শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

কুকুর কেন দল বেঁধে ঘেউ ঘেউ করে!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কুকুর কেন দল বেঁধে ঘেউ ঘেউ করে!

আমি যে মহল্লায় থাকি সেখানে তিন দল কুকুরের বসবাস। প্রথম দলটি থাকে সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের বাসার সামনে। দ্বিতীয় দলটি থাকে নায়েম নামক সরকারি একটি অফিসের গেটের কাছে- আর তৃতীয় দলের অবস্থান ঢাকা কলেজের পেছনের যে গেট রয়েছে সেটির কাছাকাছি। আমার বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় কিংবা দিন শেষে গৃহে ফেরার সময় আমি তিন দল কুকুরের নানারকম মহড়া, বিচিত্র স্বরের ঘেউ ঘেউ এবং কখনো-সখনো ভয়ানক মারামারির দৃশ্য দেখি। কুকুর দলের একটি নিদারুণ ব্যবহারে আমি রীতিমতো অবাক। তারা সাধারণত মহল্লাবাসীকে আক্রমণ করে না,  তবে বাইরের কেউ এলে ভয়ংকরভাবে তেড়ে আসে এবং বিকট স্বরে দল বেঁধে ঘেউ ঘেউ করতে থাকে।

পশ্চিমা দুনিয়ায় কুকুর নিয়ে ব্যাপক গবেষণা হয়। কুকুরের জন্ম-শারীরিক গঠন এবং স্বভাব-চরিত্র নিয়ে পশ্চিমাদের রয়েছে ব্যাপক আগ্রহ। তারা ইঁদুর নিয়ে গবেষণা করে মানুষের শরীরের রোগবালাইয়ের প্রতিষেধক আবিষ্কারের জন্য। অন্যদিকে মানুষের মন এবং চিন্তার পাশাপাশি মানুষের অভ্যাস নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে তারা যেসব গৃহপালিত পশুপাখিকে নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালায় সেগুলোর মধ্যে কুকুরই প্রধানতম। আমাদের দেশে যেহেতু ওসবের বালাই নেই সেহেতু কুকুর বলতে আমরা নেড়ি প্রজাতির সারমেয়দের ঘেউ ঘেউকেই বুঝি, আর একটু টাকা-পয়সা হলে যারা আভিজাত্য প্রকাশের জন্য জার্মান শেফার্ড পোষেণ তাদের ছংভং দেখেই নিজেদের দার্শনিক সত্তাকে বাঁচিয়ে রাখি। অথচ প্রকৃতির এ অতি আশ্চর্য প্রাণীটির সঙ্গে মানুষের সভাব চরিত্র-দৃষ্টিভঙ্গি ইত্যাদির যে কী মিল রয়েছে তা যদি আপনি জানতেন তবে আশ্চর্য না হয়ে পারতেন না।

কুকুর নিয়ে আলোচনার শুরুতেই প্রাণীটির কৃতজ্ঞতা বোধ, আনুগত্য, বিরূপ পরিবেশে বেঁচে থাকার ক্ষমতা এবং মানুষ চেনার অসাধারণ ক্ষমতার প্রশংসা না করে আপনি পারবেন না। বন্য কুকুর পোষা কুকুর এবং বেওয়ারিশ কুকুরের খাদ্যাভ্যাস-চরিত্র যেমন ভিন্নতর, তদ্রƒপ প্রকৃতি ও পরিবেশ অনুযায়ী কুকুরের স্বভাব-চরিত্র এবং খাদ্যাভ্যাস কীভাবে গড়ে ওঠে তার সঙ্গে মানুষের চরিত্র অভ্যাস চিন্তা ও চেতনার সঙ্গে স্থান-কাল-পাত্র কী ভূমিকা রাখে তা নিয়ে আলোচনার আগে শিরোনাম নিয়ে সংক্ষেপে কিছু বলার চেষ্টা করছি।

আলোচনার শুরুতেই বলা আবশ্যক যে, আজকের  শিরোনামটি কেবল বাংলাদেশের বেওয়ারিশ নেড়ি কুকুরের জ্ঞাতি-গোষ্ঠীর কর্মকান্ড বর্ণনার নিমিত্তেই নির্ধারণ করা হয়েছে। আমাদের দেশের নেড়ি কুকুর কিংবা রাস্তায় সদলবলে ঘুরে বেড়ানোর মতো বেওয়ারিশ অর্থাৎ মালিকানাবিহীন কুকুরের দল পৃথিবীর কোথাও নেই। এ কুকুরগুলোর সবচেয়ে বড় পরিচয় হলো- এরা স্বজাতিবিদ্বেষী। অর্থাৎ একজন অপরজনকে দেখতে পারে না। এরা অকারণে ঘেউ ঘেউ করে। আর তাদের ঘেউ ঘেউ অর্থ কোনো প্রেম নিবেদন নয়। প্রকৃতির কোকিল-শ্যামা-দোয়েলের মতো এরা গান গায় না, উল্টো ঘেউ ঘেউ শব্দে এরা অকথ্য ও অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল করতে থাকে। এদের ভাষার তাল-লয়-সুর যদি বিশ্লেষণ করেন তবে দেখবেন যে নেড়ি কুকুরগুলোর শতকরা ৯৯ ভাগ ঘেউ ঘেউ মূলত গালাগাল, খিস্তি খেউড় এবং অহেতুক হুমকি-ধমকি বা ভয় প্রদর্শন।

বাংলাদেশের নেড়ি কুকুরগুলোর চরিত্র এবং অভ্যাস শুরু হয় কুকুরছানার জন্ম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে। প্রকৃতির বেশির ভাগ প্রাণী সন্তান উৎপাদনের জন্য মানুষের মতো সঙ্গী নির্বাচন করে দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপন করে এবং যৌন সম্পর্ককে শালীনতার মধ্যে আবদ্ধ রাখে। তারা একত্রে বাসা বাঁধে, গর্ভবতীর যত্ন-আত্তির জন্য পুরুষ সঙ্গী যথেষ্ট শ্রম দেয় এবং একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সন্তানদের দেখভালের দায়িত্ব ভাগাভাগি করে নেয়। ফলে এসব প্রাণিজাত সন্তান-সন্ততির চরিত্র-বিবেক-বুদ্ধি-রুচি-অভিরুচি নেড়ি কুকুরের দলের মতো হয় না। অন্যদিকে নেড়ি কুকুরের প্রথম সমস্যা হয় তাদের যৌনতা নিয়ে। যৌন সম্পর্কে এ জাতীয় কুকুরগুলো যে বেহায়াপনা-বেপরোয়া এবং অশ্লীলতা জনসম্মুখে প্রদর্শন করে তা অন্য কোনো প্রাণীর ক্ষেত্রে দেখা যায় না।

দ্বিতীয়ত : যৌন সঙ্গিনীর সঙ্গে পুরুষ কুকুরটির ব্যবহার এবং গর্ভাবস্থায় কোনো দায়িত্ব কর্তব্যের ধার না ধারার কারণে কুকুরের বংশগতিতে পিতার ভূমিকা শূন্য। ফলে জাতি হিসেবে কুকুরের দল পিতৃ-পরিচয়হীন এবং শৈশব থেকেই কুকুরছানার মায়ের দুগ্ধ পান ছাড়া অন্য কোনো পারিবারিক বা সামাজিক বন্ধনের সঙ্গে পরিচিত নয়। কুকুরদের মধ্যে নেতৃত্বগুণ নেই, অর্থাৎ এরা নেতা হতে পারে না। অন্যদিকে দলগতভাবে চলাফেরা করে অন্যান্য প্রাণী যেভাবে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা করে তা এ জাতিটির মধ্যে নেই। এরা দলবদ্ধ হয় কেবল নিজেদের মধ্যে মারামারি করার জন্য এবং নিজেদের জ্ঞাতি-গোষ্ঠীকে গালাগাল দেওয়ার জন্য এরা বহু দলে বিভক্ত হয়ে ঘেউ ঘেউ করতে থাকে।

বাংলাদেশের নেড়ি কুকুরদের খাদ্যাভ্যাস- মলমূত্র ত্যাগ এবং সারাক্ষণ হা করে থাকার সঙ্গে পৃথিবীর উন্নত প্রজাতির কোনো কুকুরের মিল খুঁজে পাবেন না। মনুষ্য বিষ্টা ভক্ষণ, ময়লা-আবর্জনা ভক্ষণ এবং সারাক্ষণ লোভের জিহ্বা বের করে বঙ্গীয় সারমেয়রা যেভাবে দুনিয়ার কুকুরসমাজ থেকে নিজেদের আলাদা করতে পেরেছে তা বাংলার অন্য কোনো পশুপাখি কীট-পতঙ্গ পারেনি।

আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা কুকুরের দল বেঁধে ঘেউ ঘেউ করা নিয়ে দার্শনিক মতবাদ ব্যক্ত করব। কিন্তু তার আগে কুকুরের কর্মকান্ড নিয়ে একটি ধারণা দেওয়া আবশ্যক। বন্য কুকুরের মধ্যে একটি প্রজাতি রয়েছে যেগুলোকে প্রকৃতির সবচেয়ে ভয়ংকর প্রাণী হিসেবে মনে করা হয়। বন্য কুকুরের সেই ভয়ংকর চরিত্রকে মানব কল্যাণে ব্যবহার করার জন্য উন্নত দুনিয়ায় কুকুরের বংশগতি নির্মাণ অর্থাৎ জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার ঘটিয়ে বিশাল আকৃতির শক্তিশালী কুকুরের প্রজনন ঘটানো হয়। তারপর সেগুলোকে নির্দিষ্ট মালিকের অধীনে রেখে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দিয়ে মানব কল্যাণে ব্যবহার করা হয়।

সামরিক বাহিনী, পুলিশ বাহিনী ছাড়াও স্পর্শকাতর গোয়েন্দা কর্মে কুকুরের ব্যবহার সারা দুনিয়াতে বাড়ছে। অন্যদিকে মানুষের নিঃসঙ্গতা কাটাতে এবং ক্ষেত্রবিশেষে মনোরোগের চিকিৎসার জন্য গৃহপালিত প্রাণী হিসেবে কুকুরের ব্যবহার পশ্চিমা দুনিয়ায় যে কোনো ওষুধের চেয়ে বেশি। যেখানে গৃহের সুখ-শান্তি রক্ষায় ডগি প্রজাতির অহিংস্র অসংখ্য প্রজাতির কুকুরের পেছনে রাষ্ট্র এবং ব্যক্তি যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে তা আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের অধিবাসীরা কল্পনাও করতে পারি না। ফলে পশ্চিমা দুনিয়ার সভ্যতার বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে কুকুরের মতো একটি প্রাণীর বিকাশে রীতিমতো বিপ্লব হয়ে গেছে। উল্টো করে যদি বলি- কুকুরের প্রশিক্ষণ, স্বভাব-চরিত্র প্রভৃতি মানুষের সামাজিক ও পারিবারিক সম্পর্কের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রেখে চলছে।

কুকুর নিয়ে পশ্চিমা দুনিয়ায় যা হচ্ছে তার ঠিক উল্টো ঘটনা ঘটছে আমাদের দেশে। আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষ কুকুর সম্পর্কে সামান্য ধারণা রাখা তো দূরের কথা, আমরা কেউ স্বপ্নেও ভাবি না যে পাড়া-মহল্লার বেওয়ারিশ কুকুরের দলের কর্মকান্ড, স্বভাব-চরিত্র আমাদের কীভাবে প্রভাবিত করছে। এ বিষয়ে সময় সুযোগ পেলে আরও বিস্তারিত আলোচনা করব। আজ শুধু নেড়ি কুকুরের দল বেঁধে ঘেউ ঘেউ করার অন্তর্নিহিত কারণ এবং কুকুরের এ চরিত্র দ্বারা আমাদের সমাজের কে বা কারা কীভাবে প্রভাবিত হচ্ছে তা নিয়ে আলোচনা করে আজকের নিবন্ধের ইতি টানব।

নেড়ি কুকুর যখন একা থাকে তখন তার সাহস-শক্তি বলতে গেলে শূন্যের কোঠায় থাকে; কিন্তু তার যখন একাধিক সঙ্গী জুটে যায় তখন সে তার মধ্যকার স্বজাতিবিদ্বেষী চরিত্র দ্বারা প্রভাবিত হয়ে নিজের স্বভাব চরিতার্থ করার জন্য প্রতিপক্ষ খুঁজতে থাকে এবং সদলবলে প্রতিপক্ষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ার আগে মনের ঝাল মেটানোর জন্য অশ্লীল ও অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল দিয়ে প্রতিপক্ষকে উত্তেজিত করতে থাকে। প্রতিপক্ষ যদি শক্তিশালী হয় তবে কুকুরের দল পালানোর পথ খোলা রেখে নির্দিষ্ট দূরত্বে ঘেউ ঘেউ করতে থাকে। আর প্রতিপক্ষ যদি দুর্বল হয় তবে ঘেউ ঘেউয়ের পাশাপাশি ঝগড়া-বিবাদ করার জন্য উগ্রবাদী জঙ্গি তৎপরতা শুরু করে দেয়।

নেড়ি কুকুরের জন্ম অশ্লীলতা খাদ্যাভ্যাস এবং ঝগড়া করার প্রকৃতির সঙ্গে যদি মনুষ্য সমাজের অসভ্য শ্রেণি-গোষ্ঠীর অন্তঃমিল খোঁজার চেষ্টা করেন তবে দেখতে পাবেন যে, যারা মানুষ হয়ে অমানুষের মতো সারাক্ষণ গালাগাল করতে থাকে, ঘুষ-দুর্নীতির মতো হারাম খাদ্য না খেলে যাদের ঘুম হয় না কিংবা নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাত না করলে যাদের পেটের ভাত হজম হয় না- তাদের জন্ম-বেড়ে ওঠা, পারিবারিক সংহতি ও সামাজিক অবস্থানের সঙ্গে অকারণে ঘেউ ঘেউকারী সারমেয়দের কী কী মিল রয়েছে তা নির্ধারণ করতে পারলে আপন ভুবনে আপনি তুলনামূলক সুখী জীবনযাপন করতে পারবেন।  কুকুরের ঘেউ ঘেউ যেমন আপনাকে ব্যথিত করে না, তদ্রƒপ মানুষরূপী প্রাণীদের ঘেউ ঘেউও আপনাকে আহত করবে না, যদি আপনি প্রতিটি ঘটনার কার্যকারণ অনুধাবন করতে পারেন।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল