শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৪, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫

পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?

জুলাই বিপ্লবের পর এ দেশের মানুষ আশা করেছিল একটা ‘নতুন বাংলাদেশের’। স্বপ্ন দেখেছিল বৈষম্যমুক্ত সমাজের। হানাহানি, মারামারি, লুণ্ঠন বন্ধ হবে, একটা সাম্যের, সৌভ্রাতৃত্বের দেশ হিসেবে আমরা নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করব, এমন একটা প্রত্যাশা ছিল সবার। দুর্নীতি এবং লুণ্ঠনের বিপরীতে এক সুশাসনের বাংলাদেশ দেখতে চেয়েছিল সবাই। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের ৯ মাস পেরোনোর পর সেই প্রত্যাশার ফানুস কেন যেন চুপসে যাচ্ছে ক্রমশ। একটি বিশেষ মহল যেন জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন ধ্বংসের চেষ্টা করছে অবিরত। তারা ছাত্রদের বিভ্রান্তির পথে উসকে দিচ্ছে। আবার বিরাজনীতিকরণপ্রক্রিয়া বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্র এখন দৃশ্যমান। সঙ্গে দেখা যাচ্ছে এক-এগারোর মতো অর্থনীতিবিনাশী তৎপরতা। মানুষ আস্তে আস্তে আশাহত হচ্ছে। রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ, আইনশৃঙ্খলা, কোথাও কোনো সুখবর নেই। বরং এক অনাগত অনিশ্চয়তাকে যেন আলিঙ্গন করে নিচ্ছে বাংলাদেশ প্রতিনিয়ত।

জুলাই বিপ্লবের নায়ক ছিলেন এ দেশের তরুণ সমাজের শিক্ষার্থীরা। কিন্তু সেই জুলাই বিপ্লবের নায়কদেরও কেউ কেউ আজ যেন ভিন্ন পথে হাঁটতে শুরু করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে তাদের বিরুদ্ধে বেশ কিছু অভিযোগ উঠেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা ছাড়াও বেশ কিছু মন্ত্রণালয়ে বিভিন্ন পদে ছাত্রপ্রতিনিধিদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) হিসেবে নিয়োগ পান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংগঠক মোয়াজ্জেম হোসেন। তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তাকে ওই পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তুহিন ফারাবীও ছিলেন গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী এক সক্রিয় যোদ্ধা। ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হওয়ার পর তাকে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। তার বিরুদ্ধেও শতকোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। তাকেও দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এই দুই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধির বিরুদ্ধে তদবির-বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। নিয়োগ ও বদলি-বাণিজ্য, টেন্ডার-বাণিজ্যের মাধ্যমে শতকোটি টাকা হাতিয়েছেন এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতেই তাদের পদচ্যুত করা হয়। ছাত্রনেতা থেকে ‘সরকারি কর্মকর্তা’ বনে যাওয়া এসব ব্যক্তির বিরুদ্ধে যে শতকোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে তার আশু তদন্ত দরকার। শুধু তাদের সরিয়ে দেওয়াই যথেষ্ট নয়। না হলে আমরা আবার সেই পুরোনো সংস্কৃতিতে ফিরে যাব।

রেলওয়েকে লাভজনক ও জনকল্যাণকর করার কাজে ‘দায়িত্ব’ দেওয়া হয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সক্রিয় কর্মীকে। এই ছাত্ররা ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সাবেক এক কর্মকর্তার এমন মন্তব্য এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তিনি লিখেছেন, ‘রেল ভবনে এদের অবাধ বিচরণ। অবাধ বাণিজ্য। সারা দেশের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাছে ত্রাস এরা তিনজন। মন্ত্রণালয়ের অনেক কর্মকর্তা এদের দেখলে চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে সমীহ করেন।...’ বিরাজনীতিকরণ

সাধারণ মানুষ এসব খবরে আশাহত, হতাশ, বিভ্রান্ত। শুধু সরকারি দায়িত্বে থাকা ছাত্রপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধেই নয়, দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে নবগঠিত রাজনৈতিক দল এনসিপির কোনো কোনো নেতার বিরুদ্ধেও। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরে জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগে অবৈধভাবে হস্তক্ষেপ এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) পাঠ্যবই ছাপার কাগজে কমিশন-বাণিজ্যের অভিযোগ ছিল বহুল আলোচিত বিষয়। এ দুই অভিযোগে জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে দলের সব দায়িত্ব ও কার্যক্রম থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

দল থেকে কাউকে অব্যাহতি দেওয়া বা বহিষ্কার করা হলো সাংগঠনিক ব্যবস্থা। কিন্তু গাজী সালাউদ্দিন তানভীরের বিরুদ্ধে যে অভিযোগগুলো উঠেছে, সেগুলো প্রতিটি ফৌজদারি অপরাধ। তাহলে তার বিরুদ্ধে এখনো কেন আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না? সংস্কার যতটুকুই হোক আর যেভাবেই হোক, জনগণের দিক থেকে ন্যূনতম আকাঙ্খা বা প্রত্যাশা হলো রাষ্ট্রকে হতে হবে জবাবদিহিমূলক ও যথাসম্ভব দুর্নীতিমুক্ত। এ ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকার এবং ‘সংস্কারপন্থি’ দল এনসিপি নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে, অনেকেরই এমন প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু তারা সেই দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারছে, নাকি পুরোনো পথেই হাঁটছে, তা নিয়ে এরই মধ্যে জনমনে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশ কি তাহলে পথ হারাচ্ছে? অনেকেই মনে করেন ছাত্রদের সরকারি কাজে নেওয়া কিংবা রাজনৈতিক দল করা একটি বিশেষ মহলের ষড়যন্ত্র। জুলাই বিপ্লবকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই ছাত্রদের এ পথে প্রলুব্ধ করেছে একটি সুশীল মহল। শিক্ষার্থীরা যদি জাতির কণ্ঠস্বর হয়ে অন্যায়, অনাচারের বিরুদ্ধে ‘ভ্যানগার্ড’ থাকত, তাহলে আমাদের পরিস্থিতি এমন হতো না। কেউ কেউ বিএনপিকে চাপে ফেলতে গিয়ে জুলাই বিপ্লবের নায়কদের বিতর্কিত করার পথে নিয়ে গেছে। জুলাই বিপ্লব ছিল একটি গণ আকাঙ্খার প্রতিফলন। জুলাই বিপ্লবের পর সবাই আশা করেছিল দ্রুত জনগণ তার ভোটের অধিকার ফিরে পাবে। নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে। কিন্তু সংস্কার নিয়ে দীর্ঘসূত্রতা রাজনীতিতে সৃষ্টি করেছে অনিশ্চয়তা। দেশের রাজনীতিও যেন এখন গন্তব্যহীন। আবার বিরাজনীতিকরণের কুশীলবদের সরব উপস্থিতি লক্ষ করা যাচ্ছে সর্বত্র। কোনো কোনো সুশীল মহলের দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার লোভ আজ ক্রমশ স্পষ্ট। নির্বাচন নিয়ে তৈরি হয়েছে এক অনিশ্চয়তা। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নির্বাচন প্রশ্নে অনৈক্য সৃষ্টি করা হচ্ছে সুকৌশলে। নতুন অশনিসংকেতের পূর্বাভাস দিচ্ছে রাজনীতিতে।

অর্থনীতিতেও কোনো সুখবর নেই। অর্থনীতির অবস্থা প্রতিনিয়ত চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে। আইএমএফের ঋণ পাওয়া নিয়ে যেমন অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে, তেমনি আসন্ন বাজেট করতে হবে বিদেশি সহায়তার ওপর নির্ভর করে। বহুদিন বাংলাদেশ যে অবস্থান থেকে সরে এসেছিল সেই অবস্থানে আবার ফিরে এসেছে। বিশ্বব্যাংক প্রক্ষেপণ করেছে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৩ দশমিক ৩-এর আশপাশে। অর্থনীতিকে চাঙা করার জন্য দরকার নতুন উদ্যোগ এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছাড়া বিদেশি বিনিয়োগ হবে না। ইতোমধ্যে রপ্তানি-বাণিজ্যে একটা টালমাটাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের ওপর নতুন শুল্ক আরোপ করেছিল। কিন্তু পরে এই শুল্কারোপ সাময়িকভাবে স্থগিত করা হলেও সামনে পরিস্থিতি যে ভালো হবে, এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। ভারত ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করেছে। ২০১৮ সাল থেকে যে সুবিধা বাংলাদেশকে দেওয়া হয় তার ফলে ৪৬ দেশে বাংলাদেশ সহজে রপ্তানি করার সুযোগ পাচ্ছিল। সেই সুযোগ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আমাদের নতুন হিসাবনিকাশ করতে হচ্ছে। নতুন করে পাকিস্তান-ভারত উত্তেজনার ঢেউ আমাদের অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলবে। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে দেশি বিনিয়োগকারীরা এখন পর্যন্ত নতুন বিনিয়োগে উৎসাহী নন। তারা হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। এক-এগারোর মতোই ব্যবসায়ীদের হয়রানি করার ষড়যন্ত্র করছে একটি মহল। গত ৯ মাসে ৫ লাখের বেশি মানুষ চাকরি হারিয়েছেন। বিশ্বব্যাংক বলছে, ৯ মাসে প্রায় ৩০ লাখ মানুষ আবার অতিদরিদ্র হয়েছে। বেকারত্ব বাড়ছে, বাড়ছে অনিশ্চয়তা। ফলে সামনের দিনগুলোতে অর্থনীতিকে সচল রাখা একটি বড় চ্যালেঞ্জের বিষয় হয়ে দাঁড়াবে। যখন বেকারত্ব বাড়ে, চাকরির সুযোগ কমে যায় তখন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হওয়াটাই স্বাভাবিক। বাংলাদশে সেটিই  হচ্ছে। মব জাস্টিস, ছিনতাই, রাহাজানি, দস্যুতা, বিভিন্ন অফিস-আদালতে গিয়ে হুমকি, চাঁদাবাজি ইত্যাদি এখন পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার। এগুলো কবে, কীভাবে নিয়ন্ত্রণ হবে, সেটি নিয়েও নানা রকম শঙ্কা রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির পাশাপাশি সামাজিক অসন্তোষ এবং বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে কথায় কথায় রাস্তা অবরোধ মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে। ছোট ছোট দাবিদাওয়া নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন পেশাজীবী গোষ্ঠী ঘোষণা দিয়ে আন্দোলন করছে, রাস্তা বন্ধ করে দিচ্ছে। ঢাকা কলেজ, আইডিয়াল কলেজের মধ্যে মারামারির ঘটনা এখন যেন একটি নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত হয়েছে। সবকিছু মিলিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিতে বিরাজ করছে চরম অস্থিরতা। আর এই অস্থিরতা যদি কাটিয়ে ওঠা না যায় তাহলে সামনের দিনগুলোতে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে।

অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিতে নোবেলজয়ী। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পরেই সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্যের কথা বলেছিলেন। কিন্তু যারা এখন দায়িত্ব পালন করছেন তারা যেন সেই উদ্দেশ্য থেকে ক্রমশ অন্যদিকে সরে যাচ্ছেন। বাংলাদেশ যেন পথ হারিয়ে এলোমেলোভাবে ঘুরছে। সর্বনাশের কিনারে যাওয়ার আগেই তাই নির্বাচনের পথে যেতে হবে। যত দ্রুত নির্বাচন ততই মঙ্গল। যত দিন যাচ্ছে ততই জুলাই বিপ্লব নিয়ে মানুষের মধ্যে হতাশা বাড়ছে। জুলাই বিপ্লবের অর্জনকে নস্যাৎ করতে একটি মহল সক্রিয়। এরাই এক-এগারোর ষড়যন্ত্রকারী। বিরাজনীতিকরণের কুশীলব। অস্থায়ী ভিত্তিতে একটা দেশ ঠিকঠাকমতো চলতে পারে না। এটা সম্ভব নয়। গত ৯ মাসে এটা প্রমাণিত হয়েছে। এ কারণেই জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। জনগণই প্রজাতন্ত্রের মালিক। কাজেই জনগণের আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাতে পারে একমাত্র নির্বাচিত সরকার। শুধু লক্ষ রাখতে হবে বাংলাদেশে নির্বাচনের মাধ্যমে যেন নতুন কোনো ফ্যাসিবাদী বন্দোবস্ত কায়েম না হয়। নতুন সরকার যেন আবার নতুন করে স্বৈরাচার না হয়। নতুন সরকারকে যেন চাটুকার, সুবিধাভোগীরা ঘিরে না ফেলে। নতুন সরকার যেন জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন না হয়ে যায়। ক্ষমতার লোভের কারণে তারা যেন এমন কোনো আইনকানুন পাস না করে, যাতে জনগণের হয়রানি হয়। চিরস্থায়ীভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য তারা যেন নির্বাচনি ব্যবস্থাকে কলুষিত না করে, সেজন্য তরুণ সমাজের জাগ্রত ভূমিকা যেমন প্রয়োজন তেমনি প্রয়োজন জনগণের ঐক্য। আমাদের মনে রাখতে হবে, ঐক্যই হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শক্তি। যখনই আমরা বিভক্ত হব তখনই আমরা পরাজিত হব।

 

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা