শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

রেহাই মেলেনি জাফর ইমাম বীরবিক্রমেরও

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
রেহাই মেলেনি জাফর ইমাম বীরবিক্রমেরও

কর্নেল (অব.) জাফর ইমাম বীরবিক্রমকে একটি প্লট দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য তাঁর অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে আবেদনের পর এই বরাদ্দ। জাফর ইমাম মুক্তিযুদ্ধে সাব-সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। ফেনীর বিলনিয়ার যুদ্ধে তাঁর বীরত্বগাথা অবদান আজ মুক্তিযুদ্ধের বিশাল ইতিহাস। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকা অবস্থায় পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। ’৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের পর প্রস্তুতি নেন মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার। ২৬ মার্চের পর মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। সেসব ইতিহাস লিখিত আছে মুক্তিযুদ্ধের দলিলখণ্ডে। জাফর ইমামের আরেকটি ইতিহাস আছে। ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর তিনি বঙ্গভবনে মোশতাককে নাস্তানাবুদ করেন। রংপুর সেনানিবাস থেকে ঢাকা ছুটে এসেছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খালেদ মোশাররফের সঙ্গে যোগ দিতে। ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে আলোচিত ছিলেন। মন্ত্রী ছিলেন দীর্ঘ সময়। চলনে-বলনে আধুনিক মানুষ। পোশাক-আশাকে ধোপদুরস্ত। ঢাকা শহরে নিজের কোনো বাড়ি নেই। থাকতেন শ্বশুরবাড়ি। কাজী ফিরোজ রশীদ, জাফর ইমাম ভাই ও বন্ধু প্রয়াত সাংবাদিক পীর হাবিবুর রহমানসহ আড্ডায় আমরা সেসব নিয়ে মজা করতাম। পীর হাবিব বলতেন, ‘এই বীর যোদ্ধাকে আমরা ঘরজামাই বলব না। তবে ভাবির বাপের বাড়িতে থাকেন।’ ফিরোজ ভাইসহ হাসাহাসি করতাম। জাফর ভাইও অংশ নিতেন। ঢাকায় জাফর ভাইয়ের ঘরবাড়ি নেই, ব্যাংকে অর্থ নেই শুনে বিস্মিত হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। প্লট বরাদ্দের আগে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, এত বছর শুধু ভাব দেখিয়ে চলেছে? প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী প্লট বরাদ্দ হলো। জাফর ইমাম সরকারি কোষাগারে টাকা-পয়সাও জমা দিলেন আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকে ধারকর্জ করে। সবই ঠিক ছিল। কিন্তু প্লট আর বুঝে পেলেন না। আজ হবে কাল হবে করে করে দিন যাচ্ছিল। তিনি বারবার রাজউকে যান। মাঝেমধ্যে ঝগড়াঝাঁটিও করেন। লাভ হয় না। প্লট বুঝে পান না। দালালরা যোগাযোগ করেন। ঘুষের কথা বলেন। একজন কর্মকর্তার ডিমান্ডের কথাও জানান। সব শুনে বিস্মিত হন এই বীর মুক্তিযোদ্ধা। ক্ষোভ নিয়ে বলেন, ‘দেশটা স্বাধীন করেছি বলে আজ সবাই বিভিন্ন অবস্থানে বসে আছেন। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ঘুষ দেব না। দিতে পারি না।’

জাফর ইমাম ভাই বিভিন্ন সময় কথাগুলো শেয়ার করেছেন আমার সঙ্গে। শুনে বিস্মিত হয়েছি। হতাশ হয়েছি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের পর এমন কাণ্ড ঘটানোর দুঃসাহস কারা দেখান? তারা কি জাফর ইমামের অতীত জানেন না? জাফর ইমামের মতো সাহসী মানুষ বাংলাদেশে কম আছেন। এখন বয়স হয়েছে। ক্ষমতার বাইরে আছেন। ২০০১ সালে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছিলেন। ২০১৩ সালে এরশাদ সাহেব তাঁকে ডেকেছিলেন। বলেছিলেন জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে এমপি হতে। জাফর ইমাম এরশাদকে বলেছেন, ‘স্যার, মুক্তিযুদ্ধ করেছি। আপনি অনেক সম্মান দিয়েছেন। মন্ত্রী করেছেন। আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম আমাদের কয়েকজনকে নিয়ে গিয়েছিলেন নেত্রীর কাছে। আওয়ামী লীগে যোগদান করেছিলাম নেত্রীর হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে। আমার সঙ্গে সেদিন মোর্শেদ আলমও ছিলেন। দেশে জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতি করছে বিএনপি। সামনে ভোট। এ মুহূর্তে আবার জাতীয় পার্টিতে ফিরে এলে একটা ভুল বার্তা যাবে। নেত্রী মনে করবেন এমপি হতে জাতীয় পার্টিতে আবার ফিরে গেছি। চাওয়া-পাওয়া নয়, বাকি জীবনটা নেত্রীর প্রতি আস্থা রেখেই কাটাতে চাই।’ জাফর ইমাম এমনই। মন্ত্রী থাকার সময় তাঁর সামনে কথা বলার লোক ছিল না। অনেকের সাহসও ছিল না তাঁর দিকে আঙুল উঁচিয়ে ধরতে। ডাকসাইটে অনেক সিএসপি তাঁর মন্ত্রণালয়ে সতর্ক থাকতেন। একটি ঘটনা মনে পড়ছে। তাঁর মন্ত্রণালয়ের সচিব ছিলেন ফরিদ আহমেদ। সে সময় তিনি কিছু নির্দেশ দিয়েছিলেন সচিবকে। বলেছিলেন ফাইলটি ছেড়ে দিতে। সচিব ছাড়েননি। ক্ষুব্ধ ও ব্যথিত হলেন জাফর ইমাম। তিনি সচিবকে রুমে ডাকলেন। তারপর দরজা বন্ধ করলেন। বললেন, ‘লিখুন মন্ত্রী হিসেবে আমি বাস্তবায়নের নির্দেশ দিয়েছি। নথি অনুমোদন করেছি। স্বাক্ষর করুন।’ সচিব কথা বাড়ালেন না। খালেদা জিয়া ছিলেন তাঁর আত্মীয়। ১৯৯১ সালের ক্ষমতাচ্যুতির পর মামলার শিকার হয়েছিলেন। বলেছিলাম, জাফর ভাই, মামলা খেয়ে কেমন লাগছে? জবাবে বললেন, ‘এলাকার কিছু মানুষকে আদমজীতে চাকরি দিয়েছিলাম পাটমন্ত্রী হিসেবে। এ কারণে মামলা হলো। গরিব মানুষকে চাকরি দিয়ে কোনো অন্যায় করিনি। এ মামলা মোকাবিলা করব। কোনো কিছু হবে না। চাকরি পাওয়া পরিবারগুলো আজীবন আমার জন্য দোয়া করবে।’

জাফর ইমাম ব্যক্তিত্ব নিয়ে চলেন। নিজেকে আড়াল করে রাখেন। মাঝেমধ্যে খুঁজে পাই না। ফোন বন্ধ কেন? জানতে চাইলে বলেন, ‘চুপচাপ পড়ে আছি। এখনকার অনেক কিছু মেলাতে পারি না। অনেকের সঙ্গে আলাপও করতে পারি না। তবে নাছিমকে পছন্দ করি। তাকে পাই না কেন?’ দুষ্টামি করে বলতাম, ফেনীর লোকজন হঠাৎ গায়েব হয়ে যায়। প্রয়াত এ বি এম মূসার সঙ্গেও এমন দুষ্টামি করতাম। তিনি বলতেন, তোর বাড়ি কোথায়? জবাবে বলতাম, পিউর কুমিল্লা নাঙ্গলকোট। মূসা ভাই বলতেন, একই কথা। ফেনী সীমান্ত। ফেনীর জাফর ইমামের একটা যৌবন ছিল। সেই যৌবন রাজউক কর্মকর্তারা দেখেননি। আজকাল সরকারি অফিসগুলো মরে গেছে। টাকাপয়সাই সব। একজন বীরের প্রতি কীভাবে সম্মান জানাতে হবে তা তারা জানেন না। দুনিয়ার সব দেশে মুক্তিযোদ্ধাদের একটা সম্মান দেওয়া হয়। জাফর ইমাম ছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের বস। সম্মুখসমরে তিনি ছিলেন আলোচিত কমান্ডার। ’৭১ সালে তাঁর নেতৃত্বাধীন এলাকায় সবচেয়ে বেশি যুদ্ধ হয়েছিল। আমাদের সেক্টর কমান্ডার, সাব-সেক্টর কমান্ডারদের মধ্যে বেশি বেঁচে নেই। প্রদীপ নিভে যাচ্ছে। যাঁরা বেঁচে আছেন তাঁদের প্রাপ্য সম্মান দিন। এই মুক্তিযোদ্ধারা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে, নেতৃত্বে যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। তাঁর মেয়ে তাঁদের সম্মান দিয়েছেন। এখন কোনো যোদ্ধা মারা গেলে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। মাসে মাসে ভাতা দেওয়া হয়। মুক্তিযোদ্ধা পরিবারগুলো কৃতজ্ঞ বঙ্গবন্ধুর মেয়ের প্রতি। সেদিন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের একটি মেয়ে অভিযোগ করল, তার বাবা ’৭১ সালে ছাত্রলীগ করতেন। তারপর গিয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধে। যুদ্ধ শেষে রক্ষীবাহিনীর কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন। মুক্তিযোদ্ধা ছাড়া কারও পক্ষে রক্ষীবাহিনীতে যোগদানের সুযোগ ছিল না। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ ছিল রক্ষীবাহিনীতে যেন শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের নেওয়া হয়। রক্ষীবাহিনীর উপপরিচালক কর্নেল সরোয়ার হোসেন মোল্লা আরও পরিষ্কার করেন। তিনি বলেন, পরিচালক কর্নেল নুরুজ্জামান ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। আনোয়ারুল আলম শহীদ ও সরোয়ার মোল্লাও মুক্তিযোদ্ধা। ১৫ আগস্টের পর রক্ষীবাহিনীকে সেনাবাহিনীতে বিলুপ্ত করা হয়। রক্ষীবাহিনীর কর্মকর্তারা হন সেনা কর্মকর্তা। জেনারেল মাসুদ উদ্দিন চৌধুরীর ব্যাচের একজন কর্মকর্তা শাজাহান আলী লে. কর্নেল থাকা অবস্থায় সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান। ২০১৪ সালে তাঁর সন্তানরা বড় হয়ে বাবার স্বীকৃতির জন্য আবেদন করেন। তারা সব কাগজ জমা দেন। এরপর ঘুরছেন মন্ত্রণালয়, জামুকাসহ ঘাটে ঘাটে। সত্যিকার অনেক যোদ্ধার স্বীকৃতি মেলেনি এখনো। আর অযোদ্ধারা সার্টিফিকেট নিয়ে সরকারি চাকরির মেয়াদ বাড়িয়েছেন। অদ্ভুত সব!

মানুষের সেবা দুনিয়ায় সবাই করতে পারে না। সেবা করার জন্য একটা অবস্থান লাগে। শুধু রাজনীতি করলে হয় না। কাজ করতে আলাদা স্বকীয়তা ও ব্যক্তিত্ব লাগে। একটা সময় দেখেছি আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, প্রয়াত আবদুস সামাদ আজাদ, আবদুর রাজ্জাক, মোহাম্মদ নাসিমের ড্রয়িংরুমে কর্মীর ঢল থাকত। কাজের লোকজন চা দিয়ে কুলাতে পারত না। এখন কতজন নেতার বাড়িতে এমন ভিড় হয়? আমাদের কুমিল্লার প্রয়াত অধ্যক্ষ আবুল কালাম মজুমদার, খোরশেদ আলম সুরুজ, জয়নাল আবেদীন ভূইয়া, আফজল খানের বাড়িতে কর্মীরা লেগেই থাকত। এখন কুমিল্লা শহরে আ ক ম বাহার হেঁটে গেলে তার পেছনে মানুষের স্রোত মিছিলের মতো মনে হয়। মুজিবুল হকের কান্দিরপাড়ের বাড়ি একদা দক্ষিণ কুমিল্লার কর্মীদের ঠিকানা ছিল। ঢাকার মেয়র মোহাম্মদ হানিফ, চট্টগ্রামের এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, সিলেটের বদর উদ্দিন আহমদ কামরানের কথা না-ই লিখলাম। মহিউদ্দিন চৌধুরী হজে গেলে, জেলে থাকলে কাফেলা হতো। কিছুদিন আগে ছয়বারের এমপি আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম গিয়েছিলেন একজন মন্ত্রীর দফতরে। মন্ত্রী তাঁর সচিবকে নিয়ে বসেছিলেন। মির্জা আজম বললেন, ভাই, আপনার কাছে এর আগেও এসেছিলাম। যার বিষয়টি নিয়ে এসেছি তিনি একটি জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। এমন ধরনের কাজ আরও দুটি হয়েছে। যাদের কাজ হয়েছে তারা বিএনপি করেন। আর যার কাজ নিয়ে এলাম তিনি করেন আওয়ামী লীগ। জবাবে মন্ত্রী বললেন, আমার সচিব কথা শোনে না। কী করব বলেন? বিস্মিত মির্জা আজম তারপর বললেন, আমি ছয়বারের এমপি। জেলা ছাত্রলীগ, যুবলীগ দিয়ে রাজনীতি শুরু করেছি। শেখ সেলিম, কাজী ইকবালের সঙ্গে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছিলাম। তখন সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ ছিল একটি। তারপর দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রাম করে আজকের অবস্থানে। প্রতিমন্ত্রী, হুইপ ছিলাম। প্রথম এমপি হয়ে কম বয়সে বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে লড়াই করেছি। ২০০১ সালের পর সারা দেশে আওয়ামী যুবলীগের সংগঠন গুছিয়েছি। এখন আপনারা মন্ত্রী। সচিব কথা না শুনলে মন্ত্রী হিসেবে থাকবেন কেন? ছেড়ে দিন। কথা সত্য বাস্তব কঠিন।

ব্যুরোক্রেসির দুটি দিক আছে। চাইলে উপকার করতে পারে। চাইলে সেই একই আইনে ক্ষতিও করতে পারে। পৃথিবীতে ক্ষতি করা সহজ। উপকার করা কঠিন। মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সৌভাগ্য আল্লাহ সবাইকে দেন না। কাউকে কাউকে দেন। নিজে হেঁটে হেঁটে মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে সেবা দিতেন ইসলামের চার খলিফার অন্যতম হজরত আবু বকর (রা.)। প্রতিদিন ফজরের নামাজের পর তিনি রাষ্ট্রীয় কাজ শুরু করতেন। মধ্যরাতে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত থামতেন না। তাঁর কাজ মুগ্ধ করত হজরত ওমর (রা.)-কে। আবু বকরের জীবিতকালে ওমর চিন্তা করতেন, পরের শাসকরা এ ধারাবাহিকতা রাখতে পারবেন তো? বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষকে সেবাদান তিনি চালু করেন। পরে হজরত ওমর (রা.) এগিয়ে নেন। একদিন ওমর (রা.) খেয়াল করলেন ফজরের নামাজের পর আবু বকর (রা.) একটি বাড়িতে যান। সেখানে তিনি কিছু সময় অতিবাহিত করেন। সে বাড়িতে আবু বকর (রা.) কী করতেন তা কারও জানা ছিল না। আবু বকর (রা.) নিজেও কাউকে কিছু বলেননি। হজরত ওমরের (রা.) ভিতরে আগ্রহ তৈরি হলো। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন কাউকে কিছু না বলে নিজেই জেনে নেবেন। ওমর (রা.) গেলেন সেই বাড়িতে। দেখলেন একজন অন্ধ বৃদ্ধা একাকী বাস করছেন। তাকে দেখার, সেবা করার কেউ নেই। বৃদ্ধার সঙ্গে কথা বললেন ওমর (রা.)। জানলেন আবু বকর (রা.) বৃদ্ধার প্রতিদিনের কাজগুলো করে দেন। ঘরবাড়ি পরিষ্কার করেন। সারা দিনের খাবার তৈরি করে রাখেন। আবু বকরের মৃত্যুর পর সেই বুড়ির খেদমতের দায়িত্ব নেন খলিফা ওমর (রা.)। তিনি নিজেও একই কাজ করতে থাকেন। বৃদ্ধা তাকে বললেন, তোমার সেই বন্ধু কি আর আসে না? জবাবে ওমর বললেন, আপনি কী করে বুঝতে পারলেন আমার সেই বন্ধু আসে না? বৃদ্ধা বললেন, খেজুর খেতে গিয়ে বুঝেছি। তুমি আমার জন্য খেজুর রেখে যাও। কিন্তু বিচি ফেলো না। তোমার বন্ধু খেজুরের বিচি ফেলে খাবারের জন্য রাখত। ওমর (রা.) বুঝতে পারেন, কাজ শুধু করলে হবে না নিখুঁতভাবে তা শেষ করতে হবে। হজরত ওমর (রা.) বললেন, ‘হে আবু বকর, আপনি পরবর্তী খলিফাদের কাজ কঠিন করে রেখে গেছেন।’ আপনার মতো করে কাজ আমি কি করতে পারব? সবাই সব পারে না। একজন রাজনীতিবিদ দিনভর মানুষের জন্য কাজ করেন। সবচেয়ে খারাপ রাজনীতিবিদও দিনে শত মানুষের উপকার করে বাড়ি ফেরেন। রাজনীতিবিদদের জবাবদিহি আছে।  একবার খারাপ করলে উপায় থাকে না। পরেরবার জনগণই হিসাব-নিকাশ নিয়ে নেয়। অন্য কারও এত জবাবদিহির কিছু নেই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা