শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

ভারতবিদ্বেষী রাজনীতির আসল স্বরূপ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতবিদ্বেষী রাজনীতির আসল স্বরূপ

গল্প, উপন্যাস, নাটক, সিনেমায় ভিলেন চরিত্র অতি আবশ্যক। ভিলেন না থাকলে নায়কের মূল্য বোঝা যায় না, যেমন রাত না থাকলে দিনের মূল্য বোঝা যায় না। ভিলেন চরিত্রকে ঘৃণা করলেও তার সরব উপস্থিতিতে মানুষ উত্তেজনা ও উদ্দীপনা বোধ করে। ভিলেন না থাকলে সবকিছু পানসে মনে হয়। ভিলেন চরিত্রে গোঁয়ার্তুমি, নীতি-আদর্শহীনতা, দ্বিমুখী আচরণসহ অসুর শক্তির বহিঃপ্রকাশের সঙ্গে চক্রান্তে ষড়যন্ত্রে ভরপুর থাকে। যা কিছু শুভ, সুন্দর, সৎ ও মানবকল্যাণের, তার সবকিছুরই বিপরীতে থাকে ভিলেনের অবস্থান। সব জায়গায় বা মঞ্চে প্রথমদিকে ভিলেনের উত্থান দেখা যায়। তাতে মানুষ চমকে যায়। কিন্তু পেশি ও পশুশক্তির বলে সবকিছুকে যখন তুচ্ছজ্ঞান করতে থাকে তখন ধীরে ধীরে কখন যে নিজের করুণ পরিণতির দিকে ধাবিত হয় তা ভিলেন নিজেও বুঝতে পারে না। যখন বুঝতে পারে পরাজয় আসন্ন, তখন সে সবকিছু নষ্ট ও নস্যাৎ করার অপচেষ্টায় মেতে ওঠে। শুধু নাটক-সিনেমা নয়, যুগে যুগে বিশ্বের সব প্রান্তেই রাষ্ট্র ও রাজনীতিতে ভিলেনের আগমন এবং করুণ প্রস্থান ঘটতে দেখা যায়। গত শতকের ষাট, সত্তর ও আশির দশকে এশিয়া-আফ্রিকা রাষ্ট্র ও রাজনীতিতে ভিলেন হিসেবে সামরিক শাসকদের আবির্ভাব ঘটে। কিন্তু শেষটা কারও ভালো হয়নি। পাকিস্তানের আইয়ুব খান, ইয়াহিয়া খান, জিয়াউল হক, বাংলাদেশের জিয়া-এরশাদ, চিলির জেনারেল পিনোশে, ইন্দোনেশিয়ার সুহার্তু ও ফিলিপাইনের ফার্দিনান্দ মার্কোস, সবারই প্রস্থান প্রায় একই রকম করুণ পন্থায় ঘটেছে। যেমনটি দেখা যায় নাটক-সিনেমার ভিলেনের বেলায়। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের জামায়াত, মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলামসহ কট্টর বামপন্থিরা যদি ভিলেনের ভূমিকায় পাকিস্তানি গণহত্যার সহযোগী না হতো তাহলে ৩০ লাখ মানুষকে নির্মম নৃশংস গণহত্যার শিকার হতে হতো না। দেশীয় এ ভিলেন গোষ্ঠী তখন মুক্তিযুদ্ধ ও আমাদের স্বাধীনতার আকাক্সক্ষাকে অত্যন্ত জঘন্যভাবে ভারতের ষড়যন্ত্র হিসেবে আখ্যা দিয়ে সবকিছুতে ভারত ভূত ও ভারতবিদ্বেষী ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। তবে ভারতবিদ্বেষী রাজনীতি শুরু হয় সেই ১৯৪৭ সাল থেকে। বর্তমান সময়ে এখন ওই একাত্তরের একই গোষ্ঠী ও তাদের উত্তরসূরিরা বাংলাদেশের মানুষের জন্য কল্যাণকর কোনো ইস্যু না পেয়ে পুরনো সেই ভারতবিদ্বেষী ভিলেনের রাজনীতি শুরু করায় আবার পেছনের কথা বলতে হবে বিধায় এত বড় একটা ভূমিকা দিতে হলো। পাকিস্তান আমলে আমরা যখন ভাষা রক্ষার দাবি জানালাম তখন সঙ্গে সঙ্গে পাকিস্তানি শাসকবর্গ ও তাদের এদেশীয় দোসর জামায়াত-মুসলিম লীগ চিৎকার করে বলতে লাগল এটা ভারতের চক্রান্ত। এটা যারা করছে তারা পাকিস্তানের শত্রু এবং ভারতের দালাল। তারপর যখন চাকরি-বাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ, উন্নয়ন প্রকল্প ইত্যাদির বিষয়ে সমান অধিকার চেয়েছি তখনো বলা হয়েছে এগুলো সব ভারতের ষড়যন্ত্র। পঞ্চাশের দশকের শুরুতে বাংলাদেশের মানুষ কর্তৃক বিপুল ভোটে নির্বাচিত যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করা হলো এই অভিযোগে যে, এ সরকার পাকিস্তানের সংহতির শত্রু ও ভারতের দালাল। ১৯৫৪ থেকে ফিরে ২০২৪-এর ওপর চোখ রাখলে একই চিত্র দেখবেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর আজকেও বাংলাদেশের জামায়াত-বিএনপি ও অতি বামেরা প্রায় একই ভাষায় বলছে এ নির্বাচনে ভারতের চক্রান্তে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছে। ন্যায্যতা ও অন্যায্যতার কথা অথবা রাষ্ট্রের সংবিধান ও আইন অথবা যুক্তি নয়, সবকিছুতে তারা ভারতের কারসাজি ও হাত দেখতে পায়। তারা বুঝতে অক্ষম, এর মাধ্যমে তাদের চরম অক্ষমতারই বহিঃপ্রকাশ ঘটছে। ষাটের দশকে রবীন্দ্রনাথকে নিষিদ্ধ করা এবং বাঙালির স্বাধীনতার ম্যাগনাকার্টা ছয় দফার বেলায়ও পাকিস্তান শাসকবর্গ ও তাদের এদেশীয় সঙ্গী জামায়াত-মুসলিম লীগাররা একই ভাষায় একই কথা বলেছে। এবার একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াত-মুসলিম লীগের নেতারা কী বলেছেন তার কিছু উদাহরণ তুলে ধরি। সবাই জানেন দৈনিক সংগ্রাম জামায়াতের নিজস্ব পত্রিকা। তাই অন্য কোনো পত্রিকা নয়, সেই সময়ের দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকা থেকে কিছু খবর ও প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি তুলে ধরি। ৮ এপ্রিল ১৯৭১, পূর্ব-পাকিস্তান জামায়াতের একটি বিবৃতি- এদিন দৈনিক সংগ্রামের প্রথম পৃষ্ঠায় চার কলামজুড়ে ছাপা হয়। তাতে বলা হয়, ‘পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ দেশের সার্বভৌমত্ব নিয়ে সাম্রাজ্যবাদী ভারতকে ছিনিমিনি লেখতে দেবে না, পূর্ব-পাকিস্তানের জনগণ সশস্ত্র অনুপ্রবেশকারীদের যে কোনো স্থানে দেখামাত্র খতম করে দেবে।’ এখানে সশস্ত্র অনুপ্রবেশকারী বলতে মুক্তিযোদ্ধাদের বোঝানো হয়েছে। ১২ এপ্রিল ১৯৭১, দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় জামায়াতপ্রধান গোলাম আযমের ভাষণ থেকে অংশবিশেষ ছাপা হয়। তাতে বলা হয়, ‘ভারত সশস্ত্র অনুপ্রবেশকারীদের প্রেরণ করে কার্যত পূর্ব-পাকিস্তানের দেশপ্রেমকে চ্যালেঞ্জ করেছে এবং ভারত পূর্ব-পাকিস্তানকে দাসে পরিণত করতে চায়।’ ৬ মে ১৯৭১, দৈনিক সংগ্রামের সম্পাদকীয়তে বলা হয়- ‘দুনিয়ার সামনে ইতোমধ্যেই এটা প্রমাণিত হয়ে গেছে যে, আসলে তথাকথিত মুক্তিবাহিনী হচ্ছে হিন্দুস্তানি অনুপ্রবেশকারী ও তাদেরই নিয়োজিত চর।’ নব্বই দশকের শুরুতে বিএনপি কর্তৃক নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি আবদুর রহমান বিশ্বাস শান্তি কমিটির সভায় যে বক্তব্য দেন সেটি ১৯৭১ সালের ১৮ জুলাই দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় ছাপা হয়। ৪ সেপ্টেম্বর ১৯৭১, দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় ছাপা হয় মতিউর রহমান নিজামী বলেছেন, ‘ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান ভারতীয় এজেন্ট।’ সবাই জানেন সাতজন বীরশ্রেষ্ঠর মধ্যে মতিউর রহমান একজন। কয়েকটি মাত্র উদ্ধৃতি তুলে ধরলাম। তাদের সব কথা ও কাজে মনে হবে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশের মানুষ চায়নি, ওটা ছিল ভারতের চক্রান্ত।

এবার একটু ফার্স্ট ফরোয়ার্ড করে ১৯৭৫ সালের পরের ঘটনায় আসি। প্রথম সামরিক শাসক ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান এহেন জামায়াত ও মুসলিম লীগের সবাইকে আবার বাংলাদেশে রাজনীতি করার আনুষ্ঠানিক সুযোগ করে দেওয়া শুধু নয়, মুসলিম লীগ আর চরম মুক্তিযুদ্ধবিরোধী উগ্র বামদের নিয়ে বিএনপি গঠন করলেন।

পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধার আন্দোলনকারী জামায়াতের প্রধান গোলাম আযমকে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশে আসার অনুমতি দেন, যদিও গোলাম আযম পূর্ব-পাকিস্তান পুনরুদ্ধার আন্দোলন কখনো বাতিল করেননি। প্রতিষ্ঠাকালে প্রথম সারির নেতা কারা ছিলেন এবং একাত্তরে তাদের ভূমিকা কী ছিল তার দিকে নজর দিলে বিএনপির ভারতবিদ্বেষী রাজনীতির আসল শেকড় চেনা যাবে।

শাহ আজিজুর রহমান, আবদুল আলিম, মসিউর রহমান যাদু মিয়া, মির্জা হাফিজ, কাজী জাফর, আবদুর রহমান বিশ্বাসসহ আরও অনেকেই যারা বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন নেতৃত্বে ছিলেন তাদের বেশির ভাগই পাকিস্তানিদের সহযোগী ছিলেন এবং মুক্তিযুদ্ধকে ভারতের কারসাজি ও ষড়যন্ত্র হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তাদেরই ব্রেনচাইল্ড হচ্ছে বিএনপি। সুতরাং শেকড়ের টানেই দলগতভাবে বিএনপির মনোজগৎ ও চিন্তা-চেতনা ভারতবিদ্বেষী রাজনীতিতে ঠাসা থাকবে সেটাই স্বাভাবিক। দুঃখজনক হলেও সত্য, বিএনপি নতুন প্রজন্মের নেতা-কর্মীরা প্রতিষ্ঠাতাদের ব্যর্থ রাজনীতির গ্লানি থেকে বের হতে পারেনি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের চরম বিরোধিতা ও ২০০১-০৬ মেয়াদে জামায়াতি নেতাদের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রিত্ব দেওয়ার মধ্য দিয়ে জামায়াত-বিএনপির পারস্পরিক সম্পর্কের শেকড় ও গভীরতা সবার কাছেই স্পষ্ট হয়ে গেছে। ২০১১ সালের ১৯ অক্টোবর রোডমার্চ শেষে চাঁপাইনবাবগঞ্জের জনসভায় বেগম খালেদা জিয়া বলেন, নিজামী, মুজাহিদ, সাঈদী স্বাধীনতাবিরোধী নয়, (সময়কাল ২০ অক্টোবর ২০১১)। বিএনপি সরকারের মন্ত্রী মুজাহিদ প্রকাশ্যে বলেন, একাত্তরে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি, ওটা ছিল ভারতের ষড়যন্ত্র। পাকিস্তানি স্বার্থরক্ষায় পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের পৃষ্ঠপোষকতা ও সহায়তায় ২০০১-০৬ মেয়াদের জামায়াত-বিএনপি সরকার ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে রাজ্যগুলোর সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী বিদ্রোহী গোষ্ঠীকে বাংলাদেশের মাটিতে আশ্রয়-প্রশ্রয়সহ সব রকমের সহযোগিতা প্রদান করে, যার প্রমাণ পাওয়া যায় ২০০৪ সালের পয়লা এপ্রিল চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক  অস্ত্রের চোরাচালান ধরা পড়ার মধ্য দিয়ে। এই যে ভারতবিদ্বেষী রাজনীতি, এটা যে বাংলাদেশের বৃহত্তম মানুষের স্বার্থে নয় সেটা বিএনপির দ্বিমুখী আচরণ দেখেই বোঝা যায়। ভারতবিদ্বেষ থেকে একেবারে ভারতের কাছে নতজানু হওয়ার দুটি উদাহরণ দিই। ২০১৫ সালে অথবা ২০১৪ সালের শেষ দিকে ভারতের বিজেপি সরকারের প্রথম পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ ঢাকা সফরে আসেন। তখন বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপির নেতারা হোটেলে ছুটে যান সুষমা স্বরাজের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে। বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী। কূটনৈতিক শিষ্টাচার অনুসারে বিদেশি কোনো মন্ত্রী বাংলাদেশে সফরে এলে এবং তিনি যদি চান তাহলে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন অথবা তার পক্ষে নির্ধারিত স্থানে গিয়ে সাক্ষাৎ করতে পারেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বেলায় সাক্ষাৎ লাভের জন্য বিদেশি একজন মন্ত্রীর কাছে হোটেলে ছুটে যাওয়া শুধু নয়, দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করার পর সাক্ষাৎ লাভ ছিল লজ্জাজনক নতজানু নীতিরই বহিঃপ্রকাশ। আবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন বাংলাদেশ সফরে আসেন তখনো বেগম খালেদা জিয়া দলবল নিয়ে ছুটে গেছেন তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য। তখন আনন্দবাজার পত্রিকায় খবর বের হয় এই মর্মে যে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বেগম খালেদা জিয়ার কাছে তিনটি বিষয়ে জানতে চান। প্রথমত, ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলার অধিকতর তদন্ত হলে তাতে বিএনপি সহযোগিতা করবে কি না। দ্বিতীয়, জামায়াতের সঙ্গে ভবিষ্যতে বিএনপির সম্পর্ক কেমন হতে পারে। তৃতীয়, ২০১২ সালে ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির ঢাকা সফরের সময় পূর্বনির্ধারিত সাক্ষাৎকার বেগম খালেদা জিয়া কী কারণে বাতিল করেছিলেন। এসব প্রশ্ন নিশ্চয় একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য সুখকর ছিল না। সুতরাং বিএনপির ভারতবিদ্বেষী রাজনীতির কারণ ও স্বরূপ বাংলাদেশ এবং ভারতের সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে নীতিনির্ধারক কারও জানতে-বুঝতে বাকি নেই। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বয়কটের মাধ্যমে সব হারিয়ে বিএনপি আবার স্বরূপে আবির্ভূত হয়েছে। জামায়াতকে দাওয়াত দিয়ে ইফতারি খাওয়াচ্ছে। সুতরাং বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রিজভীর ভারতীয় চাদর পোড়ানোর উদ্দেশ্য কারও বুঝতে বাকি নেই। নিতান্ত সরল অর্থ, অতি পরিষ্কার। বহু পুরনো ভাব, নব আবিষ্কার (রবীন্দ্রনাথ-হিংটিং ছট)। ভারত থেকে যা বাংলাদেশে আসে তার প্রায় শতকরা ৯০ ভাগ খাদ্যদ্রব্য জাতীয়। জিরা, আদা, পিঁয়াজ, রসুন, তেজপাতা ইত্যাদি ভারত থেকে না এলে এসব বাংলাদেশের মানুষকে চার-পাঁচ গুণ দামে কিনতে হবে। ভারতীয় ভিসা সেন্টারে গেলে বাস্তবতা বোঝা যায়। তাই ভারতীয় পণ্য বয়কটের মধ্যে বাংলাদেশের মানুষের কোনো স্বার্থ আছে কী? সুতরাং বাংলাদেশের রাজনীতিতে ভিলেন না হতে চাইলে তাদের বাস্তবতা বুঝতে হবে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ