শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

কুকুর কেন দল বেঁধে ঘেউ ঘেউ করে!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কুকুর কেন দল বেঁধে ঘেউ ঘেউ করে!

আমি যে মহল্লায় থাকি সেখানে তিন দল কুকুরের বসবাস। প্রথম দলটি থাকে সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের বাসার সামনে। দ্বিতীয় দলটি থাকে নায়েম নামক সরকারি একটি অফিসের গেটের কাছে- আর তৃতীয় দলের অবস্থান ঢাকা কলেজের পেছনের যে গেট রয়েছে সেটির কাছাকাছি। আমার বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় কিংবা দিন শেষে গৃহে ফেরার সময় আমি তিন দল কুকুরের নানারকম মহড়া, বিচিত্র স্বরের ঘেউ ঘেউ এবং কখনো-সখনো ভয়ানক মারামারির দৃশ্য দেখি। কুকুর দলের একটি নিদারুণ ব্যবহারে আমি রীতিমতো অবাক। তারা সাধারণত মহল্লাবাসীকে আক্রমণ করে না,  তবে বাইরের কেউ এলে ভয়ংকরভাবে তেড়ে আসে এবং বিকট স্বরে দল বেঁধে ঘেউ ঘেউ করতে থাকে।

পশ্চিমা দুনিয়ায় কুকুর নিয়ে ব্যাপক গবেষণা হয়। কুকুরের জন্ম-শারীরিক গঠন এবং স্বভাব-চরিত্র নিয়ে পশ্চিমাদের রয়েছে ব্যাপক আগ্রহ। তারা ইঁদুর নিয়ে গবেষণা করে মানুষের শরীরের রোগবালাইয়ের প্রতিষেধক আবিষ্কারের জন্য। অন্যদিকে মানুষের মন এবং চিন্তার পাশাপাশি মানুষের অভ্যাস নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে তারা যেসব গৃহপালিত পশুপাখিকে নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালায় সেগুলোর মধ্যে কুকুরই প্রধানতম। আমাদের দেশে যেহেতু ওসবের বালাই নেই সেহেতু কুকুর বলতে আমরা নেড়ি প্রজাতির সারমেয়দের ঘেউ ঘেউকেই বুঝি, আর একটু টাকা-পয়সা হলে যারা আভিজাত্য প্রকাশের জন্য জার্মান শেফার্ড পোষেণ তাদের ছংভং দেখেই নিজেদের দার্শনিক সত্তাকে বাঁচিয়ে রাখি। অথচ প্রকৃতির এ অতি আশ্চর্য প্রাণীটির সঙ্গে মানুষের সভাব চরিত্র-দৃষ্টিভঙ্গি ইত্যাদির যে কী মিল রয়েছে তা যদি আপনি জানতেন তবে আশ্চর্য না হয়ে পারতেন না।

কুকুর নিয়ে আলোচনার শুরুতেই প্রাণীটির কৃতজ্ঞতা বোধ, আনুগত্য, বিরূপ পরিবেশে বেঁচে থাকার ক্ষমতা এবং মানুষ চেনার অসাধারণ ক্ষমতার প্রশংসা না করে আপনি পারবেন না। বন্য কুকুর পোষা কুকুর এবং বেওয়ারিশ কুকুরের খাদ্যাভ্যাস-চরিত্র যেমন ভিন্নতর, তদ্রƒপ প্রকৃতি ও পরিবেশ অনুযায়ী কুকুরের স্বভাব-চরিত্র এবং খাদ্যাভ্যাস কীভাবে গড়ে ওঠে তার সঙ্গে মানুষের চরিত্র অভ্যাস চিন্তা ও চেতনার সঙ্গে স্থান-কাল-পাত্র কী ভূমিকা রাখে তা নিয়ে আলোচনার আগে শিরোনাম নিয়ে সংক্ষেপে কিছু বলার চেষ্টা করছি।

আলোচনার শুরুতেই বলা আবশ্যক যে, আজকের  শিরোনামটি কেবল বাংলাদেশের বেওয়ারিশ নেড়ি কুকুরের জ্ঞাতি-গোষ্ঠীর কর্মকান্ড বর্ণনার নিমিত্তেই নির্ধারণ করা হয়েছে। আমাদের দেশের নেড়ি কুকুর কিংবা রাস্তায় সদলবলে ঘুরে বেড়ানোর মতো বেওয়ারিশ অর্থাৎ মালিকানাবিহীন কুকুরের দল পৃথিবীর কোথাও নেই। এ কুকুরগুলোর সবচেয়ে বড় পরিচয় হলো- এরা স্বজাতিবিদ্বেষী। অর্থাৎ একজন অপরজনকে দেখতে পারে না। এরা অকারণে ঘেউ ঘেউ করে। আর তাদের ঘেউ ঘেউ অর্থ কোনো প্রেম নিবেদন নয়। প্রকৃতির কোকিল-শ্যামা-দোয়েলের মতো এরা গান গায় না, উল্টো ঘেউ ঘেউ শব্দে এরা অকথ্য ও অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল করতে থাকে। এদের ভাষার তাল-লয়-সুর যদি বিশ্লেষণ করেন তবে দেখবেন যে নেড়ি কুকুরগুলোর শতকরা ৯৯ ভাগ ঘেউ ঘেউ মূলত গালাগাল, খিস্তি খেউড় এবং অহেতুক হুমকি-ধমকি বা ভয় প্রদর্শন।

বাংলাদেশের নেড়ি কুকুরগুলোর চরিত্র এবং অভ্যাস শুরু হয় কুকুরছানার জন্ম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে। প্রকৃতির বেশির ভাগ প্রাণী সন্তান উৎপাদনের জন্য মানুষের মতো সঙ্গী নির্বাচন করে দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপন করে এবং যৌন সম্পর্ককে শালীনতার মধ্যে আবদ্ধ রাখে। তারা একত্রে বাসা বাঁধে, গর্ভবতীর যত্ন-আত্তির জন্য পুরুষ সঙ্গী যথেষ্ট শ্রম দেয় এবং একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সন্তানদের দেখভালের দায়িত্ব ভাগাভাগি করে নেয়। ফলে এসব প্রাণিজাত সন্তান-সন্ততির চরিত্র-বিবেক-বুদ্ধি-রুচি-অভিরুচি নেড়ি কুকুরের দলের মতো হয় না। অন্যদিকে নেড়ি কুকুরের প্রথম সমস্যা হয় তাদের যৌনতা নিয়ে। যৌন সম্পর্কে এ জাতীয় কুকুরগুলো যে বেহায়াপনা-বেপরোয়া এবং অশ্লীলতা জনসম্মুখে প্রদর্শন করে তা অন্য কোনো প্রাণীর ক্ষেত্রে দেখা যায় না।

দ্বিতীয়ত : যৌন সঙ্গিনীর সঙ্গে পুরুষ কুকুরটির ব্যবহার এবং গর্ভাবস্থায় কোনো দায়িত্ব কর্তব্যের ধার না ধারার কারণে কুকুরের বংশগতিতে পিতার ভূমিকা শূন্য। ফলে জাতি হিসেবে কুকুরের দল পিতৃ-পরিচয়হীন এবং শৈশব থেকেই কুকুরছানার মায়ের দুগ্ধ পান ছাড়া অন্য কোনো পারিবারিক বা সামাজিক বন্ধনের সঙ্গে পরিচিত নয়। কুকুরদের মধ্যে নেতৃত্বগুণ নেই, অর্থাৎ এরা নেতা হতে পারে না। অন্যদিকে দলগতভাবে চলাফেরা করে অন্যান্য প্রাণী যেভাবে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা করে তা এ জাতিটির মধ্যে নেই। এরা দলবদ্ধ হয় কেবল নিজেদের মধ্যে মারামারি করার জন্য এবং নিজেদের জ্ঞাতি-গোষ্ঠীকে গালাগাল দেওয়ার জন্য এরা বহু দলে বিভক্ত হয়ে ঘেউ ঘেউ করতে থাকে।

বাংলাদেশের নেড়ি কুকুরদের খাদ্যাভ্যাস- মলমূত্র ত্যাগ এবং সারাক্ষণ হা করে থাকার সঙ্গে পৃথিবীর উন্নত প্রজাতির কোনো কুকুরের মিল খুঁজে পাবেন না। মনুষ্য বিষ্টা ভক্ষণ, ময়লা-আবর্জনা ভক্ষণ এবং সারাক্ষণ লোভের জিহ্বা বের করে বঙ্গীয় সারমেয়রা যেভাবে দুনিয়ার কুকুরসমাজ থেকে নিজেদের আলাদা করতে পেরেছে তা বাংলার অন্য কোনো পশুপাখি কীট-পতঙ্গ পারেনি।

আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা কুকুরের দল বেঁধে ঘেউ ঘেউ করা নিয়ে দার্শনিক মতবাদ ব্যক্ত করব। কিন্তু তার আগে কুকুরের কর্মকান্ড নিয়ে একটি ধারণা দেওয়া আবশ্যক। বন্য কুকুরের মধ্যে একটি প্রজাতি রয়েছে যেগুলোকে প্রকৃতির সবচেয়ে ভয়ংকর প্রাণী হিসেবে মনে করা হয়। বন্য কুকুরের সেই ভয়ংকর চরিত্রকে মানব কল্যাণে ব্যবহার করার জন্য উন্নত দুনিয়ায় কুকুরের বংশগতি নির্মাণ অর্থাৎ জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার ঘটিয়ে বিশাল আকৃতির শক্তিশালী কুকুরের প্রজনন ঘটানো হয়। তারপর সেগুলোকে নির্দিষ্ট মালিকের অধীনে রেখে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দিয়ে মানব কল্যাণে ব্যবহার করা হয়।

সামরিক বাহিনী, পুলিশ বাহিনী ছাড়াও স্পর্শকাতর গোয়েন্দা কর্মে কুকুরের ব্যবহার সারা দুনিয়াতে বাড়ছে। অন্যদিকে মানুষের নিঃসঙ্গতা কাটাতে এবং ক্ষেত্রবিশেষে মনোরোগের চিকিৎসার জন্য গৃহপালিত প্রাণী হিসেবে কুকুরের ব্যবহার পশ্চিমা দুনিয়ায় যে কোনো ওষুধের চেয়ে বেশি। যেখানে গৃহের সুখ-শান্তি রক্ষায় ডগি প্রজাতির অহিংস্র অসংখ্য প্রজাতির কুকুরের পেছনে রাষ্ট্র এবং ব্যক্তি যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে তা আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের অধিবাসীরা কল্পনাও করতে পারি না। ফলে পশ্চিমা দুনিয়ার সভ্যতার বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে কুকুরের মতো একটি প্রাণীর বিকাশে রীতিমতো বিপ্লব হয়ে গেছে। উল্টো করে যদি বলি- কুকুরের প্রশিক্ষণ, স্বভাব-চরিত্র প্রভৃতি মানুষের সামাজিক ও পারিবারিক সম্পর্কের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রেখে চলছে।

কুকুর নিয়ে পশ্চিমা দুনিয়ায় যা হচ্ছে তার ঠিক উল্টো ঘটনা ঘটছে আমাদের দেশে। আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষ কুকুর সম্পর্কে সামান্য ধারণা রাখা তো দূরের কথা, আমরা কেউ স্বপ্নেও ভাবি না যে পাড়া-মহল্লার বেওয়ারিশ কুকুরের দলের কর্মকান্ড, স্বভাব-চরিত্র আমাদের কীভাবে প্রভাবিত করছে। এ বিষয়ে সময় সুযোগ পেলে আরও বিস্তারিত আলোচনা করব। আজ শুধু নেড়ি কুকুরের দল বেঁধে ঘেউ ঘেউ করার অন্তর্নিহিত কারণ এবং কুকুরের এ চরিত্র দ্বারা আমাদের সমাজের কে বা কারা কীভাবে প্রভাবিত হচ্ছে তা নিয়ে আলোচনা করে আজকের নিবন্ধের ইতি টানব।

নেড়ি কুকুর যখন একা থাকে তখন তার সাহস-শক্তি বলতে গেলে শূন্যের কোঠায় থাকে; কিন্তু তার যখন একাধিক সঙ্গী জুটে যায় তখন সে তার মধ্যকার স্বজাতিবিদ্বেষী চরিত্র দ্বারা প্রভাবিত হয়ে নিজের স্বভাব চরিতার্থ করার জন্য প্রতিপক্ষ খুঁজতে থাকে এবং সদলবলে প্রতিপক্ষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ার আগে মনের ঝাল মেটানোর জন্য অশ্লীল ও অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল দিয়ে প্রতিপক্ষকে উত্তেজিত করতে থাকে। প্রতিপক্ষ যদি শক্তিশালী হয় তবে কুকুরের দল পালানোর পথ খোলা রেখে নির্দিষ্ট দূরত্বে ঘেউ ঘেউ করতে থাকে। আর প্রতিপক্ষ যদি দুর্বল হয় তবে ঘেউ ঘেউয়ের পাশাপাশি ঝগড়া-বিবাদ করার জন্য উগ্রবাদী জঙ্গি তৎপরতা শুরু করে দেয়।

নেড়ি কুকুরের জন্ম অশ্লীলতা খাদ্যাভ্যাস এবং ঝগড়া করার প্রকৃতির সঙ্গে যদি মনুষ্য সমাজের অসভ্য শ্রেণি-গোষ্ঠীর অন্তঃমিল খোঁজার চেষ্টা করেন তবে দেখতে পাবেন যে, যারা মানুষ হয়ে অমানুষের মতো সারাক্ষণ গালাগাল করতে থাকে, ঘুষ-দুর্নীতির মতো হারাম খাদ্য না খেলে যাদের ঘুম হয় না কিংবা নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাত না করলে যাদের পেটের ভাত হজম হয় না- তাদের জন্ম-বেড়ে ওঠা, পারিবারিক সংহতি ও সামাজিক অবস্থানের সঙ্গে অকারণে ঘেউ ঘেউকারী সারমেয়দের কী কী মিল রয়েছে তা নির্ধারণ করতে পারলে আপন ভুবনে আপনি তুলনামূলক সুখী জীবনযাপন করতে পারবেন।  কুকুরের ঘেউ ঘেউ যেমন আপনাকে ব্যথিত করে না, তদ্রƒপ মানুষরূপী প্রাণীদের ঘেউ ঘেউও আপনাকে আহত করবে না, যদি আপনি প্রতিটি ঘটনার কার্যকারণ অনুধাবন করতে পারেন।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

৩০ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে