ন দেখেন সঙ্গত কারণেই প্রধান নির্বাহীরা। কিন্তু তাদের অভিজ্ঞতা প্রায় ক্ষেত্রেই হয় খুবই তিক্ত। যে তিক্ততার মধ্য দিয়ে বর্তমান মহাপরিচালক মো. জামাল উদ্দীন যাচ্ছেন বলে অনেকেরই ধারণা। ফেসবুকে তার পোস্টে এমনই ইঙ্গিত বহন করে। এর মাধ্যমে অবশ্য এক অর্থে তিনি বল ঠেলে দিয়েছেন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দিকে—এমনটাই মনে করেন অনেকে। ফলে এখন দেখার বিষয় হচ্ছে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক বিজয়ী হবেন, নাকি অতীতের মতো এবারও বিজয়ী হবে মাদক ব্যবসার মাফিয়া চক্রের কালো হাত। মনে রাখা প্রয়োজন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালকরা হঠাৎ বদলির নামে যতবারই পরাজিত হয়েছেন ততবারই দাপট বেড়েছে মাদক মাফিয়া চক্রের।

বি.দ্র. : দেশের যে অঞ্চলে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল পৌঁছানো সম্ভব হয়নি সে এলাকায়ও ইয়াবা ট্যাবলেট পৌঁছে গেছে— এ উক্তি করেছেন সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ সচিব আমার সঙ্গে ব্যক্তিগত আলাপচারিতায়।

            লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প লন্ডন ছাড়লেই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্প লন্ডন ছাড়লেই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৫০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন