শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়

আবদুল আউয়াল ঠাকুর
প্রিন্ট ভার্সন
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়

পৃথিবী তার অক্ষের ওপর দাঁড়িয়ে সূর্যের চারদিকে ঘোরে। এ ঘূর্ণনের নামই ঋতুবৈচিত্র্য। এ নিয়মেই শীত-বসন্ত অসে। কেউ চাক বা না চাক, প্রকৃতির সাধারণ নিয়মেই পরিবর্তন সাধিত হয়ে আসছে। কেউ শীতকালকে বসন্ত বললে বা বসন্তকে শীত বললে প্রকৃতির নিয়মে কোনো ব্যত্যয় ঘটে না, ঘটার কথাও নয়। শীতে খেজুরের রস আর বসন্তে ফুলের সমারোহ- এ তো স্বাভাবিক রীতি। সে কারণেই কবি হয়তো বলেছেন, ‘ফুল ফুটুক না ফুটুক আজ বসন্ত।’ প্রকৃতির এ রীতি আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় স্বাভাবিকতাকে। আমরা চাইলেই পানির স্রোত উল্টে দিকে প্রবাহিত করতে পারি না। বাঁধ দিয়ে আটকানো যায়, তবে তা স্বাভাবিক প্রবাহকে রুখে দেওয়া যায় না। বাক্স্বাধীনতা মানুষের একটি স্বাভাবিক রীতি। এটি জন্মগত অধিকার। যেহেতু মানুষই একমাত্র প্রাণী, যে কথা বলে চিন্তা করে। সে কারণে মানুষের এ অধিকারের ওপর যে কোনো হস্তক্ষেপ প্রকৃতির নিয়মবিরুদ্ধ। আজকের দুনিয়ায় কোথাও কোথাও এ প্রশ্ন উঠেছে- স্বাধীনতার মাত্রা নিয়ে কথা উঠেছে সীমা কতটুকু। আসলে এটি বোধ হয় বলার অপেক্ষা রাখে না, স্বাধীনতার সীমারেখা হচ্ছে নিজের আওতা পর্যন্ত। সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করা যায় শরীরের সবচেয়ে বর্ধিত অংশ নাকের ডগার স্পর্শ না করা পর্যন্ত। বলা যাবে না যে একের স্বাধীনতা অপরকে আক্রান্ত করছে। এ আলোচনা বিশ্বে ও অন্য যে কোনো প্রান্তে যা-ই হোক আমাদের মতো দেশ বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বে এ স্বাধীনতার আলোচনা ও মাত্রা এক বিশেষ বাস্তবতা। আমাদের দেশে গত ৫৪ বছরের শাসন পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে বারবার এই স্বাধীনতা প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছে। যাঁরা বাক স্বাধীনতার কথা বলে ক্ষমতায় গিয়েছেন তাঁরাই স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করেছেন। আখেরে এ থেকে কোনো সুফল লাভ করা সম্ভব হয়নি। উপরন্তু বিপর্যয় নেমে এসেছে। বলা যায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার স্তরই অতিক্রম করতে পারেনি আমাদের বাক্স্বাধীনতার বিষয়টি।

বৈষম্য নিরসনের আন্দোলন থেকে অর্থাৎ স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতার যে লড়াই শুরু হয়েছিল তা রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছিল। আমরা অর্জন করলাম বাংলাদেশ। এ লড়াইয়ের একটি বড় অংশ ছিল কথা বলার লড়াই, যাকে আমরা বলছি গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম। এ লড়াই কতটা মেধার সঙ্গে করতে হয়েছে এবং যারা করেছেন তারা কতটা মেধাবী ছিলেন তার ছোট্ট একটি নমুনা তুলে ধরা যাক। প্রকাশিত রিপোর্টের ধরন থেকে বোঝা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের মিছিলের খবর প্রকাশে হয়তো নিষেধাজ্ঞা ছিল। সে কারণে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মধ্যবয়সি একদল যুবক হাতে বইখাতা নিয়ে মুষ্টিবদ্ধ হাতে কিছু বলতে বলতে এলাকা প্রদক্ষিণ করে বেরিয়ে গেল। বিষয়টি যে শিক্ষার্থীদের মিছিল সেটি বোধ করি পাগলেও বোঝে। এটি কেন করা হয়েছিল তা-ও বোঝা কষ্টকর নয়। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে যে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলছিল, তাকে সমর্থন করে জনমত গঠন করা ছিল মূল লক্ষ্য। জনমত গঠনই মূলত মিডিয়ার মুখ্য ভূমিকা। এজন্যই দেশ ও জাতি গঠনে মিডিয়ার স্বাধীনতা অপরিহার্য। জনমত আর প্রচলিত মত বা জনপ্রিয় মত এক না-ও হতে পারে। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত অবধি মিথ্যা শুনতে শুনতে আপনি মিথ্যাকেই হয়তো সত্যি মনে করতে পারেন, যেটিকে আমরা এখন গোয়েবলসীয় বলে থাকি। এটি অপপ্রচার, তারপরও মিডিয়া প্রশাসন হাতে থাকলে এটি করা খুব সহজ। মিথ্যার আড়ালে সত্যকে ঢেকে দেওয়ার চেষ্টা। বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এটি আরও বেশি হয়ে থাকে। নির্বাচন কমিশন থেকে আগামী নির্বাচনে এ আইনকে যে বিপজ্জনক বলা হয়েছে সেটিও মূলত মিডিয়া সন্ত্রাসের মধ্যে পড়ে। যা বলছিলাম তা হলো, রক্ত ত্যাগ ও তিতিক্ষার বিনিময়ে যে স্বাধীনতা আমরা পেলাম, সেখানে বাক্স্বাধীনতা রক্ষার কোনো ব্যবস্থা হলো না। সংবিধানে যা-ই বলা থাক না কেন, মূলত ’৭২ সালেই মিডিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু হয়েছিল সেই পাকিস্তানি কুখ্যাত আইনে। মিডিয়ার ওপর এ হস্তক্ষেপ বিচ্ছিন্ন ছিল না। মূল লক্ষ্য ছিল মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারের ওপর হস্তক্ষেপ করা। এ হস্তক্ষেপের নাম ছিল বাকশাল। তার আগে মিডিয়ার ওপর খড়্গ নেমে এসেছিল ১৯৭৪ সালের ১৬ জুন। সব পত্রপত্রিকা বন্ধ করে দেওয়ার মধ্য দিয়ে। স্বাধীনতার পর সবচেয়ে জনপ্রিয় পত্রিকা ‘গণকণ্ঠ’ বন্ধের মধ্য দিয়ে যে অনধিকারচর্চার শুরু হয়েছিল, তার চূড়ান্ত পরিণতি আসে সব মিডিয়া বন্ধের মাধ্যমে। এটি মূলত আমাদের স্বাধীনতার চেতনার সঙ্গে যায় না, যায়নি। বাক্স্বাধীনতা বলতে কেবল মিডিয়ার স্বাধীনতাকেই বোঝায় না, মূলত এর বাস্তব প্রয়োগ হচ্ছে গণতান্ত্রিক অধিকার ভোটাধিকার প্রয়োগ। নিজের পছন্দ অনুযায়ী কাউকে ভোট দিতে পারা বা দেওয়ার মতো বাস্তব পরিবেশ তৈরি বাক্স্বাধীনতার সম্পূরক। সম্প্রতি গত সাড়ে ১৫ বছরে বাক্স্বাধীনতা হরণের যে প্রসঙ্গ উঠেছে, সেখানে ভোটাধিকারের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ বাস্তবতায় রয়েছে। বিষয়টি কোনো একক সরকার বা কারও ব্যক্তিগত বিষয় নয়। দেখতে হবে সামগ্রিকতার মধ্যে। এ দৃষ্টিভঙ্গিগত পার্থক্য আজও বিদ্যমান।

এটা বলার অপেক্ষা রাখে না ব্রিটিশ ভারতে সংবাদপত্র বা মিডিয়ার প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই মিডিয়াকে সরকারের অনুকূলে ব্যবহারের কুপ্রথা বিদ্যমান। তখন কোম্পানির শাসকরা তাদের প্রতিপক্ষ ফরাসিদের বিরুদ্ধে ব্যবহারের নিমিত্তে সেন্সরশিপের আইন প্রণয়ন করেছিল যা আজও নানান ফর্মে আরও কঠিন হয়ে বিদ্যমান। ব্রিটিশ আমলের পর আমরা পাকিস্তান অতিক্রম করেছি। এ দেশের সাংবাদিক সমাজের গণতান্ত্রিক মানুষেরা মিডিয়ার ওপর এ খড়্গ বন্ধে হাজারো মিছিল করেছে, সমাবেশ করেছে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সরকারকে বয়কট করেছে। সরকারের পরিবর্তন হয়েছে। বাস্তবে এতে মিডিয়ার স্বাধীনতা রক্ষায় কোনো বাস্তব ফল দিয়েছে তা বলা যাবে না। ব্যাপারটা দেশের গণতন্ত্রায়ণেও এমনটি ঘটেছে। বলছিলাম বাকশাল আমলে মিডিয়া বন্ধের কথা। বাকশাল-পরবর্তী সময়ে প্রেসিডেন্ট জিয়া ক্ষমতায়িত হলে তিনি দেশে বাকশালের দ্বারা নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলগুলো খুলে দেওয়ার উদ্যোগ নেন। একই সঙ্গে মিডিয়ার নিষেধাজ্ঞাও তুলে নেওয়া হয়। একে একে পত্রপত্রিকা প্রকাশিত হয়। দেখে মনে হলো, শত ফুল ফোটার যে অঙ্গীকার রয়েছে তার বাস্তবায়ন হচ্ছে। বাস্তবে এ কথা ঠিক যে প্রেসিডেন্ট জিয়ার আমলে মিডিয়ার ওপর বলতে গেলে তেমন কোনো হস্তক্ষেপ হয়নি। অনেকখানি অবাধ স্বাধীনতা মিডিয়া ভোগ করেছে। তা কতক্ষণ। প্রেসিডেন্ট জিয়া হত্যার পর সময়ক্ষেপণ করে এরশাদের সামরিক শাসন আসার পর আবার ‘যেই লাউ সেই কদুতে’ পরিণত হয়। মিডিয়ার ওপর নেমে আসে লিখিত-অলিখিত নির্যাতন-নিবর্তন। লেখার স্বাধীনতা, বলার স্বাধীনতা সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে গুটি কয়েক শব্দে। সংগত বিবেচনা থেকেই দেশে ভোটাধিকার হুমকির মুখে পড়ে। প্রচলিত হয় পাতানো ভোটের গল্প। এ অবস্থাটা চলে প্রায় ৯ বছর। শেষ বছরের দিকে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন সরকারের খবর বয়কট করে, সংবাদপত্রে ধর্মঘট আহ্বান করে। বাস্তবে এটা করতে হয়েছিল বাক্স্বাধীনতা আইনত রুদ্ধ থাকার কারণে। এসব ইতিহাস আমাদের অনেকেরই জানা। নতুন করে বলে লাভ নেই। এ থেকে যে বিষয় শেখার তা হলো, রক্তে কেনা স্বাধীনতায় কথা বলার স্বাধীনতা পেলাম না। এ দেশে, এ ভূমিতে যারা ক্ষমতায় এলেন তারা মানুষের মত দমনে এতটাই সক্রিয় থাকলেন যে একসময় বিখ্যাত ছড়াকার আবু সালেহ ক্ষোভে-রাগে লিখেছিলেন ‘রক্ত দিয়ে পেলাম শালার এ কোন স্বাধীনতা। ধরা যাবে না ছোঁয়া যাবে না বলা যাবে না কথা...। আসলে মানুষ কথা বলতে চায়। তার বলার ধরন কী, কেমন হবে সে কথা পরে বিবেচ্য। আমরা যারা মিডিয়ার সঙ্গে যুক্ত, তারা এটা মনে করি সাধারণ জনগণ সব সময়ই সরকারি প্রশাসন দ্বারা নির্যাতিত। কোনো না কোনোভাবে আক্রান্ত। সাধারণ জনগণের এ আক্রান্ত হওয়ার খবরটি প্রকাশ করে মিডিয়া। তখনই মিডিয়া শত্রুতে পরিণত হয়। কার্যত মিডিয়ার ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন সাধারণ মানুষের ওপর নির্যাতনের শামিল। এটি অন্যায়, বন্ধ হওয়া জরুরি। গত ৫৪ বছরে বাংলাদেশের মিডিয়া সবচেয়ে শান্তিতে কাজ করেছে বেগম খালেদা জিয়ার শাসনামলে। সে সময়ে কোনো ধরনের সেন্সরশিপ বা নিয়ন্ত্রণ ছিল না। বিগত সময়ের শাসনামল মেলালে এটা বলা যাবে বেগম জিয়া ছিলেন মিডিয়া ও গণতন্ত্রবান্ধব। সেটি সব কথা নয়। যে আইনগুলো দেশে মিডিয়ার স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করে, গণতন্ত্র হত্যা করে, সেগুলো প্রকারান্তরে বহাল রয়েছে। বাংলাদেশে মিডিয়ার মা-বাপ হচ্ছে জেলা প্রশাসন। সুতরাং এটি যে সব সময় সরকারের সঙ্গে হাত মেলাবে তাতে সন্দেহ নেই।  ঋতু বদলায় কিন্তু আইন বদলায় না। মিডিয়ার ওপর নিয়ন্ত্রণ, সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ, মনোনয়নবাণিজ্য বহাল রেখে দেশে বাক্স্বাধীনতা নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গঠিত সরকার মূল ভাবনায় কাজ করবে এটাই প্রত্যাশিত।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
সর্বশেষ খবর
বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ
বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

শাবিতে সিলেট ক্লাইমেট অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
শাবিতে সিলেট ক্লাইমেট অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসের গ্রেপ্তার আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা
আইসের গ্রেপ্তার আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা

২১ মিনিট আগে | পরবাস

সুন্দরবনে ১০৬ কেজি হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
সুন্দরবনে ১০৬ কেজি হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার : আসিফ নজরুল
গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার : আসিফ নজরুল

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি, ৭ জনকে জরিমানা
হবিগঞ্জে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি, ৭ জনকে জরিমানা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'ভাগ হয়ে গেল ট্রেন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'ভাগ হয়ে গেল ট্রেন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে বোকা সাজার ভান করি: জাহ্নবী
ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে বোকা সাজার ভান করি: জাহ্নবী

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’
‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পুলিশ কনস্টেবলের মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পুলিশ কনস্টেবলের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'নতুন বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিয়েছি'
'নতুন বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিয়েছি'

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

'নো ওয়েজ বোর্ড নো মিডিয়া' নীতি কার্যকরসহ ২১ দফা দাবি বিএফইউজের
'নো ওয়েজ বোর্ড নো মিডিয়া' নীতি কার্যকরসহ ২১ দফা দাবি বিএফইউজের

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিএনজি অটোরিকশায় তিনজনের বেশি যাত্রী তোলা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ: এসএমপি কমিশনার
সিএনজি অটোরিকশায় তিনজনের বেশি যাত্রী তোলা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ: এসএমপি কমিশনার

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আমিরাতে সিলেট বিভাগ উন্নয়ন পরিষদ নতুন কমিটির অভিষেক
আমিরাতে সিলেট বিভাগ উন্নয়ন পরিষদ নতুন কমিটির অভিষেক

৫৯ মিনিট আগে | পরবাস

মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ
মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি দলে নেই সৌম্য, কারণ জানালেন নির্বাচকরা
টি-টোয়েন্টি দলে নেই সৌম্য, কারণ জানালেন নির্বাচকরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের আবর্জনা পরিস্কার করতে হবে'
'পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের আবর্জনা পরিস্কার করতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোলা পৌরসভার তিনটি গাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে অবৈধ দোকানিরা
ভোলা পৌরসভার তিনটি গাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে অবৈধ দোকানিরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খালেদা জিয়ার আপসহীনতার কারণেই দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছিল’
‘খালেদা জিয়ার আপসহীনতার কারণেই দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছিল’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সমাবেশ
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের মধ্যে গণভোট করে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে : মামুনুল হক
নভেম্বরের মধ্যে গণভোট করে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে : মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘৩১ দফা নারীর ক্ষমতায়ন ও সমান অধিকার নিশ্চিত করার এক নতুন অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা নারীর ক্ষমতায়ন ও সমান অধিকার নিশ্চিত করার এক নতুন অঙ্গীকার’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ময়মনসিংহে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারণা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গণমিছিল
ময়মনসিংহে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারণা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গণমিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চিড়িয়াখানায় আসছে নতুন প্রাণী : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
জাতীয় চিড়িয়াখানায় আসছে নতুন প্রাণী : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধর্মীয় মূল্যবোধ পরিপন্থী সব সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে জাতীয় সেমিনার
ধর্মীয় মূল্যবোধ পরিপন্থী সব সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে জাতীয় সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ডেঙ্গুতে যুবকের মৃত্যু
বাগেরহাটে ডেঙ্গুতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুর চিড়িয়াখানায় মিনি ট্রেনের চাপায় শিশুর মৃত্যু
রংপুর চিড়িয়াখানায় মিনি ট্রেনের চাপায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জায়মা রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
জায়মা রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

মনোরেলে যানজট কমবে
মনোরেলে যানজট কমবে

নগর জীবন

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬

খবর

জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার ৪৪ জন
জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার ৪৪ জন

দেশগ্রাম

বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে শ্রমিকরা
বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে শ্রমিকরা

খবর

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা