শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৪, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫

পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?

জুলাই বিপ্লবের পর এ দেশের মানুষ আশা করেছিল একটা ‘নতুন বাংলাদেশের’। স্বপ্ন দেখেছিল বৈষম্যমুক্ত সমাজের। হানাহানি, মারামারি, লুণ্ঠন বন্ধ হবে, একটা সাম্যের, সৌভ্রাতৃত্বের দেশ হিসেবে আমরা নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করব, এমন একটা প্রত্যাশা ছিল সবার। দুর্নীতি এবং লুণ্ঠনের বিপরীতে এক সুশাসনের বাংলাদেশ দেখতে চেয়েছিল সবাই। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের ৯ মাস পেরোনোর পর সেই প্রত্যাশার ফানুস কেন যেন চুপসে যাচ্ছে ক্রমশ। একটি বিশেষ মহল যেন জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন ধ্বংসের চেষ্টা করছে অবিরত। তারা ছাত্রদের বিভ্রান্তির পথে উসকে দিচ্ছে। আবার বিরাজনীতিকরণপ্রক্রিয়া বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্র এখন দৃশ্যমান। সঙ্গে দেখা যাচ্ছে এক-এগারোর মতো অর্থনীতিবিনাশী তৎপরতা। মানুষ আস্তে আস্তে আশাহত হচ্ছে। রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ, আইনশৃঙ্খলা, কোথাও কোনো সুখবর নেই। বরং এক অনাগত অনিশ্চয়তাকে যেন আলিঙ্গন করে নিচ্ছে বাংলাদেশ প্রতিনিয়ত।

জুলাই বিপ্লবের নায়ক ছিলেন এ দেশের তরুণ সমাজের শিক্ষার্থীরা। কিন্তু সেই জুলাই বিপ্লবের নায়কদেরও কেউ কেউ আজ যেন ভিন্ন পথে হাঁটতে শুরু করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে তাদের বিরুদ্ধে বেশ কিছু অভিযোগ উঠেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা ছাড়াও বেশ কিছু মন্ত্রণালয়ে বিভিন্ন পদে ছাত্রপ্রতিনিধিদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) হিসেবে নিয়োগ পান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংগঠক মোয়াজ্জেম হোসেন। তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তাকে ওই পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তুহিন ফারাবীও ছিলেন গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী এক সক্রিয় যোদ্ধা। ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হওয়ার পর তাকে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। তার বিরুদ্ধেও শতকোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। তাকেও দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এই দুই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধির বিরুদ্ধে তদবির-বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। নিয়োগ ও বদলি-বাণিজ্য, টেন্ডার-বাণিজ্যের মাধ্যমে শতকোটি টাকা হাতিয়েছেন এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতেই তাদের পদচ্যুত করা হয়। ছাত্রনেতা থেকে ‘সরকারি কর্মকর্তা’ বনে যাওয়া এসব ব্যক্তির বিরুদ্ধে যে শতকোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে তার আশু তদন্ত দরকার। শুধু তাদের সরিয়ে দেওয়াই যথেষ্ট নয়। না হলে আমরা আবার সেই পুরোনো সংস্কৃতিতে ফিরে যাব।

রেলওয়েকে লাভজনক ও জনকল্যাণকর করার কাজে ‘দায়িত্ব’ দেওয়া হয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সক্রিয় কর্মীকে। এই ছাত্ররা ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সাবেক এক কর্মকর্তার এমন মন্তব্য এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তিনি লিখেছেন, ‘রেল ভবনে এদের অবাধ বিচরণ। অবাধ বাণিজ্য। সারা দেশের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাছে ত্রাস এরা তিনজন। মন্ত্রণালয়ের অনেক কর্মকর্তা এদের দেখলে চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে সমীহ করেন।...’ বিরাজনীতিকরণ

সাধারণ মানুষ এসব খবরে আশাহত, হতাশ, বিভ্রান্ত। শুধু সরকারি দায়িত্বে থাকা ছাত্রপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধেই নয়, দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে নবগঠিত রাজনৈতিক দল এনসিপির কোনো কোনো নেতার বিরুদ্ধেও। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরে জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগে অবৈধভাবে হস্তক্ষেপ এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) পাঠ্যবই ছাপার কাগজে কমিশন-বাণিজ্যের অভিযোগ ছিল বহুল আলোচিত বিষয়। এ দুই অভিযোগে জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে দলের সব দায়িত্ব ও কার্যক্রম থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

দল থেকে কাউকে অব্যাহতি দেওয়া বা বহিষ্কার করা হলো সাংগঠনিক ব্যবস্থা। কিন্তু গাজী সালাউদ্দিন তানভীরের বিরুদ্ধে যে অভিযোগগুলো উঠেছে, সেগুলো প্রতিটি ফৌজদারি অপরাধ। তাহলে তার বিরুদ্ধে এখনো কেন আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না? সংস্কার যতটুকুই হোক আর যেভাবেই হোক, জনগণের দিক থেকে ন্যূনতম আকাঙ্খা বা প্রত্যাশা হলো রাষ্ট্রকে হতে হবে জবাবদিহিমূলক ও যথাসম্ভব দুর্নীতিমুক্ত। এ ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকার এবং ‘সংস্কারপন্থি’ দল এনসিপি নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে, অনেকেরই এমন প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু তারা সেই দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারছে, নাকি পুরোনো পথেই হাঁটছে, তা নিয়ে এরই মধ্যে জনমনে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশ কি তাহলে পথ হারাচ্ছে? অনেকেই মনে করেন ছাত্রদের সরকারি কাজে নেওয়া কিংবা রাজনৈতিক দল করা একটি বিশেষ মহলের ষড়যন্ত্র। জুলাই বিপ্লবকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই ছাত্রদের এ পথে প্রলুব্ধ করেছে একটি সুশীল মহল। শিক্ষার্থীরা যদি জাতির কণ্ঠস্বর হয়ে অন্যায়, অনাচারের বিরুদ্ধে ‘ভ্যানগার্ড’ থাকত, তাহলে আমাদের পরিস্থিতি এমন হতো না। কেউ কেউ বিএনপিকে চাপে ফেলতে গিয়ে জুলাই বিপ্লবের নায়কদের বিতর্কিত করার পথে নিয়ে গেছে। জুলাই বিপ্লব ছিল একটি গণ আকাঙ্খার প্রতিফলন। জুলাই বিপ্লবের পর সবাই আশা করেছিল দ্রুত জনগণ তার ভোটের অধিকার ফিরে পাবে। নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে। কিন্তু সংস্কার নিয়ে দীর্ঘসূত্রতা রাজনীতিতে সৃষ্টি করেছে অনিশ্চয়তা। দেশের রাজনীতিও যেন এখন গন্তব্যহীন। আবার বিরাজনীতিকরণের কুশীলবদের সরব উপস্থিতি লক্ষ করা যাচ্ছে সর্বত্র। কোনো কোনো সুশীল মহলের দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার লোভ আজ ক্রমশ স্পষ্ট। নির্বাচন নিয়ে তৈরি হয়েছে এক অনিশ্চয়তা। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নির্বাচন প্রশ্নে অনৈক্য সৃষ্টি করা হচ্ছে সুকৌশলে। নতুন অশনিসংকেতের পূর্বাভাস দিচ্ছে রাজনীতিতে।

অর্থনীতিতেও কোনো সুখবর নেই। অর্থনীতির অবস্থা প্রতিনিয়ত চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে। আইএমএফের ঋণ পাওয়া নিয়ে যেমন অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে, তেমনি আসন্ন বাজেট করতে হবে বিদেশি সহায়তার ওপর নির্ভর করে। বহুদিন বাংলাদেশ যে অবস্থান থেকে সরে এসেছিল সেই অবস্থানে আবার ফিরে এসেছে। বিশ্বব্যাংক প্রক্ষেপণ করেছে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৩ দশমিক ৩-এর আশপাশে। অর্থনীতিকে চাঙা করার জন্য দরকার নতুন উদ্যোগ এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছাড়া বিদেশি বিনিয়োগ হবে না। ইতোমধ্যে রপ্তানি-বাণিজ্যে একটা টালমাটাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের ওপর নতুন শুল্ক আরোপ করেছিল। কিন্তু পরে এই শুল্কারোপ সাময়িকভাবে স্থগিত করা হলেও সামনে পরিস্থিতি যে ভালো হবে, এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। ভারত ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করেছে। ২০১৮ সাল থেকে যে সুবিধা বাংলাদেশকে দেওয়া হয় তার ফলে ৪৬ দেশে বাংলাদেশ সহজে রপ্তানি করার সুযোগ পাচ্ছিল। সেই সুযোগ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আমাদের নতুন হিসাবনিকাশ করতে হচ্ছে। নতুন করে পাকিস্তান-ভারত উত্তেজনার ঢেউ আমাদের অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলবে। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে দেশি বিনিয়োগকারীরা এখন পর্যন্ত নতুন বিনিয়োগে উৎসাহী নন। তারা হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। এক-এগারোর মতোই ব্যবসায়ীদের হয়রানি করার ষড়যন্ত্র করছে একটি মহল। গত ৯ মাসে ৫ লাখের বেশি মানুষ চাকরি হারিয়েছেন। বিশ্বব্যাংক বলছে, ৯ মাসে প্রায় ৩০ লাখ মানুষ আবার অতিদরিদ্র হয়েছে। বেকারত্ব বাড়ছে, বাড়ছে অনিশ্চয়তা। ফলে সামনের দিনগুলোতে অর্থনীতিকে সচল রাখা একটি বড় চ্যালেঞ্জের বিষয় হয়ে দাঁড়াবে। যখন বেকারত্ব বাড়ে, চাকরির সুযোগ কমে যায় তখন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হওয়াটাই স্বাভাবিক। বাংলাদশে সেটিই  হচ্ছে। মব জাস্টিস, ছিনতাই, রাহাজানি, দস্যুতা, বিভিন্ন অফিস-আদালতে গিয়ে হুমকি, চাঁদাবাজি ইত্যাদি এখন পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার। এগুলো কবে, কীভাবে নিয়ন্ত্রণ হবে, সেটি নিয়েও নানা রকম শঙ্কা রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির পাশাপাশি সামাজিক অসন্তোষ এবং বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে কথায় কথায় রাস্তা অবরোধ মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে। ছোট ছোট দাবিদাওয়া নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন পেশাজীবী গোষ্ঠী ঘোষণা দিয়ে আন্দোলন করছে, রাস্তা বন্ধ করে দিচ্ছে। ঢাকা কলেজ, আইডিয়াল কলেজের মধ্যে মারামারির ঘটনা এখন যেন একটি নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত হয়েছে। সবকিছু মিলিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিতে বিরাজ করছে চরম অস্থিরতা। আর এই অস্থিরতা যদি কাটিয়ে ওঠা না যায় তাহলে সামনের দিনগুলোতে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে।

অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিতে নোবেলজয়ী। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পরেই সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্যের কথা বলেছিলেন। কিন্তু যারা এখন দায়িত্ব পালন করছেন তারা যেন সেই উদ্দেশ্য থেকে ক্রমশ অন্যদিকে সরে যাচ্ছেন। বাংলাদেশ যেন পথ হারিয়ে এলোমেলোভাবে ঘুরছে। সর্বনাশের কিনারে যাওয়ার আগেই তাই নির্বাচনের পথে যেতে হবে। যত দ্রুত নির্বাচন ততই মঙ্গল। যত দিন যাচ্ছে ততই জুলাই বিপ্লব নিয়ে মানুষের মধ্যে হতাশা বাড়ছে। জুলাই বিপ্লবের অর্জনকে নস্যাৎ করতে একটি মহল সক্রিয়। এরাই এক-এগারোর ষড়যন্ত্রকারী। বিরাজনীতিকরণের কুশীলব। অস্থায়ী ভিত্তিতে একটা দেশ ঠিকঠাকমতো চলতে পারে না। এটা সম্ভব নয়। গত ৯ মাসে এটা প্রমাণিত হয়েছে। এ কারণেই জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। জনগণই প্রজাতন্ত্রের মালিক। কাজেই জনগণের আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাতে পারে একমাত্র নির্বাচিত সরকার। শুধু লক্ষ রাখতে হবে বাংলাদেশে নির্বাচনের মাধ্যমে যেন নতুন কোনো ফ্যাসিবাদী বন্দোবস্ত কায়েম না হয়। নতুন সরকার যেন আবার নতুন করে স্বৈরাচার না হয়। নতুন সরকারকে যেন চাটুকার, সুবিধাভোগীরা ঘিরে না ফেলে। নতুন সরকার যেন জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন না হয়ে যায়। ক্ষমতার লোভের কারণে তারা যেন এমন কোনো আইনকানুন পাস না করে, যাতে জনগণের হয়রানি হয়। চিরস্থায়ীভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য তারা যেন নির্বাচনি ব্যবস্থাকে কলুষিত না করে, সেজন্য তরুণ সমাজের জাগ্রত ভূমিকা যেমন প্রয়োজন তেমনি প্রয়োজন জনগণের ঐক্য। আমাদের মনে রাখতে হবে, ঐক্যই হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শক্তি। যখনই আমরা বিভক্ত হব তখনই আমরা পরাজিত হব।

 

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ