শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

কুকুর কেন দল বেঁধে ঘেউ ঘেউ করে!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কুকুর কেন দল বেঁধে ঘেউ ঘেউ করে!

আমি যে মহল্লায় থাকি সেখানে তিন দল কুকুরের বসবাস। প্রথম দলটি থাকে সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের বাসার সামনে। দ্বিতীয় দলটি থাকে নায়েম নামক সরকারি একটি অফিসের গেটের কাছে- আর তৃতীয় দলের অবস্থান ঢাকা কলেজের পেছনের যে গেট রয়েছে সেটির কাছাকাছি। আমার বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় কিংবা দিন শেষে গৃহে ফেরার সময় আমি তিন দল কুকুরের নানারকম মহড়া, বিচিত্র স্বরের ঘেউ ঘেউ এবং কখনো-সখনো ভয়ানক মারামারির দৃশ্য দেখি। কুকুর দলের একটি নিদারুণ ব্যবহারে আমি রীতিমতো অবাক। তারা সাধারণত মহল্লাবাসীকে আক্রমণ করে না,  তবে বাইরের কেউ এলে ভয়ংকরভাবে তেড়ে আসে এবং বিকট স্বরে দল বেঁধে ঘেউ ঘেউ করতে থাকে।

পশ্চিমা দুনিয়ায় কুকুর নিয়ে ব্যাপক গবেষণা হয়। কুকুরের জন্ম-শারীরিক গঠন এবং স্বভাব-চরিত্র নিয়ে পশ্চিমাদের রয়েছে ব্যাপক আগ্রহ। তারা ইঁদুর নিয়ে গবেষণা করে মানুষের শরীরের রোগবালাইয়ের প্রতিষেধক আবিষ্কারের জন্য। অন্যদিকে মানুষের মন এবং চিন্তার পাশাপাশি মানুষের অভ্যাস নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে তারা যেসব গৃহপালিত পশুপাখিকে নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালায় সেগুলোর মধ্যে কুকুরই প্রধানতম। আমাদের দেশে যেহেতু ওসবের বালাই নেই সেহেতু কুকুর বলতে আমরা নেড়ি প্রজাতির সারমেয়দের ঘেউ ঘেউকেই বুঝি, আর একটু টাকা-পয়সা হলে যারা আভিজাত্য প্রকাশের জন্য জার্মান শেফার্ড পোষেণ তাদের ছংভং দেখেই নিজেদের দার্শনিক সত্তাকে বাঁচিয়ে রাখি। অথচ প্রকৃতির এ অতি আশ্চর্য প্রাণীটির সঙ্গে মানুষের সভাব চরিত্র-দৃষ্টিভঙ্গি ইত্যাদির যে কী মিল রয়েছে তা যদি আপনি জানতেন তবে আশ্চর্য না হয়ে পারতেন না।

কুকুর নিয়ে আলোচনার শুরুতেই প্রাণীটির কৃতজ্ঞতা বোধ, আনুগত্য, বিরূপ পরিবেশে বেঁচে থাকার ক্ষমতা এবং মানুষ চেনার অসাধারণ ক্ষমতার প্রশংসা না করে আপনি পারবেন না। বন্য কুকুর পোষা কুকুর এবং বেওয়ারিশ কুকুরের খাদ্যাভ্যাস-চরিত্র যেমন ভিন্নতর, তদ্রƒপ প্রকৃতি ও পরিবেশ অনুযায়ী কুকুরের স্বভাব-চরিত্র এবং খাদ্যাভ্যাস কীভাবে গড়ে ওঠে তার সঙ্গে মানুষের চরিত্র অভ্যাস চিন্তা ও চেতনার সঙ্গে স্থান-কাল-পাত্র কী ভূমিকা রাখে তা নিয়ে আলোচনার আগে শিরোনাম নিয়ে সংক্ষেপে কিছু বলার চেষ্টা করছি।

আলোচনার শুরুতেই বলা আবশ্যক যে, আজকের  শিরোনামটি কেবল বাংলাদেশের বেওয়ারিশ নেড়ি কুকুরের জ্ঞাতি-গোষ্ঠীর কর্মকান্ড বর্ণনার নিমিত্তেই নির্ধারণ করা হয়েছে। আমাদের দেশের নেড়ি কুকুর কিংবা রাস্তায় সদলবলে ঘুরে বেড়ানোর মতো বেওয়ারিশ অর্থাৎ মালিকানাবিহীন কুকুরের দল পৃথিবীর কোথাও নেই। এ কুকুরগুলোর সবচেয়ে বড় পরিচয় হলো- এরা স্বজাতিবিদ্বেষী। অর্থাৎ একজন অপরজনকে দেখতে পারে না। এরা অকারণে ঘেউ ঘেউ করে। আর তাদের ঘেউ ঘেউ অর্থ কোনো প্রেম নিবেদন নয়। প্রকৃতির কোকিল-শ্যামা-দোয়েলের মতো এরা গান গায় না, উল্টো ঘেউ ঘেউ শব্দে এরা অকথ্য ও অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল করতে থাকে। এদের ভাষার তাল-লয়-সুর যদি বিশ্লেষণ করেন তবে দেখবেন যে নেড়ি কুকুরগুলোর শতকরা ৯৯ ভাগ ঘেউ ঘেউ মূলত গালাগাল, খিস্তি খেউড় এবং অহেতুক হুমকি-ধমকি বা ভয় প্রদর্শন।

বাংলাদেশের নেড়ি কুকুরগুলোর চরিত্র এবং অভ্যাস শুরু হয় কুকুরছানার জন্ম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে। প্রকৃতির বেশির ভাগ প্রাণী সন্তান উৎপাদনের জন্য মানুষের মতো সঙ্গী নির্বাচন করে দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপন করে এবং যৌন সম্পর্ককে শালীনতার মধ্যে আবদ্ধ রাখে। তারা একত্রে বাসা বাঁধে, গর্ভবতীর যত্ন-আত্তির জন্য পুরুষ সঙ্গী যথেষ্ট শ্রম দেয় এবং একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সন্তানদের দেখভালের দায়িত্ব ভাগাভাগি করে নেয়। ফলে এসব প্রাণিজাত সন্তান-সন্ততির চরিত্র-বিবেক-বুদ্ধি-রুচি-অভিরুচি নেড়ি কুকুরের দলের মতো হয় না। অন্যদিকে নেড়ি কুকুরের প্রথম সমস্যা হয় তাদের যৌনতা নিয়ে। যৌন সম্পর্কে এ জাতীয় কুকুরগুলো যে বেহায়াপনা-বেপরোয়া এবং অশ্লীলতা জনসম্মুখে প্রদর্শন করে তা অন্য কোনো প্রাণীর ক্ষেত্রে দেখা যায় না।

দ্বিতীয়ত : যৌন সঙ্গিনীর সঙ্গে পুরুষ কুকুরটির ব্যবহার এবং গর্ভাবস্থায় কোনো দায়িত্ব কর্তব্যের ধার না ধারার কারণে কুকুরের বংশগতিতে পিতার ভূমিকা শূন্য। ফলে জাতি হিসেবে কুকুরের দল পিতৃ-পরিচয়হীন এবং শৈশব থেকেই কুকুরছানার মায়ের দুগ্ধ পান ছাড়া অন্য কোনো পারিবারিক বা সামাজিক বন্ধনের সঙ্গে পরিচিত নয়। কুকুরদের মধ্যে নেতৃত্বগুণ নেই, অর্থাৎ এরা নেতা হতে পারে না। অন্যদিকে দলগতভাবে চলাফেরা করে অন্যান্য প্রাণী যেভাবে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা করে তা এ জাতিটির মধ্যে নেই। এরা দলবদ্ধ হয় কেবল নিজেদের মধ্যে মারামারি করার জন্য এবং নিজেদের জ্ঞাতি-গোষ্ঠীকে গালাগাল দেওয়ার জন্য এরা বহু দলে বিভক্ত হয়ে ঘেউ ঘেউ করতে থাকে।

বাংলাদেশের নেড়ি কুকুরদের খাদ্যাভ্যাস- মলমূত্র ত্যাগ এবং সারাক্ষণ হা করে থাকার সঙ্গে পৃথিবীর উন্নত প্রজাতির কোনো কুকুরের মিল খুঁজে পাবেন না। মনুষ্য বিষ্টা ভক্ষণ, ময়লা-আবর্জনা ভক্ষণ এবং সারাক্ষণ লোভের জিহ্বা বের করে বঙ্গীয় সারমেয়রা যেভাবে দুনিয়ার কুকুরসমাজ থেকে নিজেদের আলাদা করতে পেরেছে তা বাংলার অন্য কোনো পশুপাখি কীট-পতঙ্গ পারেনি।

আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা কুকুরের দল বেঁধে ঘেউ ঘেউ করা নিয়ে দার্শনিক মতবাদ ব্যক্ত করব। কিন্তু তার আগে কুকুরের কর্মকান্ড নিয়ে একটি ধারণা দেওয়া আবশ্যক। বন্য কুকুরের মধ্যে একটি প্রজাতি রয়েছে যেগুলোকে প্রকৃতির সবচেয়ে ভয়ংকর প্রাণী হিসেবে মনে করা হয়। বন্য কুকুরের সেই ভয়ংকর চরিত্রকে মানব কল্যাণে ব্যবহার করার জন্য উন্নত দুনিয়ায় কুকুরের বংশগতি নির্মাণ অর্থাৎ জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার ঘটিয়ে বিশাল আকৃতির শক্তিশালী কুকুরের প্রজনন ঘটানো হয়। তারপর সেগুলোকে নির্দিষ্ট মালিকের অধীনে রেখে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দিয়ে মানব কল্যাণে ব্যবহার করা হয়।

সামরিক বাহিনী, পুলিশ বাহিনী ছাড়াও স্পর্শকাতর গোয়েন্দা কর্মে কুকুরের ব্যবহার সারা দুনিয়াতে বাড়ছে। অন্যদিকে মানুষের নিঃসঙ্গতা কাটাতে এবং ক্ষেত্রবিশেষে মনোরোগের চিকিৎসার জন্য গৃহপালিত প্রাণী হিসেবে কুকুরের ব্যবহার পশ্চিমা দুনিয়ায় যে কোনো ওষুধের চেয়ে বেশি। যেখানে গৃহের সুখ-শান্তি রক্ষায় ডগি প্রজাতির অহিংস্র অসংখ্য প্রজাতির কুকুরের পেছনে রাষ্ট্র এবং ব্যক্তি যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে তা আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের অধিবাসীরা কল্পনাও করতে পারি না। ফলে পশ্চিমা দুনিয়ার সভ্যতার বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে কুকুরের মতো একটি প্রাণীর বিকাশে রীতিমতো বিপ্লব হয়ে গেছে। উল্টো করে যদি বলি- কুকুরের প্রশিক্ষণ, স্বভাব-চরিত্র প্রভৃতি মানুষের সামাজিক ও পারিবারিক সম্পর্কের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রেখে চলছে।

কুকুর নিয়ে পশ্চিমা দুনিয়ায় যা হচ্ছে তার ঠিক উল্টো ঘটনা ঘটছে আমাদের দেশে। আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষ কুকুর সম্পর্কে সামান্য ধারণা রাখা তো দূরের কথা, আমরা কেউ স্বপ্নেও ভাবি না যে পাড়া-মহল্লার বেওয়ারিশ কুকুরের দলের কর্মকান্ড, স্বভাব-চরিত্র আমাদের কীভাবে প্রভাবিত করছে। এ বিষয়ে সময় সুযোগ পেলে আরও বিস্তারিত আলোচনা করব। আজ শুধু নেড়ি কুকুরের দল বেঁধে ঘেউ ঘেউ করার অন্তর্নিহিত কারণ এবং কুকুরের এ চরিত্র দ্বারা আমাদের সমাজের কে বা কারা কীভাবে প্রভাবিত হচ্ছে তা নিয়ে আলোচনা করে আজকের নিবন্ধের ইতি টানব।

নেড়ি কুকুর যখন একা থাকে তখন তার সাহস-শক্তি বলতে গেলে শূন্যের কোঠায় থাকে; কিন্তু তার যখন একাধিক সঙ্গী জুটে যায় তখন সে তার মধ্যকার স্বজাতিবিদ্বেষী চরিত্র দ্বারা প্রভাবিত হয়ে নিজের স্বভাব চরিতার্থ করার জন্য প্রতিপক্ষ খুঁজতে থাকে এবং সদলবলে প্রতিপক্ষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ার আগে মনের ঝাল মেটানোর জন্য অশ্লীল ও অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল দিয়ে প্রতিপক্ষকে উত্তেজিত করতে থাকে। প্রতিপক্ষ যদি শক্তিশালী হয় তবে কুকুরের দল পালানোর পথ খোলা রেখে নির্দিষ্ট দূরত্বে ঘেউ ঘেউ করতে থাকে। আর প্রতিপক্ষ যদি দুর্বল হয় তবে ঘেউ ঘেউয়ের পাশাপাশি ঝগড়া-বিবাদ করার জন্য উগ্রবাদী জঙ্গি তৎপরতা শুরু করে দেয়।

নেড়ি কুকুরের জন্ম অশ্লীলতা খাদ্যাভ্যাস এবং ঝগড়া করার প্রকৃতির সঙ্গে যদি মনুষ্য সমাজের অসভ্য শ্রেণি-গোষ্ঠীর অন্তঃমিল খোঁজার চেষ্টা করেন তবে দেখতে পাবেন যে, যারা মানুষ হয়ে অমানুষের মতো সারাক্ষণ গালাগাল করতে থাকে, ঘুষ-দুর্নীতির মতো হারাম খাদ্য না খেলে যাদের ঘুম হয় না কিংবা নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাত না করলে যাদের পেটের ভাত হজম হয় না- তাদের জন্ম-বেড়ে ওঠা, পারিবারিক সংহতি ও সামাজিক অবস্থানের সঙ্গে অকারণে ঘেউ ঘেউকারী সারমেয়দের কী কী মিল রয়েছে তা নির্ধারণ করতে পারলে আপন ভুবনে আপনি তুলনামূলক সুখী জীবনযাপন করতে পারবেন।  কুকুরের ঘেউ ঘেউ যেমন আপনাকে ব্যথিত করে না, তদ্রƒপ মানুষরূপী প্রাণীদের ঘেউ ঘেউও আপনাকে আহত করবে না, যদি আপনি প্রতিটি ঘটনার কার্যকারণ অনুধাবন করতে পারেন।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন