শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

অবারিত হোক ইতিহাসের পথ

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ

‘হে অতীত, তুমি ভুবনে ভুবনে

কাজ করে যাও গোপনে গোপনে,

মুখর দিনের চপলতা- মাঝে

স্থির হয়ে তুমি রও।

হে অতীত, তুমি গোপনে হৃদয়ে

কথা কও, কথা কও।’

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

লোকে অতীত যতটা না ভুলে যায়, তার চেয়ে বেশি  ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। ক্ষমতাকেন্দ্রিক রাজনীতি কখনো কখনো অতীতকে প্রতিপক্ষ বানিয়ে নেয়। ইতিহাসের  সঙ্গে ক্ষমতার দ্বন্দ্বটা মনে হয় চিরকালীন। ইতিহাস তার আপন গতিতে চললে জনসাধারণের ক্ষতি হওয়ার কোনো কারণ নেই। কিন্তু যারা নিরঙ্কুশ ক্ষমতা চান, তারা অতীতের সঙ্গে একটা যুদ্ধ না বাধিয়েই ছাড়েন না। এতে লাভ একটাই,  বেহুদা কাজে মানুষকে ব্যতিব্যস্ত রাখা যায়। সেই সুযোগে নিজের বা নিজেদের রাজনৈতিক বাগান মনমতো সাজিয়ে নেওয়া সহজ হয়। রামমন্দিরের ধুয়া তুলে বাবরি মসজিদ নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া না গেলে ভারতের রাজনীতিতে বিজেপি অতটা শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারত না। গুজরাটের কসাইয়ের কলঙ্কতিলক মুছে ফেলাও সহজ হতো না। অতি দুরাচার রাক্ষস হিসেবে সিরাজ উদদৌলাকে চিত্রিত করা না হলে ইংরেজ শাসন জেঁকে বসতে পারত না।

কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনো ইতিহাস মুছে দেওয়া যায় না। ইতিহাস অতীতের কথা বলে। আর অতীত স্থির। অসাধু মুখরতা বা চপল-চটুল কথায় অতীত বিচলিত হয় না। নিজের জায়গা থেকে সরেও যায় না। রবীন্দ্রনাথের ভাষায়, সে কাজ করে ভুবনে গোপনে।

লোকে অতীত যতটা না ভুলে যায়, তার চেয়ে বেশি  ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা সমকালীন বাংলাদেশে ইতিহাস নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা প্রচুর হচ্ছে। বাংলাদেশের খুবই আলোচিত চিন্তাবিদ বদরুদ্দীন উমর কিছুদিন আগে বললেন, বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের লিখিত ইতিহাসের ৯০ শতাংশই মিথ্যা।  রীতিমতো বিস্ফোরক মন্তব্য। এই কথাটি তিনি বললেন মুক্তিযুদ্ধের ৫৪ বছর পর। এই সময়ের মধ্যে তিনি পত্রপত্রিকায় কলাম লিখেছেন অনেক। প্রবন্ধ অগণিত। কোথাও তিনি কি অনুরূপ দাবি করেছিলেন? এই সময়ের মধ্যে প্রকাশিত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের দলিল। সেই দলিলের কোনো একটি ডকুমেন্ট সম্পর্কে তিনি আপত্তি তুলেছেন বলেও শুনিনি। কিন্তু এখন বলছেন। এর পেছনে বিশেষ কোনো উদ্দেশ্য থাকা বিচিত্র নয়। তাহলেও অনস্বীকার্য  বদরুদ্দীন উমর একজন উঁচুদরের চিন্তানায়ক। তাঁর কোনো মন্তব্য তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। শতকরা হিসাবে বণিকের লাভক্ষতির হিসাব কষা গেলেও ইতিহাসের মূল্য বিচার করা যায় না। তত্ত্বগতভাবে অতীতের সত্য ঘটনার বিবরণই ইতিহাস। কিন্তু এই কেতাবি কথা বাস্তবে সব সময় খাটে না। নিত্যই ঘটে চলেছে ইতিহাসের সত্যের সঙ্গে মিথ্যা কিংবা অর্ধসত্যের সংমিশ্রণ। এই ধারা রুখে দেওয়ার শক্তি কারও নেই। তা না থাকলেও সমাজে কিছু মানুষ মজুত থাকে, যারা সত্যের সন্ধান করে। এই শ্রেণির মানুষ শোনার  চেয়ে পড়ে বেশি। যত পড়ে, তার চেয়ে বেশি অধ্যয়ন করে। পাঠ করা আর অধ্যয়ন করা মোটেও এক জিনিস নয়। অধ্যয়নের সঙ্গে চিন্তাফিকিরের সম্পর্ক রয়েছে। যারা অধ্যয়ন করে, তারা সত্যের কাছাকাছি থাকে। কিন্তু নিখাঁদ সত্যটি নাগালের বাইরেই থেকে যায়। এ এক কঠিন সত্য।

পক্ষান্তরে সত্যের ধারেকাছে না গিয়ে উল্টো ইতিহাস তৈরি করার চেষ্টা, সে তো এক ভয়ানক বিষের টোপ। ইতিহাসের সেই বিষটোপ যারা ফেরি করে, তারা ভালো মানুষ নয়। এই খারাপ মানুষগুলো শেষ পর্যন্ত ইতিহাসের কোনো ক্ষতি না করতে পারলেও সমাজের ক্ষতি করতে পারে। সমাজে বুনে দিতে পারে অনৈক্যের বীজ। যে কোনো দেশের জাতীয় ঐক্যের পথে ইতিহাসের মিথ্যা বড় এক বাধা। মিথ্যা হচ্ছে শয়তানের ওয়াসওয়াসা, ভেলকি। কাজেই ইতিহাসচর্চার ক্ষেত্রে সতর্ক ও সংযত আচরণ প্রত্যাশিত সবার কাছ থেকেই।

ইতিহাস নিয়ে ধূম্রজাল তৈরি করা নতুন কোনো প্রবণতা নয়। যুগে যুগে এই কাজ হয়ে আসছে। সিকান্দার আবু জাফরের ‘সিরাজ উদদৌলা’ নাটকে আমরা যে নবাবকে পাই, তিনি মহান এক দেশপ্রেমিক। কিন্তু ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ‘বাঙ্গালার ইতিহাস’-এ যে সিরাজের দেখা পাওয়া যায়, তিনি অতিশয় দুরাচারী। রাক্ষস স্বভাবের। সিরাজ উদদৌলার  জমানায় যে কোনো নারীর পক্ষে সতীত্ব রক্ষা নাকি কঠিন হয়ে পড়েছিল। বিদ্যাসাগরের ভাষায় ‘এই পুস্তকে অতি দুরাচার নবাব সিরাজ উদদৌলার সিংহাসনারোহণ অবধি চিরস্মরণীয় লর্ড উইলিয়াম বেন্টিকের অধিকার সমাপ্তি পর্যন্ত বৃত্তান্ত বর্ণিত হইয়াছে।’ বিদ্যাসাগরের লেখা এই বইটি অবশ্য তাঁর নিজের রচনা নয়। সাংবাদিক ও লেখক জন ক্লার্ক মার্শম্যানের ‘আউট লাইন অব ইন্ডিয়ান হিস্ট্রি’ গ্রন্থের শেষ নয় অধ্যায়ের ছায়া অবলম্বনে লেখা। তবে এর মধ্যে বিদ্যাসাগরের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গিরও প্রতিফলন ঘটেছে। সিরাজ উদদৌলা সম্পর্কে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের যে দৃষ্টিভঙ্গির পরিচয় পাওয়া যায় তার অনুরণন রয়েছে ইতিহাসের আরও অনেক বইয়ে। কিন্তু অক্ষয়চন্দ্র মৈত্রের ‘সিরাজুদ্দৌলা’ গ্রন্থে সাক্ষাৎ ঘটে বীর, সাহসী ও দেশপ্রেমিক এক নবাবের। শ্রীনিখিলনাথ রায়ের মুর্শিদাবাদ কাহিনি গ্রন্থেও কোনো দুরাচারী নবাবের দেখা পাওয়া যায় না।

১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের তারও দুটি পরস্পরবিরোধী ধারা রয়েছে। একদল বঙ্গভঙ্গকে ব্রিটিশের ডিভাইড অ্যান্ড রোল পলিসির অংশ হিসেবে দেখেছেন। আরেক দল বলছিল যে পূর্ব বাংলাকে কলকাতা তথা পশ্চিম বাংলার হিন্টারল্যান্ড হিসেবে ব্যবহার করা হয়। পুবের সম্পদ শুষে কলকাতায় নিয়ে যাওয়া হয়। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বঙ্গভঙ্গ অপরিহার্য হয়ে

 উঠেছিল। আওরঙ্গজেবের শাসন ও তাঁর জীবনবোধ নিয়েও রয়েছে ইতিহাসের দুটো পাঠ। কারও কাছে আওরঙ্গজেব দরবেশ। অন্য পক্ষ আওরঙ্গজেবকে চিত্রিত করেন প্রজা উৎপীড়ক শাসক হিসেবে। সত্য নিহিত রয়েছে এই দুইয়ের মাঝখানে। মাঝখানের সেই সত্যটাকে মান্যতা দিলে মতের অমিল বৈরিতা তৈরি করে না। সহাবস্থান সম্ভবপর হয়ে ওঠে। সহাবস্থান থেকে তৈরি হয় সম্প্রীতির পরিবেশ।

বাংলাদেশের ইতিহাস প্রকাশের ঠিক পথটি খুঁজে পেয়েছে খুব কমই। আমরা সত্য ইতিহাসের চর্চা যতখানি করেছি, মিথ্যার চাষবাস তার চেয়ে কম করিনি। সেক্টর কমান্ডার মেজর (অব.) জলিলকে রাজাকার আখ্যায়িত করতে আওয়ামী লীগের পক্ষভুক্ত লেখকদের জিভে আটকায়নি। যাকেতাকে রাজাকার বলে গালি দেওয়া আওয়ামী লীগের একশ্রেণির নেতা ও বুদ্ধিজীবীর বাতিক হয়ে গিয়েছিল। আওয়ামী লীগের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করা মানেই রাজাকার। মুক্তিযোদ্ধা কবি আল মাহমুদের লাশটি পর্যন্ত শহীদ মিনারে নিতে দেওয়া হয়নি। তাঁকেও রাজাকার বলে গালি দেওয়া হয়েছে। পঁচাত্তর-পরবর্তীকালে স্বাধীনতার ঘোষক সেক্টর কমান্ডার জিয়াউর রহমানের সব অবদান অস্বীকার করার প্রবণতা দানা বাঁধতে লাগল আওয়ামী লীগের ভিতরে-বাইরে। শেখ হাসিনা দলটির নেতৃত্বে আসার পর শহীদ জিয়াউর রহমানের মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় আড়াল করার প্রবল প্রয়াস লক্ষ করা গেছে। জিয়াউর রহমানের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন করার মতো বালখিল্যতাও প্রদশর্ন করেছেন শেখ হাসিনা। প্রেসিডেন্ট জিয়াকে পাকিস্তানের এজেন্ট হিসেবে চিত্রিত করার চেষ্টা করা হয়েছে। পত্রিকায়ও লেখা হয়েছে।

ইতিহাস নিয়ে বিশেষ করে শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগের  এরূপ অবিমৃষ্যকারিতার পরিণতিতে ইতিহাস বিকৃতির বিষচক্র জন্ম নিয়েছে। মুক্তিযোদ্ধারা বিভক্ত হয়েছে, সীমাহীন বিভ্রমের শিকার হয়েছে তরুণসমাজ। সেই সুযোগে বাংলাদেশের মানচিত্র খামচে ধরতে চাইছে আসল শকুনি। বদরুদ্দীন উমর যে বলেছেন লিখিত ইতিহাসের নব্বই ভাগই মিথ্যা,  এক হিসাবে তা খুব অসত্যও নয়। শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে শেখ মুজিবুর রহমান, শেখ ফজিলাতুন্নেছা, শেখ রাসেল, শেখ কামাল, জামালকে নিয়ে হাজার হাজার বই লেখা হয়েছে। শেখ হাসিনাকে নিয়ে যে কত বই লেখা হয়েছে, তার কোনো ইয়ত্তা নেই।  ফজিলাতুন্নেছাকে বানানো হয়েছিল বঙ্গমাতা। এসব বইকেও যদি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বলে গণ্য করা হয়, তাহলে নব্বই কেন, তার চেয়ে বেশি হতে পারে অসত্যের ভলিউম। কিন্তু এগুলো মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নয়।

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অবিস্মরণীয় মহা অভ্যুত্থানের পর কেন একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকে টেনে আনা হলো? ১৯৭১ কিংবা মুক্তিযুদ্ধ বা শেখ মুজিবুর রহমান তো এই মহাসংগ্রামের কোনো ইস্যু ছিল না। এই আন্দোলনের লিখিত কোনো ইশতেহার বা মেনিফেস্টোও ছিল না। যেটা ছিল সেটা হলো কোটা সংস্কার বা বিলোপের দাবি। মুক্তিযোদ্ধার বালবাচ্চা ও নাতিপুতিদের সরকারি চাকরিতে কোটা সংরক্ষণ স্পষ্টতই বৈষম্য সৃষ্টি করেছিল। সেই বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন। শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের নিষ্ঠুরতা, রক্তলোলুপতার জবাবে কোটা আন্দোলন সরকার পতনের আন্দোলনে রূপান্তরিত হয়। পনেরো বছর ধরে চলা উৎপীড়ন, গুম-খুন, দুর্নীতি দুরাচার সর্বোপরি ভোটের অধিকার কেড়ে নেওয়ার ফলে জনসাধারণের মনে জমে থাকা ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটে আবু সাঈদ ও মুগ্ধর মতো সহস্র কিশোর-যুবক শাহাদাতবরণ করার পরিপ্রেক্ষিতে। এই ধারায় একাত্তর কোনো প্রতিপক্ষ ছিল না। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কোনো প্রশ্ন ছিল না। তাহলে কেন একাত্তরকে টেনে আনা হলো?

আমরা যদি ইতিহাসের কথা বলি, তাহলে অবশ্যই মহান মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস সঠিকভাবে বিবৃত ও চর্চিত হওয়া উচিত। ইতিহাসে যার যতটুকু অবদান, তাকে সেটা দিতে হবে। ইতিহাসে শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান অস্বীকার করার সুযোগ নেই। জিয়াউর রহমানের ভূমিকাও গোপন করার অবকাশ নেই। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, কমরেড মণি সিংহ, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ, জাতীয় চার নেতা, প্রবাসী সরকারের ভূমিকা নিয়ে দোনামোনা করা যাবে না। সমালোচনা হতে পারে কিন্তু অস্বীকার করা যাবে না। অতঃপর হোক ইতিহাসের পথ।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
সর্বশেষ খবর
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার
২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা