শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ইতিহাস একদিন না একদিন কথা বলেই

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাস একদিন না একদিন কথা বলেই

দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন আজ নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ। রাজপথ মিছিলের স্লোগানে মুখরিত হয় না। পল্টন ময়দান জনসমুদ্রের ফেনিল চূড়ায় ভিসুভিয়াসের মতো জ্বলে ওঠে না। রাজনৈতিক পরিবেশ যতই দুঃসহ, দুর্বিষহ ও যন্ত্রণাদায়ক হোক না কেন পল্টন অথবা রেসকোর্সের জনসভায় কেউ আর বজ্রনির্ঘোষে মুক্তির সংগ্রামের আহ্বান জানায় না। সেই ১৯৬২ সাল থেকে রাজনৈতিক মিছিলে আমার পথচলা। সামরিক শাসনের জগদ্দল পাথর যখন এক অসহ্য শ্বাসরুদ্ধকর ও অবরুদ্ধ মানসিকতার কালো মেঘে আচ্ছন্ন করে রেখেছিল, তখনো মানুষ মুক্তির সূর্যালোকে উদ্ভাসিত হওয়ার স্বপ্ন দেখেছে, গণতন্ত্রের বিকীর্ণ অগ্নিকণায় জ্বলে উঠতে চেয়েছে তাদের হৃদয়। গণমিছিলের এই দুরন্ত পথচলার অগ্রপথিক ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। গণতন্ত্রের এই কিংবদন্তির দুরন্ত সিপাহসালার গণতন্ত্রের সংগ্রাম এগিয়ে নেওয়ার প্রাক্কালে ১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর বৈরুতের একটি হোটেলের নির্জন কক্ষে মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর এ রহস্যজনক মৃত্যু কোটি কোটি বাঙালির হৃদয়ে তীক্ষ প্রশ্নের উদ্রেক করে। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর বিশ্বস্ত অনুসারী তখনকার শেখ মুজিব দৃপ্তকণ্ঠে প্রশ্ন তোলেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মৃত্যুবরণ করেছেন না কৌশলে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে- আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে তা তদন্ত করে দেখা হবে। যদিও সে তদন্ত আজও হয়নি। তবু একটি কথা বুক চিতিয়ে মাথা উঁচু করে শতভাগ নিশ্চিত করে বলা যায়, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর রহস্যজনক মৃত্যুর পরেও গণতন্ত্রের মিছিল থমকে যায়নি। গণতন্ত্রের জন্য উদ্যত, উদ্গত চলা তখনকার দিনে একটা মুহূর্তের জন্যও বন্ধ হয়নি। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুর পর বাংলা মায়ের দামাল ছেলে অকুতোভয় শেখ মুজিব গণতন্ত্রের মিছিলে বহন করা সেই পতাকাটি শক্ত হাতে তুলে ধরেন। গণতান্ত্রিক আন্দোলনের পথপরিক্রমণের মাঝে তখনকার শেখ মুজিব এ মাটি ও মানুষের মুক্তির কর্মসূচি ছয় দফা প্রদান করেন। সামরিক স্বৈরাচার আইয়ুব খানের  অনুসারী রাজনীতিক মোনায়েম খান, সবুর খান, ফজলুল কাদের চৌধুরী এবং অন্য ক্রীড়নক, মোসাহেব ও পদলেহীরা প্রচন্ডভাবে আঁতকে ওঠেন এবং ছয় দফার বিরোধিতায় মুখর হয়ে ওঠেন। শুধু কি তাই? বাংলাদেশের অনেক রাজনীতিবিদ এমনকি অবিভক্ত ন্যাপের প্রখ্যাত নেতা মসিউর রহমান যাদু মিয়া শেখ মুজিবুর রহমানকে ফাঁসিকাষ্ঠে ঝোলানোর দাবি করে বসেন।

এখন একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে আসা যাক। সেদিন রাজনীতির বিস্তীর্ণ অঙ্গনেই শুধু ষড়যন্ত্র ছিল না। দলের অভ্যন্তরে রাজনীতির ক্ষুদ্র কর্মী আমার বিরুদ্ধেও দুর্বিষহ ও ভয়াবহ ষড়যন্ত্র হয়। প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের যারা রথী-মহারথী ছিলেন তারা কেন জানি না আমার বিরুদ্ধাচরণের জন্য আদাজল খেয়ে লেগে থাকতেন। বঙ্গবন্ধুর কাছে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা কুমন্ত্রণা দিয়ে তাঁর হৃদয়কে বিষিয়ে তোলার অপচেষ্টাও তারা কম করেননি। আল্লাহর শোকর, তারা সফল হননি। বঙ্গবন্ধুর আপত্য স্নেহ এবং আমার প্রতি তাঁর বিশ্বাস- তাঁর সমস্ত হৃদয়জুড়ে প্রজ্বলিত অগ্নিশিখার মতো জ্বলজ্বল করত। হিটলারের প্রচারমন্ত্রী গোয়েবলস বলেছেন, একটি মিথ্যাকে ১০ বার সুচারুরূপে বলতে পারলে কালে কালে সেটিই সত্যে পরিণত হয়। এটি আমার ক্ষেত্রে বিশেষভাবে প্রযোজ্য এ কারণে যে আমাকে যুবলীগের মহাসচিব পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় (শেখ ফজলুল হক মণি ভাইয়ের অনিচ্ছা সত্ত্বেও)। সত্যি বলতে কি, ওখানেই আমার রাজনৈতিক নির্বাসনের শুরু।

১৯৭১ সালে আমি ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলাম। ওই প্রাসাদ ষড়যন্ত্রকারীদের প্রচ- ষড়যন্ত্রের পর ১৯৬৯ সালের শেষার্ধে আমি ছাত্রলীগের সভাপতি হতে পেরেছিলাম। তথাকথিত বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রী ও উদ্ভট বিপ্লবীদের প্রচ- উন্মাদনা ও রোমান্টিক শ্রেণিবিপ্লবের মুখে আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী মুজিববাদী হিসেবে রাজনীতির অঙ্গনে পরিচিত ছিলাম। ’৭০-এর নির্বাচন ফলপ্রসূ করা এবং গণতান্ত্রিক ও বাঙালি জাতীয়তাবাদের চেতনার স্রোতধারায় জাতিকে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে একত্রিত করে ’৭০-এর নির্বাচনে অংশগ্রহণ, ঐতিহাসিক বিজয় ও ওই নির্বাচনের ফলাফল পাথেয় করে ’৭১-এ পাকিস্তানি হিংস্র বাহিনীর আক্রমণ বাঙালি প্রতিহত করতে পেরেছিল অপ্রতিরোধ্য শক্তি দিয়ে। স্বাধীনতার পক্ষে যে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণের আগে বৈধতা অর্জনের জন্য আমি ’৭০-এর নির্বাচনের ম্যান্ডেটকে অত্যাবশ্যকীয় মনে করতাম। রাজনীতিতে অতিবিপ্লবী ও রোমান্টিক সমাজতন্ত্রীরা আমার বিরুদ্ধে হিংসা-জর্জরিত ঈর্ষাকাতর একটা সূক্ষ্ম অপপ্রচার সব সময়ই করেছে।

স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে অতিবিপ্লবী সমাজতান্ত্রিক সংস্কৃতির প্রচার ও তার রোমান্টিকতা একটা মারাত্মক করালগ্রাসী ফ্যাশন হয়ে দাঁড়ায়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব তাদের চেতনা ও মননশীলতার স্থপতি তো রইলেনই না, বরং তাদের কুৎসিত কদাচার ও বীভৎস মানসিকতা ভিন্ন ভিন্ন অশালীন স্লোগানের শিকার হয়ে গেলেন। সাধারণ মানুষকে হত্যা, ঈদের জামাতে সংসদ সদস্য হত্যা, খাদ্যগুদামে অগ্নিসংযোগ, থানা লুট- এসব বীভৎসতায় সদ্যস্বাধীন দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রীরা বিষাক্ত করে তোলে। অনেক ইতিহাসবিদ মনে করেন, এসব রাজনৈতিক অসহিষ্ণুতা, অস্থিরতা ও হিংস্র পাশবিকতা ১৫ আগস্টের পাদপীঠ বিনির্মাণ করেছিল। রাজনৈতিক অস্থিরতার ফল এবং চীন-রাশিয়া পন্থি সমাজতন্ত্রীদের কুটিল রাজনীতির নেতিবাচক পরিণতি, সর্বোপরি গলব্লাডারের অস্ত্রোপচারের জন্য বঙ্গবন্ধুর রাশিয়া অবস্থানের প্রাক্কালে গণতন্ত্রের কফিনে শেষ পেরেকটি গ্রোথিত হয়ে যায়। দুর্ভাগ্য জাতির, দুর্ভাগ্য বাঙালির, দুর্ভাগ্য বাংলার গণতন্ত্রকামী মানুষের।

গণতন্ত্রের এক অমিত যোদ্ধার জীবিত অবস্থায় সমাজতন্ত্রীদের কুটিল প্রভাবে বাংলাদেশে গণতন্ত্র অকালে মৃত্যুবরণ করে এবং বঙ্গবন্ধুকে অনেকটা অসহায়ের মতো সেটিকে অব্যক্ত যন্ত্রণা বক্ষে ধারণ করে অবলোকন করতে হয়। আজও আমি বিস্মিত হৃদয়ে ভাবী, ষড়যন্ত্র কি ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে যে হিমালয়ের মতো সুউচ্চ গণতান্ত্রিক ব্যক্তিত্বকে তিলে তিলে নিঃশেষিত করে ফেলে দীপ্তিহীন আগুনের নির্দয় দহনে তাঁর চিরজাগ্রত গণতান্ত্রিক সত্তাকে ভস্মীভূত করে। বাকশাল গঠনের তিন-চার দিন আগে আমার মাথাটি বুকে চেপে ধরে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে রেসকোর্স থেকে আমি আমার মানুষকে বলেছিলাম- তিন বছর আমি তোমাদের কিছুই দিতে পারব না। এ তিন বছর পেরিয়ে গেছে। আমি মানুষকে কিছুই দিতে পারিনি। বিধ্বস্ত অর্থনীতির পাদপীঠ বিনির্মাণে আমার আরও কিছুটা সময় দরকার। ইনশা আল্লাহ, সেই পাদপীঠ বুকের পাঁজর দিয়ে হলেও আমি নির্মাণ করে দেব। ১৫ আগস্ট তাঁর সে অঙ্গীকার পূরণ করতে দেয়নি।

বঙ্গবন্ধুর কথা মানসপটে যখন ভেসে ওঠে তখন একটি প্রশ্ন আমার হৃদয়কে দগ্ধীভূত করে- এ বিশাল ব্যক্তিত্বের নির্মম হত্যাকান্ডের প্রতিরোধ হওয়া দূরের কথা, কেন কোনো প্রতিবাদ পর্যন্ত হলো না? ২৬ জন সামরিক দুরাচারের বিরুদ্ধে কেন ঢাকাসহ বাংলার বিস্তীর্ণ জনপদ মিছিলে মিছিলে মুখরিত হলো না? কেন ঘোষিত হলো না- বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নেব আমরা? প্রায় ৪৬ বছর পরে বঙ্গবন্ধুতনয়া শেখ হাসিনা নতুন করে প্রশ্নটির অবতারণা করেছেন। যারা আওয়ামী লীগের ক্ষমতাকালীন সুফলের নির্যাসটুকু এককভাবে পান করে পুরস্কৃত হয়েছেন, তার পরিণতি হিসেবেই তাদের আজকে তিরস্কারের জ্বালা সইতে হবে। সে তিরস্কারটুকুই প্রধানমন্ত্রী করেছেন। এতে বিস্মিত হওয়ার কিছু নেই। এমনকি শেখ হাসিনার শাসনামলে সবাইকে তাড়িয়ে শেখ হাসিনাকে অক্টোপাসের মতো তারা ঘিরে রাখতে চেয়েছেন। শেখ হাসিনা বাস্তব সম্বিত পেয়ে তাদের তিরস্কার করে বলেছেন, ১৫ আগস্ট যাদের কাছে রক্ষীবাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকের ক্ষমতা ছিল তারা প্রতিবাদহীন নীরব, নিথর ও নিস্পৃহ রইলেন কেন?

এ প্রশ্নটির অবতারণা আমি বহুবার করেছি। শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরসূরি, আর আমি তাঁর আদর্শের বরপুত্র। ’৬৯, ’৭০, ’৭১-এ আমার হাতে সংগঠন ছিল। বাংলার স্বাধীনতার জন্য প্রদীপ্ত সূর্যরশ্মির মতো ছাত্রলীগ যে অবিস্মরণীয় ও সফল ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়েছিল তার অগ্রভাগে থাকার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব ও তাঁর ব্যক্তিত্বকে বাঙালির হৃদয়ের মণিকোঠায় অধিষ্ঠিত করার দীর্ঘ সংগ্রামের আমিও একজন কারিগর ছিলাম। যে ছাত্রলীগ বঙ্গবন্ধুকে স্বাধীনতার ডাক দেওয়ার ম্যান্ডেট এনে দিয়েছিল, সেই ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। কিন্তু ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট? সব অস্ত্রবিবর্জিত আমি একটা নিরস্ত্র সৈনিক ছিলাম। আমি কষ্ট পেয়েছি, বুকফাটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়েছি, অসহায়ের মতো অব্যক্ত বেদনায় ছটফট করে কেঁপেছি। সে কি নিদারুণ অসহায় অসহ্য যন্ত্রণার সমুদ্রের গভীরে অবগাহন।

শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা তখন জার্মানিতে ছিলেন। তাঁরা দেশে থাকলে শহীদের তালিকায় নিশ্চিতভাবেই তাঁদেরও নাম থাকত। অবস্থানের কারণে তাঁরা বেঁচে গেলেও যন্ত্রণার অগ্নিদহন থেকে তাঁরা রক্ষা পাবেন কীভাবে? ১৫ আগস্টের নৃশংস হত্যাকান্ডের যন্ত্রণা আমার অনুভূতিকে অগ্নিদগ্ধ করলেও আমার ক্ষতবিক্ষত হৃদয়কে কিছুটা প্রবোধ দিতে পারি এই বলে যে, ১৯ মাসের কারারুদ্ধ জীবন নেতার প্রতি আমার শ্রদ্ধা, সম্মান ও কৃতজ্ঞতার অর্ঘ্য প্রদান করেছে। সংগঠন হাতে থাকলে ’৭১-এর মতো সারা বাংলাকে হয়তো গণসমুদ্রের ফেনিল চূড়ায় ভিসুভিয়াসের মতো জ্বালিয়ে তুলতে পারতাম।

যাদের হাতে সংগঠন ছিল, আধাসামরিক সশস্ত্র বাহিনী ছিল তারা কেন যেন প্রতিশোধ নেওয়ার পটভূমি তৈরি করতে পারেননি। কেন পারেননি বাংলার ইতিহাসের কাছে প্রজন্মের পর প্রজন্ম তাদের এ প্রশ্নের মুখে পড়তেই হবে। প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের হোতারা অবশেষে এ সত্যের কিঞ্চিৎ মুখোমুখি হচ্ছেন। আজ ইতিহাসের জিজ্ঞাসা- রক্ষীবাহিনী কেন নীরব, নিথর ও নিষ্ক্রিয় রইল? কেনই বা স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর দৃপ্ত পদচারণ ও মুষ্টিবদ্ধ উত্তোলিত হাতের স্লোগানে সারা বাংলা প্রকম্পিত হয়ে উঠল না? সত্যিই ইতিহাস একদিন না একদিন কথা বলেই।

প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন সাহেবের বঙ্গবন্ধুর প্রতি আনুগত্য প্রশ্নাতীত। ছয় দফা দেওয়ার পর যাদের একনিষ্ঠ প্রাণবন্ত সমর্থন বঙ্গবন্ধুকে উজ্জীবিত করেছিল, তাজউদ্দীন সাহেব তাঁদের মধ্যে অগ্রভাবে ছিলেন- এটি নিঃসন্দেহে বলা যায়। প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি যখন কার্যরত ছিলেন তখন তাঁর ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্যে আসার সুযোগ আমার হয়েছিল। প্রাসাদ ষড়যন্ত্রকারীদের ওই চক্রটি তাজউদ্দীন সাহেবের প্রধানমন্ত্রী হওয়া এবং তাঁর কার্যপ্রবাহ পরিচালনা করার ক্ষেত্রে চরম প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। ওই চক্রটি যখন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করার প্রচ- প্রচেষ্টা চালায় তখন তাজউদ্দীন সাহেব শাজাহান সিরাজ ও আমার সহযোগিতার প্রয়োজন বোধ করেন তীব্রভাবে। এমনিতেই অজানা কারণে আমাকে মুজিব বাহিনীতে নেওয়া হয়নি। তাজউদ্দীন ভাইয়ের ওই সংকটকালে আমি আন্তরিকভাবেই তাঁর সঙ্গে যুক্ত হয়ে গিয়েছিলাম। প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাজউদ্দীন ভাই এফ এফ (ফ্রিডম ফাইটারস) গঠনের ক্ষেত্রে আমাকে সম্পৃক্ত করেন এবং ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, জেনারেল ওসমানী সাহেব ও তাঁর সহযোগিতা ও সযত্ন প্রশ্রয়ে আমি সিএনসি স্পেশালও গঠন করি। চট্টগ্রামের মহিউদ্দিন, খুলনার মাহবুবুল আলম হিরণ, যশোরের খান টিপু সুলতান, কুষ্টিয়ার রশিদুজ্জামান, রংপুরের মোকসেদ, দিনাজপুরের মাহতাব, পাবনার রফিকুল ইসলাম প্রমুখ প্রথিতযশা ছাত্রনেতা ও যুবনেতা সিএনসি স্পেশালের ট্রেনিং গ্রহণ করে মুক্তিযুদ্ধে সাহসী ভূমিকা পালন করেন। আল্লাহতায়ালার কাছে আমি পরম কৃতজ্ঞ যে রাজনীতিতে আমাকে সব সময় গুণ টানতে হলেও ষড়যন্ত্রপিপাসুদের শত চেষ্টা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধুর আশীর্বাদ থেকে আমি কখনো বঞ্চিত হইনি।

বঙ্গবন্ধু আমাকে শুধু স্নেহই করতেন না, আন্তরিকভাবে বিশ্বাসও করতেন। আমিও কখনো তাঁর এ স্নেহ ও বিশ্বাসের অমর্যাদা করিনি। এমনকি আমার নির্বাসিত রাজনৈতিক জীবনেও আমি কখনো দলবদল করিনি, আদর্শচ্যুত হইনি। আমার মুজিব ভাইকে আমি আমার হৃদয়ের মণি-মুক্তা খচিত সিংহাসনে চিরদিনের সম্রাট বানিয়ে রেখেছি।

জীবনসায়াহ্নে এসে রাজনীতিতে কী পেয়েছি আর কী পাইনি তার হিসাব আমি করি না। আমার শাশ্বত সান্ত¡না- মুজিব ভাইয়ের একজন ক্ষুদ্র কর্মী হিসেবে আমার প্রতি তাঁর স্নেহ-ভালোবাসা ও বিশ্বাসের প্রতি আজও একইভাবে শ্রদ্ধার অর্ঘ্য প্রদান করি। জীবিতকালে তো বটেই, তাঁর মৃত্যুর এতকাল পরেও তাঁর আদর্শের অনির্বাণ শিখা আমার হৃদয়ে জ্বলজ্বল করে।

 

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের দক্ষিণ কোরিয়া সফরের আগে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা উত্তর কোরিয়ার
ট্রাম্পের দক্ষিণ কোরিয়া সফরের আগে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা উত্তর কোরিয়ার

১৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্মার্টফোনে ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য গুগলের নতুন চমক
স্মার্টফোনে ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য গুগলের নতুন চমক

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁদের মাটিতে লুকানো ছিল বিরল উল্কাপিণ্ড
চাঁদের মাটিতে লুকানো ছিল বিরল উল্কাপিণ্ড

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

গোলরক্ষক মার্টিনেজের গাড়ির ধাক্কায় হুইলচেয়ার আরোহী নিহত
গোলরক্ষক মার্টিনেজের গাড়ির ধাক্কায় হুইলচেয়ার আরোহী নিহত

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের নিরাপত্তা ও দুর্ঘটনার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশ
মেট্রোরেলের নিরাপত্তা ও দুর্ঘটনার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

পদ্মার বিলুপ্তপ্রায় কুমির সংরক্ষণে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা কর্মসূচি
পদ্মার বিলুপ্তপ্রায় কুমির সংরক্ষণে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা কর্মসূচি

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কোরিয়ায় ট্রাম্প, শি'র সঙ্গে বৈঠকে চমৎকার ফলাফলের আশা
কোরিয়ায় ট্রাম্প, শি'র সঙ্গে বৈঠকে চমৎকার ফলাফলের আশা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোদের বিদায় করে কোয়ার্টারে বেনজেমারা
রোনালদোদের বিদায় করে কোয়ার্টারে বেনজেমারা

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে যুবদল’
‘দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে যুবদল’

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পদ ফিরে পেলেন বিএনপি নেতা ছাবির চৌধুরী
পদ ফিরে পেলেন বিএনপি নেতা ছাবির চৌধুরী

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে
শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর
ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন
আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি
‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন
ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী
ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান নিয়োগ বন্ধে মাউশির চিঠি
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান নিয়োগ বন্ধে মাউশির চিঠি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম