শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ মে, ২০২৫

কানে মরিচ টিলায় ভিলেন

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
কানে মরিচ টিলায় ভিলেন

লালপুর সাধারণ এক গ্রাম। জেলা শহরের যে এলাকায় আমার বাড়ি সেখান থেকে পৌনে চার মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে লালপুর। বর্মা (এখনকার মিয়ানমার) প্রত্যাগত এক ব্যক্তি ওই গ্রামে চা-নাশতা বিক্রির দোকান চালু করেন। বর্মিরা যা খায়, দোকানি নিজ হাতে সেসব খাবার তৈরি করতেন। স্বাদু খাবার। দ্রুত ‘বার্মিজ রেস্তোরাঁ’র নাম ছড়িয়ে পড়ে। নতুনের টানে শহরবাসী নরনারী লালপুরমুখো হতে থাকেন। ‘ওখানে খাব/ওখানে খেতেই হবে’ ভাবতে ভাবতে বছর দেড়েক পার করে দিই। এসে পড়ে এসএসসি পরীক্ষা।

‘সাত দিন পরেই তো ভ্যাজাল শুরু হইব। চল কাইলগা লালপুর যাই, বার্মিজ খাইয়া আসি’- প্রস্তাব করে সহপাঠী আবদুল করিম মিন্টু। পরীক্ষা নামক অনুষ্ঠানটিকে মিন্টু ‘মহাভ্যাজাল’ মনে করে। তবে ভাব প্রকাশের সময় বলে ‘ভ্যাজাল’। যারা পরীক্ষারে ডরায় না তাদের প্রতি সম্মানবশত সে ‘মহা’ কথাটি পরিত্যাগ করে। ভ্যাজাল মানে আসলের সঙ্গে নকলের মিশেলে ‘ভেজাল’ নয়। ভ্যাজাল মানে ঝামেলা, মানে বিরক্তিকর।

বিস্তর আনন্দ প্রাপ্তির সুযোগ অথচ খরচ সীমিত প্রমাণের জন্য আমরা রিকশার সওয়ারি হলাম না। সাইকেলে লালপুর রওনা দিই। যৌথ প্রকল্প। ভাগাভাগির চালনা। একবার মিন্টু চালায়; আমি সাইকেলের পেছনের আসনে বসি। আবার মিন্টু বসে; আমি চালাই। তিনবার চালক আর তিনবার যাত্রী বদল করতে করতে গন্তব্যে পৌঁছি। রেস্তোরাঁ দেখে মুগ্ধ হতে পারিনি। খড়ে ছাওয়া চালের নিচে দুটি টেবিল। আটজন গ্রাহক নড়বড়ে চেয়ারে কোনোমতে আসীন। আশাহত মিন্টুর মন্তব্য- ‘আল্লাহরে আল্লাহ, হাতির পিঠে বইসা ব্যাঙ দেখতে আইছি নাকি!’

রেস্তোরাঁয় ক্রেতার ভিড় শুরু হয়েছে। খেতে বসে আমরা অনুভব করি হস্তি দর্শনে আমরা পিঁপড়ার পিঠে চেপে এসেছি। মজাদার সব খাবার। পেটভরে খেতে ইচ্ছে হলেও উপায় নেই। তহবিলে টানাটানি। আমরা স্থির করলাম দুই দিন পর আবার এসে খেয়ে যাব। নির্ধারিত দিনে সকাল ১০টায় ফের লালপুর পৌঁছি। কপাল মন্দ। বার্মিজ রেস্তোরাঁ বন্ধ। খুলবে সন্ধ্যায়। দোকানির বাল্যবন্ধুর মা মারা গেছেন। বন্ধুকে সান্ত্বনা দিতে তিনি সাত মাইল দূরে বন্ধুবাড়ি গেছেন। দ্রুত বাড়ি পৌঁছার জন্য আমরা বিকল্প পথে সাইকেল চালাতে থাকি।

পথিমধ্যে টংঘরে স্থাপিত এক দোকানে আমাদের যাত্রাবিরতি। এখানে মুদি পণ্য এবং টিনের পটে ভর্তি ঘনীভূত দুধ দিয়ে বানানো চা পাওয়া যায়। দোকানের সামনে তিন দিকে লম্বা টুল পাতা। তাতে বসা গ্রাহকরা চা খায় আর গভীর নিষ্ঠায় পরচর্চা করে।

আমি আর মিন্টু চায়ের অর্ডার দিয়ে বাঁদিকের টুলে বসলাম। ডানদিকের টুলে বসা তিন ব্যক্তি আমাদের দুজনকে মনোযোগ দিয়ে দেখতে থাকেন। এদের মধ্যে হালকাদেহী পঞ্চাশোর্ধ্ব লোকটির থুতনিতে লম্বা লম্বা সামান্য কিছু দাড়ি। থিন পেপারে তৈরি বিড়ি ফুঁকছেন তিনি। বলেন, ‘মার্চাবরা কোন বাড়িতে গেছিলেন?’ মার্চাবরা মানে মাস্টার সাহেবেরা। যারা স্কুল-কলেজে পড়ে, তাদের আমার জেলার নিরক্ষরজনরা ‘মাস্টার সাহেব’ উচ্চারণপূর্বক সম্মান প্রদর্শন করার প্রথা ছিল একসময়।

প্রশ্নকর্তার নাম যে মনসাদ উল্লাহ, তা দুই সঙ্গীর সঙ্গে তার কথাবার্তায় স্পষ্ট হলো। বর্মি খাবার খেতে এসে ব্যর্থ হয়ে ফিরে যাচ্ছি শুনে মনসাদ বলেন, ‘আল্লায় যা করেন ভালার লাই করেন। খাইতে পাইল্লে তো মনের আনন্দে পাকা রাস্তা দিয়া সাইকেল ছুটাইতেন। তখন তো শর্টকাট পথ ধইরতেন না। আংগো লগে মার্চাবগো দেখাও হইত না।’ এমন সময় মনসাদের পেছনে এসে দাঁড়ায় সুঠামদেহী এক যুবক। বলে, ‘মনসাদ কাগা, কেমন আছেন?’

পেছন ফিরে মনসাদ বলেন, ‘রহমতনি? কিরে ব্যাডা তোর হইছেটা কী? অনেক দিন দেখি না। গেছিলি কোনাই।’ রহমত জানায়, আত্মগোপনে ছিল এত দিন। শুনে মনসাদ যা বললেন তার মর্মার্থ হলো, দুনিয়ার সবাই তো পালিয়ে বেড়ায় না। যে পালিয়ে থাকতে বাধ্য হয় তার তো পোড়া কপাল। এ ধরনের কপাল যাদের তারা হয় ফুলের মতো পবিত্র, নয়তো বুঝতে হবে তার রয়েছে খবিশের চরিত্র। রহমতের সমস্যাটা কোথায় আপত্তি না থাকলে সে তা খুলে বলতে পারে।

রহমত জানায়, তার বিরুদ্ধে তিনখানা মামলা ঠুকেছেন লোকমান সাহেব। তিনখানাই মিথ্যা মামলা। গ্রেপ্তার এড়ানোর জন্য সে গা-ঢাকা দিয়ে থাকে। প্রায় প্রতিদিনই তার খোঁজে পুলিশ আসে বাড়িতে। জবেদ আলীর আবু তাহেরপুকুরপাড়ের উল্টাদিকের জমির মাটি লোপাট করতে করতে সেখানে পুকুর বানিয়ে ফেলেছেন লোকমান। জবেদ আলী মামলা করে লোকমানের বিরুদ্ধে। মামলায় সাক্ষী হয় রহমত। তাই লাখপতি লোকমান ‘উচিত শিক্ষা’ দিচ্ছেন। মনসাদ বলেন, ‘তুই হইলি গিয়া রাজমিস্ত্রির জোগালি। দিন আইনা দিন খাওনের অবস্থা তোর। লোকমান সাবের তো টাকা গননের লাই অটোমেটিক মেশিন লাগে। ওনার লগে টক্কর দিতে গেছস। মরিচ দিয়া কান চুলকাইলে জ্বালাপোড়া তো সহন লাগে রে বাপ।’

সইবার একটা সীমা থাকে। রহমত আর পারছে না। দুই-তিন দিন পরপর আলতাফ দারোগা আসে আর উঁচু গলায় মাকে বলে, তোমার দাঙ্গাবাজ পোলারে সারেন্ডার করতে বল। লোকমান সাহেবের খামারের তিনটা কর্মচারীর মাথা ফাটাইছে রহমত। ওনার ট্রাকের টায়ার চুরি করেছে। ওনার মাইয়াগোরে জানে মাইরা ফালাবে হুমকি দিচ্ছে। মা বলে, ‘আমার মাসুম পোলা’। জীবনে কাউরে একটা চিমটি পর্যন্ত কাটে নাই। না কইয়া কারও গাছের কাঁচা আম পর্যন্ত ছোঁয় নাই। সেই পোলায় খুনখারাবি করবে বিশ্বাস হয় আপনের?’ দারোগা তখন নিচু গলায় বলে, ‘না। বিশ্বাস হয় না। তবু আসি। আসতে হয়। চাপ আছে। ৫০ টাকা দাও, যাই গা।’

ভরসা দেন মনসাদ উল্লাহ, ‘ঘাবড়াইস নারে ব্যাডা। সন্ধ্যায় চল লোকমান স্যারের বাড়িত। এক্কেরে সোজা ওনার পায়ে পড়বি আর চেহারায় আফসোস আর কান্দনের মিথ্যা ভাব ফুটাইয়া কইবি, ভুল করছি স্যার। মাফ কইরা দেন। বাকিটা আমি সামাল দিমু। বুইঝছসনি?’

মাথা নাড়ে রহমত। হ্যাঁ, কী কী করতে হবে সে বুঝতে পেরেছে।

২. হিমানীর কী কী করতে হবে বলা হয়েছিল। সে সব বুঝেও ছিল। যা যা বুঝেছিল সেই মতো কাজ করাও শুরু করতে যাচ্ছিল। কিন্তু হঠাৎ একটা প্রশ্ন আসে তার মাথায়। কেন জানি মনে হয়, সরল সজ্জন নাগরিক যারা তাদেরও কখনো কখনো হিমানীর মতোই প্রশ্নের সমস্যায় ভুগতে হয়। কে এই হিমানী?

সিনেমার নায়িকা হিমানী। প্রশংসনীয় তার অভিনয়। দারুণ রূপসী এই অভিনেত্রীকে প্রাণবন্ত করে তুলেছেন উত্তম দাস। ১৯৯১ সালে কলকাতা হয়ে নয়াদিল্লি যাওয়ার সময় তিন দিন কলকাতায় থেকেছি। ওই সময় জনপ্রিয় স্ট্যান্ডআপ কমেডিয়ান উত্তম দাসের একটি অডিও ক্যাসেট কিনেছিলাম। সমাজের নানা রকম অসংগতিকে হাসিঠাট্টার আবরণে উপস্থাপনের ক্ষেত্রে উত্তমের রয়েছে চমৎকার মুনশিয়ানা। গাইতেও পারেন নিখুঁত। ভারতের বিখ্যাত সব ফিল্ম স্টারের গলা নকল করেন অবিকল।

ক্যাসেটে উত্তমের মুখে বিয়ের আসরে পূজারি ঠাকুর আর কনের ভাইয়ের শিশুপুত্রের মধ্যকার ঘটনাটি আমি বহুবার শুনেছি আর হেসেছি। যাদের শুনিয়েছি তারাও খুব উপভোগ করেছেন। পিসির বিয়ে, দাদু তাকে সমর্পণ করছেন। দাদুর পাশেই বসা ছোট্ট নাতি, বয়স ছয়। ঠাকুর কনের বাপকে বলেন, ‘আমি যা বলব আপনি তা-ই বলবেন। বলুন, আমার মেয়ে প্রভাবতী...।’ সঙ্গে সঙ্গে নাতি বলল, ‘আমার মেয়ে প্রভাবতী...।’ ঠাকুর বলেন, ‘তুমি না খোকা। তোমার দাদু বলবে।’ নাতি বলে, ‘তুমি না খোকা, তোমার দাদু...।’ ঠাকুর বলেন, ‘মহামুশকিল! এই বান্দরটারে এখানে বসালো কে, য়্যাঁ?’ খোকা বলে, ‘মহামুশকিল। এই বান্দরটারে এখানে বসালো কে?’ ঠাকুর বলেন, ‘উঠে যাও খোকা। এখানে তোমার কোনো কাজ নেই।’ খোকা বলে, ‘উঠে যাও। এখানে তোমার কাজ নেই।’ মেজাজ তিরিক্ষি হয়ে যায় ঠাকুরের, ‘ভাগ্ পাজি ছেলে নইলে কষে চড় মারব তোর কানে। একদম ঠসা হয়ে যাবি।’ খোকাও কথাগুলোর পুনরাবৃত্তি করে। রুষ্ট ঠাকুর বললেন, ‘এভাবে চললে তো পাগল হয়ে যাব মশাই!’ খোকা বলে, ‘তো যাও না পাগল হয়ে। বাধা দিচ্ছে কে!’

ক্যাসেটে ‘উদ্ধার’ প্রসঙ্গেও একটা কাহিনি বর্ণনা করেছেন উত্তম দাস। পাহাড়ি এলাকায় ফিল্মের শুটিং চলছে। নায়িকা হিমানীকে দৃশ্য বোঝাচ্ছেন পরিচালক : টিলার ওপর ওই যে ছাতিম গাছ দেখছো, ডান হাতে সেই গাছের কাণ্ড ধরা অবস্থায় তুমি গান গাইবে আর চারদিকে চক্কর দেবে। এমন সময় ভিলেন এসে তোমায় জাপটে ধরে ধর্ষণের চেষ্টা করবে। তুমি চিৎকার করবে ‘বাঁচাও বাঁচাও’। চিৎকার শুনে নায়ক অরবিন্দ গাছের ওপর থেকে লাফ মেরে নেমে এসে ভিলেনের হাত থেকে তোমায় উদ্ধার করবে।

আর ইউ ক্লিয়ার? পরিচালকের প্রশ্ন। নায়িকা হিমানী বলে, ইয়েস স্যার। পরিচালক বলেন, ফাইন! নাউ গো টু দ্যাট ছাতিয়ান ট্রি অ্যান্ড গেট রেডি টু সিং অ্যান্ড সার্কেলিং। নায়িকা চলে যায় টিলার ওপরকার গাছের কাছে। কলাকুশলীরা সবাই যার যার দায়িত্ব পালনে প্রস্তুত। ক্যামেরার পাশে বসা পরিচালক ‘অ্যাকশন’ বলতে যাচ্ছিলেন কিন্তু থেমে গেলেন। কেননা নায়িকা হিমানী টিলার ওপর থেকে দৌড়ে ছুটে আসে পরিচালকের কাছে।

অ্যানি প্রবলেম? জানতে চান পরিচালক। হিমানী বলে, ‘স্যার, চিৎকার শুনে অরবিন্দ এসে ভিলেনের কবল থেকে আমায় উদ্ধার করবে, এই-ই তো!’ পরিচালক বলেন, ‘একজ্যাকটলি।’ হিমানী বলে, ‘এটা তো বুঝলাম। কিন্তু অরবিন্দের কবল থেকে আমায় কে উদ্ধার করবে বুঝতে পারছি না স্যার।’

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
সর্বশেষ খবর
বার্সেলোনার নতুন ১০ নম্বর ইয়ামাল
বার্সেলোনার নতুন ১০ নম্বর ইয়ামাল

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আলাস্কায় ৭.৩ মাত্রার ভূমিকম্প, উপকূলজুড়ে সুনামি সতর্কতা
আলাস্কায় ৭.৩ মাত্রার ভূমিকম্প, উপকূলজুড়ে সুনামি সতর্কতা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আতলেতিকোতে যোগ দিচ্ছেন বিশ্বকাপজয়ী আলমাদা
আতলেতিকোতে যোগ দিচ্ছেন বিশ্বকাপজয়ী আলমাদা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ধোঁকাবাজি: চিংড়ি, ল্যাপটপ, টিকিটসহ উধাও ২৫ মিলিয়ন দিরহাম
দুবাইয়ে ধোঁকাবাজি: চিংড়ি, ল্যাপটপ, টিকিটসহ উধাও ২৫ মিলিয়ন দিরহাম

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ম্যাচ পর গোলহীন মেসি, মায়ামির বড় হার
পাঁচ ম্যাচ পর গোলহীন মেসি, মায়ামির বড় হার

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে আসছে বিশ্বে প্রথম এআই-চালিত রেস্তোরাঁ
দুবাইয়ে আসছে বিশ্বে প্রথম এআই-চালিত রেস্তোরাঁ

৩৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাছেরা নীরব নয়, আর্তনাদ করে: গবেষণা
গাছেরা নীরব নয়, আর্তনাদ করে: গবেষণা

৪২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ধানমন্ডিতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই
ধানমন্ডিতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়
নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ শুরু কিউইদের
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ শুরু কিউইদের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাঁচা থেকে মুক্ত আকাশে ৮০টি টিয়া, দুই শিকারী গেল কারাগারে
খাঁচা থেকে মুক্ত আকাশে ৮০টি টিয়া, দুই শিকারী গেল কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত
ব্রিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ১৭ হাজার শিশু নিহত, প্রতিদিন মারা যাচ্ছে ২৮ জন
গাজায় ১৭ হাজার শিশু নিহত, প্রতিদিন মারা যাচ্ছে ২৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিসের মাইগ্রেশন মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
গ্রিসের মাইগ্রেশন মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঝাড়খণ্ডে মাওবাদীদের সাথে সংঘর্ষে সেনাসহ নিহত ৩
ঝাড়খণ্ডে মাওবাদীদের সাথে সংঘর্ষে সেনাসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা
বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনজনের ডিএনএতে জন্ম নেয়া শিশুরা বংশগত রোগমুক্ত!
তিনজনের ডিএনএতে জন্ম নেয়া শিশুরা বংশগত রোগমুক্ত!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে যেসব জেলায় হতে পারে ঝড়বৃষ্টি
দুপুরের মধ্যে যেসব জেলায় হতে পারে ঝড়বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গোপালগঞ্জ জেলায় আজ এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
গোপালগঞ্জ জেলায় আজ এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা
আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ২২টি ইউনিয়নে বিএনপির বিক্ষোভ
মুরাদনগরের ২২টি ইউনিয়নে বিএনপির বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর ডিজিটাল ইউনিভার্সিটিতে জুলাই শহিদ দিবস পালিত
গাজীপুর ডিজিটাল ইউনিভার্সিটিতে জুলাই শহিদ দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলছেন আন্দ্রে রাসেল
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলছেন আন্দ্রে রাসেল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ
এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি
চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল
আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর
এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪
হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা
তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’
‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম
প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ
গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?
জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?

শোবিজ

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড
সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক রাতেই সব শেষ শবনমের
এক রাতেই সব শেষ শবনমের

শোবিজ

চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন
চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন

নগর জীবন

উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির
কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির

পেছনের পৃষ্ঠা