শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

স্যার-ম্যাডাম নিয়ে কেন এত বিতর্ক

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
স্যার-ম্যাডাম নিয়ে কেন এত বিতর্ক

স্যার, ম্যাডাম নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে বিতর্ক চলছে। বিতর্কের সূত্রপাত রংপুর থেকে। বাকিটা জমেছে বগুড়ায়। রংপুরের একজন শিক্ষককে জেলা প্রশাসক স্যার বলতে নসিহত করেছিলেন। জবাবে সেই শিক্ষক অনশনে বসলেন। সঙ্গে নিলেন নিজের ছোট মেয়েটিকেও। সামাজিক মাধ্যমে পুরো বিষয়টি ভাইরাল হয়ে যায়।  মেইন স্ট্রিম মিডিয়াও সংবাদ পরিবেশন থেকে বাদ থাকল না। এখন ফেসবুক খুললেই স্যার, ম্যাডাম নিয়ে নানামুখী মতামত শুনছি। সামাজিক মাধ্যমে একটা কিছু শুরু হলেই হলো। এ নিয়ে জমিয়ে আলোচনা চলতেই থাকে। দুনিয়াতে সবকিছুর ভালোমন্দ থাকে। সমাজে একজনের দোষ বারো জনের ওপর চাপিয়ে দেওয়ারও মানে নেই। তার পরও কোনো খুঁত পাওয়া গেলে সবাই সাধু সেজে কোমর বেঁধে মাঠে নেমে পড়ে। দিতে থাকে মতামত। একবারও ভাবে না আমলাতন্ত্রের দাপট শুধু বাংলাদেশে নয়, সারা দুনিয়াতেই সিস্টেম বলে একটা কথা আছে। সেই সিস্টেমের বেড়াজালে আমলাতন্ত্র তৈরি হয়। মাঝে মাঝে আমলাতন্ত্র ভার্সেস রাজনীতিবিদ, আবার কখনো আমলাতন্ত্র ভার্সেস আমজনতার লড়াই হয়।

কানাডার আমলাতন্ত্র নিয়ে প্রবাসী সাংবাদিক শওগাত আলী সাগরের ফেসবুকে একটা লেখা পড়েছিলাম। সাগর লিখেছেন, ‘টরন্টোর সিটি কাউন্সিলর জোস ম্যাটলরের ১০ দিনের বেতন কাটার নির্দেশ দিয়েছেন ইন্টিগ্রিটি কমিশনার। এটি তার শাস্তি। জোস ম্যাটলরের অপরাধ কী? তিনি সিটি করপোরেশনের দুই কর্মকর্তাকে সমালোচনা করে সামাজিক মাধ্যম টুইটারে পোস্ট দিয়েছিলেন। তার শাস্তি এই জনপ্রতিনিধির ১০ দিনের “পে সাসপেনশন”।’ সমস্যা শুরু হয়েছিল সিটি পরিচালিত পার্কগুলোয় ওয়াশরুম খুলে দেওয়া নিয়ে। এ নিয়ে সিটির কাছে তথ্য চেয়েছিলেন কাউন্সিলর। সেই তথ্যে তিনি খুশি হতে পারেননি। টুইট করেন, সিটি ম্যানেজার তাকে মিথ্যা বলেছেন। সেই ম্যানেজার চলে গিয়ে এলেন আরেকজন। আবার টুইট করলেন কাউন্সিলর। লিখলেন, একজন অযোগ্য লোককে ম্যানেজার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সাবেক ও বর্তমান ম্যানেজার এক হলেন। তারা কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করলেন ইন্টিগ্রিটি কমিশনে। তদন্ত শেষে দোষী সাব্যস্ত হলেন জনপ্রতিনিধি। তার বেতন কাটার নির্দেশ এলো। কানাডার সামাজিক মাধ্যমে এ নিয়ে ব্যাপক হইচইয়ের খবর পাইনি।

নিয়ম-অনিয়ম, ক্ষমতার বেড়াজাল সবখানেই কমবেশি আছে। একদা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে সূর্য অস্ত যেত না। সেই ব্রিটিশরা পৃথিবী শাসন করতে গিয়ে শক্তিশালী আমলাতন্ত্র তৈরি করে। সামন্তবাদী চিন্তা প্রবেশ করিয়ে দেয় মানুষের ভিতরে। ব্রিটিশের সেই দিন এখন নেই। তারা আমেরিকার পেটে ঢুকে পড়েছে। এতদিনে ভুলে গেছে একসময় তারা আমেরিকা শাসন করত। কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকা, ভারত সবখানেই ছিল তাদের পতাকা। এখন একজন ভারতীয় ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী। তিনজন বাঙালি নারী দাপুটে এমপি। দুনিয়াতে পরিবর্তন আছেই। ব্রিটিশের নিজের দেশ ছাড়া তাদের তৈরি আমলাতন্ত্রের পরিবর্তন হয়নি আর কোনো দেশে। শুধু বাংলাদেশ নয়, এ উপমহাদেশ এখনো আমলাতন্ত্রের জ্বরে ভুগছে। কেউ বুঝতে চায় না কাজের মধ্য দিয়ে অনেক বেশি সম্মান অর্জন সম্ভব। এখনো অনেক জেলা শহরের মানুষ শ্রদ্ধার সঙ্গে অনেক জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপারকে মনে রেখেছে। তাদের রেখে যাওয়া কাজের স্মৃতিকে সম্মান জানাচ্ছে। অনেক আমলা জেলা-উপজেলা ছাড়েন আন্দোলনের মুখে। আবার কারও কারও বদলির আদেশ এলে সাধারণ মানুষ কান্নায় ভেঙে পড়ে। এমপি, মন্ত্রীর কাছে যায় তদবির করে বদলি ঠেকাতে। স্যার, ম্যাডাম নিয়ে সবাইকে একভাবে মূল্যায়ন করা ঠিক নয়। কর্ম মূল্যায়নেই মানুষকে দেখা উচিত। স্যার অথবা ম্যাডাম চেয়ারের প্রতি একটা সম্মানের ব্যাপার। অনেক নামজাদা কবি-সাহিত্যিককে তাদের ভক্তরা স্যার ডাকতেন। এতে জাত চলে যাওয়ার কিছু নেই। আমেরিকায় দেখেছি, ট্যাক্সিচালক, কিংবা সাধারণ পেশাজীবীর কাজে খুশি হয়ে অনেকে ধন্যবাদ দিতে গিয়ে স্যার ডাকেন। এ নিয়ে অন্যজনকে হাসিঠাট্টা করতে দেখিনি।

সময় পরিস্থিতি প্রেক্ষাপট অনেক কিছু বলে দেয়। পারিবারিক শিক্ষা এখানে অনেক বড় বিষয়। বগুড়ায় নিজের কিশোরী মেয়ের আবদার রাখতে বিদ্যালয়ে গিয়ে হম্বিতম্বি করে বিপাকে পড়েছেন জেলা অতিরিক্ত বিচারক। অতিরিক্ত বিচারকের মেয়ে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে। সেই স্কুলের নিয়ম শিক্ষার্থীরা একদিন শ্রেণিকক্ষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় অংশ নেবে। বিচারককন্যা এতে অস্বস্তিবোধ করল। সম্মত হলো না সহপাঠীদের সঙ্গে পরিচ্ছন্নতার কাজে অংশ নিতে। তার ক্লাসের বন্ধুরা বলল, আমরা সবাই মিলে এ কাজ করব। কোনো সমস্যা নেই। তুমি সবার সঙ্গে আসো। এ প্রস্তাবও মেয়েটির ভালো লাগেনি। পরিচ্ছন্নতা কাজে মেয়েটি অংশ নেয়নি। স্কুল বন্ধুদের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝির ক্ষোভে বাড়িতে গিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বসল। ফেসবুকে লিখল, ‘আমার মা একজন বিচারক। তোরা হচ্ছিস বস্তির মেয়ে। আমার সমান হতে হলে তোদের মাকে আগে বিচারক হতে হবে।’ এ স্ট্যাটাস পড়ে স্কুল সহপাঠীরা ব্যথিত হলো। তারাও আরেক ধাপ এগিয়ে কমেন্ট করতে থাকল বিভিন্ন ধরনের। স্কুলের বাচ্চাদের এ যুদ্ধে এবার শরিক হতে থাকলেন অভিভাবকরা। বিচারক ভদ্রমহিলা সন্তানকে নিয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে এলেন। ডাকলেন অন্য মেয়েদের মায়েদের। বললেন, ‘এ ধরনের মন্তব্য দুঃখজনক। রাষ্ট্রে এ নিয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন আছে। মামলা করতে পারি। মামলা করলে সবার জেল হবে। ক্ষমা করতে পারি কমেন্ট করা মেয়েদের মায়েরা যদি পা ধরে ক্ষমাপ্রার্থনা করেন।’ এই বাড়াবাড়িটুকু তিনি না করলেই পারতেন। একজন অভিভাবক হিসেবে সবাইকে একত্র করে বুঝিয়ে দিলেই পারতেন। একরোখা নীতির কাছে শেষ পর্যন্ত অসহায় অন্য মায়েরা ক্ষমা চাইলেন। পা ধরলেন। বিষয়টি জানাজানি হলে প্রতিবাদ জানান সব ছাত্রী ও অভিভাবক। সমালোচনা শুরু হয় সামাজিক মাধ্যমে। জাতীয় মিডিয়ায়ও খবর প্রকাশিত হয়। তীব্র সমালোচনার মুখে সেই বিচারককে প্রত্যাহার করে নেয় আইন মন্ত্রণালয়।

স্বাধীনতার এত বছর পার হলো। তার পরও আমরা বের হতে পারিনি অসুস্থ মানসিকতা থেকে। ব্রিটিশের পর পাকিস্তানিরা আমাদের ভিতরে প্রভু সাজার প্রবণতা নীরবে ঢুকিয়ে দিয়েছে। সেই মানসিকতা আমরা বহন করছি। আমাদের পেশাজীবী থেকে আমলা কেউই অতীতকে অতিক্রম করতে পারছি না। কীভাবে অতিক্রম করব? ১৯৬৭ সালের জুনে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদে একজন সংসদ সদস্যের প্রশ্নের জবাবে কেন্দ্রীয় তথ্যমন্ত্রী শাহাবুদ্দিন বললেন, পাকিস্তানের আদর্শের সঙ্গে মিল না থাকায় বেতার-টিভিতে রবীন্দ্রসংগীত নিষিদ্ধ করা হবে। আর যায় কোথায়! বাঙালি বুদ্ধিজীবীরা নেমে পড়লেন প্রচারে। সবার আগে মন্ত্রীর বক্তব্যের পক্ষে জনমত গড়তে মাঠে নেমেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষক নিষিদ্ধের পক্ষে বিবৃতিও দিয়েছিলেন। তাদের সেই বিবৃতি পত্রিকায় প্রকাশও পেয়েছিল। ১৯৭১ সালে সেই শিক্ষকরা পাকিস্তানের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন। তাদের একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হয়েছিলেন ১৯৭১ সালে। স্বাধীনতার পর তিনি সংবাদপত্রেও যোগ দেন। তিনি সৈয়দ সাজ্জাদ হোসায়েন। ’৯০ সালে অবজারভারের সম্পাদক হয়েছিলেন। তবে ১৮ জন বুদ্ধিজীবী দাঁড়িয়েছিলেন রবীন্দ্রসংগীত প্রশ্নে সরকারি ভূমিকার তীব্র সমালোচনায়। এই ১৮ জনের বিপক্ষে আরেকটি বিবৃতি দেন ৪০ জন। তারা সৈয়দ সাজ্জাদ হোসায়েনসহ প্রথম পাঁচজনের সঙ্গে একাত্ম হলেন। সরকারি নির্দেশ ও বুদ্ধিজীবীদের সমর্থনে বেতার-টিভিতে রবীন্দ্রসংগীত নিষিদ্ধ হয়। আমলারা নির্দেশ বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। যুগের ধারাবাহিকতা মনের ভিতরে ধারণ করেই আমরা চলি। ভিতরে চাটুকারিতা, ঔপনিবেশিক মানসিকতা উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া। সম্মান অর্জন কর্ম দিয়ে আসে। জোর করে কোনো কিছু হয় না।

দুই. বঙ্গবন্ধু কাপ-২০২৩ আন্তর্জাতিক কাবাডির ফাইনাল দেখতে গিয়েছিলাম ২১ মার্চ মঙ্গলবার ভরদুপুরে। আমাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন কাবাডি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান। তিনি পুলিশের অতিরিক্ত আইজি। ফেডারেশন সভাপতি পুলিশের আইজি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন। পুলিশে একজন সৎ কর্মকর্তা হিসেবে আবদুল্লাহ আল মামুনের সুনাম আছে। তিনি মেধাবী ও দক্ষ কর্মকর্তা হিসেবে খ্যাতি নিয়েই আছেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল। প্রয়াত রাজনীতিবিদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের সন্তান রাসেল। আহসান উল্লাহ মাস্টারের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা ভালো ছিল। তিনি বড় মাপের একজন সংগঠক ছিলেন। ২০০১ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করেছিলেন। সে সময় বার্তা সম্পাদক হিসেবে কাজ করতাম এটিএন বাংলায়। আওয়ামী লীগের অনেক লোক তখন ভয়ে কথা বলতেন না। টক শোতে আনতে কষ্ট হতো। আহসান উল্লাহ মাস্টারকে যখনই আমন্ত্রণ জানাতাম টক শোতে, তিনি আসতেন। কথা বলতেন বিএনপি-জামায়াতের বিভিন্ন তান্ডবের বিরুদ্ধে। সোচ্চার কণ্ঠে কথা বলা মানুষটিকে নিষ্ঠুরভাবে তখন গুলি করে হত্যা করা হয়। কেন এই ভয়াবহতা আজও জবাব পাইনি। পিতার পথ ধরে জাতীয় রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হন রাসেল। বাবার মতোই কোনো অহমিকা তাকে স্পর্শ করতে পারেনি। কোনো বদনামও শুনিনি সমালোচকদের মুখে। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে রাসেল ভালো করছেন। বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডির ফাইনালে বিশেষ অতিথি ছিলাম আমি ও একাত্তর টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোজাম্মেল বাবু। চোখ ধাঁধানো এ আয়োজনে পুরো দুই ঘণ্টা সবাই উচ্ছ্বাস নিয়ে খেলা ও অনুষ্ঠান উপভোগ করলাম।

পরিচ্ছন্ন গোছানো আয়োজন। কোথাও হুড়োহুড়ি নেই। পুলিশ বিভাগে দক্ষতা নিয়ে কাজ করার সাফল্য হাবিবের দীর্ঘদিনের। তিনি পুলিশের এসপি, অতিরিক্ত ডিআইজি, ঢাকার ডিআইজি হিসেবেও অনেক কাজ করেছেন। পদোন্নতি পেয়ে এখনো করছেন। অবহেলিত বেদে সম্প্রদায়ের পাশে তিনি দাঁড়িয়েছেন। তাদের পুনর্বাসনে কাজ করছেন ধারাবাহিকতা নিয়ে। একটা সময় গ্রামেগঞ্জে সাপের খেলা, বানরের নাচ, শিঙ্গা লাগানোর কাজ করত বেদেরা। থাকত নৌকাতে। আবার অনেকের ছিল যাযাবর জীবন। এখন সেসব দিন নেই। অনেক কষ্টে তাদের জীবন চালাতে হয়। অভাব-অনটনে কেউ কেউ জড়িয়ে পড়ে অপরাধে। বেদেদের জীবন বদলাতেই কাজ করছেন হাবিব। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য কাজ করতে পারা অনেক বড় বিষয়। সবাই পারে না। হাবিব ২০১৪ সালে উত্তরণ ফাউন্ডেশন নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে সাভার, গাজীপুর, মুন্সীগঞ্জ, সিলেট, সুনামগঞ্জ, নাটেরের সিংড়ায় কাজ শুরু করেন। শুধু বেদে ও হিজড়াদের পুনর্বাসন নয়, সন্ত্রাস, মাদক, ইভ টিজিং নিয়েও হাবিব কাজ করেছেন। নিজের গ্রাম গোপালগঞ্জের চন্দ্রদীঘলিয়াতেও করেছেন অনেক সামাজিক কাজ। ঢাকার ডিআইজি থাকার সময় তার অধীন থানাগুলোকে সিসিটিভির আওতায় আনেন। থানা পুলিশ নিয়ে বিচারপ্রার্থীদের মধ্যে ভীতি কমাতেই তার চেষ্টা। উত্তরণ ফাউন্ডেশন এখন হিজড়া সম্প্রদায়ের জন্য সেলাই প্রশিক্ষণ, বুটিক, কম্পিউটার ট্রেনিং, ফ্যাশন হাউস প্রতিষ্ঠাসহ অনেক ধরনের কাজ করছে।

সমাজে পথ চলে সবাই। পথ দেখায় কেউ কেউ। কিছু মানুষ একটা জীবন কাটিয়ে দেয় কাজ করে। আবার কিছু মানুষের জীবন চলে অন্যের সমালোচনা আর কুৎসা রটনায়। সমালোচনা করা, গালাগাল করা সহজ। মানুষের পাশে দাঁড়ানো, মানবতার জন্য সমাজের বিভিন্ন স্তরে ঢুকে কাজ করতে পারা অনেক কঠিন।  এ কঠিনকে যারা জয় করতে পারে তারা সামাজিকভাবে সর্বজনীনভাবে সম্মান অর্জন করে। এ সম্মান জোর করে পেতে হয় না। মানুষের ভিতর থেকেই আসে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা