শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদন্ড

আশা কি করতে পারি ধর্ষণ ঘটবে না আর?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
আশা কি করতে পারি ধর্ষণ ঘটবে না আর?

বাংলাদেশে এখন ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড। আশা কি করতে পারি ধর্ষণ ঘটবে না আর? ভারতেও ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড, কিন্তু ধর্ষণ তো ঘটেই চলেছে। কারাবাস, যাবজ্জীবন, মৃত্যুদন্ডের ভয়ও কেন পুরুষকে ধর্ষণ থেকে বিরত রাখে না? যেসব অঞ্চলে অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড, সেসব অঞ্চলেও অপরাধপ্রবণতা নেহাত কম নয়। মানুষ ঝুঁকি নিয়েই অপরাধ করতে নামে। তারা কি আসলে খুব সাহসী পুরুষ? মোটেও তারা সাহসী পুরুষ নয়। মৃত্যুদন্ডের ঝুঁকি নিয়ে দেশের জন্য, জনগণের ভালোর জন্য, সমতার জন্য যুগে যুগে বিপ্লবীরা অপরাধ করেন। অপশাসনের অবসান হলে সেসব অপরাধকে বিপ্লব হিসেবে সম্মান করা হয়। কিন্তু মৃত্যুদন্ডের ঝুঁকি নিয়ে ধর্ষণ করা, যৌন হেনস্তা করা, ব্যক্তিস্বার্থে কাউকে হত্যা করা- এসব বিপ্লব নয়, এসব জঘন্যতম কুৎসিততম অপরাধ। এই অপরাধ কেন সংঘটিত হয়? এই কারণটি বের করে সেই কারণটি যদি নির্মূল করা যায়, তবেই হবে ধর্ষণের সমাপ্তি। যৌন হেনস্তা, ধর্ষণ, নারী নির্যাতনের মূল কারণ যদি নির্মূল না হয়, আমার আশঙ্কা ধর্ষণ চলতেই থাকবে।

বাংলাদেশের সমাজে দুই ধরনের পরিবর্তন ঘটেছে। একটি পরিবর্তন ধর্মান্ধতা, যেটি ভালো নয়। আরেকটি পরিবর্তন ভালো, অন্যায় অত্যাচার আর নির্যাতনের প্রতিবাদ করতে নারী পুরুষ সকলের পথে নামা। আটের দশকের মাঝামাঝি সময় ধর্ষণের বিরুদ্ধে যেসব প্রবন্ধ বা নিবন্ধ লিখেছি, তার জন্য অনেকে আমার সমালোচনা করেছে, বলেছে এসব বিষয় জনগণের সামনে না আনাই ভালো। এমন কী ’৯২ সালে ‘নিমন্ত্রণ’ নামে আমার ধর্ষণবিরোধী উপন্যাসিকাটি প্রকাশ হওয়ার পর দুনিয়ার তাবৎ অশ্লীল বাণী আমার ওপর বর্ষিত হয়েছে। আমি নাকি পর্নোগ্রাফি লিখেছি। কিছু মহিলা অবশ্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেছিলেন, তাঁরা তাঁর কিশোরী কন্যাদের বইটি পড়তে বলেছেন, তারা যেন সচেতন হয়। যেন কেউ ভুরু পল্লবে ডাক দিলেই চলে না যায় অন্তরালে। আজ নিমন্ত্রণ বইটি পড়ে কেউ কিন্তু পর্নোগ্রাফি বলবে না, কারণ নিমন্ত্রণের ঘটনা সমাজের বাস্তব চিত্র এবং এটি প্রকাশ করা উচিত। আগে মানুষ মনে করতো অশোভন এবং অশ্লীল কান্ড যা সমাজে ঘটছে তা লুকিয়ে রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ। সে কারণে ধর্ষণের শিকার হয়ে মেয়েরা মুখ লুকিয়ে রাখতো। কাউকে বলতো না কী ঘটেছে। তা ছাড়া মানুষ মনে করতো, ধর্ষণের ব্যাপার বড় জোর খবরের কাগজে যেতে পারে, কিন্তু সাহিত্যের বিষয় এটি হতে পারে না। তিরিশ চল্লিশ বছর আগে ধর্ষণের বিরুদ্ধে পথে নামাটা অস্বাভাবিক ছিল, এখন স্বাভাবিক। এক সময় ধর্ষণ শব্দটাই উচ্চারণ করতে আলাদা সাহসের দরকার হতো, এখন হয় না। এটি নিশ্চয়ই উত্তরণ।

যারা ধর্ষণ করতে চায়, তারা যদি এখন ধর্ষণ না করে, তাহলে কী কারণে করবে না? এর খুব সহজ উত্তর, মৃত্যুদন্ডের ভয়ে। কিন্তু ধর্ষণের ইচ্ছেটা তো তাদের রয়েই যাবে। সেটি তো কোথাও যাদুবলে উবে যাচ্ছে না? তবে? আমরা জানি পুরুষের ‘নারীবিদ্বেষী মানসিকতা’ ধর্ষণ ঘটায়, ধর্ষণ ঘটায় টক্সিক মাস্কুলিনিটি বা ‘বিষাক্ত পৌরুষ’। নারীবিদ্বেষী মানসিকতার বা ওই বিষাক্ত পৌরুষের কিন্তু কোনও পরিবর্তন হচ্ছে না। সেটি হওয়াই কি সবচেয়ে জরুরি নয়? সেটি হওয়াতে গেলে যা যা উদ্যোগ নিতে হবে, তা কি রাষ্ট্র নেবে? সমাজের সর্বস্তরে যেন এই পরিবর্তনটি হয়, সেই দায়িত্ব সরকারি এবং বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠানকে নিতেই হবে। ইস্কুল কলেজের পাঠ্যসূচিতে সব রকম নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে, নারীবিদ্বেষী মানসিকতা এবং ক্ষতিকর পৌরুষ সম্পর্কেও সচেতন করতে হবে শিক্ষার্থীদের। মূলত পুরুষতন্ত্রের যে অপশিক্ষাটা মানুষের মস্তিষ্কে ঢুকে গেছে- ‘পুরুষ মহান, পুরুষ প্রভু, নারী ভোগের বস্তু, নারী দাসি’, সেই অপশিক্ষাটা মস্তিষ্ক থেকে না বের করে দিতে পারলে কারও পক্ষে ‘নারীবিদ্বেষী’ মানসিকতা বদলানো সম্ভব নয়। বাড়ির শিক্ষারও গুরুত্ব অনেক। ঘরে পিতা এবং মাতাকে কী ভূমিকায় দেখে একটি শিশু বড় হয়, সেটি নিশ্চয়ই গুরুত্বপূর্ণ। পিতা এবং মাতাকে প্রভু এবং দাসির ভূমিকায় দেখলে শিশুর মস্তিষ্কে পুরুষ এবং নারীর এই ভূমিকাটিই স্থায়ী অবস্থান নেয়, এটিকেই আদর্শ ভূমিকা বলে বিবেচনা করে। পিতা যদি মাতাকে অত্যাচার করতে অভ্যস্ত হয়, তবে শিশু নারীকে অত্যাচারের যোগ্য বলেই বিচার করে। একবিংশ শতাব্দীতেও ঘরে ঘরে কি নারীরা সমানাধিকার পেতে পারে না? পেলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম নারীকে দাসি বা সন্তান উৎপাদনের যন্ত্র বলে বিচার করবে না। নারীদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা কি থাকতে পারে না? থাকলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম নারীকে পরনির্ভর বা পরাধীন বলে বিচার করবে না।

মৃত্যুদন্ডের আইন সব সমস্যার সমাধান দেবে না। ধর্ষণ এবং নারী নির্যাতনের পিছনে হাজারো কারণ আছে। সেই কারণগুলো দূর করতে হবে, তা না হলে নারী-নির্যাতন, যৌন হেনস্তা ইত্যাদি ঘটতেই থাকবে। কিছু কিছু পোশাক না পরার, সন্ধ্যের পর বাড়ি থেকে বের না হওয়ার, রাতের উৎসবে না যাওয়ার, নির্জন রাস্তায় হাঁটাচলা না করার, ক্লাবে-হোটেলে না ঢোকার যে পরামর্শ দেওয়া হয় মেয়েদের, সেটি মেয়েদের না দিয়ে বরং যারা দোষ করে, অর্থাৎ পুরুষদের দেওয়া উচিত। মেয়েদের উপস্থিতি দেশের সর্বত্র, রাস্তাঘাটে, অলিতে গলিতে, অফিস আদালতে, ইস্কুল কলেজে, মাঠে ময়দানে, ক্যাফে রেস্তোরাঁয়, ক্ষেতে খামারে, জলে স্থলে অন্তরীক্ষে আরও হওয়া দরকার। শেকল ছিঁড়ে মেয়েরা যত বেরোবে, বাইরের দুনিয়াটা তত মেয়েদের হবে। অন্দরমহলে বাস করে বাইরের পৃথিবীকে নিরাপদ করা যায় না।

অভিনেতা অনন্ত জলিল ধর্ষণের জন্য ধর্ষককে নয়, মেয়েদের দোষ দিয়েছেন। অনন্ত জলিলের মতটাই অধিকাংশ মানুষের মত। অনন্ত জলিল চাপে পড়ে ক্ষমা চেয়েছেন। ওই ক্ষমা কি তিনি অন্তর থেকে চেয়েছেন? তাঁর স্বতঃস্ফূর্ত প্রথম বক্তব্যই সম্ভবত তাঁর অন্তরের কথা, যা তিনি বিশ্বাস করেন। স্রোতের অনুকূলেই যেতে হয় বলে গিয়েছেন। অভিনেতা মোশাররফ করিমকে ঠিক এর উলটো কথা বলার জন্য ক্ষমা চাইতে হয়েছিল। উনি বলেছিলেন পোশাকের কারণে ধর্ষণ ঘটে না। ওই মন্তব্য করার পর মোশাররফ করিমকেও চাপের মুখে ক্ষমা চাইতে হয়েছিল। হ্যাঁ, সত্য বলার জন্য তিনি ক্ষমা চেয়েছিলেন। সংশোধন করে মোশাররফ করিম যা বলেছিলেন তা হলো পোশাকের কারণেই ধর্ষণ ঘটে। ঘটনাটি কবে ঘটেছিল? খুব দীর্ঘকাল আগে নয়। এই কদিনে দেশের কি এত পরিবর্তন ঘটে গেল যে অনন্ত জলিলকে ক্ষমা চাইতে হয় মেয়েদের পোশাকের কারণে ধর্ষণ ঘটে বলার জন্য? না, দেশ আগের মতো আছে। দেশের কিছু বদলায়নি।

আমার মনে হয় যারা ধর্ষককে ফাঁসি দেওয়া, ধর্ষকের ধর্ষদন্ড কর্তন করা, ধর্ষককে ক্রসফায়ারে মেরে ফেলা ইত্যাদির জন্য চিৎকার করছে, তাদের অধিকাংশই খুব গোপনে বিশ্বাস করে ধর্ষণের কারণ মেয়েরাই। মেয়েরা যদি সংযত হয়ে চলাফেরা করতো, যদি ঠিকঠাক পোশাক পরতো, রাতে একা না বেরোতো, তাহলে ধর্ষণ হতো না। বাংলাদেশের বড় বড় অনেক বুদ্ধিজীবীই বিশ্বাস করেন ধর্ষণে। বিশ্বাস করেন মেয়েদের না মানে হ্যাঁ, বিশ্বাস করেন একটু জোর না করলে যৌনতায় আনন্দ নেই। সাধারণ মানুষ ব্যতিক্রম হলে কতটাই বা হবে!

আমি মৃত্যুদন্ডের বিরুদ্ধে। যে অপরাধই যে লোকই করুক না কেন, কারও মৃত্যুদন্ড হোক চাই না।

মৃত্যুদন্ড ছাড়া আরও তো শাস্তির ব্যবস্থা আছে দুনিয়ায়। সবচেয়ে ভালো হয়, মানুষকে যদি শিক্ষিত আর সচেতন করে গড়ে তোলা যায়। অপরাধ যে কারণে হচ্ছে, সেই কারণটাকে যদি নির্মূল করা যায়। এই কাজটি কেউ করতে চায় না। সবাই সোজা পথটি ধরতে চায়। সোজা পথটি হলো, অপরাধীকে মেরে ফেল। চোখের বদলে চোখ নিয়ে নাও। খুনের বদলে খুন। এর নাম কিন্তু বিচার নয়, এর নাম প্রতিশোধ। এটি করে জনগণকে ধোঁকা দেওয়া যায়। জনগণ ভাবে অপরাধ দমনে সরকার বিরাট এক ভূমিকা নিয়েছে।

অপরাধীর জেল হলে এমন তো হতে পারে, সে ভালো মানুষ হয়ে জেল থেকে একদিন বেরোবে। নিরপরাধকেও তো কত মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়। জেলে থাকাকালীন যদি প্রমাণ হয় মানুষটি নিরপরাধ, তখন অন্তত ভুল শোধরানোর সুযোগ পাওয়া যায়।

১৪০টি দেশ মৃত্যুদন্ড বিলুপ্ত করেছে। বাকি দেশগুলোও করবে। সবচেয়ে কম অপরাধ কোন দেশে হয়? যে দেশগুলোয় মৃত্যুদন্ড নেই। সবচেয়ে বেশি অপরাধ? যেসব দেশে মৃত্যুদন্ডের আইন আছে। অপরাধীকে মৃত্যুদন্ড দিলে কি অপরাধ করা থেকে বিরত থাকে মানুষ? প্রমাণ পাওয়া গেছে, একেবারেই না। খুনিকে মৃত্যুদন্ড দিলে কি মানুষ আর খুন করবে না? ঠিক করবে। কিন্তু সমাজের মানুষকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুললে খুনখারাবির সংখ্যাটা কমে যায়। একই রকম ধর্ষককে মৃত্যুদন্ড দিলেও পুরুষেরা ধর্ষণ বন্ধ করবে না। পুরুষ তখন ধর্ষণ বন্ধ করবে যখন মেয়েদের ধর্ষণের বস্তু হিসেবে তারা আর দেখবে না। অলরেডি এই নষ্ট নারীবিদ্বেষী পুরুষতান্ত্রিক সমাজ তাদের শিখিয়ে ফেলেছে যে মেয়েরা ধর্ষণের বস্তু, এই শেখাটা মাথা থেকে দূর করতে হবে। ব্যস, তাহলেই ধর্ষণ বন্ধ হবে। নতুন করে কাউকে আর নতুন কিছু শেখাতে হবে না, শেখাতে হবে না যে মেয়েরাও মানুষ, তাদের শ্রদ্ধা কর।

               লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
ডেনমার্ক ১৫ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার সীমিত করছে
ডেনমার্ক ১৫ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার সীমিত করছে

৩৩ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

তীব্র খরার মুখে পড়তে যাচ্ছে ইংল্যান্ড, জরুরি পদক্ষেপের প্রস্তুতি
তীব্র খরার মুখে পড়তে যাচ্ছে ইংল্যান্ড, জরুরি পদক্ষেপের প্রস্তুতি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুমায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রুমায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নৈশপ্রহরীর সঙ্গে বাজার পাহারা দিতেন বেলাল, ঘুমন্ত অবস্থায় পিটিয়ে হত্যা
নৈশপ্রহরীর সঙ্গে বাজার পাহারা দিতেন বেলাল, ঘুমন্ত অবস্থায় পিটিয়ে হত্যা

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মালয়েশিয়া-থাইল্যান্ড সীমান্তে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবি, শতাধিক নিখোঁজ
মালয়েশিয়া-থাইল্যান্ড সীমান্তে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবি, শতাধিক নিখোঁজ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সাথে আইএমএফ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
বিএনপির সাথে আইএমএফ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ার নতুন ডিসি তৌফিকুর রহমান
বগুড়ার নতুন ডিসি তৌফিকুর রহমান

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেয়ের প্রেমিকের বন্ধুকে পিটিয়ে হত্যা; ১৪ দিনেও গ্রেফতার নেই
মেয়ের প্রেমিকের বন্ধুকে পিটিয়ে হত্যা; ১৪ দিনেও গ্রেফতার নেই

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীর পা বিচ্ছিন্ন
সিদ্ধিরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীর পা বিচ্ছিন্ন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরায় জমজমাট আয়োজনে কর্পোরেট ফুটসাল কাপ সম্পন্ন
বসুন্ধরায় জমজমাট আয়োজনে কর্পোরেট ফুটসাল কাপ সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'বগুড়া-১ আসনের কাজী রফিকুলের নামে প্রচারিত ভিডিওটি সত্য নয়'
'বগুড়া-১ আসনের কাজী রফিকুলের নামে প্রচারিত ভিডিওটি সত্য নয়'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ফের ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ের মুখে ফিলিপাইন
ফের ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ের মুখে ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের আবাসিক ও জ্বালানি অবকাঠামোতে হামলা, নিহত ১১
ইউক্রেনের আবাসিক ও জ্বালানি অবকাঠামোতে হামলা, নিহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার লুটের গরু ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি
বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার লুটের গরু ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় ঢাবি ফোরামের ক‍্যারিয়ার সেমিনার
কানাডায় ঢাবি ফোরামের ক‍্যারিয়ার সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসের মাইলফলক : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসের মাইলফলক : ব্যারিস্টার মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষাসহ দুই অধ্যাদেশের প্রজ্ঞাপন জারি
ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষাসহ দুই অধ্যাদেশের প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশান অলিম্পিয়াড ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন জিওয়াইসি ডমিনেটরস
গুলশান অলিম্পিয়াড ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন জিওয়াইসি ডমিনেটরস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন
ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা