শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ইতিহাস একদিন না একদিন কথা বলেই

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাস একদিন না একদিন কথা বলেই

দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন আজ নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ। রাজপথ মিছিলের স্লোগানে মুখরিত হয় না। পল্টন ময়দান জনসমুদ্রের ফেনিল চূড়ায় ভিসুভিয়াসের মতো জ্বলে ওঠে না। রাজনৈতিক পরিবেশ যতই দুঃসহ, দুর্বিষহ ও যন্ত্রণাদায়ক হোক না কেন পল্টন অথবা রেসকোর্সের জনসভায় কেউ আর বজ্রনির্ঘোষে মুক্তির সংগ্রামের আহ্বান জানায় না। সেই ১৯৬২ সাল থেকে রাজনৈতিক মিছিলে আমার পথচলা। সামরিক শাসনের জগদ্দল পাথর যখন এক অসহ্য শ্বাসরুদ্ধকর ও অবরুদ্ধ মানসিকতার কালো মেঘে আচ্ছন্ন করে রেখেছিল, তখনো মানুষ মুক্তির সূর্যালোকে উদ্ভাসিত হওয়ার স্বপ্ন দেখেছে, গণতন্ত্রের বিকীর্ণ অগ্নিকণায় জ্বলে উঠতে চেয়েছে তাদের হৃদয়। গণমিছিলের এই দুরন্ত পথচলার অগ্রপথিক ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। গণতন্ত্রের এই কিংবদন্তির দুরন্ত সিপাহসালার গণতন্ত্রের সংগ্রাম এগিয়ে নেওয়ার প্রাক্কালে ১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর বৈরুতের একটি হোটেলের নির্জন কক্ষে মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর এ রহস্যজনক মৃত্যু কোটি কোটি বাঙালির হৃদয়ে তীক্ষ প্রশ্নের উদ্রেক করে। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর বিশ্বস্ত অনুসারী তখনকার শেখ মুজিব দৃপ্তকণ্ঠে প্রশ্ন তোলেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মৃত্যুবরণ করেছেন না কৌশলে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে- আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে তা তদন্ত করে দেখা হবে। যদিও সে তদন্ত আজও হয়নি। তবু একটি কথা বুক চিতিয়ে মাথা উঁচু করে শতভাগ নিশ্চিত করে বলা যায়, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর রহস্যজনক মৃত্যুর পরেও গণতন্ত্রের মিছিল থমকে যায়নি। গণতন্ত্রের জন্য উদ্যত, উদ্গত চলা তখনকার দিনে একটা মুহূর্তের জন্যও বন্ধ হয়নি। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুর পর বাংলা মায়ের দামাল ছেলে অকুতোভয় শেখ মুজিব গণতন্ত্রের মিছিলে বহন করা সেই পতাকাটি শক্ত হাতে তুলে ধরেন। গণতান্ত্রিক আন্দোলনের পথপরিক্রমণের মাঝে তখনকার শেখ মুজিব এ মাটি ও মানুষের মুক্তির কর্মসূচি ছয় দফা প্রদান করেন। সামরিক স্বৈরাচার আইয়ুব খানের  অনুসারী রাজনীতিক মোনায়েম খান, সবুর খান, ফজলুল কাদের চৌধুরী এবং অন্য ক্রীড়নক, মোসাহেব ও পদলেহীরা প্রচন্ডভাবে আঁতকে ওঠেন এবং ছয় দফার বিরোধিতায় মুখর হয়ে ওঠেন। শুধু কি তাই? বাংলাদেশের অনেক রাজনীতিবিদ এমনকি অবিভক্ত ন্যাপের প্রখ্যাত নেতা মসিউর রহমান যাদু মিয়া শেখ মুজিবুর রহমানকে ফাঁসিকাষ্ঠে ঝোলানোর দাবি করে বসেন।

এখন একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে আসা যাক। সেদিন রাজনীতির বিস্তীর্ণ অঙ্গনেই শুধু ষড়যন্ত্র ছিল না। দলের অভ্যন্তরে রাজনীতির ক্ষুদ্র কর্মী আমার বিরুদ্ধেও দুর্বিষহ ও ভয়াবহ ষড়যন্ত্র হয়। প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের যারা রথী-মহারথী ছিলেন তারা কেন জানি না আমার বিরুদ্ধাচরণের জন্য আদাজল খেয়ে লেগে থাকতেন। বঙ্গবন্ধুর কাছে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা কুমন্ত্রণা দিয়ে তাঁর হৃদয়কে বিষিয়ে তোলার অপচেষ্টাও তারা কম করেননি। আল্লাহর শোকর, তারা সফল হননি। বঙ্গবন্ধুর আপত্য স্নেহ এবং আমার প্রতি তাঁর বিশ্বাস- তাঁর সমস্ত হৃদয়জুড়ে প্রজ্বলিত অগ্নিশিখার মতো জ্বলজ্বল করত। হিটলারের প্রচারমন্ত্রী গোয়েবলস বলেছেন, একটি মিথ্যাকে ১০ বার সুচারুরূপে বলতে পারলে কালে কালে সেটিই সত্যে পরিণত হয়। এটি আমার ক্ষেত্রে বিশেষভাবে প্রযোজ্য এ কারণে যে আমাকে যুবলীগের মহাসচিব পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় (শেখ ফজলুল হক মণি ভাইয়ের অনিচ্ছা সত্ত্বেও)। সত্যি বলতে কি, ওখানেই আমার রাজনৈতিক নির্বাসনের শুরু।

১৯৭১ সালে আমি ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলাম। ওই প্রাসাদ ষড়যন্ত্রকারীদের প্রচ- ষড়যন্ত্রের পর ১৯৬৯ সালের শেষার্ধে আমি ছাত্রলীগের সভাপতি হতে পেরেছিলাম। তথাকথিত বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রী ও উদ্ভট বিপ্লবীদের প্রচ- উন্মাদনা ও রোমান্টিক শ্রেণিবিপ্লবের মুখে আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী মুজিববাদী হিসেবে রাজনীতির অঙ্গনে পরিচিত ছিলাম। ’৭০-এর নির্বাচন ফলপ্রসূ করা এবং গণতান্ত্রিক ও বাঙালি জাতীয়তাবাদের চেতনার স্রোতধারায় জাতিকে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে একত্রিত করে ’৭০-এর নির্বাচনে অংশগ্রহণ, ঐতিহাসিক বিজয় ও ওই নির্বাচনের ফলাফল পাথেয় করে ’৭১-এ পাকিস্তানি হিংস্র বাহিনীর আক্রমণ বাঙালি প্রতিহত করতে পেরেছিল অপ্রতিরোধ্য শক্তি দিয়ে। স্বাধীনতার পক্ষে যে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণের আগে বৈধতা অর্জনের জন্য আমি ’৭০-এর নির্বাচনের ম্যান্ডেটকে অত্যাবশ্যকীয় মনে করতাম। রাজনীতিতে অতিবিপ্লবী ও রোমান্টিক সমাজতন্ত্রীরা আমার বিরুদ্ধে হিংসা-জর্জরিত ঈর্ষাকাতর একটা সূক্ষ্ম অপপ্রচার সব সময়ই করেছে।

স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে অতিবিপ্লবী সমাজতান্ত্রিক সংস্কৃতির প্রচার ও তার রোমান্টিকতা একটা মারাত্মক করালগ্রাসী ফ্যাশন হয়ে দাঁড়ায়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব তাদের চেতনা ও মননশীলতার স্থপতি তো রইলেনই না, বরং তাদের কুৎসিত কদাচার ও বীভৎস মানসিকতা ভিন্ন ভিন্ন অশালীন স্লোগানের শিকার হয়ে গেলেন। সাধারণ মানুষকে হত্যা, ঈদের জামাতে সংসদ সদস্য হত্যা, খাদ্যগুদামে অগ্নিসংযোগ, থানা লুট- এসব বীভৎসতায় সদ্যস্বাধীন দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রীরা বিষাক্ত করে তোলে। অনেক ইতিহাসবিদ মনে করেন, এসব রাজনৈতিক অসহিষ্ণুতা, অস্থিরতা ও হিংস্র পাশবিকতা ১৫ আগস্টের পাদপীঠ বিনির্মাণ করেছিল। রাজনৈতিক অস্থিরতার ফল এবং চীন-রাশিয়া পন্থি সমাজতন্ত্রীদের কুটিল রাজনীতির নেতিবাচক পরিণতি, সর্বোপরি গলব্লাডারের অস্ত্রোপচারের জন্য বঙ্গবন্ধুর রাশিয়া অবস্থানের প্রাক্কালে গণতন্ত্রের কফিনে শেষ পেরেকটি গ্রোথিত হয়ে যায়। দুর্ভাগ্য জাতির, দুর্ভাগ্য বাঙালির, দুর্ভাগ্য বাংলার গণতন্ত্রকামী মানুষের।

গণতন্ত্রের এক অমিত যোদ্ধার জীবিত অবস্থায় সমাজতন্ত্রীদের কুটিল প্রভাবে বাংলাদেশে গণতন্ত্র অকালে মৃত্যুবরণ করে এবং বঙ্গবন্ধুকে অনেকটা অসহায়ের মতো সেটিকে অব্যক্ত যন্ত্রণা বক্ষে ধারণ করে অবলোকন করতে হয়। আজও আমি বিস্মিত হৃদয়ে ভাবী, ষড়যন্ত্র কি ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে যে হিমালয়ের মতো সুউচ্চ গণতান্ত্রিক ব্যক্তিত্বকে তিলে তিলে নিঃশেষিত করে ফেলে দীপ্তিহীন আগুনের নির্দয় দহনে তাঁর চিরজাগ্রত গণতান্ত্রিক সত্তাকে ভস্মীভূত করে। বাকশাল গঠনের তিন-চার দিন আগে আমার মাথাটি বুকে চেপে ধরে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে রেসকোর্স থেকে আমি আমার মানুষকে বলেছিলাম- তিন বছর আমি তোমাদের কিছুই দিতে পারব না। এ তিন বছর পেরিয়ে গেছে। আমি মানুষকে কিছুই দিতে পারিনি। বিধ্বস্ত অর্থনীতির পাদপীঠ বিনির্মাণে আমার আরও কিছুটা সময় দরকার। ইনশা আল্লাহ, সেই পাদপীঠ বুকের পাঁজর দিয়ে হলেও আমি নির্মাণ করে দেব। ১৫ আগস্ট তাঁর সে অঙ্গীকার পূরণ করতে দেয়নি।

বঙ্গবন্ধুর কথা মানসপটে যখন ভেসে ওঠে তখন একটি প্রশ্ন আমার হৃদয়কে দগ্ধীভূত করে- এ বিশাল ব্যক্তিত্বের নির্মম হত্যাকান্ডের প্রতিরোধ হওয়া দূরের কথা, কেন কোনো প্রতিবাদ পর্যন্ত হলো না? ২৬ জন সামরিক দুরাচারের বিরুদ্ধে কেন ঢাকাসহ বাংলার বিস্তীর্ণ জনপদ মিছিলে মিছিলে মুখরিত হলো না? কেন ঘোষিত হলো না- বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নেব আমরা? প্রায় ৪৬ বছর পরে বঙ্গবন্ধুতনয়া শেখ হাসিনা নতুন করে প্রশ্নটির অবতারণা করেছেন। যারা আওয়ামী লীগের ক্ষমতাকালীন সুফলের নির্যাসটুকু এককভাবে পান করে পুরস্কৃত হয়েছেন, তার পরিণতি হিসেবেই তাদের আজকে তিরস্কারের জ্বালা সইতে হবে। সে তিরস্কারটুকুই প্রধানমন্ত্রী করেছেন। এতে বিস্মিত হওয়ার কিছু নেই। এমনকি শেখ হাসিনার শাসনামলে সবাইকে তাড়িয়ে শেখ হাসিনাকে অক্টোপাসের মতো তারা ঘিরে রাখতে চেয়েছেন। শেখ হাসিনা বাস্তব সম্বিত পেয়ে তাদের তিরস্কার করে বলেছেন, ১৫ আগস্ট যাদের কাছে রক্ষীবাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকের ক্ষমতা ছিল তারা প্রতিবাদহীন নীরব, নিথর ও নিস্পৃহ রইলেন কেন?

এ প্রশ্নটির অবতারণা আমি বহুবার করেছি। শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরসূরি, আর আমি তাঁর আদর্শের বরপুত্র। ’৬৯, ’৭০, ’৭১-এ আমার হাতে সংগঠন ছিল। বাংলার স্বাধীনতার জন্য প্রদীপ্ত সূর্যরশ্মির মতো ছাত্রলীগ যে অবিস্মরণীয় ও সফল ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়েছিল তার অগ্রভাগে থাকার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব ও তাঁর ব্যক্তিত্বকে বাঙালির হৃদয়ের মণিকোঠায় অধিষ্ঠিত করার দীর্ঘ সংগ্রামের আমিও একজন কারিগর ছিলাম। যে ছাত্রলীগ বঙ্গবন্ধুকে স্বাধীনতার ডাক দেওয়ার ম্যান্ডেট এনে দিয়েছিল, সেই ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। কিন্তু ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট? সব অস্ত্রবিবর্জিত আমি একটা নিরস্ত্র সৈনিক ছিলাম। আমি কষ্ট পেয়েছি, বুকফাটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়েছি, অসহায়ের মতো অব্যক্ত বেদনায় ছটফট করে কেঁপেছি। সে কি নিদারুণ অসহায় অসহ্য যন্ত্রণার সমুদ্রের গভীরে অবগাহন।

শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা তখন জার্মানিতে ছিলেন। তাঁরা দেশে থাকলে শহীদের তালিকায় নিশ্চিতভাবেই তাঁদেরও নাম থাকত। অবস্থানের কারণে তাঁরা বেঁচে গেলেও যন্ত্রণার অগ্নিদহন থেকে তাঁরা রক্ষা পাবেন কীভাবে? ১৫ আগস্টের নৃশংস হত্যাকান্ডের যন্ত্রণা আমার অনুভূতিকে অগ্নিদগ্ধ করলেও আমার ক্ষতবিক্ষত হৃদয়কে কিছুটা প্রবোধ দিতে পারি এই বলে যে, ১৯ মাসের কারারুদ্ধ জীবন নেতার প্রতি আমার শ্রদ্ধা, সম্মান ও কৃতজ্ঞতার অর্ঘ্য প্রদান করেছে। সংগঠন হাতে থাকলে ’৭১-এর মতো সারা বাংলাকে হয়তো গণসমুদ্রের ফেনিল চূড়ায় ভিসুভিয়াসের মতো জ্বালিয়ে তুলতে পারতাম।

যাদের হাতে সংগঠন ছিল, আধাসামরিক সশস্ত্র বাহিনী ছিল তারা কেন যেন প্রতিশোধ নেওয়ার পটভূমি তৈরি করতে পারেননি। কেন পারেননি বাংলার ইতিহাসের কাছে প্রজন্মের পর প্রজন্ম তাদের এ প্রশ্নের মুখে পড়তেই হবে। প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের হোতারা অবশেষে এ সত্যের কিঞ্চিৎ মুখোমুখি হচ্ছেন। আজ ইতিহাসের জিজ্ঞাসা- রক্ষীবাহিনী কেন নীরব, নিথর ও নিষ্ক্রিয় রইল? কেনই বা স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর দৃপ্ত পদচারণ ও মুষ্টিবদ্ধ উত্তোলিত হাতের স্লোগানে সারা বাংলা প্রকম্পিত হয়ে উঠল না? সত্যিই ইতিহাস একদিন না একদিন কথা বলেই।

প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন সাহেবের বঙ্গবন্ধুর প্রতি আনুগত্য প্রশ্নাতীত। ছয় দফা দেওয়ার পর যাদের একনিষ্ঠ প্রাণবন্ত সমর্থন বঙ্গবন্ধুকে উজ্জীবিত করেছিল, তাজউদ্দীন সাহেব তাঁদের মধ্যে অগ্রভাবে ছিলেন- এটি নিঃসন্দেহে বলা যায়। প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি যখন কার্যরত ছিলেন তখন তাঁর ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্যে আসার সুযোগ আমার হয়েছিল। প্রাসাদ ষড়যন্ত্রকারীদের ওই চক্রটি তাজউদ্দীন সাহেবের প্রধানমন্ত্রী হওয়া এবং তাঁর কার্যপ্রবাহ পরিচালনা করার ক্ষেত্রে চরম প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। ওই চক্রটি যখন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করার প্রচ- প্রচেষ্টা চালায় তখন তাজউদ্দীন সাহেব শাজাহান সিরাজ ও আমার সহযোগিতার প্রয়োজন বোধ করেন তীব্রভাবে। এমনিতেই অজানা কারণে আমাকে মুজিব বাহিনীতে নেওয়া হয়নি। তাজউদ্দীন ভাইয়ের ওই সংকটকালে আমি আন্তরিকভাবেই তাঁর সঙ্গে যুক্ত হয়ে গিয়েছিলাম। প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাজউদ্দীন ভাই এফ এফ (ফ্রিডম ফাইটারস) গঠনের ক্ষেত্রে আমাকে সম্পৃক্ত করেন এবং ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, জেনারেল ওসমানী সাহেব ও তাঁর সহযোগিতা ও সযত্ন প্রশ্রয়ে আমি সিএনসি স্পেশালও গঠন করি। চট্টগ্রামের মহিউদ্দিন, খুলনার মাহবুবুল আলম হিরণ, যশোরের খান টিপু সুলতান, কুষ্টিয়ার রশিদুজ্জামান, রংপুরের মোকসেদ, দিনাজপুরের মাহতাব, পাবনার রফিকুল ইসলাম প্রমুখ প্রথিতযশা ছাত্রনেতা ও যুবনেতা সিএনসি স্পেশালের ট্রেনিং গ্রহণ করে মুক্তিযুদ্ধে সাহসী ভূমিকা পালন করেন। আল্লাহতায়ালার কাছে আমি পরম কৃতজ্ঞ যে রাজনীতিতে আমাকে সব সময় গুণ টানতে হলেও ষড়যন্ত্রপিপাসুদের শত চেষ্টা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধুর আশীর্বাদ থেকে আমি কখনো বঞ্চিত হইনি।

বঙ্গবন্ধু আমাকে শুধু স্নেহই করতেন না, আন্তরিকভাবে বিশ্বাসও করতেন। আমিও কখনো তাঁর এ স্নেহ ও বিশ্বাসের অমর্যাদা করিনি। এমনকি আমার নির্বাসিত রাজনৈতিক জীবনেও আমি কখনো দলবদল করিনি, আদর্শচ্যুত হইনি। আমার মুজিব ভাইকে আমি আমার হৃদয়ের মণি-মুক্তা খচিত সিংহাসনে চিরদিনের সম্রাট বানিয়ে রেখেছি।

জীবনসায়াহ্নে এসে রাজনীতিতে কী পেয়েছি আর কী পাইনি তার হিসাব আমি করি না। আমার শাশ্বত সান্ত¡না- মুজিব ভাইয়ের একজন ক্ষুদ্র কর্মী হিসেবে আমার প্রতি তাঁর স্নেহ-ভালোবাসা ও বিশ্বাসের প্রতি আজও একইভাবে শ্রদ্ধার অর্ঘ্য প্রদান করি। জীবিতকালে তো বটেই, তাঁর মৃত্যুর এতকাল পরেও তাঁর আদর্শের অনির্বাণ শিখা আমার হৃদয়ে জ্বলজ্বল করে।

 

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'
'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'

১১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা