শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ মে, ২০২৫

কানে মরিচ টিলায় ভিলেন

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
কানে মরিচ টিলায় ভিলেন

লালপুর সাধারণ এক গ্রাম। জেলা শহরের যে এলাকায় আমার বাড়ি সেখান থেকে পৌনে চার মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে লালপুর। বর্মা (এখনকার মিয়ানমার) প্রত্যাগত এক ব্যক্তি ওই গ্রামে চা-নাশতা বিক্রির দোকান চালু করেন। বর্মিরা যা খায়, দোকানি নিজ হাতে সেসব খাবার তৈরি করতেন। স্বাদু খাবার। দ্রুত ‘বার্মিজ রেস্তোরাঁ’র নাম ছড়িয়ে পড়ে। নতুনের টানে শহরবাসী নরনারী লালপুরমুখো হতে থাকেন। ‘ওখানে খাব/ওখানে খেতেই হবে’ ভাবতে ভাবতে বছর দেড়েক পার করে দিই। এসে পড়ে এসএসসি পরীক্ষা।

‘সাত দিন পরেই তো ভ্যাজাল শুরু হইব। চল কাইলগা লালপুর যাই, বার্মিজ খাইয়া আসি’- প্রস্তাব করে সহপাঠী আবদুল করিম মিন্টু। পরীক্ষা নামক অনুষ্ঠানটিকে মিন্টু ‘মহাভ্যাজাল’ মনে করে। তবে ভাব প্রকাশের সময় বলে ‘ভ্যাজাল’। যারা পরীক্ষারে ডরায় না তাদের প্রতি সম্মানবশত সে ‘মহা’ কথাটি পরিত্যাগ করে। ভ্যাজাল মানে আসলের সঙ্গে নকলের মিশেলে ‘ভেজাল’ নয়। ভ্যাজাল মানে ঝামেলা, মানে বিরক্তিকর।

বিস্তর আনন্দ প্রাপ্তির সুযোগ অথচ খরচ সীমিত প্রমাণের জন্য আমরা রিকশার সওয়ারি হলাম না। সাইকেলে লালপুর রওনা দিই। যৌথ প্রকল্প। ভাগাভাগির চালনা। একবার মিন্টু চালায়; আমি সাইকেলের পেছনের আসনে বসি। আবার মিন্টু বসে; আমি চালাই। তিনবার চালক আর তিনবার যাত্রী বদল করতে করতে গন্তব্যে পৌঁছি। রেস্তোরাঁ দেখে মুগ্ধ হতে পারিনি। খড়ে ছাওয়া চালের নিচে দুটি টেবিল। আটজন গ্রাহক নড়বড়ে চেয়ারে কোনোমতে আসীন। আশাহত মিন্টুর মন্তব্য- ‘আল্লাহরে আল্লাহ, হাতির পিঠে বইসা ব্যাঙ দেখতে আইছি নাকি!’

রেস্তোরাঁয় ক্রেতার ভিড় শুরু হয়েছে। খেতে বসে আমরা অনুভব করি হস্তি দর্শনে আমরা পিঁপড়ার পিঠে চেপে এসেছি। মজাদার সব খাবার। পেটভরে খেতে ইচ্ছে হলেও উপায় নেই। তহবিলে টানাটানি। আমরা স্থির করলাম দুই দিন পর আবার এসে খেয়ে যাব। নির্ধারিত দিনে সকাল ১০টায় ফের লালপুর পৌঁছি। কপাল মন্দ। বার্মিজ রেস্তোরাঁ বন্ধ। খুলবে সন্ধ্যায়। দোকানির বাল্যবন্ধুর মা মারা গেছেন। বন্ধুকে সান্ত্বনা দিতে তিনি সাত মাইল দূরে বন্ধুবাড়ি গেছেন। দ্রুত বাড়ি পৌঁছার জন্য আমরা বিকল্প পথে সাইকেল চালাতে থাকি।

পথিমধ্যে টংঘরে স্থাপিত এক দোকানে আমাদের যাত্রাবিরতি। এখানে মুদি পণ্য এবং টিনের পটে ভর্তি ঘনীভূত দুধ দিয়ে বানানো চা পাওয়া যায়। দোকানের সামনে তিন দিকে লম্বা টুল পাতা। তাতে বসা গ্রাহকরা চা খায় আর গভীর নিষ্ঠায় পরচর্চা করে।

আমি আর মিন্টু চায়ের অর্ডার দিয়ে বাঁদিকের টুলে বসলাম। ডানদিকের টুলে বসা তিন ব্যক্তি আমাদের দুজনকে মনোযোগ দিয়ে দেখতে থাকেন। এদের মধ্যে হালকাদেহী পঞ্চাশোর্ধ্ব লোকটির থুতনিতে লম্বা লম্বা সামান্য কিছু দাড়ি। থিন পেপারে তৈরি বিড়ি ফুঁকছেন তিনি। বলেন, ‘মার্চাবরা কোন বাড়িতে গেছিলেন?’ মার্চাবরা মানে মাস্টার সাহেবেরা। যারা স্কুল-কলেজে পড়ে, তাদের আমার জেলার নিরক্ষরজনরা ‘মাস্টার সাহেব’ উচ্চারণপূর্বক সম্মান প্রদর্শন করার প্রথা ছিল একসময়।

প্রশ্নকর্তার নাম যে মনসাদ উল্লাহ, তা দুই সঙ্গীর সঙ্গে তার কথাবার্তায় স্পষ্ট হলো। বর্মি খাবার খেতে এসে ব্যর্থ হয়ে ফিরে যাচ্ছি শুনে মনসাদ বলেন, ‘আল্লায় যা করেন ভালার লাই করেন। খাইতে পাইল্লে তো মনের আনন্দে পাকা রাস্তা দিয়া সাইকেল ছুটাইতেন। তখন তো শর্টকাট পথ ধইরতেন না। আংগো লগে মার্চাবগো দেখাও হইত না।’ এমন সময় মনসাদের পেছনে এসে দাঁড়ায় সুঠামদেহী এক যুবক। বলে, ‘মনসাদ কাগা, কেমন আছেন?’

পেছন ফিরে মনসাদ বলেন, ‘রহমতনি? কিরে ব্যাডা তোর হইছেটা কী? অনেক দিন দেখি না। গেছিলি কোনাই।’ রহমত জানায়, আত্মগোপনে ছিল এত দিন। শুনে মনসাদ যা বললেন তার মর্মার্থ হলো, দুনিয়ার সবাই তো পালিয়ে বেড়ায় না। যে পালিয়ে থাকতে বাধ্য হয় তার তো পোড়া কপাল। এ ধরনের কপাল যাদের তারা হয় ফুলের মতো পবিত্র, নয়তো বুঝতে হবে তার রয়েছে খবিশের চরিত্র। রহমতের সমস্যাটা কোথায় আপত্তি না থাকলে সে তা খুলে বলতে পারে।

রহমত জানায়, তার বিরুদ্ধে তিনখানা মামলা ঠুকেছেন লোকমান সাহেব। তিনখানাই মিথ্যা মামলা। গ্রেপ্তার এড়ানোর জন্য সে গা-ঢাকা দিয়ে থাকে। প্রায় প্রতিদিনই তার খোঁজে পুলিশ আসে বাড়িতে। জবেদ আলীর আবু তাহেরপুকুরপাড়ের উল্টাদিকের জমির মাটি লোপাট করতে করতে সেখানে পুকুর বানিয়ে ফেলেছেন লোকমান। জবেদ আলী মামলা করে লোকমানের বিরুদ্ধে। মামলায় সাক্ষী হয় রহমত। তাই লাখপতি লোকমান ‘উচিত শিক্ষা’ দিচ্ছেন। মনসাদ বলেন, ‘তুই হইলি গিয়া রাজমিস্ত্রির জোগালি। দিন আইনা দিন খাওনের অবস্থা তোর। লোকমান সাবের তো টাকা গননের লাই অটোমেটিক মেশিন লাগে। ওনার লগে টক্কর দিতে গেছস। মরিচ দিয়া কান চুলকাইলে জ্বালাপোড়া তো সহন লাগে রে বাপ।’

সইবার একটা সীমা থাকে। রহমত আর পারছে না। দুই-তিন দিন পরপর আলতাফ দারোগা আসে আর উঁচু গলায় মাকে বলে, তোমার দাঙ্গাবাজ পোলারে সারেন্ডার করতে বল। লোকমান সাহেবের খামারের তিনটা কর্মচারীর মাথা ফাটাইছে রহমত। ওনার ট্রাকের টায়ার চুরি করেছে। ওনার মাইয়াগোরে জানে মাইরা ফালাবে হুমকি দিচ্ছে। মা বলে, ‘আমার মাসুম পোলা’। জীবনে কাউরে একটা চিমটি পর্যন্ত কাটে নাই। না কইয়া কারও গাছের কাঁচা আম পর্যন্ত ছোঁয় নাই। সেই পোলায় খুনখারাবি করবে বিশ্বাস হয় আপনের?’ দারোগা তখন নিচু গলায় বলে, ‘না। বিশ্বাস হয় না। তবু আসি। আসতে হয়। চাপ আছে। ৫০ টাকা দাও, যাই গা।’

ভরসা দেন মনসাদ উল্লাহ, ‘ঘাবড়াইস নারে ব্যাডা। সন্ধ্যায় চল লোকমান স্যারের বাড়িত। এক্কেরে সোজা ওনার পায়ে পড়বি আর চেহারায় আফসোস আর কান্দনের মিথ্যা ভাব ফুটাইয়া কইবি, ভুল করছি স্যার। মাফ কইরা দেন। বাকিটা আমি সামাল দিমু। বুইঝছসনি?’

মাথা নাড়ে রহমত। হ্যাঁ, কী কী করতে হবে সে বুঝতে পেরেছে।

২. হিমানীর কী কী করতে হবে বলা হয়েছিল। সে সব বুঝেও ছিল। যা যা বুঝেছিল সেই মতো কাজ করাও শুরু করতে যাচ্ছিল। কিন্তু হঠাৎ একটা প্রশ্ন আসে তার মাথায়। কেন জানি মনে হয়, সরল সজ্জন নাগরিক যারা তাদেরও কখনো কখনো হিমানীর মতোই প্রশ্নের সমস্যায় ভুগতে হয়। কে এই হিমানী?

সিনেমার নায়িকা হিমানী। প্রশংসনীয় তার অভিনয়। দারুণ রূপসী এই অভিনেত্রীকে প্রাণবন্ত করে তুলেছেন উত্তম দাস। ১৯৯১ সালে কলকাতা হয়ে নয়াদিল্লি যাওয়ার সময় তিন দিন কলকাতায় থেকেছি। ওই সময় জনপ্রিয় স্ট্যান্ডআপ কমেডিয়ান উত্তম দাসের একটি অডিও ক্যাসেট কিনেছিলাম। সমাজের নানা রকম অসংগতিকে হাসিঠাট্টার আবরণে উপস্থাপনের ক্ষেত্রে উত্তমের রয়েছে চমৎকার মুনশিয়ানা। গাইতেও পারেন নিখুঁত। ভারতের বিখ্যাত সব ফিল্ম স্টারের গলা নকল করেন অবিকল।

ক্যাসেটে উত্তমের মুখে বিয়ের আসরে পূজারি ঠাকুর আর কনের ভাইয়ের শিশুপুত্রের মধ্যকার ঘটনাটি আমি বহুবার শুনেছি আর হেসেছি। যাদের শুনিয়েছি তারাও খুব উপভোগ করেছেন। পিসির বিয়ে, দাদু তাকে সমর্পণ করছেন। দাদুর পাশেই বসা ছোট্ট নাতি, বয়স ছয়। ঠাকুর কনের বাপকে বলেন, ‘আমি যা বলব আপনি তা-ই বলবেন। বলুন, আমার মেয়ে প্রভাবতী...।’ সঙ্গে সঙ্গে নাতি বলল, ‘আমার মেয়ে প্রভাবতী...।’ ঠাকুর বলেন, ‘তুমি না খোকা। তোমার দাদু বলবে।’ নাতি বলে, ‘তুমি না খোকা, তোমার দাদু...।’ ঠাকুর বলেন, ‘মহামুশকিল! এই বান্দরটারে এখানে বসালো কে, য়্যাঁ?’ খোকা বলে, ‘মহামুশকিল। এই বান্দরটারে এখানে বসালো কে?’ ঠাকুর বলেন, ‘উঠে যাও খোকা। এখানে তোমার কোনো কাজ নেই।’ খোকা বলে, ‘উঠে যাও। এখানে তোমার কাজ নেই।’ মেজাজ তিরিক্ষি হয়ে যায় ঠাকুরের, ‘ভাগ্ পাজি ছেলে নইলে কষে চড় মারব তোর কানে। একদম ঠসা হয়ে যাবি।’ খোকাও কথাগুলোর পুনরাবৃত্তি করে। রুষ্ট ঠাকুর বললেন, ‘এভাবে চললে তো পাগল হয়ে যাব মশাই!’ খোকা বলে, ‘তো যাও না পাগল হয়ে। বাধা দিচ্ছে কে!’

ক্যাসেটে ‘উদ্ধার’ প্রসঙ্গেও একটা কাহিনি বর্ণনা করেছেন উত্তম দাস। পাহাড়ি এলাকায় ফিল্মের শুটিং চলছে। নায়িকা হিমানীকে দৃশ্য বোঝাচ্ছেন পরিচালক : টিলার ওপর ওই যে ছাতিম গাছ দেখছো, ডান হাতে সেই গাছের কাণ্ড ধরা অবস্থায় তুমি গান গাইবে আর চারদিকে চক্কর দেবে। এমন সময় ভিলেন এসে তোমায় জাপটে ধরে ধর্ষণের চেষ্টা করবে। তুমি চিৎকার করবে ‘বাঁচাও বাঁচাও’। চিৎকার শুনে নায়ক অরবিন্দ গাছের ওপর থেকে লাফ মেরে নেমে এসে ভিলেনের হাত থেকে তোমায় উদ্ধার করবে।

আর ইউ ক্লিয়ার? পরিচালকের প্রশ্ন। নায়িকা হিমানী বলে, ইয়েস স্যার। পরিচালক বলেন, ফাইন! নাউ গো টু দ্যাট ছাতিয়ান ট্রি অ্যান্ড গেট রেডি টু সিং অ্যান্ড সার্কেলিং। নায়িকা চলে যায় টিলার ওপরকার গাছের কাছে। কলাকুশলীরা সবাই যার যার দায়িত্ব পালনে প্রস্তুত। ক্যামেরার পাশে বসা পরিচালক ‘অ্যাকশন’ বলতে যাচ্ছিলেন কিন্তু থেমে গেলেন। কেননা নায়িকা হিমানী টিলার ওপর থেকে দৌড়ে ছুটে আসে পরিচালকের কাছে।

অ্যানি প্রবলেম? জানতে চান পরিচালক। হিমানী বলে, ‘স্যার, চিৎকার শুনে অরবিন্দ এসে ভিলেনের কবল থেকে আমায় উদ্ধার করবে, এই-ই তো!’ পরিচালক বলেন, ‘একজ্যাকটলি।’ হিমানী বলে, ‘এটা তো বুঝলাম। কিন্তু অরবিন্দের কবল থেকে আমায় কে উদ্ধার করবে বুঝতে পারছি না স্যার।’

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
সীমানা জটিলতা
সীমানা জটিলতা
শুভবুদ্ধির উদয় হোক
শুভবুদ্ধির উদয় হোক
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
বেকারত্বের অভিশাপ
বেকারত্বের অভিশাপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
কক্সবাজার মহাসড়ক
কক্সবাজার মহাসড়ক
সর্বশেষ খবর
এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন
এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন

৯ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬
ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬

৪২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র
উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাক ইস্যুতে দ্রুত অবস্থান স্পষ্ট করবে বিএনপি : আবদুস সালাম
ইশরাক ইস্যুতে দ্রুত অবস্থান স্পষ্ট করবে বিএনপি : আবদুস সালাম

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা
কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি
আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র বদলে দিলেন ডাঃ সূচনা
বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র বদলে দিলেন ডাঃ সূচনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি হলের নাম পরিবর্তন
হাবিপ্রবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি হলের নাম পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কাহালুতে বৃক্ষরোপণ
জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কাহালুতে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অনূর্ধ্ব-১২ ক্রিকেট ফেস্ট: মেয়েদের বাছাই শনিবার
চট্টগ্রামে অনূর্ধ্ব-১২ ক্রিকেট ফেস্ট: মেয়েদের বাছাই শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অটোরিকশা উল্টে যুবক নিহত
অটোরিকশা উল্টে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মোহাম্মদপুরে দিনব্যাপী পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৮
মোহাম্মদপুরে দিনব্যাপী পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৮

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাজধানীতে র‍্যালি-সমাবেশ
ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাজধানীতে র‍্যালি-সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর রাতে ছেলেকে গ্রেফতার, আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে বাবার মৃত্যু
গভীর রাতে ছেলেকে গ্রেফতার, আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে বাবার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি নাগরিকের লাশ
হস্তান্তর করলো বিএসএফ
বাংলাদেশি নাগরিকের লাশ হস্তান্তর করলো বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই লাশ উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন রাজনৈতিক দল ‘বাংলাদেশ রিপাবলিক পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
নতুন রাজনৈতিক দল ‘বাংলাদেশ রিপাবলিক পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে প্রস্তুতি চলছে : আমীর খসরু
তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে প্রস্তুতি চলছে : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে চার ডাকাত গ্রেফতার
চট্টগ্রামে চার ডাকাত গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমুদ্রসীমার পরিপূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সমুদ্রসীমার পরিপূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর
অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা