শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

সৌরবিদ্যুৎ বনাম ভূমি জটিলতা

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
সৌরবিদ্যুৎ বনাম ভূমি জটিলতা

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০৪১ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে ৪০ ভাগ বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দিয়েছেন। তিনি ইন্টারন্যাশনাল রিনিউয়েবল এনার্জি এজেন্সির (IRENA) দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে সংগতি রেখে বাংলাদেশেও টেকসই উন্নয়নের জন্য নবায়নযোগ্য শক্তির প্রসারে কাজ করতে নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু ভূমির ব্যবহার ও প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বেশ বিভ্রাট সৃষ্টি হচ্ছে যা সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্য অর্জনে নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করছে। নবায়নযোগ্য উৎসের মধ্যে সৌরশক্তি একটি অন্যতম উৎস। সৌরশক্তি গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমাতে সাহায্য করে, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব প্রশমিত করে এবং দেশের জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতার প্রচেষ্টা সমর্থন করে। তাই সৌর সম্ভাবনা কাজে লাগানোর মাধ্যমে বাংলাদেশ বহুবিধ সুবিধা অর্জন করতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে শক্তির উৎসের পরিধি বৃদ্ধি, পরিবেশগত প্রভাব হ্রাস, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং একটি টেকসই শক্তি ভবিষ্যৎ। সৌর অবকাঠামো, সহায়ক নীতি এবং প্রযুক্তিগত অগ্রগতিতে ক্রমাগত বিনিয়োগ বাংলাদেশে সৌরশক্তির সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে তুলবে। পাশাপাশি বাংলাদেশে অন-গ্রিড সৌরবিদ্যুতের সম্ভাবনা অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক। ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে অবদান রাখার জন্য কিছু মূল শর্ত পূরণের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে যা পূরণে সরকার ইতোমধ্যে কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে যেমন (১) সরকারি সহায়তা : বাংলাদেশ সরকার অন-গ্রিড সৌরশক্তিসহ নবায়নযোগ্য শক্তির প্রতি দৃঢ় প্রতিশ্রুতি দেখিয়েছে। এটি জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে সংযুক্ত বৃহৎ আকারের সৌর প্রকল্পগুলোর বিকাশ উৎসাহিত করার জন্য নীতি, প্রণোদনা এবং নিয়ন্ত্রক কাঠামো বাস্তবায়ন করেছে। (২) অনুকূল সৌরসম্পদ : বাংলাদেশ সারা বছর প্রচুর পরিমাণে সূর্যালোক পায়, এটি সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত। দেশের অনুকূল সৌর বিকিরণ মাত্রা সৌরশক্তি ব্যবহার এবং গ্রিডে সংযোজনের জন্য যথেষ্ট পরিমাণে রয়েছে। (৩) ক্রমবর্ধমান শক্তির চাহিদা : জনসংখ্যা বৃদ্ধি, নগরায়ণ এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন দ্বারা চালিত বাংলাদেশের শক্তির চাহিদা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। অন-গ্রিড সৌরবিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে পরিচ্ছন্ন ও টেকসই বিদ্যুৎ যোগ করে এ ক্রমবর্ধমান শক্তির চাহিদা মেটাতে সাহায্য করতে পারে। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে দেশে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের অসীম সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু কতগুলো বাস্তব সমস্যার কারণে সৌরবিদ্যুতের উন্নয়ন কাক্সিক্ষত গতিতে অর্জন করা সম্ভব হচ্ছে না। এর মধ্যে অন্যতম দুটি কারণ হলো ভূমি ও কারিগরি দক্ষতার অভাব। সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য বাংলাদেশে প্রচুর ভূমি রয়েছে যেখানে খুব সহজেই সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। কিন্তু ভূমির প্রয়োজনের ব্যাপারে সরকারের কোনো বৈজ্ঞানিক তথ্যনির্ভর নীতিমালা না থাকার কারণে এখানে যে যার সুবিধা মতো তথ্য বিতরণ করে যাচ্ছেন। এখানে মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিভাগ, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, সংশ্লিষ্ট কোম্পানি, কনসালট্যান্স এমনকি বুয়েটসহ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত শিক্ষকরাও কোনো বৈজ্ঞানিক বা গাণিতিক তথ্য দিতে পারছেন না। তিন একর ভূমি লাগবে। এটি নাকি ‘থাম রুল’। যেখানে এক মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র নির্মাণ করতে কয়েক কোটি টাকা লাগে সেখানে তার অন্যতম এবং অতি আবশ্যক উপাদান ভূমি কতটুকু লাগবে তার কোনো বৈজ্ঞানিক বা গাণিতিক ভিত্তি থাকবে না এরকম ভাবনা কতটুকু স্বাভাবিক! এ ভূমির কারণে অনেক উদ্যোক্তা আর্থ ও কারিগরি দক্ষতা এবং সক্ষমতা থাকার পরেও বছরের পর বছর বিদ্যুৎ ভবনের ছাদের ক্যান্টিনে খেতে ও খাওয়াতে বাধ্য হচ্ছে। অনেকের ধারণা ভূমি নির্ধারণের অস্বচ্ছ প্রক্রিয়াই সৌরবিদ্যুৎ উন্নয়নের অন্তরায়ের অন্যতম কারণ। নিচে ভূমি নিয়ে যেসব তেলেসমাতি হচ্ছে তা বিশেষ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও জনগণের সদয় জ্ঞাতার্থে বিনয়ের সঙ্গে নিজ দায়িত্বে উপস্থাপন করলাম। আমি এ ব্যাপারে বিদ্যুৎ বিভাগ ও বোর্ডের ওপর থেকে নিচের সংশ্লিøষ্ট সব কর্মকর্তা, বিশেষজ্ঞ, বুয়েট ও বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সৌরবিদ্যুৎ সংশ্লিষ্ট সম্মানিত শিক্ষকবৃন্দ, বিভিন্ন কনসালট্যান্স ও বাংলাদেশে কাজ করছে এরকম চীন, ভারত ও শ্রীলঙ্কার বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে কথা বলেছি। সবাই ভূমির ব্যাপারে ফিসি ফিসি। কারোরই কোনো সুস্পষ্ট ও সুনির্দিষ্ট উত্তর নেই। সবাই ‘থাম রুল’-এর কথা বলে। কিন্তু তথাকথিত থাম রুলটির ভিত্তি কী, এর বৈজ্ঞানিক বা গাণিতিক যৌক্তিকতা কতটুকু তার কোনো সুনির্দিষ্ট বক্তব্য কারও কাছ থেকেই পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু কেন জানি কোনো গোপন বা অস্পষ্ট কারণে সবার মধ্যে এই থাম রুল-এর ব্যাপারে এক ধরনের ঐক্যমত্য বিরাজ করত। যা অনেকের মতে জনস্বার্থে সুস্পষ্টকরণ করা দরকার। নিচে এ তথাকথিত ‘থাম রুল’-এর একটি বিশ্লেষণ দেওয়া হলো : সবাই বলছেন এ থাম রুলটি সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র বাণিজ্যিকভাবে শুরু করা থেকেই ব্যবহার করে আসা হচ্ছে। এ ব্যাপারে আমাদেরও কোনো দ্বিমত নেই। কারণ বাণিজ্যিকভাবে ১৯৮০ সাল থেকে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র বিশ্বব্যাপী নির্মাণ করা শুরু হয়েছে। তখন সৌরবিদ্যুৎ প্যানেলের দক্ষতা ছিল ১০-১৪%। অর্থাৎ সূর্যরশ্মি (ইরাডিয়েন্স) থেকে এ পরিমাণ সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব ছিল। ফলে তখন ৩.১০ বর্গমিটারবিশিষ্ট প্রচলিত একটি সৌর প্যানেল থেকে সর্বোচ্চ সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন হতো ১০০-১২৫ ওয়াট পি। তার মানে ১৯৮০ সালে এক মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ১০০ ওয়াটের প্যানেল ব্যবহার করতে হতো ১০ হাজারটি এবং এর জন্য শুধু প্যানেল বসাতেই জায়গা লাগত সাত একরের বেশি। পরবর্তিতে ২০১০ সালের দিকে ১০০ ওয়াটের প্যানেলের জায়গায় ৩০০-৩৫০ ওয়াটের প্যানেল বাজারে আসে এবং বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার শুরু হয়। সম্ভবত তখন থেকে এক মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য এ অতি প্রিয় তিন একর ভূমি ব্যবহারের থাম রুলটি প্রচলিত হতে শুরু করে। গত এক দশকে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে বিপ্লব হয়ে গেছে। বিশেষ করে ২০২০ সালের পর থকে। এখন বাই-ফেশিয়াল থিন ক্রিস্টালাইন এন টাইপ এইচজেটি প্রযুক্তির সৌর প্যানেল বা মডিউল বাজারে চলে এসেছে যা হট কেকের মতো খোলা বাজারে বিক্রি হচ্ছে। এখন একটি সৌর প্যানেলের দক্ষতা ২৩.১৭% অতিক্রম করেছে। পূর্বেকার ৩.১০৬ বর্গমিটার একটি এন-টাইপ-এইচজেটি ৭২০ ওয়াট মডেল বাই-ফেশিয়াল প্যানেল পুকুর বা পানির উপরে ৮২০ ওয়াটের বেশি সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে। এখন এক মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে এন-টাইপ- এইচজেটি ৭২০ ওয়াট মডেল বাই-ফেশিয়াল প্যানেল লাগবে ১ হাজার ২২০টি। ১৯৮০ সালে ১০ হাজারটি প্যানেলের জন্য ভূমি লাগত ৩১ হাজার বর্গমিটার বা সাত একরের বেশি। পরে ২০১০ সালের পরে বাজারে ২০% দক্ষতার প্যানেল আসে যার উৎপাদন ক্ষমতা ৩০০-৩৫০ ওয়াটে উন্নীত হয়। বাংলাদশে ইতিপূর্বে স্থাপিত প্রায় সব প্যানেলের আউটপুট এরকম। এক মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করতে ৩০০ ওয়াট পি-এর প্যানেল লাগে প্রায় ৩ হাজার ৩৩৪টির মতো, যার জন্য শুধু প্যানেল বসাতেই ভূমির প্রয়োজন ছিল ১০ হাজার ৩৫৪ বর্গমিটার এবং অন্যান্য প্রয়োজনসহ মোট ভূমি লাগত ৩.২২ একর। কাজেই পাওয়া গেল তথাকথিত ‘থাম রুল’-এর উৎস! কিন্তু এখন ২০২৪ সালে এসে এক মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে প্যানেল লাগবে ১ হাজার ২২০টি এবং যার জন্য জায়গা লাগবে ৩ হাজার ৮০০ বর্গমিটার। তার মানে আধুনিক প্রযুক্তিতে এক মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করতে প্যানেল বসাতে জায়গা লাগবে মাত্র ০.৯৪ একর। যদি ইনভার্টার লসের জন্য আরও ৫% প্যানেল বেশি রাখা হয় তাহলে মোট জায়গা লাগবে ০.৯৮ একর। ছায়া থেকে মুক্তি ও অন্যান্য ব্যবহারের জন্য যদি ২০% ভাগ অতিরিক্ত ভূমি রাখা হয় তাহলে সর্বমোট প্রতি মেগাওয়াটের জন্য সর্বোচ্চ ভূমি লাগবে ১.১৮ একর। ভূমির এ হিসাবটি সম্পূর্ণ বিজ্ঞান ও গাণিতিক বাস্তবতা সম্মত। এ ব্যাপারে যে কোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলাযোগ্য। এখানে আরও উল্লেখযোগ্য বর্তমানে সৌরবিদ্যুৎ প্রযুক্তিতে ইরাডিয়েন্স বা বিকিরণ না হলেও সূর্যের অ্যালবেডো বা ডিফিউজট আলোতে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন হতে পারে। এ সত্যতা ও বাস্তবতা এবং পরীক্ষিত প্রয়োগের ওপর আন্তর্জাতিক এনার্জি এজেন্সির ২০২১ সালের একটি প্রতিবেদন আছে, যার সূত্র হলো- আই ই এ-পিভিপিএস-টি ১৩-১৪:২০২১। কারও কাছে এর চেয়ে বেশি তথ্য থাকলে দয়া করে প্রতিবেদনটি ইন্টারনেট থেকে দেখে নিতে পারেন। কারণ জ্ঞানের উৎস এখন আর কারও কুক্ষিগত নয়! তবে এ তিন একর থাম রুলে সুবিধা নিচ্ছে পুরনো প্রযুক্তির কম আউটপুটসম্পন্ন প্যানেল, যার বাজারজাত করছে সেসব ব্যবসায়ীরা। কারণ তারা পুরনো প্যানেল ব্যবহার করার সুবর্ণ সুযোগ পেয়ে যাচ্ছে। তারা সম্মিলিতভাবে চাচ্ছে না বাংলাদেশের সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে নতুন প্রযুক্তির প্যানেল প্রবেশ করুক। এটিও রিকন্ডিশন্ড গাড়ি ও কলকারখানার যন্ত্রপাতি দিয়ে বাজার সয়লাব করার মতো একটি সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র।

পৃথিবীর অনেক দেশের অনেক জমি আছে কিন্তু পর্যাপ্ত সূর্যের আলো বা বিকিরণ নেই। তাই তারা বেশি বেশি জমি ব্যবহার করলে কোনো সমস্যা হয় না। আমাদের প্রচুর সূর্যের আলো বা বিকিরণ আছে কিন্তু তেমন উপযোগী জায়গা নেই। ফলে আমাদের কম জমিতে যত বেশি সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায় তার প্রতি অগ্রাধিকার দিতে হবে। আমাদের অনেক জলাভূমি আছে যেখানে খুবই যুৎসই প্রযক্তি ব্যবহার করে ব্যাপক হারে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। আমাদের প্রচুর উচ্চশিক্ষিত মেধাবী প্রকৌশলী ও কারিগরি বিশেষজ্ঞ আছেন, কিন্তু সঠিক সময়ে সঠিক ও লাগসই সিদ্ধান্ত নিতে তারা খুবই লাজুক। সবসময় এক ধরনের হীনমন্যতা এবং জটিলতায় ভোগেন এবং উপরের দিকে তাকিয়ে থাকেন। ব্যক্তিস্বার্থ না থাকলে স্বিদ্ধান্ত নিতে এড়িয়ে যান বা অহেতুক কালক্ষেপণ করেন। হ্যাঁ বলাতে হলে লোভ বা ভয় দেখাতে হয়। ‘হ্যা’-এর পক্ষে ১০টি যুক্তি থাকলেও তা মানতে চায় না, আবার ‘না’-এর পক্ষে একটি যুক্তি থাকলেই চটজলদি সিদ্ধান্ত নিতে পিছপা হয় না।

আমাদের একটি জটিল সমস্যা হলো- যা জানি না তা মানতে রাজি না। তাই এ ধরনের আমলাতান্ত্রিক জটিলতা নিরসনে দেশের জনগণের স্বার্থে ও সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে যথোপযুক্ত গতি আনার জন্য বর্তমান প্রযুক্তি ও বাজারে প্রচলিত সৌরবিদ্যুৎ প্যানেল, ইনভার্টার, ট্রান্সফরমার ও আনুষঙ্গিক ইকুইপমেন্টের উৎপাদনকারীদের ঘোষিত ও প্রত্যায়িত সনদের ভিত্তিতে প্রতি মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য কি পরিমাণ জমি লাগে বা লাগবে তা জরুরি ভিত্তিতে নির্ধারণ করা জাতীয় স্বার্থে অতীব প্রয়োজন। তাই বোদ্ধাজনদের প্রস্তাব হলো তিন সদস্যবিশিষ্ট উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি কমিটি করে দেওয়া হোক। তবে শর্ত থাকবে যে, এ কমিটিতে যারা থাকবেন তারা কোনো অবস্থাতেই সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র অনুমোদন প্রক্রিয়ায় সংযুক্ত থাকবেন না। এ কমিটি ৩-৫ মাসের সার্বক্ষণিক মেয়াদের হবে। তিন সদস্যের মধ্যে একজন তড়িৎ/ সৌর, একজন সিভিল ও একজন আর্কিটেক্ট হতে হবে। এ কমিটি ভারত, চীন, জাপান ও কোরিয়ার অন্তত তিনটি করে সর্বোচ্চ ১৫টি সৌর প্যানেল ও দুটি করে সর্বোচ্চ ১০টি ইনভার্টার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের চলমান উৎপাদন লাইন সরেজমিনে পরিদর্শন করবেন। তবে কোনো অবস্থাতেই বিদ্যমান বা প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে এমন কোনো সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র পরিদর্শন করতে পারবেন না। কারণ তাদের ব্যবহৃত প্রযুক্তি সর্বশেষ না-ও হতে পারে। যার ফলে তথ্যবিভ্রাটের সমস্যা হতে পারে। এ কমিটির কোনো সভাপতি থাকবে না এবং সবাই যুগ্মসচিব বা প্রধান/উপপ্রধান প্রকৌশলী পদমর্যাদার হবেন। তার মধ্যে সর্ব কনিষ্ঠজন প্রশাসনিক ও সমন্বয়ের দায়িত্ব পালন করবেন। প্রতি সদস্য নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আলাদা প্রতিবেদন তৈরি করে একই দিনে ও সময়ে সরাসরি বিদ্যুৎ সচিব বরাবর দাখিল করবেন, যিনি তা গ্রহণ ও তাৎক্ষণিক প্রকাশ করে তার ভিত্তিতে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গড় নির্ধারণ করে তৎপরবর্তী ৭ কর্মদিবসের মধ্যে নির্দেশনা তৈরি করে দেবেন। এ কাজটি করে দিতে পারলে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে বছরে অন্তত ১০০ কোটি টাকার সাশ্রয় হবে এবং বছরে ৩০০ থেকে ৪০০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। এ বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সর্বাত্মক দৃষ্টি কাম্য।

                লেখক : স্বতন্ত্র চিন্তাদর্শী ও কর্মী

এই বিভাগের আরও খবর
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
সর্বশেষ খবর
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম