শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২৩

কারও তো জানা নেই মৃত্যু কোন হালতে হবে

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কারও তো জানা নেই মৃত্যু কোন হালতে হবে

কোরআন-হাদিসভিত্তিক অভিজ্ঞতার আলোকে যারা আল্লাহর এবং মারেফতের রাস্তায় চলে তাদের সালেক বলে। সালেক আরবি শব্দ। শাব্দিক অর্থ-পথিক, চলনেওয়ালা। পরিভাষায় সালেক বলতে আমরা বুঝি ওই ব্যক্তিকে, যে আল্লাহর পথে চলে অর্থাৎ জীবনের প্রতিটি কাজকর্ম ও চিন্তায় আল্লাহর দাসত্বের কথা স্মরণ রাখার চেষ্টা করে। তবে এটা নিজে নিজে সম্ভব নয়। বরং কোনো কামেল অলির সোহবত অবলম্বনের মাধ্যমেই সম্ভব। সোহবতের গুরুত্ব সম্পর্কে কোরআনে পাকে বলা হয়েছে- ‘হে ইমানদারগণ! আল্লাহকে ভয় কর এবং সত্যবাদীদের সঙ্গে থাক।’ এ আয়াতে দুই প্রকার ইমানদারকে দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যথা- (ক) যারা কামেল ইমানের অধিকারী। (খ) যারা কামেল ইমানের অধিকারী নন। কামেল ইমানের অধিকারীদেরও যেহেতু পবিত্র কোরআনে তাকওয়া অবলম্বনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তাহলে যারা কামেল ইমানের অধিকারী নন তাদের ব্যাপারে এ নির্দেশ কত জোরালো তা সহজেই অনুমেয়।

তিন প্রকারের উপকার : যারা কামেল ইমানের অধিকারী নন তারা তাকওয়া অবলম্বন করলে অন্তত তিন প্রকারের উপকার অর্জন করতে সক্ষম হবে। যথা- (১) বিদ্যমান ইমান হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। (২) পূর্ণতা লাভ করবে (৩) পরিপূর্ণতা স্থায়ী হবে এবং ইমানের স্বাদ লাভ করবে।

তাদের দাবি সত্য নয় : যারা দাবি করে যে, আমাদের ইমান পরিপূর্ণ হয়ে গেছে তাদের দাবি সত্য নয়। হজরত থানভি ((রহ.)) বলতেন, আমি নিজেকে কুকুরের চেয়েও উত্তম মনে করতে পারি না। হজরত মাদানি (রহ.) বলতেন, আমি নিজেকে শূকরের চেয়েও উত্তম মনে করতে পারি না। হজরত রেফায়ি (রহ.) বলতেন, কাল হাশরের বিচারে যদি পুলসিরাত পার না হতে পারি তাহলে আমি কুকুরের চেয়েও অধম। আল্লাহর বড় বড় অলিরা কেন এরকম কথা বলেছেন? বলার কারণ হলো- কারও তো জানা নেই যে, তার মৃত্যু কোন হালতে হবে। হাদিস শরিফে এসেছে, অনেক মানুষ ভালো কর্মে লিপ্ত থাকে কিন্তু দেখা যায় মৃত্যুর পূর্ব-মুহূর্তে ইমানহারা হয়ে দুনিয়া হতে বিদায় নেয়। অন্যদিকে অনেক কাফের মৃত্যুর আগে ইমানের মতো মহান সম্পদ নিয়ে আখেরাতের সফরে রওনা হয়। বস্তুত এসব কিছুই আল্লাহর ইচ্ছার ওপর নির্ভরশীল।

যাদের ভাগ্যে তওবা নসিব হয় না : বুদ্ধিমান ব্যক্তিরাই খারাপ কর্ম করার পর তওবা করে নেয়। যাদের ভাগ্যে তওবা নসিব হয় না তারা ইমানহারা হয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নেয়। থানভি (রহ.) একটি ঘটনা বর্ণনা করেছেন। এক হিন্দু ব্যক্তির ছেলে পবিত্র রমজান মাসে প্রকাশ্যে দোকানে বসে খানা খাচ্ছিল। পিতা সন্তানকে বলল, হে বৎস! তুমি কি জান না এ মাসটা মুসলমানদের পবিত্র রমজান মাস? তুমি কেমন করে এভাবে প্রকাশ্যে খানা খাচ্ছ? সন্তান পিতার কথা শুনে বলল, আব্বা, রমজান মাস মুসলমানদের ইবাদতের মাস। আমরা তো হিন্দু। আমরা কেন তাদের মাসকে সম্মান করব? পিতা ধমকের সুরে বলল, প্রতিবেশীর হক কি আমাদের ওপর নেই? আমরা কি তাদের আচার, অনুভূতি ও বিশ্বাসের প্রতি সম্মান দেখাতে পারি না? তুমি এটা কেমন কথা বললে?

আলেম স্বপ্নে দেখলেন : যাই হোক ওই হিন্দু লোকটির মৃত্যুর পর এক বুজুর্গ আলেম স্বপ্নে দেখলেন যে, সে জান্নাতের মধ্যে অবস্থান করছে। তার নাম ছিল লালাজি। প্রশ্ন করা হলো, আপনি কেমন করে জান্নাতে গেলেন? সে উত্তরে বলল, আমি হিন্দু থাকা অবস্থায় মুসলমানদের পবিত্র রমজান মাসকে সম্মান করার দরুন আল্লাহপাক আমাকে জান্নাত দান করেছেন। বুখারি শরিফের হাদিসে এসেছে, কোনো কাফের ব্যক্তি যদি নেক কাজ করতে থাকে তাহলে আল্লাহপাক তাকে ইমানের দৌলত দান করেন। চেষ্টা করা বান্দার ইচ্ছার ওপর ইমান দান করা আল্লাহপাকের ইচ্ছা, তবে চেষ্টা করা বান্দার ইচ্ছার ওপর। যেমন দোকান দেওয়া বান্দার কাজ, তবে লাভ-লোকসান আল্লাহপাকের ইচ্ছা। বস্তুত বান্দার কাজ হলো আমল করে যাওয়া, প্রতিদান আল্লাহর ইচ্ছা। বান্দা যদি চেষ্টা করে আমল করতে থাকে তাহলে আল্লাহপাক তাকে নৈকট্য দান করেন। যাদের ইমান দুর্বল তাদের ব্যাপারে আল্লাহপাক বলেন, হে ইমানদারগণ! তোমরা আল্লাহকে ভয় কর যদি তোমরা ইমান মজবুত করতে চাও।

আল্লাহওয়ালাদের সোহবত : ইমান মজবুত হলে অন্তরে আল্লাহর ভয় পয়দা হয়। তবে আল্লাহর ভয় সৃষ্টি করতে হলে আল্লাহওয়ালাদের সোহবত তথা সান্নিধ্য অর্জনের বিকল্প নেই। এ ব্যাপারে আল্লাহপাক নিজেই বলেন, ‘তোমরা সত্যবাদীদের সংশ্রব অর্জন কর।’ যাদের ইমান দুর্বল তারা যদি আল্লাহওয়ালাদের সোহবতে থাকে তাহলে তাদের ইমান বৃদ্ধি পাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা আছে। যারা কামেল ইমানের অধিকারী তাদেরও আল্লাহওয়ালাদের সোহবতে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কারণ কোনো একটি গাছ যদি বড় হয়ে তার ডালপালা ছড়িয়ে দেয় আর এ মুহূর্তে ওই গাছের গোড়ায় পানি ঢালা না হয় তাহলে এক দিন গাছের গোড়ায় পোকা আক্রমণ করে সমস্ত গাছকে ধ্বংস করে দেবে। তেমনি কামেল ইমান হওয়ার দরুন যদি অহংকার আসে আর বুজুর্গদের সোহবত বর্জন করে তাহলে ওই বৃক্ষের ন্যায় কামেল ইমানওয়ালা ব্যক্তিও চিরতরে ধ্বংস হয়ে যাবে। হজরত আবরারুল হক (রহ.) বাইশ/তেইশ বছর বয়সে হজরত থানভি (রহ.) থেকে খেলাফত পেয়েছেন, তখনো তাঁর মুখে পুরোপুরি দাড়ি ওঠেনি। হজরত থানভি (রহ.)-এর ইন্তেকালের পর থানভি (রহ.)-এরই অপর খলিফা আবদুল গনি ফুলপুরীর কাছে আবার বায়াত হলেন। তাঁর ইন্তেকালের পর তিনি প্রতাববরী (রহ.) এর কাছে আবার বায়াত হলেন। প্রতাববরী সাহেব হজরত শাহ সাহেবকে লক্ষ্য করে বলতেন, মাওলানা আবরারুল হক সাহেব বর্তমান পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বুজুর্গ। সমস্ত সিলসিলার বুজুর্গরা তাঁর প্রতি তাকিয়ে আছে।

তাঁর ঘরেই চোর-ডাকাত প্রবেশ করে : এত বড় ব্যক্তিত্ব হওয়ার পরও তিনি বুজুর্গদের সান্নিধ্য ছাড়া চলেননি। একটি কথা আছে, যার ঘরে মাল থাকে তার ঘরেই চোর-ডাকাত প্রবেশ করে। বস্তুত যারা আল্লাহওয়ালা, তাদের জীবনে বড়ই সমস্যা থাকে। কারণ, না জানি কোন সময় শয়তান ধোঁকা দিয়ে ইমানের দৌলত তাকওয়ার সম্পদ নষ্ট করে দেয়। তাই যারা কামেল বুজুর্গ তারা সর্বদা শয়তানের ধোঁকা থেকে বাঁচার জন্য বুজুর্গদের সান্নিধ্য অবলম্বন করতেন। শয়তান সাধারণ মানুষের প্রতি তেমন নজর দেয় না। যারা বড় বুজুর্গ ও আল্লাহওয়ালা, শয়তান তাদের বিপথগামী করার জন্য সর্বদা চেষ্টা করে। চেষ্টায় সফল হলে তাদের লিডারের পক্ষ থেকে বড় মাপের পুরস্কার পায়।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি
নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার
বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত
ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার
মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি
যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ
চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন