শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ আগস্ট, ২০২৪

চাটুকার নিপাত যাক কানকথার মৃত্যু হোক

হোসেন আবদুল মান্নান
Not defined
চাটুকার নিপাত যাক কানকথার মৃত্যু হোক

চাটুকারদের ফাঁদে পড়েছিল দেশ। যখন যিনি ক্ষমতায় এসেছেন পরিবেষ্টিত হয়েছেন চাটুকারদের দ্বারা। ওদের কথা লিখতে গেলেও মাথা ঝিমঝিম করত। কাজ করত ভয়। ভাষা ও ভাবনায় যেন আড়ষ্টতা জড়িয়ে থাকত। কী বলব, কী লিখলে কোথায় যায়, কীভাবে কার কাছে উপস্থাপন করা হয় বলা বড় মুশকিল। এর চেয়ে ঢের ভালো কিছু বললাম না, কিছু করলাম না, কিছু দেখলাম না। এতে আর কিছু না হোক, অন্তত ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিয়ে ভাবতে হয় না। একবার এক অতি দায়িত্বশীল সচিব বন্ধু বলেছিলেন, ‘শোন, এখানে দোষগুণ, ভালোমন্দ বলে কিছু নেই। কর্তার সামনে সময়মতো কোমল মসৃণ শব্দে উপস্থাপনাই সব। কাজেই তোমার ভাড়া করা দরকার একজন চৌকশ মেধাবী উপস্থাপক। যিনি প্রভুর খোশমেজাজকালে মেসেজটা পৌঁছাতে পারেন। অন্য কিছু ততটা তাৎপর্যপূর্ণ নয়।’

২. গত কয়েক বছর ধরে একটা বিষয় নিবিড় অভিনিবেশ নিয়ে লক্ষ্য করে এসেছি। তা হলো সারা দেশে একশ্রেণির চাটুকার, চামচা, ধান্দাবাজ ও মোসাহেবদের জয়জয়কার। প্রায় সব পেশায় এদের সরব উপস্থিতি, এদের তৈলাক্ত কথামালা এবং অতি উৎসাহী স্তাবকতা যে কোনো সচেতন মানুষের চোখে পড়ার মতো। দর্শকের সারিতে বসা মানুষগুলো হাসুক, কাঁদুক এতে এদের কিছু যায় আসে না। এটা সমাজের সর্বস্তরে একদম বিনা বাধায় বিস্তার লাভ করে চলেছে। এরা অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে থাকছে। এরা কেন্দ্র প্রান্তসহ সর্বত্রগামী। এদের ধারেকাছেও পৌঁছতে পারছে না সৎ, নিবেদিতপ্রাণ, সাহসী, দেশপ্রেমিক ও বিবেকবান মানুষগুলো। চাটুকারদের সর্বগ্রাসী কলাকৌশল আর দুর্নীতির নতুন টাকার দরদি বিনিয়োগের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দাঁড়াতে পারছে না অন্যরা। বরং ক্রমাগত পিছিয়ে পড়তে পড়তে একসময়ে এসে সমাজের ভালো মানুষগুলো হাল ছেড়ে দিয়ে বিচ্ছিন্ন ও বিপন্ন হয়ে যাচ্ছে। একপর্যায়ে তাঁরা তাঁদের অতীতের গৌরবময় সমাজহিতৈষী কর্মযজ্ঞের জন্য অনুশোচনা করেন। এমনকি তাঁরা পরিবার এবং সমাজ থেকেও পরিহাস আর তাচ্ছিল্যের পাত্রে পরিণত হয়। তখনই তাঁদের জীবন হয়ে উঠে যন্ত্রণাদায়ক ও দুর্বিষহ। চাটুকার দুর্বৃত্তরা তখন শেষ সুযোগ নিয়ে বলে, ওনি তো বহুদিন থেকে কোনো কাজকর্মের ভিতরে নেই। তাঁর অনেক বয়স হয়ে গেছে, শুনেছি তিনি প্রায়ই অসুস্থ থাকেন। অ্যাকটিভ থাকতে পারছেন না। তাকে দিয়ে আমাদের এখনকার এসব কাজ আর হবে না। দুর্ভাগ্যজনক হলো, যাঁর কাছে এমন বক্তব্য তুলে ধরা হচ্ছে তাঁর বয়স কিন্তু নিবেদিতপ্রাণ সেই মানুষটির চেয়ে অনেক অনেক বেশি। তাঁর হাতে ক্ষমতা আছে বলে তিনি সব পারেন। তিনি সুস্থ সবল। আবার ক্ষমতা না থাকলে তিনিই বৃদ্ধ, অথর্ব।

৩. দেশে চামচাদের বিস্তার মাশরুম পর্যায়ে পৌঁছায়। এ বদ্বীপের এমন উর্বর সোনার মাটিতে এরা কোনোক্রমে দুটো মলিন পত্র নিয়ে অঙ্কুরিত হতে পারলেই চোখের পলকে বিশাল বটবৃক্ষে পরিণত হয়ে যাচ্ছে এবং রাতারাতি এদের পল্লব ছায়ার বেষ্টনী দশদিগন্তে ছড়িয়ে পড়ছে। সমাজে এদের রুখে দাঁড়ানোর আর কেউ নেই। এদের অব্যর্থ রণনীতির সঙ্গে কুলিয়ে উঠতে না পেরে সাধারণ মানুষগুলো আজ অসহায় ও জিম্মি হয়ে আছে। প্রতিবাদের কোনো সুযোগ নেই, ভাষাও নেই। কেননা চাটুকাররা ঘরের সব দরজা বন্ধ করে দিয়ে নিজেরাই নিজেদের মধ্যে নতুন নতুন কলাকৌশল আরোপ করে দিব্যি টিকে থাকে। বাইরে থেকে নতুন করে কেউ নেতা বা বাড়ির মালিকের কাছে পৌঁছার কোনো সুযোগ তারা রাখে না। তাছাড়া তারা এত অর্বাচীন নয় যে, বাইরের বাস্তব চিত্র বা সঠিক মেসেজ নেতার কান অবধি পৌঁছতে দেবে। নেতাকে দুশ্চিন্তাহীন রাখাই ছিল তাদের প্রধান কর্তব্য। নেতা ভালো তো তারা ভালো। এক্ষেত্রে তারা ভাগ দিতে একেবারেই নারাজ। তাছাড়া যুগ-যুগান্তরব্যাপী তারাই যে নেতাকে আগলে রাখবে। তাঁর ভালোমন্দের দেখভাল করা, তাঁর হাসি-কান্নার সঙ্গে, তাঁর বচনের সঙ্গে, রুচির সঙ্গে আয়-রোজগারের সঙ্গে তারাই তো সম্পূর্ণরূপে পরিচিত। অন্য কেউ নয়। এখানে বাইরের কাউকে আনা নিরাপদ নয়। এদের ছাড়া নেতার যে এক দিনও চলে না। এরা থাকলেই নেতার চারপাশটা সদানন্দ, আমেজে ফকফকা, সুন্দর।

৪. আমাদের দেশের নেতারা প্রায় সব কানকথার রাজা। তাঁরা কানকথায় সবচেয়ে বেশি ক্রিয়াশীল হয়ে ওঠেন, মুহূর্তে প্রাণিত হয়ে ওঠেন, এতে কখনো মুগ্ধ হন, কখনো ক্ষুব্ধ হয়ে ক্ষতিসাধনে প্রবৃত্ত হয়ে ওঠেন। এক্ষেত্রে প্রায় সব সময় প্রথম পার্টির জয় হয়। আগে গিয়ে নেতাকে বলতে পারলেই দারুণ সফলতা। এতে সত্য-মিথ্যার বালাই নেই। যাচাই করার অবকাশ কোথায়? তাৎক্ষণিক অ্যাকশন শুরু হয়ে যায়। অনেকটা ‘আগে আসলে আগে পাবেন’ নীতির মতো।

৫. আমি একজন উচ্চশিক্ষিত সাবেক সংসদ সদস্যকে কাছ থেকে জানি, তাঁর সুদীর্ঘ পাঁচ বছরের মেয়াদকালের তিন মাসও গ্রামের নিরীহ শিক্ষিত, সাধারণ মানুষ তাঁর ধারেকাছেও প্রবেশাধিকার পায়নি। তিনি থাকেন নবিশ দুর্বৃত্তায়নের এক কৃত্রিম পরিবেষ্টনের ভিতরে। দুর্ভাগ্য, শুরুতেই তাঁকে কতিপয় সমাজবিধ্বংসী, কম শিক্ষিত, চাঁদাবাজ ও মাদকাসক্ত ঘিরে ফেলে। তিনি আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেননি। তাঁকে চক্রাকারে ২৪ ঘণ্টাব্যাপী চাটুকাররা অক্টোপাসের মতো জালে আটকে রাখে। তাঁকে প্রতিদিনকার নিত্যনতুন চিত্রনাট্যে সাজানো নাটকের মাধ্যমে নির্বাক মুগ্ধ শ্রোতা করে তোলে। তারা তাঁকে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে আর বাইরে তাকাতে দেয়নি। দিনের শেষে তাঁর নিয়তিতে যা হওয়ার তা-ই হলো। তিনি হলেন সম্পূর্ণ জনবিচ্ছিন্ন, ধিকৃত, অনাদৃত এবং একা। সাধারণ মানুষ হলেন চরমভাবে হতাশ। তাঁর নিরাপদ ছত্রছায়ায় অনবরত দুষ্কর্ম করে অবশেষে তারাও অন্য ঘাটে তরি বাঁধল। নিজের অজান্তেই তিনি তৈরি করে গেলেন কতগুলো ফ্রাংকেনস্টাইনের দানব। তিনি এখন হয়তো অনুধাবন করতে পারেন। কিন্তু তাঁর হাতে সে সময় নেই।

৬. চাটুকারিতার জন্য কোনো বড় যোগ্যতা লাগে না, খুব বেশি মেধারও প্রয়োজন পড়ে না। এদের কাছে দেশ, জাতি, মানুষ, দলমত, আদর্শ, নৈতিকতা কিছুরই প্রয়োজনীয়তা থাকে না। এদের মুখের ভাষা ও ব্যবহার প্রায় কাছাকাছি। এরা সব সময় নিরাপদ ও অজাতশত্রু। এদের কাজ সব সময় ক্ষমতার সঙ্গে বসবাস করা। ক্ষমতার স্বাদ না পেলে এরা বাঁচে না। নেতার ইমেজ, সুনাম, সুখ্যাতি তাঁর পরিবার, অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যৎ সবকিছুকে মুহূর্তে ধূলিসাৎ করে দিয়ে এরা কেবল নিজেরা বেঁচে থাকতে চায়। চাটুকাররা একসময় তার নিজের নেতার কবর নিজের হাতে রচনা করে। কাজেই সময় এসে গেছে, চারপাশের চামচা ও চাটার দলের কথায় কান না দিয়ে মানুষের কথা সরাসরি শুনুন। মানুষের পাশে দাঁড়ান, তাদের হৃৎপিণ্ডের ধুকধুক শব্দটা শুনুন। সব পেশার দালাল, সদাহাস্যোজ্জ্বল, ত্রস্তব্যস্ত চাটুকার, বিনয়ের অবতার দুর্নীতিবাজ ও দেশদ্রোহীদের চিহ্নিত করুন, এদের পরিহার করুন। কানকথার মৃত্যু হোক।

লেখক : গল্পকার

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
বন্যাপরবর্তী পুনর্বাসন সহায়তায় রবি’র বিভিন্ন উদ্যোগ
বন্যাপরবর্তী পুনর্বাসন সহায়তায় রবি’র বিভিন্ন উদ্যোগ

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

আজ মওলানা ভাসানীর ১৪৫তম জন্মদিন
আজ মওলানা ভাসানীর ১৪৫তম জন্মদিন

৪৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার জুভেন্তাসের কাছে হেরে আরও বিপাকে ম্যানসিটি
এবার জুভেন্তাসের কাছে হেরে আরও বিপাকে ম্যানসিটি

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বায়ু খুব অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বায়ু খুব অস্বাস্থ্যকর

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ১০.২ ডিগ্রি
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ১০.২ ডিগ্রি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল
আজ দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১৯ ফিলিস্তিনি নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার
জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বহিঃশক্তির হুমকিকে বিএনপি ভয় পায় না : সাইফুল ইসলাম
বহিঃশক্তির হুমকিকে বিএনপি ভয় পায় না : সাইফুল ইসলাম

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার থেকে বসুন্ধরায় শুরু হচ্ছে অ্যাম্বাসি ফুটবল ফেস্ট
শুক্রবার থেকে বসুন্ধরায় শুরু হচ্ছে অ্যাম্বাসি ফুটবল ফেস্ট

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডর্টমুন্ডের মাঠে বার্সার রোমাঞ্চকর জয়
ডর্টমুন্ডের মাঠে বার্সার রোমাঞ্চকর জয়

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও
স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

৪ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩
ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু
নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৯ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা