শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

শহীদ আবু সাঈদ এবং নতুন বাংলাদেশের প্রত্যাশা

মাহমুদুর রহমান মান্না
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শহীদ আবু সাঈদ এবং নতুন বাংলাদেশের প্রত্যাশা

১৯ আগস্ট রংপুর গিয়েছিলাম। গণতন্ত্র মঞ্চের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত হয়েছিল জুলাই অভ্যুত্থানের মহানায়ক বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে ১২তম ব্যাচের ছাত্র আবু সাঈদের কবরে ফাতেহা পাঠ এবং তার পরিবারবর্গের সঙ্গে দেখা করা ও সমবেদনা জানানোর জন্য নেতৃবৃন্দ সাঈদের বাড়ি পীরগঞ্জে যাবেন। দূরের যাত্রা এবং কিছু শারীরিক অসুস্থতার কারণে আমি বিমানে সৈয়দপুর নেমে রংপুরে আমার দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করে তারাসহ পীরগঞ্জ যাব বলে সিদ্ধান্ত হয়।

ভারত ভাগের অব্যবহিত আগে এবং পরে দিনাজপুর রংপুরের তেভাগা আন্দোলন ছাড়া ওই এলাকার মানুষের উল্লেখযোগ্য কোনো রাজনৈতিক আন্দোলনের ইতিহাস নেই। এবার ২০২৪-এ এসে এক আবু সাঈদ রংপুরকে সারা দেশ তথা বিশ্বের দরবারে গর্বের তিলক পরিয়ে দিল।

অবশ্যই আবু সাঈদ এক আশ্চর্য মহান শিশুর নাম। যেন জাদু মিশে গেছে ওই নামের সঙ্গে। ১৫ বছর শেখ হাসিনার দুর্বিনীত দুঃশাসনে মানুষ পিষ্ট হয়ে যাচ্ছিল। জোর করে ক্ষমতা দখল, অর্থ, অস্ত্র এবং ক্ষমতার দাপটে সেই ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখা, জনগণের ভোট কেড়ে নেওয়া, রাতের বেলা দিনের ভোট করা; নির্বিঘ্ন, নির্লজ্জভাবে দেশের সম্পদ লুটপাট, প্রতিবাদী কণ্ঠগুলোকে জোর করে দমন করা, গুম, খুন আয়নাঘর তাদের শাসনের পরিচয় হয়ে দাঁড়িয়েছিল। মানুষ কথা বলতে সাহস পাচ্ছিল না। বিরোধী দলগুলো লাগাতার আন্দোলন করছিল ঠিকই কিন্তু কখনোই সাহস নিয়ে ক্ষমতার সামনে দাঁড়িয়ে এ অবৈধ ক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ করেনি। আবু সাঈদ এ চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলেন। কী অমিত তেজে বুক চিতিয়ে দুই বাহু প্রসারিত করে বলেছিলেন, তোমাকে মানি না। গুলি করে মারতে পার আমাকে। কিন্তু আমার কণ্ঠকে, আমার প্রতিরোধকে স্তব্ধ করতে পারবে না। সেই থেকে বাংলার জনগণের সাহসের বাতিঘর হয়ে উঠেছিলেন তিনি। শুধু বাংলাদেশের নয়; আজ শুনলাম পাকিস্তানে নতুন করে যে ছাত্র গণআন্দোলন গড়ে উঠছে সেখানেও তারা বাংলাদেশের কথা বলছে। বাংলাদেশের জনগণ যেরকম করে অধিকারের প্রশ্নে জীবনপণ লড়াই করেছে তার কথা স্মরণ করছে।

সমবেত রাজনৈতিক কর্মীদের আমি সেই কথা বলছিলাম, আমাদের দলের কার্যালয়ের পাশে কথা বলছিলাম আমি, বেশ কিছু মিডিয়ার সদস্য সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তারা বললেন, অবশ্যই আমরা সাঈদের জন্য গর্ববোধ করি। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে এই প্রশ্ন আমাদের মধ্যে আছে, আমরা কি তার মহান আত্মত্যাগের যথাযথ মর্যাদা দিতে পারছি। কথা ছিল প্রতিটি বুলেটের হিসাব নেব আমরা। প্রতিটি মৃত্যুর তদন্ত ও বিচার হবে। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি সাঈদের মৃত্যর তদন্ত করছে পুলিশ, যারা তাকে হত্যা করেছিল। খুনি কখনো বিচারক হতে পারে? খুনের ঘটনার তদন্ত করতে পারে?

পাঠক আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে সাঈদের হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি ভিডিও ফুটেজ আকারে সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছিল। তারপরেও পুলিশ বলেছিল, এটা দুষ্কৃতকারীদের কাজ। তারা ১৭ বছর বয়সের একজন তরুণকে গ্রেপ্তার করেছিল এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে। যদি আন্দোলনের মাধ্যমে হাসিনা স্বৈরাচারের পতন না হতো তাহলে নিশ্চয়ই ওই তরুণ সাঈদ হত্যাকাণ্ডের দায়ে সাজা ভুগত এবং শেখ হাসিনা বলে বেড়াতেন আমি বাংলাদেশে বিচারহীনতার সংস্কৃতি উৎখাত করেছি। সেই পুলিশ যারা ওই নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে তারাই আবার সেই হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করবে, তাই কি হয়? আমি সাংবাদিকদের প্রশ্নের কী জবাব দেব?

ক্ষমতায় থাকার জন্য পতিত স্বৈরাচার পাখির মতো গুলি করে মানুষ হত্যা করেছিল। কত মানুষ মেরেছিল তারা তা এখনো গবেষণার বিষয়। খোদ জাতিসংঘ বলেছে ৬৫০ জন মানুষের মৃত্যুর কথা। আমার ধারণা এ সংখ্যা হাজার ছাড়িয়ে যাবে। দেশে এবং বিদেশে যখন এ নির্বিচার হত্যাকাণ্ডের সমালোচনা হচ্ছিল তখন তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছিলেন, এরকম হতে পারে না। কারণ পুলিশকে প্রতিটি গুলির হিসাব দিতে হয়। তখন থেকেই দাবি উঠেছিল প্রতিটি গুলির হিসাব দিতে হবে।

৮ আগস্ট নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের এ সরকার শপথ গ্রহণ করেছিল। আমার এ লেখা পত্রিকায় প্রকাশিত হবে ২২ আগস্ট। সে হিসাবে এ দুই সপ্তাহে অন্তর্বর্তী সরকার ওপরের স্তরে পুলিশের ব্যাপক পুনর্গঠন করেছে। ক্ষমতায় আসার পর থেকে জাতির উদ্দেশে ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোনো ভাষণ দেননি। বলেননি কেন তিনি ক্ষমতা গ্রহণ করেছেন, তিনি বা তারা কী করতে চান, তাদের সরকারের লক্ষ্য কী। অবশ্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে কথা বলতে গিয়ে তিনি যা বলেছেন তার নির্গলিতার্থ এরকম দাঁড়ায় : ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে প্রকাশিত আকাক্সক্ষা হচ্ছে নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার। তারা সেরকম একটি দেশ গড়ে তোলার জন্য কাজ করবেন। এজন্য ব্যাপক সংস্কার করতে হবে এবং সেই সংস্কার সম্পন্ন হওয়ার পরেই তারা নির্বাচন দেবেন।

ক্ষমতা গ্রহণের এই কয় দিনে এ অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশের ওপরের স্তরে বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছে। অবশ্য শুধু পুলিশ নয়, সব ক্ষেত্রেই এ সংস্কারের কাজ শুরু করেছেন তারা। ২১ তারিখে প্রথম আলোর প্রধান শিরোনামে বলা হয়েছে- প্রশাসনিক এ সংস্কারে অনেক সময় লাগবে। একই কথা বলা যায় পুলিশের ক্ষেত্রেও। বরং বেশি করে বলা যায়, ১৫ বছরের স্বৈরাচারে পুলিশ জনগণের ওপর এত অত্যাচার করেছে যে, মানুষ ফুঁসে উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে। নিশ্চয়ই আমরা পুলিশ কেন, প্রশাসনের কোনো ক্ষেত্রেই আইন নিজের হাতে তুলে দেওয়ার অনুমোদন করব না। কিন্তু স্বৈরাচারের পতনের পর সবচেয়ে বড় অসহযোগিতা এসেছিল এ পুলিশের কাছ থেকেই। আমরা এ কথা বহুবার বলেছি বাহিনী হিসেবে পুলিশের নিন্দা করি না আমরা; কিন্তু শেখ হাসিনার সরকার নিজেদের ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখার জন্য পুলিশের মধ্যে এমনভাবে দলীয়করণ ও কর্তৃত্ব স্থাপন করেছিল যে নিজের বুদ্ধি বিবেচনায় কিছু করার ক্ষমতা তাদের ছিল না। একই সঙ্গে পুলিশকে সব ধরনের দুর্নীতি করার ও টাকা-পয়সা বানানোর সুযোগ করে দিয়েছিল। অর্থের লোভে পুলিশকে একটি নির্যাতনের হাতিয়ার বানানো হয়েছিল। এ জন্যই জাতীয় নির্বাচনগুলোতে অবৈধভাবে ব্যালট বাক্স ভর্তি করতে এবং দিনের ভোট রাতে করতে ওদের বুক কাঁপেনি। পুলিশ এবং সামরিক বাহিনীর অনেক কর্মকর্তারা এরকমও বলেছেন যে, এত সুন্দর ভোট তারা আর কখনো দেখেননি।

স্বৈরাচারের পতনের পর তাই পুলিশকে আমরা বাংলাদেশের সড়কে কিংবা থানায় কোথাও দেখিনি। এটাকে কেউ পুলিশ বিদ্রোহ বলেননি। আমরা বুঝেছিলাম পুলিশ শঙ্কিত। সরকারও ব্যাপারটা সেভাবে বুঝেছেন। এবং যথেষ্ট যত্ন ও যোগ্যতার সঙ্গে তাদের আবার কর্মস্থলে ফিরিয়ে এনেছেন। কিন্তু তারপরেও কথা থাকে।

পীরগঞ্জ শেষ করে আমি বগুড়ার শিবগঞ্জ গিয়েছিলাম। শিবগঞ্জ আমার বাড়ি। প্রায় ১০ বছর আমি আমার বাড়িতে যেতে পারতাম না। পুলিশ ঢুকতে দিত না। এতদিন পর আমাকে দেখে মানুষ তাদের দুঃখ আবেগ উচ্ছ্বাস সুখ-দুঃখ এবং কষ্টের কথা বলেছে। একটা কথা প্রায় সবাই বলল, এখন আওয়ামী লীগ নাই। কিন্তু প্রশাসন আগেরটাই আছে, আগের মতোই আছে। এখনো থানার প্রভাবশালীরা মানুষের দোকানপাট জমি জিরাত দখল করছে। টাকার বিনিময়ে এবং রাজনৈতিক সাংগঠনিক পরিচিতির জোরে তারা এসব করছে। প্রশাসন তাদের কিছুই বলছে না। নেতারা আগের মতোই ঘুষ দিচ্ছে। ঘুষ দুর্নীতি আগের মতোই চলছে।

যে সংগ্রামে আবু সাঈদরা প্রাণ দিল, জাতিসংঘের হিসাবেই যেটি ৬৫০-এর অধিক, আহত সংখ্যা প্রায় ৩০ হাজার, সেই আন্দোলনের প্রত্যাশা, অভিপ্রায় হলো একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার। এ আকাক্সক্ষা নিয়েই গঠিত হয়েছে এ অন্তর্বর্তী সরকার। সরকারও এ আকাক্সক্ষার কথাই বলছে। অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ড. ইউনূসও বলেছেন এ সংস্কার সম্পন্ন করেই তিনি নির্বাচন দেবেন।

এ জন্য দেশের সব ক্ষেত্রে প্রান্তিক থেকে সর্বোচ্চ পর্যায় নিয়ে ভাবতে হবে, আশু সুচিন্তিত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

লেখক : সভাপতি, নাগরিক ঐক্য

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
সীমানা জটিলতা
সীমানা জটিলতা
শুভবুদ্ধির উদয় হোক
শুভবুদ্ধির উদয় হোক
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
বেকারত্বের অভিশাপ
বেকারত্বের অভিশাপ
সর্বশেষ খবর
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮
হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান
আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল
ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সাইরেন শুনলেই বাঙ্কার খুঁজি, কারণ ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিশালী’
‘সাইরেন শুনলেই বাঙ্কার খুঁজি, কারণ ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিশালী’

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল
বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাঈমের ফাইফার; কী ছিল পরিকল্পনা?
নাঈমের ফাইফার; কী ছিল পরিকল্পনা?

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের
গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারের সহযোগিতা ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি
সরকারের সহযোগিতা ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু
ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এই দিনের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম’
‘এই দিনের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টার সিটিকে ফের বিশাল অঙ্কের জরিমানা
ম্যানচেস্টার সিটিকে ফের বিশাল অঙ্কের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো
চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাজার সড়ক অবরোধ
নতুন বাজার সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব সংগীত দিবস আজ
বিশ্ব সংগীত দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’
‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়