শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

আলেম-ওলামা আর ধর্মব্যবসায়ী হেফাজত এক নয়

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আলেম-ওলামা আর ধর্মব্যবসায়ী হেফাজত এক নয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সংসদ সদস্য র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী হৃদয়ে রক্তক্ষরণ নিয়ে বলেছেন, ‘ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আমি ছাড়াও মন্ত্রীসহ আওয়ামী লীগের আরও পাঁচজন এমপি আছেন, কেউ হেফাজতিদের বিরুদ্ধে কথা বলছেন না। হেফাজতিদের বিরুদ্ধে শুধু আমি একাই প্রতিদিন ফাইট করছি এবং করে যাব ইনশা আল্লাহ।’

ছাত্রলীগের কঠিন দুঃসময়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি ও বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দুর্দিনের সাথী আওয়ামী লীগ নেতা আলাউদ্দিন চৌধুরী নাছিম তাঁর ফেসবুক টাইমলাইনে এটা তুলে ধরে বলেছেন, ‘কালের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ আওয়ামী লীগ নেতা প্রিয় রবিউল ভাইরে এটাই তো হওয়ার কথা। ছোটকাল থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতির মাধ্যমে উঠে আসা বিগত ৫৫ বছরে এ দেশের প্রতিটি প্রগতিশীল আন্দোলন-সংগ্রামের সম্মুখযোদ্ধা, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী একজন জীবন্ত কিংবদন্তি। এবারও হেফাজতে ইসলামের সন্ত্রাসীদের আক্রমণের লক্ষ্য একমাত্র আওয়ামী লীগ নেতা ও সংসদ সদস্য।’ ’৭৫-পরবর্তী দুঃসময়ে প্রতিবাদ-প্রতিরোধ ও ছাত্রলীগ পুনর্গঠনে একজন দক্ষ সাহসী সংগঠক এবং তিনি সারা দেশে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের প্রিয় রবিউল আলম চৌধুরী ছিলেন এক মেধাবী অনলবর্ষী বক্তা। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে উগ্র-সাম্প্রদায়িক হেফাজত বায়তুল মোকাররম থেকে যে সহিংসতা ছড়িয়েছিল হাটহাজারী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দানবীয় রূপ নিয়ে লাশের রাজনীতি করেছে। রবিউল আলম আপস করেননি বলে এই তালেবানি শক্তি নিজেদের সব সহিংসতার দায় তার ওপর চাপিয়ে দিয়ে বারবার আক্রমণ করেছে। বলেছে তিনি ছাত্রলীগ-যুবলীগ নিয়ে তান্ডব করেছেন। কিন্তু সব গণমাধ্যমে আসা ভিডিও এবং ছবিতে দেখা গেছে হেফাজতই তান্ডবের মহাপ্রলয় ঘটিয়েছে, উল্লাস করেছে। চরম প্রতিহিংসা নিয়ে তারা আগুন দিয়েছে, ভাঙচুর করেছে এবং শাবল দিয়ে জাতির পিতার ম্যুরাল ভেঙেছে। এ ধর্মান্ধ উগ্র স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি নির্লজ্জ মিথ্যাচার করেছে। ওরা রাষ্ট্রের আদর্শের ওপর আঘাত করেছে। আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা ভেঙে দিতে দৈত্যের মতোন সন্ত্রাস করেছে। এরা মানব নয় দানব। কথা হলো, এই উগ্রশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইটা রবিউল আলম চৌধুরীর একার নয়। কাবুল দখলের মতো এরাও রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করতে চায় তালেবানি স্টাইলে। নারীর ক্ষমতা, স্বাধীনতা হরণ করে রুদ্ধ করে দিতে চায় তাদের চলাফেরা। এরা মানুষের স্বাধীনতা হরণ করতে চায় এবং মুক্তিযুদ্ধের সব আদর্শ ও চেতনার কবর দিতে চায়। পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের টাকায় এরা কথা বলে, সন্ত্রাস করে। জামায়াতের টাকা ও প্রভাবে এরা সহিংসতা করে। নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন হরকাতুল জিহাদের প্রভাব তাদের ওপর রয়েছে। আর সরকারবিরোধী বিএনপিসহ সবাই তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। এদের বিরুদ্ধে লড়াইটা একজন রবিউল আলমের নয়। এ লড়াই রাষ্ট্রের, সরকারের, আওয়ামী লীগের এবং মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি লালন ও চর্চা করা প্রতিটি রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং গণমানুষের। এদের উত্থান ঘটলে রবিউল আলম চৌধুরী একাই আক্রমণের শিকার হবেন না। আজ যিনি আওয়ামী লীগ করেন, প্রগতিশীল রাজনীতি করেন সবাই আক্রমণের শিকার হবেন। মানুষের মধ্যে একটা সন্দেহ রয়েছে সরকার না আবার এদের সঙ্গে আপস করে। সরকার ২০১৩ সালের পর থেকে দুধকলা দিয়ে কালসাপ পুষেছে। কিন্তু না, এদের সঙ্গে আর আপস-সমঝোতার কোনো পথ নেই। হেফাজতের কমিটি বাবুনগরী ভেঙে নতুন কমিটি করেছেন। বেফাক মাদরাসায় রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছে এ সবই হাস্যকর, নাটক। কৌশল, বাঁচার কৌশল। নিজেদের পরে সুসংগঠিত করার কৌশল। মামুনুলরা রিমান্ডে ভয়ংকর তথ্য দিচ্ছে। সে একুশের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলাকারী খুনিদের সঙ্গে পাকিস্তান গেছে। এক মাস ছিল। এদের শক্তি আশ্রয়-প্রশ্রয়ের উৎস পরিষ্কার। এরা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের একমাত্র শক্তির প্রতীক বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে উৎখাত করতে চায়। দেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি, অর্থনীতির বিকাশ স্তব্ধ করে দিতে চায়। মুক্তিযুদ্ধ ওরা মানে না, স্বাধীনতা ওরা মানে না। একাত্তরের পরাজিত পাকিস্তানের মানসিক ও চেতনার দাসত্ব করে এই তালেবানি শক্তি তাই স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের সব মুছে দিয়ে দেশকে উগ্র সাম্প্রদায়িক জনপদে  পরিণত করতে চায়। হেফাজতের কমিটি আর বেফাকের রাজনীতি নিষিদ্ধ মানা যায় না। মাদরাসা শিক্ষাকে অবশ্যই মূলধারার শিক্ষা কারিকুলামে যুক্ত করে সরকারের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। নতুন করে নীতিমালা প্রণয়ন ও শিক্ষক নিয়োগ করতে হবে। মাদরাসাকে রাষ্ট্রের আইন-বিধিবিধানের বাইরে আলাদা রাখা যাবে না। সেখানে কোনো সভা-সমাবেশ হবে না এবং শিক্ষকদের মাদরাসায় রাখা যাবে না। ছাত্র বলাৎকারের মতো জঘন্য অপরাধের বিচার করতে হবে এবং এসব ব্যভিচার বন্ধ করতে হবে।

আওয়ামী লীগ এক যুগ ক্ষমতায় থাকার সুবাদে ক্ষমতার আরাম-আয়েশের মোহে বুঁদ হয়ে আছে। অন্যদিকে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী-আমলাদের দাপট বেড়েছে। সুবিধাবাদী আদর্শহীনরা নিষ্ক্রিয় বা নেতৃত্বের বাইরে চলে গেছে। তাই হেফাজতের এমন দানবীয় তান্ডবের মুখেও দল নীরব-নিথর। জঙ্গিদের বিরুদ্ধে কতজন নেতা, মন্ত্রী, এমপি কথা বলেছেন আঙুল হিসাব করে বলা যাবে। নৌকায় এরা কখনো ভোট দেয় না, দেবে না জেনেও এদের বিরুদ্ধে মাঠে ময়দানে গণজাগরণ ঘটেনি। এটা আওয়ামী লীগের আদর্শিক জায়গা থেকে বড় ব্যর্থতা নাকি আওয়ামী লীগ আদর্শিক চরিত্র বদলেছে এ প্রশ্ন আসে। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন হেফাজতের বিরুদ্ধে। তবে শক্তভাবে বলেছেন যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ। মন্ত্রীদের মধ্যে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, তথ্যমন্ত্রী ও দলের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ নিয়ত বলছেন। মন্ত্রী অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিমও বলেছেন। দলের আর নেতা, মন্ত্রী, এমপিরা কোথায়? সবাই সমন্বিতভাবে একযোগে কণ্ঠ ছেড়ে প্রতিবাদ এবং দলের সব জনপ্রতিনিধি এবং জোট শরিকদের নিয়ে সারা দেশে গণজাগরণ ঘটাতে পারতেন। আওয়ামী লীগ প্রশাসনের হাতে ছেড়ে দিয়েছে। প্রশাসন তাদের তান্ডবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনগতভাবে কিন্তু রাজনৈতিকভাবে গণমানুষকে নিয়ে গণমুখী দল আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক কর্মসূচি ও বক্তব্য নিতে পারেনি। আওয়ামী লীগের বিশাল নেতা-কর্মী পদ-পদবিহীন সুযোগ-সুবিধাহীন ছিটকে পড়েছে ক্ষমতাকালে। দুর্দিনে তাদের অবদান ভুলে গেছে একালের নেতারা। কেন্দ্র থেকে তৃণমূলে দলের একদল নেতা কেবল সুবিধাবাদীদেরই দলে আশ্রয় দেয়নি, সংগঠনকেই দুর্বল করেনি, নিজেরা অঢেল অর্থবিত্তের মালিক হয়েছে। বিনা ব্যবসা-বাণিজ্যে এরা কীভাবে এত টাকার মালিক হলো আর এখন সে অর্থের মায়ায় আটকে আছে দলের হাইকমান্ড সে খবরও নেন না, ব্যবস্থা গ্রহণ করেন না। আওয়ামী লীগ নানাভাবে তার চরিত্র বদলে ফেলেছে। একসময় জাতীয় সম্মেলনে রাজনৈতিক প্রস্তাব, কর্মসূচি ঘোষণা হতো। এখন উৎসব হয়, গান হয় রাজনীতিটা দূরে থাকে। কাউন্সিলে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার সঙ্গে প্রেসিডিয়াম নির্বাচিত হতো। প্রেসিডিয়ামের প্রথম সভায় ওয়ার্কিং কমিটি হতো। এখন সাধারণ সম্পাদক হওয়ার পর বাকি সব বিলম্বে হয়। জেলা পর্যায়ে সম্মেলনে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় নেতাদের ভাষণ উন্মুক্ত হতো। কাউন্সিল অধিবেশনে রুদ্ধদ্বার সাবজেক্ট কমিটির বৈঠক হতো, নেতৃত্বের নাম প্রস্তাব হতো। সমঝোতার দীর্ঘ আলোচনায় গভীর রাত চলে যেত। সমঝোতা না হলে ভোট হতো। সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ পূর্ণাঙ্গ কমিটি নির্বাচন হতো। এতে প্রকৃত নেতা-কর্মী মূল্যায়ন হতেন। এখন জেলা সম্মেলনে বর্ণাঢ্য আয়োজন হয় ক্ষমতার সুবাদে। বিশাল জনসভায় কেন্দ্রীয় নেতারা সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণা করেন। এরপর দায়িত্বপ্রাপ্ত বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক নিয়ে সভাপতি সাধারণ সম্পাদক পূর্ণাঙ্গ কমিটি করতে মাসের পর মাস পার করেন। এতে বাণিজ্য হয় কোথাও। কোথাও সভাপতি সাধারণ সম্পাদক পদ-পদবি ভাগাভাগিই করেন না নিজেদের বাড়ির লোকদের থেকে ব্যক্তিগত পাইকদেরও কমিটিতে ঠাঁই দেন। দলের আদর্শবান, ত্যাগী মূলধারার নেতৃত্ব অনেকে বাদ পড়েন। আওয়ামী লীগকে এখানে দলকে আদর্শিক গণমুখী গণমানুষের দলে পরিণত না করলে সুমহান মুক্তিযুদ্ধবিরোধী উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তিকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা যেমন কঠিন হবে তেমনি রাজনীতিবিদদের ওপর আমলাতন্ত্রের খবরদারিও দিন দিন বাড়বে। রাজনীতিটা রাজনীতিবিদদের হাতে রাখাই রাজনীতিবিদদের জন্য মর্যাদার। এজন্য দলকে গণসম্পৃক্ত গণমুখী রাখতে দলের দুর্নীতিবাজ, বিতর্কিত নেতৃত্ব থেকেও মুক্ত করতে হবে। এ দেশে অসাম্প্রদায়িক মুক্তিযুদ্ধের ঐক্যের প্রতীক যেমন শেখ হাসিনার বিকল্প শেখ হাসিনা তেমনি দল হিসেবেও আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগকেই আজকের জায়গায় দাঁড়িয়ে তার সাংগঠনিক চরিত্র ও রাজনৈতিক আদর্শ এবং লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। ক্ষমতার হাওয়ায় ভাসলে চলবে না। দলের প্রেসিডিয়াম সভা, ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক, বর্ধিত সভাও ভিডিও কনফারেন্সে করা যায় কি না ভাবতে হবে। বাঙালি জাতির মহত্তম নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শই দলের আদর্শ, জাতির আদর্শ। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও চারিত্রিক গুণাবলি কেন্দ্র থেকে তৃণমূল কতজন লালন, ধারণ ও প্রয়োগ করেন সেটি সবাইকে আয়নায় দাঁড়িয়ে ভাবতে হবে। এমনিতেই আমরা করোনার মতোন মহাপ্রলয়ের মুখোমুখি। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের করোনাযজ্ঞের পরিণতির দিকে তাকানো যায় না। বুকের কলিজা কেঁপে ওঠে। কী নিদারুণ পরিস্থিতি। অক্সিজেন চিকিৎসার জন্য কী আকুতি। চিতা জ্বলছে দিনরাত অবিরাম। শবদেহ নিয়ে লাইন। কী অসহনীয় দৃশ্য। আল্লাহ না করুন এই ভয়াবহ থাবা যদি আমাদের আক্রমণ করে সব তছনছ হয়ে যাবে। এ দেশ হয়ে যাবে মৃত্যুর বিভীষিকাময় জনপদ। সব চিকিৎসাব্যবস্থাই ভেঙে পড়বে। অক্সিজেনের মহাসংকটে পড়তে হবে। আমাদের এখনই হাসপাতালের আইসিইউ বৃদ্ধি এবং অক্সিজেন উৎপাদনে দ্রুত যেতে হবে। মানুষকে মানুষের পাশেই দাঁড়াতে হবে। খাদ্য সহায়তা দিতে হবে যার যা সামর্থ্য সে অনুযায়ী। আমাদের চিকিৎসাব্যবস্থার পরিসর বাড়াতে হবে, শক্তিশালী করতে হবে। এমন কঠিন সময়েও ঘুষ-দুর্নীতি বন্ধ হয়নি। ওরা মানুষ নয়, লোভ তাদের জন্মগত। রক্তে তাদের লোভ, প্রতারণা, বেইমানি, বিশ্বাসঘাতকতা, চরিত্রহীনতা। এমন সব নিয়েই আমাদের যুদ্ধ মোকাবিলা করতে হবে। করোনার পাশাপাশি ভয়ংকর উগ্রজঙ্গি সাম্প্রদায়িক হেফাজতে ইসলাম ও তার মিত্রদের দমন করতে হবে। সময় এখন সরকারের পাশে দাঁড়াবার। সরকার উৎখাতের নয়। সময় এখন মানুষের জীবন-জীবিকা রক্ষার, ধ্বংসের নয়। এখন জাতির ঐক্যের প্রয়োজন। লকডাউন দিলেও নোংরা রাজনীতি, লকডাউন না দিলেও নোংরা রাজনীতি, এমনকি ভ্যাকসিন নিয়ে বিতর্কের রাজনীতি কোনো রাজনীতি নয়। হিংসা-বিদ্বেষের বহিঃপ্রকাশ। এ লড়াইয়ে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। এবার বোরো ফসলের বাম্পার ফলন হয়েছে। সরকার হারভেস্ট মেশিন দেওয়ায় কৃষক দ্রুত কাটা, মাড়াই শেষ করে ঘরে ধান তুলেছে। সরকার খাদ্য সরবরাহও দেবে। এর সঙ্গে বিত্তবানদেরও মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। আর হেফাজতের বিরুদ্ধে লড়াইটা রবিউল আলম চৌধুরীর একার নয়, মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক শক্তির লড়াই। আওয়ামী লীগের লড়াই। এ লড়াইয়ে সবাইকে সুসংগঠিতভাবে আদর্শিক জায়গা থেকে গণমানুষকে নিয়ে লড়তে হবে। আলেম-ওলামা আর ধর্মব্যবসায়ী হেফাজত এক নয়। এক হতে পারে না।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন