শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়

আবদুল আউয়াল ঠাকুর
প্রিন্ট ভার্সন
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়

পৃথিবী তার অক্ষের ওপর দাঁড়িয়ে সূর্যের চারদিকে ঘোরে। এ ঘূর্ণনের নামই ঋতুবৈচিত্র্য। এ নিয়মেই শীত-বসন্ত অসে। কেউ চাক বা না চাক, প্রকৃতির সাধারণ নিয়মেই পরিবর্তন সাধিত হয়ে আসছে। কেউ শীতকালকে বসন্ত বললে বা বসন্তকে শীত বললে প্রকৃতির নিয়মে কোনো ব্যত্যয় ঘটে না, ঘটার কথাও নয়। শীতে খেজুরের রস আর বসন্তে ফুলের সমারোহ- এ তো স্বাভাবিক রীতি। সে কারণেই কবি হয়তো বলেছেন, ‘ফুল ফুটুক না ফুটুক আজ বসন্ত।’ প্রকৃতির এ রীতি আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় স্বাভাবিকতাকে। আমরা চাইলেই পানির স্রোত উল্টে দিকে প্রবাহিত করতে পারি না। বাঁধ দিয়ে আটকানো যায়, তবে তা স্বাভাবিক প্রবাহকে রুখে দেওয়া যায় না। বাক্স্বাধীনতা মানুষের একটি স্বাভাবিক রীতি। এটি জন্মগত অধিকার। যেহেতু মানুষই একমাত্র প্রাণী, যে কথা বলে চিন্তা করে। সে কারণে মানুষের এ অধিকারের ওপর যে কোনো হস্তক্ষেপ প্রকৃতির নিয়মবিরুদ্ধ। আজকের দুনিয়ায় কোথাও কোথাও এ প্রশ্ন উঠেছে- স্বাধীনতার মাত্রা নিয়ে কথা উঠেছে সীমা কতটুকু। আসলে এটি বোধ হয় বলার অপেক্ষা রাখে না, স্বাধীনতার সীমারেখা হচ্ছে নিজের আওতা পর্যন্ত। সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করা যায় শরীরের সবচেয়ে বর্ধিত অংশ নাকের ডগার স্পর্শ না করা পর্যন্ত। বলা যাবে না যে একের স্বাধীনতা অপরকে আক্রান্ত করছে। এ আলোচনা বিশ্বে ও অন্য যে কোনো প্রান্তে যা-ই হোক আমাদের মতো দেশ বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বে এ স্বাধীনতার আলোচনা ও মাত্রা এক বিশেষ বাস্তবতা। আমাদের দেশে গত ৫৪ বছরের শাসন পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে বারবার এই স্বাধীনতা প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছে। যাঁরা বাক স্বাধীনতার কথা বলে ক্ষমতায় গিয়েছেন তাঁরাই স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করেছেন। আখেরে এ থেকে কোনো সুফল লাভ করা সম্ভব হয়নি। উপরন্তু বিপর্যয় নেমে এসেছে। বলা যায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার স্তরই অতিক্রম করতে পারেনি আমাদের বাক্স্বাধীনতার বিষয়টি।

বৈষম্য নিরসনের আন্দোলন থেকে অর্থাৎ স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতার যে লড়াই শুরু হয়েছিল তা রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছিল। আমরা অর্জন করলাম বাংলাদেশ। এ লড়াইয়ের একটি বড় অংশ ছিল কথা বলার লড়াই, যাকে আমরা বলছি গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম। এ লড়াই কতটা মেধার সঙ্গে করতে হয়েছে এবং যারা করেছেন তারা কতটা মেধাবী ছিলেন তার ছোট্ট একটি নমুনা তুলে ধরা যাক। প্রকাশিত রিপোর্টের ধরন থেকে বোঝা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের মিছিলের খবর প্রকাশে হয়তো নিষেধাজ্ঞা ছিল। সে কারণে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মধ্যবয়সি একদল যুবক হাতে বইখাতা নিয়ে মুষ্টিবদ্ধ হাতে কিছু বলতে বলতে এলাকা প্রদক্ষিণ করে বেরিয়ে গেল। বিষয়টি যে শিক্ষার্থীদের মিছিল সেটি বোধ করি পাগলেও বোঝে। এটি কেন করা হয়েছিল তা-ও বোঝা কষ্টকর নয়। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে যে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলছিল, তাকে সমর্থন করে জনমত গঠন করা ছিল মূল লক্ষ্য। জনমত গঠনই মূলত মিডিয়ার মুখ্য ভূমিকা। এজন্যই দেশ ও জাতি গঠনে মিডিয়ার স্বাধীনতা অপরিহার্য। জনমত আর প্রচলিত মত বা জনপ্রিয় মত এক না-ও হতে পারে। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত অবধি মিথ্যা শুনতে শুনতে আপনি মিথ্যাকেই হয়তো সত্যি মনে করতে পারেন, যেটিকে আমরা এখন গোয়েবলসীয় বলে থাকি। এটি অপপ্রচার, তারপরও মিডিয়া প্রশাসন হাতে থাকলে এটি করা খুব সহজ। মিথ্যার আড়ালে সত্যকে ঢেকে দেওয়ার চেষ্টা। বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এটি আরও বেশি হয়ে থাকে। নির্বাচন কমিশন থেকে আগামী নির্বাচনে এ আইনকে যে বিপজ্জনক বলা হয়েছে সেটিও মূলত মিডিয়া সন্ত্রাসের মধ্যে পড়ে। যা বলছিলাম তা হলো, রক্ত ত্যাগ ও তিতিক্ষার বিনিময়ে যে স্বাধীনতা আমরা পেলাম, সেখানে বাক্স্বাধীনতা রক্ষার কোনো ব্যবস্থা হলো না। সংবিধানে যা-ই বলা থাক না কেন, মূলত ’৭২ সালেই মিডিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু হয়েছিল সেই পাকিস্তানি কুখ্যাত আইনে। মিডিয়ার ওপর এ হস্তক্ষেপ বিচ্ছিন্ন ছিল না। মূল লক্ষ্য ছিল মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারের ওপর হস্তক্ষেপ করা। এ হস্তক্ষেপের নাম ছিল বাকশাল। তার আগে মিডিয়ার ওপর খড়্গ নেমে এসেছিল ১৯৭৪ সালের ১৬ জুন। সব পত্রপত্রিকা বন্ধ করে দেওয়ার মধ্য দিয়ে। স্বাধীনতার পর সবচেয়ে জনপ্রিয় পত্রিকা ‘গণকণ্ঠ’ বন্ধের মধ্য দিয়ে যে অনধিকারচর্চার শুরু হয়েছিল, তার চূড়ান্ত পরিণতি আসে সব মিডিয়া বন্ধের মাধ্যমে। এটি মূলত আমাদের স্বাধীনতার চেতনার সঙ্গে যায় না, যায়নি। বাক্স্বাধীনতা বলতে কেবল মিডিয়ার স্বাধীনতাকেই বোঝায় না, মূলত এর বাস্তব প্রয়োগ হচ্ছে গণতান্ত্রিক অধিকার ভোটাধিকার প্রয়োগ। নিজের পছন্দ অনুযায়ী কাউকে ভোট দিতে পারা বা দেওয়ার মতো বাস্তব পরিবেশ তৈরি বাক্স্বাধীনতার সম্পূরক। সম্প্রতি গত সাড়ে ১৫ বছরে বাক্স্বাধীনতা হরণের যে প্রসঙ্গ উঠেছে, সেখানে ভোটাধিকারের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ বাস্তবতায় রয়েছে। বিষয়টি কোনো একক সরকার বা কারও ব্যক্তিগত বিষয় নয়। দেখতে হবে সামগ্রিকতার মধ্যে। এ দৃষ্টিভঙ্গিগত পার্থক্য আজও বিদ্যমান।

এটা বলার অপেক্ষা রাখে না ব্রিটিশ ভারতে সংবাদপত্র বা মিডিয়ার প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই মিডিয়াকে সরকারের অনুকূলে ব্যবহারের কুপ্রথা বিদ্যমান। তখন কোম্পানির শাসকরা তাদের প্রতিপক্ষ ফরাসিদের বিরুদ্ধে ব্যবহারের নিমিত্তে সেন্সরশিপের আইন প্রণয়ন করেছিল যা আজও নানান ফর্মে আরও কঠিন হয়ে বিদ্যমান। ব্রিটিশ আমলের পর আমরা পাকিস্তান অতিক্রম করেছি। এ দেশের সাংবাদিক সমাজের গণতান্ত্রিক মানুষেরা মিডিয়ার ওপর এ খড়্গ বন্ধে হাজারো মিছিল করেছে, সমাবেশ করেছে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সরকারকে বয়কট করেছে। সরকারের পরিবর্তন হয়েছে। বাস্তবে এতে মিডিয়ার স্বাধীনতা রক্ষায় কোনো বাস্তব ফল দিয়েছে তা বলা যাবে না। ব্যাপারটা দেশের গণতন্ত্রায়ণেও এমনটি ঘটেছে। বলছিলাম বাকশাল আমলে মিডিয়া বন্ধের কথা। বাকশাল-পরবর্তী সময়ে প্রেসিডেন্ট জিয়া ক্ষমতায়িত হলে তিনি দেশে বাকশালের দ্বারা নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলগুলো খুলে দেওয়ার উদ্যোগ নেন। একই সঙ্গে মিডিয়ার নিষেধাজ্ঞাও তুলে নেওয়া হয়। একে একে পত্রপত্রিকা প্রকাশিত হয়। দেখে মনে হলো, শত ফুল ফোটার যে অঙ্গীকার রয়েছে তার বাস্তবায়ন হচ্ছে। বাস্তবে এ কথা ঠিক যে প্রেসিডেন্ট জিয়ার আমলে মিডিয়ার ওপর বলতে গেলে তেমন কোনো হস্তক্ষেপ হয়নি। অনেকখানি অবাধ স্বাধীনতা মিডিয়া ভোগ করেছে। তা কতক্ষণ। প্রেসিডেন্ট জিয়া হত্যার পর সময়ক্ষেপণ করে এরশাদের সামরিক শাসন আসার পর আবার ‘যেই লাউ সেই কদুতে’ পরিণত হয়। মিডিয়ার ওপর নেমে আসে লিখিত-অলিখিত নির্যাতন-নিবর্তন। লেখার স্বাধীনতা, বলার স্বাধীনতা সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে গুটি কয়েক শব্দে। সংগত বিবেচনা থেকেই দেশে ভোটাধিকার হুমকির মুখে পড়ে। প্রচলিত হয় পাতানো ভোটের গল্প। এ অবস্থাটা চলে প্রায় ৯ বছর। শেষ বছরের দিকে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন সরকারের খবর বয়কট করে, সংবাদপত্রে ধর্মঘট আহ্বান করে। বাস্তবে এটা করতে হয়েছিল বাক্স্বাধীনতা আইনত রুদ্ধ থাকার কারণে। এসব ইতিহাস আমাদের অনেকেরই জানা। নতুন করে বলে লাভ নেই। এ থেকে যে বিষয় শেখার তা হলো, রক্তে কেনা স্বাধীনতায় কথা বলার স্বাধীনতা পেলাম না। এ দেশে, এ ভূমিতে যারা ক্ষমতায় এলেন তারা মানুষের মত দমনে এতটাই সক্রিয় থাকলেন যে একসময় বিখ্যাত ছড়াকার আবু সালেহ ক্ষোভে-রাগে লিখেছিলেন ‘রক্ত দিয়ে পেলাম শালার এ কোন স্বাধীনতা। ধরা যাবে না ছোঁয়া যাবে না বলা যাবে না কথা...। আসলে মানুষ কথা বলতে চায়। তার বলার ধরন কী, কেমন হবে সে কথা পরে বিবেচ্য। আমরা যারা মিডিয়ার সঙ্গে যুক্ত, তারা এটা মনে করি সাধারণ জনগণ সব সময়ই সরকারি প্রশাসন দ্বারা নির্যাতিত। কোনো না কোনোভাবে আক্রান্ত। সাধারণ জনগণের এ আক্রান্ত হওয়ার খবরটি প্রকাশ করে মিডিয়া। তখনই মিডিয়া শত্রুতে পরিণত হয়। কার্যত মিডিয়ার ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন সাধারণ মানুষের ওপর নির্যাতনের শামিল। এটি অন্যায়, বন্ধ হওয়া জরুরি। গত ৫৪ বছরে বাংলাদেশের মিডিয়া সবচেয়ে শান্তিতে কাজ করেছে বেগম খালেদা জিয়ার শাসনামলে। সে সময়ে কোনো ধরনের সেন্সরশিপ বা নিয়ন্ত্রণ ছিল না। বিগত সময়ের শাসনামল মেলালে এটা বলা যাবে বেগম জিয়া ছিলেন মিডিয়া ও গণতন্ত্রবান্ধব। সেটি সব কথা নয়। যে আইনগুলো দেশে মিডিয়ার স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করে, গণতন্ত্র হত্যা করে, সেগুলো প্রকারান্তরে বহাল রয়েছে। বাংলাদেশে মিডিয়ার মা-বাপ হচ্ছে জেলা প্রশাসন। সুতরাং এটি যে সব সময় সরকারের সঙ্গে হাত মেলাবে তাতে সন্দেহ নেই।  ঋতু বদলায় কিন্তু আইন বদলায় না। মিডিয়ার ওপর নিয়ন্ত্রণ, সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ, মনোনয়নবাণিজ্য বহাল রেখে দেশে বাক্স্বাধীনতা নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গঠিত সরকার মূল ভাবনায় কাজ করবে এটাই প্রত্যাশিত।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্নীতি কমেছে
দুর্নীতি কমেছে
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
দারিদ্র্য ভয়ংকর
দারিদ্র্য ভয়ংকর
রাজনৈতিক সংকট
রাজনৈতিক সংকট
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
ঋণ প্রবৃদ্ধি
ঋণ প্রবৃদ্ধি
বিচার বিভাগ
বিচার বিভাগ
শিশু হাসপাতালটা কি হবে না?
শিশু হাসপাতালটা কি হবে না?
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে বিমান দুর্ঘটনায় দুজন নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বিমান দুর্ঘটনায় দুজন নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনতা ব্যাংক ও এসএসএলের মধ্যে বিলার পেমেন্ট সার্ভিস নিয়ে চুক্তি
জনতা ব্যাংক ও এসএসএলের মধ্যে বিলার পেমেন্ট সার্ভিস নিয়ে চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের
ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে বিএনপি প্রস্তুত : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে বিএনপি প্রস্তুত : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকৃত সংস্কারের আগে মানসিক সংস্কার দরকার : গয়েশ্বর
প্রকৃত সংস্কারের আগে মানসিক সংস্কার দরকার : গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মোহাম্মদপুর-আদাবরে অভিযানে গ্রেফতার ৩৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুর-আদাবরে অভিযানে গ্রেফতার ৩৪

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাবিদ মাহমুদ উল্লাহর কুলখানি অনুষ্ঠিত
শিক্ষাবিদ মাহমুদ উল্লাহর কুলখানি অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নওগাঁয় তারুণ্যের উৎসবে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
নওগাঁয় তারুণ্যের উৎসবে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিকে আবারও ক্ষমতায় আনবে জনগণ : ডা. শাহাদাত
বিএনপিকে আবারও ক্ষমতায় আনবে জনগণ : ডা. শাহাদাত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে ৩ পিস স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক
মহেশপুর সীমান্তে ৩ পিস স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী
খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ১০ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার
কুড়িগ্রামে ১০ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাম বিভ্রাটে অ্যাকাউন্ট বন্ধ, মেটার বিরুদ্ধে মামলা করলেন মার্ক জুকারবার্গ!
নাম বিভ্রাটে অ্যাকাউন্ট বন্ধ, মেটার বিরুদ্ধে মামলা করলেন মার্ক জুকারবার্গ!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমারখালীতে ৯ বছর পর সম্মেলন, সভাপতি আনছার সম্পাদক লুৎফর
কুমারখালীতে ৯ বছর পর সম্মেলন, সভাপতি আনছার সম্পাদক লুৎফর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ডায়রিয়ার প্রকোপ কমছে
নাটোরে ডায়রিয়ার প্রকোপ কমছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি সভা, এবার ৩৫ মন্দিরে দুর্গোৎসব
মোংলায় আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি সভা, এবার ৩৫ মন্দিরে দুর্গোৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্র দলের র‌্যালি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্র দলের র‌্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ‘এমপক্স’ জরুরি অবস্থা তুলে নিল ডব্লিউএইচও
বিশ্বজুড়ে ‘এমপক্স’ জরুরি অবস্থা তুলে নিল ডব্লিউএইচও

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে বিদ্যুৎকর্মীর মৃত্যু
ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে বিদ্যুৎকর্মীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ছিনতাইকারী গ্রেফতার, মালামাল উদ্ধার
লালমনিরহাটে ছিনতাইকারী গ্রেফতার, মালামাল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
নোয়াখালীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চুয়াডাঙ্গায় অনলাইন জুয়ার মাস্টার এজেন্টসহ গ্রেফতার ২
চুয়াডাঙ্গায় অনলাইন জুয়ার মাস্টার এজেন্টসহ গ্রেফতার ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা
ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের উপর দিয়ে ২ যুদ্ধবিমান উড়াল ভেনেজুয়েলা
উত্তেজনা বাড়িয়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের উপর দিয়ে ২ যুদ্ধবিমান উড়াল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করল ইরানের সশস্ত্র বাহিনী
পূর্ণ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করল ইরানের সশস্ত্র বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে
ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যুর পর মারা গেলেন স্বামীও
সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যুর পর মারা গেলেন স্বামীও

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচেই হোঁচট খেল জার্মানি
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচেই হোঁচট খেল জার্মানি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফখর জামানের ব্যাটিং তাণ্ডবে পাকিস্তানের জয়
ফখর জামানের ব্যাটিং তাণ্ডবে পাকিস্তানের জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদায়ী ম্যাচে মেসির জোড়া গোল, সহজ জয় আর্জেন্টিনার
দেশের মাটিতে বিদায়ী ম্যাচে মেসির জোড়া গোল, সহজ জয় আর্জেন্টিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনশনকারী শিক্ষার্থীদের পাশে শুয়ে রাত কাটালেন উপাচার্য
অনশনকারী শিক্ষার্থীদের পাশে শুয়ে রাত কাটালেন উপাচার্য

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিরাপত্তা শঙ্কায় বিসিবি সভাপতি, গানম্যান চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি
নিরাপত্তা শঙ্কায় বিসিবি সভাপতি, গানম্যান চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির
আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ তেল ক্রয় বন্ধ ও চীনের উপর চাপ বাড়াতে ইউরোপকে ট্রাম্পের আহ্বান
রুশ তেল ক্রয় বন্ধ ও চীনের উপর চাপ বাড়াতে ইউরোপকে ট্রাম্পের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান
ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আফগানিস্তানে জরুরি ত্রাণ সহায়তা পাঠাল বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আফগানিস্তানে জরুরি ত্রাণ সহায়তা পাঠাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন
ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত
মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিলিকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে ব্রাজিল
চিলিকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ
টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পেন্টাগনকে ‘যুদ্ধ দফতর’ হিসেবে পরিচিত করানোর আদেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে ‘যুদ্ধ দফতর’ হিসেবে পরিচিত করানোর আদেশ ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির ন্যায়বিচারের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর মহিমান্বিত মুহূর্ত ঈদে মিলাদুন্নবী : মির্জা ফখরুল
নবীজির ন্যায়বিচারের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর মহিমান্বিত মুহূর্ত ঈদে মিলাদুন্নবী : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস

প্রথম পৃষ্ঠা

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া
অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদের কিনারে পর্যটন খাত
খাদের কিনারে পর্যটন খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা
ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার

শোবিজ

ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য
ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক

নগর জীবন

বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা
বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা

নগর জীবন

গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

নগর জীবন

সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের বিকল্প নেই
নির্বাচনের বিকল্প নেই

নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আমরা বিএনপি পরিবার
অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

মোহাম্মদ গণি চৌধুরীর জানাজা সম্পন্ন
মোহাম্মদ গণি চৌধুরীর জানাজা সম্পন্ন

নগর জীবন

১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

উদীচীর নাগরিক শোকসভা গান-কবিতায় যতীন সরকারকে স্মরণ
উদীচীর নাগরিক শোকসভা গান-কবিতায় যতীন সরকারকে স্মরণ

নগর জীবন

গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

নগর জীবন

সিলেটে অর্ধকোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে অর্ধকোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

নগর জীবন

ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা