শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

মাদক মাফিয়ারা থেমে থাকে না!

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
মাদক মাফিয়ারা থেমে থাকে না!

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. জামাল উদ্দীন আহমেদ ৬ ফেব্রুয়ারি দুপুর ১২টা ৩৪ মিনিটে তার ফেসবুক ওয়ালে পোস্ট দিয়েছেন, ‘গুজব ছড়ানো হয়েছে, আমাকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর থেকে বদলি করা হয়েছে। এমনকি টিভিস্ক্রলেও প্রচার করা হয়েছে। ওরা থেমে নেই।’ এ পোস্টটি নানান রকম আলোচনায় এসেছে। সিভিল প্রশাসনে চৌকস কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিত মো. জামাল উদ্দীন আহমেদ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর ভিন্ন বাস্তবতার মুখোমুখি হয়েছেন বোধগম্য কারণেই। যা হাড়ে হাড়ে টের পেতে নিশ্চয়ই বেশি সময় লাগেনি মেধাবী এ কর্মকর্তার। এমনকি তিনি এতটাই টের পেয়েছেন যে, ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন তার অবস্থা সম্পর্কে। কিন্তু তার পোস্টে কিঞ্চিৎ সংশোধন প্রস্তাব আনা যেতে পারে যথেষ্ট বিনয়ের সঙ্গে। তিনি বলেছেন, ‘...ওরা থেমে নেই।’ বাস্তবতার আলোকে বাক্যটি হওয়া উচিত, ‘ওরা থেমে থাকে না।’ আসলে মাদক মাফিয়ারা কখনোই থেমে ছিল না, তারা থেমে থাকে না!

মো. জামাল উদ্দীন আহমেদ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক হিসেবে যোগ দেন প্রায় সাড়ে সাত মাস আগে, ২০১৭ সালের ২৯ জুন। সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে এতদিনের দক্ষতা ও সততার সঙ্গে বাড়তি কিছু দায়িত্ব ও স্বপ্ন দ্বারা প্রভাবিত হয়েই সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন জামাল উদ্দীন আহমেদ এমনটি ধারণা করাই সঙ্গত। তবে সম্ভবত তিনি কেবল সামনেই তাকিয়েছেন আর পিছনে তাকানোর চেষ্টা করেননি অথবা তাগিদ বোধ করেননি। তা না হলে তিনি যে কারও চেয়ে বেশি টের পেতেন, তিনি আসলে কণ্টকাকীর্ণ আসনে বসে আছেন এবং মাথার ওপরে খুবই নাজুক অবস্থান থেকে ঝুলে আছে শাণিত চকচকে একাধিক তরবারি, যা নানান কৌশলে নিয়ন্ত্রণ করে মাদক ব্যবসার মাফিয়া চক্র। কিন্তু তিনি এসব দিকে তাকিয়েছেন বলে মনে হয় না। যদিও নিদেনপক্ষে তার পেছনে দেয়ালে সাঁটানো বোর্ডের দিকে তাকালেই বুঝতেন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক পদে বেশি দিন টেকার রেকর্ড তেমন নেই। যে কারণে ১৯৯০ সালের ১১ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ২৮ বছরে মহাপরিচালক পদে তিনি ৩৩তম ব্যক্তি, এর মধ্যে ১০ জন দায়িত্ব পালন করেছেন ভারপ্রাপ্ত ও অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে। এমনকি ‘রুটিন দায়িত্ব’ পালন করার মতো মহাপরিচালকও ছিলেন এ সংস্থার। আর নব্বই ভাগ মহাপরিচালকই বছর পার করতে পারেননি। আবার অনেকেই ছিলেন মাসকয়েক মাত্র। মো. জামাল উদ্দীনের ঠিক আগের মহাপরিচালক অপসারিত হয়েছেন মাত্র তিন মাসের মধ্যে!

ঘন ঘন উইকেট পড়ার মতো মহাপরিচালক পরিবর্তন হওয়ার অর্থ এই নয় যে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর হালকা কোনো সংস্থা। বরং এ সংস্থাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অনেকের বিবেচনায় লোভনীয়। এরপরও মহাপরিচালক পদে পরিবর্তন হচ্ছে ঘন ঘন। ফলে মহাপরিচালক পদটি দাঁড়িয়েছে অনেকটা কচুপাতার মতো, যে কোনো সময় পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা! এবং এ ধারার শুরু সংস্থাটির সূচনালগ্ন থেকেই। প্রথম মহাপরিচালক আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী ছিলেন এক বছরের কম সময়। দ্বিতীয় মহাপরিচালক এম এনামূল হক ছিলেন ছয় মাসেরও কম, আর তিন মাসেরও কম মেয়াদে ছিলেন মহিউদ্দিন আজাদ, প্রায় একই সময়সীমার মধ্যে দায়িত্ব পালন করেছেন মনোয়ারুল ইসলাম। এ ধারায় ২০০২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগলাভ করেন পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত আইজি মোহাম্মদ সালাম। তাকে বিবেচনা করা হয় অধিদফতরের ইতিহাসে সবচেয়ে দক্ষ ও ফাংশনাল মহাপরিচালক হিসেবে। কিন্তু তাকেও বিদায় করা হয় এক বছর এক মাস তের দিনের মাথায় ২০০৩ সালের ১০ মার্চ তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার অফিস থেকে এক ফ্যাক্সবার্তার মাধ্যমে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের ১৫তম মহাপরিচালক মোহাম্মদ সালামকে বিদায় করা হয় ইয়াবা ট্যাবলেট আটকের প্রথম ঘটনার প্রতিক্রিয়ায়। আর এ ঘটনার মধ্য দিয়েই সচেতন মহলের কাছে নগ্নভাবে ধরা পড়ে মাদক মাফিয়া চক্রের দাপুটে উপস্থিতি। লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে, ২০০৩ সালে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালককে বিদায় করার পর মাদক মাফিয়া চক্র দ্রুতগতিতে এগিয়েছে, একপর্যায়ে পরিণত হয়েছে বিষবৃক্ষে।  খোঁজখবর যারা রাখেন তারা জানেন, কেবল মহাপরিচালক নয় ইন্সপেক্টর লেবেলের কর্মকর্তাদেরও নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করা হয়। এ ধারায় অনেকেই নিয়ন্ত্রিত হয়ে আছেন। দৃশ্যত এদের দাপটের কর্মকর্তা মনে হলেও এদের অনেকেই আসলে মাফিয়া চক্রের ক্রীতদাসের মতো। এরা লাগাতারভাবে সুবিধাজনক পোস্টিংয়ে থাকার সুযোগ পান, যারা নিয়ন্ত্রিত হতে চান না তাদের নানা অজুহাতে হয়রানি করা হয়। আর এটা করা হয় অধিদফতরের প্রশাসনিক কাঠামোর মধ্যেই, যা বাইরে থেকে ধারণা করা খুব একটা সহজ নয়। আবার অন্য সংস্থা থেকে আসা যেসব কর্মকর্তাকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় না তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়। আর যাদের সরানো সম্ভব হয় না তাদের চারদিকে একটি শক্ত বলয় সৃষ্টি করা হয় যাতে তারা খুব বেশি ‘নড়াচড়া’ করতে না পারেন। এমনকি মাফিয়া চক্রের পছন্দ না হলে অধিদফতরে যোগদান করতে না দেওয়ারও উদাহরণ আছে। ফলে পরিচালকের চারটি পদের মধ্যে অর্ধেকই প্রায় দীর্ঘ সময় ধরে শূন্য থাকে, এমনকি তিনটি পদও শূন্য থাকার রেকর্ড আছে। এর সঙ্গে রয়েছে তীব্র জনবল সংকট। বিপরীতভাবে মাদক ব্যবসায়ীদের জনবল ও শক্তি বৃদ্ধি পেয়েছে বহুগুণ।

কেবল পরিচালক পর্যায়ে নয়, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের আরও অনেক পদ শূন্য। আর পদ পূরণ না হওয়ায় অধিদফতরের জনবল দ্রুত হ্রাস পেয়েছে। ২০০২ সালের তুলনায় জনবল কমেছে প্রায় এক তৃতীয়াংশ। এদিকে অধিদফতরের জনবল বৃদ্ধির কথা প্রায়ই বলা হলেও বাস্তবে তা করা হয় না। আর এ ক্ষেত্রে এমন সব বিষয় সামনে আনা হয় যা পেরিয়ে নতুন নিয়োগের মাধ্যমে জনবল বৃদ্ধি করা মোটেও সহজ নয়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নিয়োগের বিষয়টি কঠিন করে রাখা হচ্ছে নানান কৌশলে। যে কারণে ১৯৯০ সালের সূচনালগ্নের এক হাজার ২৬৩ জনের জনবলের অর্গানোগ্রামেই চলছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর। তাই বলে এ জনবল কিন্তু বাস্তবে নেই, অবসর এবং অন্যান্য কারণে জনবল কমে দাঁড়িয়েছে প্রায় সাড়ে ৭০০। ২০১৪ সালে ১৭০৬ জনবল নির্ধারণ করে নতুন অর্গানোগ্রাম তৈরি করা হয়। কিন্তু এর আওতায় জনবল নিয়োগ দেওয়া যায়নি রিক্রুটিং রুলের অনুপস্থিতিতে। অথচ এর আওতায়ই ৬৪ জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের অফিস খোলা হয়েছে। ফলে এ অফিস পাহারা দেওয়া ছাড়া বিশেষ কাজ খুব একটা করা যায় না জনবলের অভাবে। রাজধানীতে জনবল সংকটও তীব্র। এ অবস্থার মধ্যে সম্প্রতি অধিদফতরের জনবল বৃদ্ধির জন্য একটি প্রস্তাবনা সরকারের সক্রিয় বিবেচনাধীন রয়েছে বলে জানা গেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. আতিকুল হক জনবল বৃদ্ধির এ উদ্যোগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, জেলাপর্যায়ে ন্যূনতম ৩০ জন জনবল থাকবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আতিকুল হক আরও জানান, তিন শ্রেণিতে ভাগ করে জেলায় সর্বোচ্চ জনবল থাকবে ৫০ থেকে ৫৫ জন, প্রস্তাব অনুসারে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরে জনবল দাঁড়াবে প্রায় আট হাজার। কিন্তু এ জনবল বাস্তবে কবে পাওয়া যাবে তা নিয়ে সংশ্লিষ্টদের ঘোরতর সংশয় রয়েছে। এদিকে যানবাহনের অবস্থা খুবই শোচনীয়। এমনও বিভাগ আছে যেখানে কয়েকটি জেলার জন্য বরাদ্দ মাত্র একটি পিকআপ ভ্যান, কাব্য করে বলা যায়, সবেধন নীলমণি!

যানবাহন আর জনবল সংকট কেবল নয়; মর্যাদার প্রশ্নেও নাজুক অবস্থানে আছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর। যেখানে পুলিশ ইন্সপেক্টরা প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা সেখানে মাদকের ইন্সপেক্টরা পদে দ্বিতীয় শ্রেণির হলেও এখনো ব্যক্তিটি তৃতীয় শ্রেণিরই থেকে গেছেন। এদিকে পদোন্নতির অবস্থা আরও শোচনীয়। যোগদানের পদে থেকেই অবসরে যাওয়ার বহু উদাহরণ আছে। আবার অনেক আশা নিয়ে মেধাবীরা যোগদান করলেও তাদের মধ্যে অনেকেই বিসিএস ফেস করে বিভিন্ন ক্যাডারে চাকরি নিয়ে চলে যান। মাদকের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে অসম যুদ্ধে নিয়োজিত মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণের অবস্থা অনেকটা ‘সারা অঙ্গে ঘা’-এর মতো। এ অবস্থা থেকে অধিদফতরকে টেনে তোলার প্রত্যয় এবং মাদকের আগ্রাসন প্রতিরোধের স্বপ্ন দেখেন সঙ্গত কারণেই প্রধান নির্বাহীরা। কিন্তু তাদের অভিজ্ঞতা প্রায় ক্ষেত্রেই হয় খুবই তিক্ত। যে তিক্ততার মধ্য দিয়ে বর্তমান মহাপরিচালক মো. জামাল উদ্দীন যাচ্ছেন বলে অনেকেরই ধারণা। ফেসবুকে তার পোস্টে এমনই ইঙ্গিত বহন করে। এর মাধ্যমে অবশ্য এক অর্থে তিনি বল ঠেলে দিয়েছেন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দিকে—এমনটাই মনে করেন অনেকে। ফলে এখন দেখার বিষয় হচ্ছে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক বিজয়ী হবেন, নাকি অতীতের মতো এবারও বিজয়ী হবে মাদক ব্যবসার মাফিয়া চক্রের কালো হাত। মনে রাখা প্রয়োজন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালকরা হঠাৎ বদলির নামে যতবারই পরাজিত হয়েছেন ততবারই দাপট বেড়েছে মাদক মাফিয়া চক্রের।

বি.দ্র. : দেশের যে অঞ্চলে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল পৌঁছানো সম্ভব হয়নি সে এলাকায়ও ইয়াবা ট্যাবলেট পৌঁছে গেছে— এ উক্তি করেছেন সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ সচিব আমার সঙ্গে ব্যক্তিগত আলাপচারিতায়।

            লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের নতুন ডিভিশনাল ডিরেক্টর জঁ পেসমে
বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের নতুন ডিভিশনাল ডিরেক্টর জঁ পেসমে

নগর জীবন