শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা

শায়খ আহমাদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা

রসুল (সা.) ১২ রবিউল আউয়াল জন্মগ্রহণ করেছেন, এটা ঐতিহাসিকদের অনেকগুলো মতের একটি মত। এর বাইরেও আরও অনেক মত রয়েছে। তবে এ মতটি প্রসিদ্ধি লাভ করার কারণে পৃথিবীজুড়েই রবিউল আউয়াল মাসে নব উদ্যমে নবীজি (সা.)-এর জীবনী চর্চা ও আলোচনা শুরু হয়। যদিও বছরজুড়েই নবীজি (সা.)-এর জীবন নিয়ে আমাদের চর্চা করা দরকার। এর ফলে রসুল (সা.)-এর প্রতি আমাদের ভালোবাসা বৃদ্ধি পাবে। রসুল (সা.) বলেছেন, তোমাদের কেউ ততক্ষণ মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না আমি তার কাছে তার পিতা, তার সন্তান ও সমগ্র মানুষের চেয়ে প্রিয় না হব। (বোখারি)।

ভালোবাসা চর্চার বিষয়। চর্চা না করলে ভালোবাসা মরে যায়। চর্চা করলে ভালোবাসা বৃদ্ধি পায়। আমরা নবীজি (সা.)-এর সৌরভময় জীবন নিয়ে যত আলোচনা করব, তাঁর প্রতি আমাদের মুগ্ধতা তত বৃদ্ধি পাবে। আমরা বিমোহিত হব। এর ফলে তাঁর প্রতি আমাদের ভালোবাসাও উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে। পৃথিবীর নানা প্রান্তে আমরা প্রায়ই অমুসলিমদের মুসলমান হওয়ার সংবাদ শুনতে পাই। অমুসলিমরা প্রধানত দুটি কারণে ইসলাম গ্রহণ করে। এক. কোরআন চর্চা। দুই. রসুল (সা.)-এর জীবনী চর্চা। কোরআন এমন এক অমোঘ বাণী, যার ভিতর কোনো ত্রুটি নেই। অনেক অমুসলিম ত্রুটি খোঁজার উদ্দেশে কোরআন পড়তে গিয়ে এর ঐশী স্পর্শে মুসলমান হয়েছে। আবার নবীজি (সা.)-এর চরিত্র এমন সৌরভময়, আলোকজ্জ্বল, ঘোর শত্রুও তাঁকে নিয়ে গবেষণা করে মুগ্ধ হয়েছে। এ কারণে শত্রুতার বীজ বপন করতে এসে তাঁর জীবদ্দশায় অনেক মানুষ মুসলমান হয়েছে। আবার এ যুগেও বহু মানুষ তাঁর সিরাতের সান্নিধ্যে এসে মুসলমান হচ্ছে।

নবীজি (সা.)-এর চরিত্র এতটাই মাধুর্যমণ্ডিত এবং পূতপবিত্র ছিল, স্বয়ং আল্লাহ তাঁর উত্তম চরিত্রের সার্টিফিকেট দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, নিশ্চয়ই আপনি (হে মোহাম্মদ) সুমহান চরিত্রের অধিকারী (সুরা আল-কলম)। আম্মাজান আয়েশা (রা.) বলেছেন, তাঁর চরিত্র ছিল কোরআনময় (মুসলিম)। অর্থাৎ নবীজি (সা.)-এর প্রতিটি কথা, কাজ, আচরণ ছিল কোরআনের বাস্তব রূপ। কোরআনে যা আদেশ করা হয়েছে, তিনি তা পালন করতেন এবং যা নিষেধ করা হয়েছে, তিনি তা থেকে বিরত থাকতেন। এ কারণে কোরআনের অনুসরণ করতে হলে আমাদের রসুলের অনুসরণ করতে হবে। রসুলের (সা.) অনুসরণের মাঝেই সুপ্ত আছে কোরআনের অনুসরণ। মহান আল্লাহ নবীজি (সা.)-এর ব্যাপারে বলেছেন, ‘আর আমি আপনার জন্য আপনার জিকিরকে (স্মরণ) উচ্চ করে দিয়েছি।’ (সুরা ইনশিরাহ)। এ আয়াত নবীজি (সা.)-এর জন্য কতটা ধ্রুব সত্য, তা আমরা চারপাশে তাকালেই বুঝতে পারব। নামাজের জন্য প্রতিদিন পাঁচবার আজান দেওয়া হয়। আজানে মুয়াজ্জিন উচ্চকণ্ঠে ঘোষণা দেন : আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রসুলুল্লাহ। অর্থাৎ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে মোহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রসুল। ভৌগোলিক তারতম্যের কারণে সারা পৃথিবীজুড়ে প্রায় সারাক্ষণই কোথাও না কোথাও আজান হতে থাকে। আর সেই আজানে মুয়াজ্জিন নবীজি (সা.)-এর বড়ত্বের ঘোষণা দিতে থাকেন। নবীজি (সা.)-এর রিসালাতের এ ঘোষণা দিনরাত ২৪ ঘণ্টা কখনোই বন্ধ হয় না। আবার পৃথিবীতে যাঁর জীবনী সবচেয়ে বেশি লেখা হয়েছে, তিনি মুহাম্মদ (সা.)। এ মুহূর্তে আপনি যখন লেখাটি পড়ছেন, তখনো হয়তো পৃথিবীর কোনো এক প্রান্তে কোনো এক লেখক হৃদয়ের সবটুকু আবেগ ঢেলে দিয়ে নবীজি (সা.)-এর জীবনী লিখে চলেছেন। পৃথিবীজুড়ে লাখ লাখ পাঠক হয়তো এ মুহূর্তে পড়ে চলেছে নবীজি (সা.)-কে নিয়ে লেখা সুবাসিত কোনো বই। ফলে আল্লাহ যে বলেছেন, তিনি তাঁর রসুল (সা.)-এর স্মরণকে উচ্চকিত করেছেন, তা এসব উদাহরণ থেকে দিবালোকের মতো পরিষ্কার।  পৃথিবীতে বহু তারকা এসেছে, বহু তারকা গত হয়েছে। কিন্তু পৃথিবীবাসী নবীজি (সা.) যেভাবে ভালোবেসেছে, অন্য কোনো তারকাকে তাঁর সিকিভাগও ভালোবাসেনি। ২০০ বছর আগে জন্ম নেওয়া কোনো তারকাকে আজ যদি গালি দেওয়া হয়, তবে তার প্রতিবাদ করার মানুষ পাওয়া যায় না। কিন্তু প্রায় ১ হাজার ৫০০ বছর আগে যে মানুষটি চলে গেলেন, তিনি আজও এতটাই প্রাসঙ্গিক, আলোচিত এবং ভালোবাসায় সিক্ত যে তাঁকে কেউ গালি দিলে সারা পৃথিবী ক্ষোভে ফেটে পড়ে। কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। এটাই নবীজি (সা.)-এর প্রতি উম্মতের অনাবিল ভালোবাসার নমুনা। মহান আল্লাহ তাঁর রসুলকে আমাদের জন্য অনুপম আদর্শ হিসেবে প্রেরণ করেছেন। তাঁর জীবনের সবকিছুই আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পাথেয় ও নির্দেশনা। এ কারণে সাহাবিগণ সিরাত চর্চাকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিতেন। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.), আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস (রা.) এবং বারা ইবনে আজিব (রহ.) তাঁদের ছাত্রদের রসুলের জীবনী শিক্ষা দিতের এবং তাঁরা তা সংরক্ষণ করতেন। হোসাইন (রা.)-এর পুত্র আলি বলেন, ‘আমদেরকে কোরআনের সুরা যেমন গুরুত্বের সঙ্গে শিক্ষা দেওয়া হতো, রসুল (সা.)-এর জিহাদ ও অভিযানগুলোর ইতিহাসও সেভাবে শিক্ষা দেওয়া হতো।’

বর্তমানে বিভিন্ন পেশার অসংখ্য সফল মানুষ পাওয়া যাচ্ছে। বৈষয়িক উন্নতির প্রতিযোগিতা চলছে সব জায়গায়। কিন্তু ভালো মানুষ হওয়ার প্রতিযোগিতা কোথাও নেই। এ সংকটময় মুহূর্তে, প্রজন্মকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে রসুল (সা.)-এর সিরাত পাঠ, পর্যালোচনা ও তাঁর আদর্শ অনুসরণের কোনো বিকল্প নেই।

জুমার মিম্বর থেকে গ্রন্থনা : সাব্বির জাদিদ

এই বিভাগের আরও খবর
দারিদ্র্য ভয়ংকর
দারিদ্র্য ভয়ংকর
রাজনৈতিক সংকট
রাজনৈতিক সংকট
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
ঋণ প্রবৃদ্ধি
ঋণ প্রবৃদ্ধি
বিচার বিভাগ
বিচার বিভাগ
শিশু হাসপাতালটা কি হবে না?
শিশু হাসপাতালটা কি হবে না?
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন কেন প্রয়োজন
এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়
পরিচালনা পর্ষদ
পরিচালনা পর্ষদ
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
সর্বশেষ খবর
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির
আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির

২৬ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

নিউজিল্যান্ড নয়! অবসর ভেঙ্গে যে দেশের হয়ে নামবেন রস টেলর
নিউজিল্যান্ড নয়! অবসর ভেঙ্গে যে দেশের হয়ে নামবেন রস টেলর

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

'হাসিনার শাসন বাংলাদেশের ইতিহাসের জঘন্য অধ্যায় হয়ে থাকবে'
'হাসিনার শাসন বাংলাদেশের ইতিহাসের জঘন্য অধ্যায় হয়ে থাকবে'

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ
৭ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ

৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রীর নাম ঘোষণা
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রীর নাম ঘোষণা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে পশ্চিমা নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান পুতিনের
ইউক্রেনে পশ্চিমা নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান পুতিনের

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?
বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম ঢাকায় গ্রেফতার
নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম ঢাকায় গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে
ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শ্রীলঙ্কায় পাহাড় থেকে ছিটকে যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ১৫
শ্রীলঙ্কায় পাহাড় থেকে ছিটকে যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ১৫

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান থেকে আফ্রিকা, কতটি যুদ্ধ বন্ধ করেছেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান থেকে আফ্রিকা, কতটি যুদ্ধ বন্ধ করেছেন ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে দেয়া হবে বিশেষ প্রশিক্ষণ’
‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে দেয়া হবে বিশেষ প্রশিক্ষণ’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনার পাহাড়ি জনপদে বিনামূল্যে চোখের আলো ফিরে পেলেন ৩৭৫ জন
নেত্রকোনার পাহাড়ি জনপদে বিনামূল্যে চোখের আলো ফিরে পেলেন ৩৭৫ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের রায়ের আগেই দেশ ছাড়লেন থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী
আদালতের রায়ের আগেই দেশ ছাড়লেন থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জে নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে জমিয়ত নেতার লাশ উদ্ধার
সুনামগঞ্জে নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে জমিয়ত নেতার লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় হেরোইনসহ ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
আশুলিয়ায় হেরোইনসহ ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহরুখের ‘কিং’ ছবির লুক ফাঁস
শাহরুখের ‘কিং’ ছবির লুক ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন
ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ির রামগড়ে অগ্নিকাণ্ডে ৮ দোকান পুড়ে ছাই
খাগড়াছড়ির রামগড়ে অগ্নিকাণ্ডে ৮ দোকান পুড়ে ছাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আফগানিস্তানে ফের ২ শক্তিশালী আফটারশক
আফগানিস্তানে ফের ২ শক্তিশালী আফটারশক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত
মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহেশপুরে চার বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে কিশোর আটক
মহেশপুরে চার বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে কিশোর আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি গাড়ির শুল্ক প্রায় অর্ধেক কমালেন ট্রাম্প
জাপানি গাড়ির শুল্ক প্রায় অর্ধেক কমালেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পাঁচ মামলার আসামি গ্রেফতার
রাজশাহীতে পাঁচ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া
ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা
দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের উপর দিয়ে ২ যুদ্ধবিমান উড়াল ভেনেজুয়েলা
উত্তেজনা বাড়িয়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের উপর দিয়ে ২ যুদ্ধবিমান উড়াল ভেনেজুয়েলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করল ইরানের সশস্ত্র বাহিনী
পূর্ণ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করল ইরানের সশস্ত্র বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যুর পর মারা গেলেন স্বামীও
সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যুর পর মারা গেলেন স্বামীও

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের সর্বোচ্চ এলএনজি রফতানির রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের
ইতিহাসের সর্বোচ্চ এলএনজি রফতানির রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের মাটিতে বিদায়ী ম্যাচে মেসির জোড়া গোল, সহজ জয় আর্জেন্টিনার
দেশের মাটিতে বিদায়ী ম্যাচে মেসির জোড়া গোল, সহজ জয় আর্জেন্টিনার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া, দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী আটক
বিক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া, দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’
‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’
‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা
নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজাখস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে বাংলাদেশ
কাজাখস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের
চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোয় বৈঠকের প্রস্তাব নাকচ করলেন জেলেনস্কি
মস্কোয় বৈঠকের প্রস্তাব নাকচ করলেন জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি
মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান
ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ তেল ক্রয় বন্ধ ও চীনের উপর চাপ বাড়াতে ইউরোপকে ট্রাম্পের আহ্বান
রুশ তেল ক্রয় বন্ধ ও চীনের উপর চাপ বাড়াতে ইউরোপকে ট্রাম্পের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফখর জামানের ব্যাটিং তাণ্ডবে পাকিস্তানের জয়
ফখর জামানের ব্যাটিং তাণ্ডবে পাকিস্তানের জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ
টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
উত্তরায় হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আচরণবিধিতে ব্যাপক পরিবর্তন
আচরণবিধিতে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নির্বাচনে অধিনায়কের মেলা
বিসিবির নির্বাচনে অধিনায়কের মেলা

মাঠে ময়দানে

পদ্মা সেতুতে শুরু হচ্ছে ইলেকট্রনিক টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে শুরু হচ্ছে ইলেকট্রনিক টোল আদায়

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড় নেই, চাপ দিবেন না
হাড় নেই, চাপ দিবেন না

পেছনের পৃষ্ঠা

পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে পিটার হাস
পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে পিটার হাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় এবার ৪৯তম আজিজ খান
সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় এবার ৪৯তম আজিজ খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের ভিসানীতির বিরূপ প্রভাব
ট্রাম্পের ভিসানীতির বিরূপ প্রভাব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন পেতে চার প্রার্থীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির মনোনয়ন পেতে চার প্রার্থীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা
তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব
গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বমানের হালাল মাংসের কারখানা করতে চায় ব্রাজিল
বিশ্বমানের হালাল মাংসের কারখানা করতে চায় ব্রাজিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ষা শেষ হতে না হতেই পানি নেই যমুনা বাঙালি করতোয়ায়
বর্ষা শেষ হতে না হতেই পানি নেই যমুনা বাঙালি করতোয়ায়

নগর জীবন

ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির
ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির ব্যবস্থা নিন
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির ব্যবস্থা নিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল
জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কমেছে দুর্নীতি
অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কমেছে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাসের রায় বহাল
তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাসের রায় বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ
কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক নেতা ময়দানে বিপরীতে তিন দলের একক প্রার্থী
বিএনপির একাধিক নেতা ময়দানে বিপরীতে তিন দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর
ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না
নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না
দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে
সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার তুঙ্গে, সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা, হুঁশিয়ারি প্রার্থীদের
প্রচার তুঙ্গে, সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা, হুঁশিয়ারি প্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

নগর জীবন

বাগমারায় পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা শিক্ষকসহ গ্রেপ্তার ২
বাগমারায় পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা শিক্ষকসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

রাশিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের
রাশিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের

পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে চীনামাটির বাসন চুরি
ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে চীনামাটির বাসন চুরি

পূর্ব-পশ্চিম