শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ইতিহাস একদিন না একদিন কথা বলেই

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাস একদিন না একদিন কথা বলেই

দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন আজ নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ। রাজপথ মিছিলের স্লোগানে মুখরিত হয় না। পল্টন ময়দান জনসমুদ্রের ফেনিল চূড়ায় ভিসুভিয়াসের মতো জ্বলে ওঠে না। রাজনৈতিক পরিবেশ যতই দুঃসহ, দুর্বিষহ ও যন্ত্রণাদায়ক হোক না কেন পল্টন অথবা রেসকোর্সের জনসভায় কেউ আর বজ্রনির্ঘোষে মুক্তির সংগ্রামের আহ্বান জানায় না। সেই ১৯৬২ সাল থেকে রাজনৈতিক মিছিলে আমার পথচলা। সামরিক শাসনের জগদ্দল পাথর যখন এক অসহ্য শ্বাসরুদ্ধকর ও অবরুদ্ধ মানসিকতার কালো মেঘে আচ্ছন্ন করে রেখেছিল, তখনো মানুষ মুক্তির সূর্যালোকে উদ্ভাসিত হওয়ার স্বপ্ন দেখেছে, গণতন্ত্রের বিকীর্ণ অগ্নিকণায় জ্বলে উঠতে চেয়েছে তাদের হৃদয়। গণমিছিলের এই দুরন্ত পথচলার অগ্রপথিক ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। গণতন্ত্রের এই কিংবদন্তির দুরন্ত সিপাহসালার গণতন্ত্রের সংগ্রাম এগিয়ে নেওয়ার প্রাক্কালে ১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর বৈরুতের একটি হোটেলের নির্জন কক্ষে মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর এ রহস্যজনক মৃত্যু কোটি কোটি বাঙালির হৃদয়ে তীক্ষ প্রশ্নের উদ্রেক করে। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর বিশ্বস্ত অনুসারী তখনকার শেখ মুজিব দৃপ্তকণ্ঠে প্রশ্ন তোলেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মৃত্যুবরণ করেছেন না কৌশলে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে- আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে তা তদন্ত করে দেখা হবে। যদিও সে তদন্ত আজও হয়নি। তবু একটি কথা বুক চিতিয়ে মাথা উঁচু করে শতভাগ নিশ্চিত করে বলা যায়, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর রহস্যজনক মৃত্যুর পরেও গণতন্ত্রের মিছিল থমকে যায়নি। গণতন্ত্রের জন্য উদ্যত, উদ্গত চলা তখনকার দিনে একটা মুহূর্তের জন্যও বন্ধ হয়নি। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুর পর বাংলা মায়ের দামাল ছেলে অকুতোভয় শেখ মুজিব গণতন্ত্রের মিছিলে বহন করা সেই পতাকাটি শক্ত হাতে তুলে ধরেন। গণতান্ত্রিক আন্দোলনের পথপরিক্রমণের মাঝে তখনকার শেখ মুজিব এ মাটি ও মানুষের মুক্তির কর্মসূচি ছয় দফা প্রদান করেন। সামরিক স্বৈরাচার আইয়ুব খানের  অনুসারী রাজনীতিক মোনায়েম খান, সবুর খান, ফজলুল কাদের চৌধুরী এবং অন্য ক্রীড়নক, মোসাহেব ও পদলেহীরা প্রচন্ডভাবে আঁতকে ওঠেন এবং ছয় দফার বিরোধিতায় মুখর হয়ে ওঠেন। শুধু কি তাই? বাংলাদেশের অনেক রাজনীতিবিদ এমনকি অবিভক্ত ন্যাপের প্রখ্যাত নেতা মসিউর রহমান যাদু মিয়া শেখ মুজিবুর রহমানকে ফাঁসিকাষ্ঠে ঝোলানোর দাবি করে বসেন।

এখন একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে আসা যাক। সেদিন রাজনীতির বিস্তীর্ণ অঙ্গনেই শুধু ষড়যন্ত্র ছিল না। দলের অভ্যন্তরে রাজনীতির ক্ষুদ্র কর্মী আমার বিরুদ্ধেও দুর্বিষহ ও ভয়াবহ ষড়যন্ত্র হয়। প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের যারা রথী-মহারথী ছিলেন তারা কেন জানি না আমার বিরুদ্ধাচরণের জন্য আদাজল খেয়ে লেগে থাকতেন। বঙ্গবন্ধুর কাছে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা কুমন্ত্রণা দিয়ে তাঁর হৃদয়কে বিষিয়ে তোলার অপচেষ্টাও তারা কম করেননি। আল্লাহর শোকর, তারা সফল হননি। বঙ্গবন্ধুর আপত্য স্নেহ এবং আমার প্রতি তাঁর বিশ্বাস- তাঁর সমস্ত হৃদয়জুড়ে প্রজ্বলিত অগ্নিশিখার মতো জ্বলজ্বল করত। হিটলারের প্রচারমন্ত্রী গোয়েবলস বলেছেন, একটি মিথ্যাকে ১০ বার সুচারুরূপে বলতে পারলে কালে কালে সেটিই সত্যে পরিণত হয়। এটি আমার ক্ষেত্রে বিশেষভাবে প্রযোজ্য এ কারণে যে আমাকে যুবলীগের মহাসচিব পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় (শেখ ফজলুল হক মণি ভাইয়ের অনিচ্ছা সত্ত্বেও)। সত্যি বলতে কি, ওখানেই আমার রাজনৈতিক নির্বাসনের শুরু।

১৯৭১ সালে আমি ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলাম। ওই প্রাসাদ ষড়যন্ত্রকারীদের প্রচ- ষড়যন্ত্রের পর ১৯৬৯ সালের শেষার্ধে আমি ছাত্রলীগের সভাপতি হতে পেরেছিলাম। তথাকথিত বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রী ও উদ্ভট বিপ্লবীদের প্রচ- উন্মাদনা ও রোমান্টিক শ্রেণিবিপ্লবের মুখে আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী মুজিববাদী হিসেবে রাজনীতির অঙ্গনে পরিচিত ছিলাম। ’৭০-এর নির্বাচন ফলপ্রসূ করা এবং গণতান্ত্রিক ও বাঙালি জাতীয়তাবাদের চেতনার স্রোতধারায় জাতিকে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে একত্রিত করে ’৭০-এর নির্বাচনে অংশগ্রহণ, ঐতিহাসিক বিজয় ও ওই নির্বাচনের ফলাফল পাথেয় করে ’৭১-এ পাকিস্তানি হিংস্র বাহিনীর আক্রমণ বাঙালি প্রতিহত করতে পেরেছিল অপ্রতিরোধ্য শক্তি দিয়ে। স্বাধীনতার পক্ষে যে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণের আগে বৈধতা অর্জনের জন্য আমি ’৭০-এর নির্বাচনের ম্যান্ডেটকে অত্যাবশ্যকীয় মনে করতাম। রাজনীতিতে অতিবিপ্লবী ও রোমান্টিক সমাজতন্ত্রীরা আমার বিরুদ্ধে হিংসা-জর্জরিত ঈর্ষাকাতর একটা সূক্ষ্ম অপপ্রচার সব সময়ই করেছে।

স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে অতিবিপ্লবী সমাজতান্ত্রিক সংস্কৃতির প্রচার ও তার রোমান্টিকতা একটা মারাত্মক করালগ্রাসী ফ্যাশন হয়ে দাঁড়ায়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব তাদের চেতনা ও মননশীলতার স্থপতি তো রইলেনই না, বরং তাদের কুৎসিত কদাচার ও বীভৎস মানসিকতা ভিন্ন ভিন্ন অশালীন স্লোগানের শিকার হয়ে গেলেন। সাধারণ মানুষকে হত্যা, ঈদের জামাতে সংসদ সদস্য হত্যা, খাদ্যগুদামে অগ্নিসংযোগ, থানা লুট- এসব বীভৎসতায় সদ্যস্বাধীন দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রীরা বিষাক্ত করে তোলে। অনেক ইতিহাসবিদ মনে করেন, এসব রাজনৈতিক অসহিষ্ণুতা, অস্থিরতা ও হিংস্র পাশবিকতা ১৫ আগস্টের পাদপীঠ বিনির্মাণ করেছিল। রাজনৈতিক অস্থিরতার ফল এবং চীন-রাশিয়া পন্থি সমাজতন্ত্রীদের কুটিল রাজনীতির নেতিবাচক পরিণতি, সর্বোপরি গলব্লাডারের অস্ত্রোপচারের জন্য বঙ্গবন্ধুর রাশিয়া অবস্থানের প্রাক্কালে গণতন্ত্রের কফিনে শেষ পেরেকটি গ্রোথিত হয়ে যায়। দুর্ভাগ্য জাতির, দুর্ভাগ্য বাঙালির, দুর্ভাগ্য বাংলার গণতন্ত্রকামী মানুষের।

গণতন্ত্রের এক অমিত যোদ্ধার জীবিত অবস্থায় সমাজতন্ত্রীদের কুটিল প্রভাবে বাংলাদেশে গণতন্ত্র অকালে মৃত্যুবরণ করে এবং বঙ্গবন্ধুকে অনেকটা অসহায়ের মতো সেটিকে অব্যক্ত যন্ত্রণা বক্ষে ধারণ করে অবলোকন করতে হয়। আজও আমি বিস্মিত হৃদয়ে ভাবী, ষড়যন্ত্র কি ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে যে হিমালয়ের মতো সুউচ্চ গণতান্ত্রিক ব্যক্তিত্বকে তিলে তিলে নিঃশেষিত করে ফেলে দীপ্তিহীন আগুনের নির্দয় দহনে তাঁর চিরজাগ্রত গণতান্ত্রিক সত্তাকে ভস্মীভূত করে। বাকশাল গঠনের তিন-চার দিন আগে আমার মাথাটি বুকে চেপে ধরে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে রেসকোর্স থেকে আমি আমার মানুষকে বলেছিলাম- তিন বছর আমি তোমাদের কিছুই দিতে পারব না। এ তিন বছর পেরিয়ে গেছে। আমি মানুষকে কিছুই দিতে পারিনি। বিধ্বস্ত অর্থনীতির পাদপীঠ বিনির্মাণে আমার আরও কিছুটা সময় দরকার। ইনশা আল্লাহ, সেই পাদপীঠ বুকের পাঁজর দিয়ে হলেও আমি নির্মাণ করে দেব। ১৫ আগস্ট তাঁর সে অঙ্গীকার পূরণ করতে দেয়নি।

বঙ্গবন্ধুর কথা মানসপটে যখন ভেসে ওঠে তখন একটি প্রশ্ন আমার হৃদয়কে দগ্ধীভূত করে- এ বিশাল ব্যক্তিত্বের নির্মম হত্যাকান্ডের প্রতিরোধ হওয়া দূরের কথা, কেন কোনো প্রতিবাদ পর্যন্ত হলো না? ২৬ জন সামরিক দুরাচারের বিরুদ্ধে কেন ঢাকাসহ বাংলার বিস্তীর্ণ জনপদ মিছিলে মিছিলে মুখরিত হলো না? কেন ঘোষিত হলো না- বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নেব আমরা? প্রায় ৪৬ বছর পরে বঙ্গবন্ধুতনয়া শেখ হাসিনা নতুন করে প্রশ্নটির অবতারণা করেছেন। যারা আওয়ামী লীগের ক্ষমতাকালীন সুফলের নির্যাসটুকু এককভাবে পান করে পুরস্কৃত হয়েছেন, তার পরিণতি হিসেবেই তাদের আজকে তিরস্কারের জ্বালা সইতে হবে। সে তিরস্কারটুকুই প্রধানমন্ত্রী করেছেন। এতে বিস্মিত হওয়ার কিছু নেই। এমনকি শেখ হাসিনার শাসনামলে সবাইকে তাড়িয়ে শেখ হাসিনাকে অক্টোপাসের মতো তারা ঘিরে রাখতে চেয়েছেন। শেখ হাসিনা বাস্তব সম্বিত পেয়ে তাদের তিরস্কার করে বলেছেন, ১৫ আগস্ট যাদের কাছে রক্ষীবাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকের ক্ষমতা ছিল তারা প্রতিবাদহীন নীরব, নিথর ও নিস্পৃহ রইলেন কেন?

এ প্রশ্নটির অবতারণা আমি বহুবার করেছি। শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরসূরি, আর আমি তাঁর আদর্শের বরপুত্র। ’৬৯, ’৭০, ’৭১-এ আমার হাতে সংগঠন ছিল। বাংলার স্বাধীনতার জন্য প্রদীপ্ত সূর্যরশ্মির মতো ছাত্রলীগ যে অবিস্মরণীয় ও সফল ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়েছিল তার অগ্রভাগে থাকার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব ও তাঁর ব্যক্তিত্বকে বাঙালির হৃদয়ের মণিকোঠায় অধিষ্ঠিত করার দীর্ঘ সংগ্রামের আমিও একজন কারিগর ছিলাম। যে ছাত্রলীগ বঙ্গবন্ধুকে স্বাধীনতার ডাক দেওয়ার ম্যান্ডেট এনে দিয়েছিল, সেই ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। কিন্তু ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট? সব অস্ত্রবিবর্জিত আমি একটা নিরস্ত্র সৈনিক ছিলাম। আমি কষ্ট পেয়েছি, বুকফাটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়েছি, অসহায়ের মতো অব্যক্ত বেদনায় ছটফট করে কেঁপেছি। সে কি নিদারুণ অসহায় অসহ্য যন্ত্রণার সমুদ্রের গভীরে অবগাহন।

শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা তখন জার্মানিতে ছিলেন। তাঁরা দেশে থাকলে শহীদের তালিকায় নিশ্চিতভাবেই তাঁদেরও নাম থাকত। অবস্থানের কারণে তাঁরা বেঁচে গেলেও যন্ত্রণার অগ্নিদহন থেকে তাঁরা রক্ষা পাবেন কীভাবে? ১৫ আগস্টের নৃশংস হত্যাকান্ডের যন্ত্রণা আমার অনুভূতিকে অগ্নিদগ্ধ করলেও আমার ক্ষতবিক্ষত হৃদয়কে কিছুটা প্রবোধ দিতে পারি এই বলে যে, ১৯ মাসের কারারুদ্ধ জীবন নেতার প্রতি আমার শ্রদ্ধা, সম্মান ও কৃতজ্ঞতার অর্ঘ্য প্রদান করেছে। সংগঠন হাতে থাকলে ’৭১-এর মতো সারা বাংলাকে হয়তো গণসমুদ্রের ফেনিল চূড়ায় ভিসুভিয়াসের মতো জ্বালিয়ে তুলতে পারতাম।

যাদের হাতে সংগঠন ছিল, আধাসামরিক সশস্ত্র বাহিনী ছিল তারা কেন যেন প্রতিশোধ নেওয়ার পটভূমি তৈরি করতে পারেননি। কেন পারেননি বাংলার ইতিহাসের কাছে প্রজন্মের পর প্রজন্ম তাদের এ প্রশ্নের মুখে পড়তেই হবে। প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের হোতারা অবশেষে এ সত্যের কিঞ্চিৎ মুখোমুখি হচ্ছেন। আজ ইতিহাসের জিজ্ঞাসা- রক্ষীবাহিনী কেন নীরব, নিথর ও নিষ্ক্রিয় রইল? কেনই বা স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর দৃপ্ত পদচারণ ও মুষ্টিবদ্ধ উত্তোলিত হাতের স্লোগানে সারা বাংলা প্রকম্পিত হয়ে উঠল না? সত্যিই ইতিহাস একদিন না একদিন কথা বলেই।

প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন সাহেবের বঙ্গবন্ধুর প্রতি আনুগত্য প্রশ্নাতীত। ছয় দফা দেওয়ার পর যাদের একনিষ্ঠ প্রাণবন্ত সমর্থন বঙ্গবন্ধুকে উজ্জীবিত করেছিল, তাজউদ্দীন সাহেব তাঁদের মধ্যে অগ্রভাবে ছিলেন- এটি নিঃসন্দেহে বলা যায়। প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি যখন কার্যরত ছিলেন তখন তাঁর ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্যে আসার সুযোগ আমার হয়েছিল। প্রাসাদ ষড়যন্ত্রকারীদের ওই চক্রটি তাজউদ্দীন সাহেবের প্রধানমন্ত্রী হওয়া এবং তাঁর কার্যপ্রবাহ পরিচালনা করার ক্ষেত্রে চরম প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। ওই চক্রটি যখন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করার প্রচ- প্রচেষ্টা চালায় তখন তাজউদ্দীন সাহেব শাজাহান সিরাজ ও আমার সহযোগিতার প্রয়োজন বোধ করেন তীব্রভাবে। এমনিতেই অজানা কারণে আমাকে মুজিব বাহিনীতে নেওয়া হয়নি। তাজউদ্দীন ভাইয়ের ওই সংকটকালে আমি আন্তরিকভাবেই তাঁর সঙ্গে যুক্ত হয়ে গিয়েছিলাম। প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাজউদ্দীন ভাই এফ এফ (ফ্রিডম ফাইটারস) গঠনের ক্ষেত্রে আমাকে সম্পৃক্ত করেন এবং ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, জেনারেল ওসমানী সাহেব ও তাঁর সহযোগিতা ও সযত্ন প্রশ্রয়ে আমি সিএনসি স্পেশালও গঠন করি। চট্টগ্রামের মহিউদ্দিন, খুলনার মাহবুবুল আলম হিরণ, যশোরের খান টিপু সুলতান, কুষ্টিয়ার রশিদুজ্জামান, রংপুরের মোকসেদ, দিনাজপুরের মাহতাব, পাবনার রফিকুল ইসলাম প্রমুখ প্রথিতযশা ছাত্রনেতা ও যুবনেতা সিএনসি স্পেশালের ট্রেনিং গ্রহণ করে মুক্তিযুদ্ধে সাহসী ভূমিকা পালন করেন। আল্লাহতায়ালার কাছে আমি পরম কৃতজ্ঞ যে রাজনীতিতে আমাকে সব সময় গুণ টানতে হলেও ষড়যন্ত্রপিপাসুদের শত চেষ্টা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধুর আশীর্বাদ থেকে আমি কখনো বঞ্চিত হইনি।

বঙ্গবন্ধু আমাকে শুধু স্নেহই করতেন না, আন্তরিকভাবে বিশ্বাসও করতেন। আমিও কখনো তাঁর এ স্নেহ ও বিশ্বাসের অমর্যাদা করিনি। এমনকি আমার নির্বাসিত রাজনৈতিক জীবনেও আমি কখনো দলবদল করিনি, আদর্শচ্যুত হইনি। আমার মুজিব ভাইকে আমি আমার হৃদয়ের মণি-মুক্তা খচিত সিংহাসনে চিরদিনের সম্রাট বানিয়ে রেখেছি।

জীবনসায়াহ্নে এসে রাজনীতিতে কী পেয়েছি আর কী পাইনি তার হিসাব আমি করি না। আমার শাশ্বত সান্ত¡না- মুজিব ভাইয়ের একজন ক্ষুদ্র কর্মী হিসেবে আমার প্রতি তাঁর স্নেহ-ভালোবাসা ও বিশ্বাসের প্রতি আজও একইভাবে শ্রদ্ধার অর্ঘ্য প্রদান করি। জীবিতকালে তো বটেই, তাঁর মৃত্যুর এতকাল পরেও তাঁর আদর্শের অনির্বাণ শিখা আমার হৃদয়ে জ্বলজ্বল করে।

 

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে বাবা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা
ময়মনসিংহে বাবা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় সড়কে পার্কিং করা বাসে আগুন
আশুলিয়ায় সড়কে পার্কিং করা বাসে আগুন

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

'আফগানিস্তানে হাসপাতালে প্রবেশে বোরকা বাধ্যতামূলক'
'আফগানিস্তানে হাসপাতালে প্রবেশে বোরকা বাধ্যতামূলক'

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে দুই বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে দুই বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে আল-শারা, বিশ্বমঞ্চে ফিরছে সিরিয়া?
যুক্তরাষ্ট্র সফরে আল-শারা, বিশ্বমঞ্চে ফিরছে সিরিয়া?

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার
ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুলসী পাতার যত গুণ
তুলসী পাতার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল
এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা
মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড
দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি
দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু
টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী
গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা
টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন