শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

কুকুর কেন দল বেঁধে ঘেউ ঘেউ করে!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কুকুর কেন দল বেঁধে ঘেউ ঘেউ করে!

আমি যে মহল্লায় থাকি সেখানে তিন দল কুকুরের বসবাস। প্রথম দলটি থাকে সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের বাসার সামনে। দ্বিতীয় দলটি থাকে নায়েম নামক সরকারি একটি অফিসের গেটের কাছে- আর তৃতীয় দলের অবস্থান ঢাকা কলেজের পেছনের যে গেট রয়েছে সেটির কাছাকাছি। আমার বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় কিংবা দিন শেষে গৃহে ফেরার সময় আমি তিন দল কুকুরের নানারকম মহড়া, বিচিত্র স্বরের ঘেউ ঘেউ এবং কখনো-সখনো ভয়ানক মারামারির দৃশ্য দেখি। কুকুর দলের একটি নিদারুণ ব্যবহারে আমি রীতিমতো অবাক। তারা সাধারণত মহল্লাবাসীকে আক্রমণ করে না,  তবে বাইরের কেউ এলে ভয়ংকরভাবে তেড়ে আসে এবং বিকট স্বরে দল বেঁধে ঘেউ ঘেউ করতে থাকে।

পশ্চিমা দুনিয়ায় কুকুর নিয়ে ব্যাপক গবেষণা হয়। কুকুরের জন্ম-শারীরিক গঠন এবং স্বভাব-চরিত্র নিয়ে পশ্চিমাদের রয়েছে ব্যাপক আগ্রহ। তারা ইঁদুর নিয়ে গবেষণা করে মানুষের শরীরের রোগবালাইয়ের প্রতিষেধক আবিষ্কারের জন্য। অন্যদিকে মানুষের মন এবং চিন্তার পাশাপাশি মানুষের অভ্যাস নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে তারা যেসব গৃহপালিত পশুপাখিকে নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালায় সেগুলোর মধ্যে কুকুরই প্রধানতম। আমাদের দেশে যেহেতু ওসবের বালাই নেই সেহেতু কুকুর বলতে আমরা নেড়ি প্রজাতির সারমেয়দের ঘেউ ঘেউকেই বুঝি, আর একটু টাকা-পয়সা হলে যারা আভিজাত্য প্রকাশের জন্য জার্মান শেফার্ড পোষেণ তাদের ছংভং দেখেই নিজেদের দার্শনিক সত্তাকে বাঁচিয়ে রাখি। অথচ প্রকৃতির এ অতি আশ্চর্য প্রাণীটির সঙ্গে মানুষের সভাব চরিত্র-দৃষ্টিভঙ্গি ইত্যাদির যে কী মিল রয়েছে তা যদি আপনি জানতেন তবে আশ্চর্য না হয়ে পারতেন না।

কুকুর নিয়ে আলোচনার শুরুতেই প্রাণীটির কৃতজ্ঞতা বোধ, আনুগত্য, বিরূপ পরিবেশে বেঁচে থাকার ক্ষমতা এবং মানুষ চেনার অসাধারণ ক্ষমতার প্রশংসা না করে আপনি পারবেন না। বন্য কুকুর পোষা কুকুর এবং বেওয়ারিশ কুকুরের খাদ্যাভ্যাস-চরিত্র যেমন ভিন্নতর, তদ্রƒপ প্রকৃতি ও পরিবেশ অনুযায়ী কুকুরের স্বভাব-চরিত্র এবং খাদ্যাভ্যাস কীভাবে গড়ে ওঠে তার সঙ্গে মানুষের চরিত্র অভ্যাস চিন্তা ও চেতনার সঙ্গে স্থান-কাল-পাত্র কী ভূমিকা রাখে তা নিয়ে আলোচনার আগে শিরোনাম নিয়ে সংক্ষেপে কিছু বলার চেষ্টা করছি।

আলোচনার শুরুতেই বলা আবশ্যক যে, আজকের  শিরোনামটি কেবল বাংলাদেশের বেওয়ারিশ নেড়ি কুকুরের জ্ঞাতি-গোষ্ঠীর কর্মকান্ড বর্ণনার নিমিত্তেই নির্ধারণ করা হয়েছে। আমাদের দেশের নেড়ি কুকুর কিংবা রাস্তায় সদলবলে ঘুরে বেড়ানোর মতো বেওয়ারিশ অর্থাৎ মালিকানাবিহীন কুকুরের দল পৃথিবীর কোথাও নেই। এ কুকুরগুলোর সবচেয়ে বড় পরিচয় হলো- এরা স্বজাতিবিদ্বেষী। অর্থাৎ একজন অপরজনকে দেখতে পারে না। এরা অকারণে ঘেউ ঘেউ করে। আর তাদের ঘেউ ঘেউ অর্থ কোনো প্রেম নিবেদন নয়। প্রকৃতির কোকিল-শ্যামা-দোয়েলের মতো এরা গান গায় না, উল্টো ঘেউ ঘেউ শব্দে এরা অকথ্য ও অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল করতে থাকে। এদের ভাষার তাল-লয়-সুর যদি বিশ্লেষণ করেন তবে দেখবেন যে নেড়ি কুকুরগুলোর শতকরা ৯৯ ভাগ ঘেউ ঘেউ মূলত গালাগাল, খিস্তি খেউড় এবং অহেতুক হুমকি-ধমকি বা ভয় প্রদর্শন।

বাংলাদেশের নেড়ি কুকুরগুলোর চরিত্র এবং অভ্যাস শুরু হয় কুকুরছানার জন্ম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে। প্রকৃতির বেশির ভাগ প্রাণী সন্তান উৎপাদনের জন্য মানুষের মতো সঙ্গী নির্বাচন করে দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপন করে এবং যৌন সম্পর্ককে শালীনতার মধ্যে আবদ্ধ রাখে। তারা একত্রে বাসা বাঁধে, গর্ভবতীর যত্ন-আত্তির জন্য পুরুষ সঙ্গী যথেষ্ট শ্রম দেয় এবং একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সন্তানদের দেখভালের দায়িত্ব ভাগাভাগি করে নেয়। ফলে এসব প্রাণিজাত সন্তান-সন্ততির চরিত্র-বিবেক-বুদ্ধি-রুচি-অভিরুচি নেড়ি কুকুরের দলের মতো হয় না। অন্যদিকে নেড়ি কুকুরের প্রথম সমস্যা হয় তাদের যৌনতা নিয়ে। যৌন সম্পর্কে এ জাতীয় কুকুরগুলো যে বেহায়াপনা-বেপরোয়া এবং অশ্লীলতা জনসম্মুখে প্রদর্শন করে তা অন্য কোনো প্রাণীর ক্ষেত্রে দেখা যায় না।

দ্বিতীয়ত : যৌন সঙ্গিনীর সঙ্গে পুরুষ কুকুরটির ব্যবহার এবং গর্ভাবস্থায় কোনো দায়িত্ব কর্তব্যের ধার না ধারার কারণে কুকুরের বংশগতিতে পিতার ভূমিকা শূন্য। ফলে জাতি হিসেবে কুকুরের দল পিতৃ-পরিচয়হীন এবং শৈশব থেকেই কুকুরছানার মায়ের দুগ্ধ পান ছাড়া অন্য কোনো পারিবারিক বা সামাজিক বন্ধনের সঙ্গে পরিচিত নয়। কুকুরদের মধ্যে নেতৃত্বগুণ নেই, অর্থাৎ এরা নেতা হতে পারে না। অন্যদিকে দলগতভাবে চলাফেরা করে অন্যান্য প্রাণী যেভাবে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা করে তা এ জাতিটির মধ্যে নেই। এরা দলবদ্ধ হয় কেবল নিজেদের মধ্যে মারামারি করার জন্য এবং নিজেদের জ্ঞাতি-গোষ্ঠীকে গালাগাল দেওয়ার জন্য এরা বহু দলে বিভক্ত হয়ে ঘেউ ঘেউ করতে থাকে।

বাংলাদেশের নেড়ি কুকুরদের খাদ্যাভ্যাস- মলমূত্র ত্যাগ এবং সারাক্ষণ হা করে থাকার সঙ্গে পৃথিবীর উন্নত প্রজাতির কোনো কুকুরের মিল খুঁজে পাবেন না। মনুষ্য বিষ্টা ভক্ষণ, ময়লা-আবর্জনা ভক্ষণ এবং সারাক্ষণ লোভের জিহ্বা বের করে বঙ্গীয় সারমেয়রা যেভাবে দুনিয়ার কুকুরসমাজ থেকে নিজেদের আলাদা করতে পেরেছে তা বাংলার অন্য কোনো পশুপাখি কীট-পতঙ্গ পারেনি।

আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা কুকুরের দল বেঁধে ঘেউ ঘেউ করা নিয়ে দার্শনিক মতবাদ ব্যক্ত করব। কিন্তু তার আগে কুকুরের কর্মকান্ড নিয়ে একটি ধারণা দেওয়া আবশ্যক। বন্য কুকুরের মধ্যে একটি প্রজাতি রয়েছে যেগুলোকে প্রকৃতির সবচেয়ে ভয়ংকর প্রাণী হিসেবে মনে করা হয়। বন্য কুকুরের সেই ভয়ংকর চরিত্রকে মানব কল্যাণে ব্যবহার করার জন্য উন্নত দুনিয়ায় কুকুরের বংশগতি নির্মাণ অর্থাৎ জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার ঘটিয়ে বিশাল আকৃতির শক্তিশালী কুকুরের প্রজনন ঘটানো হয়। তারপর সেগুলোকে নির্দিষ্ট মালিকের অধীনে রেখে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দিয়ে মানব কল্যাণে ব্যবহার করা হয়।

সামরিক বাহিনী, পুলিশ বাহিনী ছাড়াও স্পর্শকাতর গোয়েন্দা কর্মে কুকুরের ব্যবহার সারা দুনিয়াতে বাড়ছে। অন্যদিকে মানুষের নিঃসঙ্গতা কাটাতে এবং ক্ষেত্রবিশেষে মনোরোগের চিকিৎসার জন্য গৃহপালিত প্রাণী হিসেবে কুকুরের ব্যবহার পশ্চিমা দুনিয়ায় যে কোনো ওষুধের চেয়ে বেশি। যেখানে গৃহের সুখ-শান্তি রক্ষায় ডগি প্রজাতির অহিংস্র অসংখ্য প্রজাতির কুকুরের পেছনে রাষ্ট্র এবং ব্যক্তি যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে তা আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের অধিবাসীরা কল্পনাও করতে পারি না। ফলে পশ্চিমা দুনিয়ার সভ্যতার বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে কুকুরের মতো একটি প্রাণীর বিকাশে রীতিমতো বিপ্লব হয়ে গেছে। উল্টো করে যদি বলি- কুকুরের প্রশিক্ষণ, স্বভাব-চরিত্র প্রভৃতি মানুষের সামাজিক ও পারিবারিক সম্পর্কের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রেখে চলছে।

কুকুর নিয়ে পশ্চিমা দুনিয়ায় যা হচ্ছে তার ঠিক উল্টো ঘটনা ঘটছে আমাদের দেশে। আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষ কুকুর সম্পর্কে সামান্য ধারণা রাখা তো দূরের কথা, আমরা কেউ স্বপ্নেও ভাবি না যে পাড়া-মহল্লার বেওয়ারিশ কুকুরের দলের কর্মকান্ড, স্বভাব-চরিত্র আমাদের কীভাবে প্রভাবিত করছে। এ বিষয়ে সময় সুযোগ পেলে আরও বিস্তারিত আলোচনা করব। আজ শুধু নেড়ি কুকুরের দল বেঁধে ঘেউ ঘেউ করার অন্তর্নিহিত কারণ এবং কুকুরের এ চরিত্র দ্বারা আমাদের সমাজের কে বা কারা কীভাবে প্রভাবিত হচ্ছে তা নিয়ে আলোচনা করে আজকের নিবন্ধের ইতি টানব।

নেড়ি কুকুর যখন একা থাকে তখন তার সাহস-শক্তি বলতে গেলে শূন্যের কোঠায় থাকে; কিন্তু তার যখন একাধিক সঙ্গী জুটে যায় তখন সে তার মধ্যকার স্বজাতিবিদ্বেষী চরিত্র দ্বারা প্রভাবিত হয়ে নিজের স্বভাব চরিতার্থ করার জন্য প্রতিপক্ষ খুঁজতে থাকে এবং সদলবলে প্রতিপক্ষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ার আগে মনের ঝাল মেটানোর জন্য অশ্লীল ও অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল দিয়ে প্রতিপক্ষকে উত্তেজিত করতে থাকে। প্রতিপক্ষ যদি শক্তিশালী হয় তবে কুকুরের দল পালানোর পথ খোলা রেখে নির্দিষ্ট দূরত্বে ঘেউ ঘেউ করতে থাকে। আর প্রতিপক্ষ যদি দুর্বল হয় তবে ঘেউ ঘেউয়ের পাশাপাশি ঝগড়া-বিবাদ করার জন্য উগ্রবাদী জঙ্গি তৎপরতা শুরু করে দেয়।

নেড়ি কুকুরের জন্ম অশ্লীলতা খাদ্যাভ্যাস এবং ঝগড়া করার প্রকৃতির সঙ্গে যদি মনুষ্য সমাজের অসভ্য শ্রেণি-গোষ্ঠীর অন্তঃমিল খোঁজার চেষ্টা করেন তবে দেখতে পাবেন যে, যারা মানুষ হয়ে অমানুষের মতো সারাক্ষণ গালাগাল করতে থাকে, ঘুষ-দুর্নীতির মতো হারাম খাদ্য না খেলে যাদের ঘুম হয় না কিংবা নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাত না করলে যাদের পেটের ভাত হজম হয় না- তাদের জন্ম-বেড়ে ওঠা, পারিবারিক সংহতি ও সামাজিক অবস্থানের সঙ্গে অকারণে ঘেউ ঘেউকারী সারমেয়দের কী কী মিল রয়েছে তা নির্ধারণ করতে পারলে আপন ভুবনে আপনি তুলনামূলক সুখী জীবনযাপন করতে পারবেন।  কুকুরের ঘেউ ঘেউ যেমন আপনাকে ব্যথিত করে না, তদ্রƒপ মানুষরূপী প্রাণীদের ঘেউ ঘেউও আপনাকে আহত করবে না, যদি আপনি প্রতিটি ঘটনার কার্যকারণ অনুধাবন করতে পারেন।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

এই মাত্র | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৫৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে