শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

রেহাই মেলেনি জাফর ইমাম বীরবিক্রমেরও

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
রেহাই মেলেনি জাফর ইমাম বীরবিক্রমেরও

কর্নেল (অব.) জাফর ইমাম বীরবিক্রমকে একটি প্লট দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য তাঁর অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে আবেদনের পর এই বরাদ্দ। জাফর ইমাম মুক্তিযুদ্ধে সাব-সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। ফেনীর বিলনিয়ার যুদ্ধে তাঁর বীরত্বগাথা অবদান আজ মুক্তিযুদ্ধের বিশাল ইতিহাস। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকা অবস্থায় পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। ’৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের পর প্রস্তুতি নেন মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার। ২৬ মার্চের পর মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। সেসব ইতিহাস লিখিত আছে মুক্তিযুদ্ধের দলিলখণ্ডে। জাফর ইমামের আরেকটি ইতিহাস আছে। ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর তিনি বঙ্গভবনে মোশতাককে নাস্তানাবুদ করেন। রংপুর সেনানিবাস থেকে ঢাকা ছুটে এসেছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খালেদ মোশাররফের সঙ্গে যোগ দিতে। ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে আলোচিত ছিলেন। মন্ত্রী ছিলেন দীর্ঘ সময়। চলনে-বলনে আধুনিক মানুষ। পোশাক-আশাকে ধোপদুরস্ত। ঢাকা শহরে নিজের কোনো বাড়ি নেই। থাকতেন শ্বশুরবাড়ি। কাজী ফিরোজ রশীদ, জাফর ইমাম ভাই ও বন্ধু প্রয়াত সাংবাদিক পীর হাবিবুর রহমানসহ আড্ডায় আমরা সেসব নিয়ে মজা করতাম। পীর হাবিব বলতেন, ‘এই বীর যোদ্ধাকে আমরা ঘরজামাই বলব না। তবে ভাবির বাপের বাড়িতে থাকেন।’ ফিরোজ ভাইসহ হাসাহাসি করতাম। জাফর ভাইও অংশ নিতেন। ঢাকায় জাফর ভাইয়ের ঘরবাড়ি নেই, ব্যাংকে অর্থ নেই শুনে বিস্মিত হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। প্লট বরাদ্দের আগে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, এত বছর শুধু ভাব দেখিয়ে চলেছে? প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী প্লট বরাদ্দ হলো। জাফর ইমাম সরকারি কোষাগারে টাকা-পয়সাও জমা দিলেন আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকে ধারকর্জ করে। সবই ঠিক ছিল। কিন্তু প্লট আর বুঝে পেলেন না। আজ হবে কাল হবে করে করে দিন যাচ্ছিল। তিনি বারবার রাজউকে যান। মাঝেমধ্যে ঝগড়াঝাঁটিও করেন। লাভ হয় না। প্লট বুঝে পান না। দালালরা যোগাযোগ করেন। ঘুষের কথা বলেন। একজন কর্মকর্তার ডিমান্ডের কথাও জানান। সব শুনে বিস্মিত হন এই বীর মুক্তিযোদ্ধা। ক্ষোভ নিয়ে বলেন, ‘দেশটা স্বাধীন করেছি বলে আজ সবাই বিভিন্ন অবস্থানে বসে আছেন। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ঘুষ দেব না। দিতে পারি না।’

জাফর ইমাম ভাই বিভিন্ন সময় কথাগুলো শেয়ার করেছেন আমার সঙ্গে। শুনে বিস্মিত হয়েছি। হতাশ হয়েছি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের পর এমন কাণ্ড ঘটানোর দুঃসাহস কারা দেখান? তারা কি জাফর ইমামের অতীত জানেন না? জাফর ইমামের মতো সাহসী মানুষ বাংলাদেশে কম আছেন। এখন বয়স হয়েছে। ক্ষমতার বাইরে আছেন। ২০০১ সালে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছিলেন। ২০১৩ সালে এরশাদ সাহেব তাঁকে ডেকেছিলেন। বলেছিলেন জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে এমপি হতে। জাফর ইমাম এরশাদকে বলেছেন, ‘স্যার, মুক্তিযুদ্ধ করেছি। আপনি অনেক সম্মান দিয়েছেন। মন্ত্রী করেছেন। আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম আমাদের কয়েকজনকে নিয়ে গিয়েছিলেন নেত্রীর কাছে। আওয়ামী লীগে যোগদান করেছিলাম নেত্রীর হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে। আমার সঙ্গে সেদিন মোর্শেদ আলমও ছিলেন। দেশে জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতি করছে বিএনপি। সামনে ভোট। এ মুহূর্তে আবার জাতীয় পার্টিতে ফিরে এলে একটা ভুল বার্তা যাবে। নেত্রী মনে করবেন এমপি হতে জাতীয় পার্টিতে আবার ফিরে গেছি। চাওয়া-পাওয়া নয়, বাকি জীবনটা নেত্রীর প্রতি আস্থা রেখেই কাটাতে চাই।’ জাফর ইমাম এমনই। মন্ত্রী থাকার সময় তাঁর সামনে কথা বলার লোক ছিল না। অনেকের সাহসও ছিল না তাঁর দিকে আঙুল উঁচিয়ে ধরতে। ডাকসাইটে অনেক সিএসপি তাঁর মন্ত্রণালয়ে সতর্ক থাকতেন। একটি ঘটনা মনে পড়ছে। তাঁর মন্ত্রণালয়ের সচিব ছিলেন ফরিদ আহমেদ। সে সময় তিনি কিছু নির্দেশ দিয়েছিলেন সচিবকে। বলেছিলেন ফাইলটি ছেড়ে দিতে। সচিব ছাড়েননি। ক্ষুব্ধ ও ব্যথিত হলেন জাফর ইমাম। তিনি সচিবকে রুমে ডাকলেন। তারপর দরজা বন্ধ করলেন। বললেন, ‘লিখুন মন্ত্রী হিসেবে আমি বাস্তবায়নের নির্দেশ দিয়েছি। নথি অনুমোদন করেছি। স্বাক্ষর করুন।’ সচিব কথা বাড়ালেন না। খালেদা জিয়া ছিলেন তাঁর আত্মীয়। ১৯৯১ সালের ক্ষমতাচ্যুতির পর মামলার শিকার হয়েছিলেন। বলেছিলাম, জাফর ভাই, মামলা খেয়ে কেমন লাগছে? জবাবে বললেন, ‘এলাকার কিছু মানুষকে আদমজীতে চাকরি দিয়েছিলাম পাটমন্ত্রী হিসেবে। এ কারণে মামলা হলো। গরিব মানুষকে চাকরি দিয়ে কোনো অন্যায় করিনি। এ মামলা মোকাবিলা করব। কোনো কিছু হবে না। চাকরি পাওয়া পরিবারগুলো আজীবন আমার জন্য দোয়া করবে।’

জাফর ইমাম ব্যক্তিত্ব নিয়ে চলেন। নিজেকে আড়াল করে রাখেন। মাঝেমধ্যে খুঁজে পাই না। ফোন বন্ধ কেন? জানতে চাইলে বলেন, ‘চুপচাপ পড়ে আছি। এখনকার অনেক কিছু মেলাতে পারি না। অনেকের সঙ্গে আলাপও করতে পারি না। তবে নাছিমকে পছন্দ করি। তাকে পাই না কেন?’ দুষ্টামি করে বলতাম, ফেনীর লোকজন হঠাৎ গায়েব হয়ে যায়। প্রয়াত এ বি এম মূসার সঙ্গেও এমন দুষ্টামি করতাম। তিনি বলতেন, তোর বাড়ি কোথায়? জবাবে বলতাম, পিউর কুমিল্লা নাঙ্গলকোট। মূসা ভাই বলতেন, একই কথা। ফেনী সীমান্ত। ফেনীর জাফর ইমামের একটা যৌবন ছিল। সেই যৌবন রাজউক কর্মকর্তারা দেখেননি। আজকাল সরকারি অফিসগুলো মরে গেছে। টাকাপয়সাই সব। একজন বীরের প্রতি কীভাবে সম্মান জানাতে হবে তা তারা জানেন না। দুনিয়ার সব দেশে মুক্তিযোদ্ধাদের একটা সম্মান দেওয়া হয়। জাফর ইমাম ছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের বস। সম্মুখসমরে তিনি ছিলেন আলোচিত কমান্ডার। ’৭১ সালে তাঁর নেতৃত্বাধীন এলাকায় সবচেয়ে বেশি যুদ্ধ হয়েছিল। আমাদের সেক্টর কমান্ডার, সাব-সেক্টর কমান্ডারদের মধ্যে বেশি বেঁচে নেই। প্রদীপ নিভে যাচ্ছে। যাঁরা বেঁচে আছেন তাঁদের প্রাপ্য সম্মান দিন। এই মুক্তিযোদ্ধারা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে, নেতৃত্বে যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। তাঁর মেয়ে তাঁদের সম্মান দিয়েছেন। এখন কোনো যোদ্ধা মারা গেলে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। মাসে মাসে ভাতা দেওয়া হয়। মুক্তিযোদ্ধা পরিবারগুলো কৃতজ্ঞ বঙ্গবন্ধুর মেয়ের প্রতি। সেদিন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের একটি মেয়ে অভিযোগ করল, তার বাবা ’৭১ সালে ছাত্রলীগ করতেন। তারপর গিয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধে। যুদ্ধ শেষে রক্ষীবাহিনীর কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন। মুক্তিযোদ্ধা ছাড়া কারও পক্ষে রক্ষীবাহিনীতে যোগদানের সুযোগ ছিল না। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ ছিল রক্ষীবাহিনীতে যেন শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের নেওয়া হয়। রক্ষীবাহিনীর উপপরিচালক কর্নেল সরোয়ার হোসেন মোল্লা আরও পরিষ্কার করেন। তিনি বলেন, পরিচালক কর্নেল নুরুজ্জামান ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। আনোয়ারুল আলম শহীদ ও সরোয়ার মোল্লাও মুক্তিযোদ্ধা। ১৫ আগস্টের পর রক্ষীবাহিনীকে সেনাবাহিনীতে বিলুপ্ত করা হয়। রক্ষীবাহিনীর কর্মকর্তারা হন সেনা কর্মকর্তা। জেনারেল মাসুদ উদ্দিন চৌধুরীর ব্যাচের একজন কর্মকর্তা শাজাহান আলী লে. কর্নেল থাকা অবস্থায় সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান। ২০১৪ সালে তাঁর সন্তানরা বড় হয়ে বাবার স্বীকৃতির জন্য আবেদন করেন। তারা সব কাগজ জমা দেন। এরপর ঘুরছেন মন্ত্রণালয়, জামুকাসহ ঘাটে ঘাটে। সত্যিকার অনেক যোদ্ধার স্বীকৃতি মেলেনি এখনো। আর অযোদ্ধারা সার্টিফিকেট নিয়ে সরকারি চাকরির মেয়াদ বাড়িয়েছেন। অদ্ভুত সব!

মানুষের সেবা দুনিয়ায় সবাই করতে পারে না। সেবা করার জন্য একটা অবস্থান লাগে। শুধু রাজনীতি করলে হয় না। কাজ করতে আলাদা স্বকীয়তা ও ব্যক্তিত্ব লাগে। একটা সময় দেখেছি আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, প্রয়াত আবদুস সামাদ আজাদ, আবদুর রাজ্জাক, মোহাম্মদ নাসিমের ড্রয়িংরুমে কর্মীর ঢল থাকত। কাজের লোকজন চা দিয়ে কুলাতে পারত না। এখন কতজন নেতার বাড়িতে এমন ভিড় হয়? আমাদের কুমিল্লার প্রয়াত অধ্যক্ষ আবুল কালাম মজুমদার, খোরশেদ আলম সুরুজ, জয়নাল আবেদীন ভূইয়া, আফজল খানের বাড়িতে কর্মীরা লেগেই থাকত। এখন কুমিল্লা শহরে আ ক ম বাহার হেঁটে গেলে তার পেছনে মানুষের স্রোত মিছিলের মতো মনে হয়। মুজিবুল হকের কান্দিরপাড়ের বাড়ি একদা দক্ষিণ কুমিল্লার কর্মীদের ঠিকানা ছিল। ঢাকার মেয়র মোহাম্মদ হানিফ, চট্টগ্রামের এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, সিলেটের বদর উদ্দিন আহমদ কামরানের কথা না-ই লিখলাম। মহিউদ্দিন চৌধুরী হজে গেলে, জেলে থাকলে কাফেলা হতো। কিছুদিন আগে ছয়বারের এমপি আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম গিয়েছিলেন একজন মন্ত্রীর দফতরে। মন্ত্রী তাঁর সচিবকে নিয়ে বসেছিলেন। মির্জা আজম বললেন, ভাই, আপনার কাছে এর আগেও এসেছিলাম। যার বিষয়টি নিয়ে এসেছি তিনি একটি জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। এমন ধরনের কাজ আরও দুটি হয়েছে। যাদের কাজ হয়েছে তারা বিএনপি করেন। আর যার কাজ নিয়ে এলাম তিনি করেন আওয়ামী লীগ। জবাবে মন্ত্রী বললেন, আমার সচিব কথা শোনে না। কী করব বলেন? বিস্মিত মির্জা আজম তারপর বললেন, আমি ছয়বারের এমপি। জেলা ছাত্রলীগ, যুবলীগ দিয়ে রাজনীতি শুরু করেছি। শেখ সেলিম, কাজী ইকবালের সঙ্গে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছিলাম। তখন সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ ছিল একটি। তারপর দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রাম করে আজকের অবস্থানে। প্রতিমন্ত্রী, হুইপ ছিলাম। প্রথম এমপি হয়ে কম বয়সে বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে লড়াই করেছি। ২০০১ সালের পর সারা দেশে আওয়ামী যুবলীগের সংগঠন গুছিয়েছি। এখন আপনারা মন্ত্রী। সচিব কথা না শুনলে মন্ত্রী হিসেবে থাকবেন কেন? ছেড়ে দিন। কথা সত্য বাস্তব কঠিন।

ব্যুরোক্রেসির দুটি দিক আছে। চাইলে উপকার করতে পারে। চাইলে সেই একই আইনে ক্ষতিও করতে পারে। পৃথিবীতে ক্ষতি করা সহজ। উপকার করা কঠিন। মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সৌভাগ্য আল্লাহ সবাইকে দেন না। কাউকে কাউকে দেন। নিজে হেঁটে হেঁটে মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে সেবা দিতেন ইসলামের চার খলিফার অন্যতম হজরত আবু বকর (রা.)। প্রতিদিন ফজরের নামাজের পর তিনি রাষ্ট্রীয় কাজ শুরু করতেন। মধ্যরাতে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত থামতেন না। তাঁর কাজ মুগ্ধ করত হজরত ওমর (রা.)-কে। আবু বকরের জীবিতকালে ওমর চিন্তা করতেন, পরের শাসকরা এ ধারাবাহিকতা রাখতে পারবেন তো? বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষকে সেবাদান তিনি চালু করেন। পরে হজরত ওমর (রা.) এগিয়ে নেন। একদিন ওমর (রা.) খেয়াল করলেন ফজরের নামাজের পর আবু বকর (রা.) একটি বাড়িতে যান। সেখানে তিনি কিছু সময় অতিবাহিত করেন। সে বাড়িতে আবু বকর (রা.) কী করতেন তা কারও জানা ছিল না। আবু বকর (রা.) নিজেও কাউকে কিছু বলেননি। হজরত ওমরের (রা.) ভিতরে আগ্রহ তৈরি হলো। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন কাউকে কিছু না বলে নিজেই জেনে নেবেন। ওমর (রা.) গেলেন সেই বাড়িতে। দেখলেন একজন অন্ধ বৃদ্ধা একাকী বাস করছেন। তাকে দেখার, সেবা করার কেউ নেই। বৃদ্ধার সঙ্গে কথা বললেন ওমর (রা.)। জানলেন আবু বকর (রা.) বৃদ্ধার প্রতিদিনের কাজগুলো করে দেন। ঘরবাড়ি পরিষ্কার করেন। সারা দিনের খাবার তৈরি করে রাখেন। আবু বকরের মৃত্যুর পর সেই বুড়ির খেদমতের দায়িত্ব নেন খলিফা ওমর (রা.)। তিনি নিজেও একই কাজ করতে থাকেন। বৃদ্ধা তাকে বললেন, তোমার সেই বন্ধু কি আর আসে না? জবাবে ওমর বললেন, আপনি কী করে বুঝতে পারলেন আমার সেই বন্ধু আসে না? বৃদ্ধা বললেন, খেজুর খেতে গিয়ে বুঝেছি। তুমি আমার জন্য খেজুর রেখে যাও। কিন্তু বিচি ফেলো না। তোমার বন্ধু খেজুরের বিচি ফেলে খাবারের জন্য রাখত। ওমর (রা.) বুঝতে পারেন, কাজ শুধু করলে হবে না নিখুঁতভাবে তা শেষ করতে হবে। হজরত ওমর (রা.) বললেন, ‘হে আবু বকর, আপনি পরবর্তী খলিফাদের কাজ কঠিন করে রেখে গেছেন।’ আপনার মতো করে কাজ আমি কি করতে পারব? সবাই সব পারে না। একজন রাজনীতিবিদ দিনভর মানুষের জন্য কাজ করেন। সবচেয়ে খারাপ রাজনীতিবিদও দিনে শত মানুষের উপকার করে বাড়ি ফেরেন। রাজনীতিবিদদের জবাবদিহি আছে।  একবার খারাপ করলে উপায় থাকে না। পরেরবার জনগণই হিসাব-নিকাশ নিয়ে নেয়। অন্য কারও এত জবাবদিহির কিছু নেই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক
টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক

৪০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার
আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার

৫৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে
ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম