শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫

ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ

ড. মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ

বাংলাদেশের ইতিহাসে শেখ মুজিবের মতো যশ, খ্যাতি, ফুলেল শুভেচ্ছা ইত্যাদি লাভের ঘটনা আজ পর্যন্ত অন্য কারও ভাগ্যে জোটেনি, সেই সঙ্গে তাঁর জীবনের দুঃখজনক পরিণতির কথাও সবারই জানা! এসব ঘটনায় প্রমাণিত হয়, মানবজীবন বড়ই বিচিত্র, কার ভাগ্যে কখন কী ঘটে বলা যায় না! অন্যথায় শেখ হাসিনার পরিণতিই বা এমনটি হবে কেন আর সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নূরুল হুদারই বা এমন অসম্মানজনক দশা হবে কেন?  এসব ঘটনাও প্রমাণ করে যশ, খ্যাতি, ক্ষমতা কোনোটাই চিরস্থায়ী নয়। আজ যার গলায় ফুলের মালা, কাল তার গলায় যে জুতার মালা পরানো হবে না, তারও কোনো নিশ্চয়তা নেই!

কারণ স্বাধীনতার পর থেকে আমাদের দেশে আজ পর্যন্ত যা ঘটে গেল, সে দিকটায় ফিরে তাকালেই এসব ক্ষেত্রে আমাদের কাছে অনেক কিছু পরিষ্কার হয়ে যাবে, অনেক শিক্ষণীয় বিষয় আমরা এখানে দেখতে পাব।

আর এসব জানতে-বুঝতে এখানে শুরুতেই যা উল্লেখ করতে চাই, তা হলো, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের পর থেকেই একদল লোক স্বাধীন বাংলাদেশকে তাদের নিজস্ব সম্পত্তি তথা ‘গনিমতের মাল’ হিসেবে গণ্য করা শুরু করেন!

সে সময়ে একশ্রেণির অস্ত্রধারী মানুষ ঘরে ঘরে রাজাকার খোঁজ করায় মানুষের মনে একধরনের ভীতিকর অবস্থার সৃষ্টি হয়! কারণ আসল রাজাকার যারা তারা গা-ঢাকা দেওয়ায়, রাজাকার খুঁজতে থাকা লোকেরা রাজাকারদের আত্মীয়-পরিজনের ওপর অত্যাচার শুরু করে। কেউ কেউ তুলে নিয়ে অর্থের বিনিময়ে ছেড়ে দেয়, আবার কাউকে গুম করে দেওয়া হয়! এ অবস্থায় স্বাধীনতার পরও দেশে হত্যা, রাহাজানি বন্ধ হয়নি! আবার কারও বাড়িতে সুন্দরী কোনো মেয়ে থাকলে এবং রাজাকার খোঁজা মানুষদের কারও সেই মেয়েটি চোখে ধরে গেলে ওই বাড়ির কোনো পুরুষ সদস্যকে রাজাকার আখ্যা দিয়ে জোর করে সেই মেয়েকে বিয়ে করা হতো! আর সে সময় কেউ এসব ঘটনার প্রতিকার করতে গেলে তার জন্য মৃত্যু ছিল অনিবার্য! সে সময় দেশে একটি সরকার থাকা সত্ত্বেও ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা দ্বারা কোনো প্রতিরোধ ছাড়াই নির্বিঘ্নে এসব কর্মকাণ্ড পরিচালিত হতো! তা ছাড়া সরকারি আমলাদের দুর্নীতিসহ সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের লুটতরাজ ইত্যাদি ঘটনাতেও জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল! শীতার্ত দরিদ্র মানুষের জন্য আনীত রিলিফের কম্বল চুরির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীর উদ্দেশে স্বয়ং শেখ সাহেবকেও বলতে হয়েছিল, ‘কই রে আমার কম্বলটি কোথায়?’

এ অবস্থায় দেশে ১৯৭৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০ মাস প্রলম্বিত একটি দুর্ভিক্ষ দেখা দিলে বেসরকারি এক হিসাব অনুযায়ী ১০ থেকে ১৫ লাখ মানুষ প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে সেই দুর্ভিক্ষে প্রাণ হারায়। যদিও সরকারি হিসাবে তা অনেক কমিয়ে দেখানো হয়! দেশ-বিদেশের বিশেষজ্ঞরা সেই দুর্ভিক্ষকে তৎকালীন সরকারের বিরাট ব্যর্থতা হিসেবে চিহ্নিত করায় অতঃপর সরকার নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে ১৯৭৫ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি দেশের সব রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করে একদলীয় শাসনব্যবস্থা ‘বাকশাল’ কায়েম করে দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ধ্বংস করে দেয়! ফলে দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষই সরকারের ওপর ভীষণভাবে ক্ষিপ্ত হয়ে পড়ে। আর সেই সুযোগে ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেষ রাতে একদল সৈনিক ৩২ নম্বর বাসভবন আক্রমণ করে সপরিবার শেখ

মুজিবকে নির্মমভাবে হত্যা করে! শুধু শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা বিদেশে অবস্থান করায় প্রাণে রক্ষা পান!

ওপরের ঘটনাসমূহ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, শেখ মুজিবের মতো একজন নেতা এবং রাজনীতিবিদও একসময় জনপ্রিয়তা হারিয়ে ভুল রাস্তা অতিক্রম করতে গিয়ে কীভাবে বেঘোরে প্রাণ হারিয়েছিলেন। যদিও তার খুনিদের কর্মকাণ্ড কোনোমতেই সমর্থনযোগ্য নয়, কিন্তু বাস্তবে তেমনটিই ঘটেছিল!

আবার ক্ষমতার লোভে পড়ে মুজিবকন্যা ২০১৮ সালের নির্বাচনে যা করেছেন তা নিন্দনীয়। নির্বাচনের আগের দিন রাতে ব্যালটে সিল মেরে আগ থেকেই ভোটবাক্স ভর্তি করে যে ঘটনার জন্ম দিলেন তা খুবই অশোভনীয় সে অবস্থায় বিরোধী দল আন্দোলন-সংগ্রাম অব্যাহত রাখায় পুলিশ এবং দলীয় ক্যাডার ব্যবহার করে বিরোধী দল দমনের পদক্ষেপ নিন তিনি। দেশবাসীর চাওয়া পাওয়াকে উপেক্ষা করে ’২৪-এর ৭ জানুয়ারি পুনরায় ভোটারবিহীন একটি ডামি নির্বাচনের মাধ্যমে তিনি পুনরায় নিজেকে যেভাবে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করলেন, সেসব ঘটনাও ক্ষমতালিপ্সার এক অনন্য নজির হিসেবেই ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছে।

অতঃপর সেই স্বৈরাচারী সরকারেরও অবসান হয়েছে। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলনে দেশের আমজনতা সম্পৃক্ত হয়ে পড়লে সে আন্দোলন দমনে শেখ হাসিনা এ দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বর্বরোচিত পন্থা অবলম্বন করেও টিকে থাকতে পারেননি। সে আন্দোলন গণ অভ্যুত্থানে পরিণত হলে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। উল্লেখ্য স্বাধীনতার পর মুজিব সরকার এবং জুলাই ২৪ পর্যন্ত শেখ হাসিনা সরকারের তুলনামূলক একটি চিত্র তুলে ধরাই ওপরে বর্ণিত কিছু ঘটনার অবতারণা করার উদ্দেশ্য। তবে হাসিনা সরকারের ফ্যাসিস্ট কর্মকাণ্ড ছাড়াও তাঁর সরকারের দুর্নীতিসহ অর্থ পাচার ইত্যাদি অনেক অপকর্ম এবং অপরাধের কথা তুলে ধরা এই স্বল্পপরিসরে সম্ভব হলো না।

এ অবস্থায় লেখাটির শেষ অংশে এসে বর্তমান সরকার সম্পর্কেও সংক্ষেপে এখানে কিছু বলা প্রয়োজন বলে অনুভব করছি। শুরুতেই বর্তমান সরকারের প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে বলতে চাই, শেখ হাসিনা সরকারের শাসনামলে যাঁরা গুম, খুন, লুটতরাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন-তাঁদের বিরুদ্ধে বিচারের ব্যবস্থা করে শাস্তি প্রদান করার ক্ষেত্রে যেমন দেশের মানুষের কোনো আপত্তি নেই, ঠিক একইভাবে আসল অপরাধীদের না পেয়ে স্বাধীনতার পর রাজাকার খোঁজার মতো যাকেতাকে ‘স্বৈরাচারের দোসর’ তকমা দিয়ে শত শত বা হাজার হাজার মানুষকে জেলে ঢোকানোও সমর্থনযোগ্য নয়। কারণ শেখ হাসিনা সরকারের আমলের মতো হাজার হাজার মিথ্যা এবং গায়েবি মামলা দিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ পাঠিয়ে একই দৃশ্য অভিনীত হচ্ছে। ব্যক্তিগত শত্রুতার কারণে অথবা হীনস্বার্থ হাসিলে ব্যর্থ হয়ে বা চাঁদাবাজির কারণেও অনেকে যারতার বিরুদ্ধে মামলা ঠুকে দিচ্ছে এবং সেসব মামলায় দেশের মানুষের অশেষ ভোগান্তি হচ্ছে! অথচ এসব মামলায় অনেক বাদী আসামির নাম-পরিচয়ও জানেন না! যদিও সেসব নিয়েও আইন উপদেষ্টাকে বলতে শোনা গেল, ‘দেশের মানুষের তো মামলা করার অধিকার আছে!’ আর এসব কারণে আমাদের মনে হওয়ার যথেষ্ট কারণ হয়েছে, প্রধান উপদেষ্টা এবং উপদেষ্টামণ্ডলী তাঁদের ইচ্ছামতো বা স্বাধীনভাবে দেশ পরিচালনা করতে পারছেন না; সময়ে সময়ে কোনো গোষ্ঠীকে অবলাইজ করতে হচ্ছে! আবার অতিসম্প্রতি সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নূরুল হুদার গালে জুতা মেরে, তাঁর গলায় জুতার মালা পরানোর যে ঘটনাটি ঘটানো হলো, তার দায়ভারই বা বর্তমান সরকার কীভাবে এড়াবে? সরকারের একজন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার যদি অতীত কর্মকাণ্ডের জন্য দোষী বলে প্রমাণিত হন, সে ক্ষেত্রেও তাঁর স্বাভাবিক বিচার পাওয়ার অধিকার আছে। এমনকি একজন খুনিরও সে অধিকার আছে! কিন্তু দেশে একটি সরকার থাকা অবস্থায় সাংবিধানিক পদে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তা হিসেবে নূরুল হুদার সে অধিকারটুকুও তো সরকার নিশ্চিত করতে পারল না! সুতরাং এ ক্ষেত্রে তো প্রশ্ন তোলাই যায়, কে কীভাবে সরকার চালাচ্ছে? আবার ভবিষ্যতে এসব অপকর্মের দায়ভার কার ওপর বর্তাবে, সে বিষয়েও তো একটি কথা থেকে যায়! কারণ মনে রাখা প্রয়োজন, কোনো বেআইনি কার্যকলাপই জবাবদিহির ঊর্ধ্বে নয়, অতীতের সব অপশাসন, অবিচারের ক্ষেত্রেই যেহেতু জবাবদিহি প্রদান করতে হয়েছে এবং হচ্ছে, সুতরাং বর্তমান সরকারের আমলে আইনের শাসনের বাইরে কোনো কিছু ঘটলে ভবিষ্যতে তারও কিন্তু বিচার হবে, অতএব সাধু সাবধান!

সবশেষে বলতে চাই, অতীত বা বর্তমান সরকারের কারও পক্ষে বা বিপক্ষে কিছু বলার জন্য ওপরের কথাগুলো বলিনি। শুধু কিছু সত্য ঘটনা উল্লেখ করে সময়ে সময়ে যারা সরকার চালান, তাঁদের সাবধান করতে চেয়েছি মাত্র! কারণ ক্ষমতার লোভ কিন্তু নিজের অজান্তেই যে কাউকে গ্রাস করে ফেলতে পারে! এ অবস্থায় প্রধান উপদেষ্টাসহ উপদেষ্টা পরিষদের কাছে অনুরোধ, ‘এ পর্যন্ত যতটুকু সম্ভব যা পেরেছেন, সেখানেই ইতি টেনে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নির্বাচন দিয়ে নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করাই হবে এখন সময়ের কাজ।’ অন্যথায় এভাবে কোনো গোষ্ঠীর অবলিগেশনে থেকে দেশ চালালে, কোনো গোষ্ঠী কর্তৃক কারও গালে জুতার বাড়ি মারলে, গলায় জুতার মালা পরালে সেসব ঘটনার বিরূপ প্রতিক্রিয়ায় দেশের মানুষের কাছে কিন্তু ভুল বার্তা পৌঁছে যাবে এবং পতিত সরকারের লোকজনসহ সুযোগসন্ধানীরা তার সুযোগ গ্রহণ করে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে!  সুতরাং বিচিত্র এই দেশে কখন কী ঘটে, সে বিষয়টি মাথায় রেখেই সরকার পরিচালনা করা বা ক্ষমতায় থাকা উচিত বলে মনে করি। কারণ আমাদের দেশে ফুল এবং জুতার মালা অনেকটা মুদ্রার এপিঠ ওপিঠের মতো!

                লেখক : কলামিস্ট, বীর মুক্তিযোদ্ধা

এই বিভাগের আরও খবর
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সর্বশেষ খবর
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে বাস পুকুরে পড়ে নিহত ২, আহত ২০
রংপুরে বাস পুকুরে পড়ে নিহত ২, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এমবাপ্পের
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এমবাপ্পের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের উদ্যোগে রামচন্দ্রপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
জামায়াতের উদ্যোগে রামচন্দ্রপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি দলে সাইফউদ্দিনকে নেওয়ার কারণ জানালেন অধিনায়ক লিটন
টি-টোয়েন্টি দলে সাইফউদ্দিনকে নেওয়ার কারণ জানালেন অধিনায়ক লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ
এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না
তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির
পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে
নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ
সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ
কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার
বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর
লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন
রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন

নগর জীবন

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ
টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়
ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়

নগর জীবন

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ
পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ

দেশগ্রাম

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণার মায়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
ঋতুপর্ণার মায়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

নগর জীবন

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ আকাঙ্খা পূরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই
গণ আকাঙ্খা পূরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই

নগর জীবন

ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অর্থদণ্ড
ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম

ছয় মাসেই উঠে যাচ্ছে রাস্তার কার্পেট
ছয় মাসেই উঠে যাচ্ছে রাস্তার কার্পেট

রকমারি নগর পরিক্রমা