শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

গিয়েছিলাম আলজাজিরা অফিসে, বলেছিলাম কথা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
গিয়েছিলাম আলজাজিরা অফিসে, বলেছিলাম কথা

সময়টা ২০০৬ সালের মাঝামাঝি। আমেরিকান স্টেট ডিপার্টমেন্টের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্র সফরে গিয়েছিলাম। দক্ষিণ এশিয়ার সাতজন সাংবাদিক ছিলাম একসঙ্গে। টিমটা ছিল দারুণ। আফগানিস্তানের একরাম কাজ করতেন ভয়েস অব আমেরিকায়। দারুণ আড্ডাবাজ। তাঁর চলাফেরায় বোঝা যেত না কী কঠিন সময় অতিক্রম করছে কাবুল। সব সময় হাসিখুশি থাকতেন। ঢাকা থেকে ছিলাম আমি আর হাসনাইন খুরশিদ। কলকাতার মেয়ে মধুমিতা দত্ত তখন ‘আজকাল’ পত্রিকার চিফ রিপোর্টার। এখন কাজ করছেন আনন্দবাজার পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে। নেপাল থেকে ছিলেন একজন। নামটা মনে করতে পারছি না। ভারতের আরেকজন সাংবাদিক ছিলেন রাজেশ বাদল। তিনি ‘আজতক’-এ কাজ করতেন। বড় মাপের সাংবাদিক। পাকিস্তান থেকে আসেন পশতুন টিভির হেড অব নিউজ হাসান এবং এআরওয়াইয়ের মহসিন রাজা। ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটরস প্রোগ্রামের আওতায় এ সফর। বিষয়বস্তু ছিল ‘দি অ্যাভালিং রোল অব ব্রডকাস্ট মিডিয়া’। শুরুটা হয়েছিল স্টেট ডিপার্টমেন্টের ব্রিফিং দিয়ে। পেন্টাগনেও আমাদের নিয়ে যাওয়া হয়। মার্কিন বিচার বিভাগ, স্থানীয় সরকার থেকে শুরু করে কোনো কিছু বাদ ছিল না। এ সফরের আওতায় একদিন আমাদের নিয়ে যাওয়া হয় ওয়াশিংটন আলজাজিরা অফিসে। বিশাল অফিস। আলজাজিরার সঙ্গে তখন যুক্তরাষ্ট্র সরকারের নিদারুণ খারাপ সম্পর্ক। আমেরিকান সরকার ভীষণ ক্ষুব্ধ ছিল আলজাজিরার ওপর। একদিন তখনকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী কন্ডোলিসা রাইসের সামনে আলজাজিরার বুম এগিয়ে দিয়ে একটি বিষয়ে মতামত জানতে চেয়েছিলেন রিপোর্টার। জবাবে রাইস বললেন, অ্যাই হেইট আলজাজিরা। এমন নানামুখী কঠিন পরিস্থিতি নিয়ে আলজাজিরাকে কাজ করতে হতো।

আলজাজিরা অফিসে আমাদের স্বাগত জানালেন কর্মকর্তারা। রিজ খান সিএনএন ছেড়ে মাত্র যোগ দিয়েছেন আলজাজিরায়। পরিচয় হলো তাঁর সঙ্গে। কথা বললাম বিভিন্ন বিষয়ে। সাংবাদিকতার স্বাধীনতাসহ অনেক বিষয়ই ছিল। রিজ খান নিজের নামে শো করে তখন বিখ্যাত। আলজাজিরার পলিসি নিয়েও কথা হয়। আমেরিকাকে সারা দিন গালাগাল দিয়েও কী করে এ দেশে এত বড় অফিস নিয়ে বসে আছেন? কোনো সমস্যা হচ্ছে কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে তারা বললেন, কাজ করতে কোনো বাধাবিপত্তি নেই। ইরাক ও আফগানিস্তানে আমেরিকার বাড়াবাড়ি তুলে ধরছি। তাদের নিষ্ঠুরতার কথা বিশ্বকে জানাচ্ছি। পরে এ বিষয়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা হয়। তারা বলেন, আলজাজিরা অনেক অসত্য তথ্য প্রকাশ করছে। অনেক কিছু নিয়ে আমেরিকান সরকার বিব্রত ও বিরক্ত। এ নিয়ে আমেরিকান সরকার আলজাজিরাকে মাঝেমধ্যে প্রতিবাদ জানানো ছাড়া কিছু বলছে না। গণতন্ত্রের সৌন্দর্য বলে কথা। তবে আলজাজিরার সব প্রচারণার জবাব কঠোরভাবে দেওয়া হয় পয়েন্ট টু পয়েন্টে। এ বিষয়ে আমাদের মিডিয়া বিশেষজ্ঞরা কাজ করেন। তারা প্রতিদিনই সতর্কতার সঙ্গে সবকিছু পর্যবেক্ষণে রাখেন। আমি রিজ খানের সঙ্গেও কথা বলি। সিএনএনের বিভিন্ন অভিজ্ঞতার গল্প শেয়ার করেন তিনি। আমেরিকান মিডিয়ায় মুসলমানদের কাজের পরিবেশ নিয়েও খোলামেলা কথা বলেন। আলজাজিরার কার্যক্রম তুলে ধরে বলেন, কাতারভিত্তিক চ্যানেলটির পথচলা হবে দীর্ঘমেয়াদি। আফগান ও ইরাক যুদ্ধ তাদের সামনে এনেছে চমক নিয়ে। এ চমক তারা ধরে রাখবেন।

মিডিয়ার চমক ও চ্যালেঞ্জটা সারা দুনিয়ায় দুটি আলাদা বিষয়। বাংলাদেশ এর বাইরে নয়। আলজাজিরার শুরুটা চমক দিয়ে। তারা চমক ধরে রাখতে অনেক কিছু করছে বিশ্বব্যাপী। এ কারণে জন্ম দিচ্ছে অনেক বিতর্কের। অন্যদিকে বাংলাদেশ সরকারের মিডিয়ায় নানা স্তর আছে। লোকবলের অভাব নেই। দেশের সব সংস্থার মিডিয়া উইং আছে। প্রধানমন্ত্রীর রয়েছে প্রেস সেক্রেটারির নেতৃত্বে মিডিয়া টিম। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একটি শক্তিশালী মিডিয়া সেল আছে। তথ্য মন্ত্রণালয়ে রয়েছে অনেক দফতর-অধিদফতর। সরকারের বেশির ভাগ মন্ত্রীই মিডিয়া বিশেষজ্ঞ। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীকে দেখি মিডিয়া কীভাবে চলা উচিত তা নিয়ে নিয়মিত ফেসবুকে জ্ঞান দিতে। মিডিয়া নিয়ে জ্ঞানী মানুষ স্তরে স্তরে। এত জ্ঞানী মানুষের ভিড়ে মিডিয়া নিয়ে চিন্তার কী আছে? এর বাইরে কাতারসহ বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ সব দেশেই রয়েছে বাংলাদেশের দূতাবাস। সবাই সব বোঝেন। সব জানেন। তার পরও সমস্যা কোথায়? সমস্যা হলো সমন্বয়ের। আর দরকার তথ্য মন্ত্রণালয়কে আরও অধিক শক্তিশালী করা। তাহলে অনেক কিছুর সমাধান হয়। এসব না করে কিছু লোক শুধু নিজের দেশে, নিজের লোকদের ক্ষমতা দেখাতে পারে। কোনো কিছু দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করতে পারে না। বিদেশের কোনো কিছুর বাস্তবসম্মত জবাব দিতে পারে না। ঠেকাতে পারে না কোনো জটিল পরিস্থিতি। শরীর আর ক্ষমতার জোরে সবকিছু হয় না। বাস্তবতা মেনে পদক্ষেপ নিতে হয়। আলজাজিরার ঘটনার পর দরকার ছিল সরকারের বারোমুখী বক্তব্য না রাখা। প্রতিটি অসত্যের কঠোর ভাষায় জবাব দেওয়া। প্রতিবাদ আলজাজিরার কাছে পাঠানোর পাশাপাশি দেশি মিডিয়ায় তুলে ধরা। এতে দেশবাসীর বিভ্রান্তি পূর্ণাঙ্গভাবে দূর হতো। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যে জবাব প্রথম দিয়েছিল এটা কিছু হলো? যুক্তির খন্ডন কোথায়? ’৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের কথা রিপোর্টে আনলে কি সবকিছু সঠিক হয়ে যেত? আজব মানুষের একটা যুগ চলছে। বলার কিছু নেই। বিভ্রান্তি মানে বিভ্রান্তি। এখানে কী দিলে ভালো হতো, কী দিলে মন্দ সে বিষয় মুখ্য নয়। মুখ্য বিষয় নিউজটি বিভ্রান্তিকর হলে পয়েন্টে পয়েন্টে ধরে জবাব দিতে হয়। হালকা কথার সুযোগ নেই। আজাইরা প্যাঁচালেরও দরকার নেই। টু দ্য পয়েন্ট কথা বলুন। ভবিষ্যতে এমন পরিস্থিতিতে আরও পড়তে হতে পারে। আরও আসতে পারে। আগে থেকে পরিকল্পনা থাকা দরকার। জ্ঞানী ভাষণ আর বাস্তবমুখী কর্মযজ্ঞ সম্পূর্ণ আলাদা। একটার সঙ্গে আরেকটা মেলালে হবে না।

সেদিন এক শুভাকাক্সক্ষী বললেন, আপনার এত কথা বলার কী দরকার? কথা বলি অসহ্যরকম কিছু দেখলে বাধ্য হয়ে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর লন্ডনের সানডে পত্রিকায় খুনি ফারুকের লেখা প্রকাশিত হয়েছিল। খুনের পক্ষে একজন খুনির লেখা প্রকাশ মিডিয়াকে কলঙ্কিত করেছে। একই সময় কলকাতার এক জনপ্রিয় ইংরেজি দৈনিক ডালিম ও তার স্ত্রী তাসনিম নিম্মির ছবিসহ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেগুলো সাংবাদিকতা ছিল না। খুনিদের পক্ষে সাফাই ছিল। এখন সে যুগ নেই। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। তার পরও পারছে না কেন? সরকার ও দলের এত ম্যাকানিজমের কাজটা কী? আসলে খোদাই খাসির মতো সবাই যার যার মতো চলছে। যার যা মনে আসছে তাই করছে। কোনো জবাবদিহি আর সমন্বয় আছে বলে মনে হয় না। সেদিন এক নেতাকে ফোন করে জানতে চাইলাম উপকমিটির সদস্যসংখ্যা কত হবে সর্বাধিক? জবাবে বললেন, কতজন হবে তা নির্দিষ্ট নেই। তবে সবকিছুর একটা মানানসই অবস্থান আছে। বললাম সে মানানসই অবস্থানটা কি সব উপকমিটি রক্ষা করছে? জবাবে সেই নেতা বললেন, এ নিয়ে কথা বলতে চাই না। বুঝতে পারছেন, অনেক কিছু নিয়ে কথা বলা যায় না। তার পরও বলতে হয়। মরহুম রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি লেখালেখি হয়েছে এ দেশের পত্রপত্রিকায়। তিনি তেমন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতেন না। সবকিছু সয়ে নিয়েছিলেন। এভাবে সবাই সয়ে নিতে পারেন না। সরকারের বাজেট আছে। লোকবলেরও অভাব নেই। কাজ করতে দরকার বাস্তবমুখী মেধা-মনন-চিন্তার প্রখরতা। আগে সমস্যাটা চিহ্নিত করতে হবে। তারপর সমাধানের দিকে মনোনিবেশ। আজব ভাবনা থেকে যা খুশি তা করা যায় না। অন্যের ওপর দোষ চাপানো সহজ, কাজ করা কঠিন। বাংলাদেশ এখন উন্নতি-সমৃদ্ধিতে বিশ্বে নতুন একটা জায়গা করে নিয়েছে। অনেকের কাছে বাংলাদেশের উন্নতি ঈর্ষণীয় একটি অবস্থানে। এ সমৃদ্ধির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হবেই। দেশে হবে, বিদেশে হবে। এসব চক্রান্তের জবাব উঁহু-আহা করে দিলে চলবে না। বিশ্বাসযোগ্য ব্যাখ্যাগুলো তৈরি থাকতে হবে। সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের একটা সমন্বয় থাকতে হবে। যে যার মতো করলে হবে না। সময়টা খারাপ। অনেক কিছুই বলতে চাই না। সুবিধাবাদীদের রাজত্বে বাস করে সত্য বলা কঠিন।

‘হু কিলড মুজিব’ এ এল খতিবের লেখা বইটি আবারও পড়ছিলাম। বইয়ের শুরুতে তিনি ১৯৭৪ ও ’৭৫ সালের কিছু চিত্র তুলে ধরেন। এ বইতে খন্দকার মোশতাক, তাহের উদ্দিন ঠাকুর, মাহবুবুল আলম চাষী ও খুনিচক্রের অনেক ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের কথা তুলে ধরা হয়েছে। ১৫ আগস্টের আগেও তারা ছিলেন আওয়ামী লীগার। মোশতাক থাকতেন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে। ডালিম নিয়মিত যেতেন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে। বঙ্গবন্ধুর সমালোচনা করে ৩২ নম্বরে যাওয়া নিয়ে একদিন শেখ রেহানা ডালিমকে প্রশ্নও করেন। সেদিন ডালিম বলেছিলেন, একদিন প্রমাণ হবে কে আপন কে পর। ইতিহাসের এটাই নিষ্ঠুর সত্য। তাহের উদ্দিন ঠাকুরের দায়িত্বে ছিল তথ্য মন্ত্রণালয়। দেশ-বিদেশের মিডিয়ায় যা খুশি তা লেখা হতো। সেসব চক্রান্তের জবাব কি তাহের উদ্দিন ঠাকুর ঠিকভাবে দিয়েছিলেন? অনেক প্রশ্নের জবাব এখনো মেলে না। সে সময়ের আরেকটি বিষয়, সবার সরকারি দল হয়ে যাওয়ার বিষয়টিও খতিব তুলে ধরেন। বাকশাল গঠনের পর সেনাবাহিনী, পুলিশ, প্রশাসনিক কর্মকর্তারা সবাই দল বেঁধে সরকারি দলে যোগ দেন। সাংবাদিক, শিক্ষকরাও বাদ ছিলেন না। সবাই সরকারি দলে। দেশে বিরোধী দল ছিল না। তবে জাসদ ও চীনপন্থি বামদের গোপন চক্রান্ত ছিল। এর বাইরে গাছের পাতাও সরকারি দল। বঙ্গবন্ধু এ উৎকণ্ঠা থেকে গভর্নরদের শক্তিশালী করার ব্যবস্থা নেন সব জেলায়। রাজনীতিটা টিকিয়ে রাখার চেষ্টা ছিল বঙ্গবন্ধুর মাঝে। বিষয়টি আমলারা ভালোভাবে নেননি।

ইতিহাসের এ কঠিনতম সময়ে দেশে এখন আমরা আবার সবাই আওয়ামী লীগ।  সুবিধাবাদীদের ভয়াবহ শাখা-প্রশাখার বিকাশ হয়েছে। গাছের পাতাও আওয়ামী লীগ করে। মন্ত্রী আর এমপি সাহেবরা ভাইলীগ বানিয়ে পরিবার লীগের বিকাশ ঘটিয়েছেন। ভাইলীগে যুক্ত করেছেন জামায়াত, বিএনপি। তারা ভুলে গেছেন অতীত। ২০০৯ সালের আগের কর্মীদের ত্যাগ-তিতিক্ষায় এ দল ক্ষমতায়। শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ইতিহাস তৈরি করেছে। কোনো হাইব্রিড, আগাছা-পরগাছার দরকার হয়নি। এখন ক্ষমতার তুঙ্গে থাকার সময় এত লোকের কী দরকার? আর প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের দলের স্থানীয় সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক হতে হবে কেন? মাঠের নেতা-কর্মীদের দলটি করতে দিন। কারও দয়া-দাক্ষিণ্যের কিছু নেই। আপনারা যারা ভাবছেন ২০১৯ সালে আপনাদের সহায়তায় এ দল ক্ষমতায়, এ যুক্তি মানতে রাজি নই। ২০১৯ সালে বিএনপির সবচেয়ে খারাপ সময় ছিল। দলের চেয়ারপারসন কারাগারে। কো-চেয়ারম্যান বিদেশে। সারা দেশে নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলার শেষ ছিল না। গুরুত্বপূর্ণ নেতা-কর্মীর বড় অংশ হয় কারাগারে, নয় পলাতক ছিলেন। অনেক প্রার্থী এলাকায় যেতে পারেননি। এর বিপরীতে শেখ হাসিনার উন্নয়ন-সাফল্যের জোয়ার ছিল। ব্যবসায়ীরা সমাবেশ করে সরকারি দলকে শতভাগ সমর্থন দিয়েছিলেন। ৯৯ শতাংশ মিডিয়া ছিল আওয়ামী লীগের পক্ষে। ২০১৪ থেকে ২০১৮-এর অনেক মন্ত্রীরও সাফল্য ছিল। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ছিলেন চাঙা। মাঠ-ঘাট ছিল আওয়ামী লীগ কর্মীদের দখলে। শতভাগ নিরপেক্ষ ভোট হলে বিএনপি ৪০ থেকে ৫০টি আসন পেত। সে ভোটকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন অতি উৎসাহী কর্মকর্তারা। এ দায় তারা এড়াতে পারবেন না। এ জটিলতাও ঠান্ডা মাথায় সামাল দিচ্ছেন একজনই। তিনি শেখ হাসিনা।

সব কঠিন পরিস্থিতি সামাল দিয়ে দেশের সমৃৃদ্ধি ধরে রাখতে শেখ হাসিনা নিরলস কাজ করে চলেছেন। রাতদিন পরিশ্রম করছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শেষ ঠিকানা। শেষ আশ্রয়স্থল। তাই তাঁর বিরুদ্ধে চক্রান্ত হবে। তাঁর কাজের বিরুদ্ধে অনেক কথা আসবে। দেশ-বিদেশে ষড়যন্ত্রকারীরা তৎপর থাকবে। শেখ হাসিনাকে দীর্ঘদিন থেকে জানি। তিনি অন্যায়ের কাছে কোনো দিন আপস করেননি। করবেনও না। বিশ্বাস করি তিনি সবকিছু অতিক্রম করতে পারবেন। তিনি জানেন কী করে খারাপ সময়ের সবকিছু সামাল দিতে হয়। তাই এক আলজাজিরা নিয়ে ঘুম হারামের কিছু নেই। সরকারকে সতর্ক থাকতে হবে অতি উৎসাহী আমলা-কামলা-হাইব্রিড-নবাগত আর বহিরাগতদের নিয়ে। কারণ চাইলেই এখন আর কাউয়াদের বের করে দেওয়া সম্ভব নয়।  তারা কঠিন ভিত গেড়ে বসেছে। দিন দিন অবস্থান আরও শক্ত করছে।  ভয় শুধু তাদের নিয়েই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে