শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫

কৃষিতে চ্যালেঞ্জ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ

অনেক প্রতিকূলতা, প্রতিবন্ধকতা ও ঝুঁকির মধ্যেও দেশের খাদ্যশস্য উৎপাদনের গতি বেশ ভালো। শত সংকটের ভিতরও কৃষক একভাবে উতরে যাচ্ছেন, ফসল ভালো হচ্ছে। গত বছর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া ছাড়া দুই-তিন বছরে ধানের সব কটি মৌসুমেই ভালো ফলন পেয়েছেন কৃষক। অন্যান্য ফল-ফসলেরও ফলনের হার মন্দ না। এ কথাও সত্য, গত পাঁচ-ছয় বছর ধরে শুধু কৃষি নয়, সব ক্ষেত্রেই জলবায়ু সম্পর্কে টনক নড়েছে। সারা বিশ্বেই জলবায়ু বিষয়টি এখন সবচেয়ে আলোচিত ও এক নম্বর ইস্যু হিসেবে গণ্য। আর এই ইস্যুতে আমরা আছি সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায়। বিপর্যয় সহনশীলতার প্রশ্নে আমাদের কৃতিত্ব দৃষ্টান্তমূলক। তবে দিনের পর দিন ঝুঁকি বাড়ছে। উদ্বেগও বাড়ছে। বন্যা, লবণাক্ততা, খরা, ভূমিকম্পের ঝুঁকি আমাদের সারাক্ষণই তাড়া করে ফিরছে। বেশি উদ্বেগের কারণ হলো, এসব বড় বড় বিপর্যয় মোকাবিলা করার মতো শক্তিসামর্থ্য বা প্রস্তুতি কোনো কিছুই আমাদের নেই। বড় চিন্তা দেশের জনসংখ্যা ও তাদের মুখের খাবার নিয়ে। এই ছোট্ট দেশের বিপুল জনগণ এখনো খাচ্ছে দাচ্ছে, ঠিকমতো টিকে আছে। দুশ্চিন্তা-হতাশা আছে, তারপরও একেবারে করুণ কোনো দশায় পড়তে হচ্ছে না। কিন্তু সারা পৃথিবীই যেখানে জলবায়ু ঝুঁকিতে সংকটাপন্ন, সেখানে  বাংলাদেশের অবস্থান একটু বেশিই দুশ্চিন্তায় ফেলার মতো।

কৃষিতে চ্যালেঞ্জআমরা ভূপৃষ্ঠের অভ্যন্তরে এবং ওপরে দুদিকেই বিপদের দিকে ধাবিত হচ্ছি। আন্তর্জাতিক সমীক্ষার তালিকায় দেশের অবস্থান বন্যার ঝুঁকিতে প্রথম, সুনামিতে তৃতীয় এবং ঘূর্ণিঝড়ে ষষ্ঠ। যা বাংলাদেশের মানুষের জীবন দুর্বিষহ করে তুলছে। উপকূলীয় অঞ্চলে লবণাক্ততা আবাদি জমি নষ্ট করছে এবং বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবনকে হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে। বাংলাদেশে জলবায়ু উদ্বাস্তুর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে মৎস্য ও মৎস্যজীবীদের জীবনযাত্রা ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ, নদীভাঙন ও লবণাক্ততা বৃদ্ধির ফলে লাখ লাখ মানুষ উদ্বাস্তু হয়ে পড়েছে। তারা শহরে পাড়ি জমাচ্ছে এবং সামাজিক ভারসাম্য নষ্ট করছে। যে আশঙ্কার কথা বারবার উচ্চারিত হয় তা হচ্ছে, ২০৫০ সাল নাগাদ বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির জন্য সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা এক মিটার বৃদ্ধি পেলে বাংলাদেশের ১৮ শতাংশ ভূমি পানির নিচে তলিয়ে যাবে। দুই কোটি মানুষ জলবায়ু উদ্বাস্তুতে পরিণত হবে এবং চার কোটিরও বেশি মানুষ জীবনযাত্রা হারিয়ে ফেলবে। বিজ্ঞানীদের মতে, ২০৫০ সাল নাগাদ জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সারা বিশ্বে ১০০ কোটি মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়বে। এসব চ্যালেঞ্জ এবং আশঙ্কার ভিতর আমরা আছি সবচেয়ে ভীতিকর একটি জায়গায়।

দেশের নদ-নদীগুলো নাব্যতা হারিয়ে ফেলছে। কৃষিকাজে অনুকূল সেচসুবিধা নেই। একসময় শুধু বোরো মৌসুম সেচনির্ভর হলেও জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে এখন আমনসহ সব ফসল মৌসুমেই কৃত্রিম সেচ দিয়ে মেটাতে হচ্ছে ফসলের পানি চাহিদা। নদীর নাব্যতা না থাকার কারণে, নদ-নদীবেষ্টিত এলাকাগুলোতেও কৃষি আবাদ এখন আর অনুকূল নেই। ইতোমধ্যে পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন স্থানে নদী ও খাল খনন করে সেচব্যবস্থা জোরদার করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। সেচের প্রশ্নে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ নই। সেচ নিয়ে প্রতি বছরই শুষ্ক মৌসুমে এসে দেশের বিভিন্ন এলাকার কৃষকদের হাহাকার চোখে পড়ে। দিনদিন দেশের বিভিন্ন এলাকায় পানির স্তর নিচে নেমে যাচ্ছে। কোথাও কোথাও পানির স্তর এত বেশি নিচে নেমে গেছে, এখন আর সেচপাম্প মাটির ওপরে স্থাপন করে পানি ওঠে না। কমপক্ষে ২০ থেকে ৩০ ফুট গর্ত করে গভীরে স্থাপন করতে হচ্ছে পাম্প। আগামীর দিনগুলোতে পরিস্থিতি কোথায় যাবে এমন প্রশ্ন আর উদ্বেগ এখন সবখানে।

ফসলের ফলন বৃদ্ধির জন্য সর্বোচ্চ গবেষণা সাফল্যেরও একটি শেষ আছে। অর্থাৎ বলতে চাইছি, প্রধান খাদ্যশস্যগুলোর ফলন বা উৎপাদন হার উন্নত গবেষণার আলোকে আর কত দিন বাড়ানো সম্ভব হবে? স্থানীয় জাত থেকে উচ্চ ফলনশীল, উচ্চ ফলনশীল থেকে হাইব্রিড, হাইব্রিড থেকে সুপার হাইব্রিড। তারপরে কী? মনে রাখা প্রয়োজন, ফলন বৃদ্ধির প্রয়াসের চূড়ান্ত সীমার কাছাকাছি পৌঁছে গেছে বিশ্ব। যদিও আমরা অনেকটাই পিছিয়ে আছি। মাটির জৈবশক্তিরও সাধ্যসীমা আছে। একইভাবে আছে ফসলের ফলনেরও চূড়ান্ত সীমা। প্রযুক্তি ও জ্ঞানের উৎকর্ষে বিজ্ঞানীরা যেখানে পৌঁছেছেন, তাতে বড় জোর আগামী ১০-২০ বছর ফসলের বেশি ফলনের দিকে অগ্রসর হওয়া সম্ভব হবে। তারপর ফসলের ফলনের হার একটি নির্দিষ্ট হারে এসে পৌঁছবে। সেখান থেকে ফলন শুধু কমবেই, বাড়বে না। কিন্তু জনসংখ্যা তো বাড়তে থাকবে, কমতে থাকবে আবাদি জমি। মোটা দাগে যে কথা বলা হয়, বছরে ১ শতাংশ হারে জমি কমছে। ১০০ বছরের মাথায় এসে আবাদি জমি শূন্যে পৌঁছাবে। আর ধানের উৎপাদন আমরা হেক্টরপ্রতি তিন-চার টন থেকে বাড়িয়ে হাইব্রিডে গিয়ে হয়তো চূড়ান্তভাবে সাত-আট মেট্রিক টনে পৌঁছতে পারব। তাতেও সন্দেহ রয়েছে কারণ, আমাদের মাটির জৈব উপাদান কমতে কমতে এমন অবস্থায় পৌঁছেছে, দেশের কয়েকটি অঞ্চলে মাটির জৈব উপাদান চরমভাবে হ্রাস পেয়েছে। এতে ওই সব অঞ্চলে ফসল উৎপাদনই অনিশ্চয়তার দিকে ধাবিত হচ্ছে। এর ওপরে রয়েছে বিভিন্নমুখী দূষণের কারণে মাটি ও পানিতে ‘হেভি মেটাল’ ও ক্ষতিকর রাসায়নিকের পরিমাণ বৃদ্ধি। যা শুধু ফসল উৎপাদনকেই বন্ধ্যাত্বের দিকে ঠেলে দিচ্ছে না, ফসলের সঙ্গে মিশে মানবদেহের জন্যও মারাত্মক ক্ষতি বয়ে আনছে। সব মিলিয়ে আগামী দিনে ফসলের উৎপাদনই যে যে প্রক্রিয়ায় ব্যাহত হবে, সেই একই প্রক্রিয়াগুলো মানুষের স্বাভাবিক জীবনচক্রে ফেলবে কঠিন ও নেতিবাচক প্রভাব।

বস্তুত এগুলোই কৃষির চ্যালেঞ্জ, খাদ্য উৎপাদনের চ্যালেঞ্জ। যে কারণে শুরুতে যে কথা বলেছি কয়েক বছর আমাদের ফসল উৎপাদনের হার আশাব্যঞ্জক হলেও এই সাফল্য বর্তমানের, একে আগামীর নিরিখে বিবেচনা করা যাবে না। আর আগামীর খাদ্য উৎপাদনের প্রস্তুতি যদি এখনই না নেওয়া হয়, তাহলে নিশ্চিতভাবেই এক কঠিন অবস্থায় পড়তে হবে আমাদের। বলা বাহুল্য, আয়তনে ছোট, সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ কৃষিপ্রধান এই দেশটির জন্য ভবিষ্যৎ নিয়ে এখনই উদ্বিগ্ন সারা বিশ্বের পরিবেশবিজ্ঞানী ও খাদ্যনিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা। তারা বর্তমান সময় পর্যন্ত আমাদের টিকে থাকার যোগ্যতা ও পারদর্শিতায় প্রশংসা করলেও আগামীর প্রস্তুতির প্রশ্নে আমরা যে খুব ভালো জায়গায় নেই, তা এখনই স্পষ্ট।

দুর্যোগে সহনশীলতা অর্জনের জন্য দেশের গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো নানামুখী কাজ করে চলেছে। ইতোমধ্যে বন্যা, খরা ও লবণাক্ততাসহিষ্ণু ধানের জাত কৃষক পর্যায়ে গেছে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে সেগুলো কৃষককে খুব বেশি সন্তুষ্ট করতে পারেনি। সাতক্ষীরার শ্যামনগরের আইলাকবলিত এলাকায় যেখানে লবণাক্ততার হার অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে, সেখানে বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবিত লবণসহিষ্ণু জাতগুলো আবাদ করতে পারছেন না কৃষক। তার বদলে তারা নিজেদের সংগৃহীত বহু পুরোনো স্থানীয় জাত আবাদ করে তুলনামূলক ভালো ফলন পাচ্ছেন। বিজ্ঞানীরা নতুন উদ্ভাবিত জাতগুলো সম্পর্কে ল্যাবরেটরি ও গবেষণা মাঠের তথ্যের আলোকে ফলনের যে হিসাব দেন, কৃষকের মাঠে গিয়ে তার ব্যাপক হেরফের লক্ষ করেন।

বিভিন্ন ফসলের জলবায়ু সহনশীল জাত থেকে শুরু করে কৃষির বিভিন্নমুখী গবেষণা আরও জোরদার করা প্রয়োজন। দুর্যোগ যে কোনো সময়ই গ্রাস করতে পারে, তার জন্য একদিকে যেমন প্রয়োজন খাদ্যের মজুত রাখা, অন্যদিকে নতুনভাবে উঠে দাঁড়ানোর কৌশল নির্ধারণ। খাদ্য মজুত রাখার প্রশ্নেও আমাদের সীমাবদ্ধতা দূর করা দরকার। বর্তমান সময় পর্যন্ত ১৫ লাখ টনের ঊর্ধ্বে মজুত বাড়ানো সম্ভব হচ্ছে না, এই মজুতে আমরা অনেক সময় সন্তুষ্টি প্রকাশ করলেও এটি সন্তুষ্টির কোনো কারণ হতে পারে না। খাদ্যশস্যের মজুত আরও বাড়ানো প্রয়োজন।

কৃষক ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছে উপকরণের উচ্চমূল্য, আর উৎপাদিত পণ্যের নিম্নমূল্যে। মনে রাখা দরকার, আজকের দিনে জীবনযাপন যেখানে অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং, সেখানে কৃষক যদি বাণিজ্যিক কৃষিতে গিয়ে কোনোভাবে লাভবান না হতে পারে। তাহলে সে কৃষি ছেড়ে অন্য পেশার দিকে ধাবিত হবে। বিষয়টি বর্তমান সময়ে সবচেয়ে গুরুত্বের সঙ্গে ভেবে দেখা প্রয়োজন। যে কোনো ফল ফসলের মৌসুমের শুরুতেই ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকরা লোকসানের শিকার হচ্ছেন। এটি গোটা কৃষির জন্য নেতিবাচক চিত্র। আগামীর সব ঝুঁকি ও অনিশ্চয়তা থেকে বাঁচানোর জন্য যে কৃষকের সম্মিলিত শক্তি সবচেয়ে আগে প্রয়োজন, তাদের বারংবার হতাশ করে কোনো লক্ষ্যেই পৌঁছানো সম্ভব নয়। এজন্য আগামীর খাদ্যনিরাপত্তার সব পরিকল্পনা নিতে হবে কৃষককে সঙ্গে নিয়ে, কৃষি উপকরণ আনতে হবে কৃষকের ক্রয়সীমার মধ্যে, আর নিশ্চিত করতে হবে পণ্যের মূল্য। তাহলেই যে কোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সার্বিক শক্তি নিয়ে প্রস্তুত হতে পারবে কৃষক।

♦ লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি
বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল
‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!
বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির
পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান
ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ
২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’
‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

আমার কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
আমার কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই

নগর জীবন

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

নগর জীবন

চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ শ্রমিকের মৃত্যু
চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ শ্রমিকের মৃত্যু

নগর জীবন

জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

পুলিশের জন্য আট এপিসিসহ ৭৯টি গাড়ি কেনার প্রস্তাব
পুলিশের জন্য আট এপিসিসহ ৭৯টি গাড়ি কেনার প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও সামগ্রী বিতরণ
পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও সামগ্রী বিতরণ

নগর জীবন

মধ্যরাতে র‌্যাগিং, ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং, ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

নগর জীবন

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গুজব, সতর্ক থাকার পরামর্শ কর্তৃপক্ষের
পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গুজব, সতর্ক থাকার পরামর্শ কর্তৃপক্ষের

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ নভেম্বর
ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ নভেম্বর

নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা