শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী

মেজর আনাস ইবনে মঞ্জুর
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী

ভৌগোলিক অবস্থানের কারণেই বাংলাদেশ দুর্যোগপ্রবণ। কখনো বন্যা আবার কয়েক মাস পরই খরা, কখনো ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস কিংবা নদীভাঙন। ইতিহাসের পাতা আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় ১৯৭৪, ১৯৮৭, ১৯৮৮, ১৯৯৮ ও ২০০৪ সালের ভয়াবহ বন্যার কথা। সর্বশেষ ২০২৪ সালের বন্যায় দেশের উত্তরাঞ্চলের পাশাপাশি দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের গণমানুষ অত্যধিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছিল। বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া প্রতিটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও বন্যার ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কার্যকর ও দক্ষ ভূমিকা বরাবরই প্রশংসিত হয়েছে সব মহলে।

সম্প্রতি বিশ্ব জলবায়ুর আকস্মিক পরিবর্তনের কারণে আমাদের দেশের আবহাওয়ায়ও এমন চরম অনেক প্রবণতা দেখা যাচ্ছে, যা ১০ বছর আগেও তেমনভাবে চোখে পড়েনি। আবহাওয়ার চরম বৈরিতার উদাহরণ যেমন মাত্রাতিরিক্ত বন্যা, শীত কিংবা গরমে জনজীবন বিপর্যস্ত করে ফেলা। এরই ধারাবাহিকতায় গত আগস্ট মাসে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে নেমে আসে এক অভাবনীয় বন্যার প্রকোপ, যা আমাদের সবারই কমবেশি জানা আছে।

গত আগস্টের বন্যা বাংলাদেশের সমসাময়িক কালের সবচেয়ে বড় বন্যা বলে মনে করা হচ্ছে। আলোচিত এ বন্যায় কতজন মানুষের প্রাণ গেছে, তা নিখুঁতভাবে হিসাব দেওয়া কঠিন হবে। তবে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কে এম আলীর মতে, প্রাণ যাওয়া পুরুষের সংখ্যা ৪৫ জন, শিশু ১৯ জন এবং নারীর সংখ্যা ৭ জন। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসংগঠন, শিক্ষকসমাজ, বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংগঠন, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী থেকে শুরু করে দেশের সর্বস্তরের জনগণ তাদের সর্বোচ্চ শক্তিসামর্থ্য ও সম্পদ দিয়ে বন্যা মোকাবিলায় কাজ করেছিল। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভূমিকা ছিল অবিস্মরণীয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এ বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলার সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছিল।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার এ কাজটি মূলত তিনটি ধাপে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সম্পন্ন করেছিল। প্রথম ধাপটি ছিল- প্রি-ডিজাস্টার ফেজ অর্থাৎ দুর্যোগ-পূর্ববর্তী ধাপ। এ ধাপে দুর্যোগ মোকাবিলার প্রস্তুতি, ঝুঁঁকি মূল্যায়ন, সচেতনতা বৃদ্ধি, পূর্বাভাস এবং পরিকল্পনা করা হয়। এ সময়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পানি উন্নয়ন বোর্ড ও আবহাওয়া অধিদপ্তরের সঙ্গে সমন্বয় করে বন্যার পূর্বাভাস সংগ্রহ করেছিল এবং তা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের কাছে বন্যার পানি আসার আগেই পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল। এ ছাড়াও তারা কুমিল্লা, ফেনী এবং নোয়াখালীর গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় যেসব আশ্রয়কেন্দ্র আছে, সেগুলোর দেখভাল করেছিল এবং প্রাথমিক চিকিৎসার সরঞ্জাম সরবরাহ করেছিল। জনগণের যেন ক্ষতি না হয় সে ব্যাপারে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যথেষ্ট সজাগ অবস্থানে থেকে তাদের অপারেশনাল কার্যক্রম পরিচালনা করেছিল অত্যন্ত সুচারু ও সুপরিকল্পিতভাবে। 

দ্বিতীয় ধাপটি ছিল ডিউরিং ডিজাস্টার ফেজ অর্থাৎ দুর্যোগকালীন। এ ধাপে দুর্যোগ চলাকালীন জরুরি প্রতিক্রিয়া, উদ্ধারকাজ এবং ক্ষয়ক্ষতি হ্রাসের জন্য কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, এসবিপি, ওএসপি, এসজিপি, পিএসসি দুর্যোগপূর্ণ এলাকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করার জন্য ও বন্যার্ত মানুষকে সাহস দেওয়ার জন্য ফেনী জেলার পরশুরাম ও আশপাশের এলাকায় বহুবার সশরীরে উপস্থিত হয়েছিলেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের সদস্যরা সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করে সেনাবাহিনী প্রধানের নির্দেশনা মোতাবেক বন্যাদুর্গতদের সহযোগিতা করেছিলেন। শুধু তা-ই নয়, যখন মানুষ বন্যার তীব্র স্রোতে নিজেকে ধরে রাখতে না পেরে বাড়ি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে দিগি¦দিক ছুটে যাচ্ছিল, ঠিক সে মুহূর্তে সেনাবাহিনীর সদস্যরা স্রোতের বিপরীতে গিয়ে নিজেদের জীবনদানে নিবেদিত হয়ে অসহায় মানুষের তল্লাশি করেছিলেন, যেন একটি মানুষও বিপদে না পড়ে। ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের ইঞ্জিনিয়ার ইউনিটের বিশেষ বোট নিয়ে সেনাসদস্যরা ঢুকে পড়েছিলেন বন্যাকবলিত এলাকার প্রত্যন্ত স্থানে। পর্যায়ক্রমে সেসব এলাকা থেকে জরুরি ভিত্তিতে অসুস্থ, বয়োজ্যেষ্ঠ ব্যক্তিদের উদ্ধার করে দ্রুততার সঙ্গে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। আর এভাবেই সংকটময় পরিস্থিতি থেকে বন্যাদুর্গত মানুষদের নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে তৃতীয় ধাপটি ছিল পোস্ট-ডিজাস্টার ফেজ বা দুর্যোগ-পরবর্তী ধাপ। এই ধাপের উদ্দেশ্য ছিল জনগণের জীবনমান পুনরুদ্ধার করা এবং এ দুর্যোগের দীর্ঘমেয়াদি প্রভাবের মোকাবিলা করা। বন্যা-পরবর্তী সময়ে বন্যাদুর্গত পরিবারের মাঝে সেনাবাহিনী প্রয়োজনীয় পোশাক বিতরণ করেছিল। নারীদের জন্য বিশেষভাবে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে মহিলাদের মাঝে হাইজিন কীট বিতরণ করা হয়েছিল। এ বন্যায় কুমিল্লা, ফেনী ও নোয়াখালী অঞ্চলের অসংখ্য মানুষের বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার দায়িত্বপ্রাপ্ত বিভিন্ন সংস্থা ও সেনাবাহিনীর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় তাদের বাড়িঘর মেরামত কর্মকাণ্ডে সহায়তা প্রদান, ত্রাণ বিতরণ এবং পুনর্বাসনের মাধ্যমে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার কাজ সম্পাদন করা হয়েছে, যা সেসব অঞ্চলের মানুষের জন্য ছিল আশীর্বাদস্বরূপ। এ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার তিনটি ধাপেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ছিল এক নির্ভরযোগ্য ও দক্ষ সারথি হিসেবে, যেখানে তারা নিজেদের প্রমাণ করেছে দুর্যোগ মোকাবিলায় সফলতার মূল চাবিকাঠি হিসেবে। তাদের আত্মত্যাগী ভূমিকা প্রমাণ করে, মানবতার সেবায় সেনাবাহিনী শুধু রক্ষকই নয়, তারা দেশের সর্বস্তরের মানুষের আশাভরসা, সাহস ও বিশ্বাসের মূর্ত প্রতীক।

বাংলাদেশের মতো একটি উন্নয়নশীল দেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আমাদের করণীয় অনেক। মাতৃভূমি বাংলাদেশে যেহেতু বিভিন্ন সময় প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্ভাবনা দেখা দেয়, বিশেষ করে বন্যার শঙ্কা থাকে, সেজন্য বন্যা রোধে ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কীভাবে কমানো যেতে পারে, এ ব্যাপারে সরকারকে গঠনমূলক আশু পদক্ষেপ নিতে হবে, যার কোনো বিকল্প নেই। দেশের সর্বস্তরের মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে যেন কেউ অপরিকল্পিত ও বেআইনিভাবে নদী ভরাট করতে না পারে। পানি উন্নয়ন বোর্ড, আবহাওয়া অধিদপ্তর এবং অন্যান্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার সংশ্লিষ্ট সংস্থার মধ্যে সমন্বয় বাড়িয়ে দুর্যোগ-পূর্বাভাস ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে হবে। বর্তমান আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আবহাওয়া পূর্বাভাস ও মনিটরিং প্রযুক্তির বিভিন্ন ধরনের আধুনিক স্যাটেলাইট, রাডার ও সেন্সরবেইজড সরঞ্জামাদি বেলা এবং এগুলোর সঠিক ব্যবহারের ওপর প্রশিক্ষণদানে সরকারকে গুরুত্ব দিতে হবে। বিশ্বের অনেক দেশে এখন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রয়োগের মাধ্যমে স্যাটেলাইট থেকে প্রাপ্ত আবহাওয়া পূর্বাভাসের ডেটা এবং অতীতে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে ক্ষয়ক্ষতির ডেটা পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে আগত যে কোনো ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের ধরন এবং ঝুঁঁকির মাত্রা নির্ধারণ করে সে অনুযায়ী দুর্যোগপূর্ব ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করছে। বাংলাদেশ সরকারকে এ ধরনের প্রযুক্তিনির্ভর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্ব আরোপ করতে হবে।

বন্যানিয়ন্ত্রণ, নিষ্কাশন ও সেচ প্রকল্পের মধ্যে স্মার্ট ড্রেনেজ পদ্ধতি, বন্যাপ্রবণ এলাকায় স্বয়ংক্রিয় পাম্প স্থাপন, ভূস্থানিক ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে বন্যাকবলিত এলাকায় দ্রুততার সঙ্গে পৌঁছানো এবং পরিস্থিতি মোকাবিলা করা, বন্যাপ্রবাহ রোধ পরিকল্পনায় সবুজায়ন বৃদ্ধির উদ্যোগ থাকতে হবে। এ ছাড়াও পোস্ট ডিজাস্টার ফেজের কর্মকাণ্ড আরও স্বয়ংক্রিয় ও গঠনমূলক করার ক্ষেত্রে আমাদের বিভিন্ন প্রযুক্তিনির্ভর সহায়ক টুলসের ব্যবহার নিশ্চিত হতে হবে। উদাহরণস্বরূপ জরুরি সতর্কীকরণ ও স্বয়ংক্রিয় পাবলিক ঘোষণা পদ্ধতি ও স্যাটেলাইট ফোনের ব্যবহার, অনুসন্ধান উদ্ধারকাজে বিশেষ ড্রোনের ব্যবহার, জরুরি অবস্থায় বহনযোগ্য সৌর চার্জারের ব্যবহার ইত্যাদি। নদীর বাঁধ ও ডাইক নির্মাণ, বাঁধের মেরামত এবং নদীর তলদেশের অবকাঠামোগত সংস্কার করতে হবে যেন যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে সৃষ্ট বন্যার পানির প্রবাহ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

অধিকন্তু বাংলাদেশ ও তার পার্শ্ববর্তী দেশের মাঝে অভিন্ন ৫৪টি নদীর (যেমন গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনা) পানিপ্রবাহের ওপর গ্রহণযোগ্য চুক্তি সাধন হলে, উভয় দেশের পানিব্যবস্থাপনা আরও সুসংহত ও সুষ্ঠু হবে, যা দেশে বন্যার ঝুঁঁকি কমাতে সহায়ক হবে। বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে আমাদের দেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বিশেষ করে বন্যার ফলে সৃষ্ট সমস্যাগুলো নিয়ে সব পরাশক্তি দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে গঠনমূলক আলোচনা করতে হবে। এ ধরনের গঠনমূলক আলোচনার মাধ্যমে আমাদের বন্যা মোকাবিলার জন্য সহায়ক বাজেট বরাদ্দের বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

এ ছাড়াও আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থাগুলোর সঙ্গে নিয়মিত আলোচনা করতে হবে এবং সেসব আলোচনার মুখ্য বিষয় হবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ (বন্যা, ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস) মোকাবিলায় আমাদের কী কী করণীয়। সর্বশেষ মনে রাখতে হবে, যে কোনো ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ, বিশেষ করে বন্যার ক্ষয়ক্ষতি রোধে সরকার সফল হলে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। দেশ এগিয়ে যাবে।  দেশের মানুষের মূল্যবান জীবন ও সম্পদ রক্ষা করা যাবে।

লেখক : সেনা কর্মকর্তা

এই বিভাগের আরও খবর
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
চাকরির বাজার
চাকরির বাজার
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক
তওবার গুরুত্ব
তওবার গুরুত্ব
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!
মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!
শুভ জন্মাষ্টমী
শুভ জন্মাষ্টমী
সাদাপাথর-কলঙ্ক
সাদাপাথর-কলঙ্ক
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
ভবদহ ট্র্যাজেডির সমাধান হবে কি?
ভবদহ ট্র্যাজেডির সমাধান হবে কি?
দুগ্ধ খাত উন্নয়নে প্রয়োজন আধুনিক যন্ত্র
দুগ্ধ খাত উন্নয়নে প্রয়োজন আধুনিক যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ
আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত
ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, বাংলাদেশীসহ আটক ৬৭
কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, বাংলাদেশীসহ আটক ৬৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার
রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত
গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল
অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি
ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক
এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ
কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার
১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর
টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ
আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জাহাজ থেকে চিনি চুরির চেষ্টা, গ্রেফতার ৮
চাঁদপুরে জাহাজ থেকে চিনি চুরির চেষ্টা, গ্রেফতার ৮

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নিখোঁজ শিক্ষার্থী উদ্ধার
চট্টগ্রামে নিখোঁজ শিক্ষার্থী উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় দুইজনের লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় দুইজনের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে আরও দুটি ভোটকেন্দ্র বাড়ল
ডাকসুতে আরও দুটি ভোটকেন্দ্র বাড়ল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবুধাবিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ফটিকছড়ির যুবক নিহত
আবুধাবিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ফটিকছড়ির যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণ নির্বাচনমুখী হয়ে পড়েছে : এ্যানি
জনগণ নির্বাচনমুখী হয়ে পড়েছে : এ্যানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে নারীদের অংশগ্রহণ নিয়ে সচেতন হওয়ার আহ্বান মঈন খানের
নির্বাচনে নারীদের অংশগ্রহণ নিয়ে সচেতন হওয়ার আহ্বান মঈন খানের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া সংসদ উদ্বোধন
মোংলায় আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া সংসদ উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে বিদ্যালয়ে বন্যহাতির তাণ্ডব
রাঙামাটিতে বিদ্যালয়ে বন্যহাতির তাণ্ডব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১
জামালপুরে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা
ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!
উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ, অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক: যা জানালেন মালাইকা
আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ, অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক: যা জানালেন মালাইকা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’
টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা
গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন
ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান
বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ সংস্কৃতি উপদেষ্টা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ সংস্কৃতি উপদেষ্টা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’
‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক