শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৪

দেশবাসীকে ঠিক করতে হবে, কখন আমাদের ছেড়ে দেবেন

মাহমুদুর রহমান মান্না
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দেশবাসীকে ঠিক করতে হবে, কখন আমাদের ছেড়ে দেবেন

ক্ষমতা গ্রহণের দুই সপ্তাহ পরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতির উদ্দেশে একটি ভাষণ দিয়েছেন। অতীতে বিশেষ পরিস্থিতিতে ক্ষমতা গ্রহণের অব্যবহিত পরেই সরকারপ্রধানরা ভাষণ দিয়েছেন। এবারও অনেকে অপেক্ষা করছিল কবে প্রধান উপদেষ্টা ভাষণ দেবেন। তবে এবারের পরিস্থিতি আগের সময়গুলোর চেয়ে একেবারে ভিন্ন। অতীতে যতবারই নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতার পরিবর্তন হয়েছিল সেগুলো ছিল অপ্রত্যাশিত। ফলে যিনি বা যারা ক্ষমতায় এসেছিলেন তাদের ত্বরিত জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়ে ব্যাখ্যা করতে হয়েছিল কেন তারা ক্ষমতা দখল করেছেন এবং ক্ষমতা নিয়ে তারা কী করতে চান। এবারে এটা কোনো ক্যু দেতা নয়। এটা ছিল দুনিয়া কাঁপানো একটি গণ অভ্যুত্থান, যার লক্ষ্য আগেই নির্ধারিত ছিল। শুরুটা যেভাবেই হোক খুব অল্প সময়ে সে তার মূল লক্ষ্য পরিষ্কার করেছিল। ফলে একটি কোটাবিরোধী আন্দোলন মাত্র সপ্তাহখানেকের ব্যবধানে সরকার পরিবর্তনের আন্দোলনে পর্যবসিত হতে পেরেছিল।

পরিবর্তনের পর যে সরকার গঠিত হয়েছিল সেটাও কোনো গোপন ক্রিয়া নয়। আন্দোলনকারী যারা তাদেরই পরামর্শ মতো সরকার গঠিত হয়েছিল। অতএব নতুন সরকার কোন অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষমতা গ্রহণ করল তা ব্যাখ্যা করার দরকার পড়েনি। ড. ইউনূস বলেছেন, ছাত্র-জনতাই এ আন্দোলনকে বিজয়ী করেছে। তারাই আমাকে দায়িত্ব গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে। আমি তা গ্রহণ করেছি। সেই অর্থে শিক্ষার্থীরাই আমার প্রাথমিক নিয়োগকারী।

আন্দোলনের লক্ষ্য কি সেটাও আন্দোলনকারী কোটি জনতা আন্দোলনের মধ্যেই ব্যক্ত করেছিলেন। একটি নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে, পুরাতনের চাইতে যা সম্পূর্ণরূপে আলাদা। যে দেশে থাকবে না জোর করে ক্ষমতা দখল, নির্বাচনকে হাইজ্যাক করা এবং আবারও ছলে বলে, কৌশলে সেই অবৈধ ক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করা। এ ক্ষমতার জোরে বিরোধী দলের ওপর অবর্ণনীয় নির্যাতন চালানো হবে, তাদের গুম করা হবে, খুন করা হবে, আয়নাঘরে রেখে নির্যাতন করা হবে। দেদার লুটপাট করে দেশকে ফোকলা বানিয়ে দেওয়া হবে, বিচার বিভাগ থেকে প্রশাসনের সব জায়গায় নগ্ন দলীয়করণ করা হবে বিরোধী মত ও পথকে দমন করার জন্য। এরকম আর হবে না। এমন একটা রাষ্ট্র গড়া হবে যা হবে গণতান্ত্রিক, মানবিক এবং কল্যাণধর্মী।

এ রাষ্ট্র কীভাবে গড়ে উঠবে? রাজনৈতিক দলগুলো দীর্ঘ প্রায় ১৫ বছর ধরে এ স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়াই করছিল। তাদের মধ্যে একটা ঐক্য গড়ে উঠেছিল। শুরু হয়েছিল যুগপৎ আন্দোলন। সবাই একমত হয়েছিলেন, আমরা কেবল ক্ষমতায় দলবদলের লড়াই করছি না, আমরা একই সঙ্গে সরকার ও সমাজ পরিবর্তনের লড়াই করছি। দীর্ঘ আলোচনার পর রচিত হয়েছিল ৩১ দফা কর্মসূচি। এ ৩১ দফার মধ্যে রাষ্ট্রের সব ক্ষেত্রে সংস্কারের কথা বলা হয়েছিল। (আগ্রহী পাঠক যুগপৎ আন্দোলনের এ ৩১ দফা কর্মসূচি পড়ে দেখতে পারেন)। ২০১৮ সালের কোটা আন্দোলন শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই কিশোর শিক্ষার্থীরা যে নিরাপদ সড়কের আন্দোলন গড়ে তুলেছিল তারাও রাষ্ট্র মেরামতের কথা বলেছিল।

এ রাষ্ট্র মেরামত খুব হালকা ব্যাপার নয়। সেজন্য এ পুরো রাষ্ট্রের সংস্কার করতে হবে। ড. ইউনূসও জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত তার ভাষণে এ সংস্কারের কথা বলেছেন। কৃষি থেকে শুরু করে শিল্প ও অর্থনীতির বিভিন্ন দিকের কথা বলেছেন। প্রশাসনের সর্বস্তরের কথা বলেছেন। অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসা বাসস্থানের কথা বলেছেন। একটু চিন্তা করলেই বোঝা যায়, কাজের ক্যানভাসটা কত বড়। বস্তুত সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। কোনো জায়গায় গিয়ে বলার উপায় নেই, আমার সংস্কার ক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। আর লাগবে না।

লড়াইটা শুরু হয়েছিল গণতন্ত্রের জন্য। একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য। কিন্তু আমাদের দেশে গত ১৫ বছরে এই নির্বাচনি ব্যবস্থাটাই সর্বাংশে ধ্বংস হয়েছে। ক্ষমতাসীনরা নিজেদের ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে পুরো প্রশাসনকে দলীয়করণ এবং দুর্বৃত্তায়িত করে ফেলেছে। এখানে ন্যায়-নীতির কোনো বালাই নেই। যেভাবেই হোক জিততে হবে। এর জন্য যা কিছুই করা হোক তা-ই জায়েজ। এজন্য প্রশাসনকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে। তাদের যা খুশি তাই করার মতো ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এটার সার্বিক সংস্কার ছাড়া একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন তাই অসম্ভব। এ জন্য পুরো প্রশাসনকে ঢেলে সাজাতে হবে।

আমরা জানি গত নির্বাচনগুলোতে পুলিশ প্রশাসনের কী ভূমিকা ছিল, পুলিশ কত নির্মম, অমানবিক আচরণ করেছে সাধারণ মানুষের সঙ্গে। জুলাই অভ্যুত্থানের সময় মানুষের এ ক্রোধের বহিঃপ্রকাশ আমরা দেখেছি। পরিস্থিতি এতদূর গড়িয়েছে যে পুলিশ কাজে যোগ দিতে ভয় পাচ্ছিল এবং এখনো পাচ্ছে। এখনো পর্যন্ত পুলিশ প্রশাসন সার্বিকভাবে সক্রিয় নয়। এ পুলিশ প্রশাসন দিয়ে কি ভোট করা যাবে, এ প্রশ্ন সবার মনে। বিচারব্যবস্থা, শিক্ষাব্যবস্থা সম্পর্কে যদি বলি সেখানেও তো একই অবস্থা। বিচার এবং শিক্ষা উভয় ব্যবস্থাই গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য প্রয়োজন। সংস্কারের পরিধিটা এ জন্যই বড় হয়ে যাচ্ছে।

আমি আগেই বলেছি সংস্কার একটা চলমান প্রক্রিয়া। কোথাও এটা থেমে যাওয়ার অবকাশ নেই। তার মানে কি এই যে, যতদিন সংস্কার চলবে এ সরকার ক্ষমতায় থাকবে? তা তো কোনো কথা নয়। এটাতো একটা অন্তর্বর্তী সরকার। এরা একটা নির্দিষ্ট সময়ের পরে ক্ষমতা ছেড়ে চলে যাবে। কথা হচ্ছে এ নির্দিষ্ট সময় কত বড় বা কত লম্বা।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ প্রশ্ন করেছেন। প্রধান উপদেষ্টা যেদিন জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন তার আগের দিন জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি বলেছেন, আপনারা কয়জন মিলে সংস্কার করে ফেলবেন তা তো হতে পারে না। এ জন্য অংশী সবার সঙ্গে সরকারকে কথা বলতে হবে, তাদের মতামত দিতে হবে। তিনি সরকারের কাছে একটি রোডম্যাপ দাবি করেছেন। পাঠকের হয়তো মনে আছে সরকার পতনের অব্যবহিত পরে বিএনপি তাদের অফিসের সামনে একটি জনসভা করেছিল এবং দাবি করেছিল তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন দিয়ে দেওয়ার। প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছিল এ বক্তব্যের। এত বড় একটা সংস্কারের যজ্ঞ তিন মাসেই সম্পন্ন করা যাবে? জনগণের মাঝে এরকম প্রতিক্রিয়া দেখেই কি না জানি না, বিএনপির অপর এক নেতা এটাকে ছয় মাস পর্যন্ত বাড়িয়ে দিতে রাজি আছেন বলে জানিয়েছিলেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতির উদ্দেশে যে ভাষণ দিয়েছেন তার ওপরে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, প্রাথমিকভাবে তারা কিছুটা আশ্বস্ত হয়েছেন। তবে তিনি একই সঙ্গে বলেন, প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন নিয়ে সুস্পষ্টভাবে কিছু বলেননি। আমরা আশা করেছিলাম যে, তিনি নির্বাচনের ব্যাপারে কোনো রোডম্যাপ দেবেন কিন্তু ভাষণে তা নেই।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার ছাত্র-জনতার অনুরোধে এ দায়িত্ব গ্রহণ করেছে, তাদেরকে কাজ করার সুযোগ দিন। তিনি এও বলেন, প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির আকাক্সক্ষার প্রতিধ্বনি হয়েছে। আমরা মনে করি সরকার এখনো রাইট ডিরেকশনে আছে।

পাঠক নিশ্চয়ই এ দুই দলের বক্তব্যের পার্থক্য ধরতে পারেন জাতীয় রাজনীতির বর্তমান সময়ের কথা যদি বলি তাহলে সেটা আবর্তিত হবে এ মতপার্থক্যকে কেন্দ্র করেই। এ সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বিএনপির কথাবার্তায় দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের একটা তাগিদ আছে। কিন্তু তারা সংস্কারের বিরোধিতা করছেন না এবং বলছেন এজন্য তারা যৌক্তিক সময় দিতে রাজি আছেন। অনেকেই প্রশ্ন করছেন, এ যৌক্তিক সময় মানে কতটা সময়। কীভাবে নির্ধারণ হবে সময়ের যৌক্তিকতা? সময় ঠিক কতটা লাগবে তা নির্ভর করবে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দিকে নিশ্চিত হতে পারি। আমরা হয়তো সত্যি একটা নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই, যে দেশ হবে ভালোবাসার। হিংসা বিদ্বেষহীন। ড. ইউনূস যেমন বলছেন, সমগ্র দেশ হবে একটি পরিবার। কিন্তু সেটা এক দিনেই গড়ে উঠবে না। তার চেয়ে বড় কথা, সেটা আবেগ দিয়ে হবে না। হতে হবে বাস্তব বিবেচনা থেকে।

ড. ইউনূস অবশ্য বলেছেন, সেটা হবে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। এ মুহূর্তে একটি মহামূল্যবান কথা বলেছেন তিনি। কারণ শেষ বিচারে রাজনীতি হলো সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালক। আমি আশা করি আমার বিশ্ববিদ্যালয়জীবনের শিক্ষক বুঝে-শুনেই এ কথা বলেছেন। প্রশ্ন হচ্ছে সেই রাজনৈতিক সিদ্ধান্তটা আসবে কোত্থেকে? রাজনৈতিক দলগুলো আলাদা আলাদা করে দিলে তো হবে না। রাজনৈতিক দলগুলো একসঙ্গে বসেও শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত দিতে পারবে বলে মনে হয় না। এজন্যও এ সরকারকেই উদ্যোগ নিতে হবে। কথা বলতে হবে সব অংশীজনের সঙ্গে। সরকার যত তাড়াতাড়ি এ উদ্যোগ নেবেন ততই মঙ্গল।

লেখক : সভাপতি, নাগরিক ঐক্য

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
সীমানা জটিলতা
সীমানা জটিলতা
শুভবুদ্ধির উদয় হোক
শুভবুদ্ধির উদয় হোক
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
বেকারত্বের অভিশাপ
বেকারত্বের অভিশাপ
সর্বশেষ খবর
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮
হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান
আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল
ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সাইরেন শুনলেই বাঙ্কার খুঁজি, কারণ ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিশালী’
‘সাইরেন শুনলেই বাঙ্কার খুঁজি, কারণ ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিশালী’

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল
বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাঈমের ফাইফার; কী ছিল পরিকল্পনা?
নাঈমের ফাইফার; কী ছিল পরিকল্পনা?

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের
গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারের সহযোগিতা ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি
সরকারের সহযোগিতা ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু
ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এই দিনের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম’
‘এই দিনের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টার সিটিকে ফের বিশাল অঙ্কের জরিমানা
ম্যানচেস্টার সিটিকে ফের বিশাল অঙ্কের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো
চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাজার সড়ক অবরোধ
নতুন বাজার সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব সংগীত দিবস আজ
বিশ্ব সংগীত দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’
‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট
ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়