শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

রেহাই মেলেনি জাফর ইমাম বীরবিক্রমেরও

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
রেহাই মেলেনি জাফর ইমাম বীরবিক্রমেরও

কর্নেল (অব.) জাফর ইমাম বীরবিক্রমকে একটি প্লট দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য তাঁর অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে আবেদনের পর এই বরাদ্দ। জাফর ইমাম মুক্তিযুদ্ধে সাব-সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। ফেনীর বিলনিয়ার যুদ্ধে তাঁর বীরত্বগাথা অবদান আজ মুক্তিযুদ্ধের বিশাল ইতিহাস। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকা অবস্থায় পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। ’৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের পর প্রস্তুতি নেন মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার। ২৬ মার্চের পর মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। সেসব ইতিহাস লিখিত আছে মুক্তিযুদ্ধের দলিলখণ্ডে। জাফর ইমামের আরেকটি ইতিহাস আছে। ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর তিনি বঙ্গভবনে মোশতাককে নাস্তানাবুদ করেন। রংপুর সেনানিবাস থেকে ঢাকা ছুটে এসেছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খালেদ মোশাররফের সঙ্গে যোগ দিতে। ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে আলোচিত ছিলেন। মন্ত্রী ছিলেন দীর্ঘ সময়। চলনে-বলনে আধুনিক মানুষ। পোশাক-আশাকে ধোপদুরস্ত। ঢাকা শহরে নিজের কোনো বাড়ি নেই। থাকতেন শ্বশুরবাড়ি। কাজী ফিরোজ রশীদ, জাফর ইমাম ভাই ও বন্ধু প্রয়াত সাংবাদিক পীর হাবিবুর রহমানসহ আড্ডায় আমরা সেসব নিয়ে মজা করতাম। পীর হাবিব বলতেন, ‘এই বীর যোদ্ধাকে আমরা ঘরজামাই বলব না। তবে ভাবির বাপের বাড়িতে থাকেন।’ ফিরোজ ভাইসহ হাসাহাসি করতাম। জাফর ভাইও অংশ নিতেন। ঢাকায় জাফর ভাইয়ের ঘরবাড়ি নেই, ব্যাংকে অর্থ নেই শুনে বিস্মিত হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। প্লট বরাদ্দের আগে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, এত বছর শুধু ভাব দেখিয়ে চলেছে? প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী প্লট বরাদ্দ হলো। জাফর ইমাম সরকারি কোষাগারে টাকা-পয়সাও জমা দিলেন আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকে ধারকর্জ করে। সবই ঠিক ছিল। কিন্তু প্লট আর বুঝে পেলেন না। আজ হবে কাল হবে করে করে দিন যাচ্ছিল। তিনি বারবার রাজউকে যান। মাঝেমধ্যে ঝগড়াঝাঁটিও করেন। লাভ হয় না। প্লট বুঝে পান না। দালালরা যোগাযোগ করেন। ঘুষের কথা বলেন। একজন কর্মকর্তার ডিমান্ডের কথাও জানান। সব শুনে বিস্মিত হন এই বীর মুক্তিযোদ্ধা। ক্ষোভ নিয়ে বলেন, ‘দেশটা স্বাধীন করেছি বলে আজ সবাই বিভিন্ন অবস্থানে বসে আছেন। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ঘুষ দেব না। দিতে পারি না।’

জাফর ইমাম ভাই বিভিন্ন সময় কথাগুলো শেয়ার করেছেন আমার সঙ্গে। শুনে বিস্মিত হয়েছি। হতাশ হয়েছি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের পর এমন কাণ্ড ঘটানোর দুঃসাহস কারা দেখান? তারা কি জাফর ইমামের অতীত জানেন না? জাফর ইমামের মতো সাহসী মানুষ বাংলাদেশে কম আছেন। এখন বয়স হয়েছে। ক্ষমতার বাইরে আছেন। ২০০১ সালে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছিলেন। ২০১৩ সালে এরশাদ সাহেব তাঁকে ডেকেছিলেন। বলেছিলেন জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে এমপি হতে। জাফর ইমাম এরশাদকে বলেছেন, ‘স্যার, মুক্তিযুদ্ধ করেছি। আপনি অনেক সম্মান দিয়েছেন। মন্ত্রী করেছেন। আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম আমাদের কয়েকজনকে নিয়ে গিয়েছিলেন নেত্রীর কাছে। আওয়ামী লীগে যোগদান করেছিলাম নেত্রীর হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে। আমার সঙ্গে সেদিন মোর্শেদ আলমও ছিলেন। দেশে জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতি করছে বিএনপি। সামনে ভোট। এ মুহূর্তে আবার জাতীয় পার্টিতে ফিরে এলে একটা ভুল বার্তা যাবে। নেত্রী মনে করবেন এমপি হতে জাতীয় পার্টিতে আবার ফিরে গেছি। চাওয়া-পাওয়া নয়, বাকি জীবনটা নেত্রীর প্রতি আস্থা রেখেই কাটাতে চাই।’ জাফর ইমাম এমনই। মন্ত্রী থাকার সময় তাঁর সামনে কথা বলার লোক ছিল না। অনেকের সাহসও ছিল না তাঁর দিকে আঙুল উঁচিয়ে ধরতে। ডাকসাইটে অনেক সিএসপি তাঁর মন্ত্রণালয়ে সতর্ক থাকতেন। একটি ঘটনা মনে পড়ছে। তাঁর মন্ত্রণালয়ের সচিব ছিলেন ফরিদ আহমেদ। সে সময় তিনি কিছু নির্দেশ দিয়েছিলেন সচিবকে। বলেছিলেন ফাইলটি ছেড়ে দিতে। সচিব ছাড়েননি। ক্ষুব্ধ ও ব্যথিত হলেন জাফর ইমাম। তিনি সচিবকে রুমে ডাকলেন। তারপর দরজা বন্ধ করলেন। বললেন, ‘লিখুন মন্ত্রী হিসেবে আমি বাস্তবায়নের নির্দেশ দিয়েছি। নথি অনুমোদন করেছি। স্বাক্ষর করুন।’ সচিব কথা বাড়ালেন না। খালেদা জিয়া ছিলেন তাঁর আত্মীয়। ১৯৯১ সালের ক্ষমতাচ্যুতির পর মামলার শিকার হয়েছিলেন। বলেছিলাম, জাফর ভাই, মামলা খেয়ে কেমন লাগছে? জবাবে বললেন, ‘এলাকার কিছু মানুষকে আদমজীতে চাকরি দিয়েছিলাম পাটমন্ত্রী হিসেবে। এ কারণে মামলা হলো। গরিব মানুষকে চাকরি দিয়ে কোনো অন্যায় করিনি। এ মামলা মোকাবিলা করব। কোনো কিছু হবে না। চাকরি পাওয়া পরিবারগুলো আজীবন আমার জন্য দোয়া করবে।’

জাফর ইমাম ব্যক্তিত্ব নিয়ে চলেন। নিজেকে আড়াল করে রাখেন। মাঝেমধ্যে খুঁজে পাই না। ফোন বন্ধ কেন? জানতে চাইলে বলেন, ‘চুপচাপ পড়ে আছি। এখনকার অনেক কিছু মেলাতে পারি না। অনেকের সঙ্গে আলাপও করতে পারি না। তবে নাছিমকে পছন্দ করি। তাকে পাই না কেন?’ দুষ্টামি করে বলতাম, ফেনীর লোকজন হঠাৎ গায়েব হয়ে যায়। প্রয়াত এ বি এম মূসার সঙ্গেও এমন দুষ্টামি করতাম। তিনি বলতেন, তোর বাড়ি কোথায়? জবাবে বলতাম, পিউর কুমিল্লা নাঙ্গলকোট। মূসা ভাই বলতেন, একই কথা। ফেনী সীমান্ত। ফেনীর জাফর ইমামের একটা যৌবন ছিল। সেই যৌবন রাজউক কর্মকর্তারা দেখেননি। আজকাল সরকারি অফিসগুলো মরে গেছে। টাকাপয়সাই সব। একজন বীরের প্রতি কীভাবে সম্মান জানাতে হবে তা তারা জানেন না। দুনিয়ার সব দেশে মুক্তিযোদ্ধাদের একটা সম্মান দেওয়া হয়। জাফর ইমাম ছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের বস। সম্মুখসমরে তিনি ছিলেন আলোচিত কমান্ডার। ’৭১ সালে তাঁর নেতৃত্বাধীন এলাকায় সবচেয়ে বেশি যুদ্ধ হয়েছিল। আমাদের সেক্টর কমান্ডার, সাব-সেক্টর কমান্ডারদের মধ্যে বেশি বেঁচে নেই। প্রদীপ নিভে যাচ্ছে। যাঁরা বেঁচে আছেন তাঁদের প্রাপ্য সম্মান দিন। এই মুক্তিযোদ্ধারা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে, নেতৃত্বে যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। তাঁর মেয়ে তাঁদের সম্মান দিয়েছেন। এখন কোনো যোদ্ধা মারা গেলে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। মাসে মাসে ভাতা দেওয়া হয়। মুক্তিযোদ্ধা পরিবারগুলো কৃতজ্ঞ বঙ্গবন্ধুর মেয়ের প্রতি। সেদিন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের একটি মেয়ে অভিযোগ করল, তার বাবা ’৭১ সালে ছাত্রলীগ করতেন। তারপর গিয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধে। যুদ্ধ শেষে রক্ষীবাহিনীর কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন। মুক্তিযোদ্ধা ছাড়া কারও পক্ষে রক্ষীবাহিনীতে যোগদানের সুযোগ ছিল না। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ ছিল রক্ষীবাহিনীতে যেন শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের নেওয়া হয়। রক্ষীবাহিনীর উপপরিচালক কর্নেল সরোয়ার হোসেন মোল্লা আরও পরিষ্কার করেন। তিনি বলেন, পরিচালক কর্নেল নুরুজ্জামান ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। আনোয়ারুল আলম শহীদ ও সরোয়ার মোল্লাও মুক্তিযোদ্ধা। ১৫ আগস্টের পর রক্ষীবাহিনীকে সেনাবাহিনীতে বিলুপ্ত করা হয়। রক্ষীবাহিনীর কর্মকর্তারা হন সেনা কর্মকর্তা। জেনারেল মাসুদ উদ্দিন চৌধুরীর ব্যাচের একজন কর্মকর্তা শাজাহান আলী লে. কর্নেল থাকা অবস্থায় সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান। ২০১৪ সালে তাঁর সন্তানরা বড় হয়ে বাবার স্বীকৃতির জন্য আবেদন করেন। তারা সব কাগজ জমা দেন। এরপর ঘুরছেন মন্ত্রণালয়, জামুকাসহ ঘাটে ঘাটে। সত্যিকার অনেক যোদ্ধার স্বীকৃতি মেলেনি এখনো। আর অযোদ্ধারা সার্টিফিকেট নিয়ে সরকারি চাকরির মেয়াদ বাড়িয়েছেন। অদ্ভুত সব!

মানুষের সেবা দুনিয়ায় সবাই করতে পারে না। সেবা করার জন্য একটা অবস্থান লাগে। শুধু রাজনীতি করলে হয় না। কাজ করতে আলাদা স্বকীয়তা ও ব্যক্তিত্ব লাগে। একটা সময় দেখেছি আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, প্রয়াত আবদুস সামাদ আজাদ, আবদুর রাজ্জাক, মোহাম্মদ নাসিমের ড্রয়িংরুমে কর্মীর ঢল থাকত। কাজের লোকজন চা দিয়ে কুলাতে পারত না। এখন কতজন নেতার বাড়িতে এমন ভিড় হয়? আমাদের কুমিল্লার প্রয়াত অধ্যক্ষ আবুল কালাম মজুমদার, খোরশেদ আলম সুরুজ, জয়নাল আবেদীন ভূইয়া, আফজল খানের বাড়িতে কর্মীরা লেগেই থাকত। এখন কুমিল্লা শহরে আ ক ম বাহার হেঁটে গেলে তার পেছনে মানুষের স্রোত মিছিলের মতো মনে হয়। মুজিবুল হকের কান্দিরপাড়ের বাড়ি একদা দক্ষিণ কুমিল্লার কর্মীদের ঠিকানা ছিল। ঢাকার মেয়র মোহাম্মদ হানিফ, চট্টগ্রামের এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, সিলেটের বদর উদ্দিন আহমদ কামরানের কথা না-ই লিখলাম। মহিউদ্দিন চৌধুরী হজে গেলে, জেলে থাকলে কাফেলা হতো। কিছুদিন আগে ছয়বারের এমপি আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম গিয়েছিলেন একজন মন্ত্রীর দফতরে। মন্ত্রী তাঁর সচিবকে নিয়ে বসেছিলেন। মির্জা আজম বললেন, ভাই, আপনার কাছে এর আগেও এসেছিলাম। যার বিষয়টি নিয়ে এসেছি তিনি একটি জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। এমন ধরনের কাজ আরও দুটি হয়েছে। যাদের কাজ হয়েছে তারা বিএনপি করেন। আর যার কাজ নিয়ে এলাম তিনি করেন আওয়ামী লীগ। জবাবে মন্ত্রী বললেন, আমার সচিব কথা শোনে না। কী করব বলেন? বিস্মিত মির্জা আজম তারপর বললেন, আমি ছয়বারের এমপি। জেলা ছাত্রলীগ, যুবলীগ দিয়ে রাজনীতি শুরু করেছি। শেখ সেলিম, কাজী ইকবালের সঙ্গে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছিলাম। তখন সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ ছিল একটি। তারপর দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রাম করে আজকের অবস্থানে। প্রতিমন্ত্রী, হুইপ ছিলাম। প্রথম এমপি হয়ে কম বয়সে বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে লড়াই করেছি। ২০০১ সালের পর সারা দেশে আওয়ামী যুবলীগের সংগঠন গুছিয়েছি। এখন আপনারা মন্ত্রী। সচিব কথা না শুনলে মন্ত্রী হিসেবে থাকবেন কেন? ছেড়ে দিন। কথা সত্য বাস্তব কঠিন।

ব্যুরোক্রেসির দুটি দিক আছে। চাইলে উপকার করতে পারে। চাইলে সেই একই আইনে ক্ষতিও করতে পারে। পৃথিবীতে ক্ষতি করা সহজ। উপকার করা কঠিন। মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সৌভাগ্য আল্লাহ সবাইকে দেন না। কাউকে কাউকে দেন। নিজে হেঁটে হেঁটে মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে সেবা দিতেন ইসলামের চার খলিফার অন্যতম হজরত আবু বকর (রা.)। প্রতিদিন ফজরের নামাজের পর তিনি রাষ্ট্রীয় কাজ শুরু করতেন। মধ্যরাতে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত থামতেন না। তাঁর কাজ মুগ্ধ করত হজরত ওমর (রা.)-কে। আবু বকরের জীবিতকালে ওমর চিন্তা করতেন, পরের শাসকরা এ ধারাবাহিকতা রাখতে পারবেন তো? বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষকে সেবাদান তিনি চালু করেন। পরে হজরত ওমর (রা.) এগিয়ে নেন। একদিন ওমর (রা.) খেয়াল করলেন ফজরের নামাজের পর আবু বকর (রা.) একটি বাড়িতে যান। সেখানে তিনি কিছু সময় অতিবাহিত করেন। সে বাড়িতে আবু বকর (রা.) কী করতেন তা কারও জানা ছিল না। আবু বকর (রা.) নিজেও কাউকে কিছু বলেননি। হজরত ওমরের (রা.) ভিতরে আগ্রহ তৈরি হলো। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন কাউকে কিছু না বলে নিজেই জেনে নেবেন। ওমর (রা.) গেলেন সেই বাড়িতে। দেখলেন একজন অন্ধ বৃদ্ধা একাকী বাস করছেন। তাকে দেখার, সেবা করার কেউ নেই। বৃদ্ধার সঙ্গে কথা বললেন ওমর (রা.)। জানলেন আবু বকর (রা.) বৃদ্ধার প্রতিদিনের কাজগুলো করে দেন। ঘরবাড়ি পরিষ্কার করেন। সারা দিনের খাবার তৈরি করে রাখেন। আবু বকরের মৃত্যুর পর সেই বুড়ির খেদমতের দায়িত্ব নেন খলিফা ওমর (রা.)। তিনি নিজেও একই কাজ করতে থাকেন। বৃদ্ধা তাকে বললেন, তোমার সেই বন্ধু কি আর আসে না? জবাবে ওমর বললেন, আপনি কী করে বুঝতে পারলেন আমার সেই বন্ধু আসে না? বৃদ্ধা বললেন, খেজুর খেতে গিয়ে বুঝেছি। তুমি আমার জন্য খেজুর রেখে যাও। কিন্তু বিচি ফেলো না। তোমার বন্ধু খেজুরের বিচি ফেলে খাবারের জন্য রাখত। ওমর (রা.) বুঝতে পারেন, কাজ শুধু করলে হবে না নিখুঁতভাবে তা শেষ করতে হবে। হজরত ওমর (রা.) বললেন, ‘হে আবু বকর, আপনি পরবর্তী খলিফাদের কাজ কঠিন করে রেখে গেছেন।’ আপনার মতো করে কাজ আমি কি করতে পারব? সবাই সব পারে না। একজন রাজনীতিবিদ দিনভর মানুষের জন্য কাজ করেন। সবচেয়ে খারাপ রাজনীতিবিদও দিনে শত মানুষের উপকার করে বাড়ি ফেরেন। রাজনীতিবিদদের জবাবদিহি আছে।  একবার খারাপ করলে উপায় থাকে না। পরেরবার জনগণই হিসাব-নিকাশ নিয়ে নেয়। অন্য কারও এত জবাবদিহির কিছু নেই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পরিবেশ অধিদফতরের অভিযান: জব্দ ও জরিমানা
দেশজুড়ে পরিবেশ অধিদফতরের অভিযান: জব্দ ও জরিমানা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সকালে খালি পেটে আপেল খাওয়ার ৭টি উপকারিতা
সকালে খালি পেটে আপেল খাওয়ার ৭টি উপকারিতা

৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে দেশে ফিরলেন রেমিট্যান্স যোদ্ধা
মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে দেশে ফিরলেন রেমিট্যান্স যোদ্ধা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১১.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১১.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চোট কাটিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ফিরছেন দেম্বেলে
চোট কাটিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ফিরছেন দেম্বেলে

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫.৮ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন
৫.৮ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ জুট অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি
বাংলাদেশ জুট অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেমির স্বপ্ন বাঁচাতে টাইগ্রেসদের প্রয়োজন ২০৩ রান
সেমির স্বপ্ন বাঁচাতে টাইগ্রেসদের প্রয়োজন ২০৩ রান

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রনেতা জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে মাগুরায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রনেতা জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে মাগুরায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাদের মুখে নির্বাচনের পরিবেশ নাই, তাদের মতবল ভিন্ন : প্রিন্স
যাদের মুখে নির্বাচনের পরিবেশ নাই, তাদের মতবল ভিন্ন : প্রিন্স

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে তিন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে তিন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্ল্যাকপিংকের নতুন অ্যালবামের মুক্তি পিছিয়েছে
ব্ল্যাকপিংকের নতুন অ্যালবামের মুক্তি পিছিয়েছে

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে লোকসানে খামারিরা, ছেড়ে দিচ্ছেন ব্যবসা
খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে লোকসানে খামারিরা, ছেড়ে দিচ্ছেন ব্যবসা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সমবায় ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
সমবায় ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

আরও ঘনিষ্ঠ হচ্ছে রাশিয়া-ইরান: ক্রেমলিন
আরও ঘনিষ্ঠ হচ্ছে রাশিয়া-ইরান: ক্রেমলিন

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত
কেরানীগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়ে গেছে: দুলু
আওয়ামী লীগ দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়ে গেছে: দুলু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতকানিয়ায় সাতদফা দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারীদের বিক্ষোভ
সাতকানিয়ায় সাতদফা দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টেস্ট ক্রিকেটেও রিশাদকে চান স্পিন কোচ
টেস্ট ক্রিকেটেও রিশাদকে চান স্পিন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমের ওপর কোনো ধরনের চাপ নেই: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমের ওপর কোনো ধরনের চাপ নেই: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা
নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি শিক্ষার্থী হত্যার বিচারের দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জবি শিক্ষার্থী হত্যার বিচারের দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হয় শাপলা দেবে, নাহয় আইনি ব্যাখ্যা দিতে হবে: সারজিস
হয় শাপলা দেবে, নাহয় আইনি ব্যাখ্যা দিতে হবে: সারজিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খুলনায় পরিসংখ্যান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
৪৯তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

২০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে