শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৪

রাজনৈতিক অর্থনীতির ক্রান্তিকাল

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
রাজনৈতিক অর্থনীতির ক্রান্তিকাল

বড্ড আশায় বুক বেঁধে আনন্দ অশ্রুতে সিক্ত হয়ে এ লেখা লিখছি। সবুজ ও তাজা তরুণরা দেশ, সমাজ ও অর্থনীতির আত্মধ্বংসে সম্মোহিত আধমরাদের ঘা মেরে জাগানোর যে অয়োময় প্রত্যয় প্রদর্শন করেছে তাতে ‘স্বাধীনতা সংগ্রাম’-এর ৫৩ বছর পর ‘মুক্তির সংগ্রাম’-এ বিজয় অর্জিত হয়েছে। তারা আমাদের আত্মবিশ্বাসের উদ্বোধন ঘটিয়েছেন। এই বিজয় রাজনৈতিক অর্থনীতির ক্রান্তিকাল উত্তরণে নতুন উদ্যম ও সাহস জোগাবে। এ বিজয়ে স্বার্থবাদী রাজনীতি নাস্তানাবুদ হয়েছে, এটি জাতিকে বিভক্তকরণের দীর্ঘদিনের একদেশদর্শিতা, ব্যক্তিবন্দনা, গোঁয়ার্তুমি, রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র, আত্মশ্লাঘা, অহংবোধ ও অপশক্তির অপব্যবহার এবং স্বার্থ হাসিলের জন্য রাজনৈতিক উৎকোচ প্রথার অতি অপব্যবহারের প্রতি প্রচন্ড চপেটাঘাত। এ বিজয় রাজনৈতিক স্বাধীনতার সঙ্গে স্বনির্ভর ও স্বয়ম্ভর অর্থনীতি গড়ে তুলতে আমাদের আত্মশক্তির অর্থবহ ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করবে। একই সঙ্গে এই জাগরণ দূরের ও কাছের ভূরাজনীতির ভায়রা ভাইদের কাছে আমাদের একক শক্তিমত্তার একটি শক্ত বার্তা পৌঁছবে। আমাদের সমস্যা আমরাই সমাধানে সক্ষম এটা প্রতিফলিত হবে। এই জাগরণ আমাদের রাজনৈতিক অর্থনীতি উন্নয়নে শক্তি ও সাহস জোগাবে। অর্থনৈতিক স্বয়ম্ভরতা অর্জন ব্যতিরেকে আঞ্চলিক রাজনৈতিক সার্বভৌমত্ব সুদৃঢ় করা সম্ভব নয় -  এই উপলব্ধির আজ বেশি প্রয়োজন। পারস্পরিক দোষারোপের দ্বার আমরাই আমাদের শত্রু হয়ে নয়, বিভেদ বিভাজন বিভ্রান্তি বিচ্যুতির পরিবর্তে অন্তর্ভুুক্তির চিন্তা ও চেতনায় জাগ্রত হওয়ার আহ্বান এবারের গণঅভ্যুত্থানের মর্মবাণী।

আপামর জনসাধারণ (সংবিধানের প্রস্তাবনার প্রারম্ভেই উল্লেখ মতো আমরা বাংলাদেশের জনগণ) যেখানে যে উদ্দেশ্য বিধেয় নিয়ে চরম আত্মত্যাগের মাধ্যমে যে রাজনৈতিক স্বাধীনতা অর্জন করেছে। সেটিকে স্বাধীনতার অব্যবহিত পর থেকেই দলীয় ও দুর্নীতিগ্রস্ত করণের দৃষ্টিভঙ্গিতে জলাঞ্জলি দেওয়ার আত্মঘাতী প্রয়াস প্রচেষ্টার কারণে অর্থনীতিকেই দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। স্বাধীনতার পর বিশেষ করে ১৯৭৪ এ সীমাহীন অর্থনৈতিক দুর্দশার কথা পরবর্তী প্রজন্ম জানে না। রাজনৈতিক অর্থনীতিতে সীমাহীন বঞ্চনা ও বৈষম্যের বিবরেই ১৯৪৭ এ ভারত বিভাগ এবং ১৯৭১-এ বাংলাদেশের অভ্যুদয়। ৫৩ বছর বয়সি সেই স্বাধীন বাংলাদেশে ‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে’ অর্ধ সহস্রাধিক (এখন পর্যন্ত অগণিত) প্রাণ দিতে হয়েছে। সম্ভাবনাময় অর্থনীতিকে শোষণের হাতিয়ার বানিয়ে, সুশাসন ও জবাবদিহি রহিত উন্নয়ন সংগীতের মূর্ছনায় দেশ, সমাজ ও রাজনীতিকে দুর্নীতির দাবানলে জ্বালানো ও পোড়ানো হয়েছে। মানবাধিকারের প্রশ্নে মূক ও বধির বানানো হয়েছে। নিজ সেনাপতি ম্যাকবেথের গ্রহে অতি নিরাপদ আতিথেয়তা গ্রহণকালে রাজা ডানকানকে ঘুমন্ত অবস্থায় হত্যা করা হলে খুনি ম্যাকবেথ দম্পতি আর কখনো ঘুমাতে পারেনি, এ কথা বলা কি অযৌক্তিক ও অসংগত হবে যে গণতন্ত্রের জন্য আজীবন লড়াকু নেতা নিজ হাতে গণতন্ত্রকে হত্যা করে থাকলে তার প্রজন্ম জাতি কি কখনো গণতন্ত্র ফিরে পাবে? কাফফারা আর কত দিতে হবে? বাকি রাত পোহাবার প্রেরণা নিয়ে নতুন প্রজন্মকে এগিয়ে আসতে হয়েছে। গোটা জাতিকে এবারের অগণিত শহীদানদের রক্তের ঋণ শোধ করার কোনো বিকল্প নেই। এবারের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়করা যথার্থই উচ্চারণ করেছেন ‘আর যেন কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয় এই বাংলায়’ সে লক্ষ্যে তারা রাষ্ট্রকে উপযুক্তভাবে মেরামতে মন দিয়েছেন।

রাষ্ট্র ও সরকারের মধ্যকার পারস্পরিক সম্পর্কের শোভন সংস্কার আজ অন্যতম দাবি। আগেও কম বেশি ছিল কিন্তু বিগত দেড় দশকে হয় সরকার রাষ্ট্রকে অধিগ্রহণ করেছে নয় রাষ্ট্র সরকারের মধ্যে বিলীন হয়ে গিয়েছে। ফলে রক্ষক ভক্ষকে পরিণত হয়েছে, রাজনৈতিক উৎকোচ দিয়ে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও ব্যবস্থাপনাকে সরকার নিজের কবজায় নিয়ে নিয়েছে। দান প্রতিদানে বড় বড় দানব তৈরি হয়েছে, সিন্ডিকেট সরকারকে এবং সরকার সিন্ডিকেটকে পারস্পরিক সুরক্ষা দান করে। এক ঝুড়িতে সব ডিম রাখার বিপদ জানা সত্ত্বেও সুযোগসন্ধানী চাটুকররাই, দলের লোকেরাই স্বৈরাচারকে খতম তারাবির আগেও অভয় দিয়ে ‘আমরা আপনার সঙ্গে আছি’ বলে নেক্সট ফ্লাইটে কাট মারেন। ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’-তে বঙ্গবন্ধুর একটি স্বগোতুক্তি আছে ‘অযোগ্য নেতৃত্ব, নীতিহীন নেতা ও কাপুরুষ রাজনীতিবিদের সঙ্গে কোনো দিন একসঙ্গে হয়ে দেশের কোনো কাজে নামতে নেই। তাতে দেশ সেবার চেয়ে দেশের ও জনগণের সর্বনাশই বেশি হয়।’  

রাজনৈতিক অর্থনীতির এই ক্রান্তিকালে মোটা দাগে দৃশ্যমান সমস্যাগুলো এ রকম অব্যাহত মূল্যস্ফীতি ও বৈদেশিক রিজার্ভের পতন, রাজস্ব সংগ্রহের স্বল্পতা, রপ্তানি ও রেমিট্যান্স প্রবাহের স্থবিরতা, পুঁজি পাচার, ব্যাংকিং খাতের বিশৃঙ্খলা, সর্বব্যাপী দুর্নীতি ও সরকারি ব্যয়ের অনিয়ম-অপচয়, জবাবদিহিহীনতার সংস্কৃতি এবং বৈদেশিক ও অভ্যন্তরীণ খাতের ঋণের সুদ পরিশোধের ক্রমবর্ধমান দায়। এ বছরের বাজেটে কালো টাকা বা অপ্রদর্শিত আয়কে ১৫ শতাংশ হারে কর দিয়ে বিনাপ্রশ্নে বৈধ করার প্রস্তাবিত সুবিধা অন্যায্য ও অনৈতিক। অর্থনীতিতে অনৈতিকতার বিষয় এত উদগ্র ও বেসামাল যে একটা নৈতিকতাহীন অর্থনৈতিক ব্যবস্থার দিকে এগিয়েছে দেশ। সর্বভুক অর্থনীতিতে ব্যয়ের বহর বাড়িয়ে পাছে টাকা লাগলে দেবে গৌরী সেন পরিস্থিতির সৃষ্টি করা হয়েছে। গৌরী সেন তো নিজের পকেটের টাকা দেবে না, হয় চাহিদা মাত্র বাহককে দেওয়ার দায়িত্ব পালনার্থে নিজ স্বাক্ষরে (ক্যাশলেসের স্লোগান দিয়েও) নগদ নোট ছাপিয়ে (এত সুন্দর প্রিন্টিং প্রেস আছে না!) নয়তো কঠিন শর্তেও ধার কর্জ করে (ভবিষ্যৎ অর্থনীতির সুদাসলের কিস্তির সুগার বা ডায়াবেটিস বাড়িয়ে হাইপো হলে ক্ষতি কী?) বর্তমানে মুচলেকা দানকারী খাতকের তাতে ব্যক্তিগত কিছু হবে না, ঋণভারে জর্জরিত হবে, মাজা ভেঙে যাবে ভবিষ্যৎ অর্থনীতির প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আমজনতার ঢল নামার এটিও একটি নেপথ্য কারণ।

জিডিপি, রিজার্ভ, রপ্তানি ও রেভিনিউ আয়ের হিসাবায়ন ও প্রক্ষেপণ প্রক্রিয়াকে এমনভাবে পরিবর্তন করা হয়েছে যে, তাতে অর্থনীতি অনেকটা গরু মোটাতাজাকরণের মতো অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। দেখা গেছে জিডিপি, রিজার্ভ, রেভিনিউয়ের আকার বড় দেখিয়ে বিদেশ থেকে বড় বড় ঋণ পাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, বড় কাজের জন্য ঋণ নিতে সভারেন গ্যারিন্টিও দেওয়া হয়েছে, প্রচারের প্রগলভতায় উন্নয়ন বয়ানে রাজনৈতিক সুনাম সুখ্যাতি - স্বার্থ উদ্ধারের গ্রোথ দৃশ্যমান হয়েছে। সুশাসনবঞ্চিত প্রচার-সর্বস্ব উন্নয়নই ক্ষমতায় থাকার অবলম্বন সাব্যস্ত হয়। ব্যাংকিং ও বিদ্যুৎ জ্বালানি খাত সিন্ডিকেটের হাতে বন্দিত্ববরণ করায় অর্থ পাচার, উদ্যোক্তা পাচার সবই সহজ হয়েছে। দেশে বিনিয়োগ করে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি না করে, দক্ষ জনবল গড়ে না তুলে বিদেশে বিনিয়োগের বাহাদুরি বেড়ে গেল। দেশের মানুষ কাজ পায় না সেখানে সিঙ্গাপুরে ৪০তম ধনী কোম্পানি হয়ে ওঠে বাংলাদেশি সিন্ডিকেট। ভাশুরের মতো নাম নেওয়া যাবে না এমন সিন্ডিকেটের দুর্নীর্তির তদন্ত করতে মহামান্য আদালতের সায় মেলে না। প্রকৃত আকারের চেয়ে জিডিপি, বাজেট ব্যয়, রিজার্ভ বড় দেখানোর মনোভঙ্গি প্রকাশ পাওয়ায় আয়ের সমবণ্টন হয়নি, উল্টো বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে। কিছু মানুষের কাছে প্রচুর অর্থ আর অধিকাংশ মানুষের কাছে অর্থ নেই, এমন অবস্থা তৈরি হয়েই তরুণদের মধ্যে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন দানা বাঁধে এবং তা গণঅভ্যুত্থানে পরিণত হওয়ার শানে নজুল এখানেই। যাদের জন্য জিডিপিকে মোটাতাজা করা হয়েছে, তারা করের আওতার বাইরে থেকে গেছে। কর প্রদানযোগ্য অধিকাংশ ব্যক্তির কাছ থেকে ট্যাক্স নেওয়া হয় না। দেশের বড় মেগা প্রকল্পের জন্য বিদেশ থেকে যে সব জিনিসপত্র, পরামর্শক, দেশি-বিদেশি ঠিকাদার তাদের শুরুতেই কর মওকুফ করে দেওয়া হয়েছে। মওকুফকৃত করের টাকাসহ প্রকল্পের প্রকৃত ব্যয় কত সেটা ঠিক না রাখলে সুশাসন সুদূরপরাহত থেকে যায়। প্রকল্পের খরচ থেকে সেই কর মাফ দেওয়ায় সরকার একদিকে কর হিসাবভুক্ত করেনি, অন্যদিকে দেখানো হলো প্রকল্পে বেশি খরচ হয়নি। প্রকৃত হিসাবটি অন্ধকারে রাখতেই সরকার আগেভাগেই কর মাফ করে দেয়। যেমন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ইমুউনিটি দিয়ে দুর্নীতি বিস্তারের সুযোগ করে দেওয়া হয়।

লেখক : সাবেক সচিব এবং এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও
স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩
ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু
নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৫ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

৮ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

২০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

২০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

২২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না
জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না

নগর জীবন

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর

নগর জীবন

ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২
ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২

পেছনের পৃষ্ঠা