শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

রেহাই মেলেনি জাফর ইমাম বীরবিক্রমেরও

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
রেহাই মেলেনি জাফর ইমাম বীরবিক্রমেরও

কর্নেল (অব.) জাফর ইমাম বীরবিক্রমকে একটি প্লট দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য তাঁর অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে আবেদনের পর এই বরাদ্দ। জাফর ইমাম মুক্তিযুদ্ধে সাব-সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। ফেনীর বিলনিয়ার যুদ্ধে তাঁর বীরত্বগাথা অবদান আজ মুক্তিযুদ্ধের বিশাল ইতিহাস। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকা অবস্থায় পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। ’৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের পর প্রস্তুতি নেন মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার। ২৬ মার্চের পর মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। সেসব ইতিহাস লিখিত আছে মুক্তিযুদ্ধের দলিলখণ্ডে। জাফর ইমামের আরেকটি ইতিহাস আছে। ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর তিনি বঙ্গভবনে মোশতাককে নাস্তানাবুদ করেন। রংপুর সেনানিবাস থেকে ঢাকা ছুটে এসেছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খালেদ মোশাররফের সঙ্গে যোগ দিতে। ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে আলোচিত ছিলেন। মন্ত্রী ছিলেন দীর্ঘ সময়। চলনে-বলনে আধুনিক মানুষ। পোশাক-আশাকে ধোপদুরস্ত। ঢাকা শহরে নিজের কোনো বাড়ি নেই। থাকতেন শ্বশুরবাড়ি। কাজী ফিরোজ রশীদ, জাফর ইমাম ভাই ও বন্ধু প্রয়াত সাংবাদিক পীর হাবিবুর রহমানসহ আড্ডায় আমরা সেসব নিয়ে মজা করতাম। পীর হাবিব বলতেন, ‘এই বীর যোদ্ধাকে আমরা ঘরজামাই বলব না। তবে ভাবির বাপের বাড়িতে থাকেন।’ ফিরোজ ভাইসহ হাসাহাসি করতাম। জাফর ভাইও অংশ নিতেন। ঢাকায় জাফর ভাইয়ের ঘরবাড়ি নেই, ব্যাংকে অর্থ নেই শুনে বিস্মিত হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। প্লট বরাদ্দের আগে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, এত বছর শুধু ভাব দেখিয়ে চলেছে? প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী প্লট বরাদ্দ হলো। জাফর ইমাম সরকারি কোষাগারে টাকা-পয়সাও জমা দিলেন আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকে ধারকর্জ করে। সবই ঠিক ছিল। কিন্তু প্লট আর বুঝে পেলেন না। আজ হবে কাল হবে করে করে দিন যাচ্ছিল। তিনি বারবার রাজউকে যান। মাঝেমধ্যে ঝগড়াঝাঁটিও করেন। লাভ হয় না। প্লট বুঝে পান না। দালালরা যোগাযোগ করেন। ঘুষের কথা বলেন। একজন কর্মকর্তার ডিমান্ডের কথাও জানান। সব শুনে বিস্মিত হন এই বীর মুক্তিযোদ্ধা। ক্ষোভ নিয়ে বলেন, ‘দেশটা স্বাধীন করেছি বলে আজ সবাই বিভিন্ন অবস্থানে বসে আছেন। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ঘুষ দেব না। দিতে পারি না।’

জাফর ইমাম ভাই বিভিন্ন সময় কথাগুলো শেয়ার করেছেন আমার সঙ্গে। শুনে বিস্মিত হয়েছি। হতাশ হয়েছি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের পর এমন কাণ্ড ঘটানোর দুঃসাহস কারা দেখান? তারা কি জাফর ইমামের অতীত জানেন না? জাফর ইমামের মতো সাহসী মানুষ বাংলাদেশে কম আছেন। এখন বয়স হয়েছে। ক্ষমতার বাইরে আছেন। ২০০১ সালে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছিলেন। ২০১৩ সালে এরশাদ সাহেব তাঁকে ডেকেছিলেন। বলেছিলেন জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে এমপি হতে। জাফর ইমাম এরশাদকে বলেছেন, ‘স্যার, মুক্তিযুদ্ধ করেছি। আপনি অনেক সম্মান দিয়েছেন। মন্ত্রী করেছেন। আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম আমাদের কয়েকজনকে নিয়ে গিয়েছিলেন নেত্রীর কাছে। আওয়ামী লীগে যোগদান করেছিলাম নেত্রীর হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে। আমার সঙ্গে সেদিন মোর্শেদ আলমও ছিলেন। দেশে জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতি করছে বিএনপি। সামনে ভোট। এ মুহূর্তে আবার জাতীয় পার্টিতে ফিরে এলে একটা ভুল বার্তা যাবে। নেত্রী মনে করবেন এমপি হতে জাতীয় পার্টিতে আবার ফিরে গেছি। চাওয়া-পাওয়া নয়, বাকি জীবনটা নেত্রীর প্রতি আস্থা রেখেই কাটাতে চাই।’ জাফর ইমাম এমনই। মন্ত্রী থাকার সময় তাঁর সামনে কথা বলার লোক ছিল না। অনেকের সাহসও ছিল না তাঁর দিকে আঙুল উঁচিয়ে ধরতে। ডাকসাইটে অনেক সিএসপি তাঁর মন্ত্রণালয়ে সতর্ক থাকতেন। একটি ঘটনা মনে পড়ছে। তাঁর মন্ত্রণালয়ের সচিব ছিলেন ফরিদ আহমেদ। সে সময় তিনি কিছু নির্দেশ দিয়েছিলেন সচিবকে। বলেছিলেন ফাইলটি ছেড়ে দিতে। সচিব ছাড়েননি। ক্ষুব্ধ ও ব্যথিত হলেন জাফর ইমাম। তিনি সচিবকে রুমে ডাকলেন। তারপর দরজা বন্ধ করলেন। বললেন, ‘লিখুন মন্ত্রী হিসেবে আমি বাস্তবায়নের নির্দেশ দিয়েছি। নথি অনুমোদন করেছি। স্বাক্ষর করুন।’ সচিব কথা বাড়ালেন না। খালেদা জিয়া ছিলেন তাঁর আত্মীয়। ১৯৯১ সালের ক্ষমতাচ্যুতির পর মামলার শিকার হয়েছিলেন। বলেছিলাম, জাফর ভাই, মামলা খেয়ে কেমন লাগছে? জবাবে বললেন, ‘এলাকার কিছু মানুষকে আদমজীতে চাকরি দিয়েছিলাম পাটমন্ত্রী হিসেবে। এ কারণে মামলা হলো। গরিব মানুষকে চাকরি দিয়ে কোনো অন্যায় করিনি। এ মামলা মোকাবিলা করব। কোনো কিছু হবে না। চাকরি পাওয়া পরিবারগুলো আজীবন আমার জন্য দোয়া করবে।’

জাফর ইমাম ব্যক্তিত্ব নিয়ে চলেন। নিজেকে আড়াল করে রাখেন। মাঝেমধ্যে খুঁজে পাই না। ফোন বন্ধ কেন? জানতে চাইলে বলেন, ‘চুপচাপ পড়ে আছি। এখনকার অনেক কিছু মেলাতে পারি না। অনেকের সঙ্গে আলাপও করতে পারি না। তবে নাছিমকে পছন্দ করি। তাকে পাই না কেন?’ দুষ্টামি করে বলতাম, ফেনীর লোকজন হঠাৎ গায়েব হয়ে যায়। প্রয়াত এ বি এম মূসার সঙ্গেও এমন দুষ্টামি করতাম। তিনি বলতেন, তোর বাড়ি কোথায়? জবাবে বলতাম, পিউর কুমিল্লা নাঙ্গলকোট। মূসা ভাই বলতেন, একই কথা। ফেনী সীমান্ত। ফেনীর জাফর ইমামের একটা যৌবন ছিল। সেই যৌবন রাজউক কর্মকর্তারা দেখেননি। আজকাল সরকারি অফিসগুলো মরে গেছে। টাকাপয়সাই সব। একজন বীরের প্রতি কীভাবে সম্মান জানাতে হবে তা তারা জানেন না। দুনিয়ার সব দেশে মুক্তিযোদ্ধাদের একটা সম্মান দেওয়া হয়। জাফর ইমাম ছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের বস। সম্মুখসমরে তিনি ছিলেন আলোচিত কমান্ডার। ’৭১ সালে তাঁর নেতৃত্বাধীন এলাকায় সবচেয়ে বেশি যুদ্ধ হয়েছিল। আমাদের সেক্টর কমান্ডার, সাব-সেক্টর কমান্ডারদের মধ্যে বেশি বেঁচে নেই। প্রদীপ নিভে যাচ্ছে। যাঁরা বেঁচে আছেন তাঁদের প্রাপ্য সম্মান দিন। এই মুক্তিযোদ্ধারা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে, নেতৃত্বে যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। তাঁর মেয়ে তাঁদের সম্মান দিয়েছেন। এখন কোনো যোদ্ধা মারা গেলে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। মাসে মাসে ভাতা দেওয়া হয়। মুক্তিযোদ্ধা পরিবারগুলো কৃতজ্ঞ বঙ্গবন্ধুর মেয়ের প্রতি। সেদিন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের একটি মেয়ে অভিযোগ করল, তার বাবা ’৭১ সালে ছাত্রলীগ করতেন। তারপর গিয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধে। যুদ্ধ শেষে রক্ষীবাহিনীর কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন। মুক্তিযোদ্ধা ছাড়া কারও পক্ষে রক্ষীবাহিনীতে যোগদানের সুযোগ ছিল না। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ ছিল রক্ষীবাহিনীতে যেন শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের নেওয়া হয়। রক্ষীবাহিনীর উপপরিচালক কর্নেল সরোয়ার হোসেন মোল্লা আরও পরিষ্কার করেন। তিনি বলেন, পরিচালক কর্নেল নুরুজ্জামান ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। আনোয়ারুল আলম শহীদ ও সরোয়ার মোল্লাও মুক্তিযোদ্ধা। ১৫ আগস্টের পর রক্ষীবাহিনীকে সেনাবাহিনীতে বিলুপ্ত করা হয়। রক্ষীবাহিনীর কর্মকর্তারা হন সেনা কর্মকর্তা। জেনারেল মাসুদ উদ্দিন চৌধুরীর ব্যাচের একজন কর্মকর্তা শাজাহান আলী লে. কর্নেল থাকা অবস্থায় সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান। ২০১৪ সালে তাঁর সন্তানরা বড় হয়ে বাবার স্বীকৃতির জন্য আবেদন করেন। তারা সব কাগজ জমা দেন। এরপর ঘুরছেন মন্ত্রণালয়, জামুকাসহ ঘাটে ঘাটে। সত্যিকার অনেক যোদ্ধার স্বীকৃতি মেলেনি এখনো। আর অযোদ্ধারা সার্টিফিকেট নিয়ে সরকারি চাকরির মেয়াদ বাড়িয়েছেন। অদ্ভুত সব!

মানুষের সেবা দুনিয়ায় সবাই করতে পারে না। সেবা করার জন্য একটা অবস্থান লাগে। শুধু রাজনীতি করলে হয় না। কাজ করতে আলাদা স্বকীয়তা ও ব্যক্তিত্ব লাগে। একটা সময় দেখেছি আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, প্রয়াত আবদুস সামাদ আজাদ, আবদুর রাজ্জাক, মোহাম্মদ নাসিমের ড্রয়িংরুমে কর্মীর ঢল থাকত। কাজের লোকজন চা দিয়ে কুলাতে পারত না। এখন কতজন নেতার বাড়িতে এমন ভিড় হয়? আমাদের কুমিল্লার প্রয়াত অধ্যক্ষ আবুল কালাম মজুমদার, খোরশেদ আলম সুরুজ, জয়নাল আবেদীন ভূইয়া, আফজল খানের বাড়িতে কর্মীরা লেগেই থাকত। এখন কুমিল্লা শহরে আ ক ম বাহার হেঁটে গেলে তার পেছনে মানুষের স্রোত মিছিলের মতো মনে হয়। মুজিবুল হকের কান্দিরপাড়ের বাড়ি একদা দক্ষিণ কুমিল্লার কর্মীদের ঠিকানা ছিল। ঢাকার মেয়র মোহাম্মদ হানিফ, চট্টগ্রামের এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, সিলেটের বদর উদ্দিন আহমদ কামরানের কথা না-ই লিখলাম। মহিউদ্দিন চৌধুরী হজে গেলে, জেলে থাকলে কাফেলা হতো। কিছুদিন আগে ছয়বারের এমপি আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম গিয়েছিলেন একজন মন্ত্রীর দফতরে। মন্ত্রী তাঁর সচিবকে নিয়ে বসেছিলেন। মির্জা আজম বললেন, ভাই, আপনার কাছে এর আগেও এসেছিলাম। যার বিষয়টি নিয়ে এসেছি তিনি একটি জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। এমন ধরনের কাজ আরও দুটি হয়েছে। যাদের কাজ হয়েছে তারা বিএনপি করেন। আর যার কাজ নিয়ে এলাম তিনি করেন আওয়ামী লীগ। জবাবে মন্ত্রী বললেন, আমার সচিব কথা শোনে না। কী করব বলেন? বিস্মিত মির্জা আজম তারপর বললেন, আমি ছয়বারের এমপি। জেলা ছাত্রলীগ, যুবলীগ দিয়ে রাজনীতি শুরু করেছি। শেখ সেলিম, কাজী ইকবালের সঙ্গে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছিলাম। তখন সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ ছিল একটি। তারপর দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রাম করে আজকের অবস্থানে। প্রতিমন্ত্রী, হুইপ ছিলাম। প্রথম এমপি হয়ে কম বয়সে বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে লড়াই করেছি। ২০০১ সালের পর সারা দেশে আওয়ামী যুবলীগের সংগঠন গুছিয়েছি। এখন আপনারা মন্ত্রী। সচিব কথা না শুনলে মন্ত্রী হিসেবে থাকবেন কেন? ছেড়ে দিন। কথা সত্য বাস্তব কঠিন।

ব্যুরোক্রেসির দুটি দিক আছে। চাইলে উপকার করতে পারে। চাইলে সেই একই আইনে ক্ষতিও করতে পারে। পৃথিবীতে ক্ষতি করা সহজ। উপকার করা কঠিন। মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সৌভাগ্য আল্লাহ সবাইকে দেন না। কাউকে কাউকে দেন। নিজে হেঁটে হেঁটে মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে সেবা দিতেন ইসলামের চার খলিফার অন্যতম হজরত আবু বকর (রা.)। প্রতিদিন ফজরের নামাজের পর তিনি রাষ্ট্রীয় কাজ শুরু করতেন। মধ্যরাতে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত থামতেন না। তাঁর কাজ মুগ্ধ করত হজরত ওমর (রা.)-কে। আবু বকরের জীবিতকালে ওমর চিন্তা করতেন, পরের শাসকরা এ ধারাবাহিকতা রাখতে পারবেন তো? বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষকে সেবাদান তিনি চালু করেন। পরে হজরত ওমর (রা.) এগিয়ে নেন। একদিন ওমর (রা.) খেয়াল করলেন ফজরের নামাজের পর আবু বকর (রা.) একটি বাড়িতে যান। সেখানে তিনি কিছু সময় অতিবাহিত করেন। সে বাড়িতে আবু বকর (রা.) কী করতেন তা কারও জানা ছিল না। আবু বকর (রা.) নিজেও কাউকে কিছু বলেননি। হজরত ওমরের (রা.) ভিতরে আগ্রহ তৈরি হলো। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন কাউকে কিছু না বলে নিজেই জেনে নেবেন। ওমর (রা.) গেলেন সেই বাড়িতে। দেখলেন একজন অন্ধ বৃদ্ধা একাকী বাস করছেন। তাকে দেখার, সেবা করার কেউ নেই। বৃদ্ধার সঙ্গে কথা বললেন ওমর (রা.)। জানলেন আবু বকর (রা.) বৃদ্ধার প্রতিদিনের কাজগুলো করে দেন। ঘরবাড়ি পরিষ্কার করেন। সারা দিনের খাবার তৈরি করে রাখেন। আবু বকরের মৃত্যুর পর সেই বুড়ির খেদমতের দায়িত্ব নেন খলিফা ওমর (রা.)। তিনি নিজেও একই কাজ করতে থাকেন। বৃদ্ধা তাকে বললেন, তোমার সেই বন্ধু কি আর আসে না? জবাবে ওমর বললেন, আপনি কী করে বুঝতে পারলেন আমার সেই বন্ধু আসে না? বৃদ্ধা বললেন, খেজুর খেতে গিয়ে বুঝেছি। তুমি আমার জন্য খেজুর রেখে যাও। কিন্তু বিচি ফেলো না। তোমার বন্ধু খেজুরের বিচি ফেলে খাবারের জন্য রাখত। ওমর (রা.) বুঝতে পারেন, কাজ শুধু করলে হবে না নিখুঁতভাবে তা শেষ করতে হবে। হজরত ওমর (রা.) বললেন, ‘হে আবু বকর, আপনি পরবর্তী খলিফাদের কাজ কঠিন করে রেখে গেছেন।’ আপনার মতো করে কাজ আমি কি করতে পারব? সবাই সব পারে না। একজন রাজনীতিবিদ দিনভর মানুষের জন্য কাজ করেন। সবচেয়ে খারাপ রাজনীতিবিদও দিনে শত মানুষের উপকার করে বাড়ি ফেরেন। রাজনীতিবিদদের জবাবদিহি আছে।  একবার খারাপ করলে উপায় থাকে না। পরেরবার জনগণই হিসাব-নিকাশ নিয়ে নেয়। অন্য কারও এত জবাবদিহির কিছু নেই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’
‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ
গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ
আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি
সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স
এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ
মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি
৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী
ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব
বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস
চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ
বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা