শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

স্যার-ম্যাডাম নিয়ে কেন এত বিতর্ক

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
স্যার-ম্যাডাম নিয়ে কেন এত বিতর্ক

স্যার, ম্যাডাম নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে বিতর্ক চলছে। বিতর্কের সূত্রপাত রংপুর থেকে। বাকিটা জমেছে বগুড়ায়। রংপুরের একজন শিক্ষককে জেলা প্রশাসক স্যার বলতে নসিহত করেছিলেন। জবাবে সেই শিক্ষক অনশনে বসলেন। সঙ্গে নিলেন নিজের ছোট মেয়েটিকেও। সামাজিক মাধ্যমে পুরো বিষয়টি ভাইরাল হয়ে যায়।  মেইন স্ট্রিম মিডিয়াও সংবাদ পরিবেশন থেকে বাদ থাকল না। এখন ফেসবুক খুললেই স্যার, ম্যাডাম নিয়ে নানামুখী মতামত শুনছি। সামাজিক মাধ্যমে একটা কিছু শুরু হলেই হলো। এ নিয়ে জমিয়ে আলোচনা চলতেই থাকে। দুনিয়াতে সবকিছুর ভালোমন্দ থাকে। সমাজে একজনের দোষ বারো জনের ওপর চাপিয়ে দেওয়ারও মানে নেই। তার পরও কোনো খুঁত পাওয়া গেলে সবাই সাধু সেজে কোমর বেঁধে মাঠে নেমে পড়ে। দিতে থাকে মতামত। একবারও ভাবে না আমলাতন্ত্রের দাপট শুধু বাংলাদেশে নয়, সারা দুনিয়াতেই সিস্টেম বলে একটা কথা আছে। সেই সিস্টেমের বেড়াজালে আমলাতন্ত্র তৈরি হয়। মাঝে মাঝে আমলাতন্ত্র ভার্সেস রাজনীতিবিদ, আবার কখনো আমলাতন্ত্র ভার্সেস আমজনতার লড়াই হয়।

কানাডার আমলাতন্ত্র নিয়ে প্রবাসী সাংবাদিক শওগাত আলী সাগরের ফেসবুকে একটা লেখা পড়েছিলাম। সাগর লিখেছেন, ‘টরন্টোর সিটি কাউন্সিলর জোস ম্যাটলরের ১০ দিনের বেতন কাটার নির্দেশ দিয়েছেন ইন্টিগ্রিটি কমিশনার। এটি তার শাস্তি। জোস ম্যাটলরের অপরাধ কী? তিনি সিটি করপোরেশনের দুই কর্মকর্তাকে সমালোচনা করে সামাজিক মাধ্যম টুইটারে পোস্ট দিয়েছিলেন। তার শাস্তি এই জনপ্রতিনিধির ১০ দিনের “পে সাসপেনশন”।’ সমস্যা শুরু হয়েছিল সিটি পরিচালিত পার্কগুলোয় ওয়াশরুম খুলে দেওয়া নিয়ে। এ নিয়ে সিটির কাছে তথ্য চেয়েছিলেন কাউন্সিলর। সেই তথ্যে তিনি খুশি হতে পারেননি। টুইট করেন, সিটি ম্যানেজার তাকে মিথ্যা বলেছেন। সেই ম্যানেজার চলে গিয়ে এলেন আরেকজন। আবার টুইট করলেন কাউন্সিলর। লিখলেন, একজন অযোগ্য লোককে ম্যানেজার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সাবেক ও বর্তমান ম্যানেজার এক হলেন। তারা কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করলেন ইন্টিগ্রিটি কমিশনে। তদন্ত শেষে দোষী সাব্যস্ত হলেন জনপ্রতিনিধি। তার বেতন কাটার নির্দেশ এলো। কানাডার সামাজিক মাধ্যমে এ নিয়ে ব্যাপক হইচইয়ের খবর পাইনি।

নিয়ম-অনিয়ম, ক্ষমতার বেড়াজাল সবখানেই কমবেশি আছে। একদা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে সূর্য অস্ত যেত না। সেই ব্রিটিশরা পৃথিবী শাসন করতে গিয়ে শক্তিশালী আমলাতন্ত্র তৈরি করে। সামন্তবাদী চিন্তা প্রবেশ করিয়ে দেয় মানুষের ভিতরে। ব্রিটিশের সেই দিন এখন নেই। তারা আমেরিকার পেটে ঢুকে পড়েছে। এতদিনে ভুলে গেছে একসময় তারা আমেরিকা শাসন করত। কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকা, ভারত সবখানেই ছিল তাদের পতাকা। এখন একজন ভারতীয় ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী। তিনজন বাঙালি নারী দাপুটে এমপি। দুনিয়াতে পরিবর্তন আছেই। ব্রিটিশের নিজের দেশ ছাড়া তাদের তৈরি আমলাতন্ত্রের পরিবর্তন হয়নি আর কোনো দেশে। শুধু বাংলাদেশ নয়, এ উপমহাদেশ এখনো আমলাতন্ত্রের জ্বরে ভুগছে। কেউ বুঝতে চায় না কাজের মধ্য দিয়ে অনেক বেশি সম্মান অর্জন সম্ভব। এখনো অনেক জেলা শহরের মানুষ শ্রদ্ধার সঙ্গে অনেক জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপারকে মনে রেখেছে। তাদের রেখে যাওয়া কাজের স্মৃতিকে সম্মান জানাচ্ছে। অনেক আমলা জেলা-উপজেলা ছাড়েন আন্দোলনের মুখে। আবার কারও কারও বদলির আদেশ এলে সাধারণ মানুষ কান্নায় ভেঙে পড়ে। এমপি, মন্ত্রীর কাছে যায় তদবির করে বদলি ঠেকাতে। স্যার, ম্যাডাম নিয়ে সবাইকে একভাবে মূল্যায়ন করা ঠিক নয়। কর্ম মূল্যায়নেই মানুষকে দেখা উচিত। স্যার অথবা ম্যাডাম চেয়ারের প্রতি একটা সম্মানের ব্যাপার। অনেক নামজাদা কবি-সাহিত্যিককে তাদের ভক্তরা স্যার ডাকতেন। এতে জাত চলে যাওয়ার কিছু নেই। আমেরিকায় দেখেছি, ট্যাক্সিচালক, কিংবা সাধারণ পেশাজীবীর কাজে খুশি হয়ে অনেকে ধন্যবাদ দিতে গিয়ে স্যার ডাকেন। এ নিয়ে অন্যজনকে হাসিঠাট্টা করতে দেখিনি।

সময় পরিস্থিতি প্রেক্ষাপট অনেক কিছু বলে দেয়। পারিবারিক শিক্ষা এখানে অনেক বড় বিষয়। বগুড়ায় নিজের কিশোরী মেয়ের আবদার রাখতে বিদ্যালয়ে গিয়ে হম্বিতম্বি করে বিপাকে পড়েছেন জেলা অতিরিক্ত বিচারক। অতিরিক্ত বিচারকের মেয়ে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে। সেই স্কুলের নিয়ম শিক্ষার্থীরা একদিন শ্রেণিকক্ষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় অংশ নেবে। বিচারককন্যা এতে অস্বস্তিবোধ করল। সম্মত হলো না সহপাঠীদের সঙ্গে পরিচ্ছন্নতার কাজে অংশ নিতে। তার ক্লাসের বন্ধুরা বলল, আমরা সবাই মিলে এ কাজ করব। কোনো সমস্যা নেই। তুমি সবার সঙ্গে আসো। এ প্রস্তাবও মেয়েটির ভালো লাগেনি। পরিচ্ছন্নতা কাজে মেয়েটি অংশ নেয়নি। স্কুল বন্ধুদের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝির ক্ষোভে বাড়িতে গিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বসল। ফেসবুকে লিখল, ‘আমার মা একজন বিচারক। তোরা হচ্ছিস বস্তির মেয়ে। আমার সমান হতে হলে তোদের মাকে আগে বিচারক হতে হবে।’ এ স্ট্যাটাস পড়ে স্কুল সহপাঠীরা ব্যথিত হলো। তারাও আরেক ধাপ এগিয়ে কমেন্ট করতে থাকল বিভিন্ন ধরনের। স্কুলের বাচ্চাদের এ যুদ্ধে এবার শরিক হতে থাকলেন অভিভাবকরা। বিচারক ভদ্রমহিলা সন্তানকে নিয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে এলেন। ডাকলেন অন্য মেয়েদের মায়েদের। বললেন, ‘এ ধরনের মন্তব্য দুঃখজনক। রাষ্ট্রে এ নিয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন আছে। মামলা করতে পারি। মামলা করলে সবার জেল হবে। ক্ষমা করতে পারি কমেন্ট করা মেয়েদের মায়েরা যদি পা ধরে ক্ষমাপ্রার্থনা করেন।’ এই বাড়াবাড়িটুকু তিনি না করলেই পারতেন। একজন অভিভাবক হিসেবে সবাইকে একত্র করে বুঝিয়ে দিলেই পারতেন। একরোখা নীতির কাছে শেষ পর্যন্ত অসহায় অন্য মায়েরা ক্ষমা চাইলেন। পা ধরলেন। বিষয়টি জানাজানি হলে প্রতিবাদ জানান সব ছাত্রী ও অভিভাবক। সমালোচনা শুরু হয় সামাজিক মাধ্যমে। জাতীয় মিডিয়ায়ও খবর প্রকাশিত হয়। তীব্র সমালোচনার মুখে সেই বিচারককে প্রত্যাহার করে নেয় আইন মন্ত্রণালয়।

স্বাধীনতার এত বছর পার হলো। তার পরও আমরা বের হতে পারিনি অসুস্থ মানসিকতা থেকে। ব্রিটিশের পর পাকিস্তানিরা আমাদের ভিতরে প্রভু সাজার প্রবণতা নীরবে ঢুকিয়ে দিয়েছে। সেই মানসিকতা আমরা বহন করছি। আমাদের পেশাজীবী থেকে আমলা কেউই অতীতকে অতিক্রম করতে পারছি না। কীভাবে অতিক্রম করব? ১৯৬৭ সালের জুনে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদে একজন সংসদ সদস্যের প্রশ্নের জবাবে কেন্দ্রীয় তথ্যমন্ত্রী শাহাবুদ্দিন বললেন, পাকিস্তানের আদর্শের সঙ্গে মিল না থাকায় বেতার-টিভিতে রবীন্দ্রসংগীত নিষিদ্ধ করা হবে। আর যায় কোথায়! বাঙালি বুদ্ধিজীবীরা নেমে পড়লেন প্রচারে। সবার আগে মন্ত্রীর বক্তব্যের পক্ষে জনমত গড়তে মাঠে নেমেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষক নিষিদ্ধের পক্ষে বিবৃতিও দিয়েছিলেন। তাদের সেই বিবৃতি পত্রিকায় প্রকাশও পেয়েছিল। ১৯৭১ সালে সেই শিক্ষকরা পাকিস্তানের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন। তাদের একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হয়েছিলেন ১৯৭১ সালে। স্বাধীনতার পর তিনি সংবাদপত্রেও যোগ দেন। তিনি সৈয়দ সাজ্জাদ হোসায়েন। ’৯০ সালে অবজারভারের সম্পাদক হয়েছিলেন। তবে ১৮ জন বুদ্ধিজীবী দাঁড়িয়েছিলেন রবীন্দ্রসংগীত প্রশ্নে সরকারি ভূমিকার তীব্র সমালোচনায়। এই ১৮ জনের বিপক্ষে আরেকটি বিবৃতি দেন ৪০ জন। তারা সৈয়দ সাজ্জাদ হোসায়েনসহ প্রথম পাঁচজনের সঙ্গে একাত্ম হলেন। সরকারি নির্দেশ ও বুদ্ধিজীবীদের সমর্থনে বেতার-টিভিতে রবীন্দ্রসংগীত নিষিদ্ধ হয়। আমলারা নির্দেশ বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। যুগের ধারাবাহিকতা মনের ভিতরে ধারণ করেই আমরা চলি। ভিতরে চাটুকারিতা, ঔপনিবেশিক মানসিকতা উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া। সম্মান অর্জন কর্ম দিয়ে আসে। জোর করে কোনো কিছু হয় না।

দুই. বঙ্গবন্ধু কাপ-২০২৩ আন্তর্জাতিক কাবাডির ফাইনাল দেখতে গিয়েছিলাম ২১ মার্চ মঙ্গলবার ভরদুপুরে। আমাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন কাবাডি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান। তিনি পুলিশের অতিরিক্ত আইজি। ফেডারেশন সভাপতি পুলিশের আইজি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন। পুলিশে একজন সৎ কর্মকর্তা হিসেবে আবদুল্লাহ আল মামুনের সুনাম আছে। তিনি মেধাবী ও দক্ষ কর্মকর্তা হিসেবে খ্যাতি নিয়েই আছেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল। প্রয়াত রাজনীতিবিদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের সন্তান রাসেল। আহসান উল্লাহ মাস্টারের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা ভালো ছিল। তিনি বড় মাপের একজন সংগঠক ছিলেন। ২০০১ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করেছিলেন। সে সময় বার্তা সম্পাদক হিসেবে কাজ করতাম এটিএন বাংলায়। আওয়ামী লীগের অনেক লোক তখন ভয়ে কথা বলতেন না। টক শোতে আনতে কষ্ট হতো। আহসান উল্লাহ মাস্টারকে যখনই আমন্ত্রণ জানাতাম টক শোতে, তিনি আসতেন। কথা বলতেন বিএনপি-জামায়াতের বিভিন্ন তান্ডবের বিরুদ্ধে। সোচ্চার কণ্ঠে কথা বলা মানুষটিকে নিষ্ঠুরভাবে তখন গুলি করে হত্যা করা হয়। কেন এই ভয়াবহতা আজও জবাব পাইনি। পিতার পথ ধরে জাতীয় রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হন রাসেল। বাবার মতোই কোনো অহমিকা তাকে স্পর্শ করতে পারেনি। কোনো বদনামও শুনিনি সমালোচকদের মুখে। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে রাসেল ভালো করছেন। বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডির ফাইনালে বিশেষ অতিথি ছিলাম আমি ও একাত্তর টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোজাম্মেল বাবু। চোখ ধাঁধানো এ আয়োজনে পুরো দুই ঘণ্টা সবাই উচ্ছ্বাস নিয়ে খেলা ও অনুষ্ঠান উপভোগ করলাম।

পরিচ্ছন্ন গোছানো আয়োজন। কোথাও হুড়োহুড়ি নেই। পুলিশ বিভাগে দক্ষতা নিয়ে কাজ করার সাফল্য হাবিবের দীর্ঘদিনের। তিনি পুলিশের এসপি, অতিরিক্ত ডিআইজি, ঢাকার ডিআইজি হিসেবেও অনেক কাজ করেছেন। পদোন্নতি পেয়ে এখনো করছেন। অবহেলিত বেদে সম্প্রদায়ের পাশে তিনি দাঁড়িয়েছেন। তাদের পুনর্বাসনে কাজ করছেন ধারাবাহিকতা নিয়ে। একটা সময় গ্রামেগঞ্জে সাপের খেলা, বানরের নাচ, শিঙ্গা লাগানোর কাজ করত বেদেরা। থাকত নৌকাতে। আবার অনেকের ছিল যাযাবর জীবন। এখন সেসব দিন নেই। অনেক কষ্টে তাদের জীবন চালাতে হয়। অভাব-অনটনে কেউ কেউ জড়িয়ে পড়ে অপরাধে। বেদেদের জীবন বদলাতেই কাজ করছেন হাবিব। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য কাজ করতে পারা অনেক বড় বিষয়। সবাই পারে না। হাবিব ২০১৪ সালে উত্তরণ ফাউন্ডেশন নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে সাভার, গাজীপুর, মুন্সীগঞ্জ, সিলেট, সুনামগঞ্জ, নাটেরের সিংড়ায় কাজ শুরু করেন। শুধু বেদে ও হিজড়াদের পুনর্বাসন নয়, সন্ত্রাস, মাদক, ইভ টিজিং নিয়েও হাবিব কাজ করেছেন। নিজের গ্রাম গোপালগঞ্জের চন্দ্রদীঘলিয়াতেও করেছেন অনেক সামাজিক কাজ। ঢাকার ডিআইজি থাকার সময় তার অধীন থানাগুলোকে সিসিটিভির আওতায় আনেন। থানা পুলিশ নিয়ে বিচারপ্রার্থীদের মধ্যে ভীতি কমাতেই তার চেষ্টা। উত্তরণ ফাউন্ডেশন এখন হিজড়া সম্প্রদায়ের জন্য সেলাই প্রশিক্ষণ, বুটিক, কম্পিউটার ট্রেনিং, ফ্যাশন হাউস প্রতিষ্ঠাসহ অনেক ধরনের কাজ করছে।

সমাজে পথ চলে সবাই। পথ দেখায় কেউ কেউ। কিছু মানুষ একটা জীবন কাটিয়ে দেয় কাজ করে। আবার কিছু মানুষের জীবন চলে অন্যের সমালোচনা আর কুৎসা রটনায়। সমালোচনা করা, গালাগাল করা সহজ। মানুষের পাশে দাঁড়ানো, মানবতার জন্য সমাজের বিভিন্ন স্তরে ঢুকে কাজ করতে পারা অনেক কঠিন।  এ কঠিনকে যারা জয় করতে পারে তারা সামাজিকভাবে সর্বজনীনভাবে সম্মান অর্জন করে। এ সম্মান জোর করে পেতে হয় না। মানুষের ভিতর থেকেই আসে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা