শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

শামসুন্নাহার হলে ছাত্রদলের বর্বরতা যেন ভুলে না যাই

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শামসুন্নাহার হলে ছাত্রদলের বর্বরতা যেন ভুলে না যাই

গত কয়েক মাস ধরে বিএনপি নামক রাজনৈতিক দলটি, তাদের একান্ত দোসর ধর্মান্ধ জামায়াতে ইসলামী দলের সঙ্গে মিলিত থেকে গোটা দেশে যে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে তা দেখে বিএনপির আদি ইতিহাস ঘাঁটার প্রয়োজন সবাই অনুভব করেন। ইতিহাস পর্যালোচনায় দেখা যায়, বিএনপির জন্মই হয়েছিল খুনসহ বিভিন্ন জঙ্গি কার্যকলাপের মাধ্যমে। আরও দেখা যায় যে, দলটি তাদের সেই অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড সব সময়ই চালিয়ে গেছে। এ ব্যাপারে অনেক তথ্য উপস্থাপন করা হলেও ২০০২ সালের ২৩ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের আবাসস্থল, শামসুন্নাহার হলে বিএনপির ছাত্রদল এবং তাদের পালিত কিছু পুলিশ কর্তা মধ্যযুগীয় কায়দায় যে তাণ্ডব চালিয়েছিল, সেটি স্থান পাচ্ছে না। সম্ভবত সে ঘটনার কথা আমরা বেমালুম ভুলে গেছি। সে সময় বিএনপি ছাত্রদলের কয়েকজন মহিলা নেত্রী বেআইনিভাবে শামসুন্নাহার হলে রুম দখল করে বাস করায় সাধারণ ছাত্রীরা প্রতিবাদমুখর হলে বিএনপি নেতা তারেক জিয়া খেপে যান এবং তার দলের ছাত্রদের নির্দেশ দেন প্রতিবাদী ছাত্রীদের উচিত শিক্ষা দিতে। একই সময়ে তারেক জিয়া তার প্রতি অনুগত পুলিশ কর্মকর্তাদেরও সেই নির্দেশ দেন।

২০০২ সালের ২৩ জুলাই তারেক জিয়া এবং বিএনপির ছাত্রদল নেতাদের নির্দেশনা পেয়ে সর্বকালের কুখ্যাত পুলিশ কর্মকর্তা কোহিনুরের নেতৃত্বে ঢাকা মহানগর পুলিশের যে দলটি শামসুন্নাহার হলে মধ্যযুগীয় কায়দায় বর্বরতা চালিয়ে ছিল তা এতই বীভৎস ছিল যে, সে কথা ভুলে যাওয়ার নয়। ঘটনাটি জুলাই মাসের ২৩ তারিখে ঘটলেও নভেম্বর মাসে এটি বেশি মনে পড়ে এ জন্য যে, সেই মাসেই ওই পৈশাচিক ঘটনার বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদে ভেঙে পড়েছিল গোটা দেশ। অন্যান্য দাবির মধ্যে ছিল ২৩ জুলাইকে কৃষ্ণ দিবস ঘোষণা করা, অপরাধীদের সাজা এবং তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা।

সেই কৃষ্ণগহ্বরে নিমজ্জিত দিনটিতে বিএনপির ছাত্র সংস্থা, ছাত্রদলের নেতাদের নির্দেশে বিএনপির লেজুড়বৃত্তি করা কোহিনুর নামক কুখ্যাত পুলিশ কর্মকর্তার নেতৃত্বে কয়েক ডজন পুরুষ পুলিশ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্লিখিত মহিলা ছাত্রী হলে প্রবেশ করে বহু ছাত্রীকে উলঙ্গ করে, যে নির্যাতন চালিয়েছিল, তাকে যৌন হেনস্তা বৈ কিছু বলা যায় না। ছাত্রদল নেতারা এবং পুলিশ কমপক্ষে ১০০ জন ছাত্রীকে মাঝরাতে তাদের শয্যা থেকে তুলে, উলঙ্গ বা অর্ধ উলঙ্গ করে এমন অকথ্য নির্যাতন চালিয়েছিল, যার তুলনা বিরল। অতীতকালে তৈমুর-চেঙ্গিস-নাদির শাহর মতো রাজারা পরাজিত দেশের নারীদের ওপর যেভাবে ঝাঁপিয়ে পড়ত, কোহিনুরের নেতৃত্বে পুলিশ এবং ছাত্রদলের পুরুষ নেতাদের পৈশাচিকতা অনেকটা তেমনই ছিল। ১৯৭৫-এর ৩ নভেম্বর মোশতাক-জিয়ার পালিত খুনিরা জেলখানার অভ্যন্তরে অসহায় চার নেতার ওপর যেভাবে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল, ২০০২ সালের ২৩ জুলাই খালেদা-তারেক অনুগত পুলিশ এবং ছাত্রদল নেতারা একইভাবে শামসুন্নাহার হলের অসহায় ছাত্রীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। কমপক্ষে ৫০ জন ছাত্রী মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিলেন। গোটা ছাত্রসমাজ ফুঁসে উঠলে পরদিন, ২৪ জুলাই উপাচার্য আনোয়ারুল্লা চৌধুরী এবং হলের প্রক্টর পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। দিশা হারিয়ে ফেলে পরিস্থিতি শান্ত করার মানসে খালেদা জিয়া সে সময়ের হাই কোর্ট বিভাগের মাননীয় বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলামের নেতৃত্বে এক সদস্যের তদন্ত কমিশন গঠন করেন। সে সময়ের পুলিশের আইজি, সংশ্লিষ্ট কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তা এবং কয়েকজন নির্যাতিতা ছাত্রীর সাক্ষ্য নেওয়ার পর মাননীয় বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলাম যে বস্তুনিষ্ঠ এবং দুর্বার সাহসী প্রতিবেদন তৈরি করেছিলেন, সে ধরনের বলিষ্ঠ প্রতিবেদন খুব একটা দেখা যায় না। সে বছরের ৩ সেপ্টেম্বর বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলাম প্রতিবেদনটি জমা দেন। কিন্তু তিনি নিশ্চয়ই আঁচ করতে পেরেছিলেন যে খালেদার সরকার তার প্রতিবেদন প্রকাশ করবে না। তাই তিনি নিজ উদ্যোগেই প্রতিবেদনটি টেলিভিশন এবং পত্র-পত্রিকার সাংবাদিকদের কাছে প্রকাশ করে দেন, যা অতীতে অন্য কোনো তদন্তকারী করেননি। বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলাম তার ৫০০ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে ছাত্রীদের ওপর নির্যাতনের পুরো চিত্রটি উল্লেখ করে রাখঢাক না রেখেই লিখেছেন ছাত্রদল নেতারাই এই কলঙ্কিত ঘটনার জন্য প্রাথমিকভাবে দায়ী। তিনি নাম উল্লেখ করে দায়ী পুলিশ কর্মকর্তাদের শাস্তি এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্টদের অপসারণ ও বিচার হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন।

মাঝরাতে যখন পুলিশ এবং ছাত্রদলের পুরুষ নেতারা হলের মূল দরজা ভেঙে এবং পরে ছাত্রীদের প্রতিটি কক্ষে অভিযান চালায়, তখন হলের কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিল। পুলিশ এবং ছাত্রদল নেতারা ছাত্রীদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেছিল।

২৪ জুলাই সেই দানবীয় ঘটনার কথা দেশের সব গণমাধ্যম পেরিয়ে বিদেশি পত্র-পত্রিকায়ও প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে ২০০৩, ২০০৪ এবং ২০০৫ সালে ইংরেজি ডেইলি স্টার পত্রিকা এবং বিডিনিউজ২৪ ডটকম খবরটি বহুল আকারে প্রকাশ করে। ওই দিনগুলোতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন ২০০২ সালের ২৪ জুলাই পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত বিভিন্ন ছবির সমন্বয়ে চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করে। তারা বিচারপতি তাফাজ্জলের প্রতিবেদন প্রকাশের দাবি জানালেও সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে তা কখনো করেনি, যদিও বিচারপতি তাফাজ্জল নিজে প্রতিবেদনের মূল কথাগুলো গণমাধ্যমে প্রকাশ করায় ঘটনার নির্মমতা কারও জানতে বাকি থাকেনি। বিচারপতি তাফাজ্জলের প্রতিবেদনে দায়ী পুলিশ এবং ছাত্রদল নেতাদের বিচারের নির্দেশনা খালেদা সরকার কখনো মানেনি, বরং প্রতিবেদনটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। খালেদা জিয়া এবং তার সরকার বিচারপতি তাফাজ্জলের ওপর চরমভাবে খেপে গিয়েছিলেন। বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা থাকলে খালেদা তাকে অপসারণই করতেন, কিন্তু সাংবিধানিক এই পদের কাউকে সরকার অপসারণ করতে পারে না বিধায় খালেদা তার জিঘাংসা চরিতার্থ করতে পারেননি। ১৮০৩ সালে মারবারি বনাম মেডিসন মামলায় সরকারের বিরুদ্ধে রায় দেওয়ার কারণে মার্কিন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি জন মার্শালের ওপর সে সময়ের মার্কিন প্রেসিডেন্ট জেফারসন যেভাবে খেপে গিয়েছিলেন, খালেদাও তেমনি খেপে ছিলেন বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলামের ওপর। তবে দেশের আপামর জনগণ এই নির্ভীক, দেশপ্রেমিক বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলামকে (যিনি পরবর্তীতে দেশে প্রধান বিচারপতির পদটি অলংকৃত করেছিলেন) কুর্নিশ করতে ভোলেননি। বিচারপতি তাফাজ্জল বহু নির্ভীক রায়ের জন্য চিরঞ্জীব হয়ে থাকবেন, যার সঙ্গে যুক্ত থাকবে শামসুন্নাহার হলে ছাত্রদল এবং বিএনপি পালিত পুলিশ কর্মকর্তাদের বর্বরতার বস্তুনিষ্ঠ প্রতিবেদনটিও। তবে আমরা যেন সে দিনটির কথা ভুলে না যাই। সেই দিনের বর্বর ঘটনাটিও জানান দেয় যে, বিএনপি সব সময়ই একটি সন্ত্রাসী দল হিসেবে বিরাজ করছে, অর্থাৎ বিএনপি বর্তমানে দেশে যে তাণ্ডব চালাচ্ছে তা নতুন কিছু নয়।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি
ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন, টহল জোরদার
মাদারীপুরে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন, টহল জোরদার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান
তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছ ফেলে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ
ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছ ফেলে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ শহরে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি
নারায়ণগঞ্জ শহরে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩
ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভার ও ধামরাইয়ে নাশকতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১৫
সাভার ও ধামরাইয়ে নাশকতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১৫

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর নিরাপত্তায় ১৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন
রাজধানীর নিরাপত্তায় ১৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার মামলার রায় দিতে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম চলছে
হাসিনার মামলার রায় দিতে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম চলছে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী
লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট
শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী
এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী
কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ
মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো
নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা