শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

শেয়ালের চরিত্র নিয়ে সিংহের অভিনয় অসম্ভব!

গোলাম মাওলা রনি
শেয়ালের চরিত্র নিয়ে সিংহের অভিনয় অসম্ভব!

শেয়াল নিয়ে বাঙালির আদিখ্যেতা বহু পুরনো। আমরা যারা গ্রামাঞ্চলে জন্ম নিয়েছি এবং শিশুকাল গ্রামে কাটিয়েছি তাদের কাছে শেয়াল এক আকর্ষণীয় প্রাণী এবং রহস্যময় জানোয়ার। শেয়াল দিনের বেলায় পালিয়ে থাকে এবং রাতের বেলায় বের হয়ে হুক্কা হুয়া হুক্কা হুয়া বলে ডাকাডাকি করে। জানোয়ারগুলো সাধারণত মুরগি চুরিতে ভীষণ পারদর্শী। ওগুলো দলবেঁধে আখখেতে ঢুকে কৃষকের সর্বনাশ করে অনেকটা বন্য শুয়োরের মতো। মানুষ কিংবা অন্য প্রাণীর সঙ্গে সাধারণ  ঝগড়াঝাঁটি দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদে জড়ায় না- তবে মানুষকে একা পেলে ভয় দেখায়, আক্রান্ত হলে হিংস্র হয়ে ওঠে এবং আচ্ছামতো কামড়ে দেয়।

শেয়ালের কামড়ে মানুষ মরে কি না, তা আমার জানা নেই। তবে মনুষ্য সমাজের কাউকে শেয়াল কামড় দিলে হতভাগ্য মানুষটির ইজ্জত বলে কিছু থাকে না। প্রবহমান বাংলার ছেলে-বুড়ো সবাই দাঁত বের করে আড়ালে-আবডালে শেয়াল আক্রান্ত মানুষটিকে নিয়ে নিরন্তর ঠাট্টা-মশকরা করবেই। সুতরাং শেয়ালের কামড়ের বেদনার চেয়ে মানুষের ঠাট্টা-মশকরার ভয়ংকর পরিণতির কথা স্মরণ করে গ্রামের লোকজন শেয়ালকে ভয় পায়। অথবা শেয়াল থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখে।

শেয়াল নিয়ে বহু শিশুতোষ গল্প এবং কল্পকাহিনি আমাদের বিমোহিত করে। আমরা শেয়ালকে চালাক-চতুর এবং ধূর্ত প্রাণী হিসেবে ধ্যান-জ্ঞান করি। কেউ কেউ ভক্তির অতিশয্যে শেয়ালকে পণ্ডিত হিসেবে মান্যগণ্য করার পাশাপাশি শেয়ালের তেল, শেয়ালের দুধ কিংবা হাড্ডিগুড্ডির তালাশ করি বিভিন্ন রোগবালাইয়ের অব্যর্থ দাওয়াই হিসেবে। গ্রাম্য বাজারে শেয়ালের তেল বিক্রির মজমা দেখার জন্য শত শত লোক দাঁড়িয়ে থাকে এবং বিক্রেতার মনোহরি গল্পে মুগ্ধ হয়ে এক শিশি তেল কিনে কোন কোন অঙ্গে মাখে, তা কেবল ক্রেতাই বলতে পারে।

আমাদের সামাজিকজীবনে রাজনীতি ও অর্থনীতিতেও শেয়ালের গুরুত্ব নেহাত কম নয়। আমরা কাউকে বড় করার জন্য যেমন শেয়াল পণ্ডিতের সঙ্গে তুলনা করি, আবার মৃদু সমালোচনার জন্য শেয়ালের প্রসঙ্গ তুলে কাউকে হেয় করার চেষ্টা করি। ফলে আমাদের দেশের বহু মানুষ প্রাকৃতিক রসায়নের কবলে পড়ে বাঘ-সিংহের অভ্যাস কিংবা চরিত্র দ্বারা প্রভাবিত না হয়ে শেয়াল পণ্ডিতের কয়েকটি অভ্যাস দ্বারা আক্রান্ত হয়ে পড়ে। বিশেষ করে পালিয়ে থাকা, লুকোচুরি করা, ছলচাতুরী করা, দুর্বলের ওপর অত্যাচার কিংবা কাউকে বাগে পেলে একহাত নেওয়া ইত্যাদি কর্মগুলোর সঙ্গে শেয়ালের চরিত্রের এত বেশি মিলমহব্বত রয়েছে যে একই বদগুণ যদি কোনো মানুষের চরিত্রে প্রকট হয়ে পড়ে তবে সেই মানুষটির সঙ্গে শেয়ালের খুব বেশি পার্থক্য থাকে না।

শেয়ালের চরিত্রসম্পন্ন মানুষ যদি রাজনীতিতে অনিবার্য হয়ে পড়ে এবং কোনোভাবে সিংহাসনে বসে পড়ে সে ক্ষেত্রে পুরো রাষ্ট্রযন্ত্র কীভাবে তছনছ হয়ে যায় তা আমরা ইতিহাসে বহুবার দেখেছি। রাজনীতি রাজার কর্ম এবং রাজার ধর্ম। প্রকৃতির সাহসী প্রাণী বাঘ-সিংহের চরিত্রসম্পন্ন বীর পুরুষ বা বীর নারীরাই এখানে অমরত্ব লাভ করতে পারে। কোনো দুর্বল চরিত্রের সুযোগসন্ধানী কিংবা দীর্ঘদিন পালিয়ে থাকা অথবা ছলচাতুরীতে অভ্যস্ত লোকজন রাজকর্মে একেবারেই অনুপযুক্ত। এ শ্রেণির লোক যদি দুর্ভাগ্যক্রমে রাষ্ট্রক্ষমতায় বসে পড়ে তবে রাজনীতির পরিবর্তে জুয়ানীতি প্রয়োগ করে যে, ছলচাতুরীর আশ্রয় নেয় তা শেষ পর্যন্ত তার জীবনে কতটা নির্মম পরিণতি ঘটাতে পারে এবং দেশ-জাতি রাষ্ট্রের কত বড় সর্বনাশ ঘটাতে পারে তার একটি বিবরণ মহাভারত থেকে আপনাদের জন্য পেশ করছি।

গান্ধার দেশের রাজকন্যা গান্ধারী ছিলেন হস্তিনাপুরের অঙ্গরাজা ধৃতরাষ্ট্রের পত্নী। প্রাচীন রীতি অনুযায়ী তাদের বিয়ে হয় এবং বিয়ের পর গান্ধারীর পরিবার জানতে পারে যে ধৃতরাষ্ট্র অন্ধ। গান্ধারীর বড় ভাই শকুনি বিষয়টি কিছুতেই মেনে নিতে পারেননি। ফলে ধৃতরাষ্ট্র এবং তার পরিবারকে শেষ করার জন্য তিনি নিজ রাজ্য গান্ধার ত্যাগ করে হস্তিনাপুর চলে এলেন এবং ভগ্নিপতি এবং ভাগ্নে দুর্যোধনকে নানারকম কুপরামর্শ দিয়ে মহাভারতের যুদ্ধ অনিবার্য করে তোলেন। মহাভারতের যুদ্ধ শুরু হয়েছিল জুয়াখেলাকে কেন্দ্র করে। শকুনির বুদ্ধিতে দুর্যোধন পঞ্চপাণ্ডরের সঙ্গে জুয়ার প্রতিযোগিতায় নামে এবং জুয়ায় জিতে দ্রোপদিকে লাভ করতে গিয়ে যুদ্ধের সূচনা করে।

মহাভারতের ঘটনাবলি যারা বিশ্লেষণ করেন তারা সবাই একমত যে দুর্যোধন ছিলেন শেয়ালপ্রকৃতির প্রাণী। জন্মের পরই তার কুলক্ষণগুলো স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ধৃতরাষ্ট্রের মন্ত্রী এবং আত্মীয়স্বজন সবাই পরামর্শ দেন দুর্যোধনকে পরিত্যাগ করার জন্য। এমনকি দুর্যোধনের মা গান্ধারীও তার জ্যেষ্ঠপুত্র দুর্যোধনের কুকর্মে অতিষ্ঠ হয়ে রাজাকে পরামর্শ দেন দুর্যোধনকে বনবাসে পাঠানোর জন্য। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শকুনির পরামর্শ এবং নিজের অন্ধপুত্রস্নেহের কারণে ধৃতরাষ্ট্র তার কুপুত্রকে পরিত্যাগ না করে তাকে যুবরাজ হিসেবে লালনপালন করতে থাকেন যা কি না, কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের প্রেক্ষাপট তৈরি করে।

মহাভারতের উল্লেখিত কাহিনির সঙ্গে যদি আপনি গ্রিক সাহিত্য, আরবি সাহিত্য অথবা শেকসপিয়ারের বিখ্যাত ঐতিহাসিক নাটকগুলোর চরিত্র বিশ্লেষণ করেন তবে দেখতে পাবেন যে শেয়াল চরিত্রের লোকজন যখন রাজনীতির নীতিনির্ধারক হয়ে পড়ে তখন পুরো রাজনীতি, গর্দভের স্বরে প্রকম্পিত হতে থাকে। পৃথিবীর সব ধর্মমত বিজ্ঞান এবং সাহিত্য গর্দভের আচরণকে নির্বুদ্ধিতার সর্বোচ্চ বাস্তব উদাহরণ এবং গর্দভের স্বরকে পৃথিবীর নিকৃষ্টতম বিরক্তিকর স্বর বলে আখ্যা দিয়েছে। মহাভারতে বর্ণনা করা হয়েছে যে, দুর্যোধন যখন জন্ম নিয়েছিল তখন সে গর্দভের স্বরে চিৎকার-চেঁচামেচি করতে ছিল।

রাজনীতিতে যখন হররোজ এমন সব কথাবার্তা হতে থাকে যা অপ্রয়োজনীয় এবং শুনতে খুবই বিরক্তিকর তখন ধরে নেবেন যে রাজনীতির ময়দান গর্দভের স্বরের কবলে পড়েছে। আপনি যদি দেখেন গর্দভ প্রকৃতির মানুষ মঞ্চে বসে আছে এবং মঞ্চের তলদেশ অথবা অজ্ঞাত স্থান থেকে শেয়ালের হুক্কা হুয়া হুক্কা হুয়া রব ভেসে আসছে এবং গর্দভেরা সেই শব্দে মুগ্ধ হয়ে নিজেদের চিৎকার-চেঁচামেচি বাড়িয়ে দিয়েছে তখন ধরে নেবেন দেশ কাল সমাজে রাজনীতির দুর্ভিক্ষ শুরু হয়ে গেছে। সবার শেষে হঠাৎ যদি দেখেন কোনো শেয়াল গোপন জায়গা থেকে বের হয়ে হঠাৎ মঞ্চে উঠে গেছে এবং গর্দভেরা শেয়ালকে গুরুরূপে তাজিম করে নিজেদের চেয়ার ছেড়ে দিয়েছে তবে ধরে নেবেন রাজনীতিতে কেয়ামত শুরু হয়ে গেছে।

শিরোনাম প্রসঙ্গে আলোচনা করতে গিয়ে এতক্ষণ শুধু শেয়াল নিয়েই ব্যস্ত ছিলাম। এবার সিংহ নিয়ে কিছু বলি। বনের রাজা সিংহের ব্যক্তিত্ব, আচরণ, চরিত্র এবং ভাবমূর্তিকে মানুষ আদিকাল থেকেই নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব ও কৃতিত্বের সর্বোচ্চ প্রতীকে পরিণত করেছে। মানুষ রাজার যে দরবার বা অফিস সেখানে রাজার আসনকে সিংহাসন আখ্যা দিয়ে আসছে।

রাজার তলোয়ারের হাতলে সিংহের মূর্তি, রাজার প্রাসাদের সামনে সিংহমূর্তি এবং রাজার রাজকীয় সিলমোহর এবং আংটিতে সিংহমূর্তিকে ব্যবহার করে আসছে হাজার হাজার বছর ধরে। রাজপ্রাসাদের মূল দরজাকে মানুষ সেই আদিকাল থেকে সিংহ দরজা এবং রাজার হুংকারকে সিংহের গর্জনের সঙ্গে তুলনা করে আসছে। এখন প্রশ্ন হলো, সিংহকে কেন পশুরাজ বলা হয় এবং পশুরাজকে কেন মানুষের রাজার প্রতীকে পরিণত করা হয়েছে!

বনের জন্তু জানোয়ারের মধ্যে একমাত্র সিংহের দুর্লভ কতগুলো গুণাবলি রয়েছে। তারা কাউকে শত্রু মনে করে না। প্রয়োজন ছাড়া ঘোরাফেরা রং-তামাশা শিকার আহার বিহার কিছুই করে না। ক্ষুধা না লাগলে শিকার করে না এবং না খেয়ে মরে গেলেও অখাদ্য খায় না। কারও সঙ্গে দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদ, দলাদলি, মারামারি করে না এবং বিনা প্রয়োজনে একটি শব্দও উচ্চারণ করে না। সিংহ নিজ পরিবার ও বংশের প্রতি দায়িত্বশীল এবং অন্যান্য পশুর প্রতি নির্মম ও নিষ্ঠুর আচরণ করে না। প্রকৃতিগতভাবে তার গঠন, আচরণ, জীবনচক্র অন্য কোনো প্রাণীর সঙ্গে তুলনীয় নয়। বাঘের যেমন অসংখ্য প্রজাতি রয়েছে এবং বাঘকে বিড়ালের আপগ্রেড ভার্সন মনে করা হয়। পৃথিবীর সর্বত্র শত শত প্রজাতির এবং ভিন্ন ভিন্ন আকার-আকৃতির বাঘ রয়েছে এবং স্থান কাল ভেদে বাঘের আচরণও ভিন্ন। বাঘকে খুব সহজে পোষ মানানো যায় এবং সার্কাসে ইচ্ছামতো নাচানো যায়। কিন্তু সিংহের ক্ষেত্রে ওসব নেই। সারা দুনিয়ায় সিংহ বলতে কেবল সিংহকেই বোঝায় এবং পৃথিবীর নির্দিষ্ট অঞ্চলেই সিংহের বসবাস এবং প্রজনন ঘটে থাকে।

সিংহের শিকার করার পদ্ধতি বাঘের মতো নয়, বাঘ অনেক সময় লুকিয়ে শিকার ধরার ফন্দি আঁটে। কখনো পিছু হটে, আবার বহু ক্ষেত্রে উল্টো আক্রমণের শিকার হয়। অন্যদিকে সিংহের শিকার করার মধ্যে কোনো লুকোচুরি নেই এবং খুব বৃদ্ধ ও অসহায় না হলে সিংহের দিকে চোখ তুলে তাকাতে কোনো প্রাণী সাহস পায় না।  একমাত্র হায়েনা ছাড়া অন্য কোনো প্রাণী সিংহের সামনে যেতে দুঃসাহস দেখায় না। এসব কারণে বনের রাজা এবং মানুষের মনের রাজারূপে আদিকাল থেকে মানুষ সিংহকেই বীরত্বের রাজত্বের শ্রেষ্ঠত্বের প্রতীক মনে করে আসছে। আমরা আজকের আলোচনার একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার সংক্ষেপে শিরোনাম নিয়ে কিছু বলে নিবন্ধের ইতি টানব।

রাজনীতির শীর্ষ পর্যায়ে কিংবা রাজাসনে যখন সিংহ বিক্রমের মানুষের অভিষেক ঘটে তখন সারা দুনিয়ায় একই ফলাফল দেখতে পাওয়া যায়। আমেরিকাতে থমাস জেফারসন, জন এফ কেনেডি, প্রাচীন দুনিয়ায় জারগণ, সাইরাস, দারায়ুস, আলেকজান্ডার, হানিবল, অশোক চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য প্রমুখের ইতিহাস কর্মযজ্ঞ এবং মানবধর্ম প্রায় একই রকম। কিন্তু সিংহাসনে যখন শেয়াল প্রকৃতির লোকের অভিষেক ঘটে, তখন সেখানে কেমন ফেরাউনি জমানা, হালাকুর তাণ্ডব, হিটলার, মুসেলিনির যজ্ঞ চলে- তা বোধ করি আপনাদের বুঝিয়ে বলার দরকার পড়বে না।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
পলিথিনের পাপ
পলিথিনের পাপ
রপ্তানি খাত
রপ্তানি খাত
সোনা কেন মূল্যবান?
সোনা কেন মূল্যবান?
সিজদার মহত্ত্ব অপরিসীম
সিজদার মহত্ত্ব অপরিসীম
নির্মমতার শিকার পরিযায়ী পাখি
নির্মমতার শিকার পরিযায়ী পাখি
বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার
বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার
পণ্য আমদানি
পণ্য আমদানি
নিত্যপণ্যের দাম
নিত্যপণ্যের দাম
সালাম ইসলামের অভিবাদন পদ্ধতি
সালাম ইসলামের অভিবাদন পদ্ধতি
মাটির যত্ন মানে জীবনের যত্ন
মাটির যত্ন মানে জীবনের যত্ন
বর্জ্য রূপান্তরিত হোক সম্পদে
বর্জ্য রূপান্তরিত হোক সম্পদে
জিন্দাবাহারের সেই বাড়ি
জিন্দাবাহারের সেই বাড়ি
সর্বশেষ খবর
বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা
বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শেখ হাসিনাসহ তার দোসরদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে’
‘শেখ হাসিনাসহ তার দোসরদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে’

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দিনে তিন হার ভারতের
এক দিনে তিন হার ভারতের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ইউরোপ প্রবাসী বাংলাদেশিদের ৭ দাবি
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ইউরোপ প্রবাসী বাংলাদেশিদের ৭ দাবি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিফটির পর ফিরলেন তামিম
ফিফটির পর ফিরলেন তামিম

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র অধিকার পরিষদের ১১৪ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা
ছাত্র অধিকার পরিষদের ১১৪ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাউবিতে আধুনিক অফিস ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা
বাউবিতে আধুনিক অফিস ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের আগ্রাসন যত বাড়বে, বাংলাদেশে ঐক্য তত মজবুত হবে : মুজিবুর রহমান
ভারতের আগ্রাসন যত বাড়বে, বাংলাদেশে ঐক্য তত মজবুত হবে : মুজিবুর রহমান

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাড়বে শীত, রয়েছে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা
বাড়বে শীত, রয়েছে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

যুবা এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়নদের রাষ্ট্রপতির অভিনন্দন
যুবা এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়নদের রাষ্ট্রপতির অভিনন্দন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সোনার ৯ বারসহ আটক ১
চুয়াডাঙ্গায় সোনার ৯ বারসহ আটক ১

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার নির্দেশে ত্বকী হত্যার বিচার বন্ধ ছিলো: রফিউর রাব্বি
শেখ হাসিনার নির্দেশে ত্বকী হত্যার বিচার বন্ধ ছিলো: রফিউর রাব্বি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালিয়াকৈরে সাবেক কমিশনার গ্রেফতার
কালিয়াকৈরে সাবেক কমিশনার গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যদের মারধর করে আসামি ছিনতাই
পুলিশ সদস্যদের মারধর করে আসামি ছিনতাই

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক
সাতক্ষীরায় স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জন্মদিনে ‘দাগী’ সিনেমার ঘোষণা দিলেন নিশো
জন্মদিনে ‘দাগী’ সিনেমার ঘোষণা দিলেন নিশো

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদের অবস্থান নিয়ে জল্পনা-কল্পনা
আসাদের অবস্থান নিয়ে জল্পনা-কল্পনা

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে নৌবাহিনী পরিবার কল্যাণ সংঘ
ফেনীতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে নৌবাহিনী পরিবার কল্যাণ সংঘ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র কারবারি গ্রেফতার
কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র কারবারি গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদির অধীনে চাকরি করতেন শেখ হাসিনা : হাসনাত
মোদির অধীনে চাকরি করতেন শেখ হাসিনা : হাসনাত

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিকট বিস্ফোরণে কেঁপে উঠছে টেকনাফ সীমান্ত, আতঙ্কে স্থানীয়রা
বিকট বিস্ফোরণে কেঁপে উঠছে টেকনাফ সীমান্ত, আতঙ্কে স্থানীয়রা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে চুক্তির পথে জেলেনস্কি, বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে চুক্তির পথে জেলেনস্কি, বললেন ট্রাম্প

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ ডিসেম্বর মুক্তি পাচ্ছে ফারুকীর সিনেমা ‘৮৪০’
১৩ ডিসেম্বর মুক্তি পাচ্ছে ফারুকীর সিনেমা ‘৮৪০’

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

নলডাঙ্গায় জিয়া খাল দখল নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৫
নলডাঙ্গায় জিয়া খাল দখল নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৫

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের মিডিয়া বাংলাদেশ বিরোধী মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে দুর্গন্ধ বাড়াচ্ছে: দুলু
ভারতের মিডিয়া বাংলাদেশ বিরোধী মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে দুর্গন্ধ বাড়াচ্ছে: দুলু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজিরা দিয়ে কাজ না করে চলে যাওয়ার দিন শেষ : চসিক মেয়র
হাজিরা দিয়ে কাজ না করে চলে যাওয়ার দিন শেষ : চসিক মেয়র

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুতুবদিয়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৫
কুতুবদিয়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৫

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সেলফিতে মেহজাবীন
রণবীরের সেলফিতে মেহজাবীন

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আমরা দীর্ঘদিন মুখ বন্ধ করে ছিলাম: ড. তোফায়েল
আমরা দীর্ঘদিন মুখ বন্ধ করে ছিলাম: ড. তোফায়েল

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিমানে করে পালালেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার, দাবি রিপোর্টে
বিমানে করে পালালেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া: যেভাবে মাত্র ১২ দিনে বাশারের ২৪ বছরের শাসনামলের অবসান
সিরিয়া: যেভাবে মাত্র ১২ দিনে বাশারের ২৪ বছরের শাসনামলের অবসান

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল-আসাদের পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?
বাশার আল-আসাদের পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ভিসির বাসভবনের সামনে গান বাজিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
ঢাবিতে ভিসির বাসভবনের সামনে গান বাজিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

২২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে থাকা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের কঠোর হুঁশিয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
বাংলাদেশে থাকা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের কঠোর হুঁশিয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহীদের সঙ্গে হাত মেলালেন সিরিয়ার প্রধানমন্ত্রী
বিদ্রোহীদের সঙ্গে হাত মেলালেন সিরিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদের পতনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
আসাদের পতনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে কাঁদিয়ে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
ভারতকে কাঁদিয়ে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরকে গ্রেফতারে আইনি নোটিশ
জি এম কাদেরকে গ্রেফতারে আইনি নোটিশ

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাশার সরকারের পতন, দামেস্কের রাস্তায়-রাস্তায় উল্লাস
বাশার সরকারের পতন, দামেস্কের রাস্তায়-রাস্তায় উল্লাস

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগার উন্মুক্ত করে দিলেন সিরিয়ার বিদ্রোহীরা
কারাগার উন্মুক্ত করে দিলেন সিরিয়ার বিদ্রোহীরা

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনি জটিলতা শেষ করে তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : মির্জা ফখরুল
আইনি জটিলতা শেষ করে তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : মির্জা ফখরুল

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ পরিবারের ৫৪ বছরের অত্যাচারের অবসান: বিশেষজ্ঞ
সিরিয়ায় আসাদ পরিবারের ৫৪ বছরের অত্যাচারের অবসান: বিশেষজ্ঞ

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের বাবার ভাস্কর্য ভেঙে ফেললো বিদ্রোহীরা
সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের বাবার ভাস্কর্য ভেঙে ফেললো বিদ্রোহীরা

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মতো বিমানের সংকেত অদৃশ্য করে পালিয়েছেন বাশার আল-আসাদ
হাসিনার মতো বিমানের সংকেত অদৃশ্য করে পালিয়েছেন বাশার আল-আসাদ

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করছে হিজবুল্লাহ
সিরিয়া থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করছে হিজবুল্লাহ

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া
বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারদিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেলের যে স্টেশন
চারদিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেলের যে স্টেশন

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা দেবে ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা দেবে ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাশার আল আসাদ কী আবুধাবিতে আশ্রয় নিয়েছেন?
বাশার আল আসাদ কী আবুধাবিতে আশ্রয় নিয়েছেন?

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দামেস্ক ছেড়ে পালিয়ে যাননি প্রেসিডেন্ট বাশার, ভুয়া খবর মিডিয়ায়
দামেস্ক ছেড়ে পালিয়ে যাননি প্রেসিডেন্ট বাশার, ভুয়া খবর মিডিয়ায়

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিশোধ না নেওয়ার ঘোষণা সিরিয়ার বিদ্রোহীদের
প্রতিশোধ না নেওয়ার ঘোষণা সিরিয়ার বিদ্রোহীদের

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলা
দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলা

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদের বাসভবনে ব্যাপক লুটপাট
বাশার আল আসাদের বাসভবনে ব্যাপক লুটপাট

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান
সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া এখন মুক্ত, ঘোষণা বিদ্রোহীদের
সিরিয়া এখন মুক্ত, ঘোষণা বিদ্রোহীদের

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের কাছে হার নিয়ে যা বললেন ভারতের অধিনায়ক আমান
বাংলাদেশের কাছে হার নিয়ে যা বললেন ভারতের অধিনায়ক আমান

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় হাইকমিশনে দেওয়া স্মারকলিপিতে যা বলেছে বিএনপির ৩ অঙ্গ সংগঠন
ভারতীয় হাইকমিশনে দেওয়া স্মারকলিপিতে যা বলেছে বিএনপির ৩ অঙ্গ সংগঠন

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপের স্ত্রীর হাইকোর্টে জামিন
টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপের স্ত্রীর হাইকোর্টে জামিন

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদ সরকারের পতন নিয়ে যা বললেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আসাদ সরকারের পতন নিয়ে যা বললেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সংসদ নির্বাচন ২০২৫ সালেই!
সংসদ নির্বাচন ২০২৫ সালেই!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার
বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার

সম্পাদকীয়

ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম
ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে আবাসন ব্যবসা
সংকটে আবাসন ব্যবসা

নগর জীবন

হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়
হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়

স্বাস্থ্য

সৌদির সাম্মাম বাজিতপুরে
সৌদির সাম্মাম বাজিতপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

টিসিবির লাইনে মধ্যবিত্তরাও
টিসিবির লাইনে মধ্যবিত্তরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লংমার্চ করবে বিএনপি
লংমার্চ করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি
১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবাদের শিরোপা ধরে রাখার ম্যাচ
যুবাদের শিরোপা ধরে রাখার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আমাদের হিম্মত অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে
আমাদের হিম্মত অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন ঘেরাওয়ের ঘোষণা আরএসএসের
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন ঘেরাওয়ের ঘোষণা আরএসএসের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তার পাশের খাবার খেয়ে শুটিং করেছি
রাস্তার পাশের খাবার খেয়ে শুটিং করেছি

শোবিজ

ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল
ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের জন্য মাত্র দেড় মাস সময় পেয়েছি
বিয়ের জন্য মাত্র দেড় মাস সময় পেয়েছি

শোবিজ

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত হবে না
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত হবে না

নগর জীবন

ফুটপাতে মাংস বিক্রি বন্ধ
ফুটপাতে মাংস বিক্রি বন্ধ

নগর জীবন

আইনি জটিলতা শেষ করে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
আইনি জটিলতা শেষ করে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ও ভারতের গভীর স্বার্থ জড়িত
বাংলাদেশ ও ভারতের গভীর স্বার্থ জড়িত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের
প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে পছন্দ করে ৫৩.৬ শতাংশ মানুষ অপছন্দে ৪১.৩
ভারতকে পছন্দ করে ৫৩.৬ শতাংশ মানুষ অপছন্দে ৪১.৩

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীদের রাজনীতির অধিকার নেই : ইশরাক
ষড়যন্ত্রকারীদের রাজনীতির অধিকার নেই : ইশরাক

খবর

সোনা কেন মূল্যবান?
সোনা কেন মূল্যবান?

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামে ভয়াবহ আগুন
চট্টগ্রামে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর
দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণ ও হত্যায় গ্রিসে বাংলাদেশির যাবজ্জীবন
ধর্ষণ ও হত্যায় গ্রিসে বাংলাদেশির যাবজ্জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরীমণির উচ্ছ্বাস
পরীমণির উচ্ছ্বাস

শোবিজ

ভারতের পররাষ্ট্র সচিব আসছেন কাল
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব আসছেন কাল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা অকার্যকর ছিল
স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা অকার্যকর ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা