শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

অযোধ্যার মন্দির-মসজিদ এবং আমার ভাবনা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
অযোধ্যার মন্দির-মসজিদ এবং আমার ভাবনা

যেদিন অযোধ্যার রায় বেরোলো, ২০১৯-এর ৯ নভেম্বরে, সেদিনই লিখেছিলাম, “আমি যদি বিচারক হতাম, তাহলে ২.৭৭ একর জমি সরকারকে দিয়ে দিতাম আধুনিক বিজ্ঞান স্কুল বানানোর জন্য, যে স্কুলে ছাত্রছাত্রীরা ফ্রি পড়তে পারবে। আর পাঁচ একর জমিও সরকারকে দিয়ে দিতাম আধুনিক হাসপাতাল বানানোর জন্য, যে হাসপাতালে রোগীরা বিনে পয়সায় চিকিৎসা পাবে।” আমার এই মতের ভয়াবহ প্রতিক্রিয়া দেখে মনে হয়েছে, আগামী ১০০০ বছরে সম্ভব নয় ধর্মীয় উপাসনালয়ের জায়গায় অন্য কিছু নির্মাণ করা। কেউ কেউ বলেছে, স্কুল, একাডেমি, গবেষণাগার, হাসপাতাল, ফুলের বাগান এগুলো বানানোর জায়গার কি অভাব পড়েছে? তা ঠিক, অভাব পড়েনি। তাই ২.৭৭ একর জমিতে মন্দির হতে যাচ্ছে, আর পাঁচ একর জমিতে হতে যাচ্ছে মসজিদ।

উত্তর ইউরোপের গির্জাগুলো দেখলে চমকিত হই। খালি পড়ে থাকে বছরভর। রোববার সকালে প্রার্থনায় যোগ দিতে হাতেগোনা কয়েকজন আসে তো আসে না। গির্জায় পর্যটকরাই ভিড় করে। ওরাই শিল্প স্থাপত্য দেখতে আসে। উপাসনালয়গুলো ধীরে ধীরে পরিণত হয়েছে জাদুঘরে। আমাদের অঞ্চলের উপাসনালয়গুলোয় ভিড় কমছে না, বরং দিন দিন বাড়ছে। এই অবস্থায় আমি ভারতের হিন্দুদের অনুরোধ করি : ‘তোমাদের এত যে বিজ্ঞানমনস্ক করতে চেয়েছি, লাভ কিছু হয়নি। পূজা আচ্চা যখন করবেই করো, মন্দির বানাবেই যখন বানাও, এমনকী রাষ্ট্রকেও যদি হিন্দুরাষ্ট্র বানিয়েই ফেল, তাহলেও মুসলমানদের নির্যাতন করো না, লক্ষ রেখো নানান গোষ্ঠী-বর্ণ-জাত-ধর্ম-সংস্কৃতির মানুষ যেন শান্তিতে এবং নিরাপদে সেই রাষ্ট্রে বাস করতে পারে।’ ঠিক যেমন বাংলাদেশের মুসলমানদের অনুরোধ করি : ‘তোমাদের এত যে বিজ্ঞানমনস্ক করতে চেয়েছি, লাভ কিছু হয়নি। নামাজ-রোজা যখন করবেই করো, মসজিদ বানাবেই যখন বানাও, এমনকী রাষ্ট্রকেও যদি ইসলামিক রাষ্ট্র বানিয়েই ফেল, তাহলেও হিন্দুদের নির্যাতন করো না, লক্ষ রেখো নানান গোষ্ঠী-বর্ণ-জাত-ধর্ম-সংস্কৃতির মানুষ যেন শান্তিতে এবং নিরাপদে সেই রাষ্ট্রে বাস করতে পারে।’ দুর্ধর্ষ মৌলবাদীরা যেমন তক্কে তক্কে থাকে আমার স্খলন কিছু হলো কিনা দেখার জন্য, যেন খপ করে ধরে দামামা বাজিয়ে আমার আরও কিছু সর্বনাশ করতে পারে, তেমন সেক্যুলার নামধারী কিছু লোকও একই মতলব নিয়ে তক্কে তক্কে থাকে। তাদের এবারের ভাষ্য আমি কেন মন্দির মসজিদ বানাবার পক্ষে রায় দিয়েছি। যারা অভিযোগ করেছে মনে মনে ভাবি, তারা নিশ্চয়ই আমার চেয়েও বেশি সেক্যুলার, আমার চেয়েও বড় অসাম্প্রদায়িক, আমার চেয়েও বড় নাস্তিক, আমার চেয়েও বড় মানববাদি, মুক্তচিন্তক, আমার চেয়ে বেশি ভুগেছে নিজের মতবাদের জন্য, সাম্প্রদায়িকতা আর ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে আমার চেয়ে বেশি বই লিখেছে, আমার চেয়েও বেশি ফতোয়ার শিকার তারা, তাদের মাথার দাম আমার মাথার দামের চেয়ে বেশি, আমার চেয়েও বেশি তারা গৃহহীন, দেশহীন, আমার চেয়েও বেশি নিষিদ্ধ!!

আমি লক্ষ করেছি, মৌলবাদিরা আমার মাথার দাম ঘোষণা করলে এই সেক্যুলার নামধারীদের টিকিটি দেখা যায় না, সম্ভবত ওরা দূর থেকে সার্কাস দেখে, প্রতিবাদের একটি শব্দও কিন্তু উচ্চারণ করে না। যখন দেখে বিজেপি ক্ষমতায় এসে আমার এক বছরের ভিসার মেয়াদ কমিয়ে দু’মাস বা তিন মাস করে, তখন কি এরা নিন্দে করে বিজেপির তসলিমা-বিরোধিতার? না। যখন করভাচৌত, সিঁদুর খেলা, রাখি নিয়ে প্রশ্ন ক’রে, ভাইফোঁটার মতো বোনফোঁটা উৎযাপন করার কথা ব’লে, মনুসংহিতার সমালোচনা করে, সতীদাহের নিন্দে করে, যখন রামদেব, সত্য সাঁই বা বাবাদের নিয়ে সংশয় প্রকাশ ক’রে, অযোধ্যার রামমন্দিরের জায়গায় বিজ্ঞান স্কুলের এবং মসজিদের জায়গায় আধুনিক হাসপাতালের প্রস্তাব দিয়ে প্রচ- আক্রান্ত হই কট্টর হিন্দু দ্বারা, তখনও আমাদের ‘সেক্যুলার হিন্দু-মুসলমান’ চোখ নাচিয়ে সার্কাস দেখে।

হিন্দুদের মহাসমারোহে মন্দির বানানো, ধর্মান্ধ হওয়া, মুসলিম-বিরোধিতা সবই এই সময়ের বাস্তবতা। ভুলে গেলে চলবে না এই উপমহাদেশ হিন্দু মুসলমান পরস্পরকে কচুকাটা করে দেশভাগ করেছে। দশ লক্ষ মানুষের রক্তের ওপর বসানো হয়েছে বিভেদের কাঁটাতার। বাংলাদেশের মসজিদ, হিজাব, বোরখা এই সময়ের বাস্তবতা। এই বাস্তবতা তৈরিতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা উপমহাদেশের স্বার্থান্বেষী দূরদৃষ্টিহীন রাজনীতিকদের। এই দুঃখজনক বাস্তবতার মধ্যে বর্বরতা আর হিংস্রতা যত কম হয়, সেই চেষ্টা করতে হয়।

মাদ্রাসার প্রিন্সিপ্যাল যখন ধর্ষণ করে, তখন বলি, মাদ্রাসায় যেন আর একটিও ধর্ষণ না হয়। আমি মাদ্রাসা বিলুপ্ত করার কথা না বলে ধর্ষণ বন্ধ করার কথা বলেছি, তার মানে এই নয় যে, আমি মাদ্রাসা সিস্টেমে বিশ্বাস করি। কোথাও নারী নির্যাতন হলে বলি নারী নির্যাতন বন্ধ করো। কমিউনিস্টরা যেমন বলে-‘নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার দরকার নেই, কমিউনিজম এলে নারী নির্যাতন এমনিতেই বন্ধ হবে’, তেমন করে বলি না ‘আগে পুরুষতন্ত্র বিলুপ্ত হোক, তখন নারী নির্যাতন এমনিতেই বন্ধ হবে’। পুরুষতন্ত্রের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চলতে থাকলেও নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে আলাদা করে প্রতিবাদ করতে হয়।

মন্দির বানানো বন্ধ করো বললেই মন্দির বানানো বন্ধ হয় না, ঠিক যেমন মসজিদ বানানো বন্ধ করো বললেই মসজিদ বানানো বন্ধ হয় না কোথাও। ধর্ম বিলুপ্ত হোক বলে চেঁচালেও ধর্ম অদূর ভবিষ্যতে বিলুপ্ত হবে না। তার চেয়ে ধর্মান্ধতায় ডোবা এই সমাজ থেকে যেন যুক্তিবাদি আর মুক্তচিন্তকের জন্ম হয়, সেই চেষ্টা করি। এই যুক্তিবাদিরাই একদিন সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে, সমাজ বদলাবে- এই স্বপ্ন নিয়ে। ভারতে ধর্ম এবং কুসংস্কার প্রায় সবাই মানে। শিক্ষিত-অশিক্ষিত সবাই। শনি-মঙ্গল-বৃহস্পতিবারে আমিষ খায় না, একশ রকম পুজো আচ্চায় উপোস করে, বারো মাসে তেরো নয়, তেরোশ পুজোর আয়োজন করে। গাছের গায়ে লাল দাগ দেখলেও নমস্কার করে। দোকানিরা দোকান খুলে টাকার পুজো আগে সেরে নেয়। বিজ্ঞানীরাও গাড়ি কিনে গাড়ির পুজো করে তারপর গাড়ি চালায়। এটাই বাস্তবতা। রাম মন্দির ঠিক সেরকমই বাস্তবতা। বাংলাদেশে পাড়ায় পাড়ায় একশ মসজিদ যেমন বাস্তবতা। এই বাস্তবতাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। মানুষকে বিজ্ঞান মনস্ক করা দীর্ঘমেয়াদি সংগ্রাম। আপাতত কী করতে হবে? যেন হিন্দু মুসলমান পরস্পরকে কচুকাটা না করে, কেউ কাউকে নির্যাতন না করে, যেন ভায়োলেন্স থেকে বিরত থাকে, যেন ঘৃণা দূর করে মন থেকে, যেন বিদ্বেষ বিদেয় করে। তুমি যখন ধর্ম মানবেই, মন্দির মসজিদ বানাবেই, সংখ্যাগরিষ্ঠের মত নিয়ে রাষ্ট্রকে ধর্মভিত্তিকও যদি করে ফেলো, বিধর্মীদের নির্যাতন কোরোনা, পারলে সৌহার্দ্যরে সম্পর্ক রেখো। দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে দাবির প্রশ্ন অবান্তর, করজোড়ে শুধু অনুরোধ করা যায়।

কিছু নাস্তিক মনে করে আমি যেহেতু নাস্তিক, আমার দিন রাতের কাজ হলো আল্লাহ ঈশ্বর ভগবান বলতে যে কিছু নেই, ধর্মগ্রন্থগুলো যে বিজ্ঞান-বিরোধী, যুক্তিহীন,- তা নিয়ে লেখা, তা নিয়ে বলা, তা নিয়ে মেতে থাকা। আমি সেটা কদাচিৎ করি। নাস্তিকতা প্রচার আমার মূল উদ্দেশ্য নয়। আমার মূল উদ্দেশ্য নারীর সমানাধিকারের জন্য, মানবাধিকারের জন্য, মানবতার জন্য, মতপ্রকাশের অধিকারের জন্য, রাষ্ট্র আর ধর্মের পৃথকীকরণের জন্য, মানুষকে কুসংস্কারমুক্ত করার জন্য, বিজ্ঞানমনস্ক করার জন্য, নারী-পুরুষের সমানাধিকারের ভিত্তিতে আইন তৈরির জন্য, যারাই নিপীড়িত তাদের অধিকারের জন্য, নিচুজাত-আদিবাসি-উপজাতি ইত্যাদি ট্যাগ লাগিয়ে যাদের অত্যাচার করা হয় তাদের অধিকারের জন্য, দারিদ্র্য দূরীকরণের জন্য, সমতার সমাজ নির্মাণের জন্য সরব হওয়া। এর ফলে কিছু মানুষও যদি সচেতন হয়, তাহলেই আমি সার্থক।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

এই মাত্র | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার
দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন