শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫

অল্প দেখা আমেরিকা

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
অল্প দেখা আমেরিকা

এমন বাঙালি খুব কম আছেন, যিনি আমেরিকায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখেন না। যারা যেতে পেরেছেন, স্থায়ী হয়েছেন, তারা ভাগ্যকে সাধুবাদ দেন না। শুধু বাঙালি বললে বোধ হয় ভুল হবে, পৃথিবীর অধিকাংশ দেশের সিংহভাগ মানুষের স্বপ্ন আমেরিকায় আসা। তারা ভাবেন আমেরিকা এক স্বপ্নের দেশ। আমেরিকা মানেই কোটি কোটি ডলার, ঝকঝকে তকতকে বাড়ি, সামনে বিস্তীর্ণ লন, পেছনে ব্যাকইয়াড, সুইমিং পুল, দামি গাড়ি আরও কত কী। তাই তো যখন ডিভি লটারি ছাড়া হয় পাগলের মতো সবাই অ্যাপ্লাই করেন। যারা লটারি পান, তাদের তো পোয়াবারো। যারা পান না, তারা কপাল চাপড়ান।

এসব আমি ছেলেবেলা থেকেই দেখে আসছি। আমি সেই বিরল মানুষের একজন যে কোনো দিন বিদেশে স্থায়ী হওয়ার স্বপ্ন দেখিনি। যার সব চিন্তাভাবনা স্বপ্ন একীভূত ছিল দেশকে নিয়ে। কিন্তু স্বপ্ন না দেখলেও কার্যসূত্রে, বেড়াতে সন্তানদের কাছে থাকার জন্য অনেকবার যেতে হয়েছে আমেরিকায়। বুঝতে চেষ্টা করেছি আমেরিকার জীবনটা আসলে কেমন। সেখানে কী সত্যিই বাতাসে ডলার উড়ে বেড়ায়, সুখের পায়রা বাকুম বাকুম করে অবিরত!

একটা দেশের জন্মের পেছনে ইতিহাস থাকে। থাকে সময়ের পথপরিক্রমা। আমেরিকারও আছে। আমেরিকার পুরো নাম ইউনাইটেড স্টেটস অব আমেরিকা। সংক্ষেপে ইউএসএ বা স্টেটস। যুক্তরাষ্ট্র অথবা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও বলা হয়। দেশটি আমেরিকা নামেও পরিচিত। দেশটির আয়তন প্রায় ৯৮ দশমিক ৩ লাখ বর্গকিলোমিটার (৩৭ দশমিক ৯ লাখ বর্গমাইল)। জনসংখ্যা প্রায় ৩২ কোটি ৮২ লাখ। আয়তনের হিসাবে এটি বিশ্বের তৃতীয় অথবা চতুর্থ বৃহত্তম রাষ্ট্র। স্থলভূমির আয়তন ও জনসংখ্যার হিসাবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম দেশ। ৫০টি অঙ্গরাজ্য নিয়ে দেশটি গঠিত। জনসংখ্যার ৮০ ভাগ সাদা আমেরিকান, বাকিদের মধ্যে আছে ব্ল্যাক আমেরিকান, নেটিভ আমেরিকান (স্পেনিশ), এশিয়ান আমেরিকান ও অন্যান্য।

১৫০৭ সালে জার্মান মানচিত্রকর মার্টিন ওয়াল্ডসিম্যুলার বিশ্বের একটি মানচিত্র প্রকাশ করেন। এই মানচিত্রে তিনি ইতালি আবিষ্কারক ও মানচিত্রকর আমেরিগো ভেসপুচির নামানুসারে পশ্চিম গোলার্ধের নামকরণ করেন ‘আমেরিকা’। আমেরিকার আদিবাসীরা রেড ইন্ডিয়ান। এর পরেই আসে আফ্রিকা থেকে কৃষ্ণ অধিবাসীরা। এই কালো মানুষরা একসময় শ্বেতাঙ্গদের ক্রীতদাস ছিল। প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকনের প্রচেষ্টায় বিলোপ করা হয় দাসপ্রথা। যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূমি এবং আলাস্কাতে এখনো যে আদিবাসীরা বাস করে, তারা এশিয়া থেকে অভিবাসী হয়ে প্রায় ৪০ হাজার বছর আগে আসা শুরু করেছিল। তবে ১২ হাজার বছর আগে তাদের আসার ব্যাপারটি প্রায় নিশ্চিত। তারা অগ্রসর কৃষি, স্থাপত্য এবং রাজ্যসদৃশ সমাজব্যবস্থা গড়ে তুলেছিল। ইউরোপীয় অভিযাত্রী ক্রিস্টোফার কলম্বাস ১৪৯২ সালের ১৯ নভেম্বর আমেরিকা অঞ্চলের পুয়ার্তোতে পা রাখে। এর ফলে আদিবাসী আমেরিকানদের সঙ্গে ইউরোপীয়দের যোগাযোগ স্থাপিত হয়।

১৮৭০-এর দশকে মার্কিন অর্থনীতি বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির শিরোপা পায়। স্পেন-মার্কিন যুদ্ধ ও প্রথম বিশ্বযুদ্ধ সামরিক শক্তি হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে প্রতিষ্ঠা দান আমেরিকার আদিবাসীকরে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এই দেশ প্রথম পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে এবং জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদ লাভ করে। শীতল যুদ্ধের শেষভাগে এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের একমাত্র মহাশক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হয়। বিশ্বের মোট সামরিক ব্যয়ের দুই-পঞ্চমাংশ খরচ করে দেশটি। বর্তমানে এটি বিশ্বের অন্যতম প্রধান অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক শক্তিধর রাষ্ট্র।

পৃথিবীর মানচিত্রে আমেরিকার অবস্থান বাংলাদেশের বিপরীতে। কাজেই বাংলাদেশে যখন রাত আমেরিকায় তখন দিন। বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা ভ্রমণ দীর্ঘ ২৪-২৬ ঘণ্টার ব্যাপার। বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা ৭০ গুণ বড়। আমেরিকার এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে বিমানে যেতে সময় লাগে ৬ ঘণ্টার বেশি। কাজেই এক প্রান্তে যখন বিকাল, অন্য প্রান্তে তখন রাত।

আমেরিকার বর্তমান অবস্থায় আসা যাক। যুক্তরাষ্ট্রের সমাজ বিশ্বের সর্বাপেক্ষা বৈচিত্র্যমণ্ডিত এবং বহুজাতিক। পৃথিবীর বহু দেশ থেকে বিভিন্ন জাতির মানুষের অভিবাসনের ফলে এটি আজ বহু সংস্কৃতিবাদী দেশ। পৃথিবীর ১০০টির বেশি দেশের মানুষ আমেরিকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করে। এত ভাষাভাষীর দেশ বিশ্বের আর কোথাও একসঙ্গে বসবাস করে না। তাই আমেরিকাকে বলা হয় ‘ল্যান্ড অব ইমিগ্র্যান্ট’।

আমেরিকার মানুষ কাজে বিশ্বাসী। তারা কাজ ছাড়া কিছু বোঝে না। আমাদের মতো পূর্বপুরুষরা উত্তর-পুরুষের জন্য বিষয়সম্পত্তি রেখে যায় না। সেখানে নিজের ভাগ্য নিজেকে গড়ে নিতে হয়। বড় দেশ, শক্তিধর দেশ, ক্ষমতাধর দেশ হিসেবে সেখানে সুযোগের অভাব নেই। গোটা পৃথিবীর ২৫ শতাংশ কর্মসংস্থান হয় আমেরিকায়। সেই সুযোগগুলো সঠিকভাবে যারা কাজে লাগাতে পারে, তারাই আমেরিকায় টিকতে পারে। নইলে ছিটকে পড়তে হয়। দেশটির মূলমন্ত্রই হলো নো ওয়ার্ক, নো পে, নো ফুড। তুমি কাজ করবে না, ডলার পাবে না, খেতে পাবে না। অলসতার এখানে কোনো স্থান নেই। তুমি কাজ করবে না, বাবা-মা খাওয়াবে কিংবা সন্তানরা সে সুযোগ এখানে নেই। তাই সেখানে যারা যায় তারা দিনরাত ঊর্ধ্বশ্বাসে ছোটে। কয়েক শ মাইল দূরে গিয়ে চাকরি করে। আমাদের মতো অলস বিনোদনের সুযোগ এদের নেই। আঠারো বছর বয়স হলেই এখানে সন্তানরা বাবা-মা থেকে আলাদা হয়ে যায়। তারা নিজেদের মতো করে থাকে। বাবা- মার সঙ্গে দেখা হয় উইকএন্ডে বা কোনো অনুষ্ঠানে। এটা বাবা- মা এবং সন্তানরা স্বাভাবিক মনে করে। এটাই সেখানকার কালচার।

আমেরিকার মোট জনসংখার অর্ধেকের বেশি নারী। সে দেশে নারী-পুরুষের আচার-আচরণে তেমন পার্থক্য নেই। নারীরা প্রকাশ্যে সিগারেট ও মদ পান করে। পুরুষের মতোই কঠিন কঠিন কাজ করে। সে দেশের অধিকাংশ বাসচালক, ট্রেনচালক নারী। পুরুষ-নারীর কাজের বিভাজনে তারা বিশ্বাস করে না। তারা নিজেদের মতোই চলতে চায়। অন্য কোনো দেশের নিয়মনীতি সহজে মানতে চায় না। তাদের ইলেকট্রিক সুইচগুলো ওপরের দিকে চেপে অন করতে হয়। গাড়ি বাম দিকে বসে ড্রাইভ করে। টয়লেটের মেঝেতে পানি সরার কোনো জায়গা নেই। বাড়িগুলো কাঠের। বলতে গেলে আমেরিকা গোটা পৃথিবীটাকে শাসন করছে। তারপরও আমেরিকার একশ্রেণির মানুষ অতৃপ্ত। তারা হতাশাগ্রস্ত। তারা মনে করে, সংসার অসার। তারা পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ না থেকে জীবনকে উপভোগ করার জন্য নিত্যনতুন প্রেম খোঁজে।

১৮ বছর হলেই আমেরিকার ছেলেমেয়েরা ডেটিং করতে পারে। তারা ইচ্ছামতো তাদের বয়ফ্রেন্ড গার্লফ্রেন্ড নির্বাচন করে তাদের সঙ্গে সময় কাটায়। গার্লফ্রেন্ড বয়ফ্রেন্ডদের সঙ্গে সম্পর্ক স্বামী-স্ত্রীর মতোই। বিয়ে না করে তারা বছরের পর বছর এমনকি সারা জীবনও কাটাতে পারে, সন্তানও জন্ম দিতে পারে। তাতে আইনত কোনো বাধা নেই। তারা বিয়ের বন্ধনে জড়াতে চায় না। বিয়ে এড়িয়ে তারা যৌনজীবন যাপন করতে চায়। ডিভোর্সকে তারা ভয় পায়। তা ছাড়া বিয়েটাকে তারা অর্থনৈতিক দায়বদ্ধতা মনে করে। তারপরও যেসব বিয়ে হয়, তার অধিকাংশই ভেঙে যায়। আমেরিকার সমাজে বাছবিচার নীতিবোধ খুব কম। তাই মেয়ের বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে মা শয্যাসঙ্গিনী হওয়া, বাবা ছেলের গার্লফ্রেন্ডকে পটিয়ে বাবার বিছানায় নিয়ে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটে।

রাস্তাঘাটে বা উন্মুক্ত স্থানে তরুণ-তরুণী আলিঙ্গনাবদ্ধ হয়ে নিবিড় চুম্বন করছে এ দৃশ্য আমেরিকায় অতিসাধারণ। পথচারীরা চেয়েও দেখে না। ডেটিং ও যৌনতা তাদের কাছে ডালভাতের মতো। তবে জোর করে সেক্স করা যায় না। সেক্সের জন্য উভয়ের সম্মতির প্রয়োজন রয়েছে। কারও ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর করলে রয়েছে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা। সে দেশের মেয়েরা মেয়েদের বা ছেলেরা ছেলেদের অহরহ বিয়ে করে। তারা নিজেদের স্বামী-স্ত্রী বলে পরিচয় দেয়। আমেরিকান সোসাইটিতে হোমো সেক্সুয়াল অর্থাৎ ‘লেসবিয়ান’ ও ‘গে’ দিন দিন বাড়ছে। আবার একধরনের নারী বড়লোক হওয়ার জন্য অনেক বেশি বয়স্ক পুরুষকে বিয়ে করছে। যাকে ওরা বলে ‘সুগার ড্যাডি’।

ওদের সমাজে ক্যাসিনো, নাইট ক্লাব, স্ট্রিপটিজ ক্লাব, সেক্স ক্লাব অবারিত। এসবের প্রভাবে ছেলেমেয়েরা দিন দিন মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে। হতাশা বাড়ছে, মাদক অপরাধ, খুনখারাবি বাড়ছে। অন্যায়-অবিচার, ষড়যন্ত্র, কিডন্যাপ, সন্ত্রাস, ঘুষ-দুর্নীতি, এমনকি দিনদুপুরে মুখোশ পরে ডাকাতি পর্যন্ত হচ্ছে। টেলিভিশন খুললেই দেখা যায় গার্লফ্রেন্ডকে কেন্দ্র করে খুনখারাবি হচ্ছে। শিক্ষককে গুলি করছে ছাত্র। আমেরিকার কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে গুলি নিত্যকার ঘটনা।

আমেরিকার কিছু অধিবাসীর মধ্যে ধর্মের বালাই নেই। সন্তানরা আলাদা থাকে। ফলে বৃদ্ধ বয়সে তারা একেবারেই নিঃসঙ্গ হয়ে পড়ে। তাই আমেরিকান মানুষের সঙ্গে মানুষের চেয়ে কুকুরই বেশি দেখা যায়। তবে আমেরিকান সমাজের সবকিছুই খারাপ, এটা ঠিক না। তাদের কর্মস্পৃহা মুগ্ধ হয়ে দেখার মতো। যন্ত্রের মতো কাজ করে তারা। তাদের সমাজে গৃহকর্মী বলে কিছু নেই। ঘরেবাইরে সব কাজ তারা নিজেরাই করে। সে কাজে স্বামী-স্ত্রী সমানভাবে হাত লাগায়। কেউ কারও ওপর ভার চাপায় না। এটা শিক্ষণীয়।

তাদের ব্যবহার ও পরোপকারী মনোভাব প্রশংসনীয়। তারা সব সময় হাসিমুখে কথা বলে। রাস্তাঘাটে দেখা হলে চেনা-অচেনানির্বিশেষে সহাস্যে হাই-হ্যালো বলে। কারও সাহায্য লাগলে হাত বাড়িয়ে দেয়। কেউ হয়তো রাস্তা পার হতে পারছে না, তাকে রাস্তাটা পার করে দেয়। দরজা খুলতে না পারলে দরজা খুলে দেয়। আমাদের মতো না দেখার ভান করে চলে যায় না।

আমেরিকার কিছু লোক ধর্মে বিশ্বাসী না হলেও তাদের মধ্যেও প্রবল ধর্মবিশ্বাসী লোক আছে। তারা নিয়মিত তাদের ধর্মের নিয়মাচার পালন করে। আমেরিকানরা বেড়াতে ভালোবাসে। তারা বিলাসব্যসনে টাকা ব্যয় না করে ছুটি পেলেই বেড়াতে বেরিয়ে যায়। আমেরিকার জনগণ খুবই পরিবেশসচেতন। তারা কখনই রাস্তাঘাটে নোংরা ফেলে না। কফ, থুতু, সর্দি ফেলার তো প্রশ্নই আসে না। বাড়ির চারপাশ ও পরিবেশের পরিচ্ছন্নতার বিষয়ে তারা সজাগ। তারা পশুপাখির প্রতি যত্নশীল। পশুপাখি মেরে খায় না তারা। আমেরিকার রাস্তাঘাটে মাঠে পশুপাখি স্বাচ্ছন্দ্যে ঘুরে বেড়ায়। মানুষকে তারা ভয় পায় না। বরং মানুষ তাদের দেখলে গাড়ি আস্তে চালায়। আগে তাদের চলাচলের পথ করে দেয়, তারপর নিজেরা যায়।

আমেরিকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো। পুলিশ-প্রশাসন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আইনের যথাযথ প্রয়োগও হয়। সবার জন্য একই আইন, কোনো ভেদাভেদ নেই। আইনের কঠোর শাসনে দেশের প্রেসিডেন্টও রেয়াত পান না। তাই প্রসিডেন্ট বিল ক্লিনটনকেও কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়েছিল। আমেরিকার জীবনযাত্রার মান উঁচু, সুযোগসুবিধা বেশি। কিন্তু সংগ্রাম আর প্রতিযোগিতাও বেশি। সমৃদ্ধি ও প্রাচুর্যে আমেরিকার অবস্থান বিশ্বের শীর্ষে। তবে আজকের এই আমেরিকা শুধু আমেরিকানদের কষ্টের নির্মাণ নয়। এর পেছনে আছে ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে সব অভিবাসীরই বিন্দু বিন্দু শ্রম, ঘাম ত্যাগ-তিতিক্ষা- এ কথা ভুললে চলবে না। রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প এখন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট। তিনি যোগ্য ব্যক্তি। রাজনীতি, গতিশীল নেতৃত্ব ও লেখালেখির জন্য সারা বিশ্বে সুপরিচিত। তার সুযোগ্য নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসীদের উচ্চশিক্ষা কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি পাবে, শৃঙ্খলা সুপ্রতিষ্ঠিত হবে, গোটা বিশ্বে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আসবে, বিশ্বজুড়ে শান্তি বিরাজ করবে এই প্রত্যাশা করি।

শেষ কথা এটাই, যারা ভাবেন আমেরিকার বাতাসে ডলার ওড়ে তারা বোকার স্বর্গে বাস করেন। যারা ভাবেন আমেরিকা মানেই অন্তহীন সুখের ফোয়ারা তারাও বোকা। আমেরিকাকে সুখের ফোয়ারা আপনি তখনই বানাতে পারবেন, যদি আপনি উদয়াস্ত খাটতে পারেন। তার আগে নয়।

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৪২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন