শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৪, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫

পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?

জুলাই বিপ্লবের পর এ দেশের মানুষ আশা করেছিল একটা ‘নতুন বাংলাদেশের’। স্বপ্ন দেখেছিল বৈষম্যমুক্ত সমাজের। হানাহানি, মারামারি, লুণ্ঠন বন্ধ হবে, একটা সাম্যের, সৌভ্রাতৃত্বের দেশ হিসেবে আমরা নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করব, এমন একটা প্রত্যাশা ছিল সবার। দুর্নীতি এবং লুণ্ঠনের বিপরীতে এক সুশাসনের বাংলাদেশ দেখতে চেয়েছিল সবাই। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের ৯ মাস পেরোনোর পর সেই প্রত্যাশার ফানুস কেন যেন চুপসে যাচ্ছে ক্রমশ। একটি বিশেষ মহল যেন জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন ধ্বংসের চেষ্টা করছে অবিরত। তারা ছাত্রদের বিভ্রান্তির পথে উসকে দিচ্ছে। আবার বিরাজনীতিকরণপ্রক্রিয়া বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্র এখন দৃশ্যমান। সঙ্গে দেখা যাচ্ছে এক-এগারোর মতো অর্থনীতিবিনাশী তৎপরতা। মানুষ আস্তে আস্তে আশাহত হচ্ছে। রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ, আইনশৃঙ্খলা, কোথাও কোনো সুখবর নেই। বরং এক অনাগত অনিশ্চয়তাকে যেন আলিঙ্গন করে নিচ্ছে বাংলাদেশ প্রতিনিয়ত।

জুলাই বিপ্লবের নায়ক ছিলেন এ দেশের তরুণ সমাজের শিক্ষার্থীরা। কিন্তু সেই জুলাই বিপ্লবের নায়কদেরও কেউ কেউ আজ যেন ভিন্ন পথে হাঁটতে শুরু করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে তাদের বিরুদ্ধে বেশ কিছু অভিযোগ উঠেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা ছাড়াও বেশ কিছু মন্ত্রণালয়ে বিভিন্ন পদে ছাত্রপ্রতিনিধিদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) হিসেবে নিয়োগ পান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংগঠক মোয়াজ্জেম হোসেন। তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তাকে ওই পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তুহিন ফারাবীও ছিলেন গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী এক সক্রিয় যোদ্ধা। ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হওয়ার পর তাকে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। তার বিরুদ্ধেও শতকোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। তাকেও দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এই দুই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধির বিরুদ্ধে তদবির-বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। নিয়োগ ও বদলি-বাণিজ্য, টেন্ডার-বাণিজ্যের মাধ্যমে শতকোটি টাকা হাতিয়েছেন এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতেই তাদের পদচ্যুত করা হয়। ছাত্রনেতা থেকে ‘সরকারি কর্মকর্তা’ বনে যাওয়া এসব ব্যক্তির বিরুদ্ধে যে শতকোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে তার আশু তদন্ত দরকার। শুধু তাদের সরিয়ে দেওয়াই যথেষ্ট নয়। না হলে আমরা আবার সেই পুরোনো সংস্কৃতিতে ফিরে যাব।

রেলওয়েকে লাভজনক ও জনকল্যাণকর করার কাজে ‘দায়িত্ব’ দেওয়া হয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সক্রিয় কর্মীকে। এই ছাত্ররা ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সাবেক এক কর্মকর্তার এমন মন্তব্য এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তিনি লিখেছেন, ‘রেল ভবনে এদের অবাধ বিচরণ। অবাধ বাণিজ্য। সারা দেশের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাছে ত্রাস এরা তিনজন। মন্ত্রণালয়ের অনেক কর্মকর্তা এদের দেখলে চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে সমীহ করেন।...’ বিরাজনীতিকরণ

সাধারণ মানুষ এসব খবরে আশাহত, হতাশ, বিভ্রান্ত। শুধু সরকারি দায়িত্বে থাকা ছাত্রপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধেই নয়, দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে নবগঠিত রাজনৈতিক দল এনসিপির কোনো কোনো নেতার বিরুদ্ধেও। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরে জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগে অবৈধভাবে হস্তক্ষেপ এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) পাঠ্যবই ছাপার কাগজে কমিশন-বাণিজ্যের অভিযোগ ছিল বহুল আলোচিত বিষয়। এ দুই অভিযোগে জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে দলের সব দায়িত্ব ও কার্যক্রম থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

দল থেকে কাউকে অব্যাহতি দেওয়া বা বহিষ্কার করা হলো সাংগঠনিক ব্যবস্থা। কিন্তু গাজী সালাউদ্দিন তানভীরের বিরুদ্ধে যে অভিযোগগুলো উঠেছে, সেগুলো প্রতিটি ফৌজদারি অপরাধ। তাহলে তার বিরুদ্ধে এখনো কেন আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না? সংস্কার যতটুকুই হোক আর যেভাবেই হোক, জনগণের দিক থেকে ন্যূনতম আকাঙ্খা বা প্রত্যাশা হলো রাষ্ট্রকে হতে হবে জবাবদিহিমূলক ও যথাসম্ভব দুর্নীতিমুক্ত। এ ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকার এবং ‘সংস্কারপন্থি’ দল এনসিপি নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে, অনেকেরই এমন প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু তারা সেই দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারছে, নাকি পুরোনো পথেই হাঁটছে, তা নিয়ে এরই মধ্যে জনমনে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশ কি তাহলে পথ হারাচ্ছে? অনেকেই মনে করেন ছাত্রদের সরকারি কাজে নেওয়া কিংবা রাজনৈতিক দল করা একটি বিশেষ মহলের ষড়যন্ত্র। জুলাই বিপ্লবকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই ছাত্রদের এ পথে প্রলুব্ধ করেছে একটি সুশীল মহল। শিক্ষার্থীরা যদি জাতির কণ্ঠস্বর হয়ে অন্যায়, অনাচারের বিরুদ্ধে ‘ভ্যানগার্ড’ থাকত, তাহলে আমাদের পরিস্থিতি এমন হতো না। কেউ কেউ বিএনপিকে চাপে ফেলতে গিয়ে জুলাই বিপ্লবের নায়কদের বিতর্কিত করার পথে নিয়ে গেছে। জুলাই বিপ্লব ছিল একটি গণ আকাঙ্খার প্রতিফলন। জুলাই বিপ্লবের পর সবাই আশা করেছিল দ্রুত জনগণ তার ভোটের অধিকার ফিরে পাবে। নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে। কিন্তু সংস্কার নিয়ে দীর্ঘসূত্রতা রাজনীতিতে সৃষ্টি করেছে অনিশ্চয়তা। দেশের রাজনীতিও যেন এখন গন্তব্যহীন। আবার বিরাজনীতিকরণের কুশীলবদের সরব উপস্থিতি লক্ষ করা যাচ্ছে সর্বত্র। কোনো কোনো সুশীল মহলের দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার লোভ আজ ক্রমশ স্পষ্ট। নির্বাচন নিয়ে তৈরি হয়েছে এক অনিশ্চয়তা। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নির্বাচন প্রশ্নে অনৈক্য সৃষ্টি করা হচ্ছে সুকৌশলে। নতুন অশনিসংকেতের পূর্বাভাস দিচ্ছে রাজনীতিতে।

অর্থনীতিতেও কোনো সুখবর নেই। অর্থনীতির অবস্থা প্রতিনিয়ত চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে। আইএমএফের ঋণ পাওয়া নিয়ে যেমন অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে, তেমনি আসন্ন বাজেট করতে হবে বিদেশি সহায়তার ওপর নির্ভর করে। বহুদিন বাংলাদেশ যে অবস্থান থেকে সরে এসেছিল সেই অবস্থানে আবার ফিরে এসেছে। বিশ্বব্যাংক প্রক্ষেপণ করেছে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৩ দশমিক ৩-এর আশপাশে। অর্থনীতিকে চাঙা করার জন্য দরকার নতুন উদ্যোগ এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছাড়া বিদেশি বিনিয়োগ হবে না। ইতোমধ্যে রপ্তানি-বাণিজ্যে একটা টালমাটাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের ওপর নতুন শুল্ক আরোপ করেছিল। কিন্তু পরে এই শুল্কারোপ সাময়িকভাবে স্থগিত করা হলেও সামনে পরিস্থিতি যে ভালো হবে, এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। ভারত ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করেছে। ২০১৮ সাল থেকে যে সুবিধা বাংলাদেশকে দেওয়া হয় তার ফলে ৪৬ দেশে বাংলাদেশ সহজে রপ্তানি করার সুযোগ পাচ্ছিল। সেই সুযোগ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আমাদের নতুন হিসাবনিকাশ করতে হচ্ছে। নতুন করে পাকিস্তান-ভারত উত্তেজনার ঢেউ আমাদের অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলবে। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে দেশি বিনিয়োগকারীরা এখন পর্যন্ত নতুন বিনিয়োগে উৎসাহী নন। তারা হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। এক-এগারোর মতোই ব্যবসায়ীদের হয়রানি করার ষড়যন্ত্র করছে একটি মহল। গত ৯ মাসে ৫ লাখের বেশি মানুষ চাকরি হারিয়েছেন। বিশ্বব্যাংক বলছে, ৯ মাসে প্রায় ৩০ লাখ মানুষ আবার অতিদরিদ্র হয়েছে। বেকারত্ব বাড়ছে, বাড়ছে অনিশ্চয়তা। ফলে সামনের দিনগুলোতে অর্থনীতিকে সচল রাখা একটি বড় চ্যালেঞ্জের বিষয় হয়ে দাঁড়াবে। যখন বেকারত্ব বাড়ে, চাকরির সুযোগ কমে যায় তখন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হওয়াটাই স্বাভাবিক। বাংলাদশে সেটিই  হচ্ছে। মব জাস্টিস, ছিনতাই, রাহাজানি, দস্যুতা, বিভিন্ন অফিস-আদালতে গিয়ে হুমকি, চাঁদাবাজি ইত্যাদি এখন পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার। এগুলো কবে, কীভাবে নিয়ন্ত্রণ হবে, সেটি নিয়েও নানা রকম শঙ্কা রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির পাশাপাশি সামাজিক অসন্তোষ এবং বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে কথায় কথায় রাস্তা অবরোধ মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে। ছোট ছোট দাবিদাওয়া নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন পেশাজীবী গোষ্ঠী ঘোষণা দিয়ে আন্দোলন করছে, রাস্তা বন্ধ করে দিচ্ছে। ঢাকা কলেজ, আইডিয়াল কলেজের মধ্যে মারামারির ঘটনা এখন যেন একটি নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত হয়েছে। সবকিছু মিলিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিতে বিরাজ করছে চরম অস্থিরতা। আর এই অস্থিরতা যদি কাটিয়ে ওঠা না যায় তাহলে সামনের দিনগুলোতে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে।

অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিতে নোবেলজয়ী। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পরেই সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্যের কথা বলেছিলেন। কিন্তু যারা এখন দায়িত্ব পালন করছেন তারা যেন সেই উদ্দেশ্য থেকে ক্রমশ অন্যদিকে সরে যাচ্ছেন। বাংলাদেশ যেন পথ হারিয়ে এলোমেলোভাবে ঘুরছে। সর্বনাশের কিনারে যাওয়ার আগেই তাই নির্বাচনের পথে যেতে হবে। যত দ্রুত নির্বাচন ততই মঙ্গল। যত দিন যাচ্ছে ততই জুলাই বিপ্লব নিয়ে মানুষের মধ্যে হতাশা বাড়ছে। জুলাই বিপ্লবের অর্জনকে নস্যাৎ করতে একটি মহল সক্রিয়। এরাই এক-এগারোর ষড়যন্ত্রকারী। বিরাজনীতিকরণের কুশীলব। অস্থায়ী ভিত্তিতে একটা দেশ ঠিকঠাকমতো চলতে পারে না। এটা সম্ভব নয়। গত ৯ মাসে এটা প্রমাণিত হয়েছে। এ কারণেই জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। জনগণই প্রজাতন্ত্রের মালিক। কাজেই জনগণের আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাতে পারে একমাত্র নির্বাচিত সরকার। শুধু লক্ষ রাখতে হবে বাংলাদেশে নির্বাচনের মাধ্যমে যেন নতুন কোনো ফ্যাসিবাদী বন্দোবস্ত কায়েম না হয়। নতুন সরকার যেন আবার নতুন করে স্বৈরাচার না হয়। নতুন সরকারকে যেন চাটুকার, সুবিধাভোগীরা ঘিরে না ফেলে। নতুন সরকার যেন জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন না হয়ে যায়। ক্ষমতার লোভের কারণে তারা যেন এমন কোনো আইনকানুন পাস না করে, যাতে জনগণের হয়রানি হয়। চিরস্থায়ীভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য তারা যেন নির্বাচনি ব্যবস্থাকে কলুষিত না করে, সেজন্য তরুণ সমাজের জাগ্রত ভূমিকা যেমন প্রয়োজন তেমনি প্রয়োজন জনগণের ঐক্য। আমাদের মনে রাখতে হবে, ঐক্যই হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শক্তি। যখনই আমরা বিভক্ত হব তখনই আমরা পরাজিত হব।

 

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা