শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ইতিহাস একদিন না একদিন কথা বলেই

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাস একদিন না একদিন কথা বলেই

দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন আজ নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ। রাজপথ মিছিলের স্লোগানে মুখরিত হয় না। পল্টন ময়দান জনসমুদ্রের ফেনিল চূড়ায় ভিসুভিয়াসের মতো জ্বলে ওঠে না। রাজনৈতিক পরিবেশ যতই দুঃসহ, দুর্বিষহ ও যন্ত্রণাদায়ক হোক না কেন পল্টন অথবা রেসকোর্সের জনসভায় কেউ আর বজ্রনির্ঘোষে মুক্তির সংগ্রামের আহ্বান জানায় না। সেই ১৯৬২ সাল থেকে রাজনৈতিক মিছিলে আমার পথচলা। সামরিক শাসনের জগদ্দল পাথর যখন এক অসহ্য শ্বাসরুদ্ধকর ও অবরুদ্ধ মানসিকতার কালো মেঘে আচ্ছন্ন করে রেখেছিল, তখনো মানুষ মুক্তির সূর্যালোকে উদ্ভাসিত হওয়ার স্বপ্ন দেখেছে, গণতন্ত্রের বিকীর্ণ অগ্নিকণায় জ্বলে উঠতে চেয়েছে তাদের হৃদয়। গণমিছিলের এই দুরন্ত পথচলার অগ্রপথিক ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। গণতন্ত্রের এই কিংবদন্তির দুরন্ত সিপাহসালার গণতন্ত্রের সংগ্রাম এগিয়ে নেওয়ার প্রাক্কালে ১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর বৈরুতের একটি হোটেলের নির্জন কক্ষে মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর এ রহস্যজনক মৃত্যু কোটি কোটি বাঙালির হৃদয়ে তীক্ষ প্রশ্নের উদ্রেক করে। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর বিশ্বস্ত অনুসারী তখনকার শেখ মুজিব দৃপ্তকণ্ঠে প্রশ্ন তোলেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মৃত্যুবরণ করেছেন না কৌশলে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে- আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে তা তদন্ত করে দেখা হবে। যদিও সে তদন্ত আজও হয়নি। তবু একটি কথা বুক চিতিয়ে মাথা উঁচু করে শতভাগ নিশ্চিত করে বলা যায়, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর রহস্যজনক মৃত্যুর পরেও গণতন্ত্রের মিছিল থমকে যায়নি। গণতন্ত্রের জন্য উদ্যত, উদ্গত চলা তখনকার দিনে একটা মুহূর্তের জন্যও বন্ধ হয়নি। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুর পর বাংলা মায়ের দামাল ছেলে অকুতোভয় শেখ মুজিব গণতন্ত্রের মিছিলে বহন করা সেই পতাকাটি শক্ত হাতে তুলে ধরেন। গণতান্ত্রিক আন্দোলনের পথপরিক্রমণের মাঝে তখনকার শেখ মুজিব এ মাটি ও মানুষের মুক্তির কর্মসূচি ছয় দফা প্রদান করেন। সামরিক স্বৈরাচার আইয়ুব খানের  অনুসারী রাজনীতিক মোনায়েম খান, সবুর খান, ফজলুল কাদের চৌধুরী এবং অন্য ক্রীড়নক, মোসাহেব ও পদলেহীরা প্রচন্ডভাবে আঁতকে ওঠেন এবং ছয় দফার বিরোধিতায় মুখর হয়ে ওঠেন। শুধু কি তাই? বাংলাদেশের অনেক রাজনীতিবিদ এমনকি অবিভক্ত ন্যাপের প্রখ্যাত নেতা মসিউর রহমান যাদু মিয়া শেখ মুজিবুর রহমানকে ফাঁসিকাষ্ঠে ঝোলানোর দাবি করে বসেন।

এখন একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে আসা যাক। সেদিন রাজনীতির বিস্তীর্ণ অঙ্গনেই শুধু ষড়যন্ত্র ছিল না। দলের অভ্যন্তরে রাজনীতির ক্ষুদ্র কর্মী আমার বিরুদ্ধেও দুর্বিষহ ও ভয়াবহ ষড়যন্ত্র হয়। প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের যারা রথী-মহারথী ছিলেন তারা কেন জানি না আমার বিরুদ্ধাচরণের জন্য আদাজল খেয়ে লেগে থাকতেন। বঙ্গবন্ধুর কাছে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা কুমন্ত্রণা দিয়ে তাঁর হৃদয়কে বিষিয়ে তোলার অপচেষ্টাও তারা কম করেননি। আল্লাহর শোকর, তারা সফল হননি। বঙ্গবন্ধুর আপত্য স্নেহ এবং আমার প্রতি তাঁর বিশ্বাস- তাঁর সমস্ত হৃদয়জুড়ে প্রজ্বলিত অগ্নিশিখার মতো জ্বলজ্বল করত। হিটলারের প্রচারমন্ত্রী গোয়েবলস বলেছেন, একটি মিথ্যাকে ১০ বার সুচারুরূপে বলতে পারলে কালে কালে সেটিই সত্যে পরিণত হয়। এটি আমার ক্ষেত্রে বিশেষভাবে প্রযোজ্য এ কারণে যে আমাকে যুবলীগের মহাসচিব পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় (শেখ ফজলুল হক মণি ভাইয়ের অনিচ্ছা সত্ত্বেও)। সত্যি বলতে কি, ওখানেই আমার রাজনৈতিক নির্বাসনের শুরু।

১৯৭১ সালে আমি ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলাম। ওই প্রাসাদ ষড়যন্ত্রকারীদের প্রচ- ষড়যন্ত্রের পর ১৯৬৯ সালের শেষার্ধে আমি ছাত্রলীগের সভাপতি হতে পেরেছিলাম। তথাকথিত বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রী ও উদ্ভট বিপ্লবীদের প্রচ- উন্মাদনা ও রোমান্টিক শ্রেণিবিপ্লবের মুখে আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী মুজিববাদী হিসেবে রাজনীতির অঙ্গনে পরিচিত ছিলাম। ’৭০-এর নির্বাচন ফলপ্রসূ করা এবং গণতান্ত্রিক ও বাঙালি জাতীয়তাবাদের চেতনার স্রোতধারায় জাতিকে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে একত্রিত করে ’৭০-এর নির্বাচনে অংশগ্রহণ, ঐতিহাসিক বিজয় ও ওই নির্বাচনের ফলাফল পাথেয় করে ’৭১-এ পাকিস্তানি হিংস্র বাহিনীর আক্রমণ বাঙালি প্রতিহত করতে পেরেছিল অপ্রতিরোধ্য শক্তি দিয়ে। স্বাধীনতার পক্ষে যে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণের আগে বৈধতা অর্জনের জন্য আমি ’৭০-এর নির্বাচনের ম্যান্ডেটকে অত্যাবশ্যকীয় মনে করতাম। রাজনীতিতে অতিবিপ্লবী ও রোমান্টিক সমাজতন্ত্রীরা আমার বিরুদ্ধে হিংসা-জর্জরিত ঈর্ষাকাতর একটা সূক্ষ্ম অপপ্রচার সব সময়ই করেছে।

স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে অতিবিপ্লবী সমাজতান্ত্রিক সংস্কৃতির প্রচার ও তার রোমান্টিকতা একটা মারাত্মক করালগ্রাসী ফ্যাশন হয়ে দাঁড়ায়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব তাদের চেতনা ও মননশীলতার স্থপতি তো রইলেনই না, বরং তাদের কুৎসিত কদাচার ও বীভৎস মানসিকতা ভিন্ন ভিন্ন অশালীন স্লোগানের শিকার হয়ে গেলেন। সাধারণ মানুষকে হত্যা, ঈদের জামাতে সংসদ সদস্য হত্যা, খাদ্যগুদামে অগ্নিসংযোগ, থানা লুট- এসব বীভৎসতায় সদ্যস্বাধীন দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রীরা বিষাক্ত করে তোলে। অনেক ইতিহাসবিদ মনে করেন, এসব রাজনৈতিক অসহিষ্ণুতা, অস্থিরতা ও হিংস্র পাশবিকতা ১৫ আগস্টের পাদপীঠ বিনির্মাণ করেছিল। রাজনৈতিক অস্থিরতার ফল এবং চীন-রাশিয়া পন্থি সমাজতন্ত্রীদের কুটিল রাজনীতির নেতিবাচক পরিণতি, সর্বোপরি গলব্লাডারের অস্ত্রোপচারের জন্য বঙ্গবন্ধুর রাশিয়া অবস্থানের প্রাক্কালে গণতন্ত্রের কফিনে শেষ পেরেকটি গ্রোথিত হয়ে যায়। দুর্ভাগ্য জাতির, দুর্ভাগ্য বাঙালির, দুর্ভাগ্য বাংলার গণতন্ত্রকামী মানুষের।

গণতন্ত্রের এক অমিত যোদ্ধার জীবিত অবস্থায় সমাজতন্ত্রীদের কুটিল প্রভাবে বাংলাদেশে গণতন্ত্র অকালে মৃত্যুবরণ করে এবং বঙ্গবন্ধুকে অনেকটা অসহায়ের মতো সেটিকে অব্যক্ত যন্ত্রণা বক্ষে ধারণ করে অবলোকন করতে হয়। আজও আমি বিস্মিত হৃদয়ে ভাবী, ষড়যন্ত্র কি ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে যে হিমালয়ের মতো সুউচ্চ গণতান্ত্রিক ব্যক্তিত্বকে তিলে তিলে নিঃশেষিত করে ফেলে দীপ্তিহীন আগুনের নির্দয় দহনে তাঁর চিরজাগ্রত গণতান্ত্রিক সত্তাকে ভস্মীভূত করে। বাকশাল গঠনের তিন-চার দিন আগে আমার মাথাটি বুকে চেপে ধরে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে রেসকোর্স থেকে আমি আমার মানুষকে বলেছিলাম- তিন বছর আমি তোমাদের কিছুই দিতে পারব না। এ তিন বছর পেরিয়ে গেছে। আমি মানুষকে কিছুই দিতে পারিনি। বিধ্বস্ত অর্থনীতির পাদপীঠ বিনির্মাণে আমার আরও কিছুটা সময় দরকার। ইনশা আল্লাহ, সেই পাদপীঠ বুকের পাঁজর দিয়ে হলেও আমি নির্মাণ করে দেব। ১৫ আগস্ট তাঁর সে অঙ্গীকার পূরণ করতে দেয়নি।

বঙ্গবন্ধুর কথা মানসপটে যখন ভেসে ওঠে তখন একটি প্রশ্ন আমার হৃদয়কে দগ্ধীভূত করে- এ বিশাল ব্যক্তিত্বের নির্মম হত্যাকান্ডের প্রতিরোধ হওয়া দূরের কথা, কেন কোনো প্রতিবাদ পর্যন্ত হলো না? ২৬ জন সামরিক দুরাচারের বিরুদ্ধে কেন ঢাকাসহ বাংলার বিস্তীর্ণ জনপদ মিছিলে মিছিলে মুখরিত হলো না? কেন ঘোষিত হলো না- বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নেব আমরা? প্রায় ৪৬ বছর পরে বঙ্গবন্ধুতনয়া শেখ হাসিনা নতুন করে প্রশ্নটির অবতারণা করেছেন। যারা আওয়ামী লীগের ক্ষমতাকালীন সুফলের নির্যাসটুকু এককভাবে পান করে পুরস্কৃত হয়েছেন, তার পরিণতি হিসেবেই তাদের আজকে তিরস্কারের জ্বালা সইতে হবে। সে তিরস্কারটুকুই প্রধানমন্ত্রী করেছেন। এতে বিস্মিত হওয়ার কিছু নেই। এমনকি শেখ হাসিনার শাসনামলে সবাইকে তাড়িয়ে শেখ হাসিনাকে অক্টোপাসের মতো তারা ঘিরে রাখতে চেয়েছেন। শেখ হাসিনা বাস্তব সম্বিত পেয়ে তাদের তিরস্কার করে বলেছেন, ১৫ আগস্ট যাদের কাছে রক্ষীবাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকের ক্ষমতা ছিল তারা প্রতিবাদহীন নীরব, নিথর ও নিস্পৃহ রইলেন কেন?

এ প্রশ্নটির অবতারণা আমি বহুবার করেছি। শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরসূরি, আর আমি তাঁর আদর্শের বরপুত্র। ’৬৯, ’৭০, ’৭১-এ আমার হাতে সংগঠন ছিল। বাংলার স্বাধীনতার জন্য প্রদীপ্ত সূর্যরশ্মির মতো ছাত্রলীগ যে অবিস্মরণীয় ও সফল ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়েছিল তার অগ্রভাগে থাকার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব ও তাঁর ব্যক্তিত্বকে বাঙালির হৃদয়ের মণিকোঠায় অধিষ্ঠিত করার দীর্ঘ সংগ্রামের আমিও একজন কারিগর ছিলাম। যে ছাত্রলীগ বঙ্গবন্ধুকে স্বাধীনতার ডাক দেওয়ার ম্যান্ডেট এনে দিয়েছিল, সেই ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। কিন্তু ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট? সব অস্ত্রবিবর্জিত আমি একটা নিরস্ত্র সৈনিক ছিলাম। আমি কষ্ট পেয়েছি, বুকফাটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়েছি, অসহায়ের মতো অব্যক্ত বেদনায় ছটফট করে কেঁপেছি। সে কি নিদারুণ অসহায় অসহ্য যন্ত্রণার সমুদ্রের গভীরে অবগাহন।

শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা তখন জার্মানিতে ছিলেন। তাঁরা দেশে থাকলে শহীদের তালিকায় নিশ্চিতভাবেই তাঁদেরও নাম থাকত। অবস্থানের কারণে তাঁরা বেঁচে গেলেও যন্ত্রণার অগ্নিদহন থেকে তাঁরা রক্ষা পাবেন কীভাবে? ১৫ আগস্টের নৃশংস হত্যাকান্ডের যন্ত্রণা আমার অনুভূতিকে অগ্নিদগ্ধ করলেও আমার ক্ষতবিক্ষত হৃদয়কে কিছুটা প্রবোধ দিতে পারি এই বলে যে, ১৯ মাসের কারারুদ্ধ জীবন নেতার প্রতি আমার শ্রদ্ধা, সম্মান ও কৃতজ্ঞতার অর্ঘ্য প্রদান করেছে। সংগঠন হাতে থাকলে ’৭১-এর মতো সারা বাংলাকে হয়তো গণসমুদ্রের ফেনিল চূড়ায় ভিসুভিয়াসের মতো জ্বালিয়ে তুলতে পারতাম।

যাদের হাতে সংগঠন ছিল, আধাসামরিক সশস্ত্র বাহিনী ছিল তারা কেন যেন প্রতিশোধ নেওয়ার পটভূমি তৈরি করতে পারেননি। কেন পারেননি বাংলার ইতিহাসের কাছে প্রজন্মের পর প্রজন্ম তাদের এ প্রশ্নের মুখে পড়তেই হবে। প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের হোতারা অবশেষে এ সত্যের কিঞ্চিৎ মুখোমুখি হচ্ছেন। আজ ইতিহাসের জিজ্ঞাসা- রক্ষীবাহিনী কেন নীরব, নিথর ও নিষ্ক্রিয় রইল? কেনই বা স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর দৃপ্ত পদচারণ ও মুষ্টিবদ্ধ উত্তোলিত হাতের স্লোগানে সারা বাংলা প্রকম্পিত হয়ে উঠল না? সত্যিই ইতিহাস একদিন না একদিন কথা বলেই।

প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন সাহেবের বঙ্গবন্ধুর প্রতি আনুগত্য প্রশ্নাতীত। ছয় দফা দেওয়ার পর যাদের একনিষ্ঠ প্রাণবন্ত সমর্থন বঙ্গবন্ধুকে উজ্জীবিত করেছিল, তাজউদ্দীন সাহেব তাঁদের মধ্যে অগ্রভাবে ছিলেন- এটি নিঃসন্দেহে বলা যায়। প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি যখন কার্যরত ছিলেন তখন তাঁর ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্যে আসার সুযোগ আমার হয়েছিল। প্রাসাদ ষড়যন্ত্রকারীদের ওই চক্রটি তাজউদ্দীন সাহেবের প্রধানমন্ত্রী হওয়া এবং তাঁর কার্যপ্রবাহ পরিচালনা করার ক্ষেত্রে চরম প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। ওই চক্রটি যখন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করার প্রচ- প্রচেষ্টা চালায় তখন তাজউদ্দীন সাহেব শাজাহান সিরাজ ও আমার সহযোগিতার প্রয়োজন বোধ করেন তীব্রভাবে। এমনিতেই অজানা কারণে আমাকে মুজিব বাহিনীতে নেওয়া হয়নি। তাজউদ্দীন ভাইয়ের ওই সংকটকালে আমি আন্তরিকভাবেই তাঁর সঙ্গে যুক্ত হয়ে গিয়েছিলাম। প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাজউদ্দীন ভাই এফ এফ (ফ্রিডম ফাইটারস) গঠনের ক্ষেত্রে আমাকে সম্পৃক্ত করেন এবং ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, জেনারেল ওসমানী সাহেব ও তাঁর সহযোগিতা ও সযত্ন প্রশ্রয়ে আমি সিএনসি স্পেশালও গঠন করি। চট্টগ্রামের মহিউদ্দিন, খুলনার মাহবুবুল আলম হিরণ, যশোরের খান টিপু সুলতান, কুষ্টিয়ার রশিদুজ্জামান, রংপুরের মোকসেদ, দিনাজপুরের মাহতাব, পাবনার রফিকুল ইসলাম প্রমুখ প্রথিতযশা ছাত্রনেতা ও যুবনেতা সিএনসি স্পেশালের ট্রেনিং গ্রহণ করে মুক্তিযুদ্ধে সাহসী ভূমিকা পালন করেন। আল্লাহতায়ালার কাছে আমি পরম কৃতজ্ঞ যে রাজনীতিতে আমাকে সব সময় গুণ টানতে হলেও ষড়যন্ত্রপিপাসুদের শত চেষ্টা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধুর আশীর্বাদ থেকে আমি কখনো বঞ্চিত হইনি।

বঙ্গবন্ধু আমাকে শুধু স্নেহই করতেন না, আন্তরিকভাবে বিশ্বাসও করতেন। আমিও কখনো তাঁর এ স্নেহ ও বিশ্বাসের অমর্যাদা করিনি। এমনকি আমার নির্বাসিত রাজনৈতিক জীবনেও আমি কখনো দলবদল করিনি, আদর্শচ্যুত হইনি। আমার মুজিব ভাইকে আমি আমার হৃদয়ের মণি-মুক্তা খচিত সিংহাসনে চিরদিনের সম্রাট বানিয়ে রেখেছি।

জীবনসায়াহ্নে এসে রাজনীতিতে কী পেয়েছি আর কী পাইনি তার হিসাব আমি করি না। আমার শাশ্বত সান্ত¡না- মুজিব ভাইয়ের একজন ক্ষুদ্র কর্মী হিসেবে আমার প্রতি তাঁর স্নেহ-ভালোবাসা ও বিশ্বাসের প্রতি আজও একইভাবে শ্রদ্ধার অর্ঘ্য প্রদান করি। জীবিতকালে তো বটেই, তাঁর মৃত্যুর এতকাল পরেও তাঁর আদর্শের অনির্বাণ শিখা আমার হৃদয়ে জ্বলজ্বল করে।

 

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা