শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

শামসুন্নাহার হলে ছাত্রদলের বর্বরতা যেন ভুলে না যাই

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শামসুন্নাহার হলে ছাত্রদলের বর্বরতা যেন ভুলে না যাই

গত কয়েক মাস ধরে বিএনপি নামক রাজনৈতিক দলটি, তাদের একান্ত দোসর ধর্মান্ধ জামায়াতে ইসলামী দলের সঙ্গে মিলিত থেকে গোটা দেশে যে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে তা দেখে বিএনপির আদি ইতিহাস ঘাঁটার প্রয়োজন সবাই অনুভব করেন। ইতিহাস পর্যালোচনায় দেখা যায়, বিএনপির জন্মই হয়েছিল খুনসহ বিভিন্ন জঙ্গি কার্যকলাপের মাধ্যমে। আরও দেখা যায় যে, দলটি তাদের সেই অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড সব সময়ই চালিয়ে গেছে। এ ব্যাপারে অনেক তথ্য উপস্থাপন করা হলেও ২০০২ সালের ২৩ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের আবাসস্থল, শামসুন্নাহার হলে বিএনপির ছাত্রদল এবং তাদের পালিত কিছু পুলিশ কর্তা মধ্যযুগীয় কায়দায় যে তাণ্ডব চালিয়েছিল, সেটি স্থান পাচ্ছে না। সম্ভবত সে ঘটনার কথা আমরা বেমালুম ভুলে গেছি। সে সময় বিএনপি ছাত্রদলের কয়েকজন মহিলা নেত্রী বেআইনিভাবে শামসুন্নাহার হলে রুম দখল করে বাস করায় সাধারণ ছাত্রীরা প্রতিবাদমুখর হলে বিএনপি নেতা তারেক জিয়া খেপে যান এবং তার দলের ছাত্রদের নির্দেশ দেন প্রতিবাদী ছাত্রীদের উচিত শিক্ষা দিতে। একই সময়ে তারেক জিয়া তার প্রতি অনুগত পুলিশ কর্মকর্তাদেরও সেই নির্দেশ দেন।

২০০২ সালের ২৩ জুলাই তারেক জিয়া এবং বিএনপির ছাত্রদল নেতাদের নির্দেশনা পেয়ে সর্বকালের কুখ্যাত পুলিশ কর্মকর্তা কোহিনুরের নেতৃত্বে ঢাকা মহানগর পুলিশের যে দলটি শামসুন্নাহার হলে মধ্যযুগীয় কায়দায় বর্বরতা চালিয়ে ছিল তা এতই বীভৎস ছিল যে, সে কথা ভুলে যাওয়ার নয়। ঘটনাটি জুলাই মাসের ২৩ তারিখে ঘটলেও নভেম্বর মাসে এটি বেশি মনে পড়ে এ জন্য যে, সেই মাসেই ওই পৈশাচিক ঘটনার বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদে ভেঙে পড়েছিল গোটা দেশ। অন্যান্য দাবির মধ্যে ছিল ২৩ জুলাইকে কৃষ্ণ দিবস ঘোষণা করা, অপরাধীদের সাজা এবং তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা।

সেই কৃষ্ণগহ্বরে নিমজ্জিত দিনটিতে বিএনপির ছাত্র সংস্থা, ছাত্রদলের নেতাদের নির্দেশে বিএনপির লেজুড়বৃত্তি করা কোহিনুর নামক কুখ্যাত পুলিশ কর্মকর্তার নেতৃত্বে কয়েক ডজন পুরুষ পুলিশ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্লিখিত মহিলা ছাত্রী হলে প্রবেশ করে বহু ছাত্রীকে উলঙ্গ করে, যে নির্যাতন চালিয়েছিল, তাকে যৌন হেনস্তা বৈ কিছু বলা যায় না। ছাত্রদল নেতারা এবং পুলিশ কমপক্ষে ১০০ জন ছাত্রীকে মাঝরাতে তাদের শয্যা থেকে তুলে, উলঙ্গ বা অর্ধ উলঙ্গ করে এমন অকথ্য নির্যাতন চালিয়েছিল, যার তুলনা বিরল। অতীতকালে তৈমুর-চেঙ্গিস-নাদির শাহর মতো রাজারা পরাজিত দেশের নারীদের ওপর যেভাবে ঝাঁপিয়ে পড়ত, কোহিনুরের নেতৃত্বে পুলিশ এবং ছাত্রদলের পুরুষ নেতাদের পৈশাচিকতা অনেকটা তেমনই ছিল। ১৯৭৫-এর ৩ নভেম্বর মোশতাক-জিয়ার পালিত খুনিরা জেলখানার অভ্যন্তরে অসহায় চার নেতার ওপর যেভাবে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল, ২০০২ সালের ২৩ জুলাই খালেদা-তারেক অনুগত পুলিশ এবং ছাত্রদল নেতারা একইভাবে শামসুন্নাহার হলের অসহায় ছাত্রীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। কমপক্ষে ৫০ জন ছাত্রী মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিলেন। গোটা ছাত্রসমাজ ফুঁসে উঠলে পরদিন, ২৪ জুলাই উপাচার্য আনোয়ারুল্লা চৌধুরী এবং হলের প্রক্টর পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। দিশা হারিয়ে ফেলে পরিস্থিতি শান্ত করার মানসে খালেদা জিয়া সে সময়ের হাই কোর্ট বিভাগের মাননীয় বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলামের নেতৃত্বে এক সদস্যের তদন্ত কমিশন গঠন করেন। সে সময়ের পুলিশের আইজি, সংশ্লিষ্ট কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তা এবং কয়েকজন নির্যাতিতা ছাত্রীর সাক্ষ্য নেওয়ার পর মাননীয় বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলাম যে বস্তুনিষ্ঠ এবং দুর্বার সাহসী প্রতিবেদন তৈরি করেছিলেন, সে ধরনের বলিষ্ঠ প্রতিবেদন খুব একটা দেখা যায় না। সে বছরের ৩ সেপ্টেম্বর বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলাম প্রতিবেদনটি জমা দেন। কিন্তু তিনি নিশ্চয়ই আঁচ করতে পেরেছিলেন যে খালেদার সরকার তার প্রতিবেদন প্রকাশ করবে না। তাই তিনি নিজ উদ্যোগেই প্রতিবেদনটি টেলিভিশন এবং পত্র-পত্রিকার সাংবাদিকদের কাছে প্রকাশ করে দেন, যা অতীতে অন্য কোনো তদন্তকারী করেননি। বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলাম তার ৫০০ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে ছাত্রীদের ওপর নির্যাতনের পুরো চিত্রটি উল্লেখ করে রাখঢাক না রেখেই লিখেছেন ছাত্রদল নেতারাই এই কলঙ্কিত ঘটনার জন্য প্রাথমিকভাবে দায়ী। তিনি নাম উল্লেখ করে দায়ী পুলিশ কর্মকর্তাদের শাস্তি এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্টদের অপসারণ ও বিচার হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন।

মাঝরাতে যখন পুলিশ এবং ছাত্রদলের পুরুষ নেতারা হলের মূল দরজা ভেঙে এবং পরে ছাত্রীদের প্রতিটি কক্ষে অভিযান চালায়, তখন হলের কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিল। পুলিশ এবং ছাত্রদল নেতারা ছাত্রীদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেছিল।

২৪ জুলাই সেই দানবীয় ঘটনার কথা দেশের সব গণমাধ্যম পেরিয়ে বিদেশি পত্র-পত্রিকায়ও প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে ২০০৩, ২০০৪ এবং ২০০৫ সালে ইংরেজি ডেইলি স্টার পত্রিকা এবং বিডিনিউজ২৪ ডটকম খবরটি বহুল আকারে প্রকাশ করে। ওই দিনগুলোতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন ২০০২ সালের ২৪ জুলাই পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত বিভিন্ন ছবির সমন্বয়ে চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করে। তারা বিচারপতি তাফাজ্জলের প্রতিবেদন প্রকাশের দাবি জানালেও সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে তা কখনো করেনি, যদিও বিচারপতি তাফাজ্জল নিজে প্রতিবেদনের মূল কথাগুলো গণমাধ্যমে প্রকাশ করায় ঘটনার নির্মমতা কারও জানতে বাকি থাকেনি। বিচারপতি তাফাজ্জলের প্রতিবেদনে দায়ী পুলিশ এবং ছাত্রদল নেতাদের বিচারের নির্দেশনা খালেদা সরকার কখনো মানেনি, বরং প্রতিবেদনটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। খালেদা জিয়া এবং তার সরকার বিচারপতি তাফাজ্জলের ওপর চরমভাবে খেপে গিয়েছিলেন। বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা থাকলে খালেদা তাকে অপসারণই করতেন, কিন্তু সাংবিধানিক এই পদের কাউকে সরকার অপসারণ করতে পারে না বিধায় খালেদা তার জিঘাংসা চরিতার্থ করতে পারেননি। ১৮০৩ সালে মারবারি বনাম মেডিসন মামলায় সরকারের বিরুদ্ধে রায় দেওয়ার কারণে মার্কিন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি জন মার্শালের ওপর সে সময়ের মার্কিন প্রেসিডেন্ট জেফারসন যেভাবে খেপে গিয়েছিলেন, খালেদাও তেমনি খেপে ছিলেন বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলামের ওপর। তবে দেশের আপামর জনগণ এই নির্ভীক, দেশপ্রেমিক বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলামকে (যিনি পরবর্তীতে দেশে প্রধান বিচারপতির পদটি অলংকৃত করেছিলেন) কুর্নিশ করতে ভোলেননি। বিচারপতি তাফাজ্জল বহু নির্ভীক রায়ের জন্য চিরঞ্জীব হয়ে থাকবেন, যার সঙ্গে যুক্ত থাকবে শামসুন্নাহার হলে ছাত্রদল এবং বিএনপি পালিত পুলিশ কর্মকর্তাদের বর্বরতার বস্তুনিষ্ঠ প্রতিবেদনটিও। তবে আমরা যেন সে দিনটির কথা ভুলে না যাই। সেই দিনের বর্বর ঘটনাটিও জানান দেয় যে, বিএনপি সব সময়ই একটি সন্ত্রাসী দল হিসেবে বিরাজ করছে, অর্থাৎ বিএনপি বর্তমানে দেশে যে তাণ্ডব চালাচ্ছে তা নতুন কিছু নয়।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন