শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০১৯

কৃষক রহিমুল্লাহকে রাষ্ট্রপতির চিঠি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষক রহিমুল্লাহকে রাষ্ট্রপতির চিঠি

বছর পাঁচ-ছয় আগের কথা। একদিন দুপুরে অফিসে রিসিপশন থেকে ফোনে জানাল কক্সবাজার থেকে রহিমুল্লাহ নামে এক কৃষক এসেছেন আমার সঙ্গে দেখা করতে। দুপুরে রহিমুল্লাহকে নিয়ে খেতে বসলাম। বললাম, বলেন আমার কাছে কেন আসছেন? রহিমুল্লাহ খেতে খেতে শোনালেন তার জীবনের গল্প। সেই আশির দশকে বিটিভিতে ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে দেখিয়েছিলাম ছোট্ট ছোট্ট পেঁপে গাছের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত গাছভর্তি পেঁপে ফলে এমন জাতের গাছের প্রতিবেদন। তা দেখে শৈশবেই বাবাকে ধরেছিলেন এমন জাতের পেঁপে গাছ এনে দিতে। ‘মাটি ও মানুষ’ দেখে দেখে কৃষির প্রতি তার ভালোবাসা জন্মে। এরপর জীবনের প্রয়োজনে পাড়ি জমান মধ্যপ্রাচ্যে। সেখান থেকে স্যাটেলাইটের কল্যাণে দেখার সুযোগ পান চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’। মধ্যপ্রাচ্যের কঠিন জীবনযাপনের মধ্যে থেকেও মেসের একমাত্র বিনোদন তার এ কৃষি অনুষ্ঠান। বাউকুল চাষে বিভিন্ন কৃষকের সাফল্যের প্রতিবেদন দেখে তিনি দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত নেন। কষ্টে অর্জিত অর্থ নিয়ে দেশে ফিরে এসে দুই বছর ধরে কুল চাষের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু কোনো সাফল্য পাচ্ছেন না। টাকাপয়সা যা বিদেশ থেকে এনেছিলেন সব শেষ। আমি সব শুনে বললাম, ভাত খান, ভাত খাওয়া শেষ করে থানায় গিয়ে আমার নামে মামলা করে দেন। এ কথা শুনে শতকষ্টে মলিন রহিমুল্লাহও হেসে দিলেন, কী বলেন স্যার! আমি তো আসছি অন্য কারণে। জানতে চাইলাম, কী কারণে? বললেন, আমার বিশ্বাস, একবার যদি, একবার যদি আপনি আমার জমিতে গিয়ে দাঁড়ান, তাহলেই ফলন ভালো হবে ইনশা আল্লাহ। এবার আমার হাসির পালা। বললাম, রহিমুল্লাহ, কৃষি সাধনার বিষয়। কৃষিতে সাফল্য আসে সত্য। কিন্তু এর জন্য প্রয়োজন কৃষির প্রতি সত্যিকারের প্রেম। এতে লেগে থাকতে হয়। তা না হলে সাফল্য আসে না। আপনি দুই বছরে বহুবার মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়া-আসার মধ্যে ছিলেন। নিজে সম্পৃক্ত না থাকলে, অন্যকে দিয়ে নিজের কাক্সিক্ষত ফলন পাওয়া সম্ভব নয়। তখনকার মতো রহিমুল্লাহকে বুঝিয়ে শুনিয়ে পাঠিয়ে দিলাম। মাস তিনেক পর তার বাগানটি দেখতে গেলাম। বিশাল বাগান। ঘুরে দেখে রহিমুল্লাহকে বললাম, নিজ মাটিকে ভালোবেসে, মাটির টানে আপনি দেশে ফিরে এসে কৃষি কাজে নিয়োজিত হয়েছেন, আপনার এ সততার সঙ্গে একাগ্রতা যুক্ত থাকলে আমার বিশ্বাস আল্লাহ আপনাকে ফেরাবেন না। বিদায় নিয়ে রহিমুল্লাহর বাগানের সামনে থেকে গাড়িতে উঠে রওনা করলাম। যেতে যেতে গাড়ির সাইড ভিউ মিররে লক্ষ্য করলাম রহিমুল্লাহ দৌড়ে দৌড়ে আসছেন। আমি গাড়ি থামাতে বললাম। গাড়ি থামলে রহিমুল্লাহও থেমে যান। আবার চলতে শুরু করলেই পেছন পেছন দৌড়ান রহিমুল্লাহ। আমি রহিমুল্লাহকে ডাকলাম, ব্যাপার কী? দৌড়াচ্ছেন কেন? তিনি পকেট থেকে দুটি কাগজ বের করলেন। একটি হলো বিদেশে কাজ করার অনুমতিপত্র (আকামা) আর একটি হচ্ছে বিমান টিকিট। তিনি বিমানের টিকিট টান দিয়ে ছিঁড়ে ফেললেন। তার চোখে অন্যরকম এক দৃঢ়তা দেখেছিলাম। এখান থেকেই শুরু রহিমুল্লাহর কৃষিতে সাফল্য যাত্রা। ব্যক্তি হিসেবে রহিমুল্লাহ বেশ সৎ। তাকে বেশ কয়েকবার সুদহীন টাকা ঋণ দিয়েছি। প্রতিবারই তিনি সততার সঙ্গে টাকা ফেরত দিয়েছেন সময়মতো। শুধু বাউকুল নয়, পেঁপে, কলা চাষ করেও তিনি বেশ ভালোই টাকাপয়সা পাচ্ছেন। করেছেন মাছের খামার। মহল্লার বাজারে দিয়েছেন সার-বীজের দোকান। প্রতি বছরই কুলের মৌসুমে আমি তার কাছ থেকে কিছু পরিমাণ কুল কিনি। উদ্দেশ্য, রহিমুল্লাহ আদতে কৃষির সঙ্গে কতটুকু সম্পৃক্ত আছে তার একটা খবর রাখা। গত বছর রহিমুল্লাহ আমাকে জানালেন, তার খুব ইচ্ছা তার চাষের কুল তিনি রাষ্ট্রপতি মহোদয় ও প্রধানমন্ত্রীকে খাওয়াবেন। আমি কি কোনো ব্যবস্থা করতে পারব! আমি বললাম, পাঠান, আমি চেষ্টা করে দেখি।

রহিমুল্লাহ এ মৌসুমে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর জন্য তার চাষ করা কুল পাঠিয়ে দিলেন আমার কাছে। আমি একটা চিঠি যুক্ত করে প্যাকেটজাত কুল পাঠিয়ে দিলাম রাষ্ট্রপতি মহোদয় ও প্রধানমন্ত্রী বরাবর। এরপর চলে গেল বেশ কিছুদিন। গত ফেব্রুয়ারিতে বঙ্গভবনে এক অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি মহোদয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ। তিনি আমার হাতে রহিমুল্লাহকে লেখা একটি চিঠি দিলেন। একজন সাধারণ কৃষকের পাঠানো কুল খেয়ে রাষ্ট্রপতি তাকে চিঠি লিখেছেন- এ এক অনন্য বিষয়। এটা রহিমুল্লাহর জন্য নয়, বাংলাদেশের সব কৃষকের জন্য অনুপ্রেরণার। আমি চিঠিটি তৎক্ষণাৎ রহিমুল্লাহর কাছে পৌঁছে দিইনি। প্রতি বছরের মতো এ বছরও শুরু করেছি প্রাকবাজেট আলোচনা ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’। কক্সবাজারের কৃষকের নানা সমস্যার কথা শুনে আসছি কিছুদিন ধরেই। যেমন তামাক চাষের পরিমাণ বাড়ছে দিন দিন। লবণ চাষিরা মূল্য পাচ্ছেন না, মিয়ানমার থেকে আমদানি করা ইন্ডাস্ট্রিয়াল সল্ট ব্যবহার হচ্ছে খাবার লবণ হিসেবে- এসব অভিযোগ শুনে আসছি কয়েক বছর ধরেই। তাই ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’-এর একটি পর্ব এ বছর ধারণ করি কক্সবাজারে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন প্রায় চার হাজার কৃষক। মন্ত্রিপরিষদের সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকসহ বিভিন্ন দফতরের কর্তাব্যক্তি। অনুষ্ঠানের একপর্যায়ে আমি উপস্থিত কৃষকের মাঝে ‘রহিমুল্লাহ’ আছেন কিনা জানতে চাই। হাজার হাজার কৃষকের মাঝে একজন সাধারণ কৃষক উঠে দাঁড়ালেন। স্ক্রিনে ভেসে ওঠে মহামান্য রাষ্ট্রপতির লেখা চিঠিটি। জুনাইদ আহমেদ পলক চিঠিটি উপস্থিত সব কৃষকের সামনে পাঠ করে শোনান।

‘প্রিয় রহিমুল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম। শুভেচ্ছা উপহার হিসেবে আপনার বাগানের বাউকুল প্রেরণের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। আপনি একজন কর্মবীর মানুষ। চ্যানেল আইয়ে জনাব শাইখ সিরাজের উপস্থাপনায় “হৃদয়ে মাটি ও মানুষ” অনুষ্ঠান আপনাকে বাউকুল চাষে উদ্বুদ্ধ করেছে জেনে আমি খুশি হয়েছি। প্রায় শূন্য থেকে শুরু করে আপনি আজ বিশাল বাউকুল বাগানের মালিক হয়েছেন, অর্থনৈতিকভাবে হয়েছেন স্বাবলম্বী। আমার বিশ্বাস আপনার সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে দেশের কৃষক ও সাধারণ মানুষ কৃষিপণ্য, ফল ও ফসল উৎপাদনে উৎসাহিত হবেন এবং নিজেদের পাশাপাশি জাতীয় অর্থনীতিতেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবেন।

জনাব শাইখ সিরাজের কৃষিবিষয়ক অনুষ্ঠান ইতোমধ্যে দেশের কৃষক ও সাধারণ মানুষের মাঝে ব্যাপক সাড়া জাগাতে সক্ষম হয়েছে এবং কৃষি উৎপাদনে ইতিবাচক অবদান রাখছে। আমি আশা করি বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষকের উন্নয়নে তিনি ভবিষ্যতেও তার উদ্ভাবনীমূলক উদ্যোগ অব্যাহত রাখবেন।

আমি নিজেও একজন কৃষকের সন্তান। তাই কৃষকের দুঃখ-কষ্ট, আনন্দ-বেদনা ঠিকই অনুভব করতে পারি। বর্তমান সরকার প্রতিটি “গ্রামকে শহরে পরিণত করা”র যে কর্মসূচি গ্রহণ করেছে, আমার বিশ্বাস শিগগিরই আপনারা তার সুফল পাবেন। গ্রামের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নের পাশাপাশি আমাদের সামগ্রিক জীবনযাত্রায় এ কর্মসূচি নতুন মাত্রা যোগ করবে। আমি আপনার ও আপনার পরিবারের সকলের সুস্বাস্থ্য, দীর্ঘায়ু ও অব্যাহত সাফল্য কামনা করছি। মহান আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।

খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।

মো. আবদুল হামিদ।’

যা হাজার হাজার কৃষককে অনুপ্রাণিত করে এবং সেই মুহূর্তটিতে আবেগ, উচ্ছ্বাস আর আনন্দের অন্যরকম এক পরিবেশের সৃষ্টি হয়। আবেগাক্রান্ত রহিমুল্লাহর আনন্দের কান্না ছড়িয়ে পড়ে সব কৃষকের চোখে। রাষ্ট্রপতি মহোদয়ের লেখা চিঠিটি রহিমুল্লাহকে হস্তান্তর করার জন্য মঞ্চে ডাকা হয়। তিনি কাঁদতে কাঁদতে এগিয়ে এলেন। জুনাইদ আহমেদ পলক তাকে জড়িয়ে ধরেন। রাষ্ট্রপতি মহোদয়ের একটি শুভেচ্ছা জানানো চিঠি হাজার হাজার কৃষকের মাঝে সঞ্চার করে উদ্দীপনার। প্রতিটি মুখ যেন হয়ে ওঠে সাহসের, নতুন সংকল্পের। মহামান্য রাষ্ট্রপতির সিলমোহরযুক্ত প্যাডে লেখা চিঠিটি রহিমুল্লাহর হাতে হস্তান্তর করার পর আমি রহিমুল্লাহকে মাইক্রোফোন এগিয়ে দিয়ে জিজ্ঞাসা করেছিলাম- আপনি কিছু বলবেন? গ্রামের একজন সাধারণ কৃষক আবেগঘন ওই মুহূর্তটি সামলে নিয়ে কাঁদো কাঁদো কণ্ঠে তৎক্ষণাৎ বলেছিলেন, ‘আমি মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে সর্বপ্রথম সালাম জানাই- আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। আমি আমার অন্তরের অন্তস্তল থেকে, আমার কক্সবাজার জেলাবাসীর পক্ষ থেকে, আমার সংগ্রামী কৃষক ভাইদের পক্ষ থেকে উনাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। মাননীয় রাষ্ট্রপতি আপনাকে ধন্যবাদ।’

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে