শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

গিয়েছিলাম আলজাজিরা অফিসে, বলেছিলাম কথা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
গিয়েছিলাম আলজাজিরা অফিসে, বলেছিলাম কথা

সময়টা ২০০৬ সালের মাঝামাঝি। আমেরিকান স্টেট ডিপার্টমেন্টের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্র সফরে গিয়েছিলাম। দক্ষিণ এশিয়ার সাতজন সাংবাদিক ছিলাম একসঙ্গে। টিমটা ছিল দারুণ। আফগানিস্তানের একরাম কাজ করতেন ভয়েস অব আমেরিকায়। দারুণ আড্ডাবাজ। তাঁর চলাফেরায় বোঝা যেত না কী কঠিন সময় অতিক্রম করছে কাবুল। সব সময় হাসিখুশি থাকতেন। ঢাকা থেকে ছিলাম আমি আর হাসনাইন খুরশিদ। কলকাতার মেয়ে মধুমিতা দত্ত তখন ‘আজকাল’ পত্রিকার চিফ রিপোর্টার। এখন কাজ করছেন আনন্দবাজার পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে। নেপাল থেকে ছিলেন একজন। নামটা মনে করতে পারছি না। ভারতের আরেকজন সাংবাদিক ছিলেন রাজেশ বাদল। তিনি ‘আজতক’-এ কাজ করতেন। বড় মাপের সাংবাদিক। পাকিস্তান থেকে আসেন পশতুন টিভির হেড অব নিউজ হাসান এবং এআরওয়াইয়ের মহসিন রাজা। ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটরস প্রোগ্রামের আওতায় এ সফর। বিষয়বস্তু ছিল ‘দি অ্যাভালিং রোল অব ব্রডকাস্ট মিডিয়া’। শুরুটা হয়েছিল স্টেট ডিপার্টমেন্টের ব্রিফিং দিয়ে। পেন্টাগনেও আমাদের নিয়ে যাওয়া হয়। মার্কিন বিচার বিভাগ, স্থানীয় সরকার থেকে শুরু করে কোনো কিছু বাদ ছিল না। এ সফরের আওতায় একদিন আমাদের নিয়ে যাওয়া হয় ওয়াশিংটন আলজাজিরা অফিসে। বিশাল অফিস। আলজাজিরার সঙ্গে তখন যুক্তরাষ্ট্র সরকারের নিদারুণ খারাপ সম্পর্ক। আমেরিকান সরকার ভীষণ ক্ষুব্ধ ছিল আলজাজিরার ওপর। একদিন তখনকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী কন্ডোলিসা রাইসের সামনে আলজাজিরার বুম এগিয়ে দিয়ে একটি বিষয়ে মতামত জানতে চেয়েছিলেন রিপোর্টার। জবাবে রাইস বললেন, অ্যাই হেইট আলজাজিরা। এমন নানামুখী কঠিন পরিস্থিতি নিয়ে আলজাজিরাকে কাজ করতে হতো।

আলজাজিরা অফিসে আমাদের স্বাগত জানালেন কর্মকর্তারা। রিজ খান সিএনএন ছেড়ে মাত্র যোগ দিয়েছেন আলজাজিরায়। পরিচয় হলো তাঁর সঙ্গে। কথা বললাম বিভিন্ন বিষয়ে। সাংবাদিকতার স্বাধীনতাসহ অনেক বিষয়ই ছিল। রিজ খান নিজের নামে শো করে তখন বিখ্যাত। আলজাজিরার পলিসি নিয়েও কথা হয়। আমেরিকাকে সারা দিন গালাগাল দিয়েও কী করে এ দেশে এত বড় অফিস নিয়ে বসে আছেন? কোনো সমস্যা হচ্ছে কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে তারা বললেন, কাজ করতে কোনো বাধাবিপত্তি নেই। ইরাক ও আফগানিস্তানে আমেরিকার বাড়াবাড়ি তুলে ধরছি। তাদের নিষ্ঠুরতার কথা বিশ্বকে জানাচ্ছি। পরে এ বিষয়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা হয়। তারা বলেন, আলজাজিরা অনেক অসত্য তথ্য প্রকাশ করছে। অনেক কিছু নিয়ে আমেরিকান সরকার বিব্রত ও বিরক্ত। এ নিয়ে আমেরিকান সরকার আলজাজিরাকে মাঝেমধ্যে প্রতিবাদ জানানো ছাড়া কিছু বলছে না। গণতন্ত্রের সৌন্দর্য বলে কথা। তবে আলজাজিরার সব প্রচারণার জবাব কঠোরভাবে দেওয়া হয় পয়েন্ট টু পয়েন্টে। এ বিষয়ে আমাদের মিডিয়া বিশেষজ্ঞরা কাজ করেন। তারা প্রতিদিনই সতর্কতার সঙ্গে সবকিছু পর্যবেক্ষণে রাখেন। আমি রিজ খানের সঙ্গেও কথা বলি। সিএনএনের বিভিন্ন অভিজ্ঞতার গল্প শেয়ার করেন তিনি। আমেরিকান মিডিয়ায় মুসলমানদের কাজের পরিবেশ নিয়েও খোলামেলা কথা বলেন। আলজাজিরার কার্যক্রম তুলে ধরে বলেন, কাতারভিত্তিক চ্যানেলটির পথচলা হবে দীর্ঘমেয়াদি। আফগান ও ইরাক যুদ্ধ তাদের সামনে এনেছে চমক নিয়ে। এ চমক তারা ধরে রাখবেন।

মিডিয়ার চমক ও চ্যালেঞ্জটা সারা দুনিয়ায় দুটি আলাদা বিষয়। বাংলাদেশ এর বাইরে নয়। আলজাজিরার শুরুটা চমক দিয়ে। তারা চমক ধরে রাখতে অনেক কিছু করছে বিশ্বব্যাপী। এ কারণে জন্ম দিচ্ছে অনেক বিতর্কের। অন্যদিকে বাংলাদেশ সরকারের মিডিয়ায় নানা স্তর আছে। লোকবলের অভাব নেই। দেশের সব সংস্থার মিডিয়া উইং আছে। প্রধানমন্ত্রীর রয়েছে প্রেস সেক্রেটারির নেতৃত্বে মিডিয়া টিম। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একটি শক্তিশালী মিডিয়া সেল আছে। তথ্য মন্ত্রণালয়ে রয়েছে অনেক দফতর-অধিদফতর। সরকারের বেশির ভাগ মন্ত্রীই মিডিয়া বিশেষজ্ঞ। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীকে দেখি মিডিয়া কীভাবে চলা উচিত তা নিয়ে নিয়মিত ফেসবুকে জ্ঞান দিতে। মিডিয়া নিয়ে জ্ঞানী মানুষ স্তরে স্তরে। এত জ্ঞানী মানুষের ভিড়ে মিডিয়া নিয়ে চিন্তার কী আছে? এর বাইরে কাতারসহ বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ সব দেশেই রয়েছে বাংলাদেশের দূতাবাস। সবাই সব বোঝেন। সব জানেন। তার পরও সমস্যা কোথায়? সমস্যা হলো সমন্বয়ের। আর দরকার তথ্য মন্ত্রণালয়কে আরও অধিক শক্তিশালী করা। তাহলে অনেক কিছুর সমাধান হয়। এসব না করে কিছু লোক শুধু নিজের দেশে, নিজের লোকদের ক্ষমতা দেখাতে পারে। কোনো কিছু দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করতে পারে না। বিদেশের কোনো কিছুর বাস্তবসম্মত জবাব দিতে পারে না। ঠেকাতে পারে না কোনো জটিল পরিস্থিতি। শরীর আর ক্ষমতার জোরে সবকিছু হয় না। বাস্তবতা মেনে পদক্ষেপ নিতে হয়। আলজাজিরার ঘটনার পর দরকার ছিল সরকারের বারোমুখী বক্তব্য না রাখা। প্রতিটি অসত্যের কঠোর ভাষায় জবাব দেওয়া। প্রতিবাদ আলজাজিরার কাছে পাঠানোর পাশাপাশি দেশি মিডিয়ায় তুলে ধরা। এতে দেশবাসীর বিভ্রান্তি পূর্ণাঙ্গভাবে দূর হতো। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যে জবাব প্রথম দিয়েছিল এটা কিছু হলো? যুক্তির খন্ডন কোথায়? ’৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের কথা রিপোর্টে আনলে কি সবকিছু সঠিক হয়ে যেত? আজব মানুষের একটা যুগ চলছে। বলার কিছু নেই। বিভ্রান্তি মানে বিভ্রান্তি। এখানে কী দিলে ভালো হতো, কী দিলে মন্দ সে বিষয় মুখ্য নয়। মুখ্য বিষয় নিউজটি বিভ্রান্তিকর হলে পয়েন্টে পয়েন্টে ধরে জবাব দিতে হয়। হালকা কথার সুযোগ নেই। আজাইরা প্যাঁচালেরও দরকার নেই। টু দ্য পয়েন্ট কথা বলুন। ভবিষ্যতে এমন পরিস্থিতিতে আরও পড়তে হতে পারে। আরও আসতে পারে। আগে থেকে পরিকল্পনা থাকা দরকার। জ্ঞানী ভাষণ আর বাস্তবমুখী কর্মযজ্ঞ সম্পূর্ণ আলাদা। একটার সঙ্গে আরেকটা মেলালে হবে না।

সেদিন এক শুভাকাক্সক্ষী বললেন, আপনার এত কথা বলার কী দরকার? কথা বলি অসহ্যরকম কিছু দেখলে বাধ্য হয়ে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর লন্ডনের সানডে পত্রিকায় খুনি ফারুকের লেখা প্রকাশিত হয়েছিল। খুনের পক্ষে একজন খুনির লেখা প্রকাশ মিডিয়াকে কলঙ্কিত করেছে। একই সময় কলকাতার এক জনপ্রিয় ইংরেজি দৈনিক ডালিম ও তার স্ত্রী তাসনিম নিম্মির ছবিসহ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেগুলো সাংবাদিকতা ছিল না। খুনিদের পক্ষে সাফাই ছিল। এখন সে যুগ নেই। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। তার পরও পারছে না কেন? সরকার ও দলের এত ম্যাকানিজমের কাজটা কী? আসলে খোদাই খাসির মতো সবাই যার যার মতো চলছে। যার যা মনে আসছে তাই করছে। কোনো জবাবদিহি আর সমন্বয় আছে বলে মনে হয় না। সেদিন এক নেতাকে ফোন করে জানতে চাইলাম উপকমিটির সদস্যসংখ্যা কত হবে সর্বাধিক? জবাবে বললেন, কতজন হবে তা নির্দিষ্ট নেই। তবে সবকিছুর একটা মানানসই অবস্থান আছে। বললাম সে মানানসই অবস্থানটা কি সব উপকমিটি রক্ষা করছে? জবাবে সেই নেতা বললেন, এ নিয়ে কথা বলতে চাই না। বুঝতে পারছেন, অনেক কিছু নিয়ে কথা বলা যায় না। তার পরও বলতে হয়। মরহুম রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি লেখালেখি হয়েছে এ দেশের পত্রপত্রিকায়। তিনি তেমন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতেন না। সবকিছু সয়ে নিয়েছিলেন। এভাবে সবাই সয়ে নিতে পারেন না। সরকারের বাজেট আছে। লোকবলেরও অভাব নেই। কাজ করতে দরকার বাস্তবমুখী মেধা-মনন-চিন্তার প্রখরতা। আগে সমস্যাটা চিহ্নিত করতে হবে। তারপর সমাধানের দিকে মনোনিবেশ। আজব ভাবনা থেকে যা খুশি তা করা যায় না। অন্যের ওপর দোষ চাপানো সহজ, কাজ করা কঠিন। বাংলাদেশ এখন উন্নতি-সমৃদ্ধিতে বিশ্বে নতুন একটা জায়গা করে নিয়েছে। অনেকের কাছে বাংলাদেশের উন্নতি ঈর্ষণীয় একটি অবস্থানে। এ সমৃদ্ধির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হবেই। দেশে হবে, বিদেশে হবে। এসব চক্রান্তের জবাব উঁহু-আহা করে দিলে চলবে না। বিশ্বাসযোগ্য ব্যাখ্যাগুলো তৈরি থাকতে হবে। সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের একটা সমন্বয় থাকতে হবে। যে যার মতো করলে হবে না। সময়টা খারাপ। অনেক কিছুই বলতে চাই না। সুবিধাবাদীদের রাজত্বে বাস করে সত্য বলা কঠিন।

‘হু কিলড মুজিব’ এ এল খতিবের লেখা বইটি আবারও পড়ছিলাম। বইয়ের শুরুতে তিনি ১৯৭৪ ও ’৭৫ সালের কিছু চিত্র তুলে ধরেন। এ বইতে খন্দকার মোশতাক, তাহের উদ্দিন ঠাকুর, মাহবুবুল আলম চাষী ও খুনিচক্রের অনেক ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের কথা তুলে ধরা হয়েছে। ১৫ আগস্টের আগেও তারা ছিলেন আওয়ামী লীগার। মোশতাক থাকতেন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে। ডালিম নিয়মিত যেতেন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে। বঙ্গবন্ধুর সমালোচনা করে ৩২ নম্বরে যাওয়া নিয়ে একদিন শেখ রেহানা ডালিমকে প্রশ্নও করেন। সেদিন ডালিম বলেছিলেন, একদিন প্রমাণ হবে কে আপন কে পর। ইতিহাসের এটাই নিষ্ঠুর সত্য। তাহের উদ্দিন ঠাকুরের দায়িত্বে ছিল তথ্য মন্ত্রণালয়। দেশ-বিদেশের মিডিয়ায় যা খুশি তা লেখা হতো। সেসব চক্রান্তের জবাব কি তাহের উদ্দিন ঠাকুর ঠিকভাবে দিয়েছিলেন? অনেক প্রশ্নের জবাব এখনো মেলে না। সে সময়ের আরেকটি বিষয়, সবার সরকারি দল হয়ে যাওয়ার বিষয়টিও খতিব তুলে ধরেন। বাকশাল গঠনের পর সেনাবাহিনী, পুলিশ, প্রশাসনিক কর্মকর্তারা সবাই দল বেঁধে সরকারি দলে যোগ দেন। সাংবাদিক, শিক্ষকরাও বাদ ছিলেন না। সবাই সরকারি দলে। দেশে বিরোধী দল ছিল না। তবে জাসদ ও চীনপন্থি বামদের গোপন চক্রান্ত ছিল। এর বাইরে গাছের পাতাও সরকারি দল। বঙ্গবন্ধু এ উৎকণ্ঠা থেকে গভর্নরদের শক্তিশালী করার ব্যবস্থা নেন সব জেলায়। রাজনীতিটা টিকিয়ে রাখার চেষ্টা ছিল বঙ্গবন্ধুর মাঝে। বিষয়টি আমলারা ভালোভাবে নেননি।

ইতিহাসের এ কঠিনতম সময়ে দেশে এখন আমরা আবার সবাই আওয়ামী লীগ।  সুবিধাবাদীদের ভয়াবহ শাখা-প্রশাখার বিকাশ হয়েছে। গাছের পাতাও আওয়ামী লীগ করে। মন্ত্রী আর এমপি সাহেবরা ভাইলীগ বানিয়ে পরিবার লীগের বিকাশ ঘটিয়েছেন। ভাইলীগে যুক্ত করেছেন জামায়াত, বিএনপি। তারা ভুলে গেছেন অতীত। ২০০৯ সালের আগের কর্মীদের ত্যাগ-তিতিক্ষায় এ দল ক্ষমতায়। শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ইতিহাস তৈরি করেছে। কোনো হাইব্রিড, আগাছা-পরগাছার দরকার হয়নি। এখন ক্ষমতার তুঙ্গে থাকার সময় এত লোকের কী দরকার? আর প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের দলের স্থানীয় সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক হতে হবে কেন? মাঠের নেতা-কর্মীদের দলটি করতে দিন। কারও দয়া-দাক্ষিণ্যের কিছু নেই। আপনারা যারা ভাবছেন ২০১৯ সালে আপনাদের সহায়তায় এ দল ক্ষমতায়, এ যুক্তি মানতে রাজি নই। ২০১৯ সালে বিএনপির সবচেয়ে খারাপ সময় ছিল। দলের চেয়ারপারসন কারাগারে। কো-চেয়ারম্যান বিদেশে। সারা দেশে নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলার শেষ ছিল না। গুরুত্বপূর্ণ নেতা-কর্মীর বড় অংশ হয় কারাগারে, নয় পলাতক ছিলেন। অনেক প্রার্থী এলাকায় যেতে পারেননি। এর বিপরীতে শেখ হাসিনার উন্নয়ন-সাফল্যের জোয়ার ছিল। ব্যবসায়ীরা সমাবেশ করে সরকারি দলকে শতভাগ সমর্থন দিয়েছিলেন। ৯৯ শতাংশ মিডিয়া ছিল আওয়ামী লীগের পক্ষে। ২০১৪ থেকে ২০১৮-এর অনেক মন্ত্রীরও সাফল্য ছিল। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ছিলেন চাঙা। মাঠ-ঘাট ছিল আওয়ামী লীগ কর্মীদের দখলে। শতভাগ নিরপেক্ষ ভোট হলে বিএনপি ৪০ থেকে ৫০টি আসন পেত। সে ভোটকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন অতি উৎসাহী কর্মকর্তারা। এ দায় তারা এড়াতে পারবেন না। এ জটিলতাও ঠান্ডা মাথায় সামাল দিচ্ছেন একজনই। তিনি শেখ হাসিনা।

সব কঠিন পরিস্থিতি সামাল দিয়ে দেশের সমৃৃদ্ধি ধরে রাখতে শেখ হাসিনা নিরলস কাজ করে চলেছেন। রাতদিন পরিশ্রম করছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শেষ ঠিকানা। শেষ আশ্রয়স্থল। তাই তাঁর বিরুদ্ধে চক্রান্ত হবে। তাঁর কাজের বিরুদ্ধে অনেক কথা আসবে। দেশ-বিদেশে ষড়যন্ত্রকারীরা তৎপর থাকবে। শেখ হাসিনাকে দীর্ঘদিন থেকে জানি। তিনি অন্যায়ের কাছে কোনো দিন আপস করেননি। করবেনও না। বিশ্বাস করি তিনি সবকিছু অতিক্রম করতে পারবেন। তিনি জানেন কী করে খারাপ সময়ের সবকিছু সামাল দিতে হয়। তাই এক আলজাজিরা নিয়ে ঘুম হারামের কিছু নেই। সরকারকে সতর্ক থাকতে হবে অতি উৎসাহী আমলা-কামলা-হাইব্রিড-নবাগত আর বহিরাগতদের নিয়ে। কারণ চাইলেই এখন আর কাউয়াদের বের করে দেওয়া সম্ভব নয়।  তারা কঠিন ভিত গেড়ে বসেছে। দিন দিন অবস্থান আরও শক্ত করছে।  ভয় শুধু তাদের নিয়েই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা