শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০১৮

ড. তোফায়েল আহমেদ

নির্বাচন কমিশনকে সবকিছুর নিয়ন্ত্রণ নিতে হবে

ভোট উৎসব নিয়ে সারাদেশে চলছে আলোচনা। ভোটের দিন কেমন পরিবেশ থাকবে? সাধারণ মানুষ ভোট দিতে কেমন পরিবেশ তৈরি করবে নির্বাচন কমিশন। এসব প্রশ্নের জবাব খুঁজতে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক আরাফাত মুন্না কথা বলেছেন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে। সাক্ষাৎকার দুটি তুলে ধরা হলো
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন কমিশনকে সবকিছুর নিয়ন্ত্রণ নিতে হবে

নির্বাচনের সময় নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নির্বাচন কমিশনের মতোই হতে হবে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ। তিনি বলেন, আদৌ নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা কেমন, এটা আমরা বহু বছর দেখি না। এ জন্যই মূলত আমরা নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন করি। নির্বাচনকালীন নির্বাচন কমিশনকে বাস্তবেই সব কিছুর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন এ বিশেষজ্ঞ।

তিনি বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিবেশ এখনো ঠিক বোঝা যাচ্ছে না। নির্বাচনী পরিবেশ মূলত বোঝা যাবে প্রার্থী চূড়ান্ত হওয়ার পর। নির্বাচন কমিশন সব কিছুর ওপর তাদের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে বলে মনে হচ্ছে না। তিনি বলেন, এখনো পুলিশ পুলিশের মতো আছে। প্রশাসনও নিজস্বভাবে চলছে। তবে পোস্টার-ব্যানার সরানোর বিষয়ে নির্বাচন কমিশন যে নির্দেশনা দিয়েছিল, মোটামুটি তার বাস্তবায়ন কিছুটা ইতিবাচক বলে মনে হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের ভূমিকার বিষয়ে তোফায়েল আহমেদ বলেন, নির্বাচনকালীন আদালত ছাড়া বাকি সব কিছুর নিয়ন্ত্রণ নির্বাচন কমিশনকেই নিতে হবে। তাদের আচরণে যেন পক্ষপাত না থাকে তাও খেয়াল রাখতে হবে। কেউ অভিযোগ করলে কমিশন যদি বলে আমরা তো অভিযোগ পাইনি, পত্রিকায় একটা অভিযোগ এলো, কমিশন বলল আমাদের কাছে তো কেউ অভিযোগ করেনি— এসব কথা পরিহার করতে হবে। যখনই কোনো না কোনো মাধ্যমে খবর পাবে কোথাও আচরণবিধি ভঙ্গ হচ্ছে, অনিয়ম হচ্ছে সেখানেই কমিশনকে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। ব্যবস্থা নিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, বিরোধী দল বা বিভিন্ন প্রার্থীর পক্ষ থেকে অভিযোগ আসবে মন্ত্রী-এমপিরা সরকারি সুযোগ-সুবিধা নিচ্ছেন, সরকারি কর্মচারীরা মন্ত্রী-এমপিদের পক্ষে কাজ করছেন— এসব নির্বাচন কমিশনকে বন্ধ করতে হবে। কোনো এমপি-মন্ত্রী যদি সরকারি যানবাহন বা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ব্যবহার করেন সঙ্গে সঙ্গে এ বিষয়ে কমিশনকেই ব্যবস্থা নিতে হবে। এ ধরনের দু-একটা পদক্ষেপ নিতে পারলেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা বোঝা যেত। তারা এ ধরনের কোনো পদক্ষেপ এখনো নিতে পারেনি। নির্বাচন কমিশনের কার্যক্রম সম্পর্কে ড. তোফায়েল আরও বলেন, প্রার্থীদের ব্যয় মনিটরিং কীভাবে হবে, এটাও ঠিক করতে হবে নির্বাচন কমিশনকেই। যদিও এখনো ব্যয় মনিটরিংয়ের কোনো রূপরেখা তারা করতে পারেনি। ভোটের মাঠে সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগও নিশ্চিত করতে হবে। এবার সরকারি পদ-পদবি, সুযোগ-সুবিধা নিয়ে কিছু প্রার্থী থাকবেন, আবার কিছু প্রার্থীর এমন সুযোগ-সুবিধা থাকবে না। তাই সবার জন্য সমান সুযোগ অবশ্যই কমিশনারকে নিশ্চিত করতে হবে। যেসব কর্মকর্তা নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করবেন তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতেও জোর দেন এ বিশেষজ্ঞ। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের কর্মপরিকল্পনা সবাইকে জানানো উচিত। কমিশন চাইলে এখন থেকে প্রতিদিনই প্রচার মাধ্যমে কিছু না কিছু বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে পারে। কমিশনের দৈনিক কার্যক্রম নিয়ে প্রেস ব্রিফিং করতে পারে। আমরা কথা বলব আর নির্বাচন কমিশন চুপ থাকবে, এভাবে নির্বাচন সুষ্ঠু করা যায় না। মাঠ প্রশাসন ও পুলিশের ভূমিকা প্রসঙ্গে তোফায়েল আহমেদ বলেন, প্রশাসনে যারা আছে, তাদের নীতি কী? তারা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী। তারা আইন মেনে চলবেন, এটাই স্বাভাবিক। কোনো উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ছাড়া কোনো দলের হয়ে তারা কাজ করতে পারবেন না। নির্বাচন কমিশন এখন তাদের পর্যবেক্ষণ করবে। নির্বাচন কমিশন যদি দেখে কোনো পুলিশ অফিসার বা প্রশাসনের কোনো কর্মকর্তা কোনো প্রার্থীর হয়ে কাজ করছেন, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্য সময় যাই করে থাকুক না কেন, নির্বাচনের সময় প্রশাসনকে থাকতে হবে সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ।

নির্বাচনে ভোটারদের দায়িত্ব সম্পর্কে এ বিশেষজ্ঞ বলেন, সবাই সব সময় বলেন উৎসবমুখর পরিবেশ, আমার কাছে এ উৎসবমুখর পরিবেশ নিয়ে আপত্তি রয়েছে। আমি মনে করি নির্বাচন কোনো উৎসব নয়। নির্বাচন হচ্ছে একটি দায়িত্ব এবং দায়িত্ব গ্রহণের প্রস্তুতির সময়। মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার চর্চার একটি উত্তম সময়। এটাকে উৎসবমুখর বলে দায়িত্বকে উৎসবের মাধ্যমে ভাসিয়ে নিয়ে যাওয়া ঠিক হবে না।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচনে ভোটারের কাজই হবে, প্রতিটি দলের কর্মসূচিগুলো পর্যবেক্ষণ করা। প্রার্থীর পক্ষে যেসব প্রতিশ্রুতি দেওয়া হচ্ছে সে বিষয়গুলো মূল্যায়ন করা। সব কিছু বিবেচনা করে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে সঠিক প্রার্থীকে ভোটটা দেবেন। নিজ দায়িত্বেই ভোটারকে কেন্দ্রে যেতে হবে। প্রার্থীদের ইশতেহার সম্পর্কে নিজ উদ্যোগেই জানতে হবে ভোটারকে। কোনো গুজবে কান না দিয়ে ভালো-মন্দ বিচার-বিশ্লেষণ করে নিজ দায়িত্বে ভোট দেওয়াই ভোটারের অন্যতম কাজ বলে মনে করেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

এই মাত্র | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক