শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

টেকসই উন্নয়নে প্রয়োজন সুপরিকল্পিত কৃষিবাণিজ্যের প্রসার

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
টেকসই উন্নয়নে প্রয়োজন সুপরিকল্পিত কৃষিবাণিজ্যের প্রসার

গত সপ্তাহে অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘কৃষি উদ্যোক্তা পুরস্কার-২০২২’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার সুযোগ হয়েছিল। দেশে করোনার প্রকোপ যখন সবচেয়ে বেশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ তখন ওই বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত এক ওয়েবিনারে যুক্ত হয়ে কৃষিবাণিজ্য ও উদ্যোক্তাদের সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলেছিলাম।  সেই ওয়েবিনারে উপস্থিত শিক্ষার্থীর অনেকেই অনুপ্রাণিত হয়ে নিজেকে কৃষি উদ্যোগের সঙ্গে সম্পৃক্ত করেছেন। তাদের কয়েকজনকেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সম্মাননা প্রদান করে। আমার সৌভাগ্য আমি সেখানে উপস্থিত থাকতে পেরেছিলাম। আমাদের দেশে তরুণদের হাতে কৃষিবাণিজ্যের সম্ভাবনাময় এক নতুন ধারা সূচিত হচ্ছে। বাংলাদেশ আয়তনে ছোট হলেও জনসংখ্যায় বিশ্বে অষ্টম। কিছুদিন আগেও দেশটি ছিল বিপুল খাদ্য ঘাটতির দেশ। মঙ্গা নামক এক আতঙ্ক ছিল উত্তরবঙ্গজুড়ে। এখন বাংলাদেশ খাদ্যে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। শুধু খাদ্যপণ্যেই নয়, সামগ্রিকভাবে কৃষিপণ্য উৎপাদনেও এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। তালিকা অনুযায়ী, কৃষিপণ্য উৎপাদনে বাংলাদেশ আছে ২১তম স্থানে। যার আর্থিক মূল্যে ৩৩ বিলিয়ন ডলার বা ৩ হাজার ৩০০ কোটি ডলার। দিন দিন উৎপাদন বাড়ছে। ফলে কৃষিবাণিজ্যে বাংলাদেশে একটি জোয়ার আসছে। কৃষিবাণিজ্যের বর্তমান প্রেক্ষাপটের একটি খন্ডিত চিত্র তুলে ধরার জন্য আমি কয়েকজন উদ্যোক্তার কথা উল্লেখ করতে চাই।

হজরত আলী। বয়স চল্লিশের কোটায় পৌঁছায়নি এখনো। যাত্রাবাড়ীতে তার মুদিমালের পাইকারি দোকান। গত ২০ বছরে তিনি এ ব্যবসা দাঁড় করিয়েছেন। ভাগ্যের সন্ধানে ঢাকায় এসে দোকানের কর্মচারী হিসেবে জীবন শুরু করে একেবারে শূন্য থেকে আজকের এ পর্যায়ে তিনি এসেছেন। ঢাকায় বাড়ি-গাড়ি হয়েছে তার কিন্তু তাতে তিনি তৃপ্ত নন। তিনি বুঝতে পারছেন কৃষিবাণিজ্যই আগামীর বাণিজ্য। তাই তিনিও বিনিয়োগ করেছেন কৃষিতে। শেরপুরে চারটি ইউনিয়নে ৮০০ বিঘা জমিতে ১২টি কৃষিবাগান গড়ে তুলেছেন। উৎপাদন করছেন মাল্টা, কমলা, ড্রাগন, পেয়ারা, আঙুরসহ ২৮৩ জাতের ফল। মাল্টা গাছই আছে ১৯ হাজার। বছরে প্রায় ১৪ কোটি টাকার মাল্টা বিক্রি করছেন।

গার্মেন্ট সেক্টরের বৃহৎ প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি নোমান গ্রুপ। সেই গ্রুপের অন্যতম কর্ণধার মোহাম্মদ আবদুল্লাহ জাবের তাদের বিশাল কারখানার এক কোণে শুরু করেছেন সাড়ে ৫ লাখ লিটার পানিতে বায়োফ্লক পদ্ধতিতে শিং, গুলশা, শোলসহ কয়েক প্রকারের মাছ চাষ। তার আছে ৭০ হাজারের বেশি কর্মীর বাজার। সবচেয়ে বড় কথা তারা ভাবছেন মাছের রপ্তানিমুখী বাণিজ্যের কথাও। এবার বলছি এক নারী উদ্যোক্তার কথা। পারভীন আক্তার। বয়স ৩৫ বছরের মতো হবে। তিনি মিরপুরে গড়ে তুলেছেন ভার্টিক্যাল ইনডোর ফার্মিং। ৪ হাজার বর্গফুটের ফ্ল্যাটে তিনটি রুমে ৪৪টি র‌্যাকে উৎপাদন করছেন বিদেশি উচ্চমূল্যের সবজি। রাজধানীর সুপারশপ ও চাইনিজ হোটেলগুলোতে তার উৎপাদিত সবজি সাপ্লাই দিচ্ছেন। এটা নগরকৃষির একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ।

সাম্প্রতিক সময়ে প্রাণী-খাদ্যের সংকট বড় হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেক উদ্যোক্তা এ সমস্যা সমাধানে শুরু করেছেন ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই উৎপাদন। আমাদের ফেলে দেওয়া জৈব আবর্জনা থেকে সহজেই প্রাণী-খাদ্যের আমিষের জোগান আসতে পারে, হতে পারে জৈব সার উৎপাদনও। এফএওর এক রিপোর্টে দেখা যায়, ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাইয়ের বাজার ২০৩০ সালের মধ্যে ৩.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছবে। শুধু তাই নয়, এফএও ২০২১ থেকে ২০৩০ সাল পর্যন্ত এর প্রবৃদ্ধি হিসাব করে জানিয়েছে এ ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাইয়ের বার্ষিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি (সিএজিআর) ৩৪.৭ ভাগ।

মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম, পেশায় মুয়াজ্জিন। জন্মভিটা বরিশাল জেলার ভান্ডারিয়া হলেও এখন বাস করছেন নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জের পশ্চিমগাঁওয়ে। সেখানেই এক মসজিদের মুয়াজ্জিন তিনি। যে বাসায় তিনি ভাড়া থাকেন, সে বাসার ছাদেই ছোট আকারে শুরু করেছেন বাণিজ্যিকভাবে রঙিন মাছের চাষ। একেবারেই কম খরচে ছাদের ওপর কাঠের ফ্রেম তৈরি করে প্লাস্টিক কাগজ দিয়ে তৈরি করে নিয়েছেন একেকটি চৌবাচ্চা। সেখান থেকেই মাসে ১৫ থেকে ১৮ হাজার টাকা আয় হচ্ছে তার।

তরুণদের হাত ধরেই কৃষিবাণিজ্যের পথ দীর্ঘ হচ্ছে। হাতের মুঠোফোনটি হয়ে উঠেছে তথ্যের ভান্ডার। বড় শিল্প উদ্যোক্তা থেকে ছোট চাকরিজীবী বা ব্যবসায়ী খুঁজে নিচ্ছেন কৃষিভিত্তিক ব্যবসা-বাণিজ্য। বিশেষ করে করোনার সময়টিতে দেখেছি যেসব তরুণ ঘরে বসেছিলেন তারা ছোট ছোট উদ্যোগে গড়ে তুলেছেন অনলাইন বাণিজ্য। অধিকাংশই কৃষিভিত্তিক। এতে উদ্যোক্তাদের যেমন আয়ের পথ তৈরি হয়েছে উপকার পেয়েছেন কৃষকও।

বাংলাদেশের কৃষিবাণিজ্যের প্রতি বিদেশিরাও আগ্রহী হয়ে উঠছেন। গত বছর আসামের বালিপাড়া ফাউন্ডেশন নামক একটি প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার যিনি ভারতের আইপিএলের রাজস্থান রয়্যালস দলটি কিনেছেন, রণজিৎ বারঠাকুর কৃষিবাণিজ্য নিয়ে কথা বলতে এসেছিলেন আমার কাছে। তারাও এ দেশে কৃষিতে বিনিয়োগ করতে ইচ্ছুক। এর মূল কারণ আমাদের দেশে কৃষিবৈচিত্র্য বাড়ছে। নতুন নতুন ফল-ফসল কৃষিতে যুক্ত হচ্ছে, বহুমুখী হচ্ছে কৃষি। ফলে কৃষিবাণিজ্যের খাতও প্রসারিত হচ্ছে। সবচেয়ে বড় কথা কৃষির প্রয়োজনীয়তা কখনো ফুরাবে না। ক্রমেই বিকশিত হবে। রূপ বদলাতে পারে, সেই রূপান্তরের সঙ্গে সঙ্গে আধুনিক হতে হবে। দেশের রপ্তানি মূলত গার্মেন্টনির্ভর। এটিকে বহুমুখী করা না গেলে ভবিষ্যৎ অর্থনীতি হুমকির মুখে পড়বে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে সম্ভাবনাময় হলো কৃষি খাত। বলা ভালো প্রযুক্তিনির্ভর কৃষি। ইন্টারনেট অব থিংস বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার বাড়িয়ে আমাদের কৃষি খাতে বিপ্লব ঘটানো সম্ভব। এ জন্য আমাদের বেশ কিছু চ্যালেঞ্জও মোকাবিলা করতে হবে। প্রথমত, পৃথিবীর উন্নত দেশগুলো কৃষিপ্রযুক্তিতে অনেক দূর এগিয়ে গেছে। আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির সঙ্গে আমাদের কৃষককে এগিয়ে রাখতে হবে। দ্বিতীয়ত, কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগ বাড়াতে হবে। চীনে দেখেছি একটি কৃষিপণ্য থেকে কত প্রকার খাদ্য উপকরণ তারা তৈরি করছে। তৃতীয়ত, শিক্ষা ও গবেষণা মাঠকেন্দ্রিক হতে হবে। অর্থাৎ প্রাসঙ্গিক হতে হবে। চতুর্থত, কৃষিপণ্যের ভ্যালু চেইনের সঙ্গে মার্কেট চেইনের সামঞ্জস্য আনতে হবে। পঞ্চমত, একটি পরিকল্পিত মানসম্পন্ন কৃষিপণ্যের বাজার তৈরি করতে হবে। ষষ্ঠত, আমাদের পরিশুদ্ধ কৃষিচর্চার অনুশীলন করতে হবে। অর্থাৎ গ্যাপ (গুড অ্যাগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিস) সার্টিফিকেশনের আওতায় আসতে হবে।

আমি আগেই বলেছি, কৃষকের আয় বাড়াতে চাইলে আন্তর্জাতিক বাজারে দেশের সতেজ ও প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্যের রপ্তানি বাড়ানোর পাশাপাশি প্রক্রিয়াজাত করে দেশের ভিতর বাজার বিস্তৃত করতে হবে। এটি করতে পারলে কৃষকরা উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য পাবেন এবং তাদের আয় বাড়বে।

স্বাধীনতার পর গত অর্ধশত বছরে আমাদের অর্জন অনেক। বিশেষ করে ক্ষুধামুক্ত বাংলাদেশ হয়েছে। এটি বেশ বড় একটি বিষয়। এটি অর্জন করতে আমরা পরিবেশের দিকে খেয়াল রাখতে পারিনি, কোথাও কোথাও মূল্যবোধ থেকেও সরে আসতে হয়েছে। কারখানার বর্জ্য নদীতে ফেলতে হয়েছে। জমিতে রাসায়নিকের ব্যবহার বাড়াতে হয়েছে। নানা রকম দূষণের ভিতর ফেলতে হয়েছে আমাদের দেশকে। এখন আমরা দাঁড়াতে শিখেছি। আমাদের চিন্তায় পরিবর্তন আনতে হবে। আগামী প্রজন্মের জন্য শ্যামল সবুজ বাংলাদেশ গড়তে হবে। আমাদের শুধু উন্নয়নের কথা ভাবলেই হবে না। ভাবতে হবে টেকসই উন্নয়নের কথা। এক্ষেত্রে কৃষিবাণিজ্যের প্রসারেও আমাদের নিতে হবে সচেতন পরিকল্পনা।  রাখতে হবে সম্মিলিত প্রয়াস। আমি বিশ্বাস করি সুপরিকল্পিত কৃষিবাণিজ্যের প্রসারেই নির্মিত হবে আগামীর টেকসই অর্থনীতি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম