শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে

মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে

বাংলাদেশের রাজনীতিতে সৃষ্ট অনিশ্চয়তা কি দূর হয়ে গেছে? নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধোঁয়াশা কি কেটে গেল? অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের লন্ডন বৈঠক কি রাজনীতির বরফ গলিয়ে সুবাতাস বয়ে আনতে পারল? রাজনীতির মাঠে-ময়দানে এমনিতর নানা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। কী হলো লন্ডন বৈঠকে? লন্ডনের ডরচেস্টার হোটেলে দীর্ঘ সময় ধরে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান এবং দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলের প্রধান নেতার মধ্যে বহুল আলোচিত বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ নিয়ে দেশে-বিদেশে সর্বমহলে কৌতূহলের কোনো কমতি ছিল না।

বৈঠকে কিছু সময় দুই পক্ষের প্রতিনিধিদল অংশ নিলেও এক ঘণ্টারও বেশি সময় দুই নেতা একান্তে মিলিত হয়েছেন। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছেন সরকার এবং বিএনপির প্রতিনিধিরা। একটি সংক্ষিপ্ত যৌথ বিবৃতিও পড়ে শোনানো হয়েছে।

কী আছে যৌথ বিবৃতিতে? সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বিবৃতি নিয়ে দুই পক্ষই তাদের সন্তুষ্টির কথা জানিয়েছে। দেশে এখন অনেকেই লন্ডন বৈঠকের বিবৃতির পোস্টমর্টেম করেছেন। বৈঠকের ওপর গণমাধ্যমে প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়েছে, ফেব্রুয়ারিতে রোজার এক সপ্তাহ আগে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে লন্ডনে সিদ্ধান্ত হয়েছে। কোনো কোনো সংবাদপত্র আগ বাড়িয়ে দিন-তারিখও দিয়ে দিয়েছে।

বাংলাদেশের এখন দেখা যাক, যৌথ বিবৃতিতে কী বলা হয়েছে? যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যদি প্রস্তুতি সম্পন্ন হয় এবং সংস্কার ও বিচারকার্যে যথেষ্ট অগ্রগতি হয়, তাহলে নির্বাচন ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে হতে পারে। এর আগে প্রধান উপদেষ্টা পবিত্র ঈদুল আজহার আগে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, এ কথা পরিষ্কার করেই সিদ্ধান্তের মতো ঘোষণা দিয়েছিলেন। কিন্তু যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শর্ত পূরণ সাপেক্ষে ফেব্রুয়ারিতে রোজার এক সপ্তাহ আগে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে উল্লিখিত সময় আর লন্ডনের বিবৃতির সময় একভাবে বলা হয়নি, এটা বুঝতে কারও অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।

এদিকে দুই নেতার শীর্ষ বৈঠক বিশেষ করে যৌথ বিবৃতি নিয়ে জামায়াত, এনসিপিসহ আরও দুই-একটি দল নাখোশ হয়েছে। তারা বলছে, কেন বিদেশে বসে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের সময়সীমা নির্ধারণ করা হলো। সময়সীমা কি আসলেই নির্ধারিত হয়ে গেছে? সময়সীমা নিয়ে সুনির্দিষ্ট ঘোষণা কি দেওয়া হয়েছে? তা হয়নি। জামায়াতের বিরাগভাজন হওয়ার কারণ বোধগম্য নয়। জামায়াতের আমির ডা. শফিকও কিছুদিন আগে প্রেসের সামনে রোজার আগেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের উপযুক্ত সময় বলেছিলেন। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. ইউনূস লন্ডনে অবস্থানরত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন, বৈঠক শেষে জাতিকে আশ্বস্ত করার জন্য একটি যৌথ বিবৃতি প্রদান করেছেন, এখানে দোষটা কী। তবে কি জামায়াত চেয়েছিল সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপির সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের সম্পর্কের সৃষ্ট দূরত্ব নিরসন না হয়ে বরং তা জিইয়ে থাকলে এর মধ্য থেকে তারা নিজেদের ফায়দা হাসিল করবে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ঈদুল আজহা উপলক্ষে ভাষণে এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচনের ঘোষণা দেওয়ার আগে কি সব দলের সঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন? জামায়াত, এনসিপিসহ দুই-তিনটি পার্টি তখন ত্বরিত ঘোষিত সময়সূচিকে স্বাগত জানিয়েছিল। বিএনপিসহ অধিকাংশ দল এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি পুনর্ব্যক্ত করেছে। কই তখন তো কেউ বলেনি জামায়াত-এনসিপির প্রতি সরকারের বিশেষ অনুরাগ রয়েছে। জামায়াত নির্বাচন নিয়ে কোনো জাতীয় বিবেচনা নয়, বরং সংকীর্ণ দলীয় বিবেচনা থেকে আগাগোড়াই একেক সময় একেক কথা বলেছে। যা নীতিনৈতিকতার বিচারে সমর্থনযোগ্য নয়। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে সবাইকে দলীয় সংকীর্ণ স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে জাতীয় ঐক্য ও সংহতির ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়াটাই জরুরি। নবগঠিত রাজনৈতিক দল এনসিপিও হতাশা ব্যক্ত করে বলেছে, লন্ডন বৈঠকে বিচার ও সংস্কার যথাযথ গুরুত্ব পায়নি। অথচ যৌথ বিবৃতিতে পরিষ্কার করে বলা হয়েছে, বিচার এবং সংস্কারে যথেষ্ট অগ্রগতি সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হলেই কেবল ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে পারে। তাহলে এনসিপির মন খারাপ করার কোনো কারণ তো দেখছি না। এনসিপি সরকারের ভিতরে বাইরে থেকে সব সুযোগসুবিধা নিয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান প্রলম্বিত করার কৌশল নিয়ে এগোচ্ছে দল গুছিয়ে তোলার জন্য, এ কথা কে না বোঝে!

লন্ডন বৈঠকের ফলাফলে বিএনপি এবং সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো দারুণভাবে উচ্ছ্বসিত। উচ্ছ্বসিত হওয়ার যথেষ্ট কারণ আছে বৈকি। লন্ডন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে সরকারের উদ্যোগে। কেউ কেউ মনে করছেন, ড. ইউনূসের এবারের লন্ডন সফরের মূল উদ্দেশ্যই ছিল বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দলের প্রধান নেতার সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হয়ে সরকারের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্কের টানাপোড়েনের অবসান ঘটানো এবং বাংলাদেশের বিদ্যমান নানা ইস্যুতে একটা বোঝাপড়ায় পৌঁছানো। যাতে করে রাজনীতিতে স্বস্তিদায়ক পরিবেশ তৈরি হয়। বৈঠকের শুরু এবং শেষটা যদি আমরা খেয়াল করি, তাহলে দেখব, একটা অসাধারণ প্রাণোচ্ছল পরিবেশে বৈঠকটি শুরু ও শেষ হয়েছে। বিএনপি নেতা তারেক রহমান বৈঠকের শুরুতে এবং বৈঠক শেষে বেরিয়ে এসে হোটেলের সামনে সমবেত নেতা-কর্মীদের হাস্যোজ্জ্বল মুখে হাত নেড়ে অভিবাদন গ্রহণ করেছেন। উপরন্তু দীর্ঘ সময় ধরে দুই নেতার বৈঠক। ধরেই নেওয়া যায়, দেশের বর্তমান ভবিষ্যতের নানা রাজনৈতিক ইস্যু, ভবিষ্যতের বাংলাদেশ নিয়ে দুই নেতার মধ্যে নিবিড় আলোচনা হয়েছে, হয়তো কোথাও কোথাও ঐকমত্যও তৈরি হয়েছে। ফলে বিএনপি এবং সমমনাদের সমর্থকরা বিজয়ের আনন্দে উদ্বেলিত হবেন, এটা ধরেই নেওয়া যায়।

লন্ডন বৈঠকের রেশ কাটতে না কাটতেই কতগুলো প্রশ্ন ঘুরেফিরে সামনে আসছে। লন্ডনে সাংবাদিকদের সামনে সরকারের জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা বলেছিলেন, নির্বাচন কমিশন শিগগিরই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবে। বিএনপি জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ এরই মধ্যে এ দাবি তুলেছেন। নির্বাচন কমিশন বলছে তারা এখন পর্যন্ত কোনো সিগন্যাল পায়নি।

এখন লন্ডন বৈঠকের যুক্ত বিবৃতিতে উল্লিখিত পর্যাপ্ত সংস্কার ও বিচারের অগ্রগতি এবং সব প্রস্তুতি সম্পন্ন বলতে সরকার পক্ষ কী বোঝাতে চাইছে, তা কিন্তু খোলাসা করেনি। তবে কী আবারও কম সংস্কার অথবা বেশি সংস্কারের মারপ্যাঁচের মধ্যে আমরা পড়ে গেলাম। আমরা তা মনে করতে চাই না। বিশ্বাস করতে চাই, দুই নেতা দীর্ঘ সময় ধরে একান্তে আলোচনায় এসব নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছেছেন।

লন্ডন বৈঠক নিয়ে দুই-একটি দল মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখালেও এ কথা ঠিক এই হাইভোল্টেজ বৈঠক বাংলাদেশের রাজনীতিতে আপাতত অস্থিরতা কাটিয়ে স্বস্তির বাতাবরণ তৈরি করেছে। দেশ-বিদেশের কোনো চক্রান্ত যেন এই স্বস্তির পরিবেশকে নষ্ট করতে না পারে, তা সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে দায়িত্বশীল থেকে পাহারা দিয়ে দেশকে নির্বাচনের ট্রেনে তুলে দিতে হবে। যাতে করে রোজার আগেই কাক্সিক্ষত নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব তুলে দেওয়া যায়।

                 লেখক : নব্বইয়ের ছাত্র-গণ আন্দোলনের অন্যতম শীর্ষনেতা

এই বিভাগের আরও খবর
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ডেঙ্গুতে বৃদ্ধের মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ডেঙ্গুতে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর হলেন ১১০ এসআই
পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর হলেন ১১০ এসআই

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে চুরির অভিযোগে ভারতীয় নারী, মার্কিন দূতাবাসের সতর্কতা
যুক্তরাষ্ট্রে চুরির অভিযোগে ভারতীয় নারী, মার্কিন দূতাবাসের সতর্কতা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিচালকের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ জেরিন খানের
পরিচালকের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ জেরিন খানের

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩
শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইডেন মহিলা কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের কুইজ প্রতিযোগিতা
ইডেন মহিলা কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের কুইজ প্রতিযোগিতা

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শহরের উন্নয়নে অবদানের স্বীকৃতি 'নাগরিক পদক' দেবে ডিএনসিসি
শহরের উন্নয়নে অবদানের স্বীকৃতি 'নাগরিক পদক' দেবে ডিএনসিসি

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার
কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নীলফামারী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
নীলফামারী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সহজেই দূর হবে নাকের হোয়াইটহেডস
সহজেই দূর হবে নাকের হোয়াইটহেডস

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

২৪ ঘণ্টায় ৫৪ জনের মৃত্যু, পানির নিচে রাওয়ালপিন্ডি
২৪ ঘণ্টায় ৫৪ জনের মৃত্যু, পানির নিচে রাওয়ালপিন্ডি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পটুয়াখালীতে নারী উদ্যোক্তাদের মাঝে চেক বিতরণ
পটুয়াখালীতে নারী উদ্যোক্তাদের মাঝে চেক বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপ ছেড়ে মেসির দলে ডি পল
ইউরোপ ছেড়ে মেসির দলে ডি পল

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক চাপে জুনে যুক্তরাষ্ট্রে গাড়ি রপ্তানিতে ভড়াডুবি জাপানের
শুল্ক চাপে জুনে যুক্তরাষ্ট্রে গাড়ি রপ্তানিতে ভড়াডুবি জাপানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
ঝিনাইদহে যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া
ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৯৪ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৯৪ ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে এনসিপির পদযাত্রা ঘিরে নিরাপত্তা জোরদার
ফরিদপুরে এনসিপির পদযাত্রা ঘিরে নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুঁড়ি কমাতে কি ভাত ছাড়তেই হবে?
ভুঁড়ি কমাতে কি ভাত ছাড়তেই হবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হরভজনের রেকর্ড ভাঙলেন মেহেদী
হরভজনের রেকর্ড ভাঙলেন মেহেদী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যবস্তুতে হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যবস্তুতে হুথির হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল
মানিকগঞ্জে যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনোয়ারায় পুকুর ঘাটে মিললো অস্ত্র-গুলিসহ নগদ টাকা
আনোয়ারায় পুকুর ঘাটে মিললো অস্ত্র-গুলিসহ নগদ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উরি র‍্যাংকিংয়ে ১৯ ধাপ এগিয়ে উত্তরা ইউনিভার্সিটি, বিশ্বে ২৫৭তম
উরি র‍্যাংকিংয়ে ১৯ ধাপ এগিয়ে উত্তরা ইউনিভার্সিটি, বিশ্বে ২৫৭তম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের
গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পালংশাকের পুষ্টিগুণ
পালংশাকের পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বোর্ড পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান
বোর্ড পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ
এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল
আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!
যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর
এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা
তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪
হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় অলি আহমদের নিন্দা
এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় অলি আহমদের নিন্দা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’
‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির উপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে জামায়াতের বিক্ষোভ
এনসিপির উপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে জামায়াতের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা
বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি
প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?
জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?

শোবিজ

গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ
গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক রাতেই সব শেষ শবনমের
এক রাতেই সব শেষ শবনমের

শোবিজ

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম
প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম

রকমারি নগর পরিক্রমা

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড
সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন
চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন

নগর জীবন

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা