শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

রেহাই মেলেনি জাফর ইমাম বীরবিক্রমেরও

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
রেহাই মেলেনি জাফর ইমাম বীরবিক্রমেরও

কর্নেল (অব.) জাফর ইমাম বীরবিক্রমকে একটি প্লট দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য তাঁর অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে আবেদনের পর এই বরাদ্দ। জাফর ইমাম মুক্তিযুদ্ধে সাব-সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। ফেনীর বিলনিয়ার যুদ্ধে তাঁর বীরত্বগাথা অবদান আজ মুক্তিযুদ্ধের বিশাল ইতিহাস। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকা অবস্থায় পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। ’৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের পর প্রস্তুতি নেন মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার। ২৬ মার্চের পর মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। সেসব ইতিহাস লিখিত আছে মুক্তিযুদ্ধের দলিলখণ্ডে। জাফর ইমামের আরেকটি ইতিহাস আছে। ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর তিনি বঙ্গভবনে মোশতাককে নাস্তানাবুদ করেন। রংপুর সেনানিবাস থেকে ঢাকা ছুটে এসেছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খালেদ মোশাররফের সঙ্গে যোগ দিতে। ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে আলোচিত ছিলেন। মন্ত্রী ছিলেন দীর্ঘ সময়। চলনে-বলনে আধুনিক মানুষ। পোশাক-আশাকে ধোপদুরস্ত। ঢাকা শহরে নিজের কোনো বাড়ি নেই। থাকতেন শ্বশুরবাড়ি। কাজী ফিরোজ রশীদ, জাফর ইমাম ভাই ও বন্ধু প্রয়াত সাংবাদিক পীর হাবিবুর রহমানসহ আড্ডায় আমরা সেসব নিয়ে মজা করতাম। পীর হাবিব বলতেন, ‘এই বীর যোদ্ধাকে আমরা ঘরজামাই বলব না। তবে ভাবির বাপের বাড়িতে থাকেন।’ ফিরোজ ভাইসহ হাসাহাসি করতাম। জাফর ভাইও অংশ নিতেন। ঢাকায় জাফর ভাইয়ের ঘরবাড়ি নেই, ব্যাংকে অর্থ নেই শুনে বিস্মিত হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। প্লট বরাদ্দের আগে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, এত বছর শুধু ভাব দেখিয়ে চলেছে? প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী প্লট বরাদ্দ হলো। জাফর ইমাম সরকারি কোষাগারে টাকা-পয়সাও জমা দিলেন আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকে ধারকর্জ করে। সবই ঠিক ছিল। কিন্তু প্লট আর বুঝে পেলেন না। আজ হবে কাল হবে করে করে দিন যাচ্ছিল। তিনি বারবার রাজউকে যান। মাঝেমধ্যে ঝগড়াঝাঁটিও করেন। লাভ হয় না। প্লট বুঝে পান না। দালালরা যোগাযোগ করেন। ঘুষের কথা বলেন। একজন কর্মকর্তার ডিমান্ডের কথাও জানান। সব শুনে বিস্মিত হন এই বীর মুক্তিযোদ্ধা। ক্ষোভ নিয়ে বলেন, ‘দেশটা স্বাধীন করেছি বলে আজ সবাই বিভিন্ন অবস্থানে বসে আছেন। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ঘুষ দেব না। দিতে পারি না।’

জাফর ইমাম ভাই বিভিন্ন সময় কথাগুলো শেয়ার করেছেন আমার সঙ্গে। শুনে বিস্মিত হয়েছি। হতাশ হয়েছি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের পর এমন কাণ্ড ঘটানোর দুঃসাহস কারা দেখান? তারা কি জাফর ইমামের অতীত জানেন না? জাফর ইমামের মতো সাহসী মানুষ বাংলাদেশে কম আছেন। এখন বয়স হয়েছে। ক্ষমতার বাইরে আছেন। ২০০১ সালে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছিলেন। ২০১৩ সালে এরশাদ সাহেব তাঁকে ডেকেছিলেন। বলেছিলেন জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে এমপি হতে। জাফর ইমাম এরশাদকে বলেছেন, ‘স্যার, মুক্তিযুদ্ধ করেছি। আপনি অনেক সম্মান দিয়েছেন। মন্ত্রী করেছেন। আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম আমাদের কয়েকজনকে নিয়ে গিয়েছিলেন নেত্রীর কাছে। আওয়ামী লীগে যোগদান করেছিলাম নেত্রীর হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে। আমার সঙ্গে সেদিন মোর্শেদ আলমও ছিলেন। দেশে জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতি করছে বিএনপি। সামনে ভোট। এ মুহূর্তে আবার জাতীয় পার্টিতে ফিরে এলে একটা ভুল বার্তা যাবে। নেত্রী মনে করবেন এমপি হতে জাতীয় পার্টিতে আবার ফিরে গেছি। চাওয়া-পাওয়া নয়, বাকি জীবনটা নেত্রীর প্রতি আস্থা রেখেই কাটাতে চাই।’ জাফর ইমাম এমনই। মন্ত্রী থাকার সময় তাঁর সামনে কথা বলার লোক ছিল না। অনেকের সাহসও ছিল না তাঁর দিকে আঙুল উঁচিয়ে ধরতে। ডাকসাইটে অনেক সিএসপি তাঁর মন্ত্রণালয়ে সতর্ক থাকতেন। একটি ঘটনা মনে পড়ছে। তাঁর মন্ত্রণালয়ের সচিব ছিলেন ফরিদ আহমেদ। সে সময় তিনি কিছু নির্দেশ দিয়েছিলেন সচিবকে। বলেছিলেন ফাইলটি ছেড়ে দিতে। সচিব ছাড়েননি। ক্ষুব্ধ ও ব্যথিত হলেন জাফর ইমাম। তিনি সচিবকে রুমে ডাকলেন। তারপর দরজা বন্ধ করলেন। বললেন, ‘লিখুন মন্ত্রী হিসেবে আমি বাস্তবায়নের নির্দেশ দিয়েছি। নথি অনুমোদন করেছি। স্বাক্ষর করুন।’ সচিব কথা বাড়ালেন না। খালেদা জিয়া ছিলেন তাঁর আত্মীয়। ১৯৯১ সালের ক্ষমতাচ্যুতির পর মামলার শিকার হয়েছিলেন। বলেছিলাম, জাফর ভাই, মামলা খেয়ে কেমন লাগছে? জবাবে বললেন, ‘এলাকার কিছু মানুষকে আদমজীতে চাকরি দিয়েছিলাম পাটমন্ত্রী হিসেবে। এ কারণে মামলা হলো। গরিব মানুষকে চাকরি দিয়ে কোনো অন্যায় করিনি। এ মামলা মোকাবিলা করব। কোনো কিছু হবে না। চাকরি পাওয়া পরিবারগুলো আজীবন আমার জন্য দোয়া করবে।’

জাফর ইমাম ব্যক্তিত্ব নিয়ে চলেন। নিজেকে আড়াল করে রাখেন। মাঝেমধ্যে খুঁজে পাই না। ফোন বন্ধ কেন? জানতে চাইলে বলেন, ‘চুপচাপ পড়ে আছি। এখনকার অনেক কিছু মেলাতে পারি না। অনেকের সঙ্গে আলাপও করতে পারি না। তবে নাছিমকে পছন্দ করি। তাকে পাই না কেন?’ দুষ্টামি করে বলতাম, ফেনীর লোকজন হঠাৎ গায়েব হয়ে যায়। প্রয়াত এ বি এম মূসার সঙ্গেও এমন দুষ্টামি করতাম। তিনি বলতেন, তোর বাড়ি কোথায়? জবাবে বলতাম, পিউর কুমিল্লা নাঙ্গলকোট। মূসা ভাই বলতেন, একই কথা। ফেনী সীমান্ত। ফেনীর জাফর ইমামের একটা যৌবন ছিল। সেই যৌবন রাজউক কর্মকর্তারা দেখেননি। আজকাল সরকারি অফিসগুলো মরে গেছে। টাকাপয়সাই সব। একজন বীরের প্রতি কীভাবে সম্মান জানাতে হবে তা তারা জানেন না। দুনিয়ার সব দেশে মুক্তিযোদ্ধাদের একটা সম্মান দেওয়া হয়। জাফর ইমাম ছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের বস। সম্মুখসমরে তিনি ছিলেন আলোচিত কমান্ডার। ’৭১ সালে তাঁর নেতৃত্বাধীন এলাকায় সবচেয়ে বেশি যুদ্ধ হয়েছিল। আমাদের সেক্টর কমান্ডার, সাব-সেক্টর কমান্ডারদের মধ্যে বেশি বেঁচে নেই। প্রদীপ নিভে যাচ্ছে। যাঁরা বেঁচে আছেন তাঁদের প্রাপ্য সম্মান দিন। এই মুক্তিযোদ্ধারা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে, নেতৃত্বে যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। তাঁর মেয়ে তাঁদের সম্মান দিয়েছেন। এখন কোনো যোদ্ধা মারা গেলে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। মাসে মাসে ভাতা দেওয়া হয়। মুক্তিযোদ্ধা পরিবারগুলো কৃতজ্ঞ বঙ্গবন্ধুর মেয়ের প্রতি। সেদিন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের একটি মেয়ে অভিযোগ করল, তার বাবা ’৭১ সালে ছাত্রলীগ করতেন। তারপর গিয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধে। যুদ্ধ শেষে রক্ষীবাহিনীর কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন। মুক্তিযোদ্ধা ছাড়া কারও পক্ষে রক্ষীবাহিনীতে যোগদানের সুযোগ ছিল না। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ ছিল রক্ষীবাহিনীতে যেন শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের নেওয়া হয়। রক্ষীবাহিনীর উপপরিচালক কর্নেল সরোয়ার হোসেন মোল্লা আরও পরিষ্কার করেন। তিনি বলেন, পরিচালক কর্নেল নুরুজ্জামান ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। আনোয়ারুল আলম শহীদ ও সরোয়ার মোল্লাও মুক্তিযোদ্ধা। ১৫ আগস্টের পর রক্ষীবাহিনীকে সেনাবাহিনীতে বিলুপ্ত করা হয়। রক্ষীবাহিনীর কর্মকর্তারা হন সেনা কর্মকর্তা। জেনারেল মাসুদ উদ্দিন চৌধুরীর ব্যাচের একজন কর্মকর্তা শাজাহান আলী লে. কর্নেল থাকা অবস্থায় সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান। ২০১৪ সালে তাঁর সন্তানরা বড় হয়ে বাবার স্বীকৃতির জন্য আবেদন করেন। তারা সব কাগজ জমা দেন। এরপর ঘুরছেন মন্ত্রণালয়, জামুকাসহ ঘাটে ঘাটে। সত্যিকার অনেক যোদ্ধার স্বীকৃতি মেলেনি এখনো। আর অযোদ্ধারা সার্টিফিকেট নিয়ে সরকারি চাকরির মেয়াদ বাড়িয়েছেন। অদ্ভুত সব!

মানুষের সেবা দুনিয়ায় সবাই করতে পারে না। সেবা করার জন্য একটা অবস্থান লাগে। শুধু রাজনীতি করলে হয় না। কাজ করতে আলাদা স্বকীয়তা ও ব্যক্তিত্ব লাগে। একটা সময় দেখেছি আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, প্রয়াত আবদুস সামাদ আজাদ, আবদুর রাজ্জাক, মোহাম্মদ নাসিমের ড্রয়িংরুমে কর্মীর ঢল থাকত। কাজের লোকজন চা দিয়ে কুলাতে পারত না। এখন কতজন নেতার বাড়িতে এমন ভিড় হয়? আমাদের কুমিল্লার প্রয়াত অধ্যক্ষ আবুল কালাম মজুমদার, খোরশেদ আলম সুরুজ, জয়নাল আবেদীন ভূইয়া, আফজল খানের বাড়িতে কর্মীরা লেগেই থাকত। এখন কুমিল্লা শহরে আ ক ম বাহার হেঁটে গেলে তার পেছনে মানুষের স্রোত মিছিলের মতো মনে হয়। মুজিবুল হকের কান্দিরপাড়ের বাড়ি একদা দক্ষিণ কুমিল্লার কর্মীদের ঠিকানা ছিল। ঢাকার মেয়র মোহাম্মদ হানিফ, চট্টগ্রামের এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, সিলেটের বদর উদ্দিন আহমদ কামরানের কথা না-ই লিখলাম। মহিউদ্দিন চৌধুরী হজে গেলে, জেলে থাকলে কাফেলা হতো। কিছুদিন আগে ছয়বারের এমপি আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম গিয়েছিলেন একজন মন্ত্রীর দফতরে। মন্ত্রী তাঁর সচিবকে নিয়ে বসেছিলেন। মির্জা আজম বললেন, ভাই, আপনার কাছে এর আগেও এসেছিলাম। যার বিষয়টি নিয়ে এসেছি তিনি একটি জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। এমন ধরনের কাজ আরও দুটি হয়েছে। যাদের কাজ হয়েছে তারা বিএনপি করেন। আর যার কাজ নিয়ে এলাম তিনি করেন আওয়ামী লীগ। জবাবে মন্ত্রী বললেন, আমার সচিব কথা শোনে না। কী করব বলেন? বিস্মিত মির্জা আজম তারপর বললেন, আমি ছয়বারের এমপি। জেলা ছাত্রলীগ, যুবলীগ দিয়ে রাজনীতি শুরু করেছি। শেখ সেলিম, কাজী ইকবালের সঙ্গে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছিলাম। তখন সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ ছিল একটি। তারপর দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রাম করে আজকের অবস্থানে। প্রতিমন্ত্রী, হুইপ ছিলাম। প্রথম এমপি হয়ে কম বয়সে বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে লড়াই করেছি। ২০০১ সালের পর সারা দেশে আওয়ামী যুবলীগের সংগঠন গুছিয়েছি। এখন আপনারা মন্ত্রী। সচিব কথা না শুনলে মন্ত্রী হিসেবে থাকবেন কেন? ছেড়ে দিন। কথা সত্য বাস্তব কঠিন।

ব্যুরোক্রেসির দুটি দিক আছে। চাইলে উপকার করতে পারে। চাইলে সেই একই আইনে ক্ষতিও করতে পারে। পৃথিবীতে ক্ষতি করা সহজ। উপকার করা কঠিন। মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সৌভাগ্য আল্লাহ সবাইকে দেন না। কাউকে কাউকে দেন। নিজে হেঁটে হেঁটে মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে সেবা দিতেন ইসলামের চার খলিফার অন্যতম হজরত আবু বকর (রা.)। প্রতিদিন ফজরের নামাজের পর তিনি রাষ্ট্রীয় কাজ শুরু করতেন। মধ্যরাতে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত থামতেন না। তাঁর কাজ মুগ্ধ করত হজরত ওমর (রা.)-কে। আবু বকরের জীবিতকালে ওমর চিন্তা করতেন, পরের শাসকরা এ ধারাবাহিকতা রাখতে পারবেন তো? বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষকে সেবাদান তিনি চালু করেন। পরে হজরত ওমর (রা.) এগিয়ে নেন। একদিন ওমর (রা.) খেয়াল করলেন ফজরের নামাজের পর আবু বকর (রা.) একটি বাড়িতে যান। সেখানে তিনি কিছু সময় অতিবাহিত করেন। সে বাড়িতে আবু বকর (রা.) কী করতেন তা কারও জানা ছিল না। আবু বকর (রা.) নিজেও কাউকে কিছু বলেননি। হজরত ওমরের (রা.) ভিতরে আগ্রহ তৈরি হলো। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন কাউকে কিছু না বলে নিজেই জেনে নেবেন। ওমর (রা.) গেলেন সেই বাড়িতে। দেখলেন একজন অন্ধ বৃদ্ধা একাকী বাস করছেন। তাকে দেখার, সেবা করার কেউ নেই। বৃদ্ধার সঙ্গে কথা বললেন ওমর (রা.)। জানলেন আবু বকর (রা.) বৃদ্ধার প্রতিদিনের কাজগুলো করে দেন। ঘরবাড়ি পরিষ্কার করেন। সারা দিনের খাবার তৈরি করে রাখেন। আবু বকরের মৃত্যুর পর সেই বুড়ির খেদমতের দায়িত্ব নেন খলিফা ওমর (রা.)। তিনি নিজেও একই কাজ করতে থাকেন। বৃদ্ধা তাকে বললেন, তোমার সেই বন্ধু কি আর আসে না? জবাবে ওমর বললেন, আপনি কী করে বুঝতে পারলেন আমার সেই বন্ধু আসে না? বৃদ্ধা বললেন, খেজুর খেতে গিয়ে বুঝেছি। তুমি আমার জন্য খেজুর রেখে যাও। কিন্তু বিচি ফেলো না। তোমার বন্ধু খেজুরের বিচি ফেলে খাবারের জন্য রাখত। ওমর (রা.) বুঝতে পারেন, কাজ শুধু করলে হবে না নিখুঁতভাবে তা শেষ করতে হবে। হজরত ওমর (রা.) বললেন, ‘হে আবু বকর, আপনি পরবর্তী খলিফাদের কাজ কঠিন করে রেখে গেছেন।’ আপনার মতো করে কাজ আমি কি করতে পারব? সবাই সব পারে না। একজন রাজনীতিবিদ দিনভর মানুষের জন্য কাজ করেন। সবচেয়ে খারাপ রাজনীতিবিদও দিনে শত মানুষের উপকার করে বাড়ি ফেরেন। রাজনীতিবিদদের জবাবদিহি আছে।  একবার খারাপ করলে উপায় থাকে না। পরেরবার জনগণই হিসাব-নিকাশ নিয়ে নেয়। অন্য কারও এত জবাবদিহির কিছু নেই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

৫১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ