শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ মে, ২০২৫

কানে মরিচ টিলায় ভিলেন

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
কানে মরিচ টিলায় ভিলেন

লালপুর সাধারণ এক গ্রাম। জেলা শহরের যে এলাকায় আমার বাড়ি সেখান থেকে পৌনে চার মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে লালপুর। বর্মা (এখনকার মিয়ানমার) প্রত্যাগত এক ব্যক্তি ওই গ্রামে চা-নাশতা বিক্রির দোকান চালু করেন। বর্মিরা যা খায়, দোকানি নিজ হাতে সেসব খাবার তৈরি করতেন। স্বাদু খাবার। দ্রুত ‘বার্মিজ রেস্তোরাঁ’র নাম ছড়িয়ে পড়ে। নতুনের টানে শহরবাসী নরনারী লালপুরমুখো হতে থাকেন। ‘ওখানে খাব/ওখানে খেতেই হবে’ ভাবতে ভাবতে বছর দেড়েক পার করে দিই। এসে পড়ে এসএসসি পরীক্ষা।

‘সাত দিন পরেই তো ভ্যাজাল শুরু হইব। চল কাইলগা লালপুর যাই, বার্মিজ খাইয়া আসি’- প্রস্তাব করে সহপাঠী আবদুল করিম মিন্টু। পরীক্ষা নামক অনুষ্ঠানটিকে মিন্টু ‘মহাভ্যাজাল’ মনে করে। তবে ভাব প্রকাশের সময় বলে ‘ভ্যাজাল’। যারা পরীক্ষারে ডরায় না তাদের প্রতি সম্মানবশত সে ‘মহা’ কথাটি পরিত্যাগ করে। ভ্যাজাল মানে আসলের সঙ্গে নকলের মিশেলে ‘ভেজাল’ নয়। ভ্যাজাল মানে ঝামেলা, মানে বিরক্তিকর।

বিস্তর আনন্দ প্রাপ্তির সুযোগ অথচ খরচ সীমিত প্রমাণের জন্য আমরা রিকশার সওয়ারি হলাম না। সাইকেলে লালপুর রওনা দিই। যৌথ প্রকল্প। ভাগাভাগির চালনা। একবার মিন্টু চালায়; আমি সাইকেলের পেছনের আসনে বসি। আবার মিন্টু বসে; আমি চালাই। তিনবার চালক আর তিনবার যাত্রী বদল করতে করতে গন্তব্যে পৌঁছি। রেস্তোরাঁ দেখে মুগ্ধ হতে পারিনি। খড়ে ছাওয়া চালের নিচে দুটি টেবিল। আটজন গ্রাহক নড়বড়ে চেয়ারে কোনোমতে আসীন। আশাহত মিন্টুর মন্তব্য- ‘আল্লাহরে আল্লাহ, হাতির পিঠে বইসা ব্যাঙ দেখতে আইছি নাকি!’

রেস্তোরাঁয় ক্রেতার ভিড় শুরু হয়েছে। খেতে বসে আমরা অনুভব করি হস্তি দর্শনে আমরা পিঁপড়ার পিঠে চেপে এসেছি। মজাদার সব খাবার। পেটভরে খেতে ইচ্ছে হলেও উপায় নেই। তহবিলে টানাটানি। আমরা স্থির করলাম দুই দিন পর আবার এসে খেয়ে যাব। নির্ধারিত দিনে সকাল ১০টায় ফের লালপুর পৌঁছি। কপাল মন্দ। বার্মিজ রেস্তোরাঁ বন্ধ। খুলবে সন্ধ্যায়। দোকানির বাল্যবন্ধুর মা মারা গেছেন। বন্ধুকে সান্ত্বনা দিতে তিনি সাত মাইল দূরে বন্ধুবাড়ি গেছেন। দ্রুত বাড়ি পৌঁছার জন্য আমরা বিকল্প পথে সাইকেল চালাতে থাকি।

পথিমধ্যে টংঘরে স্থাপিত এক দোকানে আমাদের যাত্রাবিরতি। এখানে মুদি পণ্য এবং টিনের পটে ভর্তি ঘনীভূত দুধ দিয়ে বানানো চা পাওয়া যায়। দোকানের সামনে তিন দিকে লম্বা টুল পাতা। তাতে বসা গ্রাহকরা চা খায় আর গভীর নিষ্ঠায় পরচর্চা করে।

আমি আর মিন্টু চায়ের অর্ডার দিয়ে বাঁদিকের টুলে বসলাম। ডানদিকের টুলে বসা তিন ব্যক্তি আমাদের দুজনকে মনোযোগ দিয়ে দেখতে থাকেন। এদের মধ্যে হালকাদেহী পঞ্চাশোর্ধ্ব লোকটির থুতনিতে লম্বা লম্বা সামান্য কিছু দাড়ি। থিন পেপারে তৈরি বিড়ি ফুঁকছেন তিনি। বলেন, ‘মার্চাবরা কোন বাড়িতে গেছিলেন?’ মার্চাবরা মানে মাস্টার সাহেবেরা। যারা স্কুল-কলেজে পড়ে, তাদের আমার জেলার নিরক্ষরজনরা ‘মাস্টার সাহেব’ উচ্চারণপূর্বক সম্মান প্রদর্শন করার প্রথা ছিল একসময়।

প্রশ্নকর্তার নাম যে মনসাদ উল্লাহ, তা দুই সঙ্গীর সঙ্গে তার কথাবার্তায় স্পষ্ট হলো। বর্মি খাবার খেতে এসে ব্যর্থ হয়ে ফিরে যাচ্ছি শুনে মনসাদ বলেন, ‘আল্লায় যা করেন ভালার লাই করেন। খাইতে পাইল্লে তো মনের আনন্দে পাকা রাস্তা দিয়া সাইকেল ছুটাইতেন। তখন তো শর্টকাট পথ ধইরতেন না। আংগো লগে মার্চাবগো দেখাও হইত না।’ এমন সময় মনসাদের পেছনে এসে দাঁড়ায় সুঠামদেহী এক যুবক। বলে, ‘মনসাদ কাগা, কেমন আছেন?’

পেছন ফিরে মনসাদ বলেন, ‘রহমতনি? কিরে ব্যাডা তোর হইছেটা কী? অনেক দিন দেখি না। গেছিলি কোনাই।’ রহমত জানায়, আত্মগোপনে ছিল এত দিন। শুনে মনসাদ যা বললেন তার মর্মার্থ হলো, দুনিয়ার সবাই তো পালিয়ে বেড়ায় না। যে পালিয়ে থাকতে বাধ্য হয় তার তো পোড়া কপাল। এ ধরনের কপাল যাদের তারা হয় ফুলের মতো পবিত্র, নয়তো বুঝতে হবে তার রয়েছে খবিশের চরিত্র। রহমতের সমস্যাটা কোথায় আপত্তি না থাকলে সে তা খুলে বলতে পারে।

রহমত জানায়, তার বিরুদ্ধে তিনখানা মামলা ঠুকেছেন লোকমান সাহেব। তিনখানাই মিথ্যা মামলা। গ্রেপ্তার এড়ানোর জন্য সে গা-ঢাকা দিয়ে থাকে। প্রায় প্রতিদিনই তার খোঁজে পুলিশ আসে বাড়িতে। জবেদ আলীর আবু তাহেরপুকুরপাড়ের উল্টাদিকের জমির মাটি লোপাট করতে করতে সেখানে পুকুর বানিয়ে ফেলেছেন লোকমান। জবেদ আলী মামলা করে লোকমানের বিরুদ্ধে। মামলায় সাক্ষী হয় রহমত। তাই লাখপতি লোকমান ‘উচিত শিক্ষা’ দিচ্ছেন। মনসাদ বলেন, ‘তুই হইলি গিয়া রাজমিস্ত্রির জোগালি। দিন আইনা দিন খাওনের অবস্থা তোর। লোকমান সাবের তো টাকা গননের লাই অটোমেটিক মেশিন লাগে। ওনার লগে টক্কর দিতে গেছস। মরিচ দিয়া কান চুলকাইলে জ্বালাপোড়া তো সহন লাগে রে বাপ।’

সইবার একটা সীমা থাকে। রহমত আর পারছে না। দুই-তিন দিন পরপর আলতাফ দারোগা আসে আর উঁচু গলায় মাকে বলে, তোমার দাঙ্গাবাজ পোলারে সারেন্ডার করতে বল। লোকমান সাহেবের খামারের তিনটা কর্মচারীর মাথা ফাটাইছে রহমত। ওনার ট্রাকের টায়ার চুরি করেছে। ওনার মাইয়াগোরে জানে মাইরা ফালাবে হুমকি দিচ্ছে। মা বলে, ‘আমার মাসুম পোলা’। জীবনে কাউরে একটা চিমটি পর্যন্ত কাটে নাই। না কইয়া কারও গাছের কাঁচা আম পর্যন্ত ছোঁয় নাই। সেই পোলায় খুনখারাবি করবে বিশ্বাস হয় আপনের?’ দারোগা তখন নিচু গলায় বলে, ‘না। বিশ্বাস হয় না। তবু আসি। আসতে হয়। চাপ আছে। ৫০ টাকা দাও, যাই গা।’

ভরসা দেন মনসাদ উল্লাহ, ‘ঘাবড়াইস নারে ব্যাডা। সন্ধ্যায় চল লোকমান স্যারের বাড়িত। এক্কেরে সোজা ওনার পায়ে পড়বি আর চেহারায় আফসোস আর কান্দনের মিথ্যা ভাব ফুটাইয়া কইবি, ভুল করছি স্যার। মাফ কইরা দেন। বাকিটা আমি সামাল দিমু। বুইঝছসনি?’

মাথা নাড়ে রহমত। হ্যাঁ, কী কী করতে হবে সে বুঝতে পেরেছে।

২. হিমানীর কী কী করতে হবে বলা হয়েছিল। সে সব বুঝেও ছিল। যা যা বুঝেছিল সেই মতো কাজ করাও শুরু করতে যাচ্ছিল। কিন্তু হঠাৎ একটা প্রশ্ন আসে তার মাথায়। কেন জানি মনে হয়, সরল সজ্জন নাগরিক যারা তাদেরও কখনো কখনো হিমানীর মতোই প্রশ্নের সমস্যায় ভুগতে হয়। কে এই হিমানী?

সিনেমার নায়িকা হিমানী। প্রশংসনীয় তার অভিনয়। দারুণ রূপসী এই অভিনেত্রীকে প্রাণবন্ত করে তুলেছেন উত্তম দাস। ১৯৯১ সালে কলকাতা হয়ে নয়াদিল্লি যাওয়ার সময় তিন দিন কলকাতায় থেকেছি। ওই সময় জনপ্রিয় স্ট্যান্ডআপ কমেডিয়ান উত্তম দাসের একটি অডিও ক্যাসেট কিনেছিলাম। সমাজের নানা রকম অসংগতিকে হাসিঠাট্টার আবরণে উপস্থাপনের ক্ষেত্রে উত্তমের রয়েছে চমৎকার মুনশিয়ানা। গাইতেও পারেন নিখুঁত। ভারতের বিখ্যাত সব ফিল্ম স্টারের গলা নকল করেন অবিকল।

ক্যাসেটে উত্তমের মুখে বিয়ের আসরে পূজারি ঠাকুর আর কনের ভাইয়ের শিশুপুত্রের মধ্যকার ঘটনাটি আমি বহুবার শুনেছি আর হেসেছি। যাদের শুনিয়েছি তারাও খুব উপভোগ করেছেন। পিসির বিয়ে, দাদু তাকে সমর্পণ করছেন। দাদুর পাশেই বসা ছোট্ট নাতি, বয়স ছয়। ঠাকুর কনের বাপকে বলেন, ‘আমি যা বলব আপনি তা-ই বলবেন। বলুন, আমার মেয়ে প্রভাবতী...।’ সঙ্গে সঙ্গে নাতি বলল, ‘আমার মেয়ে প্রভাবতী...।’ ঠাকুর বলেন, ‘তুমি না খোকা। তোমার দাদু বলবে।’ নাতি বলে, ‘তুমি না খোকা, তোমার দাদু...।’ ঠাকুর বলেন, ‘মহামুশকিল! এই বান্দরটারে এখানে বসালো কে, য়্যাঁ?’ খোকা বলে, ‘মহামুশকিল। এই বান্দরটারে এখানে বসালো কে?’ ঠাকুর বলেন, ‘উঠে যাও খোকা। এখানে তোমার কোনো কাজ নেই।’ খোকা বলে, ‘উঠে যাও। এখানে তোমার কাজ নেই।’ মেজাজ তিরিক্ষি হয়ে যায় ঠাকুরের, ‘ভাগ্ পাজি ছেলে নইলে কষে চড় মারব তোর কানে। একদম ঠসা হয়ে যাবি।’ খোকাও কথাগুলোর পুনরাবৃত্তি করে। রুষ্ট ঠাকুর বললেন, ‘এভাবে চললে তো পাগল হয়ে যাব মশাই!’ খোকা বলে, ‘তো যাও না পাগল হয়ে। বাধা দিচ্ছে কে!’

ক্যাসেটে ‘উদ্ধার’ প্রসঙ্গেও একটা কাহিনি বর্ণনা করেছেন উত্তম দাস। পাহাড়ি এলাকায় ফিল্মের শুটিং চলছে। নায়িকা হিমানীকে দৃশ্য বোঝাচ্ছেন পরিচালক : টিলার ওপর ওই যে ছাতিম গাছ দেখছো, ডান হাতে সেই গাছের কাণ্ড ধরা অবস্থায় তুমি গান গাইবে আর চারদিকে চক্কর দেবে। এমন সময় ভিলেন এসে তোমায় জাপটে ধরে ধর্ষণের চেষ্টা করবে। তুমি চিৎকার করবে ‘বাঁচাও বাঁচাও’। চিৎকার শুনে নায়ক অরবিন্দ গাছের ওপর থেকে লাফ মেরে নেমে এসে ভিলেনের হাত থেকে তোমায় উদ্ধার করবে।

আর ইউ ক্লিয়ার? পরিচালকের প্রশ্ন। নায়িকা হিমানী বলে, ইয়েস স্যার। পরিচালক বলেন, ফাইন! নাউ গো টু দ্যাট ছাতিয়ান ট্রি অ্যান্ড গেট রেডি টু সিং অ্যান্ড সার্কেলিং। নায়িকা চলে যায় টিলার ওপরকার গাছের কাছে। কলাকুশলীরা সবাই যার যার দায়িত্ব পালনে প্রস্তুত। ক্যামেরার পাশে বসা পরিচালক ‘অ্যাকশন’ বলতে যাচ্ছিলেন কিন্তু থেমে গেলেন। কেননা নায়িকা হিমানী টিলার ওপর থেকে দৌড়ে ছুটে আসে পরিচালকের কাছে।

অ্যানি প্রবলেম? জানতে চান পরিচালক। হিমানী বলে, ‘স্যার, চিৎকার শুনে অরবিন্দ এসে ভিলেনের কবল থেকে আমায় উদ্ধার করবে, এই-ই তো!’ পরিচালক বলেন, ‘একজ্যাকটলি।’ হিমানী বলে, ‘এটা তো বুঝলাম। কিন্তু অরবিন্দের কবল থেকে আমায় কে উদ্ধার করবে বুঝতে পারছি না স্যার।’

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
বিনিয়োগে খরা
বিনিয়োগে খরা
নির্বাচন ইস্যু
নির্বাচন ইস্যু
আমেরিকার শুল্কারোপ ও চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে
আমেরিকার শুল্কারোপ ও চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে
রাজনীতির সাতকাহন
রাজনীতির সাতকাহন
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় ইসলামের তাগিদ
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় ইসলামের তাগিদ
রপ্তানি আয়
রপ্তানি আয়
জ্বালানিসংকট
জ্বালানিসংকট
শ্রমিকস্বার্থ সুরক্ষায় বিনিয়োগ
শ্রমিকস্বার্থ সুরক্ষায় বিনিয়োগ
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
পরস্পরের প্রতি সদয় হওয়া
পরস্পরের প্রতি সদয় হওয়া
সর্বশেষ খবর
কেন উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন?
কেন উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন?

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে
স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের কাছে এমন হারের কারণ জানালেন কিউই অলরাউন্ডার
বাংলাদেশের কাছে এমন হারের কারণ জানালেন কিউই অলরাউন্ডার

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে বিড়ালের মতো রূপ পাওয়ার চেষ্টা তরুণীর!
অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে বিড়ালের মতো রূপ পাওয়ার চেষ্টা তরুণীর!

৪৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

'আগামীর প্রজন্ম রক্ষায় এখনই কিশোর গ্যাংয়ের লাগাম টানতে হবে'
'আগামীর প্রজন্ম রক্ষায় এখনই কিশোর গ্যাংয়ের লাগাম টানতে হবে'

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফরিদপুরে ১৭ মামলার আসামি বিন্দু মাসি গ্রেফতার
ফরিদপুরে ১৭ মামলার আসামি বিন্দু মাসি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার
বিমানবন্দর এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে আশা শিক্ষা কর্মসূচির অধীনে অভিভাবক সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাটে আশা শিক্ষা কর্মসূচির অধীনে অভিভাবক সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশ ও জাতির জন্য আনন্দের দিন আজ : মির্জা ফখরুল
দেশ ও জাতির জন্য আনন্দের দিন আজ : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী ও শাশুড়িকে কুপিয়ে হত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী ও শাশুড়িকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে পতাকা হাতে বিএনপির নেতাকর্মীরা
খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে পতাকা হাতে বিএনপির নেতাকর্মীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার বাতাসে কতটা স্বাস্থ্যঝুঁকি?
ঢাকার বাতাসে কতটা স্বাস্থ্যঝুঁকি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে যানজট এড়াতে যে নির্দেশনা দিল ডিএমপি
রাজধানীতে যানজট এড়াতে যে নির্দেশনা দিল ডিএমপি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আবহাওয়া আজ যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া আজ যেমন থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: গাড়ি পার্কিংয়ে ডিএমপির নির্দেশনা
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: গাড়ি পার্কিংয়ে ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৬ ঘণ্টা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে চলবে মোটরসাইকেল-অটোরিকশা
আজ ৬ ঘণ্টা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে চলবে মোটরসাইকেল-অটোরিকশা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুবাই ও আবুধাবিতে ধুলিঝড়; সতর্কতা জারি
দুবাই ও আবুধাবিতে ধুলিঝড়; সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ
ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ
ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ
দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ
মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা
শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাশ্মীরে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে ভারত!
কাশ্মীরে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে ভারত!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীঘরে প্রেমিক
প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীঘরে প্রেমিক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ
অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ

নগর জীবন

রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাজারে সাতক্ষীরার আম
বাজারে সাতক্ষীরার আম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট

শিল্প বাণিজ্য

ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়
ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি

নগর জীবন

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ

শিল্প বাণিজ্য

ফের অচলাবস্থা কুয়েটে
ফের অচলাবস্থা কুয়েটে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন
সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ

শোবিজ

হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল
বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই

শোবিজ

বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা

নগর জীবন

দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম

শোবিজ

স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে
ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’

শোবিজ

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে

মাঠে ময়দানে

মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি

শোবিজ

শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা
হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত
ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত

মাঠে ময়দানে