শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

শহীদ আবু সাঈদ এবং নতুন বাংলাদেশের প্রত্যাশা

মাহমুদুর রহমান মান্না
Not defined
শহীদ আবু সাঈদ এবং নতুন বাংলাদেশের প্রত্যাশা

১৯ আগস্ট রংপুর গিয়েছিলাম। গণতন্ত্র মঞ্চের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত হয়েছিল জুলাই অভ্যুত্থানের মহানায়ক বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে ১২তম ব্যাচের ছাত্র আবু সাঈদের কবরে ফাতেহা পাঠ এবং তার পরিবারবর্গের সঙ্গে দেখা করা ও সমবেদনা জানানোর জন্য নেতৃবৃন্দ সাঈদের বাড়ি পীরগঞ্জে যাবেন। দূরের যাত্রা এবং কিছু শারীরিক অসুস্থতার কারণে আমি বিমানে সৈয়দপুর নেমে রংপুরে আমার দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করে তারাসহ পীরগঞ্জ যাব বলে সিদ্ধান্ত হয়।

ভারত ভাগের অব্যবহিত আগে এবং পরে দিনাজপুর রংপুরের তেভাগা আন্দোলন ছাড়া ওই এলাকার মানুষের উল্লেখযোগ্য কোনো রাজনৈতিক আন্দোলনের ইতিহাস নেই। এবার ২০২৪-এ এসে এক আবু সাঈদ রংপুরকে সারা দেশ তথা বিশ্বের দরবারে গর্বের তিলক পরিয়ে দিল।

অবশ্যই আবু সাঈদ এক আশ্চর্য মহান শিশুর নাম। যেন জাদু মিশে গেছে ওই নামের সঙ্গে। ১৫ বছর শেখ হাসিনার দুর্বিনীত দুঃশাসনে মানুষ পিষ্ট হয়ে যাচ্ছিল। জোর করে ক্ষমতা দখল, অর্থ, অস্ত্র এবং ক্ষমতার দাপটে সেই ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখা, জনগণের ভোট কেড়ে নেওয়া, রাতের বেলা দিনের ভোট করা; নির্বিঘ্ন, নির্লজ্জভাবে দেশের সম্পদ লুটপাট, প্রতিবাদী কণ্ঠগুলোকে জোর করে দমন করা, গুম, খুন আয়নাঘর তাদের শাসনের পরিচয় হয়ে দাঁড়িয়েছিল। মানুষ কথা বলতে সাহস পাচ্ছিল না। বিরোধী দলগুলো লাগাতার আন্দোলন করছিল ঠিকই কিন্তু কখনোই সাহস নিয়ে ক্ষমতার সামনে দাঁড়িয়ে এ অবৈধ ক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ করেনি। আবু সাঈদ এ চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলেন। কী অমিত তেজে বুক চিতিয়ে দুই বাহু প্রসারিত করে বলেছিলেন, তোমাকে মানি না। গুলি করে মারতে পার আমাকে। কিন্তু আমার কণ্ঠকে, আমার প্রতিরোধকে স্তব্ধ করতে পারবে না। সেই থেকে বাংলার জনগণের সাহসের বাতিঘর হয়ে উঠেছিলেন তিনি। শুধু বাংলাদেশের নয়; আজ শুনলাম পাকিস্তানে নতুন করে যে ছাত্র গণআন্দোলন গড়ে উঠছে সেখানেও তারা বাংলাদেশের কথা বলছে। বাংলাদেশের জনগণ যেরকম করে অধিকারের প্রশ্নে জীবনপণ লড়াই করেছে তার কথা স্মরণ করছে।

সমবেত রাজনৈতিক কর্মীদের আমি সেই কথা বলছিলাম, আমাদের দলের কার্যালয়ের পাশে কথা বলছিলাম আমি, বেশ কিছু মিডিয়ার সদস্য সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তারা বললেন, অবশ্যই আমরা সাঈদের জন্য গর্ববোধ করি। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে এই প্রশ্ন আমাদের মধ্যে আছে, আমরা কি তার মহান আত্মত্যাগের যথাযথ মর্যাদা দিতে পারছি। কথা ছিল প্রতিটি বুলেটের হিসাব নেব আমরা। প্রতিটি মৃত্যুর তদন্ত ও বিচার হবে। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি সাঈদের মৃত্যর তদন্ত করছে পুলিশ, যারা তাকে হত্যা করেছিল। খুনি কখনো বিচারক হতে পারে? খুনের ঘটনার তদন্ত করতে পারে?

পাঠক আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে সাঈদের হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি ভিডিও ফুটেজ আকারে সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছিল। তারপরেও পুলিশ বলেছিল, এটা দুষ্কৃতকারীদের কাজ। তারা ১৭ বছর বয়সের একজন তরুণকে গ্রেপ্তার করেছিল এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে। যদি আন্দোলনের মাধ্যমে হাসিনা স্বৈরাচারের পতন না হতো তাহলে নিশ্চয়ই ওই তরুণ সাঈদ হত্যাকাণ্ডের দায়ে সাজা ভুগত এবং শেখ হাসিনা বলে বেড়াতেন আমি বাংলাদেশে বিচারহীনতার সংস্কৃতি উৎখাত করেছি। সেই পুলিশ যারা ওই নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে তারাই আবার সেই হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করবে, তাই কি হয়? আমি সাংবাদিকদের প্রশ্নের কী জবাব দেব?

ক্ষমতায় থাকার জন্য পতিত স্বৈরাচার পাখির মতো গুলি করে মানুষ হত্যা করেছিল। কত মানুষ মেরেছিল তারা তা এখনো গবেষণার বিষয়। খোদ জাতিসংঘ বলেছে ৬৫০ জন মানুষের মৃত্যুর কথা। আমার ধারণা এ সংখ্যা হাজার ছাড়িয়ে যাবে। দেশে এবং বিদেশে যখন এ নির্বিচার হত্যাকাণ্ডের সমালোচনা হচ্ছিল তখন তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছিলেন, এরকম হতে পারে না। কারণ পুলিশকে প্রতিটি গুলির হিসাব দিতে হয়। তখন থেকেই দাবি উঠেছিল প্রতিটি গুলির হিসাব দিতে হবে।

৮ আগস্ট নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের এ সরকার শপথ গ্রহণ করেছিল। আমার এ লেখা পত্রিকায় প্রকাশিত হবে ২২ আগস্ট। সে হিসাবে এ দুই সপ্তাহে অন্তর্বর্তী সরকার ওপরের স্তরে পুলিশের ব্যাপক পুনর্গঠন করেছে। ক্ষমতায় আসার পর থেকে জাতির উদ্দেশে ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোনো ভাষণ দেননি। বলেননি কেন তিনি ক্ষমতা গ্রহণ করেছেন, তিনি বা তারা কী করতে চান, তাদের সরকারের লক্ষ্য কী। অবশ্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে কথা বলতে গিয়ে তিনি যা বলেছেন তার নির্গলিতার্থ এরকম দাঁড়ায় : ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে প্রকাশিত আকাক্সক্ষা হচ্ছে নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার। তারা সেরকম একটি দেশ গড়ে তোলার জন্য কাজ করবেন। এজন্য ব্যাপক সংস্কার করতে হবে এবং সেই সংস্কার সম্পন্ন হওয়ার পরেই তারা নির্বাচন দেবেন।

ক্ষমতা গ্রহণের এই কয় দিনে এ অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশের ওপরের স্তরে বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছে। অবশ্য শুধু পুলিশ নয়, সব ক্ষেত্রেই এ সংস্কারের কাজ শুরু করেছেন তারা। ২১ তারিখে প্রথম আলোর প্রধান শিরোনামে বলা হয়েছে- প্রশাসনিক এ সংস্কারে অনেক সময় লাগবে। একই কথা বলা যায় পুলিশের ক্ষেত্রেও। বরং বেশি করে বলা যায়, ১৫ বছরের স্বৈরাচারে পুলিশ জনগণের ওপর এত অত্যাচার করেছে যে, মানুষ ফুঁসে উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে। নিশ্চয়ই আমরা পুলিশ কেন, প্রশাসনের কোনো ক্ষেত্রেই আইন নিজের হাতে তুলে দেওয়ার অনুমোদন করব না। কিন্তু স্বৈরাচারের পতনের পর সবচেয়ে বড় অসহযোগিতা এসেছিল এ পুলিশের কাছ থেকেই। আমরা এ কথা বহুবার বলেছি বাহিনী হিসেবে পুলিশের নিন্দা করি না আমরা; কিন্তু শেখ হাসিনার সরকার নিজেদের ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখার জন্য পুলিশের মধ্যে এমনভাবে দলীয়করণ ও কর্তৃত্ব স্থাপন করেছিল যে নিজের বুদ্ধি বিবেচনায় কিছু করার ক্ষমতা তাদের ছিল না। একই সঙ্গে পুলিশকে সব ধরনের দুর্নীতি করার ও টাকা-পয়সা বানানোর সুযোগ করে দিয়েছিল। অর্থের লোভে পুলিশকে একটি নির্যাতনের হাতিয়ার বানানো হয়েছিল। এ জন্যই জাতীয় নির্বাচনগুলোতে অবৈধভাবে ব্যালট বাক্স ভর্তি করতে এবং দিনের ভোট রাতে করতে ওদের বুক কাঁপেনি। পুলিশ এবং সামরিক বাহিনীর অনেক কর্মকর্তারা এরকমও বলেছেন যে, এত সুন্দর ভোট তারা আর কখনো দেখেননি।

স্বৈরাচারের পতনের পর তাই পুলিশকে আমরা বাংলাদেশের সড়কে কিংবা থানায় কোথাও দেখিনি। এটাকে কেউ পুলিশ বিদ্রোহ বলেননি। আমরা বুঝেছিলাম পুলিশ শঙ্কিত। সরকারও ব্যাপারটা সেভাবে বুঝেছেন। এবং যথেষ্ট যত্ন ও যোগ্যতার সঙ্গে তাদের আবার কর্মস্থলে ফিরিয়ে এনেছেন। কিন্তু তারপরেও কথা থাকে।

পীরগঞ্জ শেষ করে আমি বগুড়ার শিবগঞ্জ গিয়েছিলাম। শিবগঞ্জ আমার বাড়ি। প্রায় ১০ বছর আমি আমার বাড়িতে যেতে পারতাম না। পুলিশ ঢুকতে দিত না। এতদিন পর আমাকে দেখে মানুষ তাদের দুঃখ আবেগ উচ্ছ্বাস সুখ-দুঃখ এবং কষ্টের কথা বলেছে। একটা কথা প্রায় সবাই বলল, এখন আওয়ামী লীগ নাই। কিন্তু প্রশাসন আগেরটাই আছে, আগের মতোই আছে। এখনো থানার প্রভাবশালীরা মানুষের দোকানপাট জমি জিরাত দখল করছে। টাকার বিনিময়ে এবং রাজনৈতিক সাংগঠনিক পরিচিতির জোরে তারা এসব করছে। প্রশাসন তাদের কিছুই বলছে না। নেতারা আগের মতোই ঘুষ দিচ্ছে। ঘুষ দুর্নীতি আগের মতোই চলছে।

যে সংগ্রামে আবু সাঈদরা প্রাণ দিল, জাতিসংঘের হিসাবেই যেটি ৬৫০-এর অধিক, আহত সংখ্যা প্রায় ৩০ হাজার, সেই আন্দোলনের প্রত্যাশা, অভিপ্রায় হলো একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার। এ আকাক্সক্ষা নিয়েই গঠিত হয়েছে এ অন্তর্বর্তী সরকার। সরকারও এ আকাক্সক্ষার কথাই বলছে। অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ড. ইউনূসও বলেছেন এ সংস্কার সম্পন্ন করেই তিনি নির্বাচন দেবেন।

এ জন্য দেশের সব ক্ষেত্রে প্রান্তিক থেকে সর্বোচ্চ পর্যায় নিয়ে ভাবতে হবে, আশু সুচিন্তিত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

লেখক : সভাপতি, নাগরিক ঐক্য

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যসেবা
স্বাস্থ্যসেবা
নির্বাচন বিতর্ক
নির্বাচন বিতর্ক
বাণী
বাণী
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
সর্বশেষ খবর
নাটোরে পুলিশের অভিযানে আটক ৩১
নাটোরে পুলিশের অভিযানে আটক ৩১

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মঈন খানের বৈঠক
চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মঈন খানের বৈঠক

২ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বর্ণের কানের দুলের জন্য স্কুলছাত্রীকে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার
স্বর্ণের কানের দুলের জন্য স্কুলছাত্রীকে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্র ও জনকল্যাণের জন্য তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে : রুমানা মাহমুদ
রাষ্ট্র ও জনকল্যাণের জন্য তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে : রুমানা মাহমুদ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ
আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন
আইসিইউতে বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপাল কাবাডি লিগে দল পেলেন ৫ বাংলাদেশি
নেপাল কাবাডি লিগে দল পেলেন ৫ বাংলাদেশি

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকের তিন ক্লাব তালাবদ্ধ
বরিশাল মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকের তিন ক্লাব তালাবদ্ধ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ার ইসলামী দলের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক
মালয়েশিয়ার ইসলামী দলের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসলামের আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে: গোলাম পরওয়ার
ইসলামের আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে: গোলাম পরওয়ার

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শৈত্য-প্রবাহ ও বৃষ্টি নিয়ে নতুন তথ্য দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্য-প্রবাহ ও বৃষ্টি নিয়ে নতুন তথ্য দিল আবহাওয়া অফিস

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন শুরু পহেলা জানুয়ারি, পরীক্ষা এপ্রিলে
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন শুরু পহেলা জানুয়ারি, পরীক্ষা এপ্রিলে

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাউবির এইচএসসির (নিশ-১) ফল প্রকাশ
বাউবির এইচএসসির (নিশ-১) ফল প্রকাশ

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের সাক্ষাৎ
পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের সাক্ষাৎ

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈষম্যহীন দেশ গড়ার প্রত্যাশা
বৈষম্যহীন দেশ গড়ার প্রত্যাশা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও সভা
চাঁদপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও সভা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংকের চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর নির্ধারণ
ব্যাংকের চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর নির্ধারণ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন
দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের মুদ্রা ও ইয়াবাসহ আটক ১
মিয়ানমারের মুদ্রা ও ইয়াবাসহ আটক ১

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটি ও পতাকা রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের: বাউবি উপাচার্য
বাংলাদেশের মাটি ও পতাকা রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের: বাউবি উপাচার্য

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৩
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৩

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকারই জনগণকে সাথে নিয়ে রাষ্ট্র সংস্কার ও দেশ পরিচালনা করবে: আমিনুল হক
নির্বাচিত সরকারই জনগণকে সাথে নিয়ে রাষ্ট্র সংস্কার ও দেশ পরিচালনা করবে: আমিনুল হক

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রত্যেক বাংলাদেশি এখন তারেক রহমানের নেতৃত্ব চায়: মির্জা ফখরুল
প্রত্যেক বাংলাদেশি এখন তারেক রহমানের নেতৃত্ব চায়: মির্জা ফখরুল

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে তারেক রহমানের পক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ
সিলেটে তারেক রহমানের পক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

নোয়াখালীতে এলজিইডি ৯৩টি গ্রুপের ইজিপি ওপেন অনলাইন টেন্ডার
নোয়াখালীতে এলজিইডি ৯৩টি গ্রুপের ইজিপি ওপেন অনলাইন টেন্ডার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চাটখিলে ট্রাক চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী কিশোরের মৃত্যু
চাটখিলে ট্রাক চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী কিশোরের মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বুদ্ধিজীবীরা কোনো নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর নয়, তারা জাতি ও রাষ্ট্রের সম্পদ’
‘বুদ্ধিজীবীরা কোনো নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর নয়, তারা জাতি ও রাষ্ট্রের সম্পদ’

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে, চোখ কান খোলা রাখতে হবে’
‘অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে, চোখ কান খোলা রাখতে হবে’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ইসলামী আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ইসলামী আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

১২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

১৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা
গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়
আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব
বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন