শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

কাঁদো জাতি কাঁদো

হালের খন্দকার মোশতাকরা

ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টন
প্রিন্ট ভার্সন
হালের খন্দকার মোশতাকরা

আমি

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার লোক। অথচ যখন নেতার সামনে যাই, তিনি স্মৃতি হাতড়িয়ে খোঁজেন আমি যেন কার লোক ছিলাম? তবে যে হেলেনা-সাহেদদের পেলে নেতা কালবিলম্ব না করে বুকে টেনে নেন, সেলফি তোলেন। আর আমাকে দেখলে হিসাব করেন আমি কোন গ্রুপের, কার লোক? ২০ বছর দেশের বাইরে থেকেও আমি শরীর থেকে রাজনৈতিক গ্রুপিংয়ের ছাপটা মুছতে পারলাম না! কর্মীদের সঙ্গে গ্রুপিং আর হাইব্রিডদের সঙ্গে আলিঙ্গনকারী এসব নেতাকে দেখলে আমার কাছে তাদের হালের খন্দকার মোশতাক মনে হয়।

পরবর্তী বইয়ের জন্য ইতিহাস ঘাঁটতে গিয়ে দেখলাম, গত শতাব্দীর চল্লিশের দশক থেকেই মুসলিম ছাত্রলীগ, মুসলিম লীগ, আওয়ামী মুসলিম লীগ, আওয়ামী লীগ সবখানেই খন্দকার মোশতাক আহমদ খুব নিবেদিত কর্মী এবং নেতা হিসেবে ছিলেন। কুমিল্লার শীর্ষ আওয়ামী লীগ নেতা হিসেবে সবার আগে তখন খন্দকার মোশতাকের নামই আসত। অথচ এ মোশতাকই একাত্তরে গোপনে গোপনে পাকিস্তানকে অখন্ডিত রাখার জন্য চেষ্টা করেছিলেন। তার সেই পাপ ও পাকিস্তানপ্রীতি পরবর্তীতে আমরা মনে রাখিনি। বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘদিনের সহচর, আওয়ামী লীগ নেতা এ মোশতাকই আবার বঙ্গবন্ধুর হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর তিনি নিজেকে রাষ্ট্রপতিও ঘোষণা করেন এবং বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সূর্যসন্তান বলে আখ্যায়িত করেন।

জীবনের প্রতি হুমকি আছে জানা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কখনো ব্যাপারটাতে গুরুত্ব দেননি। বিভিন্ন ব্যক্তি এবং সংস্থা বহুবার সতর্ক করলেও বাংলার মানুষ তাঁকে হত্যা করতে পারে তা তিনি কখনো কল্পনাও করেননি। জননেত্রী শেখ হাসিনা অন্তত এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। সর্বোচ্চ ঝুঁকি বিবেচনায় নিয়ে তাঁর নিরাপত্তাব্যবস্থার আয়োজন করা হয়েছে। তিনি জানেন ঘাতকের বুলেট তাঁকে তাড়া করে ফিরছে সারাক্ষণ। গত এক যুগে সারা দেশটাকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। তাঁর এ দীর্ঘ ও সফল নেতৃত্বের পথচলায় তিনি নিজের মতো করে একটা কোর টিম গঠন করে নিয়েছেন। তবে সরকারপ্রধান হিসেবে তিনি সমমনা রাজনৈতিক দলসমূহ ও তাঁর রাজনৈতিক সহকর্মীদের কতটুকু সহায়তা পেয়েছেন তা বিশ্লেষণের সময় এসেছে।

এখন দিন বদলেছে, রাজনীতির ধারারও পরিবর্তন হয়েছে। আন্দোলন, জনমত গঠনের কৌশলগুলোও বদলেছে। রাজনীতি আর আগের মতো অত বেশি রাজপথ-মিছিল-সেøাগান নির্ভর নয়। প্রযুক্তির কল্যাণে মানুষের কাছে ভার্চুয়াল জগৎটাও এখন গুরুত্বপূর্ণ। অথচ যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে যতটা আধুনিক হওয়া উচিত ছিল তা তারা পারেনি। তবে তাদের অনেকের দুর্নীতিপ্রীতি খুব চোখে লাগে। দুঃখজনক হলেও সত্য, অতীতের সামরিক শাসকদের দুর্নীতিপ্রবণ রাজনীতির চর্চা পরবর্তীতে ঐতিহ্যবাহী গণতান্ত্রিক দলের অনেক নেতার ওপরই ভর করেছে।

বাংলাদেশে এ শতাব্দীর রাজনীতিতে নতুন সংযোজন ছিল টাকার বিনিময়ে রাজনীতির পদ বেচাকেনা। এই যে সাহেদ-পাপিয়া-হেলেনাদের কুকীর্তি উদ্ঘাটিত হলে আমরা কিছুদিন হইচই, হা-হুতাশ করি, তারপর থেমে যাই, অন্যান্য ইস্যুতে ব্যস্ত হয়ে পড়ি। এসব কাউয়া-হাইব্রিড কীভাবে দলে ঢুকে এত দ্রুত প্রভাবশালী হয়ে ওঠে? কে বা কারা তাদের দলে ঢোকার পথ করে দেয়? কাদের প্রশ্রয়ে এরা মাথায় ওঠে? সবকিছুর মূলেই রয়েছে টাকা এবং ক্ষেত্রবিশেষ নারীদেহের লেনদেন। এ সত্য অস্বীকার করার উপায় নেই। আর সমস্যা সমাধানের অন্যতম শর্ত হলো সমস্যা চিহ্নিত করা, তার কার্যকারণ নির্ধারণ করা। যদি সমস্যার সমাধান চাই, সমস্যার স্বরূপ ও কারণ নির্ধারণ করতে হবে।

পঁয়ত্রিশ বছরের বেশি হলো একটি রাজনৈতিক ধারার সঙ্গে জড়িত আছি। এ রাজনীতির অনেককেই তাই প্রত্যক্ষভাবে চিনি। অনেক নেতাকে খুব কাছ থেকে দেখেছি। যেমন নিবেদন তেমন আত্মত্যাগ, দলের প্রতি কী ছিল না তাদের? দলের জন্য, দেশের জন্য, জনগণের জন্য, স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে কত নির্যাতনই না তারা সহ্য করেছেন। এসব নেতাকে দেশবাসীর পাশাপাশি আমরাও অন্তরের অন্তস্তল থেকে শ্রদ্ধা করতাম।

আজ ক্ষমতাসীন দলের এসব নেতার অনেককেই খুব অচেনা লাগে। দূর থেকে তাদের কর্মকান্ড সম্পর্কে যা শুনতে পাই তাতে হিসাব মেলে না। আমি বলছি না যে রাজনীতি করলে দরিদ্র থাকতেই হবে। আমি বলছি না যে নিজের দলের সরকার ক্ষমতায় থাকলে কোনো সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করা যাবে না। তবে তার তো একটা সীমা থাকবে। এক জীবনে একজন মানুষের কত অর্থের প্রয়োজন হয়? একসময়ের কর্মীবান্ধব এসব নেতার কাছে তৃণমূলের কর্মীরা এখন আর আগের মতো গুরুত্ব বহন করে না। দলের জন্য অন্তপ্রাণ কর্মীদের দূরে ঠেলে দিয়ে এরাই আজ হেলেন-পাপিয়া-সাহেদের গডফাদার হয়েছেন। আদর্শের বঙ্গবন্ধুকে ভুলে এরা আজ মেতেছেন ভোগের খেলায়। এদের কার্যকলাপ দেখে খন্দকার মোশতাকের কথা মনে পড়ে। মোশতাকও একসময় দলের জন্য নিবেদিত একজন কর্মী এবং নেতা ছিলেন। পঁচাত্তরে এ খোন্দকার মোশতাকরাই বঙ্গবন্ধুকে শারীরিকভাবে হত্যা করেছিলেন। আর আজকালকার খোন্দকার মোশতাকরা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে রাজনৈতিকভাবে হত্যা করতে উদ্ধত।

লেখক : কবি ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অস্ট্রেলিয়ায় স্বেচ্ছানির্বাসিত।

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি আগ্রাসন মোকাবেলায় প্রস্তুত হিজবুল্লাহ: লেবাননের এমপি
ইসরায়েলি আগ্রাসন মোকাবেলায় প্রস্তুত হিজবুল্লাহ: লেবাননের এমপি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আংশিক দাবি পূরণ হওয়ায় এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি’
‘আংশিক দাবি পূরণ হওয়ায় এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি’

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ম্যাচ থেকে ছিটকে গেলেন হিলি
বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ম্যাচ থেকে ছিটকে গেলেন হিলি

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা পৌর বিএনপিতে পুনরায় কাউন্সিলের দাবি
গাইবান্ধা পৌর বিএনপিতে পুনরায় কাউন্সিলের দাবি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ মানবপাচারকারী গ্রেপ্তার
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ মানবপাচারকারী গ্রেপ্তার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে শিশু গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, পুলিশ সদস্য কারাগারে
নারায়ণগঞ্জে শিশু গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, পুলিশ সদস্য কারাগারে

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮১৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮১৪

১৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ওয়েটিং রুম’-এ রহস্যময় শুভশ্রী
‘ওয়েটিং রুম’-এ রহস্যময় শুভশ্রী

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

এশিয়ান যুব গেমসে ইতিহাস! কাবাডিতে এলো প্রথম পদক
এশিয়ান যুব গেমসে ইতিহাস! কাবাডিতে এলো প্রথম পদক

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেলাপোকা মারতে গিয়ে পুরো অ্যাপার্টমেন্টে আগুন
তেলাপোকা মারতে গিয়ে পুরো অ্যাপার্টমেন্টে আগুন

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নওয়াব ফয়জুন্নেছা কলেজে শিক্ষার্থীদের জন্য বাস সার্ভিস চালু
নওয়াব ফয়জুন্নেছা কলেজে শিক্ষার্থীদের জন্য বাস সার্ভিস চালু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চর বিজয়ে দৃশ্যমান হয়েছে ম্যানগ্রোভ প্রজাতির গাছ
চর বিজয়ে দৃশ্যমান হয়েছে ম্যানগ্রোভ প্রজাতির গাছ

২৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পিরোজপুরে চুরি হওয়া ২৯ মোবাইল ফোন উদ্ধার করল পুলিশ
পিরোজপুরে চুরি হওয়া ২৯ মোবাইল ফোন উদ্ধার করল পুলিশ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজওয়ানকে অধিনায়কত্ব থেকে সরানোয় তীব্র সমালোচনা আমিরের
রিজওয়ানকে অধিনায়কত্ব থেকে সরানোয় তীব্র সমালোচনা আমিরের

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় কাভার্ডভ্যানের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
ভালুকায় কাভার্ডভ্যানের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় ১০০ পিস ইয়াবাসহ চার মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ভালুকায় ১০০ পিস ইয়াবাসহ চার মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫০ ওভারই স্পিন করিয়ে ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইতিহাস
৫০ ওভারই স্পিন করিয়ে ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইতিহাস

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মেয়েকে হত্যায় বাবার সাত বছরের কারাদণ্ড
ভোলায় মেয়েকে হত্যায় বাবার সাত বছরের কারাদণ্ড

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘১২ বছরে দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১ লাখ ১৬ হাজারের বেশি মানুষ’
‘১২ বছরে দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১ লাখ ১৬ হাজারের বেশি মানুষ’

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মালটা চাষে যুবক মাসুদের বাজিমাত
বগুড়ায় মালটা চাষে যুবক মাসুদের বাজিমাত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও খুন, এবার মৃত্যুদণ্ড সাজ্জাদের
আবারও খুন, এবার মৃত্যুদণ্ড সাজ্জাদের

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১৩১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১৩১

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

টাঙ্গাইলে জালিয়াতির মামলায় কারাগারে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ
টাঙ্গাইলে জালিয়াতির মামলায় কারাগারে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় মদপানে ছয়জনের মৃত্যুর ঘটনায় ৪ মরদেহ উত্তোলন
চুয়াডাঙ্গায় মদপানে ছয়জনের মৃত্যুর ঘটনায় ৪ মরদেহ উত্তোলন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অসাধু চক্রের বিরুদ্ধে পঞ্চগড়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি প্রদান
অসাধু চক্রের বিরুদ্ধে পঞ্চগড়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি প্রদান

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিভেদ নয় ঐক্য চাই, স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে চাই: মাসুদ সাঈদী
বিভেদ নয় ঐক্য চাই, স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে চাই: মাসুদ সাঈদী

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা
এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি
নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা