শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

শেয়ালের চরিত্র নিয়ে সিংহের অভিনয় অসম্ভব!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
শেয়ালের চরিত্র নিয়ে সিংহের অভিনয় অসম্ভব!

শেয়াল নিয়ে বাঙালির আদিখ্যেতা বহু পুরনো। আমরা যারা গ্রামাঞ্চলে জন্ম নিয়েছি এবং শিশুকাল গ্রামে কাটিয়েছি তাদের কাছে শেয়াল এক আকর্ষণীয় প্রাণী এবং রহস্যময় জানোয়ার। শেয়াল দিনের বেলায় পালিয়ে থাকে এবং রাতের বেলায় বের হয়ে হুক্কা হুয়া হুক্কা হুয়া বলে ডাকাডাকি করে। জানোয়ারগুলো সাধারণত মুরগি চুরিতে ভীষণ পারদর্শী। ওগুলো দলবেঁধে আখখেতে ঢুকে কৃষকের সর্বনাশ করে অনেকটা বন্য শুয়োরের মতো। মানুষ কিংবা অন্য প্রাণীর সঙ্গে সাধারণ  ঝগড়াঝাঁটি দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদে জড়ায় না- তবে মানুষকে একা পেলে ভয় দেখায়, আক্রান্ত হলে হিংস্র হয়ে ওঠে এবং আচ্ছামতো কামড়ে দেয়।

শেয়ালের কামড়ে মানুষ মরে কি না, তা আমার জানা নেই। তবে মনুষ্য সমাজের কাউকে শেয়াল কামড় দিলে হতভাগ্য মানুষটির ইজ্জত বলে কিছু থাকে না। প্রবহমান বাংলার ছেলে-বুড়ো সবাই দাঁত বের করে আড়ালে-আবডালে শেয়াল আক্রান্ত মানুষটিকে নিয়ে নিরন্তর ঠাট্টা-মশকরা করবেই। সুতরাং শেয়ালের কামড়ের বেদনার চেয়ে মানুষের ঠাট্টা-মশকরার ভয়ংকর পরিণতির কথা স্মরণ করে গ্রামের লোকজন শেয়ালকে ভয় পায়। অথবা শেয়াল থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখে।

শেয়াল নিয়ে বহু শিশুতোষ গল্প এবং কল্পকাহিনি আমাদের বিমোহিত করে। আমরা শেয়ালকে চালাক-চতুর এবং ধূর্ত প্রাণী হিসেবে ধ্যান-জ্ঞান করি। কেউ কেউ ভক্তির অতিশয্যে শেয়ালকে পণ্ডিত হিসেবে মান্যগণ্য করার পাশাপাশি শেয়ালের তেল, শেয়ালের দুধ কিংবা হাড্ডিগুড্ডির তালাশ করি বিভিন্ন রোগবালাইয়ের অব্যর্থ দাওয়াই হিসেবে। গ্রাম্য বাজারে শেয়ালের তেল বিক্রির মজমা দেখার জন্য শত শত লোক দাঁড়িয়ে থাকে এবং বিক্রেতার মনোহরি গল্পে মুগ্ধ হয়ে এক শিশি তেল কিনে কোন কোন অঙ্গে মাখে, তা কেবল ক্রেতাই বলতে পারে।

আমাদের সামাজিকজীবনে রাজনীতি ও অর্থনীতিতেও শেয়ালের গুরুত্ব নেহাত কম নয়। আমরা কাউকে বড় করার জন্য যেমন শেয়াল পণ্ডিতের সঙ্গে তুলনা করি, আবার মৃদু সমালোচনার জন্য শেয়ালের প্রসঙ্গ তুলে কাউকে হেয় করার চেষ্টা করি। ফলে আমাদের দেশের বহু মানুষ প্রাকৃতিক রসায়নের কবলে পড়ে বাঘ-সিংহের অভ্যাস কিংবা চরিত্র দ্বারা প্রভাবিত না হয়ে শেয়াল পণ্ডিতের কয়েকটি অভ্যাস দ্বারা আক্রান্ত হয়ে পড়ে। বিশেষ করে পালিয়ে থাকা, লুকোচুরি করা, ছলচাতুরী করা, দুর্বলের ওপর অত্যাচার কিংবা কাউকে বাগে পেলে একহাত নেওয়া ইত্যাদি কর্মগুলোর সঙ্গে শেয়ালের চরিত্রের এত বেশি মিলমহব্বত রয়েছে যে একই বদগুণ যদি কোনো মানুষের চরিত্রে প্রকট হয়ে পড়ে তবে সেই মানুষটির সঙ্গে শেয়ালের খুব বেশি পার্থক্য থাকে না।

শেয়ালের চরিত্রসম্পন্ন মানুষ যদি রাজনীতিতে অনিবার্য হয়ে পড়ে এবং কোনোভাবে সিংহাসনে বসে পড়ে সে ক্ষেত্রে পুরো রাষ্ট্রযন্ত্র কীভাবে তছনছ হয়ে যায় তা আমরা ইতিহাসে বহুবার দেখেছি। রাজনীতি রাজার কর্ম এবং রাজার ধর্ম। প্রকৃতির সাহসী প্রাণী বাঘ-সিংহের চরিত্রসম্পন্ন বীর পুরুষ বা বীর নারীরাই এখানে অমরত্ব লাভ করতে পারে। কোনো দুর্বল চরিত্রের সুযোগসন্ধানী কিংবা দীর্ঘদিন পালিয়ে থাকা অথবা ছলচাতুরীতে অভ্যস্ত লোকজন রাজকর্মে একেবারেই অনুপযুক্ত। এ শ্রেণির লোক যদি দুর্ভাগ্যক্রমে রাষ্ট্রক্ষমতায় বসে পড়ে তবে রাজনীতির পরিবর্তে জুয়ানীতি প্রয়োগ করে যে, ছলচাতুরীর আশ্রয় নেয় তা শেষ পর্যন্ত তার জীবনে কতটা নির্মম পরিণতি ঘটাতে পারে এবং দেশ-জাতি রাষ্ট্রের কত বড় সর্বনাশ ঘটাতে পারে তার একটি বিবরণ মহাভারত থেকে আপনাদের জন্য পেশ করছি।

গান্ধার দেশের রাজকন্যা গান্ধারী ছিলেন হস্তিনাপুরের অঙ্গরাজা ধৃতরাষ্ট্রের পত্নী। প্রাচীন রীতি অনুযায়ী তাদের বিয়ে হয় এবং বিয়ের পর গান্ধারীর পরিবার জানতে পারে যে ধৃতরাষ্ট্র অন্ধ। গান্ধারীর বড় ভাই শকুনি বিষয়টি কিছুতেই মেনে নিতে পারেননি। ফলে ধৃতরাষ্ট্র এবং তার পরিবারকে শেষ করার জন্য তিনি নিজ রাজ্য গান্ধার ত্যাগ করে হস্তিনাপুর চলে এলেন এবং ভগ্নিপতি এবং ভাগ্নে দুর্যোধনকে নানারকম কুপরামর্শ দিয়ে মহাভারতের যুদ্ধ অনিবার্য করে তোলেন। মহাভারতের যুদ্ধ শুরু হয়েছিল জুয়াখেলাকে কেন্দ্র করে। শকুনির বুদ্ধিতে দুর্যোধন পঞ্চপাণ্ডরের সঙ্গে জুয়ার প্রতিযোগিতায় নামে এবং জুয়ায় জিতে দ্রোপদিকে লাভ করতে গিয়ে যুদ্ধের সূচনা করে।

মহাভারতের ঘটনাবলি যারা বিশ্লেষণ করেন তারা সবাই একমত যে দুর্যোধন ছিলেন শেয়ালপ্রকৃতির প্রাণী। জন্মের পরই তার কুলক্ষণগুলো স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ধৃতরাষ্ট্রের মন্ত্রী এবং আত্মীয়স্বজন সবাই পরামর্শ দেন দুর্যোধনকে পরিত্যাগ করার জন্য। এমনকি দুর্যোধনের মা গান্ধারীও তার জ্যেষ্ঠপুত্র দুর্যোধনের কুকর্মে অতিষ্ঠ হয়ে রাজাকে পরামর্শ দেন দুর্যোধনকে বনবাসে পাঠানোর জন্য। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শকুনির পরামর্শ এবং নিজের অন্ধপুত্রস্নেহের কারণে ধৃতরাষ্ট্র তার কুপুত্রকে পরিত্যাগ না করে তাকে যুবরাজ হিসেবে লালনপালন করতে থাকেন যা কি না, কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের প্রেক্ষাপট তৈরি করে।

মহাভারতের উল্লেখিত কাহিনির সঙ্গে যদি আপনি গ্রিক সাহিত্য, আরবি সাহিত্য অথবা শেকসপিয়ারের বিখ্যাত ঐতিহাসিক নাটকগুলোর চরিত্র বিশ্লেষণ করেন তবে দেখতে পাবেন যে শেয়াল চরিত্রের লোকজন যখন রাজনীতির নীতিনির্ধারক হয়ে পড়ে তখন পুরো রাজনীতি, গর্দভের স্বরে প্রকম্পিত হতে থাকে। পৃথিবীর সব ধর্মমত বিজ্ঞান এবং সাহিত্য গর্দভের আচরণকে নির্বুদ্ধিতার সর্বোচ্চ বাস্তব উদাহরণ এবং গর্দভের স্বরকে পৃথিবীর নিকৃষ্টতম বিরক্তিকর স্বর বলে আখ্যা দিয়েছে। মহাভারতে বর্ণনা করা হয়েছে যে, দুর্যোধন যখন জন্ম নিয়েছিল তখন সে গর্দভের স্বরে চিৎকার-চেঁচামেচি করতে ছিল।

রাজনীতিতে যখন হররোজ এমন সব কথাবার্তা হতে থাকে যা অপ্রয়োজনীয় এবং শুনতে খুবই বিরক্তিকর তখন ধরে নেবেন যে রাজনীতির ময়দান গর্দভের স্বরের কবলে পড়েছে। আপনি যদি দেখেন গর্দভ প্রকৃতির মানুষ মঞ্চে বসে আছে এবং মঞ্চের তলদেশ অথবা অজ্ঞাত স্থান থেকে শেয়ালের হুক্কা হুয়া হুক্কা হুয়া রব ভেসে আসছে এবং গর্দভেরা সেই শব্দে মুগ্ধ হয়ে নিজেদের চিৎকার-চেঁচামেচি বাড়িয়ে দিয়েছে তখন ধরে নেবেন দেশ কাল সমাজে রাজনীতির দুর্ভিক্ষ শুরু হয়ে গেছে। সবার শেষে হঠাৎ যদি দেখেন কোনো শেয়াল গোপন জায়গা থেকে বের হয়ে হঠাৎ মঞ্চে উঠে গেছে এবং গর্দভেরা শেয়ালকে গুরুরূপে তাজিম করে নিজেদের চেয়ার ছেড়ে দিয়েছে তবে ধরে নেবেন রাজনীতিতে কেয়ামত শুরু হয়ে গেছে।

শিরোনাম প্রসঙ্গে আলোচনা করতে গিয়ে এতক্ষণ শুধু শেয়াল নিয়েই ব্যস্ত ছিলাম। এবার সিংহ নিয়ে কিছু বলি। বনের রাজা সিংহের ব্যক্তিত্ব, আচরণ, চরিত্র এবং ভাবমূর্তিকে মানুষ আদিকাল থেকেই নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব ও কৃতিত্বের সর্বোচ্চ প্রতীকে পরিণত করেছে। মানুষ রাজার যে দরবার বা অফিস সেখানে রাজার আসনকে সিংহাসন আখ্যা দিয়ে আসছে।

রাজার তলোয়ারের হাতলে সিংহের মূর্তি, রাজার প্রাসাদের সামনে সিংহমূর্তি এবং রাজার রাজকীয় সিলমোহর এবং আংটিতে সিংহমূর্তিকে ব্যবহার করে আসছে হাজার হাজার বছর ধরে। রাজপ্রাসাদের মূল দরজাকে মানুষ সেই আদিকাল থেকে সিংহ দরজা এবং রাজার হুংকারকে সিংহের গর্জনের সঙ্গে তুলনা করে আসছে। এখন প্রশ্ন হলো, সিংহকে কেন পশুরাজ বলা হয় এবং পশুরাজকে কেন মানুষের রাজার প্রতীকে পরিণত করা হয়েছে!

বনের জন্তু জানোয়ারের মধ্যে একমাত্র সিংহের দুর্লভ কতগুলো গুণাবলি রয়েছে। তারা কাউকে শত্রু মনে করে না। প্রয়োজন ছাড়া ঘোরাফেরা রং-তামাশা শিকার আহার বিহার কিছুই করে না। ক্ষুধা না লাগলে শিকার করে না এবং না খেয়ে মরে গেলেও অখাদ্য খায় না। কারও সঙ্গে দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদ, দলাদলি, মারামারি করে না এবং বিনা প্রয়োজনে একটি শব্দও উচ্চারণ করে না। সিংহ নিজ পরিবার ও বংশের প্রতি দায়িত্বশীল এবং অন্যান্য পশুর প্রতি নির্মম ও নিষ্ঠুর আচরণ করে না। প্রকৃতিগতভাবে তার গঠন, আচরণ, জীবনচক্র অন্য কোনো প্রাণীর সঙ্গে তুলনীয় নয়। বাঘের যেমন অসংখ্য প্রজাতি রয়েছে এবং বাঘকে বিড়ালের আপগ্রেড ভার্সন মনে করা হয়। পৃথিবীর সর্বত্র শত শত প্রজাতির এবং ভিন্ন ভিন্ন আকার-আকৃতির বাঘ রয়েছে এবং স্থান কাল ভেদে বাঘের আচরণও ভিন্ন। বাঘকে খুব সহজে পোষ মানানো যায় এবং সার্কাসে ইচ্ছামতো নাচানো যায়। কিন্তু সিংহের ক্ষেত্রে ওসব নেই। সারা দুনিয়ায় সিংহ বলতে কেবল সিংহকেই বোঝায় এবং পৃথিবীর নির্দিষ্ট অঞ্চলেই সিংহের বসবাস এবং প্রজনন ঘটে থাকে।

সিংহের শিকার করার পদ্ধতি বাঘের মতো নয়, বাঘ অনেক সময় লুকিয়ে শিকার ধরার ফন্দি আঁটে। কখনো পিছু হটে, আবার বহু ক্ষেত্রে উল্টো আক্রমণের শিকার হয়। অন্যদিকে সিংহের শিকার করার মধ্যে কোনো লুকোচুরি নেই এবং খুব বৃদ্ধ ও অসহায় না হলে সিংহের দিকে চোখ তুলে তাকাতে কোনো প্রাণী সাহস পায় না।  একমাত্র হায়েনা ছাড়া অন্য কোনো প্রাণী সিংহের সামনে যেতে দুঃসাহস দেখায় না। এসব কারণে বনের রাজা এবং মানুষের মনের রাজারূপে আদিকাল থেকে মানুষ সিংহকেই বীরত্বের রাজত্বের শ্রেষ্ঠত্বের প্রতীক মনে করে আসছে। আমরা আজকের আলোচনার একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার সংক্ষেপে শিরোনাম নিয়ে কিছু বলে নিবন্ধের ইতি টানব।

রাজনীতির শীর্ষ পর্যায়ে কিংবা রাজাসনে যখন সিংহ বিক্রমের মানুষের অভিষেক ঘটে তখন সারা দুনিয়ায় একই ফলাফল দেখতে পাওয়া যায়। আমেরিকাতে থমাস জেফারসন, জন এফ কেনেডি, প্রাচীন দুনিয়ায় জারগণ, সাইরাস, দারায়ুস, আলেকজান্ডার, হানিবল, অশোক চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য প্রমুখের ইতিহাস কর্মযজ্ঞ এবং মানবধর্ম প্রায় একই রকম। কিন্তু সিংহাসনে যখন শেয়াল প্রকৃতির লোকের অভিষেক ঘটে, তখন সেখানে কেমন ফেরাউনি জমানা, হালাকুর তাণ্ডব, হিটলার, মুসেলিনির যজ্ঞ চলে- তা বোধ করি আপনাদের বুঝিয়ে বলার দরকার পড়বে না।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
চাকরির বাজার
চাকরির বাজার
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক
তওবার গুরুত্ব
তওবার গুরুত্ব
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!
মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!
শুভ জন্মাষ্টমী
শুভ জন্মাষ্টমী
সাদাপাথর-কলঙ্ক
সাদাপাথর-কলঙ্ক
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
ভবদহ ট্র্যাজেডির সমাধান হবে কি?
ভবদহ ট্র্যাজেডির সমাধান হবে কি?
দুগ্ধ খাত উন্নয়নে প্রয়োজন আধুনিক যন্ত্র
দুগ্ধ খাত উন্নয়নে প্রয়োজন আধুনিক যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন
হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন

৩৮ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ
আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত
ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, বাংলাদেশীসহ আটক ৬৭
কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, বাংলাদেশীসহ আটক ৬৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার
রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত
গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল
অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি
ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক
এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ
কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার
১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর
টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ
আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জাহাজ থেকে চিনি চুরির চেষ্টা, গ্রেফতার ৮
চাঁদপুরে জাহাজ থেকে চিনি চুরির চেষ্টা, গ্রেফতার ৮

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নিখোঁজ শিক্ষার্থী উদ্ধার
চট্টগ্রামে নিখোঁজ শিক্ষার্থী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় দুইজনের লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় দুইজনের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে আরও দুটি ভোটকেন্দ্র বাড়ল
ডাকসুতে আরও দুটি ভোটকেন্দ্র বাড়ল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবুধাবিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ফটিকছড়ির যুবক নিহত
আবুধাবিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ফটিকছড়ির যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণ নির্বাচনমুখী হয়ে পড়েছে : এ্যানি
জনগণ নির্বাচনমুখী হয়ে পড়েছে : এ্যানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে নারীদের অংশগ্রহণ নিয়ে সচেতন হওয়ার আহ্বান মঈন খানের
নির্বাচনে নারীদের অংশগ্রহণ নিয়ে সচেতন হওয়ার আহ্বান মঈন খানের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া সংসদ উদ্বোধন
মোংলায় আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া সংসদ উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে বিদ্যালয়ে বন্যহাতির তাণ্ডব
রাঙামাটিতে বিদ্যালয়ে বন্যহাতির তাণ্ডব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা
ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!
উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ, অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক: যা জানালেন মালাইকা
আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ, অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক: যা জানালেন মালাইকা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’
টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা
গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন
ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান
বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ সংস্কৃতি উপদেষ্টা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ সংস্কৃতি উপদেষ্টা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’
‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক