শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২১

বসন্ত উৎসব ও বাঙালির নববর্ষ

নাফিসা বানু
প্রিন্ট ভার্সন
বসন্ত উৎসব ও বাঙালির নববর্ষ

বাংলা বছরের ১১ ও ১২তম মাস ফাল্গুন ও চৈত্র। এ দুই মাস মিলে আমাদের ষড়ঋতুর শেষ ঋতু বসন্ত। শীতের পর বসন্তের আগমন অর্থাৎ ফাল্গুনের শুরু। ফাল্গুনকে প্রতি বছর বরণ করে নেওয়ার জন্য আমরা উদ্গ্রীব থাকি। আমরা কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের গান গেয়ে বসন্তকে বরণ করে থাকি ‘মধুর বসন্ত এসেছে মধুর মিলন ঘটাতে...।’ বসন্তকে বরণ করে নেওয়ার জন্য আমাদের দেশে বিশেষ উৎসব ও আয়োজনের সঙ্গে পয়লা ফাল্গুন পালন করা হয়। বাংলাদেশে জাতীয় বসন্ত উৎসব উদ্যাপন পরিষদ দিনটিকে বরণ করতে চারুকলার বকুলতলায় এবং ধানমন্ডির রবীন্দ্রসরোবরের উন্মুক্ত মঞ্চে প্রতি বছর জাতীয় বসন্ত উৎসবের আয়োজন করে। বাংলার এ অঞ্চলে প্রাচীন আমল থেকেই বসন্ত উৎসব পালিত হয়ে আসছে। হিন্দু সম্প্রদায়ের পৌরাণিক উপাখ্যান ও লোককথাগুলোয় এ উৎসবের উল্লেখ পাওয়া যায়। বৈষ্ণবরা এ উৎসবটি বেশ উৎসাহ ও আয়োজনের সঙ্গে পালন করেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সময় থেকেই পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে বিশেষ নাচ-গানের অনুষ্ঠান আয়োজনের মধ্য দিয়ে বসন্ত উৎসব পালনের রীতি প্রচলিত আছে। বঙ্গাব্দ ১৪০১ সনে বাংলাদেশে বসন্ত উৎসব উদ্যাপনের রীতি প্রচলিত হয় এবং তখন থেকেই জাতীয় বসন্ত উদ্যাপন পরিষদ বসন্ত উৎসব পালনের নিয়মিত আয়োজন করে আসছে।

কোকিলের সুমধুর কুহুকুহু ডাকে জানিয়ে দেয় বসন্ত এসে গেছে। সাধারণত যে এলাকায় গাছগাছালি বেশি সেখানে কোকিলের কুহুতানেই সকালের ঘুম ভাঙে। বসন্ত ঋতুকে ‘ঋতুরাজ’ বলা হয়। বসন্ত ঋতুই সব ঋতুর সেরা। এ সময় আবহাওয়া খুব নির্মল থাকে। শীতের শেষে বসন্তকালের শেষ দিকে গরম পড়লেও হালকা মিষ্টিমধুর বাতাস বয়ে যায়, সেই ঝিরিঝিরি বাতাসে ফাগুন হাওয়ায় বেশ সুন্দর একটি মিষ্টিমধুর আমেজের ছোঁয়া অনুভব করে সবাই। এ সময় ফুলে ফুলে রঙিন হয়ে ওঠে প্রকৃতির সবুজ অঙ্গন। শীতের শেষে অর্থাৎ মাঘের শেষ থেকে গাছে গাছে আমের মুকুলের সমাহার দেখা যায়। মুকুলের ম-ম গন্ধে চারদিকে এক মধুময় পরিবেশের সৃষ্টি হয়। কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া, পলাশ, শিমুল ইত্যাদি ফুলে ছেয়ে যায় প্রকৃতি। কৃষ্ণচূড়া, পলাশ, শিমুলের আগুনরাঙা লাল রঙে আর রাধাচূড়ার হলুদ রঙে প্রকৃতি অপরূপ রূপে সেজে ওঠে। মৃদুমন্দ বাতাসে নানান ফুলের গন্ধ জানান দিয়ে যায় বসন্তের আগমন, শুকনো পাতা ঝরে গিয়ে জন্ম নেয় কচি কচি নতুন পাতা। গাইতে ইচ্ছা করে আহা আজি এ বসন্তে/এত ফুল ফোটে/এত বাঁশি বাজে/এত পাখি গায়...’। বসন্ত উৎসবে অর্থাৎ পয়লা ফাল্গুনে ছোট-বড় সব বয়সের মেয়ে হলুদ বা বাসন্তি রঙের জামাকাপড় বা শাড়ি পরে, দেখতে কি ভালোই না লাগে। ফুলের দোকানগুলোয় কেনাবেচার ধুম লেগে যায়। নানা বয়সী মেয়ের মাথায়, হাতে, গলায় থাকে নানা বর্ণের ফুলের অলঙ্কার। ছেলেরাও অনেকে হলুদ রঙের পাঞ্জাবিতে নিজেদের সাজায়। দেশে বসন্ত উৎসবটি খুব আনন্দের সঙ্গে পালন করা হয়। ধর্মবর্ণ-নির্বিশেষে এ উৎসবটি পালিত হয় আমাদের দেশে।

ঋতুরাজ বসন্ত শেষে শুরু হয় গ্রীষ¥কাল। বাংলা বছরের প্রথম ও দ্বিতীয় মাস বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ মিলে গ্রীষ্মকাল। বাংলা বছর অর্থাৎ বাংলা নববর্ষ উদ্যাপিত হয় বৈশাখের ১ তারিখ। এ উৎসবের একটি ইতিহাস আছে। মুঘল সম্রাট আকবর প্রথম বাংলা নববর্ষ গণনা শুরু করেন ১৫৮৫ সালের নতুন বছরকে কেন্দ্র করে। এ ছাড়া তিনি ১৪টি উৎসবের প্রবর্তন করেন। এর অন্যতম পয়লা বৈশাখ। একটা সময় ছিল যখন বঙ্গাব্দ বা বাংলা বর্ষ বলতে কিছুই ছিল না। প্রথমে ফসলি সন পরে বাংলা বর্ষ নামে বঙ্গাব্দ শুরু হয়। মুঘল সম্রাট আকবরের সময় প্রথম বাংলা নববর্ষ গণনা করা হয় ১৫৮৫ সালে। সম্রাট আকবরের নির্দেশে তৎকালীন নামকরা জ্যোতির্বিজ্ঞানী বাংলাভাষী ফতেহ উল্লাহ সিরাজি প্রথম বাংলা বর্ষপঞ্জি তৈরি করেন। তিনি এটি তৈরি করেন সৌর সন আর তখনকার সময়ের প্রচলিত হিজরি সনের ভিত্তিতে। হিজরি সনের ওপর ভিত্তি করে খাজনা আদায়ের প্রচলন ছিল তখন। তিনি যখন দেখলেন চাঁদের হিসাব করা হিজরি সনের কারণে ফসলের মৌসুমভিত্তিক খাজনা আদায়ে জটিলতা সৃষ্টি হয় তখনই তিনি নতুন কিছুর চিন্তা করেন। এ চিন্তার ফসলই বাংলা বর্ষ গণনা। উল্লেখ্য, চাঁদের হিসাবে বছর গণনা করা হলে বছরের হিসাব ১১ দিনের একটি গরমিলের ঝামেলায় পড়ে যায়। ফলে বছর বছর ফসলের মৌসুমের সঙ্গে মাসের হিসাব মেলে না। এ অবস্থায় কৃষক এক মৌসুমের খাজনা অন্য মৌসুমে দিতে পারেন না। এ সমস্যার সমাধান হয় বাংলা বর্ষ প্রবর্তনের মাধ্যমে। সম্রাট আকবরের আমলে প্রবর্তিত হওয়ায় তখনই বাংলা ভূখণ্ডে নববর্ষ উদ্যাপন শুরু হয়। কিন্তু বাংলাদেশে ১৯৬৬ সালে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর নেতৃত্বে গঠিত একটি কমিটির মাধ্যমে পুরনো বাংলা দিনপঞ্জি সংশোধন করা হয়। এখানে প্রথম ছয় মাস ৩১ দিন করে আর কার্তিক, অগ্রহায়ণ, পৌষ, মাঘ ও চৈত্র ৩০ দিন এবং ফাল্গুন ২৯ দিন করে গণনা করা হয়। প্রতি অধিবর্ষে ফাল্গুনকে ৩০ দিন ধার্য করা হয়। বাংলাদেশে প্রতি নববর্ষ ১৪ এপ্রিলই পালিত হয়। পশ্চিমবঙ্গে চান্দ্রসৌর বাংলা পঞ্জিকা অনুসারে ১৫ এপ্রিল পয়লা বৈশাখ পালিত হয়। এ দিনটিতে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গে সরকারি ছুটি।

আমাদের দেশের বর্তমান সরকার কর্তৃক ঘোষিত বৈশাখী ভাতা প্রদানের ফলে সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবীদের জন্য বৈশাখ উদ্যাপন আনন্দময় ও উৎসবমুখর হয়ে ওঠে। বাঙালি জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হলো পয়লা বৈশাখ। পৃথিবীর যত দেশে বাঙালির বসবাস রয়েছে সেখানেই পালিত হয় পয়লা বৈশাখ। আমাদের দেশে ঈদ বা পূজা অনুষ্ঠানের চেয়েও বেশি উৎসবমুখর হয়ে ওঠে পয়লা বৈশাখ। কারণ ঈদ উৎসব পালন করেন মুসলমান জনগোষ্ঠী আর পূজা হলো হিন্দুদের উৎসব, বড়দিন খ্রিস্টধর্মের উৎসব, কিন্তু পয়লা বৈশাখ পালিত হয় ধর্মবর্ণ-নির্বিশেষে। তাই নববর্ষের প্রথম প্রহরে সহস্র কণ্ঠে উচ্চারিত হয় এসো হে বৈশাখ এসো এসো ...’। রাজধানী ঢাকায় পয়লা বৈশাখের মূল অনুষ্ঠানটি ছায়ানটের সংগীতানুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে নতুন ভোরের সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়। পয়লা বৈশাখের সূর্যোদয়ের পরপরই ছায়ানটের শিল্পীরা সম্মিলিত কণ্ঠে বর্ষবরণের গান গেয়ে নতুন বছরকে আহ্বান জানান। বর্ষবরণের এ সংগীত অনুষ্ঠানটি প্রতি বছর ঢাকার রমনা পার্কে রমনার বটমূলে অনুষ্ঠিত হয়। স্থানটিকে বটমূল বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে যে গাছের নিচে মঞ্চ তৈরি হয় সেটি আসলে অশ্বত্থ গাছ। ১৯৬০-এর দশকে পাকিস্তানিদের নিপীড়ন ও সাংস্কৃতিক সন্ত্রাসের প্রতিবাদে ১৯৬৭ সাল থেকে ছায়ানট এ বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছে। এ ছাড়া ঢাকায় বৈশাখী উৎসবের একটি আবশ্যিক রীতি হলো মঙ্গল শোভাযাত্রা। মঙ্গল শোভাযাত্রাটি শুরু হয় ১৯৮৭ সালে শিল্পী মাহবুব জামাল শামিম আর হিরণ¥য় চন্দ্রের উদ্যোগে। ১৯৮৯ সাল থেকে ঢাকা বিশ¡বিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে নিয়মিতভাবে মঙ্গল শোভাযাত্রা হয়ে আসছে। এ শোভাযাত্রায় গ্রামীণ জীবন ও আবহমান বাংলার রূপকে ফুটিয়ে তোলা হয়। হাতি, ঘোড়া আর পশু-পাখি ইত্যাদির প্রতিকৃতি দিয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রা সাজানো হয়। শোভাযাত্রা চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে বের হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় চারুকলা ইনস্টিটিউটে এসেই শেষ হয়। এ শোভাযাত্রায় সকল শ্রেণি-পেশা ও বিভিন্ন বয়সের মানুষ অংশগ্রহণ করে। ২০১৬ সালে ইউনেস্কো ঢাকা বিশ¡বিদ্যালয় আয়োজিত এ উৎসব শোভাযাত্রাকে মানবতার অমূল্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য’ হিসেবে ঘোষণা করে।

নববর্ষ মেলা, পান্তাভাত খাওয়া, হালখাতা খোলা ইত্যাদি  কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে উদ্যাপিত হয় নববর্ষ পয়লা বৈশাখ। মেলায় থাকে রকমারি আয়োজনের সমাহার। যেমন পুতুলনাচ, হাতি-ঘোড়ার চরকি, বায়োস্কোপ, লাঠিখেলা, নাগরদোলা, সার্কাস, কীর্তনের আসর। নদীতে নৌকাবাইচ আর মাঠে কুস্তি খেলা। দোকান সাজিয়ে বসে মৌসুমি দোকানিরা। এসব দোকানে থাকে নানারকমের গ্রামীণ জনপদের তৈরি পিঠা, গুড়ের বাতাসা, কদমা, জিলাপি, রঙিন লেবনচুস, মুড়কি, মোয়া, হাওয়াই মিঠাই। আরও থাকে মাটির বাসন-কোসন, কুটিরশিল্পজাত সামগ্রী, বেলোয়ারি ও রেশমি চুড়ি। আরও হরেকরকম পণ্য। অনেক স্থানে মাটির বাসন-কোসনে ইলিশ মাছ দিয়ে পান্তাভাত খাওয়ার আয়োজন থাকে। এ ছাড়া এ দিনটির আরেকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা হলো হালখাতা তৈরি বা খোলা। হালখাতা বলতে একটি নতুন হিসাবের বই বোঝানো হয়। প্রকৃতপক্ষে হালখাতা হলো বাংলা সনের প্রথম দিনে দোকানপাটের হিসাব আনুষ্ঠানিকভাবে হালনাগাদ করার প্রক্রিয়া। গ্রাম, শহর বা বাণিজ্যিক এলাকার সব স্থানে পুরনো বছরের হিসাবের বই বন্ধ করে নতুন হিসাবের বই খোলা হয়। হালখাতার দিনে দোকানদাররা তাদের ক্রেতাদের মিষ্টান্ন দিয়ে আপ্যায়ন করেন। এ রীতিটি সোনার দোকানগুলোয় এখনো প্রচলিত আছে।

গ্রীষ্মকালের দ্বিতীয় মাস জ্যৈষ্ঠকে আমরা মধুমাস বলি। এ মাসে বিভিন্ন ধরনের রসালো ফল পাওয়া যায় যেমন আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, তরমুজ, আনারস ইত্যাদি। গ্রীষ্মকালে খরা ও রোদের তাপ থাকে প্রচণ্ড কিন্তু এ সময়ে রসালো ফল প্রচুর পাওয়া যায়। মানুষ রসালো ফল গ্রহণের মাধ্যমে দাবদাহ থেকে কিছুটা নিষ্কৃতি পায়। এ ছাড়া গ্রীষ্মের শুরুতে বৈশাখে হঠাৎ আকাশ কালো করে ঝড়ের তাণ্ডবনৃত্য শুরু হয়ে যায়। তার আগে ধূলিঝড় ওঠে। এ সময় গাছ থেকে কাঁচা আম ঝরে পড়ে ঝড়ের তাণ্ডবে। ছেলেমেয়েরা সেই কাঁচা আম কুড়াতে থাকে আনন্দের সঙ্গে। এ এক অন্যরকম দৃশ্য। গাইতে ইচ্ছা হয় আম-কাঁঠালের মধুর গন্ধে জ্যৈষ্ঠে মাতাও তরুতল’। এবার নববর্ষ ঘরে বসেই উদ্যাপন করতে হবে। করোনা মহামারীর সময় সব গ্লানি ধুয়েমুছে নতুন বছর আমাদের জন্য বয়ে আনুক সুস্থ-সুন্দর স্বাভাবিক জীবন এ কামনা রইল। বছরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক যাক/এসো হে বৈশাখ এসো এসো...।

লেখক : সদস্য (অর্থ), নির্বাহী বোর্ড, বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ।

এই বিভাগের আরও খবর
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
সর্বশেষ খবর
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম