শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫

অল্প দেখা আমেরিকা

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
অল্প দেখা আমেরিকা

এমন বাঙালি খুব কম আছেন, যিনি আমেরিকায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখেন না। যারা যেতে পেরেছেন, স্থায়ী হয়েছেন, তারা ভাগ্যকে সাধুবাদ দেন না। শুধু বাঙালি বললে বোধ হয় ভুল হবে, পৃথিবীর অধিকাংশ দেশের সিংহভাগ মানুষের স্বপ্ন আমেরিকায় আসা। তারা ভাবেন আমেরিকা এক স্বপ্নের দেশ। আমেরিকা মানেই কোটি কোটি ডলার, ঝকঝকে তকতকে বাড়ি, সামনে বিস্তীর্ণ লন, পেছনে ব্যাকইয়াড, সুইমিং পুল, দামি গাড়ি আরও কত কী। তাই তো যখন ডিভি লটারি ছাড়া হয় পাগলের মতো সবাই অ্যাপ্লাই করেন। যারা লটারি পান, তাদের তো পোয়াবারো। যারা পান না, তারা কপাল চাপড়ান।

এসব আমি ছেলেবেলা থেকেই দেখে আসছি। আমি সেই বিরল মানুষের একজন যে কোনো দিন বিদেশে স্থায়ী হওয়ার স্বপ্ন দেখিনি। যার সব চিন্তাভাবনা স্বপ্ন একীভূত ছিল দেশকে নিয়ে। কিন্তু স্বপ্ন না দেখলেও কার্যসূত্রে, বেড়াতে সন্তানদের কাছে থাকার জন্য অনেকবার যেতে হয়েছে আমেরিকায়। বুঝতে চেষ্টা করেছি আমেরিকার জীবনটা আসলে কেমন। সেখানে কী সত্যিই বাতাসে ডলার উড়ে বেড়ায়, সুখের পায়রা বাকুম বাকুম করে অবিরত!

একটা দেশের জন্মের পেছনে ইতিহাস থাকে। থাকে সময়ের পথপরিক্রমা। আমেরিকারও আছে। আমেরিকার পুরো নাম ইউনাইটেড স্টেটস অব আমেরিকা। সংক্ষেপে ইউএসএ বা স্টেটস। যুক্তরাষ্ট্র অথবা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও বলা হয়। দেশটি আমেরিকা নামেও পরিচিত। দেশটির আয়তন প্রায় ৯৮ দশমিক ৩ লাখ বর্গকিলোমিটার (৩৭ দশমিক ৯ লাখ বর্গমাইল)। জনসংখ্যা প্রায় ৩২ কোটি ৮২ লাখ। আয়তনের হিসাবে এটি বিশ্বের তৃতীয় অথবা চতুর্থ বৃহত্তম রাষ্ট্র। স্থলভূমির আয়তন ও জনসংখ্যার হিসাবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম দেশ। ৫০টি অঙ্গরাজ্য নিয়ে দেশটি গঠিত। জনসংখ্যার ৮০ ভাগ সাদা আমেরিকান, বাকিদের মধ্যে আছে ব্ল্যাক আমেরিকান, নেটিভ আমেরিকান (স্পেনিশ), এশিয়ান আমেরিকান ও অন্যান্য।

১৫০৭ সালে জার্মান মানচিত্রকর মার্টিন ওয়াল্ডসিম্যুলার বিশ্বের একটি মানচিত্র প্রকাশ করেন। এই মানচিত্রে তিনি ইতালি আবিষ্কারক ও মানচিত্রকর আমেরিগো ভেসপুচির নামানুসারে পশ্চিম গোলার্ধের নামকরণ করেন ‘আমেরিকা’। আমেরিকার আদিবাসীরা রেড ইন্ডিয়ান। এর পরেই আসে আফ্রিকা থেকে কৃষ্ণ অধিবাসীরা। এই কালো মানুষরা একসময় শ্বেতাঙ্গদের ক্রীতদাস ছিল। প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকনের প্রচেষ্টায় বিলোপ করা হয় দাসপ্রথা। যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূমি এবং আলাস্কাতে এখনো যে আদিবাসীরা বাস করে, তারা এশিয়া থেকে অভিবাসী হয়ে প্রায় ৪০ হাজার বছর আগে আসা শুরু করেছিল। তবে ১২ হাজার বছর আগে তাদের আসার ব্যাপারটি প্রায় নিশ্চিত। তারা অগ্রসর কৃষি, স্থাপত্য এবং রাজ্যসদৃশ সমাজব্যবস্থা গড়ে তুলেছিল। ইউরোপীয় অভিযাত্রী ক্রিস্টোফার কলম্বাস ১৪৯২ সালের ১৯ নভেম্বর আমেরিকা অঞ্চলের পুয়ার্তোতে পা রাখে। এর ফলে আদিবাসী আমেরিকানদের সঙ্গে ইউরোপীয়দের যোগাযোগ স্থাপিত হয়।

১৮৭০-এর দশকে মার্কিন অর্থনীতি বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির শিরোপা পায়। স্পেন-মার্কিন যুদ্ধ ও প্রথম বিশ্বযুদ্ধ সামরিক শক্তি হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে প্রতিষ্ঠা দান আমেরিকার আদিবাসীকরে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এই দেশ প্রথম পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে এবং জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদ লাভ করে। শীতল যুদ্ধের শেষভাগে এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের একমাত্র মহাশক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হয়। বিশ্বের মোট সামরিক ব্যয়ের দুই-পঞ্চমাংশ খরচ করে দেশটি। বর্তমানে এটি বিশ্বের অন্যতম প্রধান অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক শক্তিধর রাষ্ট্র।

পৃথিবীর মানচিত্রে আমেরিকার অবস্থান বাংলাদেশের বিপরীতে। কাজেই বাংলাদেশে যখন রাত আমেরিকায় তখন দিন। বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা ভ্রমণ দীর্ঘ ২৪-২৬ ঘণ্টার ব্যাপার। বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা ৭০ গুণ বড়। আমেরিকার এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে বিমানে যেতে সময় লাগে ৬ ঘণ্টার বেশি। কাজেই এক প্রান্তে যখন বিকাল, অন্য প্রান্তে তখন রাত।

আমেরিকার বর্তমান অবস্থায় আসা যাক। যুক্তরাষ্ট্রের সমাজ বিশ্বের সর্বাপেক্ষা বৈচিত্র্যমণ্ডিত এবং বহুজাতিক। পৃথিবীর বহু দেশ থেকে বিভিন্ন জাতির মানুষের অভিবাসনের ফলে এটি আজ বহু সংস্কৃতিবাদী দেশ। পৃথিবীর ১০০টির বেশি দেশের মানুষ আমেরিকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করে। এত ভাষাভাষীর দেশ বিশ্বের আর কোথাও একসঙ্গে বসবাস করে না। তাই আমেরিকাকে বলা হয় ‘ল্যান্ড অব ইমিগ্র্যান্ট’।

আমেরিকার মানুষ কাজে বিশ্বাসী। তারা কাজ ছাড়া কিছু বোঝে না। আমাদের মতো পূর্বপুরুষরা উত্তর-পুরুষের জন্য বিষয়সম্পত্তি রেখে যায় না। সেখানে নিজের ভাগ্য নিজেকে গড়ে নিতে হয়। বড় দেশ, শক্তিধর দেশ, ক্ষমতাধর দেশ হিসেবে সেখানে সুযোগের অভাব নেই। গোটা পৃথিবীর ২৫ শতাংশ কর্মসংস্থান হয় আমেরিকায়। সেই সুযোগগুলো সঠিকভাবে যারা কাজে লাগাতে পারে, তারাই আমেরিকায় টিকতে পারে। নইলে ছিটকে পড়তে হয়। দেশটির মূলমন্ত্রই হলো নো ওয়ার্ক, নো পে, নো ফুড। তুমি কাজ করবে না, ডলার পাবে না, খেতে পাবে না। অলসতার এখানে কোনো স্থান নেই। তুমি কাজ করবে না, বাবা-মা খাওয়াবে কিংবা সন্তানরা সে সুযোগ এখানে নেই। তাই সেখানে যারা যায় তারা দিনরাত ঊর্ধ্বশ্বাসে ছোটে। কয়েক শ মাইল দূরে গিয়ে চাকরি করে। আমাদের মতো অলস বিনোদনের সুযোগ এদের নেই। আঠারো বছর বয়স হলেই এখানে সন্তানরা বাবা-মা থেকে আলাদা হয়ে যায়। তারা নিজেদের মতো করে থাকে। বাবা- মার সঙ্গে দেখা হয় উইকএন্ডে বা কোনো অনুষ্ঠানে। এটা বাবা- মা এবং সন্তানরা স্বাভাবিক মনে করে। এটাই সেখানকার কালচার।

আমেরিকার মোট জনসংখার অর্ধেকের বেশি নারী। সে দেশে নারী-পুরুষের আচার-আচরণে তেমন পার্থক্য নেই। নারীরা প্রকাশ্যে সিগারেট ও মদ পান করে। পুরুষের মতোই কঠিন কঠিন কাজ করে। সে দেশের অধিকাংশ বাসচালক, ট্রেনচালক নারী। পুরুষ-নারীর কাজের বিভাজনে তারা বিশ্বাস করে না। তারা নিজেদের মতোই চলতে চায়। অন্য কোনো দেশের নিয়মনীতি সহজে মানতে চায় না। তাদের ইলেকট্রিক সুইচগুলো ওপরের দিকে চেপে অন করতে হয়। গাড়ি বাম দিকে বসে ড্রাইভ করে। টয়লেটের মেঝেতে পানি সরার কোনো জায়গা নেই। বাড়িগুলো কাঠের। বলতে গেলে আমেরিকা গোটা পৃথিবীটাকে শাসন করছে। তারপরও আমেরিকার একশ্রেণির মানুষ অতৃপ্ত। তারা হতাশাগ্রস্ত। তারা মনে করে, সংসার অসার। তারা পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ না থেকে জীবনকে উপভোগ করার জন্য নিত্যনতুন প্রেম খোঁজে।

১৮ বছর হলেই আমেরিকার ছেলেমেয়েরা ডেটিং করতে পারে। তারা ইচ্ছামতো তাদের বয়ফ্রেন্ড গার্লফ্রেন্ড নির্বাচন করে তাদের সঙ্গে সময় কাটায়। গার্লফ্রেন্ড বয়ফ্রেন্ডদের সঙ্গে সম্পর্ক স্বামী-স্ত্রীর মতোই। বিয়ে না করে তারা বছরের পর বছর এমনকি সারা জীবনও কাটাতে পারে, সন্তানও জন্ম দিতে পারে। তাতে আইনত কোনো বাধা নেই। তারা বিয়ের বন্ধনে জড়াতে চায় না। বিয়ে এড়িয়ে তারা যৌনজীবন যাপন করতে চায়। ডিভোর্সকে তারা ভয় পায়। তা ছাড়া বিয়েটাকে তারা অর্থনৈতিক দায়বদ্ধতা মনে করে। তারপরও যেসব বিয়ে হয়, তার অধিকাংশই ভেঙে যায়। আমেরিকার সমাজে বাছবিচার নীতিবোধ খুব কম। তাই মেয়ের বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে মা শয্যাসঙ্গিনী হওয়া, বাবা ছেলের গার্লফ্রেন্ডকে পটিয়ে বাবার বিছানায় নিয়ে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটে।

রাস্তাঘাটে বা উন্মুক্ত স্থানে তরুণ-তরুণী আলিঙ্গনাবদ্ধ হয়ে নিবিড় চুম্বন করছে এ দৃশ্য আমেরিকায় অতিসাধারণ। পথচারীরা চেয়েও দেখে না। ডেটিং ও যৌনতা তাদের কাছে ডালভাতের মতো। তবে জোর করে সেক্স করা যায় না। সেক্সের জন্য উভয়ের সম্মতির প্রয়োজন রয়েছে। কারও ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর করলে রয়েছে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা। সে দেশের মেয়েরা মেয়েদের বা ছেলেরা ছেলেদের অহরহ বিয়ে করে। তারা নিজেদের স্বামী-স্ত্রী বলে পরিচয় দেয়। আমেরিকান সোসাইটিতে হোমো সেক্সুয়াল অর্থাৎ ‘লেসবিয়ান’ ও ‘গে’ দিন দিন বাড়ছে। আবার একধরনের নারী বড়লোক হওয়ার জন্য অনেক বেশি বয়স্ক পুরুষকে বিয়ে করছে। যাকে ওরা বলে ‘সুগার ড্যাডি’।

ওদের সমাজে ক্যাসিনো, নাইট ক্লাব, স্ট্রিপটিজ ক্লাব, সেক্স ক্লাব অবারিত। এসবের প্রভাবে ছেলেমেয়েরা দিন দিন মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে। হতাশা বাড়ছে, মাদক অপরাধ, খুনখারাবি বাড়ছে। অন্যায়-অবিচার, ষড়যন্ত্র, কিডন্যাপ, সন্ত্রাস, ঘুষ-দুর্নীতি, এমনকি দিনদুপুরে মুখোশ পরে ডাকাতি পর্যন্ত হচ্ছে। টেলিভিশন খুললেই দেখা যায় গার্লফ্রেন্ডকে কেন্দ্র করে খুনখারাবি হচ্ছে। শিক্ষককে গুলি করছে ছাত্র। আমেরিকার কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে গুলি নিত্যকার ঘটনা।

আমেরিকার কিছু অধিবাসীর মধ্যে ধর্মের বালাই নেই। সন্তানরা আলাদা থাকে। ফলে বৃদ্ধ বয়সে তারা একেবারেই নিঃসঙ্গ হয়ে পড়ে। তাই আমেরিকান মানুষের সঙ্গে মানুষের চেয়ে কুকুরই বেশি দেখা যায়। তবে আমেরিকান সমাজের সবকিছুই খারাপ, এটা ঠিক না। তাদের কর্মস্পৃহা মুগ্ধ হয়ে দেখার মতো। যন্ত্রের মতো কাজ করে তারা। তাদের সমাজে গৃহকর্মী বলে কিছু নেই। ঘরেবাইরে সব কাজ তারা নিজেরাই করে। সে কাজে স্বামী-স্ত্রী সমানভাবে হাত লাগায়। কেউ কারও ওপর ভার চাপায় না। এটা শিক্ষণীয়।

তাদের ব্যবহার ও পরোপকারী মনোভাব প্রশংসনীয়। তারা সব সময় হাসিমুখে কথা বলে। রাস্তাঘাটে দেখা হলে চেনা-অচেনানির্বিশেষে সহাস্যে হাই-হ্যালো বলে। কারও সাহায্য লাগলে হাত বাড়িয়ে দেয়। কেউ হয়তো রাস্তা পার হতে পারছে না, তাকে রাস্তাটা পার করে দেয়। দরজা খুলতে না পারলে দরজা খুলে দেয়। আমাদের মতো না দেখার ভান করে চলে যায় না।

আমেরিকার কিছু লোক ধর্মে বিশ্বাসী না হলেও তাদের মধ্যেও প্রবল ধর্মবিশ্বাসী লোক আছে। তারা নিয়মিত তাদের ধর্মের নিয়মাচার পালন করে। আমেরিকানরা বেড়াতে ভালোবাসে। তারা বিলাসব্যসনে টাকা ব্যয় না করে ছুটি পেলেই বেড়াতে বেরিয়ে যায়। আমেরিকার জনগণ খুবই পরিবেশসচেতন। তারা কখনই রাস্তাঘাটে নোংরা ফেলে না। কফ, থুতু, সর্দি ফেলার তো প্রশ্নই আসে না। বাড়ির চারপাশ ও পরিবেশের পরিচ্ছন্নতার বিষয়ে তারা সজাগ। তারা পশুপাখির প্রতি যত্নশীল। পশুপাখি মেরে খায় না তারা। আমেরিকার রাস্তাঘাটে মাঠে পশুপাখি স্বাচ্ছন্দ্যে ঘুরে বেড়ায়। মানুষকে তারা ভয় পায় না। বরং মানুষ তাদের দেখলে গাড়ি আস্তে চালায়। আগে তাদের চলাচলের পথ করে দেয়, তারপর নিজেরা যায়।

আমেরিকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো। পুলিশ-প্রশাসন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আইনের যথাযথ প্রয়োগও হয়। সবার জন্য একই আইন, কোনো ভেদাভেদ নেই। আইনের কঠোর শাসনে দেশের প্রেসিডেন্টও রেয়াত পান না। তাই প্রসিডেন্ট বিল ক্লিনটনকেও কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়েছিল। আমেরিকার জীবনযাত্রার মান উঁচু, সুযোগসুবিধা বেশি। কিন্তু সংগ্রাম আর প্রতিযোগিতাও বেশি। সমৃদ্ধি ও প্রাচুর্যে আমেরিকার অবস্থান বিশ্বের শীর্ষে। তবে আজকের এই আমেরিকা শুধু আমেরিকানদের কষ্টের নির্মাণ নয়। এর পেছনে আছে ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে সব অভিবাসীরই বিন্দু বিন্দু শ্রম, ঘাম ত্যাগ-তিতিক্ষা- এ কথা ভুললে চলবে না। রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প এখন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট। তিনি যোগ্য ব্যক্তি। রাজনীতি, গতিশীল নেতৃত্ব ও লেখালেখির জন্য সারা বিশ্বে সুপরিচিত। তার সুযোগ্য নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসীদের উচ্চশিক্ষা কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি পাবে, শৃঙ্খলা সুপ্রতিষ্ঠিত হবে, গোটা বিশ্বে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আসবে, বিশ্বজুড়ে শান্তি বিরাজ করবে এই প্রত্যাশা করি।

শেষ কথা এটাই, যারা ভাবেন আমেরিকার বাতাসে ডলার ওড়ে তারা বোকার স্বর্গে বাস করেন। যারা ভাবেন আমেরিকা মানেই অন্তহীন সুখের ফোয়ারা তারাও বোকা। আমেরিকাকে সুখের ফোয়ারা আপনি তখনই বানাতে পারবেন, যদি আপনি উদয়াস্ত খাটতে পারেন। তার আগে নয়।

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
সর্বশেষ খবর
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানানোর আহ্বান সালাহউদ্দিনের
লন্ডনে বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানানোর আহ্বান সালাহউদ্দিনের

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য আরও ৪ রুটে বিমানের বিশেষ ভাড়া
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য আরও ৪ রুটে বিমানের বিশেষ ভাড়া

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণ চায় জনগণ : আমীর খসরু
দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণ চায় জনগণ : আমীর খসরু

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভাঙ্গা মহিলা কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান
ভাঙ্গা মহিলা কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক প্রতিমন্ত্রী মোতাহারের কোটি টাকার গাড়িসহ আটক ২
সাবেক প্রতিমন্ত্রী মোতাহারের কোটি টাকার গাড়িসহ আটক ২

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের মানুষ ভোট দিতে উন্মুখ হয়ে আছে : মঈন খান
বাংলাদেশের মানুষ ভোট দিতে উন্মুখ হয়ে আছে : মঈন খান

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় অতিরিক্ত ভাড়া যাত্রীদের ফেরত
মোংলায় অতিরিক্ত ভাড়া যাত্রীদের ফেরত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নগরভবনে সভা করলেন ইশরাক
নগরভবনে সভা করলেন ইশরাক

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিবসহ ১৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাকিবসহ ১৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিস্ফোরক মামলায় বিএনপি নেতা এ্যানিসহ ৯ জন খালাস
বিস্ফোরক মামলায় বিএনপি নেতা এ্যানিসহ ৯ জন খালাস

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ মুজিবরের আমলে গণমাধ্যমের নিপীড়ন দুনিয়ার ইতিহাসে আর কোথাও হয়নি: কাদের গণি চৌধুরী
শেখ মুজিবরের আমলে গণমাধ্যমের নিপীড়ন দুনিয়ার ইতিহাসে আর কোথাও হয়নি: কাদের গণি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুশইন করা ৩ ভারতীয় নাগরিককে ফেরত পাঠালো বিজিবি
পুশইন করা ৩ ভারতীয় নাগরিককে ফেরত পাঠালো বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদহজমের সমস্যা আছে যেভাবে বুঝবেন
বদহজমের সমস্যা আছে যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঝিনাইদহে ছেলের কোদালের আঘাতে বাবা নিহত
ঝিনাইদহে ছেলের কোদালের আঘাতে বাবা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণ, অবিস্ফোরিত ৬ টি উদ্ধার
ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণ, অবিস্ফোরিত ৬ টি উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ছাদে এক বগি থেকে আরেক বগিতে দৌড়ানোর সময় পড়ে পা হারাল কিশোর
ট্রেনের ছাদে এক বগি থেকে আরেক বগিতে দৌড়ানোর সময় পড়ে পা হারাল কিশোর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
দুই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে অটোরিকশা চালক নিহত
জয়পুরহাটে অটোরিকশা চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়