শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫

ট্যাগিং ট্রাবল

অধ্যাপিকা ড. হোসনে আরা বেগম
প্রিন্ট ভার্সন
ট্যাগিং ট্রাবল

ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও প্রাতিষ্ঠানিক জাতিগতভাবে,  বিভিন্ন সমস্যা, বিড়ম্বনা, জটিলতা এবং ট্যাগিং নামের ট্রাবল-এ মানব সমাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, উন্নয়ন ব্যাহত হয়। বাংলাদেশে আর্থসামাজিক উন্নয়নের জন্য সরকার কর্তৃক নিবন্ধনকৃত বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদনের শর্ত হিসেবে শতকরা ৯৫ ভাগ সংস্থার বাধ্যতামূলক ম্যান্ডেট প্রয়োজন। যেমন ১. লাভের জন্য নয় : প্রফিট নট ফর পারসন, মানে বেতনভাতাদি ছাড়া পকেটে পয়সা নেওয়ার আইনগত, ধর্মীয়, সামাজিকভাবে অর্থগ্রহণ করা বৈধ নয়। ২. অরাজনৈতিক : প্রতিষ্ঠান প্রণীত অনুমোদিত গঠনতন্ত্র মোতাবেক কোনো ধরনের পার্টিজান পলিটিক্স অর্থাৎ দলভুক্ত হয়ে রাজনীতি করা যাবে না, অথচ এই জাতীয় জনকল্যাণ উন্নয়নমূলক সংস্থার এ-টু-জেড সব কার্যক্রমই জাতীয় রাজনীতি সহায়ক। রাজনীতির উদ্দেশ্য মানবসেবা ও মানুষের কল্যাণে দেশকে সমৃদ্ধকরণ। রাজনীতির গুরুত্ব অপরিসীম, রাজনীতিবিদদের সম্মান আকাশচুম্বী, সম্পদ তলানিতে থাকবে। রাজনীতিবিদ এবং রাজনৈতিক দল যে দেশের যত ভালো, সে দেশের উন্নয়ন ও সম্মান বিশ্বের তত ওপরিস্তরে। টিএমএসএসতুল্য বেসরকারি সংস্থাগুলো সব রাজনীতিবিদ এবং সব রাজনৈতিক দলের সাম্যতাভিত্তিক উন্নয়ন এলিমেন্ট হিসেবে নিয়ামক। রাজনীতিবিদরা মানবসেবা, জাতির সেবা, জাতির সমৃদ্ধি না করে ব্যক্তিসম্মান টেকসহিতা বিবেচনায় না নিয়ে ব্যক্তিসমৃদ্ধ, ব্যক্তিসম্পদ অর্জন করলে তখনই বিপর্যয় ঘটে। ৩. ধর্মনিরপেক্ষতা : সংস্থা কর্তৃপক্ষের ইচ্ছা থাক আর না থাক বিগত সরকারগুলো গঠনতন্ত্র অনুমোদন, নবায়ন পেতে হলে ধর্মনিরপেক্ষতা বিষয়টি লেখার বিকল্প ছিল না। বাংলাদেশে প্রায় ৯০ ভাগ মুসলিম। ইসলাম ধর্ম মোতাবেক রাষ্ট্র থেকে ধর্ম আলাদা করার কোনো সুযোগ, পথ-পন্থা নেই। তেমনি সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানেরও একই দশা। তাই ইসলাম ধর্ম মতে, সেক্যুলারিজম এবং ধার্মিকতাকে এক করে দেখার সুযোগ নেই। কিন্তু আয়রনি হচ্ছে গঠনতন্ত্রে সেক্যুলারিজম লিখতেই হবে। টিএমএসএস কর্তৃপক্ষ সেক্যুলারিজম বিষয় নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে সে স্থলে সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা, স্ব-স্ব ধর্মের প্রতি পূর্ণ আস্থা এ কথা প্রতিস্থাপন করতে গিয়ে বারবার বিধির বাম হয়। এ ছাড়াও টিএমএসএসের ক্ষেত্রে ৪. অন্তর্ভুক্তিমূলক : নিম্ন থেকে ঊর্ধ্বগামী সিদ্ধান্ত, জবাবদিহিমূলক অনুশাসন। এই ৪ নম্বর মৌলিক ম্যান্ডেট বাস্তবায়ন হচ্ছে কি না, এ নিয়ে কারোরই আগ্রহ নেই। জবাবদিহির দ্বারা সুশাসন, শুদ্ধাচার, স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠা হলে ট্যাগিং অস্ত্রধারীদের সামান্য হলেও ট্রাবল হয়। তাই সংস্থার সুশাসন, শুদ্ধাচার নিয়ে বিগত ৪৫ বছর সংস্থার জীবনে কোনো সুশীল, সাংবাদিক কারও কাছে মুখোমুখি হতে হয়নি, জবাব দিতে হয়নি। ৪ নম্বর মুখ্য মূলনীতি ব্যত্যয় হলে দাবিকারী চাঁদাবাজ ট্যাগিংদাতাদের ক্ষেত্র উর্বর হয়।

কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পার্টিজানভুক্ত হলে স্বীয় পার্টি যদি দেশশাসনের ক্ষমতায় থাকে স্বীয় ব্যক্তি, স্বীয় সংস্থা/প্রতিষ্ঠান নানাভাবে সুবিধা পায়। যথা : (ক) সরকারি অনুদান। সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের রেজিম পূর্বকালে টিএমএসএস যা সরকারি অনুদান পেয়েছে, প্রকল্প পেয়েছে, দেশের জাতীয় বাজেট অভাবনীয়ভাবে বাড়লেও টিএমএসএসের অনুদান অভাবনীয়ভাবে ক্ষয়িষ্ণু হয়েছে, প্রকল্প পাওয়া যায়নি। (খ) ব্যাংক।

শিডিউল ব্যাংকের লাইসেন্সপ্রাপ্ত হয়ে জনগণের টাকা মুছে নিয়ে ব্যক্তি-গোষ্ঠী বৈভবে সুযোগ ভোগ করা। (গ) বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। নীতিগতভাবে লাভের জন্য না হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের আয় দ্বারা ট্রাস্টি নামে ব্যক্তি-পরিবার-গোষ্ঠী ভোগবিলাস করে, বিদেশ ভ্রমণ করে, সেই ভাউচার অডিটেও গ্রহণ হয়। (ঘ) বিমা। ব্যাংকতুল্য বিমার দ্বারা ক্লায়েন্টদের প্রিমিয়াম আত্মসাৎ করলেও বিমা দাবি (ক্লেম পেমেন্ট) যুগের পর যুগ অধরাই থেকে যায়। (ঙ) টিভি চ্যানেল। অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়া যায়, ট্যাগিং অস্ত্র ব্যবহার করার অবারিত সুযোগ পাওয়া যায়। সৎ, সচ্ছল সম্পদধারীদেরও তটস্থ রাখা যায়। (চ) এফএম রেডিও, কমিউনিটি রেডিও, প্রিন্ট মিডিয়া, অনলাইন মিডিয়া, (ছ) জাতীয় পুরস্কার ইত্যাদি অস্ত্র পেতে গেলে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের অনুকম্পা লাগে। টিএমএসএস এই অনুকম্পাগুলোর কি একটিও পেয়েছে? কিছুই পায়নি। কোনো ব্যক্তি কোনো রাজনৈতিক দলভুক্ত হতে গেলে-পার্টির সাধারণ সদস্যপদ, পার্টির রাজনৈতিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ, পার্টির অনুকূলে অর্থায়ন, পার্টি অফিসে পদার্পণ, নির্বাচনকালে পার্টিভুক্ত হয়ে প্রচার-প্রচারণায় অংশগ্রহণ, ইত্যাদি কোনো কাজে কখনোই টিএমএসএস অংশগ্রহণ না করে সংস্থার সাংবিধানিক মুখ্য মূলনীতি প্রতিপালন করে আসছে।

টিএমএসএস এবং এ জাতীয় অরাজনৈতিক সংস্থা কর্তৃক সরকারকে শ্রদ্ধা, সহযোগিতা ছাড়া সংগ্রাম ও সহিংস কিছু করার ম্যান্ডেট নিই, বৈধ নয়। এটা সংস্থাগুলোর চেতনা, পলিসি বলা যেতে পারে। সরকারের তৃণমূল পর্যায়ের দুর্গম জনপদের উন্নয়নকাজে জনসম্পৃক্ততা করে সরকারের জাতীয় প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নে নিরীহ শক্তি হিসেবে ভূমিকা রাখা ছাড়া রাজনৈতিক অভিলাসের পথ-পন্থা নেই। কিন্তু মুশকিল হলো, রাজনীতিকে যারা রোজগারের অবলম্বন মনে করে, তারা টিএমএসএস জাতীয় সংস্থাগুলোকে প্রতিপক্ষ গণ্য করে মূলত উন্নয়নই ব্যাহত করেন। দুঃখের বিষয়, যে পার্টি যখন ক্ষমতার বাইরে থাকে সেই পার্টি টিএমএসএসকে ভালো বলে, ট্যাগ দেয় না। আবার ওই পার্টিই যখন ক্ষমতায় যায় তখন ট্যাগ দেওয়ার শেষ নেই। জনস্বার্থে ওই ক্ষমতাসীন পার্টির কাছে কোনো কিছু চাইতে গেলে ট্যাগ দিয়ে ফেরত দেয়।

শুধু দেশীয় রাজনীতিবিদরা যে ট্যাগ দেয় তা নয়। বৈদেশিক অনুদানহীনজনিত কারণে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এনজিওবিষয়ক ব্যুরোর বৈদেশিক অনুদান গ্রহণ লাইসেন্স টিএমএসএসের নিষ্প্রয়োজন ঘোষণা হওয়ার উপক্রম হলে অনেক চেষ্টা করে অতি স্বল্পমাত্রায় টুকিটাকি অনুদান নিয়ে লাইসেন্স টিকিয়ে রাখা আছে। পতিত সরকারের রেজিম শেষের দিকে ২০২৪ সালে কোরিয়ান ডোনার অভাবনীয় পরিমাণ ডোনেশন দেওয়ার কমিটমেন্ট লেটার দিলে যথাযথ পদ্ধতিগতভাবে সরকারি ছাড়পত্র পেতে পেতে সরকারের রেজিম শেষ, সরকারের পলায়ন, ডোনার নিষ্ক্রিয়। জানা গেছে, তারাও ট্যাগিং দিচ্ছে টিএমএসএসের সহযোগিতায় খাদ্যি-খানা, জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পুস্তকসহ লেখা-লেখনীতে তারা শুধু অসন্তুষ্টই নয় সংক্ষুব্ধ, ফান্ড ছাড় করছে না। প্রবন্ধের শিরোনামভুক্ত সমস্যায় টিএমএসএস সব সময়, বারবার আক্রান্ত হলেও সব শাসক, সুশীল, সচেতন মানুষের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞচিত্তে আহ্বান করি আমাদের অনুসন্ধান করুন, বাস্তবতা অনুধাবন করুন, ট্যাগিং ট্রাবল দিয়ে ক্ষতি ছাড়া লাভ নেই। আর এই ক্ষতির কবলে যারা পড়বে তারা নেহাত সবার কাছে থেকে পাওনাদার, হকদার, দাবিদার। ফরজে আইনের হক্কুল ইবাদত কাজা না করে সাদা সরল মনে দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যে টিএমএসএস অনুকূলে সাহায্য ও সহযোগিতা করুন।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক, টিএমএসএস

 ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা
অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা
মানবাধিকার মিশন
মানবাধিকার মিশন
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

আরো একটি লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে
আরো একটি লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি অবরোধে অনাহারে ৩৫ দিনের শিশুর মৃত্যু , গাজায় এক দিনে নিহত ১১৬
ইসরায়েলি অবরোধে অনাহারে ৩৫ দিনের শিশুর মৃত্যু , গাজায় এক দিনে নিহত ১১৬

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা
উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংঘাত থামাতে কঙ্গো সরকার ও বিদ্রোহীদের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি
সংঘাত থামাতে কঙ্গো সরকার ও বিদ্রোহীদের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভিয়েতনামে পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে মৃত্যু ৩৪, নিখোঁজ ৮
ভিয়েতনামে পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে মৃত্যু ৩৪, নিখোঁজ ৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উলভসের হল অব ফেমে দিয়োগো জোতা
উলভসের হল অব ফেমে দিয়োগো জোতা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনার জার্সিতে মাঠ কাঁপাতে নামলেন গেইল-পোলার্ডরা
সোনার জার্সিতে মাঠ কাঁপাতে নামলেন গেইল-পোলার্ডরা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি
নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর
যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল
শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন
কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা
ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় মিরপুরের উইকেট
আলোচনায় মিরপুরের উইকেট

মাঠে ময়দানে

শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ
শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান
বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ
রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা