শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

টেকসই উন্নয়নে প্রয়োজন সুপরিকল্পিত কৃষিবাণিজ্যের প্রসার

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
টেকসই উন্নয়নে প্রয়োজন সুপরিকল্পিত কৃষিবাণিজ্যের প্রসার

গত সপ্তাহে অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘কৃষি উদ্যোক্তা পুরস্কার-২০২২’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার সুযোগ হয়েছিল। দেশে করোনার প্রকোপ যখন সবচেয়ে বেশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ তখন ওই বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত এক ওয়েবিনারে যুক্ত হয়ে কৃষিবাণিজ্য ও উদ্যোক্তাদের সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলেছিলাম।  সেই ওয়েবিনারে উপস্থিত শিক্ষার্থীর অনেকেই অনুপ্রাণিত হয়ে নিজেকে কৃষি উদ্যোগের সঙ্গে সম্পৃক্ত করেছেন। তাদের কয়েকজনকেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সম্মাননা প্রদান করে। আমার সৌভাগ্য আমি সেখানে উপস্থিত থাকতে পেরেছিলাম। আমাদের দেশে তরুণদের হাতে কৃষিবাণিজ্যের সম্ভাবনাময় এক নতুন ধারা সূচিত হচ্ছে। বাংলাদেশ আয়তনে ছোট হলেও জনসংখ্যায় বিশ্বে অষ্টম। কিছুদিন আগেও দেশটি ছিল বিপুল খাদ্য ঘাটতির দেশ। মঙ্গা নামক এক আতঙ্ক ছিল উত্তরবঙ্গজুড়ে। এখন বাংলাদেশ খাদ্যে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। শুধু খাদ্যপণ্যেই নয়, সামগ্রিকভাবে কৃষিপণ্য উৎপাদনেও এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। তালিকা অনুযায়ী, কৃষিপণ্য উৎপাদনে বাংলাদেশ আছে ২১তম স্থানে। যার আর্থিক মূল্যে ৩৩ বিলিয়ন ডলার বা ৩ হাজার ৩০০ কোটি ডলার। দিন দিন উৎপাদন বাড়ছে। ফলে কৃষিবাণিজ্যে বাংলাদেশে একটি জোয়ার আসছে। কৃষিবাণিজ্যের বর্তমান প্রেক্ষাপটের একটি খন্ডিত চিত্র তুলে ধরার জন্য আমি কয়েকজন উদ্যোক্তার কথা উল্লেখ করতে চাই।

হজরত আলী। বয়স চল্লিশের কোটায় পৌঁছায়নি এখনো। যাত্রাবাড়ীতে তার মুদিমালের পাইকারি দোকান। গত ২০ বছরে তিনি এ ব্যবসা দাঁড় করিয়েছেন। ভাগ্যের সন্ধানে ঢাকায় এসে দোকানের কর্মচারী হিসেবে জীবন শুরু করে একেবারে শূন্য থেকে আজকের এ পর্যায়ে তিনি এসেছেন। ঢাকায় বাড়ি-গাড়ি হয়েছে তার কিন্তু তাতে তিনি তৃপ্ত নন। তিনি বুঝতে পারছেন কৃষিবাণিজ্যই আগামীর বাণিজ্য। তাই তিনিও বিনিয়োগ করেছেন কৃষিতে। শেরপুরে চারটি ইউনিয়নে ৮০০ বিঘা জমিতে ১২টি কৃষিবাগান গড়ে তুলেছেন। উৎপাদন করছেন মাল্টা, কমলা, ড্রাগন, পেয়ারা, আঙুরসহ ২৮৩ জাতের ফল। মাল্টা গাছই আছে ১৯ হাজার। বছরে প্রায় ১৪ কোটি টাকার মাল্টা বিক্রি করছেন।

গার্মেন্ট সেক্টরের বৃহৎ প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি নোমান গ্রুপ। সেই গ্রুপের অন্যতম কর্ণধার মোহাম্মদ আবদুল্লাহ জাবের তাদের বিশাল কারখানার এক কোণে শুরু করেছেন সাড়ে ৫ লাখ লিটার পানিতে বায়োফ্লক পদ্ধতিতে শিং, গুলশা, শোলসহ কয়েক প্রকারের মাছ চাষ। তার আছে ৭০ হাজারের বেশি কর্মীর বাজার। সবচেয়ে বড় কথা তারা ভাবছেন মাছের রপ্তানিমুখী বাণিজ্যের কথাও। এবার বলছি এক নারী উদ্যোক্তার কথা। পারভীন আক্তার। বয়স ৩৫ বছরের মতো হবে। তিনি মিরপুরে গড়ে তুলেছেন ভার্টিক্যাল ইনডোর ফার্মিং। ৪ হাজার বর্গফুটের ফ্ল্যাটে তিনটি রুমে ৪৪টি র‌্যাকে উৎপাদন করছেন বিদেশি উচ্চমূল্যের সবজি। রাজধানীর সুপারশপ ও চাইনিজ হোটেলগুলোতে তার উৎপাদিত সবজি সাপ্লাই দিচ্ছেন। এটা নগরকৃষির একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ।

সাম্প্রতিক সময়ে প্রাণী-খাদ্যের সংকট বড় হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেক উদ্যোক্তা এ সমস্যা সমাধানে শুরু করেছেন ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই উৎপাদন। আমাদের ফেলে দেওয়া জৈব আবর্জনা থেকে সহজেই প্রাণী-খাদ্যের আমিষের জোগান আসতে পারে, হতে পারে জৈব সার উৎপাদনও। এফএওর এক রিপোর্টে দেখা যায়, ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাইয়ের বাজার ২০৩০ সালের মধ্যে ৩.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছবে। শুধু তাই নয়, এফএও ২০২১ থেকে ২০৩০ সাল পর্যন্ত এর প্রবৃদ্ধি হিসাব করে জানিয়েছে এ ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাইয়ের বার্ষিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি (সিএজিআর) ৩৪.৭ ভাগ।

মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম, পেশায় মুয়াজ্জিন। জন্মভিটা বরিশাল জেলার ভান্ডারিয়া হলেও এখন বাস করছেন নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জের পশ্চিমগাঁওয়ে। সেখানেই এক মসজিদের মুয়াজ্জিন তিনি। যে বাসায় তিনি ভাড়া থাকেন, সে বাসার ছাদেই ছোট আকারে শুরু করেছেন বাণিজ্যিকভাবে রঙিন মাছের চাষ। একেবারেই কম খরচে ছাদের ওপর কাঠের ফ্রেম তৈরি করে প্লাস্টিক কাগজ দিয়ে তৈরি করে নিয়েছেন একেকটি চৌবাচ্চা। সেখান থেকেই মাসে ১৫ থেকে ১৮ হাজার টাকা আয় হচ্ছে তার।

তরুণদের হাত ধরেই কৃষিবাণিজ্যের পথ দীর্ঘ হচ্ছে। হাতের মুঠোফোনটি হয়ে উঠেছে তথ্যের ভান্ডার। বড় শিল্প উদ্যোক্তা থেকে ছোট চাকরিজীবী বা ব্যবসায়ী খুঁজে নিচ্ছেন কৃষিভিত্তিক ব্যবসা-বাণিজ্য। বিশেষ করে করোনার সময়টিতে দেখেছি যেসব তরুণ ঘরে বসেছিলেন তারা ছোট ছোট উদ্যোগে গড়ে তুলেছেন অনলাইন বাণিজ্য। অধিকাংশই কৃষিভিত্তিক। এতে উদ্যোক্তাদের যেমন আয়ের পথ তৈরি হয়েছে উপকার পেয়েছেন কৃষকও।

বাংলাদেশের কৃষিবাণিজ্যের প্রতি বিদেশিরাও আগ্রহী হয়ে উঠছেন। গত বছর আসামের বালিপাড়া ফাউন্ডেশন নামক একটি প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার যিনি ভারতের আইপিএলের রাজস্থান রয়্যালস দলটি কিনেছেন, রণজিৎ বারঠাকুর কৃষিবাণিজ্য নিয়ে কথা বলতে এসেছিলেন আমার কাছে। তারাও এ দেশে কৃষিতে বিনিয়োগ করতে ইচ্ছুক। এর মূল কারণ আমাদের দেশে কৃষিবৈচিত্র্য বাড়ছে। নতুন নতুন ফল-ফসল কৃষিতে যুক্ত হচ্ছে, বহুমুখী হচ্ছে কৃষি। ফলে কৃষিবাণিজ্যের খাতও প্রসারিত হচ্ছে। সবচেয়ে বড় কথা কৃষির প্রয়োজনীয়তা কখনো ফুরাবে না। ক্রমেই বিকশিত হবে। রূপ বদলাতে পারে, সেই রূপান্তরের সঙ্গে সঙ্গে আধুনিক হতে হবে। দেশের রপ্তানি মূলত গার্মেন্টনির্ভর। এটিকে বহুমুখী করা না গেলে ভবিষ্যৎ অর্থনীতি হুমকির মুখে পড়বে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে সম্ভাবনাময় হলো কৃষি খাত। বলা ভালো প্রযুক্তিনির্ভর কৃষি। ইন্টারনেট অব থিংস বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার বাড়িয়ে আমাদের কৃষি খাতে বিপ্লব ঘটানো সম্ভব। এ জন্য আমাদের বেশ কিছু চ্যালেঞ্জও মোকাবিলা করতে হবে। প্রথমত, পৃথিবীর উন্নত দেশগুলো কৃষিপ্রযুক্তিতে অনেক দূর এগিয়ে গেছে। আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির সঙ্গে আমাদের কৃষককে এগিয়ে রাখতে হবে। দ্বিতীয়ত, কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগ বাড়াতে হবে। চীনে দেখেছি একটি কৃষিপণ্য থেকে কত প্রকার খাদ্য উপকরণ তারা তৈরি করছে। তৃতীয়ত, শিক্ষা ও গবেষণা মাঠকেন্দ্রিক হতে হবে। অর্থাৎ প্রাসঙ্গিক হতে হবে। চতুর্থত, কৃষিপণ্যের ভ্যালু চেইনের সঙ্গে মার্কেট চেইনের সামঞ্জস্য আনতে হবে। পঞ্চমত, একটি পরিকল্পিত মানসম্পন্ন কৃষিপণ্যের বাজার তৈরি করতে হবে। ষষ্ঠত, আমাদের পরিশুদ্ধ কৃষিচর্চার অনুশীলন করতে হবে। অর্থাৎ গ্যাপ (গুড অ্যাগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিস) সার্টিফিকেশনের আওতায় আসতে হবে।

আমি আগেই বলেছি, কৃষকের আয় বাড়াতে চাইলে আন্তর্জাতিক বাজারে দেশের সতেজ ও প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্যের রপ্তানি বাড়ানোর পাশাপাশি প্রক্রিয়াজাত করে দেশের ভিতর বাজার বিস্তৃত করতে হবে। এটি করতে পারলে কৃষকরা উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য পাবেন এবং তাদের আয় বাড়বে।

স্বাধীনতার পর গত অর্ধশত বছরে আমাদের অর্জন অনেক। বিশেষ করে ক্ষুধামুক্ত বাংলাদেশ হয়েছে। এটি বেশ বড় একটি বিষয়। এটি অর্জন করতে আমরা পরিবেশের দিকে খেয়াল রাখতে পারিনি, কোথাও কোথাও মূল্যবোধ থেকেও সরে আসতে হয়েছে। কারখানার বর্জ্য নদীতে ফেলতে হয়েছে। জমিতে রাসায়নিকের ব্যবহার বাড়াতে হয়েছে। নানা রকম দূষণের ভিতর ফেলতে হয়েছে আমাদের দেশকে। এখন আমরা দাঁড়াতে শিখেছি। আমাদের চিন্তায় পরিবর্তন আনতে হবে। আগামী প্রজন্মের জন্য শ্যামল সবুজ বাংলাদেশ গড়তে হবে। আমাদের শুধু উন্নয়নের কথা ভাবলেই হবে না। ভাবতে হবে টেকসই উন্নয়নের কথা। এক্ষেত্রে কৃষিবাণিজ্যের প্রসারেও আমাদের নিতে হবে সচেতন পরিকল্পনা।  রাখতে হবে সম্মিলিত প্রয়াস। আমি বিশ্বাস করি সুপরিকল্পিত কৃষিবাণিজ্যের প্রসারেই নির্মিত হবে আগামীর টেকসই অর্থনীতি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন