শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫

ট্যাগিং ট্রাবল

অধ্যাপিকা ড. হোসনে আরা বেগম
প্রিন্ট ভার্সন
ট্যাগিং ট্রাবল

ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও প্রাতিষ্ঠানিক জাতিগতভাবে,  বিভিন্ন সমস্যা, বিড়ম্বনা, জটিলতা এবং ট্যাগিং নামের ট্রাবল-এ মানব সমাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, উন্নয়ন ব্যাহত হয়। বাংলাদেশে আর্থসামাজিক উন্নয়নের জন্য সরকার কর্তৃক নিবন্ধনকৃত বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদনের শর্ত হিসেবে শতকরা ৯৫ ভাগ সংস্থার বাধ্যতামূলক ম্যান্ডেট প্রয়োজন। যেমন ১. লাভের জন্য নয় : প্রফিট নট ফর পারসন, মানে বেতনভাতাদি ছাড়া পকেটে পয়সা নেওয়ার আইনগত, ধর্মীয়, সামাজিকভাবে অর্থগ্রহণ করা বৈধ নয়। ২. অরাজনৈতিক : প্রতিষ্ঠান প্রণীত অনুমোদিত গঠনতন্ত্র মোতাবেক কোনো ধরনের পার্টিজান পলিটিক্স অর্থাৎ দলভুক্ত হয়ে রাজনীতি করা যাবে না, অথচ এই জাতীয় জনকল্যাণ উন্নয়নমূলক সংস্থার এ-টু-জেড সব কার্যক্রমই জাতীয় রাজনীতি সহায়ক। রাজনীতির উদ্দেশ্য মানবসেবা ও মানুষের কল্যাণে দেশকে সমৃদ্ধকরণ। রাজনীতির গুরুত্ব অপরিসীম, রাজনীতিবিদদের সম্মান আকাশচুম্বী, সম্পদ তলানিতে থাকবে। রাজনীতিবিদ এবং রাজনৈতিক দল যে দেশের যত ভালো, সে দেশের উন্নয়ন ও সম্মান বিশ্বের তত ওপরিস্তরে। টিএমএসএসতুল্য বেসরকারি সংস্থাগুলো সব রাজনীতিবিদ এবং সব রাজনৈতিক দলের সাম্যতাভিত্তিক উন্নয়ন এলিমেন্ট হিসেবে নিয়ামক। রাজনীতিবিদরা মানবসেবা, জাতির সেবা, জাতির সমৃদ্ধি না করে ব্যক্তিসম্মান টেকসহিতা বিবেচনায় না নিয়ে ব্যক্তিসমৃদ্ধ, ব্যক্তিসম্পদ অর্জন করলে তখনই বিপর্যয় ঘটে। ৩. ধর্মনিরপেক্ষতা : সংস্থা কর্তৃপক্ষের ইচ্ছা থাক আর না থাক বিগত সরকারগুলো গঠনতন্ত্র অনুমোদন, নবায়ন পেতে হলে ধর্মনিরপেক্ষতা বিষয়টি লেখার বিকল্প ছিল না। বাংলাদেশে প্রায় ৯০ ভাগ মুসলিম। ইসলাম ধর্ম মোতাবেক রাষ্ট্র থেকে ধর্ম আলাদা করার কোনো সুযোগ, পথ-পন্থা নেই। তেমনি সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানেরও একই দশা। তাই ইসলাম ধর্ম মতে, সেক্যুলারিজম এবং ধার্মিকতাকে এক করে দেখার সুযোগ নেই। কিন্তু আয়রনি হচ্ছে গঠনতন্ত্রে সেক্যুলারিজম লিখতেই হবে। টিএমএসএস কর্তৃপক্ষ সেক্যুলারিজম বিষয় নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে সে স্থলে সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা, স্ব-স্ব ধর্মের প্রতি পূর্ণ আস্থা এ কথা প্রতিস্থাপন করতে গিয়ে বারবার বিধির বাম হয়। এ ছাড়াও টিএমএসএসের ক্ষেত্রে ৪. অন্তর্ভুক্তিমূলক : নিম্ন থেকে ঊর্ধ্বগামী সিদ্ধান্ত, জবাবদিহিমূলক অনুশাসন। এই ৪ নম্বর মৌলিক ম্যান্ডেট বাস্তবায়ন হচ্ছে কি না, এ নিয়ে কারোরই আগ্রহ নেই। জবাবদিহির দ্বারা সুশাসন, শুদ্ধাচার, স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠা হলে ট্যাগিং অস্ত্রধারীদের সামান্য হলেও ট্রাবল হয়। তাই সংস্থার সুশাসন, শুদ্ধাচার নিয়ে বিগত ৪৫ বছর সংস্থার জীবনে কোনো সুশীল, সাংবাদিক কারও কাছে মুখোমুখি হতে হয়নি, জবাব দিতে হয়নি। ৪ নম্বর মুখ্য মূলনীতি ব্যত্যয় হলে দাবিকারী চাঁদাবাজ ট্যাগিংদাতাদের ক্ষেত্র উর্বর হয়।

কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পার্টিজানভুক্ত হলে স্বীয় পার্টি যদি দেশশাসনের ক্ষমতায় থাকে স্বীয় ব্যক্তি, স্বীয় সংস্থা/প্রতিষ্ঠান নানাভাবে সুবিধা পায়। যথা : (ক) সরকারি অনুদান। সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের রেজিম পূর্বকালে টিএমএসএস যা সরকারি অনুদান পেয়েছে, প্রকল্প পেয়েছে, দেশের জাতীয় বাজেট অভাবনীয়ভাবে বাড়লেও টিএমএসএসের অনুদান অভাবনীয়ভাবে ক্ষয়িষ্ণু হয়েছে, প্রকল্প পাওয়া যায়নি। (খ) ব্যাংক।

শিডিউল ব্যাংকের লাইসেন্সপ্রাপ্ত হয়ে জনগণের টাকা মুছে নিয়ে ব্যক্তি-গোষ্ঠী বৈভবে সুযোগ ভোগ করা। (গ) বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। নীতিগতভাবে লাভের জন্য না হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের আয় দ্বারা ট্রাস্টি নামে ব্যক্তি-পরিবার-গোষ্ঠী ভোগবিলাস করে, বিদেশ ভ্রমণ করে, সেই ভাউচার অডিটেও গ্রহণ হয়। (ঘ) বিমা। ব্যাংকতুল্য বিমার দ্বারা ক্লায়েন্টদের প্রিমিয়াম আত্মসাৎ করলেও বিমা দাবি (ক্লেম পেমেন্ট) যুগের পর যুগ অধরাই থেকে যায়। (ঙ) টিভি চ্যানেল। অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়া যায়, ট্যাগিং অস্ত্র ব্যবহার করার অবারিত সুযোগ পাওয়া যায়। সৎ, সচ্ছল সম্পদধারীদেরও তটস্থ রাখা যায়। (চ) এফএম রেডিও, কমিউনিটি রেডিও, প্রিন্ট মিডিয়া, অনলাইন মিডিয়া, (ছ) জাতীয় পুরস্কার ইত্যাদি অস্ত্র পেতে গেলে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের অনুকম্পা লাগে। টিএমএসএস এই অনুকম্পাগুলোর কি একটিও পেয়েছে? কিছুই পায়নি। কোনো ব্যক্তি কোনো রাজনৈতিক দলভুক্ত হতে গেলে-পার্টির সাধারণ সদস্যপদ, পার্টির রাজনৈতিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ, পার্টির অনুকূলে অর্থায়ন, পার্টি অফিসে পদার্পণ, নির্বাচনকালে পার্টিভুক্ত হয়ে প্রচার-প্রচারণায় অংশগ্রহণ, ইত্যাদি কোনো কাজে কখনোই টিএমএসএস অংশগ্রহণ না করে সংস্থার সাংবিধানিক মুখ্য মূলনীতি প্রতিপালন করে আসছে।

টিএমএসএস এবং এ জাতীয় অরাজনৈতিক সংস্থা কর্তৃক সরকারকে শ্রদ্ধা, সহযোগিতা ছাড়া সংগ্রাম ও সহিংস কিছু করার ম্যান্ডেট নিই, বৈধ নয়। এটা সংস্থাগুলোর চেতনা, পলিসি বলা যেতে পারে। সরকারের তৃণমূল পর্যায়ের দুর্গম জনপদের উন্নয়নকাজে জনসম্পৃক্ততা করে সরকারের জাতীয় প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নে নিরীহ শক্তি হিসেবে ভূমিকা রাখা ছাড়া রাজনৈতিক অভিলাসের পথ-পন্থা নেই। কিন্তু মুশকিল হলো, রাজনীতিকে যারা রোজগারের অবলম্বন মনে করে, তারা টিএমএসএস জাতীয় সংস্থাগুলোকে প্রতিপক্ষ গণ্য করে মূলত উন্নয়নই ব্যাহত করেন। দুঃখের বিষয়, যে পার্টি যখন ক্ষমতার বাইরে থাকে সেই পার্টি টিএমএসএসকে ভালো বলে, ট্যাগ দেয় না। আবার ওই পার্টিই যখন ক্ষমতায় যায় তখন ট্যাগ দেওয়ার শেষ নেই। জনস্বার্থে ওই ক্ষমতাসীন পার্টির কাছে কোনো কিছু চাইতে গেলে ট্যাগ দিয়ে ফেরত দেয়।

শুধু দেশীয় রাজনীতিবিদরা যে ট্যাগ দেয় তা নয়। বৈদেশিক অনুদানহীনজনিত কারণে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এনজিওবিষয়ক ব্যুরোর বৈদেশিক অনুদান গ্রহণ লাইসেন্স টিএমএসএসের নিষ্প্রয়োজন ঘোষণা হওয়ার উপক্রম হলে অনেক চেষ্টা করে অতি স্বল্পমাত্রায় টুকিটাকি অনুদান নিয়ে লাইসেন্স টিকিয়ে রাখা আছে। পতিত সরকারের রেজিম শেষের দিকে ২০২৪ সালে কোরিয়ান ডোনার অভাবনীয় পরিমাণ ডোনেশন দেওয়ার কমিটমেন্ট লেটার দিলে যথাযথ পদ্ধতিগতভাবে সরকারি ছাড়পত্র পেতে পেতে সরকারের রেজিম শেষ, সরকারের পলায়ন, ডোনার নিষ্ক্রিয়। জানা গেছে, তারাও ট্যাগিং দিচ্ছে টিএমএসএসের সহযোগিতায় খাদ্যি-খানা, জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পুস্তকসহ লেখা-লেখনীতে তারা শুধু অসন্তুষ্টই নয় সংক্ষুব্ধ, ফান্ড ছাড় করছে না। প্রবন্ধের শিরোনামভুক্ত সমস্যায় টিএমএসএস সব সময়, বারবার আক্রান্ত হলেও সব শাসক, সুশীল, সচেতন মানুষের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞচিত্তে আহ্বান করি আমাদের অনুসন্ধান করুন, বাস্তবতা অনুধাবন করুন, ট্যাগিং ট্রাবল দিয়ে ক্ষতি ছাড়া লাভ নেই। আর এই ক্ষতির কবলে যারা পড়বে তারা নেহাত সবার কাছে থেকে পাওনাদার, হকদার, দাবিদার। ফরজে আইনের হক্কুল ইবাদত কাজা না করে সাদা সরল মনে দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যে টিএমএসএস অনুকূলে সাহায্য ও সহযোগিতা করুন।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক, টিএমএসএস

 ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্নীতি কমেছে
দুর্নীতি কমেছে
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
দারিদ্র্য ভয়ংকর
দারিদ্র্য ভয়ংকর
রাজনৈতিক সংকট
রাজনৈতিক সংকট
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
ঋণ প্রবৃদ্ধি
ঋণ প্রবৃদ্ধি
বিচার বিভাগ
বিচার বিভাগ
সর্বশেষ খবর
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল
একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’
‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!
২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের
জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর
৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল
জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস
মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬
গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী
দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন
বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ
শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি
শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা
চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক
দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার
ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক
যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ
মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের
চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান
শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ
হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা
ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের
কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী
প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক