শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৪

দেশবাসীকে ঠিক করতে হবে, কখন আমাদের ছেড়ে দেবেন

মাহমুদুর রহমান মান্না
Not defined
দেশবাসীকে ঠিক করতে হবে, কখন আমাদের ছেড়ে দেবেন

ক্ষমতা গ্রহণের দুই সপ্তাহ পরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতির উদ্দেশে একটি ভাষণ দিয়েছেন। অতীতে বিশেষ পরিস্থিতিতে ক্ষমতা গ্রহণের অব্যবহিত পরেই সরকারপ্রধানরা ভাষণ দিয়েছেন। এবারও অনেকে অপেক্ষা করছিল কবে প্রধান উপদেষ্টা ভাষণ দেবেন। তবে এবারের পরিস্থিতি আগের সময়গুলোর চেয়ে একেবারে ভিন্ন। অতীতে যতবারই নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতার পরিবর্তন হয়েছিল সেগুলো ছিল অপ্রত্যাশিত। ফলে যিনি বা যারা ক্ষমতায় এসেছিলেন তাদের ত্বরিত জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়ে ব্যাখ্যা করতে হয়েছিল কেন তারা ক্ষমতা দখল করেছেন এবং ক্ষমতা নিয়ে তারা কী করতে চান। এবারে এটা কোনো ক্যু দেতা নয়। এটা ছিল দুনিয়া কাঁপানো একটি গণ অভ্যুত্থান, যার লক্ষ্য আগেই নির্ধারিত ছিল। শুরুটা যেভাবেই হোক খুব অল্প সময়ে সে তার মূল লক্ষ্য পরিষ্কার করেছিল। ফলে একটি কোটাবিরোধী আন্দোলন মাত্র সপ্তাহখানেকের ব্যবধানে সরকার পরিবর্তনের আন্দোলনে পর্যবসিত হতে পেরেছিল।

পরিবর্তনের পর যে সরকার গঠিত হয়েছিল সেটাও কোনো গোপন ক্রিয়া নয়। আন্দোলনকারী যারা তাদেরই পরামর্শ মতো সরকার গঠিত হয়েছিল। অতএব নতুন সরকার কোন অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষমতা গ্রহণ করল তা ব্যাখ্যা করার দরকার পড়েনি। ড. ইউনূস বলেছেন, ছাত্র-জনতাই এ আন্দোলনকে বিজয়ী করেছে। তারাই আমাকে দায়িত্ব গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে। আমি তা গ্রহণ করেছি। সেই অর্থে শিক্ষার্থীরাই আমার প্রাথমিক নিয়োগকারী।

আন্দোলনের লক্ষ্য কি সেটাও আন্দোলনকারী কোটি জনতা আন্দোলনের মধ্যেই ব্যক্ত করেছিলেন। একটি নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে, পুরাতনের চাইতে যা সম্পূর্ণরূপে আলাদা। যে দেশে থাকবে না জোর করে ক্ষমতা দখল, নির্বাচনকে হাইজ্যাক করা এবং আবারও ছলে বলে, কৌশলে সেই অবৈধ ক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করা। এ ক্ষমতার জোরে বিরোধী দলের ওপর অবর্ণনীয় নির্যাতন চালানো হবে, তাদের গুম করা হবে, খুন করা হবে, আয়নাঘরে রেখে নির্যাতন করা হবে। দেদার লুটপাট করে দেশকে ফোকলা বানিয়ে দেওয়া হবে, বিচার বিভাগ থেকে প্রশাসনের সব জায়গায় নগ্ন দলীয়করণ করা হবে বিরোধী মত ও পথকে দমন করার জন্য। এরকম আর হবে না। এমন একটা রাষ্ট্র গড়া হবে যা হবে গণতান্ত্রিক, মানবিক এবং কল্যাণধর্মী।

এ রাষ্ট্র কীভাবে গড়ে উঠবে? রাজনৈতিক দলগুলো দীর্ঘ প্রায় ১৫ বছর ধরে এ স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়াই করছিল। তাদের মধ্যে একটা ঐক্য গড়ে উঠেছিল। শুরু হয়েছিল যুগপৎ আন্দোলন। সবাই একমত হয়েছিলেন, আমরা কেবল ক্ষমতায় দলবদলের লড়াই করছি না, আমরা একই সঙ্গে সরকার ও সমাজ পরিবর্তনের লড়াই করছি। দীর্ঘ আলোচনার পর রচিত হয়েছিল ৩১ দফা কর্মসূচি। এ ৩১ দফার মধ্যে রাষ্ট্রের সব ক্ষেত্রে সংস্কারের কথা বলা হয়েছিল। (আগ্রহী পাঠক যুগপৎ আন্দোলনের এ ৩১ দফা কর্মসূচি পড়ে দেখতে পারেন)। ২০১৮ সালের কোটা আন্দোলন শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই কিশোর শিক্ষার্থীরা যে নিরাপদ সড়কের আন্দোলন গড়ে তুলেছিল তারাও রাষ্ট্র মেরামতের কথা বলেছিল।

এ রাষ্ট্র মেরামত খুব হালকা ব্যাপার নয়। সেজন্য এ পুরো রাষ্ট্রের সংস্কার করতে হবে। ড. ইউনূসও জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত তার ভাষণে এ সংস্কারের কথা বলেছেন। কৃষি থেকে শুরু করে শিল্প ও অর্থনীতির বিভিন্ন দিকের কথা বলেছেন। প্রশাসনের সর্বস্তরের কথা বলেছেন। অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসা বাসস্থানের কথা বলেছেন। একটু চিন্তা করলেই বোঝা যায়, কাজের ক্যানভাসটা কত বড়। বস্তুত সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। কোনো জায়গায় গিয়ে বলার উপায় নেই, আমার সংস্কার ক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। আর লাগবে না।

লড়াইটা শুরু হয়েছিল গণতন্ত্রের জন্য। একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য। কিন্তু আমাদের দেশে গত ১৫ বছরে এই নির্বাচনি ব্যবস্থাটাই সর্বাংশে ধ্বংস হয়েছে। ক্ষমতাসীনরা নিজেদের ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে পুরো প্রশাসনকে দলীয়করণ এবং দুর্বৃত্তায়িত করে ফেলেছে। এখানে ন্যায়-নীতির কোনো বালাই নেই। যেভাবেই হোক জিততে হবে। এর জন্য যা কিছুই করা হোক তা-ই জায়েজ। এজন্য প্রশাসনকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে। তাদের যা খুশি তাই করার মতো ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এটার সার্বিক সংস্কার ছাড়া একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন তাই অসম্ভব। এ জন্য পুরো প্রশাসনকে ঢেলে সাজাতে হবে।

আমরা জানি গত নির্বাচনগুলোতে পুলিশ প্রশাসনের কী ভূমিকা ছিল, পুলিশ কত নির্মম, অমানবিক আচরণ করেছে সাধারণ মানুষের সঙ্গে। জুলাই অভ্যুত্থানের সময় মানুষের এ ক্রোধের বহিঃপ্রকাশ আমরা দেখেছি। পরিস্থিতি এতদূর গড়িয়েছে যে পুলিশ কাজে যোগ দিতে ভয় পাচ্ছিল এবং এখনো পাচ্ছে। এখনো পর্যন্ত পুলিশ প্রশাসন সার্বিকভাবে সক্রিয় নয়। এ পুলিশ প্রশাসন দিয়ে কি ভোট করা যাবে, এ প্রশ্ন সবার মনে। বিচারব্যবস্থা, শিক্ষাব্যবস্থা সম্পর্কে যদি বলি সেখানেও তো একই অবস্থা। বিচার এবং শিক্ষা উভয় ব্যবস্থাই গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য প্রয়োজন। সংস্কারের পরিধিটা এ জন্যই বড় হয়ে যাচ্ছে।

আমি আগেই বলেছি সংস্কার একটা চলমান প্রক্রিয়া। কোথাও এটা থেমে যাওয়ার অবকাশ নেই। তার মানে কি এই যে, যতদিন সংস্কার চলবে এ সরকার ক্ষমতায় থাকবে? তা তো কোনো কথা নয়। এটাতো একটা অন্তর্বর্তী সরকার। এরা একটা নির্দিষ্ট সময়ের পরে ক্ষমতা ছেড়ে চলে যাবে। কথা হচ্ছে এ নির্দিষ্ট সময় কত বড় বা কত লম্বা।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ প্রশ্ন করেছেন। প্রধান উপদেষ্টা যেদিন জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন তার আগের দিন জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি বলেছেন, আপনারা কয়জন মিলে সংস্কার করে ফেলবেন তা তো হতে পারে না। এ জন্য অংশী সবার সঙ্গে সরকারকে কথা বলতে হবে, তাদের মতামত দিতে হবে। তিনি সরকারের কাছে একটি রোডম্যাপ দাবি করেছেন। পাঠকের হয়তো মনে আছে সরকার পতনের অব্যবহিত পরে বিএনপি তাদের অফিসের সামনে একটি জনসভা করেছিল এবং দাবি করেছিল তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন দিয়ে দেওয়ার। প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছিল এ বক্তব্যের। এত বড় একটা সংস্কারের যজ্ঞ তিন মাসেই সম্পন্ন করা যাবে? জনগণের মাঝে এরকম প্রতিক্রিয়া দেখেই কি না জানি না, বিএনপির অপর এক নেতা এটাকে ছয় মাস পর্যন্ত বাড়িয়ে দিতে রাজি আছেন বলে জানিয়েছিলেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতির উদ্দেশে যে ভাষণ দিয়েছেন তার ওপরে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, প্রাথমিকভাবে তারা কিছুটা আশ্বস্ত হয়েছেন। তবে তিনি একই সঙ্গে বলেন, প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন নিয়ে সুস্পষ্টভাবে কিছু বলেননি। আমরা আশা করেছিলাম যে, তিনি নির্বাচনের ব্যাপারে কোনো রোডম্যাপ দেবেন কিন্তু ভাষণে তা নেই।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার ছাত্র-জনতার অনুরোধে এ দায়িত্ব গ্রহণ করেছে, তাদেরকে কাজ করার সুযোগ দিন। তিনি এও বলেন, প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির আকাক্সক্ষার প্রতিধ্বনি হয়েছে। আমরা মনে করি সরকার এখনো রাইট ডিরেকশনে আছে।

পাঠক নিশ্চয়ই এ দুই দলের বক্তব্যের পার্থক্য ধরতে পারেন জাতীয় রাজনীতির বর্তমান সময়ের কথা যদি বলি তাহলে সেটা আবর্তিত হবে এ মতপার্থক্যকে কেন্দ্র করেই। এ সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বিএনপির কথাবার্তায় দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের একটা তাগিদ আছে। কিন্তু তারা সংস্কারের বিরোধিতা করছেন না এবং বলছেন এজন্য তারা যৌক্তিক সময় দিতে রাজি আছেন। অনেকেই প্রশ্ন করছেন, এ যৌক্তিক সময় মানে কতটা সময়। কীভাবে নির্ধারণ হবে সময়ের যৌক্তিকতা? সময় ঠিক কতটা লাগবে তা নির্ভর করবে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দিকে নিশ্চিত হতে পারি। আমরা হয়তো সত্যি একটা নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই, যে দেশ হবে ভালোবাসার। হিংসা বিদ্বেষহীন। ড. ইউনূস যেমন বলছেন, সমগ্র দেশ হবে একটি পরিবার। কিন্তু সেটা এক দিনেই গড়ে উঠবে না। তার চেয়ে বড় কথা, সেটা আবেগ দিয়ে হবে না। হতে হবে বাস্তব বিবেচনা থেকে।

ড. ইউনূস অবশ্য বলেছেন, সেটা হবে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। এ মুহূর্তে একটি মহামূল্যবান কথা বলেছেন তিনি। কারণ শেষ বিচারে রাজনীতি হলো সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালক। আমি আশা করি আমার বিশ্ববিদ্যালয়জীবনের শিক্ষক বুঝে-শুনেই এ কথা বলেছেন। প্রশ্ন হচ্ছে সেই রাজনৈতিক সিদ্ধান্তটা আসবে কোত্থেকে? রাজনৈতিক দলগুলো আলাদা আলাদা করে দিলে তো হবে না। রাজনৈতিক দলগুলো একসঙ্গে বসেও শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত দিতে পারবে বলে মনে হয় না। এজন্যও এ সরকারকেই উদ্যোগ নিতে হবে। কথা বলতে হবে সব অংশীজনের সঙ্গে। সরকার যত তাড়াতাড়ি এ উদ্যোগ নেবেন ততই মঙ্গল।

লেখক : সভাপতি, নাগরিক ঐক্য

এই বিভাগের আরও খবর
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
সর্বশেষ খবর
প্লাস্টিক কতটা ভয়ঙ্কর, জীবাণু ছড়াচ্ছে অ্যান্টার্কটিকাতেও!
প্লাস্টিক কতটা ভয়ঙ্কর, জীবাণু ছড়াচ্ছে অ্যান্টার্কটিকাতেও!

এই মাত্র | বিজ্ঞান

শিশু আহনাফকে হত্যার পর সন্ধান চেয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন আসামি নিজেই
শিশু আহনাফকে হত্যার পর সন্ধান চেয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন আসামি নিজেই

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি গুগল করা দলের দুটিই মেসির
২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি গুগল করা দলের দুটিই মেসির

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

‘ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিল ইসকন’
‘ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিল ইসকন’

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয়ে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, গ্রেফতার ৫
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয়ে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, গ্রেফতার ৫

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছেই, ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৪০
গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছেই, ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৪০

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

জ্বরে আক্রান্ত হলে মুমিনের করণীয়
জ্বরে আক্রান্ত হলে মুমিনের করণীয়

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে বুদ্ধিজীবীদের মর্যাদা
ইসলামের দৃষ্টিতে বুদ্ধিজীবীদের মর্যাদা

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি
মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড
ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম
আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৫ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’

৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১৯ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১৭ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

১৬ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

২২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন