শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৪, সোমবার, ০৫ মে, ২০২৫

মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

২০২৫ সালের মে মাসের ৩ তারিখ দুপুরবেলায় যখন এই নিবন্ধ লিখছি তখন মনের ওপর বিশাল এক জগদ্দল পাথর চেপে বসেছে। এমনিতেই গত কয়েক দিন নানামুখী জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দুঃসংবাদের কারণে একধরনের অস্থিরতায় ভুগছি, তার ওপর আজকে অফিসে আসার পথে হেফাজতে ইসলামের বিশাল মহাসমাবেশ দেখে অস্থির মনে বিষণ্নতার জগদ্দল পাথর চেপে বসল। অন্তর্বর্তী সরকারের নারীনীতি সংস্কার কমিশনের রিপোর্টের প্রতিবাদে হেফাজতে ইসলাম যখন পুরো ঢাকাকে মিছিলের নগরীতে পরিণত করেছে ঠিক সে সময়ে চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে এমন খবরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তোলপাড়। এ যেন ইতিহাসের সেই নির্মম সন্ধিক্ষণ যখন রোম নগরীতে আগুন জ্বলছিল তখন সম্রাট ক্লডিয়াস নিরো মনের সুখে বাঁশি বাজাচ্ছিলেন।

চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে আমার একধরনের নস্টালজিয়া রয়েছে। ১৯৯১ সালে আমি ব্যবসা শুরু করি সার্ভে ও ইন্সপেকশন সেবার মাধ্যমে, যার পুরোটাই ছিল চট্টগ্রাম বন্দরকেন্দ্রিক। বিদেশি জাহাজের ড্রাফট সার্ভে, কার্গো সার্ভে এবং কনটেইনার সার্ভের মাধ্যমে ব্যবসা শুরু করি। তারপর ফ্রেইট ফরোয়ার্ডিং, মাল্টিমোডাল ট্রান্সপোর্টেশন, এমএলও অর্থাৎ মেইন লাইন অপারেটর এজেন্সি এবং সবশেষে কম্পোজিট নিট টেক্সটাইল মিল স্থাপনের মাধ্যমে গত ৩০ বছর যা কিছু করছি তার সঙ্গে বন্দর, কাস্টমস, ভ্যাট ইত্যাদির সঙ্গে যে সম্পর্ক গড়ে উঠেছে তার ফলে এসব খাতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মতো কোনো দেশিবিদেশি লুটেরার নজর পড়লে কলিজার মধ্যে প্রচণ্ড বেদনা শুরু হয়ে যায়।

আমার ব্যবসায়িক জীবনের প্রথম ১০ বছরে বেশির ভাগ সময় চট্টগ্রামে কাটিয়েছি। আমার অফিসটিও ছিল বন্দরের জেটির ঠিক উল্টো দিকে ফকিরহাট ওভার ব্রিজের কাছে। কাজের সুবিধার জন্য কর্ণফুলী নদীর তীরে এবং বন্দরের ইয়ার্ডের কোল ঘেঁষে আমার একটি রেস্ট হাউস ছিল, যেখান থেকে বন্দরের সব কার্যক্রম দেখা যেত। নিজে মোটরসাইকেল চালিয়ে অথবা গাড়িতে সারা রাত বন্দরের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত, এক জেটি থেকে অন্য জেটি, এক ওয়্যার থেকে অন্য ওয়্যার হাউসে ছুটে বেড়িয়েছি। প্রতি শিফটে আমার কোম্পানির প্রায় ৫০ জন লোক দায়িত্ব পালন করত এবং তাদের তদারক করার জন্য আমাকে প্রায়ই নিদ্রাহীন রাত যাপন করতে হতো। কাজের প্রয়োজনে বন্দরের কর্তা, কাস্টমস কর্তা, শিপিং এজেন্ট, সিএন্ডএফ এজেন্ট, আমদানি-রপ্তানিকারক, বিদেশি ক্রেতা, শ্রমিকনেতা, গোয়েন্দা সংস্থাসহ জাহাজের ক্যাপ্টেন ও ক্রুদের সঙ্গে কতবার যে বৈঠক করেছি তার হিসাব নেই। ব্যবসায়িক বুদ্ধি অর্জন ও বন্দর পরিচালনার অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য পৃথিবীর নামকরা সমুদ্রবন্দর, বিমানবন্দরসহ অনেক ড্রাই ডক ও কনটেইনার ইয়ার্ড পরিদর্শন করেছি। জাহাজ ব্যবসা ও অ্যাভিয়েশন ব্যবসাসংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সভা-সমিতি, সেমিনার ও সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেছি। আমার জীবনের গত ৩০ বছরের অভিজ্ঞতা ও সফলতার আলোকে আমি একটি কারণও খুঁজে পাচ্ছি না কেন চট্টগ্রাম বন্দরটি বিদেশিদের হাতে তুলে দিতে হবে। ফলে মন খারাপ না করে থাকতে পারছি না।ব্যবসায়িক বুদ্ধি

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে এখন যা অনিবার্য হয়ে পড়েছে তার দুর্গন্ধ আমার নাকে এসেছিল সেদিন, যেদিন সাবেক সরকার রোহিঙ্গাদের জন্য সীমান্ত খুলে দিয়েছিল। বাংলাদেশ প্রতিদিনে একটি নিবন্ধ লিখে এবং চ্যানেল আই তৃতীয় মাত্রাসহ অন্যান্য গণমাধ্যমে গলা ফাটিয়ে বলেছিলাম, রোহিঙ্গারা যাবে না, উল্টো চট্টগ্রাম হারানোর আশঙ্কা তৈরি হবে। আমি যখন ওসব বলছিলাম তখন আওয়ামী লীগ-বিএনপি, জামায়াত-হেফাজতসহ তৌহিদি জনতা একে অপরের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রোহিঙ্গাদের মেহমানদারি করার জন্য মার্চ টু কক্সবাজার শুরু করেছিল। আমার চৌদ্দ জনমের ভাগ্য যে ওই জমানায় মব সন্ত্রাস চালু হয়নি- নইলে আমাকে পাড়িয়ে আলুভর্তা বানিয়ে কত মানুষ যে জান্নাতে যাওয়ার টিকিট কনফার্ম করত, তা কেবল আল্লাহই জানেন।

আমার জীবনের বেশির ভাগ মন খারাপের নেপথ্য কারণ হলো জীবনজীবিকা, ভূতাত্ত্বিক রাজনীতি এবং মানুষের আচরণ নিয়ে আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা। খুব ছোটবেলা থেকে আমি যথাসম্ভব বিদ্যা অর্জনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। দেশ-বিদেশের বহু জ্ঞানী-গুণী, সফল-বিখ্যাত, কুখ্যাত মানুষের সঙ্গে মেশার সুযোগ পেয়েছি। বহু দেশ ভ্রমণ করেছি, প্রচণ্ড ব্যস্ত সময় কাঠানোর পাশাপাশি নীরবে-নিভৃতে একাকী থেকে জীবন সম্পর্কে চিন্তার সুযোগ পেয়েছি। ফলে চলমান সময়ে যেসব ঘটনা ঘটে তার অনেক কিছুই ঘটনা ঘটার বহু আগে আমার মন-মস্তিষ্কে ধরা পড়ে আর সে কারণে যে মনোবেদনার কবলে পড়ি তা থেকে নিজেকে হেফাজতের উপায় আজও খুঁজে ফিরছি। আমি জানি যে এই মহাবিশ্বে যা কিছু ঘটছে, তা কোয়ান্টাম মেকানিক্সের কারণে।

আপনি যদি কোয়ান্টাম ফিজিক্স এবং কোয়ান্টাম মেকানিক্স সম্পর্কে জানেন, তবে খুব সহজেই বুঝবেন কেন বৃহস্পতি গ্রহকে মানবমণ্ডলীসহ পৃথিবী নামক গ্রহটির সৌভাগ্যের প্রতীক বলা হয়। বিজ্ঞানের এই সর্বাধুনিক আবিষ্কারের মূল প্রতিপাদ্য হলো- পৃথিবীর সবকিছু কিছু পূর্বনির্ধারিত, যা কিনা পৃথিবী সৃষ্টির সময়ে প্রথম সেকেন্ডের ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ভাগের এক ভাগ সময়ের মধ্যে নির্ধারিত হয়ে গেছে। ফলে এই যে আমি এই মুহূর্তে বসে যা লিখছি এবং ভাবছি তা কোয়ান্টাম মেকানিক্সের সূত্রমতে, পৃথিবী তথা বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টির সেই প্রথম সেকেন্ডের নগণ্য অংশেই নির্ধারিত হয়েছিল।

উল্লেখিত কারণে মহাকালের জোতির্বিদরা প্রায় নিখুঁতভাবে গ্রহ-নক্ষত্রের প্রভাব, পৃথিবীর ভবিষ্যৎ, মানুষের ভাগ্য সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করতে পেরেছিলেন। জ্যোতির্বিদদের বিজ্ঞানকে দার্শনিকরা বহু ভাগে বিভক্ত করে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন, যার অন্যতম শাখা হলো রাজনীতি এবং পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা তা আবার বিভিন্ন কাঠামোর ওপর দাঁড় করিয়েছেন স্থান কাল পাত্র ভেদে। ফলে চন্দ্র, সূর্য, গ্রহ, নক্ষত্র, উল্কাপিণ্ডের গতিবিধির ওপর নির্ভর করে যেভাবে সমুদ্র স্রোত তৈরি হয়- ভূপৃষ্ঠ গঠন বা ধ্বংস হয় তেমনি মানুষের মন স্থির-অস্থির বিষণ্ন হয়ে পৃথিবীতে একের পর এক লঙ্কাকাণ্ডের জন্ম দেয়।

চলমান সময়ের পাক-ভারত যুদ্ধের ডামাডোল আমাদের বর্তমান সরকারের যুদ্ধ প্রস্তুতির খবর, বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে মানবিক করিডর দেওয়ার সিদ্ধান্ত, চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত বা পরিকল্পনা, সেন্টমার্টিন নিয়ে গুজব, রোহিঙ্গা ল্যান্ড নামে মুসলিম রাষ্ট্র কিংবা খ্রিস্টান রাষ্ট্র গঠন, চট্টগ্রাম অঞ্চল হারানোর আতঙ্ক, শিলিগুড়ি করিডর এবং ফেনী চিকেন নিক নিয়ে আতঙ্কের সঙ্গে যদি আপনি আজ থেকে প্রতি ৫০ বছর এবং প্রতি ১০০ বছরের অর্থাৎ ১৯৭৫, ১৯২৫ এবং ১৮৭৫, ১৮২৫, ১৭৭৫, ১৭২৫ এবং ১৬৭৫ সালের ইতিহাস পর্যালোচনা করেন তবে দেখবেন ওই সময়ে গাঙ্গেয় ব-দ্বীপে যা কিছু মন্দ, যা কিছু ধ্বংসাত্মক তাই কোয়ান্টাম মেকানিক্সের সূত্রমতে বাংলাদেশের দিকে ধেয়ে আসছে।

বিশ্ববিখ্যাত দার্শনিক ইবনে খালদুনের মানচিত্র পরিবর্তনের টাইম ফ্রেম এবং টাইম লাইন নিয়ে রাষ্ট্রনায়করা যত সচেতন হয়েছেন ততই নিয়তির খপ্পর থেকে দেশ-জাতিকে তারা নিরাপদ রাখতে পেরেছেন। কিন্তু যারা জ্ঞানের অভাবে বৃহস্পতি গ্রহকে উপেক্ষা করে শনিপুজো করে সুখের সময়ে ভূতের দলকে দাওয়াত করে এনে কিলানোর জন্য নিয়োগ করেন তাদের জন্যই বাংলা প্রবাদ-প্রবচনে সুখে থাকতে ভূতে কিলায় শব্দমালা অনিবার্য হয়ে পড়ে। এসব কাণ্ড দেখে আমার মতো মানুষের মন খারাপ করে দুঃস্বপ্নের পাহাড় মাথায় চাপিয়ে সর্বনাশের শঙ্কায় আতঙ্কিত হওয়া ছাড়া আর কীই-বা করার আছে।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
সীমানা জটিলতা
সীমানা জটিলতা
শুভবুদ্ধির উদয় হোক
শুভবুদ্ধির উদয় হোক
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
বেকারত্বের অভিশাপ
বেকারত্বের অভিশাপ
সর্বশেষ খবর
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮
হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান
আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল
ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সাইরেন শুনলেই বাঙ্কার খুঁজি, কারণ ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিশালী’
‘সাইরেন শুনলেই বাঙ্কার খুঁজি, কারণ ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিশালী’

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল
বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাঈমের ফাইফার; কী ছিল পরিকল্পনা?
নাঈমের ফাইফার; কী ছিল পরিকল্পনা?

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের
গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারের সহযোগিতা ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি
সরকারের সহযোগিতা ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু
ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এই দিনের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম’
‘এই দিনের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টার সিটিকে ফের বিশাল অঙ্কের জরিমানা
ম্যানচেস্টার সিটিকে ফের বিশাল অঙ্কের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো
চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাজার সড়ক অবরোধ
নতুন বাজার সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব সংগীত দিবস আজ
বিশ্ব সংগীত দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’
‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়