শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

শেয়ালের চরিত্র নিয়ে সিংহের অভিনয় অসম্ভব!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
শেয়ালের চরিত্র নিয়ে সিংহের অভিনয় অসম্ভব!

শেয়াল নিয়ে বাঙালির আদিখ্যেতা বহু পুরনো। আমরা যারা গ্রামাঞ্চলে জন্ম নিয়েছি এবং শিশুকাল গ্রামে কাটিয়েছি তাদের কাছে শেয়াল এক আকর্ষণীয় প্রাণী এবং রহস্যময় জানোয়ার। শেয়াল দিনের বেলায় পালিয়ে থাকে এবং রাতের বেলায় বের হয়ে হুক্কা হুয়া হুক্কা হুয়া বলে ডাকাডাকি করে। জানোয়ারগুলো সাধারণত মুরগি চুরিতে ভীষণ পারদর্শী। ওগুলো দলবেঁধে আখখেতে ঢুকে কৃষকের সর্বনাশ করে অনেকটা বন্য শুয়োরের মতো। মানুষ কিংবা অন্য প্রাণীর সঙ্গে সাধারণ  ঝগড়াঝাঁটি দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদে জড়ায় না- তবে মানুষকে একা পেলে ভয় দেখায়, আক্রান্ত হলে হিংস্র হয়ে ওঠে এবং আচ্ছামতো কামড়ে দেয়।

শেয়ালের কামড়ে মানুষ মরে কি না, তা আমার জানা নেই। তবে মনুষ্য সমাজের কাউকে শেয়াল কামড় দিলে হতভাগ্য মানুষটির ইজ্জত বলে কিছু থাকে না। প্রবহমান বাংলার ছেলে-বুড়ো সবাই দাঁত বের করে আড়ালে-আবডালে শেয়াল আক্রান্ত মানুষটিকে নিয়ে নিরন্তর ঠাট্টা-মশকরা করবেই। সুতরাং শেয়ালের কামড়ের বেদনার চেয়ে মানুষের ঠাট্টা-মশকরার ভয়ংকর পরিণতির কথা স্মরণ করে গ্রামের লোকজন শেয়ালকে ভয় পায়। অথবা শেয়াল থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখে।

শেয়াল নিয়ে বহু শিশুতোষ গল্প এবং কল্পকাহিনি আমাদের বিমোহিত করে। আমরা শেয়ালকে চালাক-চতুর এবং ধূর্ত প্রাণী হিসেবে ধ্যান-জ্ঞান করি। কেউ কেউ ভক্তির অতিশয্যে শেয়ালকে পণ্ডিত হিসেবে মান্যগণ্য করার পাশাপাশি শেয়ালের তেল, শেয়ালের দুধ কিংবা হাড্ডিগুড্ডির তালাশ করি বিভিন্ন রোগবালাইয়ের অব্যর্থ দাওয়াই হিসেবে। গ্রাম্য বাজারে শেয়ালের তেল বিক্রির মজমা দেখার জন্য শত শত লোক দাঁড়িয়ে থাকে এবং বিক্রেতার মনোহরি গল্পে মুগ্ধ হয়ে এক শিশি তেল কিনে কোন কোন অঙ্গে মাখে, তা কেবল ক্রেতাই বলতে পারে।

আমাদের সামাজিকজীবনে রাজনীতি ও অর্থনীতিতেও শেয়ালের গুরুত্ব নেহাত কম নয়। আমরা কাউকে বড় করার জন্য যেমন শেয়াল পণ্ডিতের সঙ্গে তুলনা করি, আবার মৃদু সমালোচনার জন্য শেয়ালের প্রসঙ্গ তুলে কাউকে হেয় করার চেষ্টা করি। ফলে আমাদের দেশের বহু মানুষ প্রাকৃতিক রসায়নের কবলে পড়ে বাঘ-সিংহের অভ্যাস কিংবা চরিত্র দ্বারা প্রভাবিত না হয়ে শেয়াল পণ্ডিতের কয়েকটি অভ্যাস দ্বারা আক্রান্ত হয়ে পড়ে। বিশেষ করে পালিয়ে থাকা, লুকোচুরি করা, ছলচাতুরী করা, দুর্বলের ওপর অত্যাচার কিংবা কাউকে বাগে পেলে একহাত নেওয়া ইত্যাদি কর্মগুলোর সঙ্গে শেয়ালের চরিত্রের এত বেশি মিলমহব্বত রয়েছে যে একই বদগুণ যদি কোনো মানুষের চরিত্রে প্রকট হয়ে পড়ে তবে সেই মানুষটির সঙ্গে শেয়ালের খুব বেশি পার্থক্য থাকে না।

শেয়ালের চরিত্রসম্পন্ন মানুষ যদি রাজনীতিতে অনিবার্য হয়ে পড়ে এবং কোনোভাবে সিংহাসনে বসে পড়ে সে ক্ষেত্রে পুরো রাষ্ট্রযন্ত্র কীভাবে তছনছ হয়ে যায় তা আমরা ইতিহাসে বহুবার দেখেছি। রাজনীতি রাজার কর্ম এবং রাজার ধর্ম। প্রকৃতির সাহসী প্রাণী বাঘ-সিংহের চরিত্রসম্পন্ন বীর পুরুষ বা বীর নারীরাই এখানে অমরত্ব লাভ করতে পারে। কোনো দুর্বল চরিত্রের সুযোগসন্ধানী কিংবা দীর্ঘদিন পালিয়ে থাকা অথবা ছলচাতুরীতে অভ্যস্ত লোকজন রাজকর্মে একেবারেই অনুপযুক্ত। এ শ্রেণির লোক যদি দুর্ভাগ্যক্রমে রাষ্ট্রক্ষমতায় বসে পড়ে তবে রাজনীতির পরিবর্তে জুয়ানীতি প্রয়োগ করে যে, ছলচাতুরীর আশ্রয় নেয় তা শেষ পর্যন্ত তার জীবনে কতটা নির্মম পরিণতি ঘটাতে পারে এবং দেশ-জাতি রাষ্ট্রের কত বড় সর্বনাশ ঘটাতে পারে তার একটি বিবরণ মহাভারত থেকে আপনাদের জন্য পেশ করছি।

গান্ধার দেশের রাজকন্যা গান্ধারী ছিলেন হস্তিনাপুরের অঙ্গরাজা ধৃতরাষ্ট্রের পত্নী। প্রাচীন রীতি অনুযায়ী তাদের বিয়ে হয় এবং বিয়ের পর গান্ধারীর পরিবার জানতে পারে যে ধৃতরাষ্ট্র অন্ধ। গান্ধারীর বড় ভাই শকুনি বিষয়টি কিছুতেই মেনে নিতে পারেননি। ফলে ধৃতরাষ্ট্র এবং তার পরিবারকে শেষ করার জন্য তিনি নিজ রাজ্য গান্ধার ত্যাগ করে হস্তিনাপুর চলে এলেন এবং ভগ্নিপতি এবং ভাগ্নে দুর্যোধনকে নানারকম কুপরামর্শ দিয়ে মহাভারতের যুদ্ধ অনিবার্য করে তোলেন। মহাভারতের যুদ্ধ শুরু হয়েছিল জুয়াখেলাকে কেন্দ্র করে। শকুনির বুদ্ধিতে দুর্যোধন পঞ্চপাণ্ডরের সঙ্গে জুয়ার প্রতিযোগিতায় নামে এবং জুয়ায় জিতে দ্রোপদিকে লাভ করতে গিয়ে যুদ্ধের সূচনা করে।

মহাভারতের ঘটনাবলি যারা বিশ্লেষণ করেন তারা সবাই একমত যে দুর্যোধন ছিলেন শেয়ালপ্রকৃতির প্রাণী। জন্মের পরই তার কুলক্ষণগুলো স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ধৃতরাষ্ট্রের মন্ত্রী এবং আত্মীয়স্বজন সবাই পরামর্শ দেন দুর্যোধনকে পরিত্যাগ করার জন্য। এমনকি দুর্যোধনের মা গান্ধারীও তার জ্যেষ্ঠপুত্র দুর্যোধনের কুকর্মে অতিষ্ঠ হয়ে রাজাকে পরামর্শ দেন দুর্যোধনকে বনবাসে পাঠানোর জন্য। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শকুনির পরামর্শ এবং নিজের অন্ধপুত্রস্নেহের কারণে ধৃতরাষ্ট্র তার কুপুত্রকে পরিত্যাগ না করে তাকে যুবরাজ হিসেবে লালনপালন করতে থাকেন যা কি না, কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের প্রেক্ষাপট তৈরি করে।

মহাভারতের উল্লেখিত কাহিনির সঙ্গে যদি আপনি গ্রিক সাহিত্য, আরবি সাহিত্য অথবা শেকসপিয়ারের বিখ্যাত ঐতিহাসিক নাটকগুলোর চরিত্র বিশ্লেষণ করেন তবে দেখতে পাবেন যে শেয়াল চরিত্রের লোকজন যখন রাজনীতির নীতিনির্ধারক হয়ে পড়ে তখন পুরো রাজনীতি, গর্দভের স্বরে প্রকম্পিত হতে থাকে। পৃথিবীর সব ধর্মমত বিজ্ঞান এবং সাহিত্য গর্দভের আচরণকে নির্বুদ্ধিতার সর্বোচ্চ বাস্তব উদাহরণ এবং গর্দভের স্বরকে পৃথিবীর নিকৃষ্টতম বিরক্তিকর স্বর বলে আখ্যা দিয়েছে। মহাভারতে বর্ণনা করা হয়েছে যে, দুর্যোধন যখন জন্ম নিয়েছিল তখন সে গর্দভের স্বরে চিৎকার-চেঁচামেচি করতে ছিল।

রাজনীতিতে যখন হররোজ এমন সব কথাবার্তা হতে থাকে যা অপ্রয়োজনীয় এবং শুনতে খুবই বিরক্তিকর তখন ধরে নেবেন যে রাজনীতির ময়দান গর্দভের স্বরের কবলে পড়েছে। আপনি যদি দেখেন গর্দভ প্রকৃতির মানুষ মঞ্চে বসে আছে এবং মঞ্চের তলদেশ অথবা অজ্ঞাত স্থান থেকে শেয়ালের হুক্কা হুয়া হুক্কা হুয়া রব ভেসে আসছে এবং গর্দভেরা সেই শব্দে মুগ্ধ হয়ে নিজেদের চিৎকার-চেঁচামেচি বাড়িয়ে দিয়েছে তখন ধরে নেবেন দেশ কাল সমাজে রাজনীতির দুর্ভিক্ষ শুরু হয়ে গেছে। সবার শেষে হঠাৎ যদি দেখেন কোনো শেয়াল গোপন জায়গা থেকে বের হয়ে হঠাৎ মঞ্চে উঠে গেছে এবং গর্দভেরা শেয়ালকে গুরুরূপে তাজিম করে নিজেদের চেয়ার ছেড়ে দিয়েছে তবে ধরে নেবেন রাজনীতিতে কেয়ামত শুরু হয়ে গেছে।

শিরোনাম প্রসঙ্গে আলোচনা করতে গিয়ে এতক্ষণ শুধু শেয়াল নিয়েই ব্যস্ত ছিলাম। এবার সিংহ নিয়ে কিছু বলি। বনের রাজা সিংহের ব্যক্তিত্ব, আচরণ, চরিত্র এবং ভাবমূর্তিকে মানুষ আদিকাল থেকেই নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব ও কৃতিত্বের সর্বোচ্চ প্রতীকে পরিণত করেছে। মানুষ রাজার যে দরবার বা অফিস সেখানে রাজার আসনকে সিংহাসন আখ্যা দিয়ে আসছে।

রাজার তলোয়ারের হাতলে সিংহের মূর্তি, রাজার প্রাসাদের সামনে সিংহমূর্তি এবং রাজার রাজকীয় সিলমোহর এবং আংটিতে সিংহমূর্তিকে ব্যবহার করে আসছে হাজার হাজার বছর ধরে। রাজপ্রাসাদের মূল দরজাকে মানুষ সেই আদিকাল থেকে সিংহ দরজা এবং রাজার হুংকারকে সিংহের গর্জনের সঙ্গে তুলনা করে আসছে। এখন প্রশ্ন হলো, সিংহকে কেন পশুরাজ বলা হয় এবং পশুরাজকে কেন মানুষের রাজার প্রতীকে পরিণত করা হয়েছে!

বনের জন্তু জানোয়ারের মধ্যে একমাত্র সিংহের দুর্লভ কতগুলো গুণাবলি রয়েছে। তারা কাউকে শত্রু মনে করে না। প্রয়োজন ছাড়া ঘোরাফেরা রং-তামাশা শিকার আহার বিহার কিছুই করে না। ক্ষুধা না লাগলে শিকার করে না এবং না খেয়ে মরে গেলেও অখাদ্য খায় না। কারও সঙ্গে দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদ, দলাদলি, মারামারি করে না এবং বিনা প্রয়োজনে একটি শব্দও উচ্চারণ করে না। সিংহ নিজ পরিবার ও বংশের প্রতি দায়িত্বশীল এবং অন্যান্য পশুর প্রতি নির্মম ও নিষ্ঠুর আচরণ করে না। প্রকৃতিগতভাবে তার গঠন, আচরণ, জীবনচক্র অন্য কোনো প্রাণীর সঙ্গে তুলনীয় নয়। বাঘের যেমন অসংখ্য প্রজাতি রয়েছে এবং বাঘকে বিড়ালের আপগ্রেড ভার্সন মনে করা হয়। পৃথিবীর সর্বত্র শত শত প্রজাতির এবং ভিন্ন ভিন্ন আকার-আকৃতির বাঘ রয়েছে এবং স্থান কাল ভেদে বাঘের আচরণও ভিন্ন। বাঘকে খুব সহজে পোষ মানানো যায় এবং সার্কাসে ইচ্ছামতো নাচানো যায়। কিন্তু সিংহের ক্ষেত্রে ওসব নেই। সারা দুনিয়ায় সিংহ বলতে কেবল সিংহকেই বোঝায় এবং পৃথিবীর নির্দিষ্ট অঞ্চলেই সিংহের বসবাস এবং প্রজনন ঘটে থাকে।

সিংহের শিকার করার পদ্ধতি বাঘের মতো নয়, বাঘ অনেক সময় লুকিয়ে শিকার ধরার ফন্দি আঁটে। কখনো পিছু হটে, আবার বহু ক্ষেত্রে উল্টো আক্রমণের শিকার হয়। অন্যদিকে সিংহের শিকার করার মধ্যে কোনো লুকোচুরি নেই এবং খুব বৃদ্ধ ও অসহায় না হলে সিংহের দিকে চোখ তুলে তাকাতে কোনো প্রাণী সাহস পায় না।  একমাত্র হায়েনা ছাড়া অন্য কোনো প্রাণী সিংহের সামনে যেতে দুঃসাহস দেখায় না। এসব কারণে বনের রাজা এবং মানুষের মনের রাজারূপে আদিকাল থেকে মানুষ সিংহকেই বীরত্বের রাজত্বের শ্রেষ্ঠত্বের প্রতীক মনে করে আসছে। আমরা আজকের আলোচনার একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার সংক্ষেপে শিরোনাম নিয়ে কিছু বলে নিবন্ধের ইতি টানব।

রাজনীতির শীর্ষ পর্যায়ে কিংবা রাজাসনে যখন সিংহ বিক্রমের মানুষের অভিষেক ঘটে তখন সারা দুনিয়ায় একই ফলাফল দেখতে পাওয়া যায়। আমেরিকাতে থমাস জেফারসন, জন এফ কেনেডি, প্রাচীন দুনিয়ায় জারগণ, সাইরাস, দারায়ুস, আলেকজান্ডার, হানিবল, অশোক চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য প্রমুখের ইতিহাস কর্মযজ্ঞ এবং মানবধর্ম প্রায় একই রকম। কিন্তু সিংহাসনে যখন শেয়াল প্রকৃতির লোকের অভিষেক ঘটে, তখন সেখানে কেমন ফেরাউনি জমানা, হালাকুর তাণ্ডব, হিটলার, মুসেলিনির যজ্ঞ চলে- তা বোধ করি আপনাদের বুঝিয়ে বলার দরকার পড়বে না।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা