শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ জুন, ২০২৪ আপডেট:

জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচার চেষ্টা করতে হবে

সৈয়দ নজরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচার চেষ্টা করতে হবে

পৃথিবীর সামান্য খরতাপেই যখন জীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে তাহলে জাহান্নামবাসীর অবস্থা কী হবে সময় থাকতে ভেবে দেখা আবশ্যক। আল্লাহ সুবহানুতায়ালা আমাদের সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন- “হে মুমিনগণ তোমরা আগুনকে ভয় কর যা কাফেরদের জন্য বরাদ্দ। তাই তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রসুলের আনুগত্য কর যাতে তোমরা কৃপালাভ করতে স্বীয় প্রতিপালকের ক্ষমা পেতে পার। ধাবিত হতে পার স্বীয় প্রতিপালকের ক্ষমার দিকে এবং সেই জান্নাতের দিকে যার বিস্তৃতি আসমান ও জমিনের ন্যায়। মুক্তাকি হতে পারলে এটাই প্রাপ্য হবে” (আল-ইমরান ১৩১-১৩৩)। তাই আসুন পৃথিবীর মোহ ত্যাগ করে আল্লাহর আনুগত্য অর্থাৎ আল্লাহর আদেশ পালন ও নিষেধাবলি মান্য করে আগুন থেকে বাঁচার চেষ্টা করি।

আগুন থেকে বাঁচা এই জন্য উচিত, কারণ জাহান্নাম এক ভয়ংকর জায়গা, আল্লাহ ও পরকাল অবিশ্বাসীদের ঘর। যার অধিবাসী আল্লাহর সবচেয়ে নিকৃষ্ট সৃষ্টি শয়তান ও তার অনুসারীরা। আল্লাহ ইবলিশকে বলেছেন, আমি অবশ্যই তোমাকে এবং তোমাকে যারা অনুসরণ করবে তাদের জাহান্নামে দেব। তাই আমরা কোনো অবস্থাতেই ইবলিশের ধোঁকায় যেন না পড়ি সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আগুনকে ভয় করার আরেকটি কারণ- এটা ফেরাউন- হামান, কারুন এবং উবাই ইবনুল কাআবদের ঘর তারাসহ যেসব মন্দ সৃষ্টি আল্লাহর আছে তাদের ঘর। এটা ছাড়া আবদুল্লাহ ইবনে উবাই ও তার সাথীদের ঘর যারা এই উম্মতের মুনাফিক। এরাই আগুনের জ্বালানি, আমরা যেন কোনো অবস্থাতেই কুফরি না করি সেদিকে সচেষ্ট থাকতে হবে। কারণ এদের অবস্থান দোজখের সবচেয়ে নিচু স্থানে। এটা হচ্ছে আল্লাহর শাস্তির ঘর, তাই এটা আল্লাহর দয়া থেকে অনেক দূরে। এটা কিয়ামতের দিনে আসবে যাতে থাকবে ৭০ হাজার শিকল আর প্রত্যেক শিকল ৭০ হাজার ফেরেস্তা ধরে রাাখবে। সহিহ হাদিস থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, আদম সন্তানের জ্বালানো আগুন জাহান্নামের আগুনের ৭০ ভাগের একভাগ। এ কথা শুনে সাহাবিরা বলে ওঠলেন, হে আল্লাহর রসুল দুনিয়ার আগুনই তো যথেষ্ট ছিল। তিনি বললেন, এর আরও ৬৯টা অংশ আছে যার প্রতিটি এ আগুনের সমতুল্য। সহিহ হাদিসে নবী (সা.) বলেছেন, ওইদিন ইহুদি ও নাসারাদের জিজ্ঞাসা করা হবে- তোমরা কী চাও? তারা বলবে, হে আমাদের রব! আমাদের পান করতে দিন। আমাদের তৃষ্ণা মেটান। তখন তাদের জাহান্নামের দিকে নেওয়া হবে, যেটা একটা মারাজ এর মতো যার এক অংশ অন্য অংশকে ধ্বংস করছে। তারপর তারা আগুনের মধ্যে পড়বে। কিয়ামতের দিন হবে ৫০ হাজার বছরের ন্যায়। যারা ৫০ হাজার বছর দাঁড়িয়ে থাকবে তাদের পেট ক্ষুধার্ত গলা পিপাসায় কাতর। অতঃপর যাদের আগুনে নিক্ষেপ করা হবে সেখানে তারা খাদ্য ও পানীয় চাইবে কিন্তু আগুন ছাড়া কিছুই পাবে না। তাদের খাদ্য হবে জাককুম, এটা কষাটে গাছের ফল অপ্রীতিকর স্বাদযুক্ত, অসহ্য দুর্গন্ধযুক্ত এরূপ অখাদ্য। তারা এটা খাবে তাদের অপছন্দ হওয়া সত্ত্বেও কিন্তু এতে তাদের পেটও ভরবে না, তৃষ্ণাও মিটবে না। অপর হাদিসে রসুল (সা.) বলেছেন, আল্লাহকে ভয় কর যেভাবে ভয় করা উচিত। শোনা জাক্কুমের এক ফোঁটা পানি যদি দুনিয়ার সাগরে পড়ে তাহলে এটা পৃথিবীকে ও তার অধিবাসীদের নষ্ট করে ফেলবে (নাসাঈ তিরমিজি হতে বর্ণিত)। এ চলমান শাস্তির শেষ নেই। এটা থামবে না, তখন তারা হাতাশ হয়ে যাবে। প্রতিবার তাদের চামড়া বদলে দেবেন যাতে তারা যন্ত্রণা ভোগ করতে পারে। নিশ্চয়ই আল্লাহ পরাক্রমশালী ও হাকিম। প্রতিবার আগুনে চামড়া জ্বললে, আগুনের তীব্রতা আল্লাহ আরও বাড়িয়ে দেবেন তখন তারা চিৎকার করতে থাকবে। এক সময় তারা জাহান্নামের পাহারাদারদের বলবে, তোমরা রবকে বল- এক দিনের জন্য শাস্তি কমিয়ে দেওয়া হোক। ফেরেস্তারা তাদের বলবে, এরূপ শাস্তি হবে তা জানাতে তোমাদের কাছে কোনো নবী দলিল প্রমাণসহ যায়নি। তখন তারা বলবে- হ্যাঁ, এসেছিল। ফেরেস্তারা তখন বলবে, তাহলে কাকুতি-মিনতি করে লাভ নেই। কারণ তোমরা আল্লাহ ও তার রসুলের কথা শোননি। একপর্যায়ে তারা জাহান্নামের মালিক ফেরেস্তাকে ডাকবে এবং বলবে হে মালিক ফেরেস্তা! তোমার রবকে বল আমাদের শেষ করে দিক, ধ্বংস করে দিক। ফেরেস্তা বলবে, তোমরা হচ্ছ মাকিফুন অর্থাৎ সত্য প্রমাণসহ তোমাদের কাছে যাওয়ার পরও তোমাদের বেশির ভাগ সত্য অপছন্দকারী। অতঃপর তারা মহাজগতের রবের দিকে ফিরবে। যিনি মহত্ত্ব ও মহিমার মালিক। যিনি ন্যায়পরায়ণ ও বিচারে ত্রুটিমুক্ত। তারা ডাকবে হে “আমাদের রব! আমাদের ভ্রষ্টতা আমাদের ওপর জয়ী ছিল, আমরা ছিলাম পথভ্রষ্ট জাতি। আমাদের রব। আমাদের মুক্তি দিন। আমরা যদি আবার কুফরি করি তাহলে আমরা অবশ্যই সীমা লংঘনকারী হব। আল্লাহ তখন তাদের বলবেন, কাতরাতে থাক আর আমার সঙ্গে কোনো কথা বলিও না। আমার বান্দাদের মধ্যে একটি দল ছিল যারা বলত, হে আমাদের প্রতিপালক, আমরা ইমান এনেছি, তুমি আমাদের ক্ষমা কর ও দয়া কর, তুমিই তো সর্বশ্রেষ্ঠ দয়ালু; কিন্তু তোমরা তাদের নিয়ে উপহাস করতে এত মাত্রায় যে আমাকে ভুলে গিয়েছিলে এবং তোমরা তাদের নিয়ে হাসিঠাট্টা করতে। আমি আজ তাদেরকে তাদের ধৈর্যের কারণে পুরস্কৃত করলাম, তারাই হলো সফলকাম (মুমিনুন-১০৬-১১১)।

লেখক : বীর মুক্তিযোদ্ধা

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি
এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস
মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস

২০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি
ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে সাতক্ষীরার দুই শিশু প্রতিনিধি
বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে সাতক্ষীরার দুই শিশু প্রতিনিধি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজিজুলের সেঞ্চুরিতে সিরিজ ড্র করল বাংলাদেশ
আজিজুলের সেঞ্চুরিতে সিরিজ ড্র করল বাংলাদেশ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে বিসিএস প্রভাষক পরিষদের মানববন্ধন
নীলফামারীতে বিসিএস প্রভাষক পরিষদের মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু
গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুরের নতুন জেলা প্রশাসক আজাদ জাহান
গাজীপুরের নতুন জেলা প্রশাসক আজাদ জাহান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীতে খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্ণফুলী নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে সাত দিনের আল্টিমেটাম
কর্ণফুলী নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে সাত দিনের আল্টিমেটাম

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি সন্তানদের সংবর্ধনা দিলো আবুল খায়ের গ্রুপ
জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি সন্তানদের সংবর্ধনা দিলো আবুল খায়ের গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

খাগড়াছড়ি কারাগার থেকে দুই হাজতির পলায়ন, গ্রেপ্তার ১
খাগড়াছড়ি কারাগার থেকে দুই হাজতির পলায়ন, গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমসহ ৬৭ জনের নামে মামলা
সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমসহ ৬৭ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে পুলিশ ফাঁড়ির উদ্বোধন
গাজীপুরে পুলিশ ফাঁড়ির উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার : মীর হেলাল
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১২০০ কোটি টাকা পাচারে সালমানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে ১৭ মামলা
১২০০ কোটি টাকা পাচারে সালমানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে ১৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউনাইটেড ফাইন্যান্স পেল বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড
ইউনাইটেড ফাইন্যান্স পেল বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আলী আমজদের ঘড়ির সামনে টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
আলী আমজদের ঘড়ির সামনে টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা