শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদন্ড

আশা কি করতে পারি ধর্ষণ ঘটবে না আর?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
আশা কি করতে পারি ধর্ষণ ঘটবে না আর?

বাংলাদেশে এখন ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড। আশা কি করতে পারি ধর্ষণ ঘটবে না আর? ভারতেও ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড, কিন্তু ধর্ষণ তো ঘটেই চলেছে। কারাবাস, যাবজ্জীবন, মৃত্যুদন্ডের ভয়ও কেন পুরুষকে ধর্ষণ থেকে বিরত রাখে না? যেসব অঞ্চলে অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড, সেসব অঞ্চলেও অপরাধপ্রবণতা নেহাত কম নয়। মানুষ ঝুঁকি নিয়েই অপরাধ করতে নামে। তারা কি আসলে খুব সাহসী পুরুষ? মোটেও তারা সাহসী পুরুষ নয়। মৃত্যুদন্ডের ঝুঁকি নিয়ে দেশের জন্য, জনগণের ভালোর জন্য, সমতার জন্য যুগে যুগে বিপ্লবীরা অপরাধ করেন। অপশাসনের অবসান হলে সেসব অপরাধকে বিপ্লব হিসেবে সম্মান করা হয়। কিন্তু মৃত্যুদন্ডের ঝুঁকি নিয়ে ধর্ষণ করা, যৌন হেনস্তা করা, ব্যক্তিস্বার্থে কাউকে হত্যা করা- এসব বিপ্লব নয়, এসব জঘন্যতম কুৎসিততম অপরাধ। এই অপরাধ কেন সংঘটিত হয়? এই কারণটি বের করে সেই কারণটি যদি নির্মূল করা যায়, তবেই হবে ধর্ষণের সমাপ্তি। যৌন হেনস্তা, ধর্ষণ, নারী নির্যাতনের মূল কারণ যদি নির্মূল না হয়, আমার আশঙ্কা ধর্ষণ চলতেই থাকবে।

বাংলাদেশের সমাজে দুই ধরনের পরিবর্তন ঘটেছে। একটি পরিবর্তন ধর্মান্ধতা, যেটি ভালো নয়। আরেকটি পরিবর্তন ভালো, অন্যায় অত্যাচার আর নির্যাতনের প্রতিবাদ করতে নারী পুরুষ সকলের পথে নামা। আটের দশকের মাঝামাঝি সময় ধর্ষণের বিরুদ্ধে যেসব প্রবন্ধ বা নিবন্ধ লিখেছি, তার জন্য অনেকে আমার সমালোচনা করেছে, বলেছে এসব বিষয় জনগণের সামনে না আনাই ভালো। এমন কী ’৯২ সালে ‘নিমন্ত্রণ’ নামে আমার ধর্ষণবিরোধী উপন্যাসিকাটি প্রকাশ হওয়ার পর দুনিয়ার তাবৎ অশ্লীল বাণী আমার ওপর বর্ষিত হয়েছে। আমি নাকি পর্নোগ্রাফি লিখেছি। কিছু মহিলা অবশ্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেছিলেন, তাঁরা তাঁর কিশোরী কন্যাদের বইটি পড়তে বলেছেন, তারা যেন সচেতন হয়। যেন কেউ ভুরু পল্লবে ডাক দিলেই চলে না যায় অন্তরালে। আজ নিমন্ত্রণ বইটি পড়ে কেউ কিন্তু পর্নোগ্রাফি বলবে না, কারণ নিমন্ত্রণের ঘটনা সমাজের বাস্তব চিত্র এবং এটি প্রকাশ করা উচিত। আগে মানুষ মনে করতো অশোভন এবং অশ্লীল কান্ড যা সমাজে ঘটছে তা লুকিয়ে রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ। সে কারণে ধর্ষণের শিকার হয়ে মেয়েরা মুখ লুকিয়ে রাখতো। কাউকে বলতো না কী ঘটেছে। তা ছাড়া মানুষ মনে করতো, ধর্ষণের ব্যাপার বড় জোর খবরের কাগজে যেতে পারে, কিন্তু সাহিত্যের বিষয় এটি হতে পারে না। তিরিশ চল্লিশ বছর আগে ধর্ষণের বিরুদ্ধে পথে নামাটা অস্বাভাবিক ছিল, এখন স্বাভাবিক। এক সময় ধর্ষণ শব্দটাই উচ্চারণ করতে আলাদা সাহসের দরকার হতো, এখন হয় না। এটি নিশ্চয়ই উত্তরণ।

যারা ধর্ষণ করতে চায়, তারা যদি এখন ধর্ষণ না করে, তাহলে কী কারণে করবে না? এর খুব সহজ উত্তর, মৃত্যুদন্ডের ভয়ে। কিন্তু ধর্ষণের ইচ্ছেটা তো তাদের রয়েই যাবে। সেটি তো কোথাও যাদুবলে উবে যাচ্ছে না? তবে? আমরা জানি পুরুষের ‘নারীবিদ্বেষী মানসিকতা’ ধর্ষণ ঘটায়, ধর্ষণ ঘটায় টক্সিক মাস্কুলিনিটি বা ‘বিষাক্ত পৌরুষ’। নারীবিদ্বেষী মানসিকতার বা ওই বিষাক্ত পৌরুষের কিন্তু কোনও পরিবর্তন হচ্ছে না। সেটি হওয়াই কি সবচেয়ে জরুরি নয়? সেটি হওয়াতে গেলে যা যা উদ্যোগ নিতে হবে, তা কি রাষ্ট্র নেবে? সমাজের সর্বস্তরে যেন এই পরিবর্তনটি হয়, সেই দায়িত্ব সরকারি এবং বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠানকে নিতেই হবে। ইস্কুল কলেজের পাঠ্যসূচিতে সব রকম নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে, নারীবিদ্বেষী মানসিকতা এবং ক্ষতিকর পৌরুষ সম্পর্কেও সচেতন করতে হবে শিক্ষার্থীদের। মূলত পুরুষতন্ত্রের যে অপশিক্ষাটা মানুষের মস্তিষ্কে ঢুকে গেছে- ‘পুরুষ মহান, পুরুষ প্রভু, নারী ভোগের বস্তু, নারী দাসি’, সেই অপশিক্ষাটা মস্তিষ্ক থেকে না বের করে দিতে পারলে কারও পক্ষে ‘নারীবিদ্বেষী’ মানসিকতা বদলানো সম্ভব নয়। বাড়ির শিক্ষারও গুরুত্ব অনেক। ঘরে পিতা এবং মাতাকে কী ভূমিকায় দেখে একটি শিশু বড় হয়, সেটি নিশ্চয়ই গুরুত্বপূর্ণ। পিতা এবং মাতাকে প্রভু এবং দাসির ভূমিকায় দেখলে শিশুর মস্তিষ্কে পুরুষ এবং নারীর এই ভূমিকাটিই স্থায়ী অবস্থান নেয়, এটিকেই আদর্শ ভূমিকা বলে বিবেচনা করে। পিতা যদি মাতাকে অত্যাচার করতে অভ্যস্ত হয়, তবে শিশু নারীকে অত্যাচারের যোগ্য বলেই বিচার করে। একবিংশ শতাব্দীতেও ঘরে ঘরে কি নারীরা সমানাধিকার পেতে পারে না? পেলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম নারীকে দাসি বা সন্তান উৎপাদনের যন্ত্র বলে বিচার করবে না। নারীদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা কি থাকতে পারে না? থাকলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম নারীকে পরনির্ভর বা পরাধীন বলে বিচার করবে না।

মৃত্যুদন্ডের আইন সব সমস্যার সমাধান দেবে না। ধর্ষণ এবং নারী নির্যাতনের পিছনে হাজারো কারণ আছে। সেই কারণগুলো দূর করতে হবে, তা না হলে নারী-নির্যাতন, যৌন হেনস্তা ইত্যাদি ঘটতেই থাকবে। কিছু কিছু পোশাক না পরার, সন্ধ্যের পর বাড়ি থেকে বের না হওয়ার, রাতের উৎসবে না যাওয়ার, নির্জন রাস্তায় হাঁটাচলা না করার, ক্লাবে-হোটেলে না ঢোকার যে পরামর্শ দেওয়া হয় মেয়েদের, সেটি মেয়েদের না দিয়ে বরং যারা দোষ করে, অর্থাৎ পুরুষদের দেওয়া উচিত। মেয়েদের উপস্থিতি দেশের সর্বত্র, রাস্তাঘাটে, অলিতে গলিতে, অফিস আদালতে, ইস্কুল কলেজে, মাঠে ময়দানে, ক্যাফে রেস্তোরাঁয়, ক্ষেতে খামারে, জলে স্থলে অন্তরীক্ষে আরও হওয়া দরকার। শেকল ছিঁড়ে মেয়েরা যত বেরোবে, বাইরের দুনিয়াটা তত মেয়েদের হবে। অন্দরমহলে বাস করে বাইরের পৃথিবীকে নিরাপদ করা যায় না।

অভিনেতা অনন্ত জলিল ধর্ষণের জন্য ধর্ষককে নয়, মেয়েদের দোষ দিয়েছেন। অনন্ত জলিলের মতটাই অধিকাংশ মানুষের মত। অনন্ত জলিল চাপে পড়ে ক্ষমা চেয়েছেন। ওই ক্ষমা কি তিনি অন্তর থেকে চেয়েছেন? তাঁর স্বতঃস্ফূর্ত প্রথম বক্তব্যই সম্ভবত তাঁর অন্তরের কথা, যা তিনি বিশ্বাস করেন। স্রোতের অনুকূলেই যেতে হয় বলে গিয়েছেন। অভিনেতা মোশাররফ করিমকে ঠিক এর উলটো কথা বলার জন্য ক্ষমা চাইতে হয়েছিল। উনি বলেছিলেন পোশাকের কারণে ধর্ষণ ঘটে না। ওই মন্তব্য করার পর মোশাররফ করিমকেও চাপের মুখে ক্ষমা চাইতে হয়েছিল। হ্যাঁ, সত্য বলার জন্য তিনি ক্ষমা চেয়েছিলেন। সংশোধন করে মোশাররফ করিম যা বলেছিলেন তা হলো পোশাকের কারণেই ধর্ষণ ঘটে। ঘটনাটি কবে ঘটেছিল? খুব দীর্ঘকাল আগে নয়। এই কদিনে দেশের কি এত পরিবর্তন ঘটে গেল যে অনন্ত জলিলকে ক্ষমা চাইতে হয় মেয়েদের পোশাকের কারণে ধর্ষণ ঘটে বলার জন্য? না, দেশ আগের মতো আছে। দেশের কিছু বদলায়নি।

আমার মনে হয় যারা ধর্ষককে ফাঁসি দেওয়া, ধর্ষকের ধর্ষদন্ড কর্তন করা, ধর্ষককে ক্রসফায়ারে মেরে ফেলা ইত্যাদির জন্য চিৎকার করছে, তাদের অধিকাংশই খুব গোপনে বিশ্বাস করে ধর্ষণের কারণ মেয়েরাই। মেয়েরা যদি সংযত হয়ে চলাফেরা করতো, যদি ঠিকঠাক পোশাক পরতো, রাতে একা না বেরোতো, তাহলে ধর্ষণ হতো না। বাংলাদেশের বড় বড় অনেক বুদ্ধিজীবীই বিশ্বাস করেন ধর্ষণে। বিশ্বাস করেন মেয়েদের না মানে হ্যাঁ, বিশ্বাস করেন একটু জোর না করলে যৌনতায় আনন্দ নেই। সাধারণ মানুষ ব্যতিক্রম হলে কতটাই বা হবে!

আমি মৃত্যুদন্ডের বিরুদ্ধে। যে অপরাধই যে লোকই করুক না কেন, কারও মৃত্যুদন্ড হোক চাই না।

মৃত্যুদন্ড ছাড়া আরও তো শাস্তির ব্যবস্থা আছে দুনিয়ায়। সবচেয়ে ভালো হয়, মানুষকে যদি শিক্ষিত আর সচেতন করে গড়ে তোলা যায়। অপরাধ যে কারণে হচ্ছে, সেই কারণটাকে যদি নির্মূল করা যায়। এই কাজটি কেউ করতে চায় না। সবাই সোজা পথটি ধরতে চায়। সোজা পথটি হলো, অপরাধীকে মেরে ফেল। চোখের বদলে চোখ নিয়ে নাও। খুনের বদলে খুন। এর নাম কিন্তু বিচার নয়, এর নাম প্রতিশোধ। এটি করে জনগণকে ধোঁকা দেওয়া যায়। জনগণ ভাবে অপরাধ দমনে সরকার বিরাট এক ভূমিকা নিয়েছে।

অপরাধীর জেল হলে এমন তো হতে পারে, সে ভালো মানুষ হয়ে জেল থেকে একদিন বেরোবে। নিরপরাধকেও তো কত মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়। জেলে থাকাকালীন যদি প্রমাণ হয় মানুষটি নিরপরাধ, তখন অন্তত ভুল শোধরানোর সুযোগ পাওয়া যায়।

১৪০টি দেশ মৃত্যুদন্ড বিলুপ্ত করেছে। বাকি দেশগুলোও করবে। সবচেয়ে কম অপরাধ কোন দেশে হয়? যে দেশগুলোয় মৃত্যুদন্ড নেই। সবচেয়ে বেশি অপরাধ? যেসব দেশে মৃত্যুদন্ডের আইন আছে। অপরাধীকে মৃত্যুদন্ড দিলে কি অপরাধ করা থেকে বিরত থাকে মানুষ? প্রমাণ পাওয়া গেছে, একেবারেই না। খুনিকে মৃত্যুদন্ড দিলে কি মানুষ আর খুন করবে না? ঠিক করবে। কিন্তু সমাজের মানুষকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুললে খুনখারাবির সংখ্যাটা কমে যায়। একই রকম ধর্ষককে মৃত্যুদন্ড দিলেও পুরুষেরা ধর্ষণ বন্ধ করবে না। পুরুষ তখন ধর্ষণ বন্ধ করবে যখন মেয়েদের ধর্ষণের বস্তু হিসেবে তারা আর দেখবে না। অলরেডি এই নষ্ট নারীবিদ্বেষী পুরুষতান্ত্রিক সমাজ তাদের শিখিয়ে ফেলেছে যে মেয়েরা ধর্ষণের বস্তু, এই শেখাটা মাথা থেকে দূর করতে হবে। ব্যস, তাহলেই ধর্ষণ বন্ধ হবে। নতুন করে কাউকে আর নতুন কিছু শেখাতে হবে না, শেখাতে হবে না যে মেয়েরাও মানুষ, তাদের শ্রদ্ধা কর।

               লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম