শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর স্বাস্থ্য ভাবনা

অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর স্বাস্থ্য ভাবনা

বঙ্গবন্ধুর জন্ম হয়েছিল ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে। অতীতে সেটা ছিল গোপালগঞ্জ মহকুমা। সুদূর অতীতকাল থেকেই গোপালগঞ্জ জেলা মাছের জন্য বিখ্যাত ছিল। বঙ্গবন্ধুর বাড়ির আশপাশে প্রচুর বিল ছিল। সেসব বিলে পাওয়া যেত প্রচুর মাছ। ফলে বঙ্গবন্ধুর খাওয়া- দাওয়া ছিল যথেষ্ট পুষ্টিকর। এ কারণেই হয়তো বঙ্গবন্ধুর ছোটবেলায় তেমন কোনো স্বাস্থ্যজনিত সমস্যা হয়নি। তবে ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হন বঙ্গবন্ধু। বেরিবেরি রোগটা মূলত ভিটামিন বি১ বা থায়ামিনের ঘাটতি থেকে হয়। বেরিবেরি তখন মহামারি আকার ধারণ করেছিল। কারণ, তখন খাবারে ভিটামিন বি১ এর যথেষ্ট ঘাটতি ছিল। তবে রোগীকে বি১ সমৃদ্ধ খাবার দিলে রোগী সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠে। বঙ্গবন্ধু কিছুদিন এ রোগে ভোগার পর বি১ সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণের মাধ্যমে বেরিবেরি রোগ থেকে মুক্তি পান।

বঙ্গবন্ধুর বয়স যখন ৩০ বা ৩৫, তখন উনার চোখে গ্লুকোমা ধরা পড়ে। গ্লুকোমা হলে চোখের প্রেসার বেড়ে যায়। উনার গ্লুকোমা প্রাথমিকভাবেই ধরা পড়ে। তিনি কালো মোটা চশমা পরতেন। কাকতালীয়ভাবে বর্তমানে আমি যেখানে প্র্যাকটিস করি, বঙ্গবন্ধু এভিনিউর ‘অপটিকসম্যান’-বঙ্গবন্ধুর সব চশমা ওখান থেকে নিতেন। গ্লুকোমা চিকিৎসার জন্য বঙ্গবন্ধু প্রথমে কলকাতা যান। পরে দেশে ফিরে চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. টি আহমেদের কাছে চিকিৎসা নেন।

চিকিৎসার জন্য কলকাতা যাওয়ার এ ঘটনা বঙ্গবন্ধুর মধ্যে দেশের চিকিৎসাব্যবস্থাকে উন্নত করার জন্য এক ধরনের প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। দেশের মানুষের চিকিৎসাসেবা কীভাবে আরও উন্নত ও সহজলভ্য করা যায়- এ ভাবনা জীবনের শেষ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর মধ্যে বিদ্যমান ছিল। স্বাধীনতার পর দেশ পুরোপুরি ধ্বংসস্তূপ। দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক অবস্থা খুব খারাপ। বাজেট কম, তারপরও বঙ্গবন্ধু আরও নতুন মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন।

আন্ডার-গ্র্যাজুয়েট ও পোস্ট-গ্র্যাজুয়েট মেডিকেল শিক্ষার মাধ্যমে দেশের চিকিৎসক সংকট নিরসনের প্রচেষ্টা চালান। এফআরসিএস শেষ করা বহু চিকিৎসক তখন বিদেশে ছিলেন। তিনি তাদের দেশে ডেকে আনেন। তখন স্বদেশে তারা চিকিৎসা সেবা শুরু করেন। সদ্য স্বাধীন দেশে যা যা করণীয় বঙ্গবন্ধু তা-ই করলেন। শিক্ষা, সেবা, পুষ্টি, প্রিভেনশন অব ব্লাইন্ডনেস কার্যক্রমের জন্য RCS-এর মাধ্যমে ব্যবস্থা করেন। তিনি ইপিআই প্রোগ্রাম চালু করেন। তিনি জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধ করতে ১৯৭৩ সালে পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ে বিশেষ দিকনির্দেশনা দেন এবং অধিদফতর প্রতিষ্ঠা করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে এ খাতে কিছুটা বাস্তববাদী পরিবর্তন আনতে দেশের স্বাস্থ্য খাতের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। ১৯৭২-১৯৭৫ সময়কালে বঙ্গবন্ধু তাদের দ্রুত সুস্থতার জন্য আহত মুক্তিযোদ্ধাদের বিশেষ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে প্রথম পদক্ষেপ নিয়েছিলেন।

বঙ্গবন্ধু গুরুতর আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য হাজার হাজার আহত মুক্তিযোদ্ধাকে পূর্ব জার্মানি, তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন (বর্তমানে রাশিয়া), ভারত, চেকোস্লোভাকিয়া এবং ফ্রান্সে প্রেরণ করেছিলেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের ওষুধের বিশাল সংকট ছিল এবং এটি সাধারণ মানুষের চিকিৎসা ও তাদের ওষুধ বিনামূল্যে দেওয়ার ক্ষেত্রে একটি বড় বাধা ছিল। এরপর বঙ্গবন্ধু দেশের চাহিদা মেটাতে বিদেশ থেকে ওষুধ আমদানির জন্য বাংলাদেশ ট্রেডিং করপোরেশনকে (টিসিবি) নির্দেশনা দিয়েছিলেন।

তিনি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলোর আসল চাহিদা অনুযায়ী ওষুধগুলো যথাযথভাবে বিতরণের জন্য আমদানি করা ওষুধগুলো তৎকালীন মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের কাছে হস্তান্তর করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে ওষুধ উৎপাদনে পরিবর্তন এনেছিলেন। সর্বাধিক ওষুধগুলো তখন কয়েকটি বহুজাতিক কোম্পানির দ্বারা উৎপাদিত হতো, যা ব্যয়বহুল ছিল এবং চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা মানুষের পক্ষে সাশ্রয়ী ছিল না। তিনি ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থাগুলোকে বহুজাতিক সংস্থার সব ধররে ওষুধ উৎপাদন করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছিলেন। ১৯৭৪ সালে তিনি বাংলাদেশ স্বাস্থ্য এবং পুষ্টি ইনস্টিটিউট এবং স্বাস্থ্য ও পুষ্টি কোর্স চালু করেন।

বঙ্গবন্ধু দেশের প্রত্যেক থানায় হেলথ কমপ্লেক্স করার ব্যবস্থা নিলেন। সে সময় তিনি ১৩৮টি হেলথ কমপ্লেক্স করতে পেরেছিলেন। নিপসমের ওখানে আইপিএইচ ইনস্টিটিউট অব পাবলিক হেলথ, ইনস্টিটিউট অব নিউট্রিশিয়ান স্থাপন করেন। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, পুষ্টি, স্বাস্থ্য প্রত্যেক মানুষের দোরগোড়ায় যেন পৌঁছে দেওয়া যায় সে ব্যবস্থা করলেন।

বঙ্গবন্ধু দেশের পুষ্টি চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে জাতীয় পুষ্টিনীতিও প্রণয়ন করেন। গবেষণার জন্য বিএমআরসি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে চিকিৎসাক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা দূর করার পদক্ষেপ গ্রহণ করলেন। বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) প্রতিষ্ঠা করলেন। জনবল তৈরির জন্য নার্স, চিকিৎসক, মিডওয়াইফার তৈরির জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। কলেরা হাসপাতাল আইসিডিডিআর’বি প্রতিষ্ঠা করলেন ও আইডিসিএইচ হাসপাতাল তৈরি করেন। সারা দেশে তখন মাত্র ৬৭টি হাসপাতাল ছিল। তিনি ৩৭৫টি থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স তৈরি করেন, যার শয্যাসংখ্যা ছিল প্রতিটিতে ৩১টি।

স্বাধীনতা-উত্তরকালে বঙ্গবন্ধুর সরকারই প্রথম এ দেশের পল্লী অঞ্চলের সাধারণ মেহনতি মানুষের স্বাস্থ্যসেবার কথা বিবেচনা করে চিকিৎসাসেবাকে থানা পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়ার উদ্দেশ্যে থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চালু করেন। সরকারি চাকরিতে সম্মান ও মর্যাদার কথা বিবেচনা করে চিকিৎসকদের পদমর্যাদা দ্বিতীয় শ্রেণি থেকে প্রথম শ্রেণিতে উন্নীত করেছিলেন, যা দেশের চিকিৎসক সমাজ চিরদিন শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে। মেডিকেল উচ্চশিক্ষার জন্য বঙ্গবন্ধু শাহবাগ হোটেলকে আইপিজিএমআর-এ উন্নীত করেন। ১৯৭২ সালে অধ্যাদেশের মাধ্যমে স্নাতকোত্তর ডিগ্রির জন্য বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ান অ্যান্ড সার্জারি (বিসিপিএস) প্রতিষ্ঠা করেন।

২০১৮ সালের ৭ অক্টোবর চিকিৎসকবান্ধব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা হাজার হাজার চিকিৎসকের সামনে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়ন সম্পর্কে এবং বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সব চিকিৎসকের অবদান সম্পর্কে মূল্যবান বক্তব্য রাখেন ও চিকিৎসকদের ভূয়সী প্রশংসা করেন। ২০১১ সালের ১৯তম বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী ১২ হাজার চিকিৎসকের সামনে যে গুরুত্বপর্ণ ভাষণ প্রদান করেছিলেন তা সব চিকিৎসককে উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করেছিল।

প্রায় আট বছর পর আবার তিনি বিএমএ আয়োজিত চিকিৎসক সমাবেশে উপস্থিত থেকে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা সাফল্য ও ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা প্রদানের জন্য উপস্থিত হয়ে সব চিকিৎসককে কৃতজ্ঞতার পাশে আবদ্ধ করেছেন। মাদার অব হিউম্যানিটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিশ্বনেত্রী সারা বিশ্বের উন্নয়নের রোল মডেল প্রতিষ্ঠায় স্বীকৃতিপ্রাপ্ত, চিকিৎসাসেবার উন্নয়নে ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করেছেন। স্বাস্থ্যক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রতি ৬ হাজার জনগোষ্ঠীর জন্য একটি কমিউনিটি ক্লিনিক ব্যবস্থা প্রবর্তন করে স্বাস্থ্যসেবাকে আরও প্রান্তিক পর্যায়ে পৌঁছে দিয়েছেন। যা শুধু বাংলাদেশে নয়, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রশংসিত হয়েছে। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত সরকার নিছক দলীয় বিবেচনায় প্রতিহিংসামূলকভাবে ওই কমিউনিটি ক্লিনিক প্রকল্প বাতিল করে জনস্বার্থবিরোধী কাজ করেছে।

আমরা অত্যন্ত আনন্দিত যে, বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণের স্বল্পতম সময়ের মধ্যে ১৩ হাজার ৩৩৩টি কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং গ্রামের জনসাধারণ তার সুবিধা ভোগ করছে। তৃণমূল পর্যায়ের চিকিৎসকদের নিরলস পরিশ্রমের ফলে শিশু ও মাতৃ মৃত্যুহার জাতিসংঘ ঘোষিত এমডিজি-৪ ও ৫ এর লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী হ্রাস করায় জাতিসংঘ পুরস্কার তুলে দেওয়ায়, বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে সমগ্র চিকিৎসক সমাজ এবং গোটা জাতি এ অর্জনকে স্বাস্থ্য খাতের অন্যতম সাফল্য হিসেবে গৌরববোধ করছে। চিকিৎসকদের বিপুলসংখ্যক পদ শূন্য থাকায় চিকিৎসাসেবা ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছিল। তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি নির্দেশে অতি দ্রুততার সঙ্গে শূন্যপদগুলো পূরণের জন্য অ্যাডহকসহ বিসিএসের মাধ্যমে প্রায় ১৫ হাজার সহকারী সার্জন নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। ইতোমধ্যে ওই চিকিৎসকরা গ্রামেগঞ্জে দায়িত্বরত আছেন। এ ছাড়া ১২ হাজার নার্স নিয়োগ, নার্সদের তৃতীয় শ্রেণির মর্যাদা দান। বর্তমান সরকারের আমলে ডিপিসি এবং এসএসবির মাধ্যমে মেডিকেল শিক্ষক ও স্বাস্থ্য প্রশাসনের পদগুলোতে প্রায় ১০ হাজার পদে পদোন্নয়ন দেওয়া হয়েছে।

সব উপজেলায় সরকারি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে। সব জেলা ও উপজেলা হাসপাতালগুলোতে ইন্টারনেট সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে দ্রুততম সময়ের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদানের ব্যবস্থ্য করা হয়েছে। টেলিমেডিসিন সেন্টার চালু করার মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হয়েছে। সব সিভিল সার্জন ও সব উপজেলার UHFPO-দের জন্য নতুন গাড়ি ক্রয় করা হয়েছে। ইন্টার্নি ভাতা ৬ হাজার ৫০০ টাকা থেকে ১৫ হাজার টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। বিগত বিএনপি-জামায়াত সরকারের সময় ব্যাপক দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষাকে কলুষিত করা হয়েছিল, বর্তমান সরকার অত্যন্ত দক্ষতা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে মেডিকেল ওভারসাইট কমিটির মাধ্যমে দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করছে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি নতুন সরকারি মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা ও শিক্ষা কার্যক্রম চালু করা হয়েছে এবং তিনটি নতুন মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। বর্তমান সরকার আগের চেয়ে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে বাজেট বৃদ্ধি করেছে। তবে বিএমএ-এর দাবি, মূল বাজেটের ১০ ভাগ স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ দেওয়া। কিন্তু এখনো তা বাস্তবায়িত হয়নি।

শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা বর্তমান সরকারের একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। কোরিয়ান সহায়তায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়ে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল নির্মাণ শুরু হয়েছে, যা দেশ থেকে রোগীদের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা রোধ করবে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস (নিনস), জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর), জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল (এনআইসিভিডি) সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ও শিশু হাসপাতালের নতুন ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট, জাতীয় নাক-কান-গলা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা, দেশের সব হাসপাতালের শয্যাসংখ্যা বৃদ্ধি, নতুন যন্ত্রপাতি ক্রয়ের মাধ্যমে চিকিৎসাসেবা আরও উন্নত করা হয়েছে। সরকার বিদেশে ওষুধ রপ্তানির মাধ্যমে সুনাম অর্জন করেছে।

রোহিঙ্গাদের সব ধরনের চিকিৎসা প্রদান, বর্তমানে তিনটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়সহ প্রত্যেক বিভাগে আগামীতে আরও পাঁচটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার, বর্তমান সরকারের স্বাস্থ্যক্ষেত্রে ব্যাপক সফলতা ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতা।

১৩ হাজার ৫০০টি কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করে হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার পদ সৃষ্টি করা এবং তাদের নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুকে অনুসরণ করেই দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে সব সময়ই অগ্রাধিকার দেন। ইতোমধ্যে দেশে চারটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে কার্যক্রম চলছে এবং খুলনায় একটি বাস্তবায়নাধীন। দেশে ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক তৃণমূলে সফলতার সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ কর্মসূচিসহ চিকিৎসা প্রদান করে যাচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে ১১১টি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজ স্থাপিত হয়েছে।

নার্সিং শিক্ষা গ্র্যাজুয়েট কোর্সসহ সম্প্রসারিত হয়েছে। মেডিকেল কলেজ ও স্বাস্থ্যব্যবস্থায় শিক্ষক চিকিৎসক নিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে। শয্যাসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি ও ওষুধনীতি হালনাগাদ করা হয়েছে। অটিজম ও স্নায়ু বিকাশজনিত সমস্যার চিকিৎসা ও সচেতনতামূলক কর্মকান্ড বৃদ্ধি পেয়েছে। মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে। হাসপাতাল ও মেডিকেল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি পেয়েছে।

ডিজিটাল স্বাস্থ্যব্যবস্থা চালু হয়েছে। বেসরকারি স্বাস্থ্যব্যবস্থা সম্প্রসারিত হয়েছে। স্বাস্থ্যব্যবস্থা ও মেডিকেল শিক্ষার সব ক্ষেত্রে পরিকল্পনা মোতাবেক অগ্রগতি হচ্ছে। এখন প্রয়োজন মান নিয়ন্ত্রণকে আরও জোরদার করা। বঙ্গবন্ধুকন্যা চারবার দেশ পরিচালনার মধ্য দিয়ে দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা ও মেডিকেল শিক্ষায় প্রভূত উন্নতি করেছেন। এ ধারা অব্যাহত থাকলে অবশ্যই টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জন কোনো কঠিন বিষয় হবে না।

 

লেখক : ভাইস চ্যান্সেলর, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, শাহবাগ, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে