শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

মাদক মাফিয়ারা থেমে থাকে না!

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
মাদক মাফিয়ারা থেমে থাকে না!

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. জামাল উদ্দীন আহমেদ ৬ ফেব্রুয়ারি দুপুর ১২টা ৩৪ মিনিটে তার ফেসবুক ওয়ালে পোস্ট দিয়েছেন, ‘গুজব ছড়ানো হয়েছে, আমাকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর থেকে বদলি করা হয়েছে। এমনকি টিভিস্ক্রলেও প্রচার করা হয়েছে। ওরা থেমে নেই।’ এ পোস্টটি নানান রকম আলোচনায় এসেছে। সিভিল প্রশাসনে চৌকস কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিত মো. জামাল উদ্দীন আহমেদ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর ভিন্ন বাস্তবতার মুখোমুখি হয়েছেন বোধগম্য কারণেই। যা হাড়ে হাড়ে টের পেতে নিশ্চয়ই বেশি সময় লাগেনি মেধাবী এ কর্মকর্তার। এমনকি তিনি এতটাই টের পেয়েছেন যে, ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন তার অবস্থা সম্পর্কে। কিন্তু তার পোস্টে কিঞ্চিৎ সংশোধন প্রস্তাব আনা যেতে পারে যথেষ্ট বিনয়ের সঙ্গে। তিনি বলেছেন, ‘...ওরা থেমে নেই।’ বাস্তবতার আলোকে বাক্যটি হওয়া উচিত, ‘ওরা থেমে থাকে না।’ আসলে মাদক মাফিয়ারা কখনোই থেমে ছিল না, তারা থেমে থাকে না!

মো. জামাল উদ্দীন আহমেদ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক হিসেবে যোগ দেন প্রায় সাড়ে সাত মাস আগে, ২০১৭ সালের ২৯ জুন। সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে এতদিনের দক্ষতা ও সততার সঙ্গে বাড়তি কিছু দায়িত্ব ও স্বপ্ন দ্বারা প্রভাবিত হয়েই সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন জামাল উদ্দীন আহমেদ এমনটি ধারণা করাই সঙ্গত। তবে সম্ভবত তিনি কেবল সামনেই তাকিয়েছেন আর পিছনে তাকানোর চেষ্টা করেননি অথবা তাগিদ বোধ করেননি। তা না হলে তিনি যে কারও চেয়ে বেশি টের পেতেন, তিনি আসলে কণ্টকাকীর্ণ আসনে বসে আছেন এবং মাথার ওপরে খুবই নাজুক অবস্থান থেকে ঝুলে আছে শাণিত চকচকে একাধিক তরবারি, যা নানান কৌশলে নিয়ন্ত্রণ করে মাদক ব্যবসার মাফিয়া চক্র। কিন্তু তিনি এসব দিকে তাকিয়েছেন বলে মনে হয় না। যদিও নিদেনপক্ষে তার পেছনে দেয়ালে সাঁটানো বোর্ডের দিকে তাকালেই বুঝতেন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক পদে বেশি দিন টেকার রেকর্ড তেমন নেই। যে কারণে ১৯৯০ সালের ১১ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ২৮ বছরে মহাপরিচালক পদে তিনি ৩৩তম ব্যক্তি, এর মধ্যে ১০ জন দায়িত্ব পালন করেছেন ভারপ্রাপ্ত ও অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে। এমনকি ‘রুটিন দায়িত্ব’ পালন করার মতো মহাপরিচালকও ছিলেন এ সংস্থার। আর নব্বই ভাগ মহাপরিচালকই বছর পার করতে পারেননি। আবার অনেকেই ছিলেন মাসকয়েক মাত্র। মো. জামাল উদ্দীনের ঠিক আগের মহাপরিচালক অপসারিত হয়েছেন মাত্র তিন মাসের মধ্যে!

ঘন ঘন উইকেট পড়ার মতো মহাপরিচালক পরিবর্তন হওয়ার অর্থ এই নয় যে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর হালকা কোনো সংস্থা। বরং এ সংস্থাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অনেকের বিবেচনায় লোভনীয়। এরপরও মহাপরিচালক পদে পরিবর্তন হচ্ছে ঘন ঘন। ফলে মহাপরিচালক পদটি দাঁড়িয়েছে অনেকটা কচুপাতার মতো, যে কোনো সময় পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা! এবং এ ধারার শুরু সংস্থাটির সূচনালগ্ন থেকেই। প্রথম মহাপরিচালক আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী ছিলেন এক বছরের কম সময়। দ্বিতীয় মহাপরিচালক এম এনামূল হক ছিলেন ছয় মাসেরও কম, আর তিন মাসেরও কম মেয়াদে ছিলেন মহিউদ্দিন আজাদ, প্রায় একই সময়সীমার মধ্যে দায়িত্ব পালন করেছেন মনোয়ারুল ইসলাম। এ ধারায় ২০০২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগলাভ করেন পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত আইজি মোহাম্মদ সালাম। তাকে বিবেচনা করা হয় অধিদফতরের ইতিহাসে সবচেয়ে দক্ষ ও ফাংশনাল মহাপরিচালক হিসেবে। কিন্তু তাকেও বিদায় করা হয় এক বছর এক মাস তের দিনের মাথায় ২০০৩ সালের ১০ মার্চ তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার অফিস থেকে এক ফ্যাক্সবার্তার মাধ্যমে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের ১৫তম মহাপরিচালক মোহাম্মদ সালামকে বিদায় করা হয় ইয়াবা ট্যাবলেট আটকের প্রথম ঘটনার প্রতিক্রিয়ায়। আর এ ঘটনার মধ্য দিয়েই সচেতন মহলের কাছে নগ্নভাবে ধরা পড়ে মাদক মাফিয়া চক্রের দাপুটে উপস্থিতি। লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে, ২০০৩ সালে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালককে বিদায় করার পর মাদক মাফিয়া চক্র দ্রুতগতিতে এগিয়েছে, একপর্যায়ে পরিণত হয়েছে বিষবৃক্ষে।  খোঁজখবর যারা রাখেন তারা জানেন, কেবল মহাপরিচালক নয় ইন্সপেক্টর লেবেলের কর্মকর্তাদেরও নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করা হয়। এ ধারায় অনেকেই নিয়ন্ত্রিত হয়ে আছেন। দৃশ্যত এদের দাপটের কর্মকর্তা মনে হলেও এদের অনেকেই আসলে মাফিয়া চক্রের ক্রীতদাসের মতো। এরা লাগাতারভাবে সুবিধাজনক পোস্টিংয়ে থাকার সুযোগ পান, যারা নিয়ন্ত্রিত হতে চান না তাদের নানা অজুহাতে হয়রানি করা হয়। আর এটা করা হয় অধিদফতরের প্রশাসনিক কাঠামোর মধ্যেই, যা বাইরে থেকে ধারণা করা খুব একটা সহজ নয়। আবার অন্য সংস্থা থেকে আসা যেসব কর্মকর্তাকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় না তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়। আর যাদের সরানো সম্ভব হয় না তাদের চারদিকে একটি শক্ত বলয় সৃষ্টি করা হয় যাতে তারা খুব বেশি ‘নড়াচড়া’ করতে না পারেন। এমনকি মাফিয়া চক্রের পছন্দ না হলে অধিদফতরে যোগদান করতে না দেওয়ারও উদাহরণ আছে। ফলে পরিচালকের চারটি পদের মধ্যে অর্ধেকই প্রায় দীর্ঘ সময় ধরে শূন্য থাকে, এমনকি তিনটি পদও শূন্য থাকার রেকর্ড আছে। এর সঙ্গে রয়েছে তীব্র জনবল সংকট। বিপরীতভাবে মাদক ব্যবসায়ীদের জনবল ও শক্তি বৃদ্ধি পেয়েছে বহুগুণ।

কেবল পরিচালক পর্যায়ে নয়, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের আরও অনেক পদ শূন্য। আর পদ পূরণ না হওয়ায় অধিদফতরের জনবল দ্রুত হ্রাস পেয়েছে। ২০০২ সালের তুলনায় জনবল কমেছে প্রায় এক তৃতীয়াংশ। এদিকে অধিদফতরের জনবল বৃদ্ধির কথা প্রায়ই বলা হলেও বাস্তবে তা করা হয় না। আর এ ক্ষেত্রে এমন সব বিষয় সামনে আনা হয় যা পেরিয়ে নতুন নিয়োগের মাধ্যমে জনবল বৃদ্ধি করা মোটেও সহজ নয়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নিয়োগের বিষয়টি কঠিন করে রাখা হচ্ছে নানান কৌশলে। যে কারণে ১৯৯০ সালের সূচনালগ্নের এক হাজার ২৬৩ জনের জনবলের অর্গানোগ্রামেই চলছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর। তাই বলে এ জনবল কিন্তু বাস্তবে নেই, অবসর এবং অন্যান্য কারণে জনবল কমে দাঁড়িয়েছে প্রায় সাড়ে ৭০০। ২০১৪ সালে ১৭০৬ জনবল নির্ধারণ করে নতুন অর্গানোগ্রাম তৈরি করা হয়। কিন্তু এর আওতায় জনবল নিয়োগ দেওয়া যায়নি রিক্রুটিং রুলের অনুপস্থিতিতে। অথচ এর আওতায়ই ৬৪ জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের অফিস খোলা হয়েছে। ফলে এ অফিস পাহারা দেওয়া ছাড়া বিশেষ কাজ খুব একটা করা যায় না জনবলের অভাবে। রাজধানীতে জনবল সংকটও তীব্র। এ অবস্থার মধ্যে সম্প্রতি অধিদফতরের জনবল বৃদ্ধির জন্য একটি প্রস্তাবনা সরকারের সক্রিয় বিবেচনাধীন রয়েছে বলে জানা গেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. আতিকুল হক জনবল বৃদ্ধির এ উদ্যোগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, জেলাপর্যায়ে ন্যূনতম ৩০ জন জনবল থাকবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আতিকুল হক আরও জানান, তিন শ্রেণিতে ভাগ করে জেলায় সর্বোচ্চ জনবল থাকবে ৫০ থেকে ৫৫ জন, প্রস্তাব অনুসারে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরে জনবল দাঁড়াবে প্রায় আট হাজার। কিন্তু এ জনবল বাস্তবে কবে পাওয়া যাবে তা নিয়ে সংশ্লিষ্টদের ঘোরতর সংশয় রয়েছে। এদিকে যানবাহনের অবস্থা খুবই শোচনীয়। এমনও বিভাগ আছে যেখানে কয়েকটি জেলার জন্য বরাদ্দ মাত্র একটি পিকআপ ভ্যান, কাব্য করে বলা যায়, সবেধন নীলমণি!

যানবাহন আর জনবল সংকট কেবল নয়; মর্যাদার প্রশ্নেও নাজুক অবস্থানে আছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর। যেখানে পুলিশ ইন্সপেক্টরা প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা সেখানে মাদকের ইন্সপেক্টরা পদে দ্বিতীয় শ্রেণির হলেও এখনো ব্যক্তিটি তৃতীয় শ্রেণিরই থেকে গেছেন। এদিকে পদোন্নতির অবস্থা আরও শোচনীয়। যোগদানের পদে থেকেই অবসরে যাওয়ার বহু উদাহরণ আছে। আবার অনেক আশা নিয়ে মেধাবীরা যোগদান করলেও তাদের মধ্যে অনেকেই বিসিএস ফেস করে বিভিন্ন ক্যাডারে চাকরি নিয়ে চলে যান। মাদকের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে অসম যুদ্ধে নিয়োজিত মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণের অবস্থা অনেকটা ‘সারা অঙ্গে ঘা’-এর মতো। এ অবস্থা থেকে অধিদফতরকে টেনে তোলার প্রত্যয় এবং মাদকের আগ্রাসন প্রতিরোধের স্বপ্ন দেখেন সঙ্গত কারণেই প্রধান নির্বাহীরা। কিন্তু তাদের অভিজ্ঞতা প্রায় ক্ষেত্রেই হয় খুবই তিক্ত। যে তিক্ততার মধ্য দিয়ে বর্তমান মহাপরিচালক মো. জামাল উদ্দীন যাচ্ছেন বলে অনেকেরই ধারণা। ফেসবুকে তার পোস্টে এমনই ইঙ্গিত বহন করে। এর মাধ্যমে অবশ্য এক অর্থে তিনি বল ঠেলে দিয়েছেন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দিকে—এমনটাই মনে করেন অনেকে। ফলে এখন দেখার বিষয় হচ্ছে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক বিজয়ী হবেন, নাকি অতীতের মতো এবারও বিজয়ী হবে মাদক ব্যবসার মাফিয়া চক্রের কালো হাত। মনে রাখা প্রয়োজন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালকরা হঠাৎ বদলির নামে যতবারই পরাজিত হয়েছেন ততবারই দাপট বেড়েছে মাদক মাফিয়া চক্রের।

বি.দ্র. : দেশের যে অঞ্চলে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল পৌঁছানো সম্ভব হয়নি সে এলাকায়ও ইয়াবা ট্যাবলেট পৌঁছে গেছে— এ উক্তি করেছেন সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ সচিব আমার সঙ্গে ব্যক্তিগত আলাপচারিতায়।

            লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা