শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ইতিহাস একদিন না একদিন কথা বলেই

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাস একদিন না একদিন কথা বলেই

দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন আজ নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ। রাজপথ মিছিলের স্লোগানে মুখরিত হয় না। পল্টন ময়দান জনসমুদ্রের ফেনিল চূড়ায় ভিসুভিয়াসের মতো জ্বলে ওঠে না। রাজনৈতিক পরিবেশ যতই দুঃসহ, দুর্বিষহ ও যন্ত্রণাদায়ক হোক না কেন পল্টন অথবা রেসকোর্সের জনসভায় কেউ আর বজ্রনির্ঘোষে মুক্তির সংগ্রামের আহ্বান জানায় না। সেই ১৯৬২ সাল থেকে রাজনৈতিক মিছিলে আমার পথচলা। সামরিক শাসনের জগদ্দল পাথর যখন এক অসহ্য শ্বাসরুদ্ধকর ও অবরুদ্ধ মানসিকতার কালো মেঘে আচ্ছন্ন করে রেখেছিল, তখনো মানুষ মুক্তির সূর্যালোকে উদ্ভাসিত হওয়ার স্বপ্ন দেখেছে, গণতন্ত্রের বিকীর্ণ অগ্নিকণায় জ্বলে উঠতে চেয়েছে তাদের হৃদয়। গণমিছিলের এই দুরন্ত পথচলার অগ্রপথিক ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। গণতন্ত্রের এই কিংবদন্তির দুরন্ত সিপাহসালার গণতন্ত্রের সংগ্রাম এগিয়ে নেওয়ার প্রাক্কালে ১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর বৈরুতের একটি হোটেলের নির্জন কক্ষে মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর এ রহস্যজনক মৃত্যু কোটি কোটি বাঙালির হৃদয়ে তীক্ষ প্রশ্নের উদ্রেক করে। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর বিশ্বস্ত অনুসারী তখনকার শেখ মুজিব দৃপ্তকণ্ঠে প্রশ্ন তোলেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মৃত্যুবরণ করেছেন না কৌশলে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে- আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে তা তদন্ত করে দেখা হবে। যদিও সে তদন্ত আজও হয়নি। তবু একটি কথা বুক চিতিয়ে মাথা উঁচু করে শতভাগ নিশ্চিত করে বলা যায়, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর রহস্যজনক মৃত্যুর পরেও গণতন্ত্রের মিছিল থমকে যায়নি। গণতন্ত্রের জন্য উদ্যত, উদ্গত চলা তখনকার দিনে একটা মুহূর্তের জন্যও বন্ধ হয়নি। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুর পর বাংলা মায়ের দামাল ছেলে অকুতোভয় শেখ মুজিব গণতন্ত্রের মিছিলে বহন করা সেই পতাকাটি শক্ত হাতে তুলে ধরেন। গণতান্ত্রিক আন্দোলনের পথপরিক্রমণের মাঝে তখনকার শেখ মুজিব এ মাটি ও মানুষের মুক্তির কর্মসূচি ছয় দফা প্রদান করেন। সামরিক স্বৈরাচার আইয়ুব খানের  অনুসারী রাজনীতিক মোনায়েম খান, সবুর খান, ফজলুল কাদের চৌধুরী এবং অন্য ক্রীড়নক, মোসাহেব ও পদলেহীরা প্রচন্ডভাবে আঁতকে ওঠেন এবং ছয় দফার বিরোধিতায় মুখর হয়ে ওঠেন। শুধু কি তাই? বাংলাদেশের অনেক রাজনীতিবিদ এমনকি অবিভক্ত ন্যাপের প্রখ্যাত নেতা মসিউর রহমান যাদু মিয়া শেখ মুজিবুর রহমানকে ফাঁসিকাষ্ঠে ঝোলানোর দাবি করে বসেন।

এখন একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে আসা যাক। সেদিন রাজনীতির বিস্তীর্ণ অঙ্গনেই শুধু ষড়যন্ত্র ছিল না। দলের অভ্যন্তরে রাজনীতির ক্ষুদ্র কর্মী আমার বিরুদ্ধেও দুর্বিষহ ও ভয়াবহ ষড়যন্ত্র হয়। প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের যারা রথী-মহারথী ছিলেন তারা কেন জানি না আমার বিরুদ্ধাচরণের জন্য আদাজল খেয়ে লেগে থাকতেন। বঙ্গবন্ধুর কাছে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা কুমন্ত্রণা দিয়ে তাঁর হৃদয়কে বিষিয়ে তোলার অপচেষ্টাও তারা কম করেননি। আল্লাহর শোকর, তারা সফল হননি। বঙ্গবন্ধুর আপত্য স্নেহ এবং আমার প্রতি তাঁর বিশ্বাস- তাঁর সমস্ত হৃদয়জুড়ে প্রজ্বলিত অগ্নিশিখার মতো জ্বলজ্বল করত। হিটলারের প্রচারমন্ত্রী গোয়েবলস বলেছেন, একটি মিথ্যাকে ১০ বার সুচারুরূপে বলতে পারলে কালে কালে সেটিই সত্যে পরিণত হয়। এটি আমার ক্ষেত্রে বিশেষভাবে প্রযোজ্য এ কারণে যে আমাকে যুবলীগের মহাসচিব পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় (শেখ ফজলুল হক মণি ভাইয়ের অনিচ্ছা সত্ত্বেও)। সত্যি বলতে কি, ওখানেই আমার রাজনৈতিক নির্বাসনের শুরু।

১৯৭১ সালে আমি ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলাম। ওই প্রাসাদ ষড়যন্ত্রকারীদের প্রচ- ষড়যন্ত্রের পর ১৯৬৯ সালের শেষার্ধে আমি ছাত্রলীগের সভাপতি হতে পেরেছিলাম। তথাকথিত বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রী ও উদ্ভট বিপ্লবীদের প্রচ- উন্মাদনা ও রোমান্টিক শ্রেণিবিপ্লবের মুখে আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী মুজিববাদী হিসেবে রাজনীতির অঙ্গনে পরিচিত ছিলাম। ’৭০-এর নির্বাচন ফলপ্রসূ করা এবং গণতান্ত্রিক ও বাঙালি জাতীয়তাবাদের চেতনার স্রোতধারায় জাতিকে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে একত্রিত করে ’৭০-এর নির্বাচনে অংশগ্রহণ, ঐতিহাসিক বিজয় ও ওই নির্বাচনের ফলাফল পাথেয় করে ’৭১-এ পাকিস্তানি হিংস্র বাহিনীর আক্রমণ বাঙালি প্রতিহত করতে পেরেছিল অপ্রতিরোধ্য শক্তি দিয়ে। স্বাধীনতার পক্ষে যে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণের আগে বৈধতা অর্জনের জন্য আমি ’৭০-এর নির্বাচনের ম্যান্ডেটকে অত্যাবশ্যকীয় মনে করতাম। রাজনীতিতে অতিবিপ্লবী ও রোমান্টিক সমাজতন্ত্রীরা আমার বিরুদ্ধে হিংসা-জর্জরিত ঈর্ষাকাতর একটা সূক্ষ্ম অপপ্রচার সব সময়ই করেছে।

স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে অতিবিপ্লবী সমাজতান্ত্রিক সংস্কৃতির প্রচার ও তার রোমান্টিকতা একটা মারাত্মক করালগ্রাসী ফ্যাশন হয়ে দাঁড়ায়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব তাদের চেতনা ও মননশীলতার স্থপতি তো রইলেনই না, বরং তাদের কুৎসিত কদাচার ও বীভৎস মানসিকতা ভিন্ন ভিন্ন অশালীন স্লোগানের শিকার হয়ে গেলেন। সাধারণ মানুষকে হত্যা, ঈদের জামাতে সংসদ সদস্য হত্যা, খাদ্যগুদামে অগ্নিসংযোগ, থানা লুট- এসব বীভৎসতায় সদ্যস্বাধীন দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রীরা বিষাক্ত করে তোলে। অনেক ইতিহাসবিদ মনে করেন, এসব রাজনৈতিক অসহিষ্ণুতা, অস্থিরতা ও হিংস্র পাশবিকতা ১৫ আগস্টের পাদপীঠ বিনির্মাণ করেছিল। রাজনৈতিক অস্থিরতার ফল এবং চীন-রাশিয়া পন্থি সমাজতন্ত্রীদের কুটিল রাজনীতির নেতিবাচক পরিণতি, সর্বোপরি গলব্লাডারের অস্ত্রোপচারের জন্য বঙ্গবন্ধুর রাশিয়া অবস্থানের প্রাক্কালে গণতন্ত্রের কফিনে শেষ পেরেকটি গ্রোথিত হয়ে যায়। দুর্ভাগ্য জাতির, দুর্ভাগ্য বাঙালির, দুর্ভাগ্য বাংলার গণতন্ত্রকামী মানুষের।

গণতন্ত্রের এক অমিত যোদ্ধার জীবিত অবস্থায় সমাজতন্ত্রীদের কুটিল প্রভাবে বাংলাদেশে গণতন্ত্র অকালে মৃত্যুবরণ করে এবং বঙ্গবন্ধুকে অনেকটা অসহায়ের মতো সেটিকে অব্যক্ত যন্ত্রণা বক্ষে ধারণ করে অবলোকন করতে হয়। আজও আমি বিস্মিত হৃদয়ে ভাবী, ষড়যন্ত্র কি ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে যে হিমালয়ের মতো সুউচ্চ গণতান্ত্রিক ব্যক্তিত্বকে তিলে তিলে নিঃশেষিত করে ফেলে দীপ্তিহীন আগুনের নির্দয় দহনে তাঁর চিরজাগ্রত গণতান্ত্রিক সত্তাকে ভস্মীভূত করে। বাকশাল গঠনের তিন-চার দিন আগে আমার মাথাটি বুকে চেপে ধরে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে রেসকোর্স থেকে আমি আমার মানুষকে বলেছিলাম- তিন বছর আমি তোমাদের কিছুই দিতে পারব না। এ তিন বছর পেরিয়ে গেছে। আমি মানুষকে কিছুই দিতে পারিনি। বিধ্বস্ত অর্থনীতির পাদপীঠ বিনির্মাণে আমার আরও কিছুটা সময় দরকার। ইনশা আল্লাহ, সেই পাদপীঠ বুকের পাঁজর দিয়ে হলেও আমি নির্মাণ করে দেব। ১৫ আগস্ট তাঁর সে অঙ্গীকার পূরণ করতে দেয়নি।

বঙ্গবন্ধুর কথা মানসপটে যখন ভেসে ওঠে তখন একটি প্রশ্ন আমার হৃদয়কে দগ্ধীভূত করে- এ বিশাল ব্যক্তিত্বের নির্মম হত্যাকান্ডের প্রতিরোধ হওয়া দূরের কথা, কেন কোনো প্রতিবাদ পর্যন্ত হলো না? ২৬ জন সামরিক দুরাচারের বিরুদ্ধে কেন ঢাকাসহ বাংলার বিস্তীর্ণ জনপদ মিছিলে মিছিলে মুখরিত হলো না? কেন ঘোষিত হলো না- বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নেব আমরা? প্রায় ৪৬ বছর পরে বঙ্গবন্ধুতনয়া শেখ হাসিনা নতুন করে প্রশ্নটির অবতারণা করেছেন। যারা আওয়ামী লীগের ক্ষমতাকালীন সুফলের নির্যাসটুকু এককভাবে পান করে পুরস্কৃত হয়েছেন, তার পরিণতি হিসেবেই তাদের আজকে তিরস্কারের জ্বালা সইতে হবে। সে তিরস্কারটুকুই প্রধানমন্ত্রী করেছেন। এতে বিস্মিত হওয়ার কিছু নেই। এমনকি শেখ হাসিনার শাসনামলে সবাইকে তাড়িয়ে শেখ হাসিনাকে অক্টোপাসের মতো তারা ঘিরে রাখতে চেয়েছেন। শেখ হাসিনা বাস্তব সম্বিত পেয়ে তাদের তিরস্কার করে বলেছেন, ১৫ আগস্ট যাদের কাছে রক্ষীবাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকের ক্ষমতা ছিল তারা প্রতিবাদহীন নীরব, নিথর ও নিস্পৃহ রইলেন কেন?

এ প্রশ্নটির অবতারণা আমি বহুবার করেছি। শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরসূরি, আর আমি তাঁর আদর্শের বরপুত্র। ’৬৯, ’৭০, ’৭১-এ আমার হাতে সংগঠন ছিল। বাংলার স্বাধীনতার জন্য প্রদীপ্ত সূর্যরশ্মির মতো ছাত্রলীগ যে অবিস্মরণীয় ও সফল ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়েছিল তার অগ্রভাগে থাকার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব ও তাঁর ব্যক্তিত্বকে বাঙালির হৃদয়ের মণিকোঠায় অধিষ্ঠিত করার দীর্ঘ সংগ্রামের আমিও একজন কারিগর ছিলাম। যে ছাত্রলীগ বঙ্গবন্ধুকে স্বাধীনতার ডাক দেওয়ার ম্যান্ডেট এনে দিয়েছিল, সেই ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। কিন্তু ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট? সব অস্ত্রবিবর্জিত আমি একটা নিরস্ত্র সৈনিক ছিলাম। আমি কষ্ট পেয়েছি, বুকফাটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়েছি, অসহায়ের মতো অব্যক্ত বেদনায় ছটফট করে কেঁপেছি। সে কি নিদারুণ অসহায় অসহ্য যন্ত্রণার সমুদ্রের গভীরে অবগাহন।

শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা তখন জার্মানিতে ছিলেন। তাঁরা দেশে থাকলে শহীদের তালিকায় নিশ্চিতভাবেই তাঁদেরও নাম থাকত। অবস্থানের কারণে তাঁরা বেঁচে গেলেও যন্ত্রণার অগ্নিদহন থেকে তাঁরা রক্ষা পাবেন কীভাবে? ১৫ আগস্টের নৃশংস হত্যাকান্ডের যন্ত্রণা আমার অনুভূতিকে অগ্নিদগ্ধ করলেও আমার ক্ষতবিক্ষত হৃদয়কে কিছুটা প্রবোধ দিতে পারি এই বলে যে, ১৯ মাসের কারারুদ্ধ জীবন নেতার প্রতি আমার শ্রদ্ধা, সম্মান ও কৃতজ্ঞতার অর্ঘ্য প্রদান করেছে। সংগঠন হাতে থাকলে ’৭১-এর মতো সারা বাংলাকে হয়তো গণসমুদ্রের ফেনিল চূড়ায় ভিসুভিয়াসের মতো জ্বালিয়ে তুলতে পারতাম।

যাদের হাতে সংগঠন ছিল, আধাসামরিক সশস্ত্র বাহিনী ছিল তারা কেন যেন প্রতিশোধ নেওয়ার পটভূমি তৈরি করতে পারেননি। কেন পারেননি বাংলার ইতিহাসের কাছে প্রজন্মের পর প্রজন্ম তাদের এ প্রশ্নের মুখে পড়তেই হবে। প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের হোতারা অবশেষে এ সত্যের কিঞ্চিৎ মুখোমুখি হচ্ছেন। আজ ইতিহাসের জিজ্ঞাসা- রক্ষীবাহিনী কেন নীরব, নিথর ও নিষ্ক্রিয় রইল? কেনই বা স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর দৃপ্ত পদচারণ ও মুষ্টিবদ্ধ উত্তোলিত হাতের স্লোগানে সারা বাংলা প্রকম্পিত হয়ে উঠল না? সত্যিই ইতিহাস একদিন না একদিন কথা বলেই।

প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন সাহেবের বঙ্গবন্ধুর প্রতি আনুগত্য প্রশ্নাতীত। ছয় দফা দেওয়ার পর যাদের একনিষ্ঠ প্রাণবন্ত সমর্থন বঙ্গবন্ধুকে উজ্জীবিত করেছিল, তাজউদ্দীন সাহেব তাঁদের মধ্যে অগ্রভাবে ছিলেন- এটি নিঃসন্দেহে বলা যায়। প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি যখন কার্যরত ছিলেন তখন তাঁর ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্যে আসার সুযোগ আমার হয়েছিল। প্রাসাদ ষড়যন্ত্রকারীদের ওই চক্রটি তাজউদ্দীন সাহেবের প্রধানমন্ত্রী হওয়া এবং তাঁর কার্যপ্রবাহ পরিচালনা করার ক্ষেত্রে চরম প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। ওই চক্রটি যখন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করার প্রচ- প্রচেষ্টা চালায় তখন তাজউদ্দীন সাহেব শাজাহান সিরাজ ও আমার সহযোগিতার প্রয়োজন বোধ করেন তীব্রভাবে। এমনিতেই অজানা কারণে আমাকে মুজিব বাহিনীতে নেওয়া হয়নি। তাজউদ্দীন ভাইয়ের ওই সংকটকালে আমি আন্তরিকভাবেই তাঁর সঙ্গে যুক্ত হয়ে গিয়েছিলাম। প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাজউদ্দীন ভাই এফ এফ (ফ্রিডম ফাইটারস) গঠনের ক্ষেত্রে আমাকে সম্পৃক্ত করেন এবং ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, জেনারেল ওসমানী সাহেব ও তাঁর সহযোগিতা ও সযত্ন প্রশ্রয়ে আমি সিএনসি স্পেশালও গঠন করি। চট্টগ্রামের মহিউদ্দিন, খুলনার মাহবুবুল আলম হিরণ, যশোরের খান টিপু সুলতান, কুষ্টিয়ার রশিদুজ্জামান, রংপুরের মোকসেদ, দিনাজপুরের মাহতাব, পাবনার রফিকুল ইসলাম প্রমুখ প্রথিতযশা ছাত্রনেতা ও যুবনেতা সিএনসি স্পেশালের ট্রেনিং গ্রহণ করে মুক্তিযুদ্ধে সাহসী ভূমিকা পালন করেন। আল্লাহতায়ালার কাছে আমি পরম কৃতজ্ঞ যে রাজনীতিতে আমাকে সব সময় গুণ টানতে হলেও ষড়যন্ত্রপিপাসুদের শত চেষ্টা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধুর আশীর্বাদ থেকে আমি কখনো বঞ্চিত হইনি।

বঙ্গবন্ধু আমাকে শুধু স্নেহই করতেন না, আন্তরিকভাবে বিশ্বাসও করতেন। আমিও কখনো তাঁর এ স্নেহ ও বিশ্বাসের অমর্যাদা করিনি। এমনকি আমার নির্বাসিত রাজনৈতিক জীবনেও আমি কখনো দলবদল করিনি, আদর্শচ্যুত হইনি। আমার মুজিব ভাইকে আমি আমার হৃদয়ের মণি-মুক্তা খচিত সিংহাসনে চিরদিনের সম্রাট বানিয়ে রেখেছি।

জীবনসায়াহ্নে এসে রাজনীতিতে কী পেয়েছি আর কী পাইনি তার হিসাব আমি করি না। আমার শাশ্বত সান্ত¡না- মুজিব ভাইয়ের একজন ক্ষুদ্র কর্মী হিসেবে আমার প্রতি তাঁর স্নেহ-ভালোবাসা ও বিশ্বাসের প্রতি আজও একইভাবে শ্রদ্ধার অর্ঘ্য প্রদান করি। জীবিতকালে তো বটেই, তাঁর মৃত্যুর এতকাল পরেও তাঁর আদর্শের অনির্বাণ শিখা আমার হৃদয়ে জ্বলজ্বল করে।

 

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে